বেলদী ডায়াগনস্টিক সেন্টার

  • Home
  • বেলদী ডায়াগনস্টিক সেন্টার

বেলদী ডায়াগনস্টিক সেন্টার At Beldi Diagnostic Centre , we have built a healthcare system where you come first. Because nothing is more important than your and your family, s health

At Beldi Diagnostic Centre you will be treated by caring, internationally trained doctors. They take the time to listen to you and understand your healthcare needs. Our lab participates in the world’s largest external quality assessment scheme. Our average accuracy score is 99.9% and rated one of the best in Bangladesh.

Today we will learn about the types of medicine: Parenteral Route – Administration of medicine through injection(Accordi...
06/08/2025

Today we will learn about the types of medicine: Parenteral Route – Administration of medicine through injection

(According to Route of Administration)

ওষুধ প্রয়োগের বিভিন্ন পথের মধ্যে Parenteral Route হলো এমন একটি পদ্ধতি যেখানে ওষুধ সরাসরি শরীরের টিস্যু বা রক্তে ইনজেকশনের মাধ্যমে প্রবেশ করানো হয়। এই পদ্ধতিটি দ্রুত কার্যকারিতা চায় এমন পরিস্থিতিতে বিশেষভাবে ব্যবহৃত হয়।

---

🔍 Parenteral Route-এর বৈশিষ্ট্য:

✅ ওষুধ সরাসরি সিস্টেমিক সার্কুলেশনে প্রবেশ করে।
✅ দ্রুত কাজ করে (Emergency ক্ষেত্রে উপকারী)।
✅ First-pass metabolism এড়ানো যায়।
✅ নিখুঁত ডোজ কন্ট্রোল সম্ভব।
✅ অসুস্থ বা অজ্ঞান রোগীকেও প্রয়োগযোগ্য।

---

🩺 Parenteral Route-এর প্রকারভেদ:

1. Intravenous (IV):

➡️ ওষুধ সরাসরি শিরায় (vein) প্রবেশ করানো হয়।
➡️ দ্রুত কাজ করে।
➡️ উদাহরণ: IV fluids, antibiotics, chemotherapy

2. Intramuscular (IM):

➡️ ওষুধ পেশিতে (muscle) ইনজেক্ট করা হয়।
➡️ ধীরে ধীরে শোষিত হয়।
➡️ উদাহরণ: Vitamin B12, Diclofenac, Vaccines

3. Subcutaneous (SC):

➡️ চামড়ার নিচে ফ্যাটি টিস্যুতে প্রবেশ করানো হয়।
➡️ ধীর শোষণ, দীর্ঘমেয়াদি কার্যকারিতা।
➡️ উদাহরণ: Insulin, Heparin

4. Intradermal (ID):

➡️ চামড়ার সবচেয়ে উপরের স্তরে প্রয়োগ।
➡️ অল্প পরিমাণে ওষুধ প্রয়োগ করা হয়।
➡️ উদাহরণ: Tuberculin test, Allergy test

5. Intra-articular / Intra-cardiac / Intra-thecal:

➡️ বিশেষ প্রয়োজনে সরাসরি জোড়, হৃদযন্ত্র বা স্পাইনাল ফ্লুইডে প্রয়োগ।
➡️ শুধুমাত্র বিশেষজ্ঞ দ্বারা প্রয়োগযোগ্য।

---

💊 কিছু গুরুত্বপূর্ণ ওষুধ যেগুলো Parenteral Route-এ দেওয়া হয়:

💉 Adrenaline

💉 Insulin

💉 Antibiotics (e.g., Ceftriaxone, Meropenem)

💉 Chemotherapy drugs

💉 Painkillers (e.g., Diclofenac, Ketorolac)

💉 Vaccines

---

⚠️ সতর্কতাসমূহ:

🔸 সম্পূর্ণ জীবাণুমুক্ত পরিবেশে ইনজেকশন দিতে হবে।
🔸 ডোজ ও রুট নির্ভুল হতে হবে।
🔸 ইনজেকশনের আগে ও পরে এসেপটিক টেকনিক মেনে চলা বাধ্যতামূলক।
🔸 ইনজেকশন রিলেটেড রিঅ্যাকশন বা কমপ্লিকেশন বুঝতে পারা জরুরি।

---

📌 নার্সিং শিক্ষার্থীদের জন্য এই জ্ঞান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

🎯 এমন বাস্তবভিত্তিক পোস্ট নিয়মিত পেতে ফলো করুন

নতুন সদস্য, Konica Minolta REGIUS ΣⅡ - CR
06/08/2025

নতুন সদস্য, Konica Minolta REGIUS ΣⅡ - CR

ওয়াইডাল পরীক্ষা১. উদ্দেশ্যওয়াইডাল পরীক্ষার উদ্দেশ্য ছিল রোগীর সিরামে সালমোনেলা অ্যান্টিজেন (O এবং H) এর বিরুদ্ধে অ্যাগ...
06/08/2025

ওয়াইডাল পরীক্ষা
১. উদ্দেশ্য
ওয়াইডাল পরীক্ষার উদ্দেশ্য ছিল রোগীর সিরামে সালমোনেলা অ্যান্টিজেন (O এবং H) এর বিরুদ্ধে অ্যাগ্লুটিনেটিং অ্যান্টিবডি (অ্যাগ্লুটিনিন) এর উপস্থিতি সনাক্ত করা, মূলত এন্টেরিক (টাইফয়েড এবং প্যারাটাইফয়েড) জ্বর নির্ণয়ের জন্য।
২. নীতি
পরীক্ষাটি অ্যাগ্লুটিনেশনের নীতির উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছিল। যখন রোগীর অ্যান্টিবডি ধারণকারী সিরাম সালমোনেলা অ্যান্টিজেনের (বিশেষ করে S. typhi এর O এবং H অ্যান্টিজেন এবং S. paratyphi A এবং B এর H অ্যান্টিজেন) সাথে মিশ্রিত করা হয়েছিল, তখন অ্যান্টিবডি উপস্থিত থাকলে দৃশ্যমান ক্লাম্পিং (অ্যাগ্লুটিনেশন) দেখা দেয়। অ্যাগ্লুটিনেশনের শক্তি সিরামে অ্যান্টিবডির ঘনত্বকে প্রতিফলিত করে।
_____________________________________________________
৩. উপকরণ
• রোগীর সিরাম নমুনা
• বাণিজ্যিক ওয়াইডাল অ্যান্টিজেন সাসপেনশন (O, H, AH, BH)
• টেস্ট টিউব বা স্লাইড
• আইসোটোনিক স্যালাইন (পাতলা করার জন্য)
• মাইক্রোপিপেট বা ড্রপার
• জল স্নান (প্রয়োজনে সিরাম নিষ্ক্রিয় করার জন্য)
• কাচের স্লাইড এবং মিক্সিং স্টিক (স্লাইড পরীক্ষার জন্য)
• টেস্ট টিউব র্যাক এবং মার্কার
• পজিটিভ এবং নেগেটিভ কন্ট্রোল সেরা
_____________________________________________________
৪. পদ্ধতি (মাইক্রোস্কোপিক)
স্লাইড পদ্ধতি (দ্রুত স্ক্রিনিং):
• অ্যান্টিজেন সাসপেনশনের এক ফোঁটা একটি পরিষ্কার কাচের স্লাইডে স্থাপন করা হয়েছিল।
• রোগীর সিরামের সমান ফোঁটা যোগ করা হয়েছিল এবং একটি স্টিক দিয়ে মিশ্রিত করা হয়েছিল।
• স্লাইডটি প্রায় ১ মিনিটের জন্য আলতো করে দোলানো হয়েছিল।
• অ্যাগ্লুটিনেশন দৃশ্যত পর্যবেক্ষণ করা হয়েছিল।

টিউব পদ্ধতি (পরিমাণগত):
• আইসোটোনিক স্যালাইন ব্যবহার করে রোগীর সিরামের ধারাবাহিক তরলীকরণ প্রস্তুত করা হয়েছিল।

প্রতিটি তরলীকরণে সমান পরিমাণে নির্দিষ্ট অ্যান্টিজেন (O, H, AH, BH) মিশ্রিত করা হয়েছিল।
• টিউবগুলিকে ৩৭°C তাপমাত্রায় ১৬-১৮ ঘন্টা ধরে ইনকিউবেট করা হয়েছিল।
• অ্যাগ্লুটিনেশন প্যাটার্ন পরীক্ষা করা হয়েছিল, এবং দৃশ্যমান অ্যাগ্লুটিনেশন দেখানো সর্বোচ্চ তরলীকরণকে অ্যান্টিবডি টাইটার হিসাবে নেওয়া হয়েছিল।
__________________________________________________
৫. ফলাফল
• অ্যাগ্লুটিনেশন অ্যান্টিবডির উপস্থিতি নির্দেশ করে।

একটি উল্লেখযোগ্য টাইটার (সাধারণত স্থানীয় অঞ্চলে ≥১:১৬০) বর্তমান বা সাম্প্রতিক সংক্রমণের ইঙ্গিত দেয়।

• O অ্যান্টিজেনের সাথে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া সাম্প্রতিক সংক্রমণের ইঙ্গিত দেয়, যেখানে H অ্যান্টিজেন অতীতের এক্সপোজার বা টিকাদান নির্দেশ করে।

৭-১০ দিনের মধ্যে জোড়া সেরায় ক্রমবর্ধমান টাইটার সক্রিয় সংক্রমণ নিশ্চিত করে।
__________________________________________________
৬. ব্যবহার
• এটি টাইফয়েড এবং প্যারাটাইফয়েড জ্বর নির্ণয়ের জন্য ব্যবহৃত হয়েছিল।
• এটি সাম্প্রতিক এবং অতীতের সালমোনেলা সংক্রমণের মধ্যে পার্থক্য করতে সাহায্য করেছিল।
• এটি এমন এলাকায় স্ক্রিনিং টুল হিসাবে ব্যবহৃত হয়েছিল যেখানে টাইফয়েড জ্বর স্থানীয় ছিল।
__________________________________________________
৭. পরামর্শ
যাদের রক্তের মাত্রা বেশি বা বেশি, তাদের নিশ্চিতকরণ এবং চিকিৎসার জন্য একজন চিকিৎসক বা সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞের কাছে পাঠানো হয়েছিল। সালমোনেলা সংক্রমণ নিশ্চিত করতে এবং অ্যান্টিবায়োটিক থেরাপির নির্দেশনা দেওয়ার জন্য রক্তের কালচার, সিবিসি এবং পিসিআরের মতো অতিরিক্ত পরীক্ষা করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল।

বেলদী ডায়াগনস্টিক সেন্টার
06/08/2025

বেলদী ডায়াগনস্টিক সেন্টার

থাইরয়েড কী?থাইরয়েড হলো গলার সামনের দিকে অবস্থিত একটি প্রজাপতির মতো দেখতে হরমোন উৎপাদনকারী গ্রন্থি। এটি শরীরের বিপাকক্রিয়...
05/08/2025

থাইরয়েড কী?
থাইরয়েড হলো গলার সামনের দিকে অবস্থিত একটি প্রজাপতির মতো দেখতে হরমোন উৎপাদনকারী গ্রন্থি। এটি শরীরের বিপাকক্রিয়া, ওজন, তাপমাত্রা, হৃদস্পন্দন, ঘুম ও মনোভাবের ওপর নিয়ন্ত্রণ রাখে।
থাইরয়েডের প্রধান হরমোন:
▪️ T3 (Triiodothyronine)
▪️ T4 (Thyroxine)
এই হরমোন দুটি শরীরকে সচল রাখে—অর্থাৎ কতটা শক্তি তৈরি হবে, কতটা দ্রুত শরীর কাজ করবে, তা নির্ধারণ করে।
থাইরয়েডের দুই প্রধান সমস্যা:
১. হাইপোথাইরয়েডিজম (Hypothyroidism)
যখন থাইরয়েড কম হরমোন তৈরি করে
লক্ষণ:
ক্লান্তিভাব ওজন বেড়ে যাওয়া ঠাণ্ডা লাগা চুল পড়া ও ত্বক শুষ্ক হওয়া মনোযোগে ঘাটতি ও বিষণ্নতা
মূল কারণ:
হ্যাশিমোটো ডিজিজ আয়োডিনের ঘাটতি
থাইরয়েডের আংশিক অপসারণ
২. হাইপারথাইরয়েডিজম (Hyperthyroidism)
যখন থাইরয়েড অতিরিক্ত হরমোন তৈরি করে
লক্ষণ:
ঘাম হওয়া ও গরম লাগা
দ্রুত হৃদস্পন্দন
ওজন কমে যাওয়া
নার্ভাসনেস বা উদ্বিগ্নতা
ঘুমের সমস্যা
মূল কারণ:
গ্রেভস ডিজিজ
থাইরয়েড নডিউল
অতিরিক্ত আয়োডিন
থাইরয়েড সমস্যা নির্ণয়ের উপায়:
TSH, T3 ও T4 রক্ত পরীক্ষা
থাইরয়েড স্ক্যান ও আলট্রাসোনোগ্রাফি
অ্যান্টিবডি টেস্ট (Autoimmune সমস্যা শনাক্তে)
চিকিৎসা:
▪️ হাইপোথাইরয়েডিজমে: হরমোন রিপ্লেসমেন্ট ওষুধ (যেমন লেভোথাইরক্সিন)
▪️ হাইপারথাইরয়েডিজমে: অ্যান্টিথাইরয়েড ওষুধ, রেডিওআইডিন থেরাপি বা অপারেশন
যা মনে রাখা জরুরি:
১. থাইরয়েড সমস্যা থাকলে আজীবন নজরদারি দরকার।
২.নিয়মিত রক্তপরীক্ষা করে চিকিৎসকের পরামর্শে চলা উচিত।
৩.নিজের মতো করে ওষুধ শুরু বা বন্ধ করা বিপজ্জনক হতে পারে।
৪.স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ও মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ রাখতে হবে।
৫.একটি সুস্থ জীবন শুরু হয় সঠিক জ্ঞান ও সচেতনতায়।
থাইরয়েডকে অবহেলা নয়—জেনে রাখুন, যত্ন নিন!

©️

 #ভাইরাস_জ্বর ছড়িয়ে পড়ছে — সতর্ক থাকুন, সচেতন হোন 🛑সম্প্রতি এক ধরনের নতুন ভাইরাস জ্বর দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। যদিও এটি ডেংগু ব...
03/08/2025

#ভাইরাস_জ্বর ছড়িয়ে পড়ছে — সতর্ক থাকুন, সচেতন হোন 🛑

সম্প্রতি এক ধরনের নতুন ভাইরাস জ্বর দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। যদিও এটি ডেংগু বা চিকুনগুনিয়া নয়, তবুও এর উপসর্গ বেশ মারাত্মক এবং অনেকেই আক্রান্ত হচ্ছেন—বিশেষ করে ছোট বাচ্চারা বেশি ঝুঁকিতে।

🎗 বাবা-মায়েদের জন্য জরুরি বার্তা: সন্তান অসুস্থ হলে প্রথমেই মানসিকভাবে ভেঙে পড়বেন না। আপনার সাহসই হবে সন্তানের জন্য সবচেয়ে বড় শক্তি। আপনি সুস্থ ও স্বাভাবিক থাকলে সন্তানের সেবা করাও সহজ হবে।

🧠 অসুস্থ শিশুর যত্নে নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার দিন। মনে রাখবেন—খাবারের বিকল্প কোনো ওষুধ নেই।
⛔ যদি খেতে না চায়, জোর করবেন না; অল্প অল্প করে বারবার খাওয়ানোর চেষ্টা করুন।
🤢 বমি হলে ডাক্তারের পরামর্শে বমির ওষুধ ব্যবহার করুন।

📌 ভাইরাস জ্বরের সাধারণ লক্ষণ:
🔥 হঠাৎ উচ্চ জ্বর (১০৩°–১০৪°F)
😣 সারা শরীরে ব্যথা—মাথা, চোখ, পিঠ ও জয়েন্টে
🥴 মাথা ঘোরা, দুর্বলতা
💔 রক্তচাপ কমে যাওয়া
🛌 জ্বর কমলেও দীর্ঘ সময় শরীর দুর্বল থাকা

✅ যা করবেন – করণীয় ও পরামর্শ:

🍽️ খাবারে রাখুন:
✔ ভিটামিন সি: মাল্টা, কমলা, পেয়ারা, আমলকি
✔ জিঙ্ক ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট: কলা, পাকা পেঁপে, ডিমের কুসুম
✔ প্রোটিন: সিদ্ধ ডিম, চিকেন স্যুপ, ডাল, খিচুড়ি, মাছ
💧 প্রচুর পানি পান করুন (দিনে অন্তত ৩ লিটার); স্যালাইন বা লেবুর শরবত খেতে পারেন
⚠️ চিনি এড়িয়ে চলুন

🧊 ব্যথা ও জ্বর কমাতে:
✔ ডাক্তারের নির্দেশনা অনুযায়ী প্যারাসিটামল
✔ গরম পানির সেঁক বা হালকা ম্যাসাজ
✔ আদা, তুলসি ও মধু দিয়ে হালকা গরম পানীয়

💆 জ্বরের পর শরীরের ব্যথা কমাতে:
✔ গরম পানিতে লবণ মিশিয়ে শরীর মুছানো
✔ হালকা স্ট্রেচিং বা ধীরগতিতে হাঁটা
✔ ম্যাগনেসিয়ামযুক্ত খাবার: কলা, ভেজানো বাদাম
✔ নারকেল তেল বা পুদিনার তেল দিয়ে হালকা মালিশ

🚨 চিকিৎসকের শরণাপন্ন হবেন যদি:

বারবার জ্বর ফিরে আসে

রক্তচাপ অস্বাভাবিকভাবে কমে যায়

খাওয়া বন্ধ হয়ে যায় বা অজ্ঞান ভাব দেখা দেয়

হৃদস্পন্দন অস্বাভাবিক হয়

🧘‍♀️ মনে রাখবেন:
জ্বর চলে গেলেও শরীর দুর্বল থাকে। পর্যাপ্ত বিশ্রাম, সঠিক খাবার এবং প্রচুর পানি পান—এই তিনটাই দ্রুত সুস্থ হওয়ার মূল চাবিকাঠি।

🤝 কাছের মানুষ বা আশপাশে কেউ আক্রান্ত হলে এই পোস্টটি শেয়ার করে সচেতন করুন।

আমাদের সবার অতি মূল্যবান সম্পদ দাঁত, অথচ বর্তমানে দাঁত ক্ষয় ও দাঁতে গর্ত   একটি খুব সাধারণ সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশ...
01/08/2025

আমাদের সবার অতি মূল্যবান সম্পদ দাঁত, অথচ বর্তমানে দাঁত ক্ষয় ও দাঁতে গর্ত একটি খুব সাধারণ সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশেষ করে শিশু, টিনএজার এবং বয়স্কদের মধ্যে এই সমস্যা বেশি দেখা যায়। দাঁত ক্ষয়ের প্রধান কারণ হলো মুখের মধ্যে থাকা নামক ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া। এই ব্যাকটেরিয়া খাবারের শর্করা বা মিষ্টি থেকে অ্যাসিড তৈরি করে, যা দাঁতের শক্ত স্তর এনামেল ধ্বংস করে দেয়। ফলে দাঁতে গর্ত বা ক্যাভিটি তৈরি হয়।

দাঁত ক্ষয়ের প্রধান কারণগুলো হলো — ঘন ঘন স্ন্যাকস বা মিষ্টি খাবার খাওয়া, চিনি বা সফট ড্রিঙ্কস বেশি পান করা, মুখে লালা কম থাকা বা মুখ শুকিয়ে থাকা, ফ্লোরাইডের ঘাটতি, ভালোভাবে দাঁত পরিষ্কার না রাখা, ধূমপান বা অ্যালকোহল গ্রহণ করা, ভিটামিন বা পুষ্টির ঘাটতি ইত্যাদি।

দাঁত ক্ষয় ও ক্যাভিটি থেকে বাঁচার উপায় — প্রতিদিন সকালে ও রাতে দুইবার ব্রাশ করুন, চিনিযুক্ত পানীয়, সফট ড্রিঙ্কস, আঠালো খাবার, কফি ইত্যাদি এড়িয়ে চলুন, প্রতিবার খাওয়ার পরে ভালোভাবে কুলি করুন, বেশি পানি পান করুন এবং মুখ সবসময় সিক্ত রাখুন, ধূমপান ও অ্যালকোহল থেকে বিরত থাকুন, ব্রাশ পরিবর্তন করুন প্রতি ৩ মাসে একবার, খুব শক্ত ব্রাশ ব্যবহার করবেন না, এতে এনামেল ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে এবং বছরে অন্তত দুইবার দাঁতের ডাক্তার দেখিয়ে দাঁতের অবস্থা পরীক্ষা করুন।

 #আসসালামু_আলাইকুম আজকে  _শুক্রবার   বেলদী ডায়াগনস্টিক সেন্টার #চেম্বার_করবেন,👨‍⚕️সহকারী_অধ্যাপক_বিভাগীয়_প্রধান  🧑‍⚕  ✅...
01/08/2025

#আসসালামু_আলাইকুম আজকে _শুক্রবার
বেলদী ডায়াগনস্টিক সেন্টার
#চেম্বার_করবেন,
👨‍⚕️সহকারী_অধ্যাপক_বিভাগীয়_
প্রধান 🧑‍⚕

✅ যোগাযোগ -০১৯৯-৯৪৭০৭১২

হার্ট ব্লকেজ, কী? কারণ? সমাধানঃ-হার্ট এর ওজন প্রায় 300 গ্রাম। ✅ হার্টের কাজঃপুরো শরীরে ব্লাড পাম্প করা। হার্ট ১ মিনিটে প...
26/07/2025

হার্ট ব্লকেজ, কী? কারণ? সমাধানঃ-
হার্ট এর ওজন প্রায় 300 গ্রাম।

✅ হার্টের কাজঃ
পুরো শরীরে ব্লাড পাম্প করা। হার্ট ১ মিনিটে প্রায় ৭২ বার পাম্প করে।
হার্ট, প্রতিদিন প্রায় ১ লক্ষ বার পাম্প করে থাকে।
হার্ট একবার পাম্প করলো মানে পুরো বডি তে ব্লাড পৌঁছে গেলো।

✅ হার্ট এর অসুখ কী :-
হার্ট এর অসুখ মানে আর্টারি তে চর্বি জমে যাওয়া, কোলেষ্টেরোল জমে যাওয়া, ফ্যাট জমে যাওয়া।
এমন পরিস্থিতি তৈরি হলে ধীরে ধীরে হার্ট এর ব্লাড সাপ্লাই ক্ষমতা কমে যায়।
এটাকেই বলা হয় হার্টের অসুখ।
বর্তমানে হার্টের অসুখ টি বিশ্বের সব চেয়ে বড় অসুখ।
যেদিন হার্টের ব্লাড সাপ্লাই বন্ধ হয়ে যাবে সেদিন হার্ট টাও বন্ধ হয়ে যাবে, মানে হার্ট এট্যাক হয়ে যাবে।
হার্ট এর আর্টারি গুলো 3-4 mm মোটা হয়।

✅ হার্ট এ ব্লকেজ হতে কত সময় লাগে?
বছরের পর বছর ধরে ধীরে ধীরে হার্ট ব্লকেজ তৈরী হয়।
মানুষ জন্মের পর পর ই ব্লকেজ তৈরী শুরু হয় না।
18-20 বছর বয়স থেকে এই ব্লকেজ তৈরী হতে শুরু করে।
70%, 80%, 90% ব্লকেজ তৈরী হতে কম করে 30-40 বছর সময় লাগে।
50% ব্লকেজ হয়ে গেলেও মানুষ কোনো কষ্ট অনুভব করে না।
কারণ ব্লাড সাপ্লাই এর জন্য আরও 50% বাকি থাকে।

✅ ব্লাড সাপ্লাই এর জন্য হার্ট এর প্রয়োজন 10%, 20%, 30% জায়গা।
10% প্রয়োজন যখন মানুষ বসে থাকে।
20% প্রয়োজন যখন হাঁটা চলা করে।
30% প্রয়োজন যখন মানুষ দৌড়ায়।
যেদিন মানুষের ব্লকেজ 70% এর বেশি হয়ে যায় সেদিন থেকে মানুষ হার্ট এর সমস্যা অনুভব করতে থাকে। সেদিন থেকে কষ্ট শুরু হয়ে যায়।

✅ যদি দৌড়ালে বুকে ব্যাথা অনুভব হয় তবে বুঝতে হবে ব্লকেজ 70% ক্রস করেছে।
যদি হাঁটতে গিয়ে ব্যাথা হয় তাহলে বুঝতে হবে ব্লকেজ 80%।
যদি সামান্য 10 ধাপ হাঁটলেই ব্যাথা হয় তবে বুঝতে হবে ব্লকেজ 90%।

✅ এখানে বোঝা গেলো হার্ট এর পেশেন্ট 70% ব্লকেজ না হওয়া পর্যন্ত কোনো সমস্যা সাধারণত বুঝতে পারে না।

✅ হাঁটতে গিয়ে ব্যাথা হলে এই পর্যায়কে বলা হয় "এনজাইনা।"
2%/year ব্লকেজ তৈরী হতে শুরু করে 20 বছর বয়সের পর থেকে।
*** লেখাটা পড়ে হার্ট এর অসুখ সম্পর্কে বুঝতে সময় লাগলো মাত্র কয়েক মিনিট, কিন্তু আপনি যদি কোন হাসপাতাল কিংবা ক্লিনিক যান তাহলে উনারা আপনাকে এতো বিস্তারিত বোঝাবে না, শুধু বলবে আপনার "করোনারী আর্টারি ডিজিজ "এ আক্রান্ত।

✅ আধুনিক উপায়ে ব্লকেজ পরীক্ষা, যেটা ও সঠিক নয়ঃ
আধুনিক যুগের ক্যার্ডিওলোজিস্ট রা ব্লকেজ এর পার্সেন্টেজ বোঝার জন্য তার ঢুকিয়ে এনজিওগ্রাফি করেন, যেটাতে রেজাল্ট আসে রাউন্ড ফিগার যেমন 70%, 80%, 90%।
আমাদের মতে যেটা সঠিক নয়। কারণ সঠিক হলে রাউন্ড ফিগার না হয়ে হতো 70.25%, 80.03%, 90.৮১%।

✅ হার্ট এট্যাক মানে কি?
70% ব্লকেজ এর পর ধীরে ধীরে ব্লকেজ বাড়তে থাকে। এই ব্লকেজ এর উপর একটা পর্দা থাকে এবং ব্লকেজ বাড়ার সাথে সাথে পর্দাটির উপরেও চাপ তৈরী হতে থাকে।
এই চাপ বাড়তে বাড়তে একদিন হঠাৎ পর্দাটা ছিঁড়ে যায়।
পর্দা ছিঁড়ার সাথে সাথে পর্দার নিচে থাকা কেমিক্যাল রক্তে গিয়ে মিশে যার ফলে রক্তের ঘনত্ব বেড়ে যায়।
রক্ত জমাট বেঁধে গেলে এটাকে বলা হয় "ক্লট"।
এটি আর্টারির রাস্তা পুরো পুরি ব্লক করে দেয়। ব্লক 100% হয়ে যায়, হার্ট এ রক্ত পৌঁছতে পারে না তখন এটাকেই বলা হয় "হার্ট অ্যাটাক"।

✅ হার্ট অ্যাটাক থেকে বাঁচার উপায়ঃ
ব্লকেজ 70%, 80%, 90% হয়ে গেলেও চেষ্টা করতে হবে ব্লকেজকে রুখে দেয়া।
ব্লকেজ না বাড়লে পর্দাটা ছিঁড়বে না, হার্ট অ্যাটাকও হবে না।
আরও ভালো হয় পর্দার নিচে জমে থাকা কিছু চর্বি যদি ধীরে ধীরে বের করে দেয়া যায়। সেজন্য নিয়মিত কমকরে হলেও ৪০ মিনিট হাঁটতে হবে। চর্বি জাতীয় খাদ্য বর্জন করতে হবে, ভাত, রুটি, মিষ্টি জাতীয় খাবার কমিয়ে দিতে হবে।
শরীরে ডায়াবেটিস ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।

✅ বুকে ব্যাথা অনুভব করলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
সংকলিত।

পরিবার ভালোবাসা, মমতা ও নির্ভরতার স্থান হলেও অনেক সময় এটি রূপ নেয় ছোটখাটো রাজনীতির অদৃশ্য মঞ্চে। কে কার চেয়ে প্রিয়, কে ক...
25/07/2025

পরিবার ভালোবাসা, মমতা ও নির্ভরতার স্থান হলেও অনেক সময় এটি রূপ নেয় ছোটখাটো রাজনীতির অদৃশ্য মঞ্চে। কে কার চেয়ে প্রিয়, কে কার কথা শুনছে না, কার আদর কম বা বেশি — এসব নিয়েই শুরু হয় পারিবারিক পলিটিক্স। বিশেষ করে যৌথ পরিবারে এ ধরনের কূটচাল বা মানসিক টানাপোড়েন প্রায়ই দেখা যায়। এতে সম্পর্ক নষ্ট হয়, মানসিক শান্তি ভঙ্গ হয়, এমনকি পরিবারে বিভাজনও ঘটে। তাই নিজেকে এসব থেকে রক্ষা করতে কিছু সচেতনতা খুবই জরুরি।

🪔 পারিবারিক পলিটিক্স থেকে বাঁচার টিপস:
নিজের অবস্থান পরিষ্কার রাখুন
কারো পক্ষ না নিয়ে নিরপেক্ষ থাকুন। আপনি কাকে বেশি পছন্দ করেন তা প্রকাশ্যে বলবেন না।

গোপন কথা গোপন রাখুন 👤
কেউ যদি আপনাকে ব্যক্তিগত কথা বলেন, তা আরেকজনকে বলা থেকে বিরত থাকুন। কারণ গুজবের শুরু এখান থেকেই।

শান্ত থাকুন, প্রতিক্রিয়াশীল হবেন না 👤
কেউ যদি কূটচাল করে, প্রতিক্রিয়ায় ঝগড়া বা তর্কে না জড়ান। নিরবতা অনেক সময় বড় জবাব।

নিজের কাজ নিজে করুন 👤👣
কারো উপর অতিরিক্ত নির্ভরতা পলিটিক্সের সুযোগ বাড়ায়। তাই নিজের দায়িত্ব নিজে পালন করুন।

কারো সমালোচনা করবেন না 👥
অন্যের নামে নালিশ বা গীবত করলেই পেছনে আপনি নিজেই টার্গেট হয়ে যাবেন।

পরিবারে স্বচ্ছ যোগাযোগ গড়ে তুলুন 🗣️
ভুল বোঝাবুঝি এড়াতে সরাসরি কথা বলুন। ‘সে এটা বলেছে’ জাতীয় কথায় কান না দিয়ে যাচাই করুন।

আপনার সীমা জানুন ও মানুন 👤
কে কাকে কি দিচ্ছে, কে কাকে ভালোবাসে — এসব বিশ্লেষণ না করে নিজের জায়গায় থাকুন।

সমঝোতা শিখুন, ত্যাগে সুখ খুঁজুন 🤍
সবকিছু নিজের পক্ষে আনার চেষ্টা না করে মাঝে মাঝে ছাড় দিন। এতে পলিটিক্সের আগুন নেভে।

🪔 পরিবার হলো আমাদের প্রথম ও প্রধান সম্পর্কের জগত,সেখানে যদি রাজনীতি ঢুকে পড়ে, তবে ভালবাসার জায়গাটা বিষিয়ে ওঠে। তাই সচেতনতা, ধৈর্য, ও সংযমই পারে আপনাকে পারিবারিক পলিটিক্স থেকে বাঁচাতে। মনে রাখবেন, আপনি যদি নিজে পজিটিভ থাকেন, তবেই নেগেটিভ পরিবেশও বদলাতে বাধ্য। 🙏

22/07/2025

বর্তমানে একটা ভয়াবহ ভাইরাস জ্বরের প্রকোপ চলছে। তীব্র জ্বর আসবে। ১০৩°/১০৪° এর মতো উঠে যাবে। সাথে শরীরের বিভিন্ন জায়গায় তীব্র ব্যথা হবে। আর ভয়াবহ রকমের দূর্বলতা থাকবে। প্রেসার লো করবে।
ব্লাড টেস্ট করালে দেখা যায় এটা ডেংগু ও না, চিকনগুনিয়া ও না। কিন্তু ভয়াবহ এক জ্বর। হসপিটালাইজড ও হওয়া লাগতে পারে। আর জ্বর সেরে গেলেও শরীরের ব্যথা সহজে সারে না।
সকলে সাবধানে থাকুন। সুস্থ থাকুন।

বেলদী ডায়াগনস্টিক সেন্টার,

মাইলস্টোন স্কুল বিমান দুর্ঘটনায় নিহত শিক্ষার্থীর মরদেহ  গ্রামের বাড়িতে যাওয়ার পথে গাজীপুরের মৌচাক এসে গাড়িটা রাস্তার ...
22/07/2025

মাইলস্টোন স্কুল বিমান দুর্ঘটনায় নিহত শিক্ষার্থীর মরদেহ গ্রামের বাড়িতে যাওয়ার পথে গাজীপুরের মৌচাক এসে গাড়িটা রাস্তার সাইডে আইল্যান্ডের সাথে মেরে দিয়ে উল্টে যায়। আহা জীবন

Address


Telephone

+8801999470712

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when বেলদী ডায়াগনস্টিক সেন্টার posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to বেলদী ডায়াগনস্টিক সেন্টার:

  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram