তয়কা ফাউন্ডেশন,ত্রিশাল,ময়মনসিংহ।

তয়কা ফাউন্ডেশন,ত্রিশাল,ময়মনসিংহ। A Charitable Foundation. For Toyka,Trishal,Mymensingh

Permanently closed.
ঈদে মীলাদুন্নাবী : একটি প্রচলিত বিদ‘আত‘ঈদে মীলাদুন্নাবী’ তিনটি শব্দের সমন্বয়ে গঠিত একটি বাক্য। ‘ঈদ’ অর্থ আনন্দ, ‘মীলাদ’...
02/09/2025

ঈদে মীলাদুন্নাবী : একটি প্রচলিত বিদ‘আত
‘ঈদে মীলাদুন্নাবী’ তিনটি শব্দের সমন্বয়ে গঠিত একটি বাক্য। ‘ঈদ’ অর্থ আনন্দ, ‘মীলাদ’ অর্থ জন্ম, এবং ‘নাবী’ অর্থ নাবী। হিজরী সনের তৃতীয় মাস রবিউল আউয়ালের ১২ তারিখে নাবী মুহাম্মাদ (ﷺ)-এর জন্মদিন (ঐতিহাসিকভাবে অপ্রমাণিত) উপলক্ষে মুসলিমদের মধ্যে ভ্রান্ত ও পথভ্রষ্ট শীয়া ও সূফীদের দ্বারা উদযাপিত উৎসব ‘ঈদে মীলাদুন্নাবী’ নামে পরিচিত। কোথাও কোথাও এটি ‘মাওলীদ’ এবং ‘মীলাদ’ নামেও প্রচলিত।

এই উৎসবটি ইবাদত নয়, তবুও এটিকে ইবাদতের মতো বা তার থেকেও বেশি গুরুত্ব দিয়ে গভীর আবেগ, ভালোবাসা, ভাব-গাম্ভীর্য ও আড়ম্বরপূর্ণভাবে উদযাপন করা হয়। আল্লাহর রাসূল (ﷺ)-এর জন্মদিবসকে কেন্দ্র করে উদযাপিত এই উৎসবটি ইসলামের স্বর্ণযুগে অর্থাৎ সাহাবী, তাবেয়ী ও তাবে-তাবেয়ীদের যুগে কখনোই পালিত হয়নি। বরং যুগ যুগ ধরে দ্বীনের অতন্দ্র প্রহরী, নির্ভরযোগ্য ও প্রখ্যাত আলেমগণ এই উৎসবকে বাতিল ও বিদ‘আত বলে ঘোষণা করেছেন এবং এর উদযাপনের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
ঈদে মীলাদুন্নাবীর ইতিহাস
আল্লাহর রাসূল (ﷺ)-এর জন্মদিবস পালন বা রবিউল আউয়াল মাসের ১২ তারিখে ঈদে মীলাদুন্নাবী পালনের বৈধতা-অবৈধতা নিয়ে মতবিরোধ থাকলেও সকল আলেম ও গবেষক এ ব্যাপারে একমত যে, ইসলামের প্রথম তিন যুগে এর কোনো প্রচলন ছিল না। নবম হিজরী শতাব্দীর অন্যতম আলেম ও ইতিহাসবিদ আল্লামা ইবনে হাজার আল-আসকালানী লিখেছেন, “ঈদে মীলাদুন্নাবী পালন মূলত বিদ‘আত। ইসলামের সম্মানিত প্রথম তিন যুগের সালফে সালেহীনের মধ্যে একজনও এই কাজ করেননি।” (আল হাবী ল্লিফাতাওয়া লিজালালুদ্দিন সুয়ুতী:১/২২৯)
ইতিহাসবিদদের বর্ণনা থেকে জানা যায়, মুসলিমদের দুই ঈদের বাইরে প্রথমবারের মতো হিজরী চতুর্থ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে শিয়া ধর্মের লোকেরা কিছু উৎসবের প্রচলন করে, যার মধ্যে জন্মদিন ও মৃত্যুদিন পালন অন্যতম। হিজরী ষষ্ঠ শতকের দ্বিতীয়ার্ধ থেকে মিসর, সিরিয়া এবং ইরাকের কিছু কিছু মানুষ রবিউল আউয়াল মাসের ৮ কিংবা ১২ তারিখে উৎসবের সাথে ‘ঈদে মীলাদুন্নাবী’ উদযাপন শুরু করে। প্রাথমিক অবস্থায় শুধু শিয়ারাই এই দিবস পালন করলেও ধীরে ধীরে তা রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় সামাজিক উৎসবে পরিণত হয়। তবে ঈদে মীলাদুন্নাবীর প্রবর্তক হিসেবে সবচেয়ে বেশি প্রসিদ্ধ হলো ইরাকের ইরবিল প্রদেশের শাসক আবু সাঈদ কুকুবুরি। সে-ই প্রথম সুন্নিসহ বিশ্বের অন্যান্য মুসলিম জনগোষ্ঠীর মধ্যে এর প্রচলন করে। এই বিষয়ে সর্বপ্রথম গ্রন্থ রচনা করে আবুল খাত্তাব ওমর ইবনে হাসান ইবনে দেহিয়া আল-কালবি মুসলিম সমাজে ‘ঈদে মীলাদুন্নাবী’ নামক বিদ‘আত প্রচলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কুকুবুরি তাকে পুরস্কার হিসেবে ১ হাজার স্বর্ণমুদ্রা প্রদান করেছিল। দীর্ঘ ৯০ বছরের জীবনে মুসলিম বিশ্বের সর্বত্র ভ্রমণ করে ‘ঈদে মীলাদুন্নাবী’ নামক বিদ‘আত প্রচলনে মানুষের মধ্যে আগ্রহ ও উদ্দীপনা সৃষ্টি করে।
ঈদে মীলাদুন্নাবী উদযাপনের বিধান
আল্লাহর রাসূল (ﷺ)-এর জন্মদিবসকে কেন্দ্র করে ঈদে মীলাদুন্নাবীসহ যেসকল আচার-অনুষ্ঠান প্রচলিত রয়েছে, তা ইসলামী শরীয়তে অবৈধ ও অননুমোদিত, বরং অধিকাংশই বিদ‘আত ও নিষিদ্ধ কর্ম। এই উৎসব উদযাপন নিষিদ্ধ হওয়ার কারণ ও দলীল নিম্নে উল্লেখ করা হলো:
১. ধর্মের মাঝে নূতন কিছু আবিষ্কার (বিদ‘আত): ঈদে মীলাদুন্নাবী উপলক্ষে অনুষ্ঠান করা দ্বীনের মাঝে এমন একটি নূতন প্রচলন, যার পক্ষে পবিত্র কুরআন বা সহীহ হাদীসে কোনো স্পষ্ট দলীল নেই। আল্লাহ তা‘আলা বলেন: “আর রাসূল তোমাদেরকে যা দেন তা তোমরা গ্রহণ করো এবং যা হতে নিষেধ করেন তা থেকে বিরত থাক।” (সূরা হাশর-৭) আয়িশাহ (রা) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, আল্লাহর রাসূল (ﷺ) বলেছেন: “যে ব্যক্তি আমাদের দ্বীনের মাঝে এমন নূতন কিছু প্রচলন করে যা তার অন্তর্ভুক্ত নয়, তা প্রত্যাখ্যাত।” (সহীহ মুসলিম- ৩২৪২)
২. সালাফে সালেহীনের আমল থেকে বিচ্ছিন্নতা: রাসূল (ﷺ)-এর পরে ইসলামের শ্রেষ্ঠতম ব্যক্তিবর্গ খোলাফায়ে রাশেদীন, জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত সাহাবীগণ এবং অন্যান্য সাহাবীগণ কখনোই ‘ঈদে মীলাদুন্নাবী’র অনুষ্ঠান করেননি এবং মানুষদেরকে করতেও বলেননি। রাসূল (ﷺ) খোলাফায়ে রাশেদীন সম্পর্কে বলেছেন: “তোমরা আমার ও খোলাফায়ে রাশেদার সুন্নাতকে মাড়ির দাঁত দিয়ে মজবুতভাবে আঁকড়ে ধরবে। আর তোমরা দ্বীনের মাঝে নূতন বিষয় সংযোজন থেকে বিরত থাকবে। কারণ, দ্বীনের মাঝে প্রত্যেক নূতন বিষয় বিদ'আত। আর প্রত্যেক বিদ‘আত হলো ভ্রষ্টতা ও গোমরাহী।” (সুনান আবু দাউদ- ৩৯৯১)

৩. বিভ্রান্ত স¤প্রদায়ের অনুকরণ: ঈদে মীলাদুন্নাবী পালন করা শিয়া সম্প্রদায়ের একটি নীতি। কারণ, তাদের উবায়দী গোষ্ঠীরা (ফাতেমিরা) হিজরী চতুর্থ শতাব্দীতে এই মীলাদের প্রচলন করে। তারা মূলত অগ্নিপূজক ও ইহুদিদের অন্তর্ভুক্ত। অনেকেই আবার তাদেরকে নাস্তিকদের অন্তর্ভুক্ত বলেছেন (লিসানুল আরাব, ১৩/২২৫)। এমন ভ্রান্ত দলের সাথে সাদৃশ্য রাখা এবং তাদের অন্ধ অনুকরণ করা কোনোভাভেই ইসলাম সমর্থিত হতে পারে না।

৪. দ্বীনকে অপূর্ণ মনে করা: এ ধরনের বিদ‘আতী জন্মোৎসব পালন করা পরোক্ষভাবে এই ধারণা দেয় যে, আল্লাহ তাঁর দ্বীনকে উম্মতে মুহাম্মাদীর জন্য পরিপূর্ণ করেননি। তাই নূতন কিছু বিষয় প্রয়োজন যা শরীয়তকে পূর্ণতা দিবে। অথচ আল্লাহ তা‘আলা বলেন: “আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের দ্বীনকে পরিপূর্ণ করলাম। আমার নেয়ামতসমূহকে তোমাদের উপর সম্পূর্ণ করে দিয়ে ইসলামকে তোমাদের জন্য দ্বীন হিসেবে মনোনীত করে সন্তুষ্ট হলাম।” (সূরা মায়িদাহ : ৩ আয়াত) আরো দারণা জন্ম দেয় যে, আল্লাহর রাসূল (ﷺ) ও দ্বীনকে যথাযথভাবে উম্মতের নিকটে পেঁৗছাননি, নাঊযুবিল্লাহ। বরং নাবী (ﷺ) ইসলামকে মানুষের নিকট পরিপূর্ণরুপে পেঁীছে দিয়েছেন, যার সাক্ষী বিদায় হজের ঐতিহাসিক ভাষণ। অতএব ঈদে মীলাদুন্নাবী পালন করা যদি আল্লাহকে সন্তুষ্ট করার কোনো কাজ হতো, তাহলে আল্লাহর রাসূল (ﷺ) অবশ্যই এটি উম্মতের জন্য বর্ণনা করতেন।

৫. রাসূলের প্রতি ভালোবাসার প্রকৃত রূপ: আল্লাহর রাসূল (ﷺ)-এর প্রতি অলীক ভালাবাসার দাবিদাররা ‘ ঈদে মীলাদুন্নাবী’ উদযাপনের মাধ্যমে বাড়াবাড়িতে লিপ্ত। বরং আল্লাহর রাসূল (ﷺ)-এর প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করার প্রকৃত পন্থা হলো তাঁর আনুগত্য করা এবং তাঁর সুন্নাতের ওপর আমল করা। আল্লাহ বলেন: “আপনি বলে দিন, যদি তোমরা আল্লাহকে ভালবাসতে চাও তবে আমার আনুগত্য করো। তাহলে মহান আল্লাহ তোমাদেরকে ভালোবাসবেন এবং তোমাদের পাপরাশি মোচন করে দিবেন।” (সূরা আলে ইমরান : ৩১ আয়াত)

৬. ইহুদি ও খ্রিস্টানদের সঙ্গে সাদৃশ্য: নাবী (ﷺ)-এর জন্মদিন পালন করার মাধ্যমে ইহুদি ও খ্রিস্টানদের সঙ্গে সাদৃশ্য রাখা হয়, যারা তাদের নবীদের জন্মদিন ও অন্যান্য দিবস উদযাপন করে। ইসলামের বিধান অনুযায়ী, তাদের সাথে সাদৃশ্য রাখা নিষিদ্ধ। (ইক্তিযাউস সিরাতিল মুস্তাক্বীম লি-মুখালিফাতি আসহাবিল জাহীম, ২/৬১৪, যাদুল মা‘আদ, ১/৫৯)

৭. বিবাদের মীমাংসায় শারঈ নীতির বিরুদ্ধাচারণ: বিতর্কপূর্ণ কোনো বিষয়ে ইসলামী শরীয়তের মূলনীতি হলো, সেই বিষয়টিকে কুরআন ও সহীহ হাদীসের আলোকে যাচাই করে সমাধান করা। আল্লাহ তা‘আলা এই নীতি সম্পর্কে বলেন: “তোমরা কোনো বিষয়ে বিবাদে লিপ্ত হলে তা আল্লাহ ও রাসূলের দিকে ফিরিয়ে দাও, যদি তোমরা আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাসী হয়ে থাকো। এটা তোমাদের জন্য উত্তম এবং এর পরিণতিও সর্বোত্তম।” (সূরা নিসা : ৫৯ আয়াত) এই নীতি অনুযায়ী, যখন ঈদে মীলাদুন্নাবীর বিষয়টি পবিত্র কুরআন ও সহীহ হাদীসের আলোকে পরীক্ষা করা হয়, তখন দেখা যায় যে, এর পক্ষে কোনো সরাসরি নির্দেশনা নেই। আল্লাহ তা‘আলা ঈদে মীলাদুন্নাবী উদযাপনের জন্য কোনো নির্দেশ দেননি। আল্লাহর রাসূল (ﷺ) নিজেও এটি পালন করার আদেশ দেননি এবং তিনি নিজে বা তাঁর কোনো সাহাবী এটি উদযাপন করেননি। অতএব, এটি স্পষ্টভাবে বোঝা যায় যে, ঈদে মীলাদুন্নাবী দ্বীনের অংশ নয়, বরং এটি একটি স্পষ্ট বিদ‘আত।

৮. আল্লাহর রাসূল (ﷺ)-এর জন্ম তারিখের ঐতিহাসিক বিতর্ক: আল্লাহর রাসূল (ﷺ)-এর জন্ম তারিখ হিসেবে ১২ই রবিউল আউয়াল নিশ্চিতভাবে প্রমাণিত নয়। সিরাত বিষয়ক কিতাব “আর-রাহীকুল মাখতূম”-এর লেখক শাইখ সফীউর রহমান মুবারকপুরী (রহিমাহুল্লাহ) বলেন, সঠিক কথা হলো, আল্লাহর রাসূল (ﷺ) ৯ই রবিউল আউয়াল জন্মগ্রহণ করেন। অন্যদিকে, এটি নিশ্চিত যে, তিনি ১২ই রবিউল আওয়ালে মৃত্যুবরণ করেছেন। আশ্চর্যের বিষয় হলো, বিদ‘আতিরা মৃত্যুর দিবসকে আল্লাহর রাসূল (ﷺ)-এর জন্মদিবস হিসেবে পালন করে যে উৎসব পালন করে, তা কাফেরদেরকে আরও খুশীতে আত্মহারা হওয়ার সুযোগ করে দেয়, মূর্খরা তা বুঝেও না।

ঈদে মীলাদুন্নাবীতে সংঘটিত শরীয়তবিরোধী কর্মকাণ্ড :
১. শিরক ও বিদ‘আতে পূর্ণ কাসীদাহ: এই দিনকে কেন্দ্র করে অনেক অনুষ্ঠানে যে কাসীদাহ গাওয়া হয়, তা শিরক ও বিদ‘আতে পূর্ণ থাকে। অনেক স্থানে মিলাদের নামে গান-বাজনা ও ঢোল-তবলা বাজানো হয়।
২. নারী- পুরুষের অবাধ মেলামেশা: এসব অনুষ্ঠানে কোথাও কোথাও নারী-পুরুষের অবাধ মেলামেশা ঘটে, যা ইসলামের বিধানের পরিপন্থী।
৩. আল্লাহর রাসূল (ﷺ)-কে নিয়ে অতিরঞ্জন: আল্লাহর রাসূল (ﷺ)-কে নিয়ে বাড়াবাড়ি বা অতিরঞ্জন করা হয়, যা তিনি নিজেই নিষেধ করে বলেছেন: “তোমরা আমাকে নিয়ে সেই রকম বাড়াবাড়ি করো না, যেমন খ্রিস্টানরা ঈসা (আ)-কে নিয়ে বাড়াবাড়ি করেছে। আমি তো কেবল আল্লাহর একজন বান্দা। তাই তোমরা আমাকে আল্লাহর বান্দা ও তাঁর রাসূল বলেই সম্বোধন করবে।” (সহীহুল বুখারী, হাদীস নং ৩৪৪৫)
৪. ভ্রান্ত বিশ্বাস: অনেকে বিশ্বাস করে যে, আল্লাহর রাসূল (ﷺ) তাদের মীলাদ মাহফিলে সশরীরে উপস্থিত হন। এ জন্য একটি খালি চেয়ার রেখে ওই সময় ‘কিয়াম’ (দাঁড়ানো) করা হয়, যা একটি স্পষ্ট শিরকী আক্বীদাহ।
এছাড়াও শরীয়ত বিরোধী বিভিন্ন কর্মকাণ্ড এসব উৎসবে সাধারণ ঘটনা।
বিদ‘আদ থেকে সতর্ক হোন!
হে মুসলিম ভাই! আল্লাহ ও তাঁর রাসূল (ﷺ) দ্বীনের মধ্যে নূতন কিছু আবিষ্কার করাকে হারাম ঘোষণা করেছেন। এই নূতন আবিষ্কার বা বিদ‘আত হলো এমন কাজ, যা ইবাদত হিসেবে করা হয় কিন্তু এর ভিত্তি কুরআন বা সহীহ হাদীসে নেই। ঈদে মীলাদুন্নাবী উদযাপন তেমনই একটি বিদ‘আত। এই ধরনের শরীয়ত বহির্ভূত কোনো কাজ ইবাদত হিসেবে করলে তার সওয়াব তো দূরের কথা, বরং এটি জাহান্নামের দিকে ধাবিত করবে।

তাই, আমাদের অত্যন্ত সতর্ক হয়ে বিশুদ্ধ দ্বীন গ্রহণ করতে হবে। আজই এই ধরনের বিদ'আত পরিহার করে সুন্নাতে রাসূলকে দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধরুন।
হে আল্লাহ! আমাদেরকে সুন্নাতে রাসূল আঁকড়ে ধরে শিরক ও বিদ‘আত পরিহার করার তাওফীক দিন। আমীন।

https://www.shubbanbd.org/publications/articles/7/read
https://www.shubbanbd.org/gallery/photos

10/06/2025

আলহামদুলিল্লাহ,সন্ধান পাওয়া গেছে
জাকিরুল ইসলাম,পিতা:-মৃত আঃ রশীদ।
পাঁচ পাড়া,ত্রিশাল,ময়মনসিংহ।
(সাবেক এমপি মরহুম আবুল মনসুর আহমেদের বাড়ি)
গতকাল সোমবার বিকেল চার টায় ত্রিশাল থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেয়।রাত সাড়ে আটটায় সূত্রাপুর থানা এলাকায় অবস্থানরত অবস্থায় সর্বশেষ তাঁর পরিবারের সাথে কথা হয়েছে।আর কোন যোগাযোগ নেই।সন্ধান পেলে যোগাযোগ করেন:-01711037935(ইব্রাহিম)।

তয়কা ফাউন্ডেশন এর পক্ষ থেকে এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে এলার্জি, চুলকানি ও খোঁশপাচড়া(স্ক্যাবিস স্বাস্থ্যসচেতনতায়) করণীয় শীর্ষক ...
10/06/2025

তয়কা ফাউন্ডেশন এর পক্ষ থেকে এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে এলার্জি, চুলকানি ও খোঁশপাচড়া(স্ক্যাবিস স্বাস্থ্যসচেতনতায়) করণীয় শীর্ষক ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প ও ঔষধ বিতরণী-২০২৫

সর্বসাকূল্যে ২০০জনের র মত রোগী দেখা হয়েছে।
ঔষধ স্পন্সরশীপঃ শায়খ Atm Abdur Rahim আব্দুর রহীম বিন হাবিবুর রহমান আংকেল সহ সংশ্লিষ্ট কাজে সহায়তাকারী প্রত্যেককে আল্লাহ দুনিয়া ও আখিরাতে উত্তম প্রতিদান দিন।

"তয়কা ফাউন্ডেশন" এর উদ্যোগে 'এলার্জি,চুলকানি,খোশপাঁচড়া(স্ক্যাবিস)স্বাস্থ্যসচেতনতায় করণীয় শীর্ষক'ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প ও ঔ...
09/06/2025

"তয়কা ফাউন্ডেশন" এর উদ্যোগে

'এলার্জি,চুলকানি,খোশপাঁচড়া(স্ক্যাবিস)স্বাস্থ্যসচেতনতায় করণীয় শীর্ষক'

ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প ও ঔষধ বিতরণী-২০২৫ ইং

স্থানঃতয়কা ফুরকানিয়া মাদ্রাসা,
ঐতিহ্যবাহী তয়কা ঈদগাহ মাঠ প্রাঙ্গন,ত্রিশাল,ময়মনসিংহ।

তারিখঃ ১০/০৬/২০২৫ইং,রোজঃমঙ্গলবার
সময়ঃ সকাল ৭টা- সকাল ১০টা
(সিরিয়াল সাপেক্ষে প্রথম ১০০জন রোগী দেখা হবে)

সৌজন্যেঃ
ডা. মোঃ ওয়াহিদুল ইসলাম হৃদয়
এমবিবিএস(ডিইউ),পিজিটি(মেডিসিন),সিএমইউ (আল্ট্রা),সিসিডি(বারডেম),এফ আইপিএম(ইন্ডিয়া) কোর্স
স্পেশাল ট্রেইন্ড ইন ডার্মাটোলজি, নিউরোলজি & পেইন মেডিসিন

ঔষধ ব্যবস্থাপনায়ঃ শাইখ আব্দুর রহীম বিন হাবিবুর রহমান
প্রধান ইমাম,আল আমিন জামে মসজিদ,মোহাম্মদপুর, ঢাকা।

আয়োজনেঃ
তয়কা ফাউন্ডেশন
ত্রিশাল,ময়মনসিংহ।

09/06/2025
তয়কা ফাউন্ডেশন,ত্রিশাল,ময়মনসিংহ। এর পক্ষ থেকে ঈদ সামগ্রী বিতরণ। ঈদুল আযহা-২০২৫ ইং।সর্বমোট ৩২টা পরিবারে এবার ঈদ সামগ্রী দ...
06/06/2025

তয়কা ফাউন্ডেশন,ত্রিশাল,ময়মনসিংহ। এর পক্ষ থেকে ঈদ সামগ্রী বিতরণ। ঈদুল আযহা-২০২৫ ইং।

সর্বমোট ৩২টা পরিবারে এবার ঈদ সামগ্রী দেয়া হয়েছে।সময় স্বল্পতার কারণে বড় পরিসরে প্যাকেট পৌছানো সম্ভব হয়নি।আল্লাহ প্রত্যেকের নেক নিয়্যাত ও আমলগুলোকে কবুল করুন।যাজায়ে খায়ের দান করুন।আমিন।

সবাইকে পবিত্র ঈদুল আজহা র শুভেচ্ছা।তাক্বাব্বাল্লাহ মিন্না অমিনকুম।

26/05/2025
26/05/2025
আলহামদুলিল্লাহ।তয়কা ফাউন্ডেশন,ত্রিশাল,ময়মনসিংহ এর উদ্যোগে ত্রিশাল থানাধীন চক পাঁচ পাড়া লাউরিচক নিবাসী জনাব নুর উদ্দীন খা...
03/05/2025

আলহামদুলিল্লাহ।
তয়কা ফাউন্ডেশন,ত্রিশাল,ময়মনসিংহ এর উদ্যোগে ত্রিশাল থানাধীন চক পাঁচ পাড়া লাউরিচক নিবাসী জনাব নুর উদ্দীন খাঁ সাহেবের চলার সুবিধার জন্যে একটি হুইল চেয়ার কিনে দেয়া হয়েছে।একইসাথে উনার ফ্যামিলিতে সাহায্যের জন্য ব্যবস্থা,টিউবওয়েল স্থাপনে সহায়তা সহ বেশ কিছু কাজের আশ্বাস দেয়া হয়েছে।

উক্ত কাজে সহায়তাকারী,বুদ্ধিপরামর্শ দাতা সহ প্রত্যেককে আল্লাহ উত্তম প্রতিদান দান করুন।তয়কা ফাউন্ডেশন এর ভালো কাজগুলো আল্লাহ কবুল করুন।আমিন।

স্মৃতিতে তয়কা ফাউন্ডেশন,ত্রিশাল,ময়মনসিংহ। ফ্রি ব্লাড গ্রুপিং ক্যাম্পেইন-২০২০ইং
29/04/2025

স্মৃতিতে তয়কা ফাউন্ডেশন,ত্রিশাল,ময়মনসিংহ। ফ্রি ব্লাড গ্রুপিং ক্যাম্পেইন-২০২০ইং

Address

Chikna Monohar, Toykar Par, Trishal
Mymensingh
2220

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when তয়কা ফাউন্ডেশন,ত্রিশাল,ময়মনসিংহ। posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram