Rafiqul Islam Health tips

Rafiqul Islam Health tips This page is all about everybody can health tips. specially how to build a healthy life . if you want to healthy lifestyle please follow this page.

14/11/2023

আজ বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস

19/07/2023
Happy Father's Day( ভালো থাকুক আমার বাবা সহ পৃথিবীর সমস্ত বাবা)
18/06/2023

Happy Father's Day
( ভালো থাকুক আমার বাবা সহ পৃথিবীর সমস্ত বাবা)

02/06/2023

স্বাস্থ্য বিষয়ক সকল তথ্য পেতে লাইক, কমেন্ট এবং শেয়ার করুন,

27/10/2022

জ্বরের জন্য ঘরোয়া প্রতিকার
জ্বর ক্রমাগত অস্বস্তি সৃষ্টি করে, তবে কিছু স্ব-সহায়ক প্রতিকার আপনাকে দ্রুত স্বস্তি দিতে পারে। নিম্নলিখিত ঘরোয়া প্রতিকার এবং টিপস অনুসরণ করুন:

প্রচুর পরিমাণে জল/হাইড্রেট ভাল করে পান করুন: জ্বরের সাথে, আমাদের শরীরের উচ্চ তাপমাত্রার জন্য ক্ষতিপূরণের জন্য আরও বেশি জলের প্রয়োজন হয় কারণ শরীরে আরও জলের ক্ষয় হয়। একে বলে ডিহাইড্রেশন। প্রচুর পানি পান করা শরীরকে রিহাইড্রেট করতে সাহায্য করতে পারে। জলের পাশাপাশি নারকেল জল, কমলার রস, চুনের রস এবং ওরাল রিহাইড্রেশন সলিউশন (ORS) খান।

বিশ্রাম: জ্বর প্রতিরোধ করতে আমাদের শরীরের প্রচুর শক্তি প্রয়োজন। জ্বরে আক্রান্ত ব্যক্তির জ্বর না যাওয়া পর্যন্ত পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশ্রাম নেওয়া উচিত। যে কোনো শারীরিক চাপ খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে।

উষ্ণ স্নান করুন: হালকা গরম পানি দিয়ে গোসল করুন কারণ এটি প্রশান্তিদায়ক এবং পেশী এবং জয়েন্টের ব্যথা উপশম করে।

ওটিসি ওষুধ ব্যবহার করুন: জ্বর উপশমের জন্য ওভার-দ্য-কাউন্টার (ওটিসি) ওষুধ পাওয়া যায়। তাদের মধ্যে কিছু আইবুপ্রোফেন এবং প্যারাসিটামল। তবে, শিশু বা শিশুদের জন্য, ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী ওষুধ দিন।

জ্বরের সময় যেসব খাবার খেতে হবে
জ্বরের সময় ক্ষুধা কমে যাওয়া সাধারণ ব্যাপার, তবে শরীরকে প্রয়োজনীয় পুষ্টি ও খনিজ সরবরাহ করার জন্য পুষ্টিকর খাবার থাকা উচিত। সহজপাচ্য খাদ্য আইটেমগুলি নিরাময় প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করতে পারে। কিছু খাদ্য উপাদান হল:

শাকসবজি: শাকসবজি শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টির অন্যতম সেরা উৎস। একটি পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে রান্না করা উদ্ভিজ্জ খাবার শরীরে প্রয়োজনীয় ভিটামিন এবং খনিজ সরবরাহ করতে সহায়তা করে। গাজর, পালং শাক, কুমড়ার মতো সবজি খেতে হবে।

ফল: লেবু, কমলা এবং আঙ্গুরের মতো সাইট্রাস ফলগুলিতে ভিটামিন সি এবং ফ্ল্যাভোনয়েড রয়েছে যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং জ্বরের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে। এছাড়াও, বেরি, কিউই এবং আপেলের মতো ফলগুলি সাহায্য করে।

দই: দই খেলে এতে থাকা ভালো ব্যাকটেরিয়া (ল্যাক্টোব্যাসিলাস) মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

নারকেল জল: জ্বরের সময় হাইড্রেশন একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নারকেল জল শরীরের প্রয়োজনীয় তরল এবং ইলেক্ট্রোলাইট পূর্ণ। এটি হাইড্রেশনের একটি চমৎকার উৎস।

ভেষজ চা: চা পাতা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় কারণ এতে পলিফেনল, ফ্ল্যাভোনয়েড এবং ক্যাটিচিন রয়েছে। চায়ে পাওয়া এই উদ্ভিদ যৌগগুলি ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।

চিকেন স্যুপ: জ্বরের সময় এক বাটি গরম মুরগির স্যুপ খেলে খুব উপকার পাওয়া যায়। এটি শুধুমাত্র শরীরে তরল গ্রহণ বাড়ায় না, শরীরের তাপমাত্রাও নিয়ন্ত্রণ করে। এছাড়াও, মুরগি একটি সমৃদ্ধ প্রোটিনের উত্স হওয়ায় জ্বর থেকে সহজেই লড়াই করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি সরবরাহ করে।

জটিলতা
যদিও জ্বর নিজে থেকে সাধারণত ক্ষতিকারক নয়, শিশুরা 5 বছর বয়স পর্যন্ত জ্বর-জনিত খিঁচুনি অনুভব করতে পারে (জ্বরজনিত খিঁচুনি)।

প্রতিরোধ
সংক্রমণের কারণে জ্বর প্রতিরোধে কিছু স্বাস্থ্য টিপস হল:

ঘন ঘন হাত ধোয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
আপনার হ্যান্ড স্যানিটাইজার বহন করুন।
প্রায়ই নাক, মুখ এবং চোখ স্পর্শ করা কমিয়ে দিন।
কাশি ও হাঁচির সময় মুখ ও নাক ঢেকে রাখুন।
ধোয়া ছাড়া পাত্র এবং জলের বোতল শেয়ার করা এড়িয়ে চলুন।
বমি বমি ভাব, কাশি ইত্যাদি সংক্রামক রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির থেকে দূরত্ব বজায় রাখুন।

29/09/2022

চোখে অস্বস্তি- অনেক সময় ভাইরাল ফিভার হলে চোখ জ্বালা করতে থাকে। চোখ লালও হয়ে যায়।মাথার যন্ত্রণা- জ্বর, গায়ে ব্যথা, সর্দি কাশি, সঙ্গে মাথার যন্ত্রণা ভাইরাল ফিভারের লক্ষণ। অবহেলা করবেন নাকাশি- ভাইরাল ফিভারের সবথেকে বড় লক্ষণ টানা কাশি। জ্বর, ক্লান্তির সঙ্গে কাশি থাকলে নিশ্চিত হয়ে যেতে পাশরীরে ব্যথা- জ্বর, ক্লান্তির পাশাপাশি মাসল পেন। ভাইরাল ফিভারের অন্যতম লক্ষণ। রেন, ভাইরাল ফিভার হয়েছে.

22/09/2022

ডেঙ্গু প্রতিরোধের প্রধান উপায় হল মশার বিস্তার রোধ করা। তবে কিছু প্রাথমিক সতর্কতা অবলম্বন করলে সহজেই এই জ্বর কে আটকানো সম্ভব।

বাড়ির সামনে কোনওরকম জল জমতে দেবেন না। বাড়ির সামনে কথায় জল জমে থাকলে টা পরিস্কার রাখার চেষ্টা করুন। জমা জল ডেঙ্গু ভাইরাস বাহিত এডিস মশার বংশ বিস্তাররের আনুকুল পরিবেশ।
রাতে ঘুমাবার সময় আবশ্যই মশারি ব্যবহার করুন । জাতে ডেঙ্গু মশা আপনাকে না কামড়াতে পারে।
বাচ্চাদের ফুল হাতা জামা পেন্ট পরিয়ে রাখুন।
ঘরে মশা মারার ঔষধ বা কয়েল ব্যবহার করুন।
ঘরবাড়ির আশে পাশে কোনরকম আবর্জনা জমতে দেবেন না।
আশে পাশে কোনও স্থানে জঙ্গল ঝোপ ঝাড় থাকলে সেই গুলি পরিস্কার করার ব্যাপারে নিকটবর্তী পুরসভাকে জানান।
বাড়ি কোথায়ও বা বাড়ির চারপাশে কোথায়ও কোন রকম বৃষ্টি র জল জমে থাকলে তা পরিস্কারের জন্য পদক্ষেপ গ্রহন করুন।
বারিতে জাতে মশা মাছি না ধুকতে পারে সেই জন্য দরজা ও জানলা যথা সম্ভব বন্ধ রাখুন।
পুকুর ডোবা বা ড্রেন ব্লিচিং পাউদাড় ছিটিয়ে দিন, এতে মশার বংশবিস্তার আটকানো সম্ভাব হবে।
সন্ধ্যে বেলা অথবা ভোর বেলা ফাঁকা জায়গাত, জঙ্গল, ডোবা এই সব জায়গা এরিয়ে চলুন, এই সকল স্থানে ভোর বেলা আর সন্ধ্যেবেলা মশার পরিমান বেশি লক্ষ করা যায়।

15/09/2022

ডেঙ্গু জ্বরের উৎপত্তি ডেঙ্গু ভাইরাস দ্বারা এবং এই ভাইরাস বাহিত এডিস ইজিপ্টাই নামক মশার কামড়ে। ডেঙ্গু জ্বরের জীবাণুবাহী মশা কোন ব্যক্তিকে কামড়ালে, সেই ব্যক্তি ৪ থেকে ৬ দিনের মধ্যে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়। এবার এই আক্রান্ত ব্যক্তিকে কোন জীবাণুবিহীন এডিস মশা কামড়ালে, সেই মশাটিও ডেঙ্গু জ্বরের জীবাণুবাহী মশায় পরিণত হয়। এভাবে একজন থেকে অন্যজনে মশার মাধ্যমে ডেঙ্গু ছড়িয়ে থাকে।
মে থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত, বিশেষ করে গরম এবং বর্ষার সময়টাতেই ডেঙ্গু জ্বরের প্রকোপ বেশি থাকে। শীতকালে এই জ্বর হয় না বললেই চলে। শীতে লার্ভা অবস্থায় ডেঙ্গু মশা অনেক দিন বেঁচে থাকতে পারে। বর্ষার শুরুতেই সেগুলো থেকে নতুন করে ডেঙ্গু ভাইরাস বাহিত মশা বিস্তার লাভ করে।

সাধারণত শহর অঞ্চলে অভিজাত এলাকায়, বড় বড় দালান কোঠায় এই মশার প্রাদুর্ভাব বেশি, তাই ডেঙ্গু জ্বরও এই এলাকার বাসিন্দাদের বেশি হয়। বস্তিতে বা গ্রামে বসবাসরত লোকজনের ডেঙ্গু কম হয় বা একেবারেই হয় না বললেই চলে।

ডেঙ্গু ভাইরাস ৪ ধরনের হয়ে থাকে। তাই ডেঙ্গু জ্বরও ৪ বার হতে পারে। যারা আগেও ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়েছে, তাদের ক্ষেত্রে পরবর্তী সময়ে ডেঙ্গু হলে তা মারাত্মক হওয়ার ঝুঁকি থাকে। বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে এটি বেশি দেখা যায়।
ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণসমূহ

ক্লাসিক্যাল ডেঙ্গু জ্বরে সাধারণত তীব্র জ্বর ও সেই সঙ্গে সারা শরীরে প্রচণ্ড ব্যথা হয়ে থাকে। জ্বর ১০৫ ফারেনহাইট পর্যন্ত হয়ে থাকে। শরীরে বিশেষ করে হাড়, কোমড়, পিঠসহ অস্থি সন্ধি এবং মাংসপেশীতে তীব্র ব্যথা হয়। এছাড়া মাথাব্যথা ও চোখের পিছনে ব্যথা হয়। অনেক সময় ব্যথা এত তীব্র হয় যে মনে হয় বুঝি হাড় ভেঙ্গে যাচ্ছে। তাই এই জ্বরের আরেক নাম “ব্রেক বোন ফিভার”।

জ্বর হওয়ার ৪ বা ৫ দিনের সময় সারা শরীরজুড়ে লালচে দানা দেখা যায়, যাকে বলা হয় স্কিন র‌্যাশ, অনেকটা এলার্জি বা ঘামাচির মতো। এর সঙ্গে বমি বমি ভাব, এমনকি বমি হতে পারে। রোগী অতিরিক্ত ক্লান্তিবোধ করে এবং রুচি কমে যায়। সাধারণত ৪ বা ৫ দিন জ্বর থাকার পর তা এমনিতেই চলে যায় এবং কোন কোন রোগীর ক্ষেত্রে এর ২ বা ৩ দিন পর আবার জ্বর আসে। একে “বাই ফেজিক ফিভার”বলে।
এই অবস্থাটাই সবচেয়ে জটিল। এই জ্বরে ক্লাসিক্যাল ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ ও উপসর্গের পাশাপাশি আরো যে সমস্যাগুলো হয়, তা হল-

শরীরের বিভিন্ন অংশ থেকে রক্ত পড়া শুরু হয়, যেমন চামড়ার নিচে, নাক ও মুখ দিয়ে, মাড়ি ও দাঁত হতে, কফের সঙ্গে, রক্তবমি, পায়খানার সাথে তাজা রক্ত বা কালো পায়খানা, চোখের মধ্যে এবং চোখের বাহিরে, মহিলাদের বেলায় অসময়ে ঋতুস্রাব অথবা রক্তক্ষরণ শুরু হলে অনেকদিন পর্যন্ত রক্ত পড়তে থাকা ইত্যাদি।

এই রোগের বেলায় অনেক সময় বুকে পানি, পেটে পানি ইত্যাদি দেখা দিতে পারে। অনেক সময় লিভার আক্রান্ত হয়ে রোগীর জন্ডিস, কিডনীতে আক্রান্ত হয়ে রেনাল ফেইলিউর ইত্যাদি জটিলতা দেখা দিতে পারে।
ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসা কী করতে হবে

ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত বেশির ভাগ রোগী সাধারণত ৫ থেকে ১০ দিনের মধ্যে নিজে নিজেই ভালো হয়ে যায়, এমনকি কোনো চিকিৎসা না করালেও। তবে রোগীকে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়েই চলতে হবে, যাতে ডেঙ্গু জনিত কোনো মারাত্মক জটিলতা না হয়। ডেঙ্গু জ্বরটা আসলে একটা গোলমেলে রোগ, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই লক্ষণ অনুযায়ী চিকিৎসা দিতে হয়।

সম্পূর্ণ ভালো না হওয়া পর্যন্ত বিশ্রামে থাকতে হবে।

যথেষ্ট পরিমাণে পানি, শরবত, ডাবের পানি ও অন্যান্য তরল জাতীয় খাবার গ্রহণ করতে হবে।

খেতে না পারলে দরকার হলে শিরাপথে স্যালাইন দেওয়া যেতে পারে।

জ্বর কমানোর জন্য শুধুমাত্র প্যারাসিটামল জাতীয় ঔষধই যথেষ্ট। এসপিরিন বা ডাইক্লোফেনাক জাতীয় ব্যথার ঔষধ কোনক্রমেই খাওয়া যাবে না। এতে রক্তক্ষরণের ঝুঁকি বাড়বে।

জ্বর কমানোর জন্য ভেজা কাপড় দিয়ে গা মোছাতে হবে।
ডেঙ্গু জ্বর কিভাবে প্রতিরোধ করা যায়



ডেঙ্গু জ্বর প্রতিরোধের মূল মন্ত্রই হল এডিস মশার বিস্তার রোধ এবং এই মশা যেন কামড়াতে না পারে, তার ব্যবস্থা করা। মনে রাখতে হবে, এডিস একটি ভদ্র মশা, অভিজাত এলাকায় বড় বড় সুন্দর সুন্দর দালান কোঠায় এরা বাস করে। স্বচ্ছ পরিষ্কার পানিতে এই মশা ডিম পাড়ে। ময়লা দুর্গন্ধযুক্ত ড্রেনের পানি এদের পছন্দসই নয়। তাই ডেঙ্গু প্রতিরোধে এডিস মশার ডিম পাড়ার উপযোগী স্থানগুলোকে পরিষ্কার রাখতে হবে এবং একই সাথে মশক নিধনের জন্য প্রযোজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে।



বাড়ির আশপাশের ঝোপঝাড়, জঙ্গল, জলাশয় ইত্যাদি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।

যেহেতু এডিস মশা মূলত এমন বস্তুর মধ্যে ডিম পাড়ে যেখানে স্বচ্ছ পানি জমে থাকে, তাই ফুলদানি, অব্যবহৃত কৌটা, ডাবের খোসা, পরিত্যক্ত টায়ার ইত্যাদি সরিয়ে ফেলতে হবে। ব্যবহৃত জিনিস যেমন মুখ খোলা পানির ট্যাংক, ফুলের টব ইত্যাদিতে যেন পানি জমে না থাকে, সে ব্যবস্থা করতে হবে।

ঘরের বাথরুমে কোথাও জমানো পানি ৫ দিনের বেশি যেন না থাকে। একুরিয়াম, ফ্রিজ বা এয়ার কন্ডিশনারের নিচেও যেন পানি জমে না থাকে।

এডিস মশা সাধারণত সকাল ও সন্ধ্যায় কামড়ায়। তবে অন্য সময়ও কামড়াতে পারে। তাই দিনের বেলা শরীর ভালোভাবে কাপড়ে ঢেকে বের হতে হবে, প্রয়োজনে মসকুইটো রিপেলেন্ট ব্যবহার করা যেতে পারে। ঘরের চারদিকে দরজা জানালায় নেট লাগাতে হবে।

25/08/2022
21/07/2022

যক্ষ্মা প্রতিরোধের উপায়

১) জন্মের পর পর প্রত্যেক শিশুকে বিসিজি টিকা দিতে হবে।

২) যক্ষ্মা আক্রান্তদের ঘনিষ্ঠ সহচার্য এড়িয়ে চলুন।

৩) পুষ্টিকর ও সুষম খাবার খাওয়ার মাধ্যমে শরীরের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে হবে।

৪) নিয়মিত ব্যায়াম করার অভ্যাস তৈরি করুন।

৫) বাসস্থানের পরিবেশ খোলামেলা, আলো-বাতাস সম্পন্ন হতে হবে।

৬) ডায়াবেটিস রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয়। এ ধরনের রোগ থাকলে যথাযথ চিকিৎসা নিন।

৭) পরিচ্ছন্ন থাকুন।

৮) যক্ষ্মা আক্রান্ত রোগীকে সবসময় নাক মুখ ঢেকে চলাচল করতে হবে। যক্ষ্মা জীবাণুযুক্ত রোগীর সঙ্গে কথা বলার সময় একটি নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রাখুন। রোগী জীবাণুমুক্ত না হওয়া পর্যন্ত রোগীকে অন্য সবার থেকে একটু আলাদা রাখা ভালো। জীবাণুযুক্ত রোগীকে যেখানে সেখানে কফ ফেলা পরিহার করতে হবে।

৯) ওষুধের কোর্স শেষ করতে হবে।

30/06/2022

মাইকোব্যাকটেরিয়াম টিউবারকুলোসিস নামক ব্যাকটেরিয়া দ্বারা যক্ষ্মা হয়।
যক্ষ্মা রোগের লক্ষণ :
১. টিবির সবচেয়ে সাধারণ লক্ষণগুলির মধ্যে একটি হল কাশি যা দীর্ঘ সময় ধরে থাকে। এটি ২-৩ সপ্তাহের বেশি স্থায়ী হয়।
২. কাশি থেকে রক্ত ​​পড়া
৩. শ্বাস নেওয়ার সময় বুকে ব্যথা
৪. দ্রুত ওজন হ্রাস
৫. চরম ক্লান্তি
৬. জ্বর
৭. রাতে ঘেমে ওঠা
৮. ঠান্ডা লাগা
৯. খিদে কমে যাওয়া টিবি-র একটি সাধারণ উপসর্গ .
যক্ষ্মা কেন হয় :
টিবি আক্রান্ত কেউ কাশি, হাঁচি বা হাসলে, মাইকোব্যাকটেরিয়াম টিউবারকুলোসিস ব্যাকটেরিয়া বাতাসের মাধ্যমে একজনের থেকে অন্য মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে, যার ফলে টিবি হয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই ব্যাকটেরিয়া খুব সহজে ছড়িয়ে পড়ে, কিন্তু তা সত্ত্বেও টিবি সংক্রমণ হওয়া এত সহজ নয়। এটি সাধারণত ফুসফুসকে প্রভাবিত করে, তবে ফুসফুস ছাড়াও এটি লিম্ফ গ্রন্থি, পেট, মেরুদণ্ড, জয়েন্ট এবং শরীরের অন্যান্য অংশকেও প্রভাবিত করতে পারে।
যক্ষ্মার প্রকারভেদ :
টিবি সংক্রমণ ২ প্রকার। সুপ্ত টিবি এবং সক্রিয় টিবি। সুপ্ত টিবিতে, রোগী সংক্রামক নয় এবং কোনো নির্দিষ্ট লক্ষণ দেখা যায় না। এতে ইনফেকশন শরীরের অভ্যন্তর থেকে যায় এবং তা যে কোনো সময় সক্রিয় হয়ে উঠতে পারে। অন্যদিকে, সক্রিয় টিবিতে, জীবাণু সংখ্যাবৃদ্ধি করে এবং আপনাকে অসুস্থ করে তোলে। এই অবস্থায়, আপনি এই রোগটি অন্যদের মধ্যেও ছড়িয়ে দিতে পারেন। সক্রিয় যক্ষ্মা মামলার নব্বই শতাংশ সুপ্ত টিবি সংক্রমণের কারণে ঘটে। কখনও কখনও এর ওষুধটিও রেসিডেন্ট হয়ে যায অর্থাৎ কিছু ওষুধ এই ব্যাকটেরিয়ায় ওপর কাজ করে না।

23/06/2022

সুস্থতা সৃষ্টিকর্তার সবচাইতে বড় নিয়ামতগুলোর মধ্যে একটি। পৃথিবীর প্রত্যেকটি ব্যাক্তিই চায় সুস্থতার সাথে জীবনযাপন করতে। সুস্থতা আমাদের দৈনন্দিন জীবনধারার উপর অনেকাংশেই নির্ভর করে। তাই সুস্থ থাকার জন্য ডাক্তাররা একটি স্বাস্থ্যকর জীবনধারা গড়ে তোলার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। কিছু সাধারণ নিয়ম মেনে চললে সুস্থভাবে জীবনযাপন করাটা তেমন কঠিন কিছু নয়।
*ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠুন
* ব্যায়াম করুন
*স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলুন
*পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন
*পরিমিত ঘুম
*মানসিকভাবে ভালো থাকুন
*পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকুন

Address

Nagarpur

Website

https://web.facebook.com/profile.php?id=100087185355825

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Rafiqul Islam Health tips posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Rafiqul Islam Health tips:

Share