Khan Homoeo Hall

Khan Homoeo Hall হ্যানিমেনের আদর্শে পরিচালিত একাটি আধ

26/06/2025

কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণের চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি:-

কোলেস্টেরল এর সমস্যা বেড়েই চলেছে। কোলেস্টেরল হলে নানা সমস্যা দেখা দেয় এবং জীবনের ঝুঁকি থাকে। তাই কোলেস্টেরল দেখা দিলে অবহেলা না করে সঠিক চিকিৎসা এবং খাদ্যভাস মেনে চলা উচিৎ। সেইসাথে লাইফস্টাইল পরিবর্তন করতে হবে। তা না হলে শুধু ঔষধে সারেনা।
কোলেস্টেরল হল হাইড্রকার্বন কোলেস্টেন থেকে উৎপন্ন যৌগ।
মানুষের রক্তে ৩ ধরনের কোলেস্টেরল থাকতে পারে।

১) LDL- low density lipo protein
২) HDL-high density lipo protein)
৩) ট্রাইগ্লিসারাইড ।

১) এলডিএলঃ রক্তে এলডিএল এর মাত্রা বেড়ে গেলেই মূলত সেটাকে কোলেস্টেরল সমস্যা ধরা হয় । পূর্ণ বয়স্ক মানুষের
রক্তে ১.৬৮-১.৪৩ গ্রাম/ ডেসি লিটার এলডিএল থাকে।

২)এইচডিএলঃ এইচডিএল আমাদের দেহ কে সুস্থ রাখে, শারীরিক বৃদ্ধি ঘটায়।আমাদের রক্তে .৯০-১.৬০ গ্রাম / ডেসি লিটার এইচডিএল থাকে। সহজ ভাষায় বলা যায়, এইচডিএল আমাদের বন্ধুর মত।

৩)ট্রাইগ্লিসারাইডঃ আমাদের শরীরে মেদ/ চর্বি হিসেবে যা জমে তাই ট্রাইগ্লিসারাইড। তাই যারা মোটা হয়ে যাচ্ছেন তাদের রক্তে ট্রাইগ্লিসারাইড বেড়ে যাচ্ছে তাতে কোনো সন্দেহ নেই।

যাদের কোলেস্টেরল বেশি হয়ঃ- কোলেস্টেরল সমস্যা যেকোনও বয়সেই হতে পারে।কিন্তু আপনার বয়স যদি ৩৫/তার বেশি হয় আপনি সহজেই কোলেস্টেরল সমস্যায় পড়তে পারেন।আমাদের দেশে মহিলাদের চেয়ে পুরুষদের কোলেস্টেরল এর ঝুঁকি বেশি।যারা বসে বসে কাজ করেন সারাদিন তারা বেশি আক্রান্ত হতে পারেন।

কোলেস্টেরল বৃদ্ধির কারণঃ
* ফাস্ট-ফুড বেশি খাওয়া।
* রেড মিট , চিংড়ি মাছ , চকলেট বেশি খেলে।
* আমাদের গৃহীত খাদ্য পরিশ্রমে ব্যয় না হলে, অতিরিক্ত খাবার দেহে ফ্যাট হিসেবে জমা হয়,ফলে কোলেস্টেরল বেড়ে যায়।
* খাবার পরপরই ঘুমাল।
* তৈলাক্ত খাবার বেশি খেলে।
* শারীরিক পরিশ্রম (যেমন, হাঁটা ) কম করলে ইত্যাদি।

কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে যেভাবে বুঝবেনঃ
* অল্প পরিশ্রমেই ঘেমে যাওয়া ও হাঁপিয়ে ওঠা।
* মাথা ও ঘাড়ে ব্যথা।
* বুক ধরফর করা।
* দুর্বল বোধ করা।
* দেহের ওজন ক্রমান্বয়ে বাড়তে থাকা ইত্যাদি।

কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ ও সুস্থ জীবনের জন্য করনীয়ঃ-
* ব্যালেন্স ডায়েট প্রয়োজনের চেয়ে বেশি ভাত না খাওয়া। গরুর মাংস একেবারেই কম পরিমাণে খাওয়া। মোট কথা সবকিছু পরিমিত পরিমাণে খাওয়া।
* শারীরিক পরিশ্রমঃ অতিরিক্ত না ঘুমানো।হাঁটার অভ্যাস করা।
বসে বসে কাজ করলেও আমরা শুধু পা নাড়িয়েই অতিরিক্ত ফ্যাট কিছুটা হলেও কমাতে পারি।
* ফাস্ট – ফুড জাতীয় খাবার পরিহার করা।পেস্ত্রি, চকলেট জাতীয় খাবার কম খাওয়া।
* চিনাবাদাম, সামুদ্রিক মাছ ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার
বেশি বেশি খাওয়া।
* রাতের খাবার ঘুমানোর বেশ কিছুক্ষণ আগে খেলে
ভালো। এসব কথা আমরা প্রায় সবাই জানি,কিন্তু
জানলেও মানতে চাইনা। তাই, কোলেস্টেরল এর ঝুঁকি কমাতে আপনার লাইফস্টাইল ও খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন
আনুন । কেননা আমাদের সুস্বাস্থ্য, আমদের সুন্দর
ও গোছানো লাইফস্টাইল এর উপর অনেকাংশেই
নির্ভরশীল।

হোমিও মতে লক্ষণ অনুযায়ী মেডিসিন দিতে হয়-
* Lycopodium:- রক্তের কোলেস্টেরল চিকিৎসার উল্লেখযোগ্য মেডিসিন, কোলেস্টেরলের সহিত শরীরের ডান দিকে রোগ আক্রান্ত হয়।
* Medorinum :- সাইকোসিস দোষ প্রবনতা, চর্বি জাতীয় খাবারে আসক্তি, দিনের যেকোনো সময়ে রোগের বৃদ্ধি, রাত্রিতে ভালো থাকে। বংশে জটিল রোগ যেমন হাঁপানি, উচ্চ রক্তচাপ, হার্টের সমস্যা থাকলে সেসব রোগীদের ক্ষেত্রে মেডোরিনাম কার্যকরী।
* কোলেস্টেরিনাম:- কোলেস্টেরলের সহিত পিত্তথলিতে স্লাজ বা পাথর হওয়ার প্রথমিক পর্যায়ে কোলেস্টেরিনাম কার্যকরী।

* সিয়ানান্থাস:- কোলেস্টেরলের কার্যকরী ঔষধ, ইহার মাদর টিংচার ১৫-২০ ফোঁটা দিনে ২বার করে খেলে কোলেস্টেরল আস্তে আস্তে কমতে থাকে।
তাছাড়া ঃ- CURCUMA LONGA Q, GARCINIA MORELLA 3X, STROPHANTHUS HISPIDUS Q ইত্যাদি লক্ষণ অনুযায়ী সঠিক রোগীলিপি রেপার্টরী করে প্রযোজ্য।



c.p

08/02/2025
22/01/2024

#গ্যাংলিয়ন_বা_হাতের_কব্জিতে_টিউমারের_হোমিও_চিকিৎসা,,

#গ্যাংলিয়ন কিঃ
হাতের কব্জির উপর এমন ফুলে উঠাকে অনেকেই টিউমার বললেও মেডিকেলের ভাষায় এটি মুলত গ্যাংলিয়ন ৷ এটি হয়ে থাকে সাধারনত অস্থিসন্ধি অথবা টেনডনে আঘাত কিংবা মচকে যাওয়ার ফলে ৷

কেন হয়?
আঘাত কিংবা ভারী কাজের ফলে অস্থিসন্ধির ভিতরের তরল যখন জয়েন্টের বাইরে চলে আসে তখন এমনটি হয়ে থাকে ৷
শরীরের যেকোন জয়েন্টে হতে পারে তবে হাতের কব্জির জয়েন্টের উপরেই বেশী হতে দেখা যায় ৷ পুরুষের তুলনায় মহিলাদের বেশী হয়ে থাকে ৷

চিকিৎসাঃ
আধুনিক এলোপ্যথিক চিকিৎসায় সিরিন্জ ঢুকিয়ে কিংবা অপারেশন করে অপসারন করলেও পুনরায় আবার হতে দেখা যায় ৷

হোমিওপ্যথিক চিকিৎসায় আঘাতের ইতিহাস থাকলে Ruta খুব ভালো আরোগ্যকারী ঔষধ ৷ এছাড়া লক্ষনভেদে Constitutional medicine হিসেবে Silicea, Cal Carb, Phos, Carb Veg, Acid Benzo ও Thuja ইত্যাদি ঔষধের প্রয়োজন হতে পারে ৷ ব্যক্তিগত চিকিৎসায় অনেক রোগীকেই এই ঔষধগুলোতে আরোগ্য হতে দেখেছি তবে ঔষধের মাত্রা নির্নয়ে একটু সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে ৷

*** #বিঃদ্রঃ চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র ছাড়া কোন ওষুধ গ্রহণ করবেন না***

# # #যে কোন তরুণ-পুরাতন ও জটিল রোগের সমস্যার জন্য দেশ-বিদেশের যে কোন স্থান থেকে যোগাযোগ করতে পারেন
.
Khagdahar,(Gunti) Sadar, Mymensingh.
01767621601

19/01/2024

#রমজানের প্রস্তুতি কি ভাবে নিবো?
বা কি ভাবে রমজানের প্রস্তুতি নিলে রমজান মাসের হক আদায় হবে।

অলিম্পিকে একটা স্পোর্টস আছে, নাম হল ট্রায়াথলন। এই খেলায় বিজয়ী হতে হলে একজন অ্যাথলেটকে প্রথমে ১.৫ কিমি সাঁতার কেটে, এরপর ৪০ কিমি সাইক্লিং করে এবং সর্বশেষে ১০ কিমি দৌঁড়ে সবার আগে পৌঁছাতে হয়।

একজন নিয়মিত সাঁতারু, সাইক্লিস্ট কিংবা রানার আলাদা আলাদা ভাবে কাজগুলো খুব ভালো পারলেও বিশেষ প্রশিক্ষণ ছাড়া এই তিন কাজ একসাথে সে খুব ভালোভাবে করতে পারেনা।

অথচ সারা বছর আমরা শুধু নামাজ পড়লেও রমজান মাস আসলেই কিয়ামুল লাইল, (তাহাজ্জদ, তারাবী) কোরআন তেলাওয়াত ও সাওম পালন এর মত আমলগুলো একসাথে করি কোন রকম স্পেশাল ট্রেনিং ছাড়াই।

মহান আল্লাহর অশেষ রহমত থাকে বলেই আমাদের পক্ষে এটা সম্ভব হয়।

হাদিসে আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত রয়েছে, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রজব মাস আসলে এই দু’আ বেশি বেশি পড়তেন - للَّهُمَّ بَارِكْ لَنَا فِي رَجب وَشَعْبَانَ وَبَلِّغْنَا رَمَضَانَ - হে আল্লাহ তুমি রজব ও শাবানে আমাদেরকে বরকত দাও। আর আমাদেরকে রামাদান পর্যন্ত পৌঁছিয়ে দাও।

Dear , আমরাও তাই চলমান রজব মাস থেকেই নিজেরা এই দোয়া বেশী বেশী পড়ি, #শেয়ার করে অন্যদের পড়তে বলি এবং সকলে মিলে রমজানের প্রস্তুতি নেয়া শুরু করি, ইনশাআল্লাহ।

Big shout out to my newest top fans! 💎 Tafhim Khan
18/01/2024

Big shout out to my newest top fans! 💎 Tafhim Khan

06/01/2024

diseases,
disease --
#চর্মরোগ

হোমিওপ্যাথিতে চর্মরোগের চিকিৎসার জন্য আলাদা কোন শর্টকাট রাস্তা নাই। রোগের নাম নয় বরং রোগের লক্ষণ এবং রোগের কারণ অনুযায়ী ঔষধ নির্বাচন করে প্রয়োগ করতে হবে। তাহলেই আরোগ্যের আশা করতে পারেন। হ্যাঁ, যে-কোন হোমিও ঔষধেই যে-কোন চর্মরোগ নিরাময় করা সম্ভব যদি সেই ঔষধের সাথে রোগটির লক্ষণ মিলে যায়। তারপরও নীচে কয়েকটি হোমিও ঔষধের ব্যবহার বর্ণনা করা হলো -

Thuja occidentalis: একটু মারাত্মক ভয়ঙ্কর ধরনের অধিকাংশ চর্মরোগেরএকটি মূল কারণ হলো টিকা (বিসিজি, ডিপিটি, এটিএস, পোলিও, হেপাটাইটিস, এটিএস ইত্যাদি) নেওয়া। কাজেই কোন টিকা নেওয়ার দুয়েক মাস থেকে দুয়েক বছরের মধ্যে কোন চর্মরোগদেখা দিলে প্রথমেই থুজা নামক ঔষধটি উচ্চ শক্তিতে এক মাত্রা খেয়ে নিতেহবে। বিশেষ করে খুসকির সাথে যাদের শরীরে আঁচিলও আছে, তাদের প্রথমেই সপ্তাহে একমাত্রা করে কয়েক মাত্রা খুজা খেয়ে নেওয়া উচিত।

Arsenicum album: যে-কোন চর্মরোগের সাথে যদি অস্থিরতা, জ্বালাপোড়া, পেটের অসুখ, রাতের বেলা বৃদ্ধি ইত্যাদি লক্ষণ থাকলে আর্সেনিক খেতে হবে।

Kali sulphuricum: ক্যালি সালফ খুসকির মতো চামড়া ওঠা জাতীয় রোগেরএকটি শ্রেষ্ট ঔষধ। ক্যালি সালফের আরেকটি প্রধান লক্ষণ হলো হলুদ রঙ। যদি পূজেঁর রঙ, প্রস্রাবের রঙ অথবা কফের রঙ হলুদ হয়, তবে যে-কোন রোগে ক্যালি সালফ প্রয়োগে ভাল ফল পাবেন।

Sepia: তলপেটে বল বা চাকার মতো কিছু একটা আছে মনে হয়, রোগী তলপেটের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ পায়খানার রাস্তা দিয়ে বেরিয়ে যাবে এই ভয়ে দুই পা দিয়ে চেপে ধরে রাখে, সর্বদা শীতে কাঁপতে থাকে, দুধ সহ্য হয় না, ঘনঘন গর্ভপাত হয়, স্বামী-সন্তান-চাকরি-বাকরির প্রতি আকর্ষণ কমে যায়ইত্যাদি লক্ষণ থাকলে যে-কোন চর্মরোগে সিপিয়া খেতে পারেন। Sepia -Q ব্যবহারে অনেক ক্ষেত্রে কঠিন একজিমা , সোরিয়াসিস ভালো হতে দেখেছি ।

Sulphur: চর্মরোগের একটি সেরা ঔষধ হলো সালফার যদি তাতে অত্যধিক চুলকানী এবং জ্বালাপোড়া থাকে। এই কারণে রোগীর মধ্যে অন্য কোন ঔষধের লক্ষণ না থাকলে অবশ্যই তার চিকিৎসা প্রথমে সালফার দিয়ে শুরু করা উচিত। যাদের চর্মরোগ বেশী বেশী হয়, তাদেরকে প্রথমে অবশ্যই দুয়েক মাত্রা সালফার খাওয়াতেই হবে এবং সালফার তার ভেতর থেকে সকল চর্মরোগ বের করে আনবে। পক্ষান্তরে যাদের চর্মরোগ বেশী বেশী হয় এবং শীতকাতর তাদেরকে প্রথমে খাওয়াতে হবে সোরিনাম (Psorinum)। সালফারের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো সকাল ১১টার দিকে ভীষণ খিদে পাওয়া, গোসল করা অপছন্দ করে, গরম লাগে বেশী, শরীরে চুলকানী বেশী, হাতের তালু-পায়ের তালু-মাথার তালুতে জ্বালাপোড়া, মাথা গরম কিন্তুপা ঠান্ডা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার দিকে কোন খেয়াল নাই, রোগ বিছানার গরমে বৃদ্ধি পায়, ছেড়া-নোংরা তেনা দেখেও আনন্দিত হয় ইত্যাদি ইত্যাদি।

Mezereum: মেজেরিয়ামের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো মাথার থেকে মোটা মোটা চামড়ার মতো চলটা উঠতে থাকে, এগুলোর নীচে আবার পূঁজ জমে থাকে, চুল আঠা দিয়ে জট লেগে থাকে, পূঁজ থেকে এক সময় দুর্গন্ধ ছড়াতে থাকে, চুলকানীর জন্য রাতের ঘুম হারাম হয়ে যায় ইত্যাদি।

Graphites: গ্র্যাফাইটিসের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো অলসতা, দিনদিন কেবল মোটা হওয়া, মাসিকের রক্তক্ষরণ খুবই কম হওয়া, চর্মরোগ বেশী হওয়া এবং তা থেকে মধুর মতো আঠালো তরল পদার্থ বের হওয়া, ঘনঘন মাথাব্যথা হওয়া, নাক থেকে রক্তক্ষরণ হওয়া, আলো অসহ্য লাগা ইত্যাদি। উপরের লক্ষণগুলোর দু’তিনটিও যদি কোন রোগীর মধ্যে থাকে, তবে গ্র্যাফাইটিস তার চর্মরোগ সারিয়ে দেবে।

Hepar sulph‍: হিপার সালফের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো এরা সাংঘাতিক সেনসেটিভ (over-sensitiveness), এতই সেনসেটিভ যে রোগাক্রান্ত স্থানে সামান্য স্পর্শও সহ্য করতে পারে না, এমনকি কাপড়ের স্পর্শও না। কেবল মানুষের বা কাপড়ের স্পর্শ নয়, এমনকি ঠান্ডা বাতাসের স্পর্শও সহ্য করতে পারে না। সাথে সাথে শব্দ (গোলমাল) এবং গন্ধও সহ্য করতে পারে না। হিপারের শুধু শরীরই সেনসেটিভ নয়, সাথে সাথে মনও সেনসেটিভ। অর্থাৎ মেজাজ খুবই খিটখিটে। কাটা-ছেড়া-পোড়া ইত্যাদি ঘা/ক্ষত শুকাতে হিপার বেশী ব্যবহৃত হয়ে থাকে। তবে মনে রাখতে হবে যে, হিপারের পূঁজ হয় পাতলা। যেখানে আঠালো পূঁজ বা কষ বের হয়, সেখানে হিপারের বদলে ক্যালি বাইক্রোম (Kali bichromicum) ব্যবহার করতে হবে। সাধারণত ফোড়া পাকাতে নিম্নশক্তি এবং ফোড়া সারাতে উচ্চশক্তি ব্যবহার করতে হয়।

Natrum muriaticum: মুখ সাদাটে এবং ফোলা ফোলা, বেশী বেশী লবণ বা লবণযুক্ত খাবার খায়, কথা শিখতে বা পড়াশোনা শিখতে দেরী হয়, ঋতুস্রাবে রক্তক্ষরণ হয় খুবই অল্প, পা মোটা কিন্তুঘাড় চিকন, মানসিক আঘাত পাওয়ার পর কোন চর্মরোগ হওয়া ইত্যাদি ইত্যাদি লক্ষণ থাকলে যে-কোন চর্মরোগে নেট্রাম মিউর খেতে পারেন। উচ্চ শক্তি প্রয়োগে আশ্চর্য ফল হয় ।

APIS MELLIFICA [Apis]:- মৌমাছি হুল ফুটালে যেরুপ জ্বালা যন্ত্রণা হয়, সেরুপ জ্বালা যন্ত্রনা, অত্যন্ত স্পর্শকাতরতা, রোগ লক্ষণ সমূহ তীব্র ও দ্রুতবেগে আসে। সমস্ত শরীরে বা চোখের নিচের পাতায় শোথ বা ফোলা। তৃষ্ণার অভাব, ঘামের অভাব, প্রস্রাবের পরিমাণ কম। বিমর্ষ ও অতি সহজেই কেঁদে ফেলে, যেন না কেঁদে থাকতে পারে না, খিটখিটে স্বভাব, অত্যন্ত ব্যস্ত ও চঞ্চল। কাজ করতে গেলে হাতের জিনিস পরে যায় । এসব লক্ষণ যদি কোন চর্ম পীড়ায় দেখিতে পাওয়া যায় তাহলে বিলম্ব না করিয়া এপিস মেল প্রয়োগ করিবেন, এতে আশ্চর্য ফল পাইবেন ।

Petroleum - যদি দেখেন কোন রোগের একজিমা বা চর্ম রোগ শীতকালে বৃদ্ধি হয় এবং গ্রীষ্মকালে আরম্ভ হইলেই আপনাআপনি আরোগ্য হইয়া যায় তখন পেট্রোলিয়াম উচ্চ শক্তি প্রয়োগ করতে কাল বিলম্ব করবেন না । আরো মনে রাখবেন যে, যদি কোন রোগীর শীতের দিন হাত-পা আংগুল ফাটিয়া যায় , কানের পিছে ও অন্ডকোষে এবং কুঁচকিতে একজিমা হয় তাতে চুলকানির পর দুর্গন্ধ রস পরে ও মামড়ি জন্মে তখন পেট্রোলিয়াম অব্যর্থ মহৌষধ ।

Causticum - আবার যদি দেখেন কোন রোগীর চর্মরোগ চুলকানির জন্য অ্যালোপ্যাথি ( মার্কারী) বা সালফার দ্বারা অবরুদ্ধ হয় , তখন কস্টিকাম অধিক উপকারী । যাদের গায়ের রং কালো , শরীরের গঠন বলিষ্ঠ প্রকৃতির তাদের ক্ষেত্রে কষ্টিকাম ভালো কাজ করে । ২০০ , ১ এম , প্রয়োজনে আরো উচ্চ শক্তি প্রয়োগ করিবেন ।

Croton Tiglium: ক্রোটন টিগ চর্মরোগের একটি সেরা ঔষধ। ইহার প্রধান লক্ষণ হলো চর্মরোগে প্রচুর চুলকানি থাকে কিন্তু জোরে চুলকানো রোগী সহ্য করতে পারে না। কেননা তাতে আরাম না বরং সাংঘাতিক ব্যথা পাওয়া যায়। পক্ষান্তরে হালকা ভাবে চুলকালে অথবা মালিশ করলে রোগী আরাম পায়।

Rhus toxicodendron: রাস টক্সের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো প্রচণ্ড অস্থিরতা, রোগী এতই অস্থিরতায় ভোগে যে এক পজিশনে বেশীক্ষণ স্থির থাকতে পারে না,রোগীর শীতভাব এমন বেশী যে তার মনে হয় কেউ যেন বালতি দিয়ে তার গায়ে ঠান্ডা পানি ঢালতেছে, নড়াচড়া করলে (অথবা শরীর টিপে দিলে) তার ভালো লাগে অর্থাৎ রোগের কষ্ট কমে যায়, স্বপ্ন দেখে যেন খুব পরিশ্রমের কাজ করতেছে। পাশের চিত্রের ন্যায় লালচে এবং ফোষ্কা জাতীয় চর্মরোগের জন্য রাসটক্স এক নাম্বার ঔষধ।

Arnica montana: যে-কোন ধরনের আঘাত, থেতলানো, মচকানো, মোচড়ানো, ঘুষি, লাঠির আঘাত বা উপর থেকে পড়ার কারণে কোন চর্মরোগ হলে আর্নিকা খেতে হবে। আক্রান্ত স্থানে এমন তীব্র ব্যথা থাকে যে, রোগীকাউকে তার দিকে আসতে দেখলেই সে ভয় পেয়ে যায় (কারণ ধাক্কা লাগলে ব্যথার চোটে তার প্রাণ বেরিয়ে যাবে)। উপরের লক্ষণগুলোর কোনটি থাকলে যে-কোন রোগে আর্নিকা প্রয়োগ করতে পারেন।

Mercurius solubilis: মার্ক সল ঔষধটির প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো প্রচুর ঘাম হয় কিন্তুরোগী আরাম পায় না, ঘামে দুর্গন্ধ বা মিষ্টি গন্ধ থাকে, ঘুমের মধ্যে মুখ থেকে লালা ঝরে,পায়খানা করার সময় কোথানি, অধিকাংশ রোগ রাতের বেলা বেড়ে যায়,রোগী ঠান্ডা পানির জন্য পাগলইত্যাদি। ঘামের কারণে যাদের কাপড়ে হলুদ দাগ পড়ে যায়, তাদের যে-কোন রোগে মার্ক সল প্রয়োগ করতে পারেন। মার্ক সল যেহেতু এন্টি-সিফিলিটিক ঔষধ তাই সিফিলিস রোগী বা তাদের স্ত্রী-পুত্র-কন্যাদের যে-কোন রোগে এটি ভাল কাজ করে।

Cantharis: জ্বালা-পোড়া এবং ছিড়ে ফেলার মতো ব্যথা হলো ক্যান্থারিসের প্রধান লক্ষণ। ভীষণ জ্বালাপোড়া থাকলে যে-কোন চর্মরোগে ক্যান্থারিস ব্যবহার করতে পারেন। এটি জলাতঙ্ক রোগের একটি শ্রেষ্ট ঔষধ। এটি যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি করে থাকে ভীষণভাবে। কোন জায়গা পুড়ে গেলে একই সাথে খাওয়ান এবং পানির সাথে মিশিয়ে পোড়া জায়গায় লাগান। এটি পেটের মরা বাচ্চা, গর্ভফুল বের করে দিতে পারে এবং বন্ধ্যাত্ব নির্মূল করতে পারে।
Homoeo Hall
#01767-621601
খাগডহর ঘুন্টি রেলক্রসিং, সদর ময়মনসিংহ।

03/01/2024

“হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা আধ্যাত্মিক প্রকৃতির। চিকিৎসক অত্যন্ত নির্মল ও পবিত্র না হইলে তাহার মধ্য দিয়া আল্লাহর করুনা রোগীর দেহে সঞ্চারিত হইতে পারেনা"

[ডা. স্যামুয়েল হ্যানিম্যান]

★*★*কিলয়েড(Keloid) থেকে মুক্তি পেতে কর্যকারি হোমিওপ্যাথিক ঔষধ সমূহ ★*★*কিলয়েড ( Keloid)  কি? কিলয়েড হলো শরীরের কোনো ক্ষত...
27/09/2023

★*★*কিলয়েড(Keloid) থেকে মুক্তি পেতে কর্যকারি হোমিওপ্যাথিক ঔষধ সমূহ ★*★*

কিলয়েড ( Keloid) কি?

কিলয়েড হলো শরীরের কোনো ক্ষতস্থানে প্রয়োজনের বেশি কোলাজেন(মানবশরীরে সৃষ্ট প্রাকৃতিক প্রোটিন) জমে যাওয়ার ফলে বেড়ে ওঠা একধরনের স্কার টিস্যু।

এটি সাধারণত ব্যথামুক্ত হয়। তবে এতে কিছুটা চুলকাতে পারে। সাধারণত কানের লতি, বুক ও পিঠের ওপরের অংশ, কাঁধে ও গলায় এটি বেশি হতে দেখা যায়।

কোলাজেন কি ধরনের প্রোটিন

কোলাজেন হলো

মানবশরীরের সৃষ্ট প্রাকৃতিক প্রোটিন।

আমাদের শরীরের হাড়, পেশি, অস্থিসন্ধি, চুল, নখ ও ত্বকের গঠনে বিশেষ ভূমিকা রাখে। রক্তনালি, চোখের মণি ও দাঁতেও কোলাজেন থাকে।

বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীরের এর স্বাভাবিক উৎপাদন ক্ষমতা হ্রাস পায়।

Collagen কয়েকটি রাসায়নিক উপাদান নিয়ে গঠিত যার মধ্যে প্রধান হল অ্যামিনো এসিডের প্রোটিন।

কী ভাবে কিলয়েড হয়?

সামান্য ক্ষত থেকে কিলোয়েড হতে পারে। যেমন কান ফোঁড়ানোর স্থানে, ব্রণ গেলে দিলে, বুক ও পিঠে নখের আঁচড় লাগলে অথবা ছোটখাটো অস্ত্রোপচারের পর এটি হতে পারে।

এমনকি পুড়ে গেলে দগ্ধস্থানে কিলয়েড হতে পারে।

এমন কি ইনজেকশনর দেওয়ার স্থানে হতে পারে।

পিয়ার্সিং-এর পর কিলোয়েড দেখা যায়। এখন তো চোখের পাতা, ভুরু, ঠোঁটের ওপরেও পিয়ার্সিং হচ্ছে। ফলে কিছু ক্ষত্রে কিলয়েডে হতে পারে।

যখনই চামড়াতে বা ত্বকে আঘাত লাগে এবং টিস্যু ফেটে যায়, তখন ত্বকের কোলাজেন প্রোটিন নিষ্কৃত হয় এবং আঘাতের বা ক্ষতের জায়গায় জমা হয়। এটি ক্ষতটিকে সারিয়ে তোলে এবং রক্ত জমাট বাধাকে শক্তিশালী করে তোলে। কোলাজেন ফাইবারের গঠন করে এবং কিছুদিনের মধ্যে ক্ষতচিণ্হ( scar) টি মিলিয়ে যায়। কিছু ক্ষেত্রে ত্বক স্বাভাবিক না হয় এটি পুরু, উঁচু, হয়ে ফুলে যায়। এবং কিলয়েড ( KELOID) হয়

★*★*★
Keloid ( কিলয়েডে) র কর্যকরি হোমিওপ্যাথিক ঔষধ নিয়ে আলোচনা করছি। ★*★*★

১).THUJA OC 200/1M

টিকা বা ইনজেকশন দেওয়ার স্থানে কিলয়েড হোলে এই ঔষধ খুবই কর্যকরি।

২). GRAPHITIES 30/ 200

কিলয়েড হওয়ার লক্ষ্মণ দেখা দিলে এই ঔষধ ব্যবহার করা হয়। অথাৎ কিলয়েড যেখানে হোক শুরু শুরুতে এই ঔষধ বিশেষ কর্যকরি।

৩).CAUSTICUM 200/1M

ত্বকের কোন স্থানে আগুনে বা ইলেকট্রনিক শকে পুড়ে বা জ্বলে গিয়ে কিলয়েড হলে খুবই কর্যকরি হোমিওপ্যাথিক ঔষধ।

৪).CALENDULA 200/1M

এই ঔষধ কিলয়েড জন্য খুব কর্যকরি। কেটে যাওয়ার স্থানে কিলয়েড হলে খুবই কর্যকরি ঔষধ।

যে কোন অপারেশন স্থানে কিলয়েড (Keloid) হলে এই ঔষধ খুব ভালো কাজ করে।

৫). HYPERICUM 200/1M

কেটে যাওয়ার স্থানে বা অপারেশনের স্থানে কিলয়েড হলে CALENDULA প্রয়োগ করার পরে যদি কাজ না করে তবে এই ঔষধ ব্যবহার করা যেতে পারে।

৬).ECHINACEA Q (Mother tincture)

ব্রন বা কোন ফুসকুড়ি হাতের নখে চুলকানোর জন্য বা অন্য করনে ছেড়ে বা গলে গেলে,ঐ স্থানে এক ধরনের ইনফেকশন হয়। এবং পরবর্তীতে কিলয়েড হতে পারে।

ইনফেকশনের জায়গায় এই ঔষধ তুলো দিয়ে লাগাতে হবে এবং ১০ ফোঁটা করে জলের দিনে তিন খেতে হবে। তা'হলে ইনফেকশন সেরে যাবে। কিলয়েড হওয়ার থেকে মুক্তি পাবেন।

৭).ACID FLOURIC 200/1M

কিলয়েড যেখানে হোক ঐ কিলয়েড চুলকানিযুক্ত। কখনও কখনও অস্বাভাবিক ভাবে চুলকাই, সে ক্ষেত্রে এই হোমিওপ্যাথিক ঔষধ বিশেষ কর্যকরি।

৮).SILICEA 200/ 1M

কিলয়েড ক্ষেত্রে এই ঔষধ বিশেষ কর্যকরি।

পুরাতন বা নতুন যাইহোক কিলয়েড স্পর্শ করলে ব্যথা অনুভব হয়, সে ক্ষেত্রে এই ঔষধ বিশেষ উপকারী।



৯). ACID NIT 200/1M

অনেক দিনের পুরানো কিলয়েড, কিন্তু মাঝে মধ্যে ব্যাথা করে এবং জ্বালা করে। ব্যাথার প্রকৃতি ছুঁচফোটানোর মতো।

এই রোগীর অবশ্যই প্রস্রাবে কুট গন্ধ থাকতে হবে।

১০).SABAINA 200

যে সকল মহিলা রোগী স্ত্রী-রোগে ভোগেন ( সাদা স্রাব, আতি রক্তস্রাব,রক্তস্রাব কম হওয়া সহ স্ত্রীজননেন্দ্রিয়ের অনান্য রোগ)। তাদের যে কোন কারণে কিলয়েড হলে উপকারী।

১১).CAL.FLUOR 200X
( Biochemic Medicine)

কিলয়েড (KELIOD) যে কোন কারণে হোক, যদি পুরনো হয়, কোন রকম ব্যথা বা অন্য কোন উপসর্গ নেই, শক্ত হোক বা নরম হোক, এই ঔষধ বেশ কিছু দিন ব্যবহার করলে কিলয়েড মিলিয়ে যাবে।

পুরাতন কিলয়েডের উত্তম ঔষধ।

১২).THIOSINAMINUM 3X

কিলয়েডের জন্য নির্বাচিত হোমিওপ্যাথিক ঔষধ ব্যবহারের সাথে এই ঔষধটি ব্যবহার করবেন। ভালো কাজ করবে। বা

THIOSINAMINUM 3X ঔষধ টি যে কোন কিলয়েড জন্য বিশেষ উপকারী।

★*★কিলয়েড ( KELOID) র ঘরোয়া চিকিৎসা ★*★

সকালে খালি পেটে হাল্কা গরম জলে ১-২ গ্রাম গুড়ো হলুদ মিশিয়ে চায়ের মতো খাবেন। উপকার পাবেন।

দুইটি লাল কাঁচা লঙ্কা ( মরিচ) প্রতিদিন স্যালাটের সাথে বা অন্য ভাবে খাবেন, লঙ্কাই আছে ক্যাপসাইসিন তা কিলয়েড কমাতে সহায়তা করবে।

★*★কিলয়েড ( KELOID) দূর করতে কর্যকরি বাহ্যিক( EXTRANUL USE) উপাদান ★*★

ঘৃতকুমারী( ALOE VERA)।

অ্যালোভেরা পাতা থেকে যে পিচ্ছিল জেল পাওয়া যায় তা কিলয়েডের সমস্যা দ্রুত সমাধান করতে সক্ষম। অ্যালোভেরা জেল কিলয়েড ছড়িয়ে পরা রোধ করতে সাহায্য করে এবং ফুলে উঠা কালচে অংশ দূর করতেও সহায়তা করে থাকে। প্রতি রাতে আক্রান্ত স্থানে অ্যালোভেরা জেল লাগিয়ে ঘুমুতে চলে যান। সারারাত অ্যালোভেরা জেল কিলয়েডের আকার কমাতে সাহায্য করবে । এভাবে কিলয়েড দূর না হওয়া পর্যন্ত ব্যবহার করতে হবে।

বিঃদ্রঃ ঃ- অ্যালোভের র তাজা পাতা ব্যবহার করবেন, প্যাকেটজাত অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করবেন না।

তাজা অ্যালোভেরার পরিপক্ব পাতা গোড়া থেকে কেটে নিয়ে উল্টো করে রাখবেন দুই ঘন্টার মতো তা থেকে হলুদ কষ বের হয়ে যাবে,তারপর ব্যবহার করবেন। নচেৎ চুলকাতে পারে।

★*বিশেষ কথা জেনে রাখা ভালো। ★* ঃ- শরীর কে রোগ মুক্ত করতে প্রতিদিন আহারে ৫০% খাবার ফল এবং স্যালাট খান অথাৎ কাঁচা পাকা ফল কাঁচা সব্জি খান এতে শরীরে পটাসিয়াম ও সোডিয়াম পরিমাণের সমতা বজায় রাখে। পটাসিয়াম ও সোডিয়াম ১ঃ১ থাকলে কোন রোগ আক্রান্তের হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে । হলেও autophagy মাধ্যমে শরীর তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়।

KHAN HOMOEO HALL
Mobile no-01767621601
#খাগডহর #ঘুন্টি #ময়মনসিংহ

Address

খাগডহর( ঘুন্টি রেলক্রসিং এর পশ্চিম পার্শ্বে)সদর, ময়মনসিংহ।
Mymensingh
২২০০

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Khan Homoeo Hall posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Khan Homoeo Hall:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram