জার্মান হোমিও হল - অনলাইন কেনাকাটা

জার্মান হোমিও হল - অনলাইন কেনাকাটা জার্মান হোমিও হল মুক্তাগাছার ও দেশের ?

জার্মান হোমিও হল এখানে সকল প্রকার জটিল ও কঠিন রোগীর সু-চিকিৎসা ও পরামর্শ দেওয়া হয়। সকল প্রকার অসুস্থ্যতা সহ পুরুষ মহিলা সকলের জটিল রোগের উন্নত চিকিৎসা ব্যাবস্থার জন্য
আস্থা রাখতে পারেন জার্মান হোমিও হল ফার্মেসী’তে ।
হোমিও চিকিৎসা বদলে দেবে আপনার পারিবারিক জীবন
বদলে দেবে আপনার কর্মজীবন ।

জার্মান হোমিও হল এর পক্ষ থেকে সবাইকে ঈদুল আজহা অনেক অনেক শুভেচ্ছা ❤️
06/06/2025

জার্মান হোমিও হল এর পক্ষ থেকে সবাইকে ঈদুল আজহা অনেক অনেক শুভেচ্ছা ❤️

গর্ভাবস্থায় রক্তশূন্যতা: কারণ, লক্ষণ ও প্রতিকার।গর্ভাবস্থায় রক্তশূন্যতা গর্ভকালীন জটিলতার অন্যতম কারণ। এটি বিশ্বব্যাপী স...
03/06/2025

গর্ভাবস্থায় রক্তশূন্যতা: কারণ, লক্ষণ ও প্রতিকার।

গর্ভাবস্থায় রক্তশূন্যতা গর্ভকালীন জটিলতার অন্যতম কারণ। এটি বিশ্বব্যাপী সাধারণ স্বাস্থ্য সমস্যা। স্বল্পোন্নত দেশগুলোতে গর্ভকালীন রক্তশূন্যতার জন্য ২০ শতাংশ নারীর মৃত্যু হয়।

গর্ভকালীন রক্তশূন্যতা কী

একজন গর্ভবতী নারীর রক্তে যদি হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ ১১-এর কম থাকে, সে ক্ষেত্রে এ অবস্থাকে গর্ভকালীন রক্তশূন্যতা বলা হয়।

গর্ভাবস্থায় রক্তশূন্যতার কারণ

গর্ভাবস্থায় রক্তশূন্যতার বেশ কিছু কারণ রয়েছে।

১. গর্ভাধারণের কারণে রক্তস্বল্পতা হতে পারে। কারণ এ সময় শরীরের জলীয় উপাদান বেড়ে যায়। তখন রক্তের লোহিত কণিকা কম তৈরি হয়। সে কারণে রক্তস্বল্পতা দেখা দেয়।

২. আয়রনযুক্ত খাবার কম খেলে রক্তশূন্যতা হয়।

৩. গর্ভাবস্থায় বমি হওয়াকেও রক্তশূন্যতার জন্য দায়ী করা হয়।

৪. গর্ভাবস্থার আগে থেকেই রক্তস্বল্পতা থাকতে পারে। গর্ভাবস্থার পর সেটি বেড়ে যেতে পারে।

৫. ভুল খাদ্যাভ্যাস, অর্থাৎ সুষম ও সঠিক খাবার না খেলে রক্তশূন্যতা হতে পারে। এর প্রভাব তো রয়েছেই। এখনকার অনেক গর্ভবতী মা জাংক ফুড বা পচনশীল খাবার খেয়ে থাকেন। এটি রক্তশূন্যতার ঝুঁকি তৈরি করে। আমরা স্বাভাবিকভাবেই জানি লালশাক, কচুশাক, ছোট মাছ, ডিম, শিং মাছ, কাঁচা কলা, আনারের মতো খাদ্যে আয়রন রয়েছে। গর্ভাবস্থায় অনেকেই এসব খেতে চান না বা খেতে পারেন না।

৬. ফোলেটের অভাবেও রক্তশূন্যতা হয়। ফোলেট হলো এক ধরনের ভিটামিন বি, যা শরীরে নতুন কোষ তৈরি করতে দরকার হয়। এটি রক্তের লোহিত কণিকা গঠনে সহায়তা করে। গর্ভাবস্থায় রোজই ফোলেটের চাহিদা বাড়ে। ফোলেটের অভাবে স্বাস্থ্যকর লোহিত ​​কণিকার পরিমাণ কমে যেতে পারে। ফোলেটের অভাবজনিত রক্তাল্পতায় শিশুর নিউরাল টিউবের অস্বাভাবিকতা (স্পিনা বিফিডা) দেখা দিতে পারে। একই সঙ্গে জন্মের সময় কম ওজনের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যগত জটিলতা দেখা দিতে পারে।

৭. আয়রনের অভাবজনিত রক্তশূন্যতা সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। এ ছাড়া লোহিত কণিকা সময়ের আগেই ভেঙে গেলে রক্তশূন্যতা হয়।

৮. দীর্ঘস্থায়ী নানা রোগ, যেমন: কিডনি ড্যামেজ বা অকেজো, লিভার অকার্যকর, থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যা, আর্থ্রাইটিস, যক্ষ্মাসহ নানাবিধ রোগে রক্তশূন্যতা হতে পারে।

লক্ষণ

গর্ভাবস্থায় রক্তশূন্যতার কিছু সাধারণ লক্ষণ রয়েছে। এগুলো হলো ক্লান্তি অনুভব ও দুর্বলতা, মাথা ঘোরা, শ্বাস–প্রশ্বাসের সমস্যা হওয়া, দ্রুত বা অনিয়মিত হৃদস্পন্দন, বুকে ব্যথা, হাত পা ঠান্ডা হয়ে যাওয়া, ঠোঁটের কোণে ক্ষত, জিহ্বায় ঘা।

এই লক্ষণগুলো প্রাথমিকভাবে হালকা হতে পারে, তবে এগুলো উপেক্ষা করলে পরবর্তী সময়ে ঝুঁকির কারণ হয়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে লক্ষণগুলো আরও খারাপ দিকে যেতে পারে। তাই উল্লিখিত ‍লক্ষণ বা উপসর্গগুলোর কোনোটি থাকলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

জটিলতা

অতিরিক্ত রক্তস্বল্পতা তথা রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ ৭ এর কম হলে মা ও গর্ভের শিশুর বিভিন্ন জটিলতা দেখা দিতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে প্রি-একলাম্পসিয়া, কার্ডিয়াক ফেইলিউর, রোগ সংক্রমণ ও প্রসব-পরবর্তী অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ।

প্রতিকার১. গর্ভধারণের আগে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে হবে।

২. রক্তে হিমোগ্লোবিন শতকরা ১০ গ্রামের কম থাকলে চিকিত্‍সকের পরামর্শ নিতে হবে।

৩. কলিজা, মাংস, ডিম, সবুজ শাকসবজি, মটরশুঁটি, শিম, কলা, পেয়ারা, আনারের মতো আমিষ, ভিটামিন ও আয়রনসমৃদ্ধ খাবার বেশি করে খেতে হবে।

৪. ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী আয়রন ট্যাবলেট খেতে হবে।

৫. কোনো সংক্রমণ থাকলে দ্রুত চিকিত্‍সা করাতে হবে। গর্ভকালীন সময়ে নিয়মিত চেকআপ ও শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত প্রতি তিন মাসে অন্তত একবার করে হিমোগ্লোবিন পরীক্ষা করাতে হবে।

৬. রক্তাল্পতা থাকলে চিকিত্‍সকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিত্‍সা করাতে হবে। সুস্থ শিশুর জন্মের প্রধান শর্ত মায়ের পূর্ণ সুস্থতা। তাই উভয়ের সার্বিক সুস্থতার জন্য গর্ভবতী মায়ের সুস্থতা নিশ্চিত করতে হবে।

আলহাজ্ব ডা:মো:শহীদুল্লাহ
ডি.এইচ.এম. (ঢাকা),,
সি.এমএস( কলিকাতা,ভারত)।
জার্মান হোমিও হল,আটানি বাজার রোড, মুক্তাগাছা,ময়মনসিংহ।

সিরিয়াল দিতে যোগাযোগ করেন এই নাম্বারে: 01923102332

শুভ নববর্ষ ১৪৩২!🌸নতুন এই দিন, নতুন এই আলো, নতুন এই বছর, নতুন স্বপ্ন  নতুন সবকিছু ভালো।নতুন বছর বয়ে আনুক  সবার জীবনে অনন্...
14/04/2025

শুভ নববর্ষ ১৪৩২!🌸
নতুন এই দিন, নতুন এই আলো, নতুন এই বছর, নতুন স্বপ্ন নতুন সবকিছু ভালো।
নতুন বছর বয়ে আনুক সবার জীবনে অনন্ত সম্ভাবনা ও নতুন প্রেরণা।
জার্মান হোমিও হল এর পক্ষ থেকে সবাইকে নববর্ষের শুভেচ্ছা❤️❤️

পবিত্র ঈদুল ফিতরের আনন্দ ধারা সবার রিদয়ে ছড়িয়ে পরুক! দেশে এবং বিদেশে অবস্থানরত সবাইকে জানাই পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা ...
30/03/2025

পবিত্র ঈদুল ফিতরের আনন্দ ধারা সবার রিদয়ে ছড়িয়ে পরুক! দেশে এবং বিদেশে অবস্থানরত সবাইকে জানাই পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা 🎊 🎊
আগামী হোক সুন্দর ও সুখময় ❤️
ঈদ বয়ে আনুক সবার জীবনে অনাবিল সুখ ও শান্তি। সবাইকে ঈদ মোবারক 🕌

রোজা রাখার উপকারিতা:  #তারুণ্য ধরে রাখতে রোজা ভুমিকা রাখেরোজা মানবদেহের তারুণ্যকে ধরে রাখে এবং বিভিন্ন রোগ থেকে সুরক্ষা ...
26/03/2025

রোজা রাখার উপকারিতা:

#তারুণ্য ধরে রাখতে রোজা ভুমিকা রাখে
রোজা মানবদেহের তারুণ্যকে ধরে রাখে এবং বিভিন্ন রোগ থেকে সুরক্ষা দেয়।।
Autophagy in healthy aging and disease.

#রোজা ওজন কমাতে সাহায্য করে।।

# রোজা শরীরের চর্বি কমায়।।

মেটাবলিক সুইচ করে শরীরের চর্বি কমাতে সাহায্য করে।।
(Metabolic Switch: Understanding and Applying Health Benefits of Fasting)

#রোজা ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ রাখে।।
(ইফতার ও সাহরিতে বেশি বেশি ফলমূল খেলে ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ করা আরো সহজ হবে)

#পেটের স্বাস্থ্য ভালো হওয়াতে সাহায্য করে।।

(মানবদেহের নাড়ি-ভুঁড়িতে অনেক জীবাণুর বসবাস, যা দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করাসহ আরো অনেকভাবে স্বাস্থ্যের উপকার করে। না খেয়ে থাকলে শরীরে উপকারী জীবাণুর সংখ্যা বাড়ে।)

#রোজা রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।।

Time restricted eating for the prevention of type 2 diabetes.

#রোজা রক্তের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে
রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রোজা উপকারী।।

আল্লাহর হুকুম পালনের সাথে সাথে,, রোজায় রয়েছে অনেক কল্যাণকর দিক।। (📢📢এই সময় রোজা রাখার পাশাপাশি একটা স্বাস্থ্যকর Diet চার্ট ফলো করে উপকার পেতে পারেন,এই সময় এসিডিটি, ত্বকের বাড়তি যত্ন, ওজন নিয়ন্ত্রণ এবং যে কোনো শারীরিক সমস্যায় আমরা আছি আপনার পাশে)

আলহাজ্ব ডা:মো:শহীদুল্লাহ
ডি.এইচ.এম. (ঢাকা),,
সি.এমএস( কলিকাতা,ভারত)।
জার্মান হোমিও হল,আটানি বাজার রোড, মুক্তাগাছা,ময়মনসিংহ।

Appointment:
01923102332

সবাই সুস্থ থাকবেন, ভালো থাকবেন।❤️

সৃষ্টিকর্তার অপার কৃপায় আমরা নতুন একটি বছরে প্রবেশ করছি, আলহামদুলিল্লাহ । আল্লাহ! আপনি আমাদের মাঝে বছরের আগমন ঘটান শান্...
31/12/2024

সৃষ্টিকর্তার অপার কৃপায় আমরা নতুন একটি বছরে প্রবেশ করছি, আলহামদুলিল্লাহ ।

আল্লাহ! আপনি আমাদের মাঝে বছরের আগমন ঘটান শান্তি, নিরাপত্তা এবং ইমান ও ইসলামের ওপর অবিচলতার সাথে, শয়তান থেকে সুরক্ষা ও দয়াময় আল্লাল্লাহর সন্তুষ্টির সাথে। (মুজামুস সাহাবাহ: ১৫৩৯)

সকলকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা, ভালোবাসা এবং দোয়া রইলো সবার জন্যই। হ্যাপি নিউ ইয়ার 🤍

আল্লাহতায়ালা নতুন বছর আমাদের দেশ, জাতি এবং গোটা বিশ্বের সবার জন্য অফুরন্ত কল্যাণ বয়ে আনুক । আমিন ।

 #বাঙ্গি অনেক উপকারী একটি ফল:১.বয়সের ছাপ দূর করেবাঙ্গি ত্বকের বয়সের ছাপ দূর করে। এর প্রোটিন কম্পাউন্ড ত্বকের কোষ নষ্ট হ...
24/12/2024

#বাঙ্গি অনেক উপকারী একটি ফল:

১.বয়সের ছাপ দূর করে
বাঙ্গি ত্বকের বয়সের ছাপ দূর করে। এর প্রোটিন কম্পাউন্ড ত্বকের কোষ নষ্ট হয়ে গেলে তা ঠিক করতে সাহায্য করে।

২.ব্রণ এবং একজিমার সমস্যা দূর করে
ব্রণ বা একজিমার সমস্যায় ভুগলে প্রতিদিন এক গ্লাস বাঙ্গির শরবত খান। এ ছাড়াও বাঙ্গি ভালো করে ব্লেন্ড করে ছেঁকে রসটুকু বের করে তা লোশনের মতো ব্যবহার করুন। এতে ব্রণ এবং একজিমার সমস্যা দূর হয়।

৩.চুল পড়া কমায়
বাঙ্গিতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘বি’। যা আমাদের চুল নতুন করে গজাতে সাহায্য করে এবং চুল পড়া প্রতিরোধ করে থাকে।

৪.গর্ভবতী নারীদের যত্নে
বাঙ্গিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফলিক অ্যাসিড, যা রক্ত তৈরিতে সাহায্য করে। বিশেষ করে অন্তঃসত্ত্বা মায়েদের জন্য বাঙ্গি বিশেষ উপকারী ফল।

৫.ডায়বেটিস রোগীদের জন্য আদর্শ ফল
বাঙ্গিতে চিনির পরিমাণ রয়েছে খুবই কম, তাই ডায়াবেটিস রোগীরাও খেতে পারেন।

৬.কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে
বাঙ্গিতে আছে প্রচুর পরিমাণে আঁশ বা ডায়াটারি ফাইবার, যা খাবার হজমে সাহায্য করে। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।

৭. উচ্চ রক্তচাপ কমাতে বাঙ্গি
এই ফলের পটাশিয়াম উচ্চ রক্তচাপ প্রতিরোধে সক্ষম।

৮.ওজন কমাতে ভূমিকা
বাঙ্গিতে কোনো চর্বি নেই। যারা দেহের অতিরিক্ত ওজন নিয়ে বিশেষ চিন্তায় ভোগেন, তারা এ ফল খেতে পারেন নির্দ্বিধায়। দেহের ওজন কমাতে বাঙ্গির ভূমিকা অপরিহার্য।

৯. শরীরের ক্ষত সারাতে
বাঙ্গিতে রয়েছে উচ্চমাত্রার বিটা ক্যারোটিন ও ভিটামিন সি। বিটা ক্যারোটিন ও ভিটামিন সি শরীরের ক্ষত দ্রুত সারাতে সাহায্য করে।

১০.অবসাদ দূর করে
বাঙ্গি মস্তিষ্কে অক্সিজেন প্রবাহে সহায়তা করে শরীরের অবসাদ ভাব দূর করে।

এতে উপস্থিত ভিটামিন, মিনারেল, ডায়েটারি ফাইবার, পানি নানান ভাবে আপনার শরীরকে সতেজ রাখতে সাহায্য করবে।

আলহাজ্ব ডা:মো:শহীদুল্লাহ
ডি.এইচ.এম. (ঢাকা),,
সি.এমএস( কলিকাতা,ভারত)।
জার্মান হোমিও হল,আটানি বাজার রোড, মুক্তাগাছা,ময়মনসিংহ।

সিরিয়াল দিতে যোগাযোগ করেন এই নাম্বারে: 01923102332

ওজন কমাতে আসছে,এবং প্রেসেন্ট ফ্যাটি লিভার এ আক্রান্ত।। প্রেসেন্ট কে প্রয়োজনীয় মেডিসিন এবং প্রতিদিনের খাদ্য তালিকার নিয...
23/12/2024

ওজন কমাতে আসছে,এবং প্রেসেন্ট ফ্যাটি লিভার এ আক্রান্ত।।
প্রেসেন্ট কে প্রয়োজনীয় মেডিসিন এবং প্রতিদিনের খাদ্য তালিকার নিয়ম দেওয়ার পর।। মেডিসিন নিয়ে চেম্বার থেকে যাওয়ার পর সে পাশের ফাস্টফুডের দোকানে বসে খাচ্ছে।।
ঠিক ঐ সময় আমি আমার বাবুকে নিয়ে দোকানটাতে যাই
প্রেসেন্ট আমাকে দেখে খুবই লজ্জায় পড়ে যায়।। স্যার কালকে থেকে নিয়ম মানবো আজ একটু খেয়ে যাই।। সরি স্যার।। 😂😂

👉আমরা কি করি সারাদিন যেসব খাবার খাই তার অধিকাংশই কার্বোহাইড্রেট, আমরা যে ধরনের ই কার্বোহাইড্রেট গ্রহণ করি না কেন তা বডিতে গিয়ে গ্লুকোজ বা চিনিতে রূপান্তরিত হয়।।এসব অতিরিক্ত কার্বোহাইডেট গ্লুকোজ বা চিনি cell পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে না ঠিক মতো
তখন আমাদের ব্লাডে সুগার লেভেল বেড়ে যায়, ওই অতিরিক সুগার আমাদের হার্টের পাশে, কিডনি, লিভার এর পাশে ফ্যাট জমা করে..

আলহাজ্ব ডা:মো:শহীদুল্লাহ
জার্মান হোমিও হল,আটানি বাজার রোড, মুক্তাগাছা,ময়মনসিংহ।

শরীর থেকে যদি আপনার চর্বি কমাতে চান, যদি ওজন বেশি হয় অথবা আপনি ফ্যাটি লিভার এ আক্রান্ত।। তবে আজই চলে আসুন-

সিরিয়াল দিতে যোগাযোগ করেন এই নাম্বারে: 01923102332

এসব রোগীদের জন্য বিশেষ পরামর্শ হচ্ছে -১.আপনার মানসিক চাপ থাকলে কমানোর চেষ্টা করুন।২.ডায়াবেটিস থাকলে নিয়ন্ত্রণ করুন।৩.র...
12/10/2024

এসব রোগীদের জন্য বিশেষ পরামর্শ হচ্ছে -
১.আপনার মানসিক চাপ থাকলে কমানোর চেষ্টা করুন।
২.ডায়াবেটিস থাকলে নিয়ন্ত্রণ করুন।
৩.রক্ত চাপ বৃদ্ধি হলে ঔষধ সেবন করুন।
৪.অযথা উত্তেজক ওষুধ সেবন করবেন না।
৫. সকল ধরনের মাদক থেকে দূরে থাকুন ৷

প্রয়োজনে আপনার নিকটবর্তী একজন রেজিস্ট্রার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শ নিন ৷

আলহাজ্ব ডাঃ মোঃ শহিদুল্লাহ্
- ডি.এইচ.এম.এস (ঢাকা), সিএমএস (কলিকাতা)
প্রতিষ্ঠাতা ও সিনিয়র হোমিও কন্সালটেন্ট - জার্মান হোমিও হল, মুক্তাগাছা, ময়মনসিংহ ৷
প্রয়োজনে: 01923102332

 #গ্যাস্ট্রিক সমস্যার ঘরোয়া সমাধানঃআপনি কি প্রায়ই অ্যান্টাসিড ওষুধ খেতে খেতে অতিষ্ঠ হয়ে পরেছেন।। এমন কিছু ঘরোয়া ওষুধ রয়ে...
06/09/2024

#গ্যাস্ট্রিক সমস্যার ঘরোয়া সমাধানঃ

আপনি কি প্রায়ই অ্যান্টাসিড ওষুধ খেতে খেতে অতিষ্ঠ হয়ে পরেছেন।। এমন কিছু ঘরোয়া ওষুধ রয়েছে যেগুলো আপনাকে গ্যাস-অম্বলের সমস্যা থেকে চিরদিনের জন্য মুক্তি দিতে পারে।

১. কলা এতে আছে প্রচুর পটাশিয়াম এবং প্রাকৃতিক অ্যান্টাসিড যা এসিড রিফ্লাক্সের বিরুদ্ধে একটি বাফার বা প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে। প্রতিদিন একটি করে কলা খেলেই আপনার আর কখনো গ্যাস-অম্বলের সমস্যা হবে না।

২. তুলসি পাতা তুলসি পাতা পাকস্থলিতে শ্লেষ্মার মতো পদার্থ উৎপাদন বাড়াতে উদ্দীপনা যোগায়। এর রয়েছে শীতলীকরন এবং বায়ুনাশক উপাদান যা গ্যাস্ট্রিক এসিডের কার্যকারিতা কমাতে সহায়ক। গ্যাসের সমস্যা হলেই ৫-৬টি তুলসি পাতা চিবিয়ে খেয়ে ফেলুন। অথবা ৩-৪টি তুলসি পাতা সেদ্ধ করে পানিটুকু মধু দিয়ে পান করুন।

৩. দারুচিনি বেশিরভাগ হজমজনতি সমস্যার ওষুধ দারুচিনি। এতে আছে প্রাকৃতিক অ্যান্টাসিড যা হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটায় এবং শোষণক্রিয়াকে শক্তিশালি করে। আধা চা চামচ দারুচিনি গুড়ো এক কাপ পানিতে মিশিয়ে সেদ্ধ করে নিন। এরপর ঠাণ্ডা করে পান করুন। প্রতিদিন এভাবে তিনবার দারুচিনি জুস পান করুন।

৪. পুদিনা পাতা এসিড নিঃসরণের গতি কমায় এবং হজম ক্ষমতা বাড়ায় পুদিনা পাতা। এই পাতার একটি শীতলীকরণ প্রভাবও আছে। যা এসিড রিফ্লাক্সের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যথা এবং জ্বালাপোড়া কমায়। কয়েকটি পুদিনা পাতা কুচি কুচি করে একটি পাত্রে পানি নিয়ে সেদ্ধ করে নিন। এরপর পানিটুক ছেঁকে ঠাণ্ডা করে পান করুন।

৫. মৌরি বীজ তাৎক্ষণিকভাবে এসিড কমিয়ে স্বস্তি এন দেয় মৌরি বীজ। খাবার খাওয়ার পর এই বীজ চিবিয়ে খেলে এই উপকার পাওয়া যায়। বদহজম এবং পেট ফাঁপার চিকিৎসায়ও এটি বেশ কার্যকর। আধাকাপ পানিতে কয়েকটি মৌরি বীজ নিয়ে সেদ্ধ করে পানিটুকু পান করুন।

৬. ঘোল এটি তাৎক্ষণিকভাবে এসিড কমিয়ে স্বস্তি এনে দেয়। এতে থাকা ক্যালসিয়াম পাকস্থলিতে এসিড জমা হওয়া প্রতিরোধ করে। এর সঙ্গে গোল মরিচ যোগ করলে আরো ভালো ফল পাওয়া যাবে। এতে থাকা ল্যাকটিক এসিড হজম প্রক্রিয়াকেও শক্তিশালী করে।

৭. লবঙ্গ এটি পাকিস্থলিতে গ্যাস উৎপাদন প্রতিরোধ করে। প্রতিদিন দুটি লবঙ্গ চিবিয়ে খেলে আপনি গ্যাসের সমস্যা চিরতরে থেকে মুক্তি পাবেন।

৮. ডাবের পানি ডাবের পানি পাকস্থলিতে শ্লেষ্মা উৎপাদনে সহায়ক। যা পাকস্থলিকে অতিরিক্ত গ্যাস সৃষ্টির ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষা করে। নিয়মিত ডাবের পানি পান করলে দেহের পিএইচ অ্যাসিডিক লেভেল ক্ষারীয় হয়ে যায়। ফলে গ্যাস-অম্বলের সমস্যা দূর হয়।

৯. ঠাণ্ডা দুধ ঠাণ্ডা দুধ খেলে পাকস্থলির গ্যাস্ট্রিক এসিড স্থিতিশীল হয়ে আসে। দুধে আছে ক্যালসিয়াম যা পাকস্থলিতে এসিড তৈরি প্রতিরোধ করে। সুতরাং অ্যাসিডিটির সমস্যা হলেই এক গ্লাস ঠাণ্ডা দুধ পান করুন।

১০. এলাচ এলাচ হজম ক্ষমতা বাড়াতে এবং পাকস্থলির খিঁচুনি দূর করতে সহায়ক। এটি অতিরিক্ত এসিড নিঃসরণের কুপ্রভাব দূর করে। দুটি এলাচ গুড়ো করে পানিতে সেদ্ধ করে পানিটুক পান করে নিন।

(কিন্তু দেখা যায় যাদের গ্যাস্ট্রিক এর সমস্যা আছে তারা এই উপরের উপাদানগুলোর অনেকগুলোই খেতে চায় না, কিন্তু নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে খেলে অনেক উপকার পাওয়া সম্ভব)

যে কোনো স্বাস্থ্য সমস্যা এবং ত্বকের সমস্যা, স্বাস্থ্যসম্মত লাইফ স্টাইল, প্রেগনেন্সি মাদার এবং বাচ্চাদের লাইফ স্টাইল, গ্রোথ এন্ড ডেভেলপমেন্ট।।

চিকিৎসা নিতে যোগাযোগ করতে পারেন।
জার্মান হোমিও হল
আলহাজ্ব ডাঃ মোঃ শহিদুল্লাহ
ডি.এইচ. এম.এস( ঢাকা)
সি.এম.এস(কলিকাতা,ভারত)
আটানী বাজার রোড, মুক্তাগাছা, ময়মনসিংহ ।
মোবাইল - 01923102332
ধন্যবাদ।

Address

Atani Bazar Rood
Muktagachha
2210

Opening Hours

Monday 09:00 - 21:00
Tuesday 09:00 - 21:00
Wednesday 09:00 - 21:00
Thursday 09:00 - 21:00
Friday 09:00 - 21:00
Saturday 09:00 - 21:00
Sunday 09:00 - 21:00

Telephone

+8801923102332

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when জার্মান হোমিও হল - অনলাইন কেনাকাটা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram