ডাঃ ফজলুল হক সুমন

ডাঃ ফজলুল হক সুমন Healty Life,
Make You Happy ☺️

17/06/2025
আসসালামু আলাইকুম, তীব্র গরমে হিটস্ট্রোকের পরিমাণ বেড়েই চলছে। সবাইকে একটু সচেতন হতে হবে। *হিট স্ট্রোকের লক্ষণ গুলো হচ্ছে।...
26/04/2024

আসসালামু আলাইকুম,
তীব্র গরমে হিটস্ট্রোকের পরিমাণ বেড়েই চলছে। সবাইকে একটু সচেতন হতে হবে।

*হিট স্ট্রোকের লক্ষণ গুলো হচ্ছে।*

* শরীর প্রচন্ড ঘামতে শুরু করে আবার হঠাৎ করে ঘাম বন্ধ হয়ে যায়।
* নিঃশ্বাস দ্রুত হয়
* নাড়ির অস্বাভাবিক স্পন্দন হওয়া অর্থাৎ হঠাৎ ক্ষীণ ও দ্রুত হয়
* রক্তচাপ কমে যায়
* হাত পা কাঁপা, শরীরে খিঁচুনি হয়
* মাথা ঝিমঝিম করা
* তীব্র মাথাব্যথা
* ব্যাবহারে অস্বাভাবিকতার প্রকাশ
* কথাবার্তায় অসংলগ্ন হওয়া।

*স্ট্রোক হলে বা লক্ষণ দেখা দিলে*
* হিট স্ট্রোকের লক্ষণ দেখা দিলেই প্রথমে শরীরের তাপ কমানোর জন্য ঠান্ডা বরফ পানি দিয়ে শরীর মুছে দিন
* আক্রান্ত ব্যাক্তিকে শীতল পরিবেশে নিয়ে আসুন
* শরীরের কাপড় যথা সম্ভব খুলে নিন
* প্রচুর ঠান্ডা পানি, ফলের শরবত অথবা স্যালাইন পান করতে দিন
* হিট স্ট্রোক হয়ে জ্ঞান হারিয়ে ফেললে যতো তাড়াতাড়ি সম্ভব স্থানীয় হাসপাতালে নিতে হবে।
যে কোন বয়সের মানুষ হিট স্ট্রোক করতে পারে। তবে শিশু ও বৃদ্ধাদের আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি।
যাদের শরীর খুব দূর্বল তারাও হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হতে পারেন।

এই গরমে সুস্থ থাকতে নিয়মিত দিনে দুইবার গোসল করুন। খাবারে প্রচুর শাক সবজি এবং ফলমূল রাখুন।

হিট স্ট্রোকে অনেক সময় বড় ধরনের ক্ষতি হতে পারে। এমনকি মৃত্যুও হতে পারে। তাই আমাদের এই গরমে সচেতন হতে হবে।
বেশি বেশি তরল খাবার খেতে হবে। রোদে বাহিরে গেলে ছাতা ব্যাবহার করুন।

রমজান ক্যালেন্ডার ২০২৪
13/03/2024

রমজান ক্যালেন্ডার ২০২৪




চেম্বারের লোকেশন এখন গুগল ম্যাপে।   -Admin
02/03/2024

চেম্বারের লোকেশন এখন গুগল ম্যাপে।


-Admin





আসসালামু আলাইকুম,অনিবার্য কারণে এই সপ্তাহে শুক্রবারে সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৬টা পর্যন্ত রোগী দেখা হবে না।আল-এলাহী ফার্মেসী...
20/02/2024

আসসালামু আলাইকুম,

অনিবার্য কারণে এই সপ্তাহে শুক্রবারে সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৬টা পর্যন্ত রোগী দেখা হবে না।

আল-এলাহী ফার্মেসীতে শুধুমাত্র এই সপ্তাহে নিচের মত করে রোগী দেখা হবে।

**বুধবার রোগী দেখা হবে বিকাল ৪টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত।
** বৃহস্পতিবার রোগী দেখা হবে। বিকাল ৫টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত।
** শুক্রবার রোগী দেখা হবে সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত।
** শনিবার রোগী দেখা হবে বিকাল ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত।

সিরিয়াল দিতে কল করুনঃ- ০১৭৩৯-৯৭৯০০১ অথবা ০১৩১৬-৮৯৩৯৮৬।

 #ডেঙ্গু_সতর্কতা_কি_করবেন_কি_করবেন_না।(অনেক বড় পোস্ট। সময় নিয়ে পড়ুন। কে জানে! হয়তো আপনিও একটি জীবন বাঁচাতে মূল ভুমিকা রা...
29/07/2023

#ডেঙ্গু_সতর্কতা_কি_করবেন_কি_করবেন_না।
(অনেক বড় পোস্ট। সময় নিয়ে পড়ুন। কে জানে! হয়তো আপনিও একটি জীবন বাঁচাতে মূল ভুমিকা রাখতে পারবেন।)
ডেঙ্গুর বর্তমান অবস্থার কথা আমরা সকলেই জানি।
ডেঙ্গু থেকে বাঁচার উপায় কমবেশি সবাই জানি, কিন্তু ডেঙ্গু হয়ে গেলে আমাদের এপ্রোচ কি হবে সেটা নিয়ে আজকের এই আলোচনা।
মনে করুন আপনার জ্বর হলো। এখন কি করবেন?
* এটা নরমালল, সিজনাল, এই কথা চিন্তা করা বন্ধ করুন।
* দেখি ১-২দিন, দেখাদেখি বন্ধ।
* আমার তো সর্দি কাশি আছে,তাহলে এটা ডেঙ্গু না, ভাবা বন্ধ করুন।
কারন?
ডেঙ্গু জ্বরের প্যাটার্ন পাল্টেছে। একসময় চিকিৎসকরা সর্দি কাশি থাকলে আর ডেঙ্গু ভাবতো না। এখন আর সেটা নেই। গুরুত্বপূর্ণ কথা হচ্ছে একটা আউটব্রেকের সময় যে কোন জ্বরের শুরুতেই ভাবতে হবে আমি হয়তো আউটব্রেকের কবলে পড়েছি। এটাই হচ্ছে নির্দেশিত। একটা সময় র‍্যাশ হতো, এখন র‍্যাশ দেখাই যায়না খুব একটা। এবছর জ্বরের তীব্রতাতেও পরিবর্তন এসেছে, অনেকেরি ১০০-১০১°F এ ডেঙ্গু হয়ে যাচ্ছে। প্রচন্ড শরীর ব্যথার কারণে এটাকে ব্রেক বোন ফিভার বলতো আগে, এবছর সেই প্যাটার্নেও পরিবর্তন এসেছে। আগে ৫-৬দিনের দিন রোগীর কন্ডিশন খারাপ হতো, এখন ৩দিনের মাথাতেই এমনকি জ্বরের ১-২দিনেও কেউ কেউ ক্রিটিকাল কন্ডিশনে চলে যাচ্ছে।
ডেঙ্গুর ক্লাসিক্যাল সিম্পটম:
তীব্র জ্বর, প্রচন্ড শরীর ব্যথা, বিশেষ করে কোমর ব্যথা, চোখের পেছনে ব্যথা, মাথা ব্যথা। তবে বর্তমান ডেঙ্গুতে এমনটা নাও থাকতে পারে।
করণীয়-১:
প্রথম দিনেই হসপিটালে গিয়ে তিনটি টেস্ট করে ফেলা।
১)CBC
2)Dengue NS1
3) SGOT
করার পর কি করবেন? NS1 positive means আপনার ডেঙ্গু নিশ্চিত। কিন্তু ধরুন কোন কারণে আপনার রিপোর্ট সব নরমাল আসলো। প্রথম দিনে এটা হতেই পারে। তবে সব নরমাল আসার সম্ভাবনা কম।
সেক্ষেত্রে CBC report এর HCT/PCV (হেমাটোক্রিট বা প্যাকড সেল ভলিউম) নামে একটা টার্ম আছে, এটা কত পার্সেন্ট আছে তা মার্ক করে ফেলবেন বা লিখে রাখবেন। এটা আপনার নিজের বেজ লাইন। এটাই পরবর্তীতে আপনার ক্ষেত্রে ডেংগু চিকিৎসায় মূল গাইড হিসেবে কাজ করবে।
যদি দেখেন আপনার SGOT সাধারণ মাত্রার চাইতে ১-২গুন বেশি, তাহলে ওকে, এটাকে সাধারণ অবস্থা ভেবে নেয়া যেতে পারে। কিন্তু যদি SGOT ৪-৫গুন হয়ে যায়, তবে এই রোগী সামনের দিকে খারাপ হওয়ার চান্স অনেক বেশি। তাই সতর্ক হয়ে যেতে হবে আগেই।
করণীয়-২:
প্রথম দিনেই ডাক্তার দেখাবেন। প্যারাসিটামল ছাড়া কোন ব্যথার মেডিসিন খেয়েছেন তো বিপদ আছে। এরপর ডাক্তারের পরামর্শ শুনবেন ও মেনে চলবেন।
করণীয়-৩:
প্রতিদিন CBC টেস্ট করতেই হবে মাস্ট। সিবিসি করে কি চেক করবেন? Platelet? না। HCT বা হেমাটোক্রিট। বিলিভ মি, যত প্যাশেন্ট মারা যাচ্ছেন, সব ডেঙ্গু শক সিন্ড্রমে। কেউ প্লাটিলেট কমে বা ব্লিডিং হয়ে মারা যাচ্ছেন না বললেই চলে। হেমোরেজিক ডেঙ্গুর চাইতে এখন আমাদের দেশে ডেঙ্গু শক হচ্ছে বেশি। আর এই হেমাটোক্রিট আপনাকে ইন্ডিকেশন দিবে এই শক সম্পর্কে। CBC থেকে আপনি কিভাবে কি বুঝবেন এবং দ্রুত হসপিটাল যাবেন?
যদি দেখেন আপনা HCT/PCV প্রথম দিনের নর্মাল রেঞ্জের চাউতে অনেক বেড়ে গেছে, ধরুন ছিলো ৩৫%, এখন ৪০%-৪৫%, তাহলে আপনার প্লাজমা লিকেজ হচ্ছে, শক।
যদি দেখেন হিমোগ্লোবিন এবং HCT দুটোই প্রথম দিনের চাইতে অনেক কমে গেছে, তবে আপনার শরীরে কোথাও ব্লিডিং হচ্ছে, সাথে কালো পায়খানা, লাল প্রশ্রাব, দাঁতের মাড়ি থেকে, নাক থেকে রক্ত পড়ছে। দ্রুত হসপিটাল ভর্তি হবেন। এক মুহুর্ত দেরি করা যাবেনা।
আর কী কী বুঝা যাবে CBC থেকে? যদি আপনার WBC count বা হোয়াইট ব্লাড কাউন্ট ৫হাজারের নিচে নেমে যায়, তাহলেও সতর্ক হয়ে যেতে হবে। WBC count কমার ২৪ ঘন্টার মধ্যে সাধারণত আপনার Platelet count কমতে শুরু করবে। Platelet count যখন ১লাখের নিচে নেমে যাবে, তার ২৪ ঘন্টার মধ্যে আপনার প্লাজমা লিকেইজ শুরু হবে, এবং আপনি শকের দিকে ধাবিত হবেন। তাহলে CBC কতটা গুরুত্বপূর্ণ আশাকরি বুঝতে পেরেছেন। মনে রাখবেন, প্রতিদিন CBC করতে হবে। প্লাটিলেট কমে গেলে মরবেন না, তাই প্লাটিলেট নিয়ে হাহুতাশ করবেন না। প্লাটিলেট ২০হাজারের নিচে না নামলে অন্য কোন প্রব্লেম না থাকলে ব্লিডিং হয়না, কারোর ১০হাজারেও কিছু হয়না। এটা আমাদের দেশে একটা অকারণ আতঙ্ক। পেপে পাতাও খাওয়া লাগবেনা, প্লাটিলেট যখন বাড়বে, একদিনেই কয়েক লাখ বেড়ে যাবে।
ক্রিটিকাল ফেইজ:
--------------------------
মনে রাখবেন, জ্বর থাকা অবস্থায় ডেঙ্গু রোগী মারা যায়না, বরং বিপদ শুরু হয় মূলত জ্বর কমার পর। আগে ৫-৬দিনের মাথায় ক্রিটিকাল ফেইজ শুরু হতো, কিন্তু এখন ৩দিনের শুরুতেই রোগীরা শকে চলে যাচ্ছে। ইভেন অনেকে জ্বর থাকা অবস্থাতেই ক্রিটিকাল হয়ে যাচ্ছে। তাই ফিভার কমে গেলে আরও সতর্ক হতে হবে। এই ফেজে আপনার প্লাটিলেট দ্রুত কমে যাবে। কিন্তু আগেই বলেছি, আপনাকে দেখতে হবে হেমাটোক্রিট।
এই ফেজে আর কী কী করলে বুঝতে পারবেন আপনার রোগী খারাপ হচ্ছে কিনা?
#ব্লাড_প্রেশার মাপবেন। দিনে ৪-৫বার মিনিমাম। বরং প্রথম দিন থেকেই মাপবেন।
এক্ষেত্রে ধরেন অনেকেরি আগে থেকে বিশেষ করে মেয়েদের ব্লাড প্রেশার লো থাকে, তাই মাপার সময় আগে কত থাকতো জেনে নিবেন। বাসায় একটা ব্লাড প্রেশার মেশিন থাকা ভালো। ডিজিটাল মেশিন হলে পর পর দুইবার মাপবেন, আর ম্যানুয়াল হলে একবার মাপবেন।
এতে কি বুঝা যাবে? যদি ব্লাড প্রেশার সিস্টোলিক মানে উপরেরটা ১০০ এর নিচে নেমে যায় এবং ডায়স্টলিক মানে নিচেরটা ৬০ এর নিচে নেমে যায়, তবে এলার্ট হয়ে যান।
কিন্তু ধরেন উপরের প্রেশার ১০০-১১০ আর নিচেরটা ৯০। অথবা ৯০/৭০ অথবা ১২০/১০০। আপনি ভাবলেন এগুলো নরমাল। না, এটা নরমাল না। দুটোর বিয়োগফল কত আসে? অনেক কাছাকাছি না? এটাকে বলে ন্যারো পালস প্রেশার এবং এই পালস প্রেশার যদি ২০ এর কম হয়, অর্থাৎ দুটোর পার্থক্য যদি ২০ এর কম হয়, you are in shock অথবা আপনি শকে যাচ্ছেন।
দ্রুত হসপিটাল।
এই ক্রিটিকাল ফেজে আর কী কী বিষয় গুরুত্বপূর্ণ?
তীব্র পেটে ব্যথা হচ্ছে কিনা? এটা শকের লক্ষন। লো প্রেশারের সাথে আপনার রোগীর হাত ও পা ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছে কিনা- এটা শকের লক্ষন।
আপনার রোগী অস্থিরতা দেখাচ্ছে কিনা, একদম নেতিয়ে দূর্বল ফ্যাকাশে হয়ে গেলো কিনা- বিপদ চিহ্ন।
খুব ভালোকরে প্রশ্রাবের দিকে খেয়াল করবেন। কয়বার প্রশ্রাব করছে, কতটুকু প্রশ্রাব হচ্ছে প্রতিবার। যদি প্রশ্রাব কমে যায়, অল্প প্রশ্রাব হয়- সোজা, হসপিটালে ভর্তি হয়ে যাবেন।
রোগীর কি শ্বাসকষ্ট হচ্ছে? পেট ফুলে যাচ্ছে? হঠাৎ করে গা ঝাকুনি দিয়ে খিচুনি হচ্ছে? দ্রুত হসপিটাল নিয়ে যান।
তাছাড়া দিনে ৩বারের বেশি বমি করলে, ৩বারের বেশি পাতলা পায়খানা হলে সোজা হসপিটালে যেয়ে ডাক্তার দেখাবেন। একমুহূর্ত দেরি করা যাবেনা।
আর কি করতে পারেন? হাতের আঙুলের নখে জোরে চাপ দিয়ে ধরুন কিছুক্ষণ, নখ সাদা হয়ে গেলে এবার ছাড়ুন, এবার ভালোভাবে খেয়াল করুন নখের রঙ ফিরে আসতে কত সময় লাগছে। যদি বেশি সময় লাগে; বেশি বলতে কত? ২ সেকেন্ডের বেশি লাগলে আপনার রোগী শকে আছে। এটাকে বলে ক্যাপিলারি রিফিল টাইম।
বাসায় পালস অক্সিমিটার থাকলে অক্সিজেন স্যাচুরেশন চেক করবেন।
আর কি করতে পারেন?
ব্লাড প্রেশার মেশিন নিন, এবার হাতের কব্জি মাঝে রেখে যেভাবে ব্লাড প্রেশার মাপবেন সেভাবে বাতাস দিয়ে টাইট করুন, টাইট অবস্থায় ৪-৫মিনিট রাখুন। এবার বাতাস ছাড়ুন, এবং খেয়াল করুন বাহুতে লাল লাল কতগুলো দাগ পড়েছে ছোট ছোট, ছোট্ট একটা বক্স কল্পনা করে যদি মনে হয় অনেক বেশি লাল লাল স্পট, দ্রুত হসপিটাল চলে যান। এটাকে বলে টর্নিকেট টেস্ট। সব রিপোর্ট নরমাল আসলেও যদি আপনার টর্নিকেট টেস্ট পজিটিভ আসে, নিশ্চিত থাকুন আপনার ডেঙ্গু। এটা একদম প্রথম দিন থেকে প্রতিদিন করবেন।
বাসায় কি করবেন?
---------------------------
প্রচুর পরিমানে তরল খাওয়াবেন। ২-৩লিটার, ডাবের পানি, আধা লিটার পানিতে গোলানো স্যালাইনের পানি, স্যুপ, শরবত ইত্যাদি খাওয়াবেন। যতক্ষণ মুখে খেতে পারবে খাওয়াবেন, যখন আর পারবেনা, বমি হবে অনেক, পাতলা পায়খানা, হসপিটাল নিয়ে যাবেন।
বাচ্চাদের ক্ষেত্রে অত্যন্ত সতর্ক থাকবেন।
বেশিরভাগ রোগী মারা যায় শুরুতেই ডাক্তারের পরামর্শ না নেয়াতে, বিপদ চিহ্ন না জানাতে, বাসায় থেকে রোগী খারাপ করে ফেলে।
কিছু সতর্কতা:
--------------------------
*** ডায়বেটিস, হার্ট ডিজিজ, স্ট্রোক, কিডনি, লিভার, ক্যান্সার, SLE প্যাশেন্ট হলে প্রথম দিনেই হসপিটাল ভর্তি করে দিবেন।
*** কোন কোন রোগীর ক্ষেত্রে হার্ট ইনভলভ হয়ে যাবে, দেরি করলে অর্গান ফেইলিউর হয়ে যায়। ভাইরাল মায়োকার্ডাইটিস কিংবা একিউট কিডনি ইঞ্জুরির রোগীর জন্য আইসিউ লাগবেই। এসব রোগী বাইরে ম্যানেজ করা যায়না। রোগী খারাপ দেখলে সকল প্রস্তুতি রাখুন। যে কোন ইসিজি চেঞ্জেস, বিশেষ করে ট্যাকিকার্ডিয়া, শ্বাস দ্রুত হওয়া মানে ট্যাকিপেনিয়া-- এসব বিপদ চিহ্ন। খারাপ হওয়ার আশংকা বেশি। কারো কারো ক্ষেত্রে প্লুরাল ইফিউশন অর্থাৎ লাংসে পানি চলে আসতে পারে।
*** ডেংগু এখন আর শুধু ঢাকাতে সীমাবদ্ধ না, সারা বাংলাদেশে ছড়িয়েছে।
*** দিনে রাতে যে কোন সময় ডেঙ্গু মশা কামড়ায়।
*** পরিষ্কার নোংরা সব পানিতেই ডেঙ্গু হচ্ছে।
*** Dengue NS1 রক্ত পরীক্ষাটা জ্বর শুরু হওয়ার ৩দিন পর করলে লাভ নেই। সেক্ষেত্রে CBC, SGOT, Dengue Antibody (IgG+IgM) করতে হবে।
*** যারা রক্ত তরল করার মেডিসিন খান (ecosprin, clopidogrel) ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে সেটি বন্ধ রাখবেন কিংবা খাবেন। কোন অবস্থাতেই নিজে নিজে বন্ধ বা খাওয়া যাবেনা।
*** আপনার বাড়ির কাছের হসপিটালে আগে যাবেন। সব সরকারি হসপিটালের ম্যানেজমেন্ট ভালো। বারান্দায় শুয়ে থাকলেও, কারণ সকল সরকারি হসপিটাল এবং মেডিকেল কলেজ গুলোতে ন্যাশনাল গাউড লাইন মেনে চিকিৎসা দেয়া হয়।
#সারমর্ম:
*** নিয়মিত সিবিসি টেস্ট, ডাক্তারের পরামর্শ, হসপিটাল এডমিশনের প্রস্তুতি, প্রচুর তরল খাওয়ানো, ব্লাড প্রেশার মাপা, বিপদ চিহ্ন খেয়াল করা, দেরি না করে হসপিটাল নেয়া, জ্বর কমে গেলে আরও সতর্ক হওয়া, প্যারাসিটামল ছাড়া অন্য কোন মেডিসিন ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া না খাওয়ানো। ***
সবাই সবার জন্য দোয়া করবেন। আল্লাহর কাছে বেশি বেশি সুরক্ষা চাইবেন। চারপাশ পরিষ্কার রাখবেন। মনে রাখবেন, অযথা আতংক নয়- দ্রুততম সময়ে রোগ নির্ণয় আর সঠিক চিকিৎসা বাঁচাতে পারে আমার-আপনার মূল্যবান জীবন।
সতর্ক থাকবেন।
তথ্যসূত্র:
------------
Dengue National Guideline
CDC





Address

Mymensingh Medical College Hospital
Mymensingh
2240

Telephone

+8801701784874

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ডাঃ ফজলুল হক সুমন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to ডাঃ ফজলুল হক সুমন:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category