Dr. Md. Foysal Islam's Clinic

Dr. Md. Foysal Islam's Clinic Health Service Provider

 # #নতুন  আতঙ্ক   #মাঙ্কিপক্স # #♦️ মাঙ্কিপক্স কিঃ 👉 করোনাভাইরাসের পর নতুন আতঙ্ক হিসেবে বিশ্ববাসীর সামনে হাজির হয়েছে মাঙ...
02/06/2022

# #নতুন আতঙ্ক #মাঙ্কিপক্স # #

♦️ মাঙ্কিপক্স কিঃ

👉 করোনাভাইরাসের পর নতুন আতঙ্ক হিসেবে বিশ্ববাসীর সামনে হাজির হয়েছে মাঙ্কিপক্স। মাঙ্কিপক্স ভাইরাস দ্বারা এই রোগের সৃষ্টি হয়। জলবসন্ত সৃষ্টি করে যে ভাইরাস, সেই একই পরিবারের সদস্য এই ভাইরাস। তবে এর ভয়াবহতা অনেকটা কম। মাঙ্কিপক্ষে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা অনেক কম। সাধারণত এই রোগ দেখা দেয় রেইনফরেস্ট এলাকার কাছে মধ্য ও পশ্চিম আফ্রিকার দেশগুলোর প্রত্যন্ত অঞ্চলে। এই ভাইরাসের দুটি স্ট্রেইন আছে। তাহলো পশ্চিম আফ্রিকান এবং মধ্য আফ্রিকান।

♦️ লক্ষণ ও উপসর্গঃ

👉 প্রথমেই এই রোগের লক্ষণগুলোর মধ্যে আছে জ্বর, মাথাব্যথা, শরীর ফুলে যেতে পারে, ব্যাকপেইন, মাংসপেশীর ব্যথা, নিঃরস ভাব। জ্বর কমে যাওয়ার পর শরীরে র‌্যাশ বা ফোসকার মতো দেখা দিতে পারে। কখনো কখনো তা মুখে প্রথম দেখা দিতে পারে। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এসব ফোসকা দেখা দেয় হাতের তালুতে এবং পায়ের পাতায়। এসব র‌্যাশ ভয়ঙ্কর রকম চুলকায় এবং বেদনাদায়ক। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এর পরিবর্তন ঘটে। বিভিন্ন সময় এর বিভিন্ন রকম চেহারা দেখা দিতে পারে। চূড়ান্ত দফায় মাঙ্কিপক্স পরিণত হতে পারে পাঁচড়ায়। পরে আস্তে আস্তে ঘা শুকিয়ে যায়। কিন্তু তাতে ত্বকে যে ক্ষত সৃষ্টি হয় তা ভয়াবহ। এই সংক্রমণ নিজের থেকেই সেরে যায় ১৪ থেকে ২১ দিনের মধ্যে।

♦️ কীভাবে ছড়ায়ঃ

👉 মাঙ্কিপক্সে আক্রান্ত কোনো ব্যক্তির সংস্পর্শে যদি কেউ যান, তাহলে তার এতে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। আপনার ত্বকে যদি কোনো ক্ষত থাকে তাহলে সেখান দিয়ে এই ভাইরাস আপনার শরীরে প্রবেশ করতে পারে। আপনার শ্বাসনালী, চোখ, নাক বা মুখ দিয়েও প্রবেশ করতে পারে এই ভাইরাস। যৌনতার মাধ্যমে এই রোগ ছড়াতে পারে না বলে এর আগে বলা হয়েছিল। কিন্তু এখন বলা হচ্ছে, শারীরিক সম্পর্কের সময় সরাসরি সংক্রমণ ঘটতে পারে। এ ছাড়া এই ভাইরাসে আক্রান্ত বানর, ইঁদুর, কাঠবিড়ালি, বেডিং এবং পোশাকের মাধ্যমেও ছড়াতে পারে।

♦️ মাঙ্কিপক্সের চিকিৎসা :

👉 মাঙ্কিপক্সের কোনো চিকিৎসা নেই। কিন্তু সংক্রমণ প্রতিরোধ করার মাধ্যমে এর প্রাদুর্ভাব নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে। তবে গুঁটিবসন্তের টিকা এক্ষেত্রে শতকরা ৮৫ ভাগ কার্যকর বলে প্রমাণ পাওয়া গেছে। বলা হয়েছে, শতকরা ৮৫ ভাগ ক্ষেত্রে মাঙ্কিপক্স প্রতিরোধ করে গুটিবসন্তের টিকা। এরই মধ্যে বৃটেন গুটিবসন্তের টিকা কিনেছে। তবে তার মধ্যে কতগুলো প্রয়োগ করা হবে তা নিশ্চিত নয়। এক্ষেত্রে ভাইরাস বিরোধী ওষুধও সহায়ক হতে পারে।

ডাঃ মোঃ ফয়সাল ইসলাম
মেডিসিন ও ডায়াবেটিস রোগ বিশেষজ্ঞ।

20/05/2022
 #রোজায় ডায়াবেটিস রোগীদের করণীয় #⚕️ ডাঃ মোঃ ফয়সাল ইসলাম মেডিসিন ও ডায়াবেটিস রোগ বিশেষজ্ঞ।  🔶 রহমত, মাগফিরাত ও নাজাতের বা...
14/04/2022

#রোজায় ডায়াবেটিস রোগীদের করণীয় #

⚕️ ডাঃ মোঃ ফয়সাল ইসলাম
মেডিসিন ও ডায়াবেটিস রোগ বিশেষজ্ঞ।

🔶 রহমত, মাগফিরাত ও নাজাতের বার্তা নিয়ে আমাদের মাঝে ফিরে এসেছে মহিমান্বিত মাস রমজান। এ মাসে অন্যদের পাশাপাশি ডায়াবেটিসের রোগীরাও রোজা রাখেন। এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, সারা বিশ্বের প্রায় ৫ কোটি ডায়াবেটিসের রোগী রোজা রাখেন। ডায়াবেটিসের রোগীদের মধ্য়ে যাঁরা চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া রোজা রাখেন, তাঁরা বেশি জটিলতার সম্মুখীন হন।

🔶 যেসব জটিলতা হতে পারেঃ

👉 রক্তে শর্করার মাত্রা কমে যাওয়া বা হাইপোগ্লাইসেমিয়া
👉 রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাওয়া বা হাইপারগ্লাইসেমিয়া
👉 ডায়াবেটিস কিটোএসিডোসিস
👉 পানিশূন্যতা বা ডিহাইড্রেশন

🔶 হাইপোগ্লাইসেমিয়ার লক্ষণঃ

👉বেশি ক্ষুধা লাগা
👉শরীর কাঁপা, বুক ধড়ফড় করা
👉মাথা ঘোরানো, অস্বাভাবিক আচরণ করা
👉চোখে ঝাপসা দেখা, খিঁচুনি হওয়া, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া।

এ রকম লক্ষণ দেখা দিলে ব্লাড সুগার পরীক্ষা করতে হবে এবং ৩ দশমিক ৯ মিলিমোল/লি.-এর কম হলে রোজা ভেঙে ফেলা ভালো।

🔶 রোজায় খাবার নিয়ম কেমন হবেঃ

👉 সাহ্‌রি যত সম্ভব দেরিতে খেতে হবে। সাহ্‌রি না করে রোজা রাখা যাবে না।
👉 ইফতারে প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হবে। ভাজাপোড়া এড়িয়ে চলতে হবে।
👉 মিষ্টিজাতীয় খাবার ইফতারে এড়িয়ে যাওয়া ভালো। যেমন চিনিযুক্ত শরবত, মিষ্টি ফল ইত্যাদি।
👉 কম মিষ্টি ফল, যেমন সবুজ আপেল, পেয়ারা, বরই, নাশপাতি ও এসব দিয়ে ফ্রুট সালাদ বেশি পরিমাণে খাওয়া যাবে।
👉 চিনি ছাড়া লেবুর শরবত খাওয়া যাবে।
👉 রাতের খাবার বাদ দেওয়া যাবে না।
👉 ইফতারে একসঙ্গে অতিরিক্ত না খেয়ে অল্প অল্প করে দুই ঘণ্টা পরপর খাবার খাওয়া ভালো।
👉 রোজায় ব্যায়াম বা হাঁটা
👉 দিনের বেলায় ব্যায়াম করা বা না হাঁটাই ভালো।
👉 ইফতারের দুই ঘণ্টা পর চাইলে হাঁটা বা ব্যায়াম করা যায়। তবে তারাবির নামাজ আদায় করলে অতিরিক্ত ব্যায়াম বা হাঁটার দরকার নেই। এই নামাজই ব্যায়ামের কাজ করবে।

🔶কখন ব্লাড সুগার পরীক্ষা করবেনঃ

👉 ইফতারের দুই ঘণ্টা আগে ও দুই ঘণ্টা পরে ডায়াবেটিস পরীক্ষা করা ভালো। এতে ইফতারের আগে ব্লাড সুগার কমে যাচ্ছে কি না, বা ইফতারের পরে ব্লাড সুগার বেড়ে যাচ্ছে কি না, বোঝা যাবে।

🔶 ইনসুলিন ও ওষুধের ডোজ কেমন হবেঃ

👉 যাঁরা সকালে খাওয়ার আগে গ্লিক্লাজাইড-জাতীয় ওষুধ খাচ্ছিলেন, তাঁরা ইফতারের শুরুতে খাওয়ার আগে খাবেন।
👉যাঁরা দুই বেলা মেটফরমিন-জাতীয় ওষুধ খাচ্ছিলেন, তাঁরা সেটা ইফতার ও সাহ্‌রির পর খাবেন।
👉 যাঁরা মেটফরমিন ও ভিলডাগ্লিপটিন-জাতীয় ওষুধ দুই বেলা খাচ্ছিলেন, তাঁরা তা ইফতার ও সাহ্‌রির পর খাবেন।
👉 যাঁরা দুইবেলা ইনসুলিন নিচ্ছিলেন, তাঁরা সকালের পূর্ণ ডোজ ইফতারের আগে ও রাতের ডোজের অর্ধেক সাহ্‌রির আগে নেবেন।
👉 যাঁরা শুধু এক বেলা ইনসুলিন নিতেন, তাঁরা সেটি ইফতারের পর একটি নির্ধারিত সময়ে নেবেন। ইনসুলিনের মাত্রা কমাতে হবে কি না, তা আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে নেবেন।
অসুস্থ অবস্থায় ডায়াবেটিস রোগীদের রোজা রাখা ঠিক হবে না। তাই হাইপোগ্লাইসেমিয়ার কোনো লক্ষ্মণ দেখা দিলে এবং ব্লাড সুগার অনেক বেশি বেড়ে গেলে প্রয়োজনে রোজা ভেঙে ফেলাটাই স্বাস্থ্যের জন্য ইতিবাচক এবং দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন।

 #রোজায় এসিডিটি থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় # #ডাঃ মোঃ ফয়সাল ইসলাম মেডিসিন ও ডায়াবেটিস রোগ বিশেষজ্ঞ। ♦️ প্রাপ্তবয়স্ক, সুস্থ ...
13/04/2022

#রোজায় এসিডিটি থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় #

#ডাঃ মোঃ ফয়সাল ইসলাম
মেডিসিন ও ডায়াবেটিস রোগ বিশেষজ্ঞ।

♦️ প্রাপ্তবয়স্ক, সুস্থ মস্তিষ্কের প্রত্যেক মুসলিমের জন্য রোজা পালন করা ফরজ। রোজায় গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা খুব সাধারণ একটি বিষয়। সাধারণত খাদ্যাভাস, সুষম উপাদানের পরিবর্তে বেশি ভাজাপোড়া খেলে এ ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। অনেকের শেষ বিকেলে বমিবমি ভাব দেখা দেয়। সারা দিন অনাহার বা উপবাসের কারণে এমন হয়ে থাকে।

🔶 মানবদেহের পাকস্থলীতে প্রতিদিন প্রায় দেড় থেকে দুই লিটার হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড ক্ষরিত হয়, যার কাজ হচ্ছে পাকস্থলীতে খাবার পরিপাক করতে সহায়তা করা। যদি কোনও কারণে পাকস্থলীতে এই হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড ক্ষরণ এর মাত্রা বেড়ে যায়, তাহলে পাকস্থলীর অভ্যন্তরীণ আবরণ তথা মিউকাস মেমব্রেনে প্রদাহ তৈরি হয় যাকে চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় গ্যাসট্রাইটিস বলে। অতিরিক্ত খাবার খেলে কিংবা অনেকক্ষণ না খেয়ে থাকলে কিংবা বেশি বেশি তৈলাক্ত খাবার খেলে পাকস্থলীতে হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যায় এবং প্রদাহ হয় যাকে আমরা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হিসেবে বিবেচনা করে থাকি। একজন সুস্থ মানুষ রোজা রাখলে তার এসিডিটি হওয়ার তেমন কোনো সম্ভাবনা নেই যদি সে ইফতারি ও সাহরিতে নিম্নোক্ত নিয়মগুলো মেনে চলে।

👉 ইফতারের সময় যা করতে হবে:

✨ ইফতারে অতিরিক্ত তৈলাক্ত খাবার কিংবা তেলে ডুবিয়ে যেসব খাবার তৈরি করা হয় যথা পেঁয়াজু, আলুর চপ, বেগুনি, চিকেন ফ্রাই, জিলাপি ইত্যাদি যতটুকু সম্ভব পরিহার করতে হবে।

✨ ইফতারে ইসুপগুলের শরবত, ডাবের পানি ইত্যাদি খাওয়া, যাতে পরে শর্করা জাতীয় খাবার যথা খেজুর, পেয়ারা, ছোলা, সেমাই ইত্যাদি খাওয়া যেতে পারে।

✨ টমেটো ইফতারির সময় অনেকের প্রিয় খাবার, তবে টমেটোতে প্রচুর পরিমাণ সাইট্রিক এসিড ও ম্যালিক এসিড থাকে এবং এটা পাকস্থলীতে ইরিটেশন করে, তাই টমেটো বেশি পরিমাণ না খাওয়াই উত্তম।

✨ ইফতারি হতে হবে লাইট মিল কিংবা অল্প পরিমাণ খাবার তারপর মাগরিবের নামাজ পড়ে রাতের খাবার খেয়ে নেয়া ভালো। সম্ভব হলে তারাবীর নামাজের আগেই খেয়ে নিতে হবে। তাহলে খাবারের পরে কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করে নামাজ পড়তে গেলে নামাজের সময় এক প্রকার ব্যায়াম হয়ে যাবে এবং সেটা খাবার পরিপাকের ক্ষেত্রে সহায়ক সেই সাথে এসিডিটি হবার ঝুঁকি কমে যাবে।

✨ ঝাল খাবার পাকস্থলীতে এসিডিটির পরিমাণ বাড়িয়ে দেয় তাই কাচা মরিচ কিংবা অতিরিক্ত ঝাল খাবার পরিহার করে চলতে হবে।

✨ গরম খাবার যথা চা, কফি ইত্যাদি পাকস্থলীতে হাইড্রোক্লোরিক এসিড ক্ষরণের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয় তাই রোজার সময় চা, কফি ইত্যাদি পরিহার করে চলা উচিত।

👉 সেহরির সময় যা করণীয়:

✨ ফজর নামাজের সময় হওয়ার আগ পর্যন্ত সেহরি করা যায়। একটু দেরিতে সেহরি করার স্বাস্থ্যগত উপকারিতা রয়েছে। এতে সেহরি শেষ করে ফজর নামাজের প্রস্তুতি নেওয়া যায়। নামাজ শেষ করে কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করা যেতে পারে। এটি খাবার পরিপাকে সহায়তা করে। যদি কেউ ফজরের সময় হওয়ার ১-২ ঘন্টা আগে সেহরি করে তাহলে সে সাধারণত খাওয়া শেষ করে ২ ঘন্টা বসে থাকে না। খাবার খেয়ে সাথে সাথে শুয়ে পরা অ্যাসিডিটির অন্যতম কারণ।

✨ সেহরির খাবারেও এসব জিনিস পরিহার করা উচিত যা অ্যাসিডিটি বাড়ায়। যেমন চর্বিজাতীয় খাবার, অতিরিক্ত তেলে ভাজা খাবার, চা কফি ইত্যাদি।

🔶 মূলত যাদের অ্যাসিডিটির সমস্যা কিংবা গ্যাস্ট্রিক রোগ রয়েছে, তারা গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ খেতে পারেন চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী। তারা রোজা রাখতে পারবেন আর সাথে সাথে উপরের নিয়মগুলি মেনে চলতে হবে। গ্যাস্ট্রিকের কয়েক ধরনের ঔষধ রয়েছে, তার মধ্যে অ্যান্টাসিড কিংবা ওমিপ্রাজল ক্যাপসুল খাওয়া যেতে পারে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী। অ্যান্টাসিড প্লাস সিরাপ সন্ধ্যায় খাবারের পরে খাওয়া যায় আর ওমিপ্রাজল ক্যাপসুল ভোর রাত্রে খেলে উপকার পাওয়া যায়। ল্যান্সোপ্রাজল এর কার্যকারিতা দীর্ঘসময় থাকে।

♦️মেডিসিন নেওয়ার পরেও যদি কারো রোজা রাখতে বেশি কষ্ট হয় অথবা যদি প্রচণ্ড বুকে ব্যথা ওঠে তাহলে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করতে হবে।

Address

Sadar Hospital Road, Manikpur
Munshiganj

Telephone

+8801717561518

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Md. Foysal Islam's Clinic posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share