Habib's Health Solution

Habib's Health Solution 24 hrs Service. All kinds of medicines,cosmetics available.

আপনার শিশুকে কিভাবে গোসল করাবেন?১. ০ থেকে ৯ মাস পর্যন্ত কুসুম গরম পানিতে গোসল করাবেন, যে কোনো ওয়েদারে।২. গ্রীষ্মকাল হলে ...
14/08/2025

আপনার শিশুকে কিভাবে গোসল করাবেন?
১. ০ থেকে ৯ মাস পর্যন্ত কুসুম গরম পানিতে গোসল করাবেন, যে কোনো ওয়েদারে।

২. গ্রীষ্মকাল হলে বা গরম আবহাওয়ায় ১০ মাসের পর থেকে নরমাল পানিতে গোসল করানোর অভ্যাস শুরু করতে পারেন। সেটাও বাচ্চার উপর ডিপেন্ড করে।

৩. শীতকালে বা ঠান্ডা আবহাওয়ায় শিশুদের সবসময় কুসুম গরম পানিতে গোসল করাবেন।

৪. গোসলের সময় আগে পা ভেজাবেন।পা থেকে আস্তে আস্তে উপর দিক ভেজাবেন। সম্পুর্ন শরীর ধোয়া হলে সব শেষে মাথায় পানি দিবেন। মাথায় পানি দেয়ার পর বাচ্চাকে বেশিক্ষণ গোসল করাবেন না।মনে রাখবেন মাথায় পানি দেয়া মানেই গোসল শেষ।

৫. ঠান্ডা আবহাওয়ায় বাচ্চাকে কখনো বাইরে বাতাসের মধ্যে গোসল করাবেন না।গোসলের পর খালি গায়ে রোদ আছে ভেবে বাতাসে বসিয়ে রাখবেন না। কারণ আপনার শরীর আর একটা বাচ্চার শরীর এক নয়।

৬. শীতকালে গোসলের পর বাচ্চার হাত ও পায়ের তালু চেক করবেন।যদি ঠান্ডা থাকে তাহলে বুঝবেন বাচ্চার ঠান্ডা লাগছে। গরম করার জন্য পর্যাপ্ত কাপড় পরাবেন।

৭. শিশুকে কখনই কলের ঠান্ডা পানি বা মোটর থেকে পানি তোলার সাথে সাথে গোসল করাবেন না।এতে বাচ্চার ঠান্ডা লেগে যাবার সম্ভাবনা থাকে।আর ঠান্ডা পানিতে বাচ্চারা গোসল করতে ভয় পায় ( আবহাওয়া ও বয়স অনুযায়ী )।

অনেকেই পানি রোদে দিয়ে রাখেন।আর মনে করেন পানি রোদে রাখলে ভিটামিন ডি পাওয়া যাবে।যদিও পানি রোদে রাখার সাথে ভিটামিন ডি এর কোনো সম্পর্ক নেই।তবে আমার কাছে মনে হয় পানি যাতে ঠান্ডা থেকে উষ্ণ একটা তাপমাত্রায় আসে সে জন্যই হয়তো এই প্রচলনটা শুরু হয়েছে। আগে যেহেতু চুলায় সব কাজ করতে হতো তাই হয়তো রোদে পানি গরম করা সুবিধাজনক ছিলো। তাই পানি গরম করার সহজ উপায় থাকলে রোদ কোনো বিষয় না।

আমার জানা মতে অনেক বাচ্চা মাথায় পানি দিতে ভয় পেলেও গোসল করতে আনন্দ পায়।তাই কোনো বেবি যদি গোসল করতে না চায় তাহলে পানির তাপমাত্রা অবশ্যই খেয়াল করবেন।

আজকাল গোসলের সময় বাচ্চাদের মাথায় ব্যাবহারের জন্য ক্যাপ পাওয়া যায়। আমি বলব এসব ব্যাবহার না করাই ভালো। ছোট থেকে মাথায় পানি দিতে অভ্যস্ত না হলে বড় হয়ে অভ্যস্ত হতে অনেক সময় লাগে।

সব শেষে বলব ০ থেকে ৬ মাস বয়সি বাচ্চাদের গোসলের পর প্রয়োজন হলে হেয়ার ড্রায়ার দিয়ে চুল এবং গা শুকিয়ে দেবেন।শীতকাল হলে অবশ্যই একটা হেয়ার ড্রায়ার কিনে নেবেন। আর যাদের বেবিদের বড় চুল তাদের জন্য এটা নিত্য প্রয়োজনীয় একটা জিনিস।

এই এক গোসলের কারণে প্রচুর বাচ্চার ঠান্ডা লেগে যা

14/08/2025
14/08/2025

⭕⭕কোষ্ঠকাঠিন্য হলে ২ বছর বয়স পর্যন্ত শিশুকে বুকের দুধ খাওয়াতে হবে। দুই বছর বয়সের পর টিনের দুধ খাওয়ালে দুধ পাতলা করে না খাইয়ে পরিমাণমত ঘন (১ আউন্স পানিতে ১ চামচ দুধ) করে খাওয়াতে হবে। এ ছাড়া শিশুকে প্রচুর পরিমাণে পানি খাওয়াতে হবে এবং আঁশযুক্ত খাবার দিতে হবে। অনেক মা বাবা বাচ্চাকে পোলাও এর চাল ছাড়া অন্য কোনো চালের ভাত খাওয়ানই না। কিন্তু পোলাও এর চালে আঁশ বা ফাইবার একেবারেই নেই। এই চালের ভাত বেশি খেলেও পায়খানা শক্ত হতে পারে। মা-বাবা যদি অতি শৈশব থেকেই শিশুকে সময়মত মলত্যাগের অভ্যাস না করান তার ফলেও কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে। তাছাড়া বাবা-মা যাদ প্রতিদিন মলত্যাগের ব্যাপারে বাচ্চাকে বকা দেন বা উদ্বেগ প্রকাশ করেন তাহলে সেই শিশু স্বেচ্ছায় কোষ্ঠকাঠিন্যের পুনরাবৃত্তি করতে থাকে।

কিছু খাবার খেলে মল নরম হয়, সেগুলো এখানে তুলে ধরছি।

পায়খানা বা মল-খক্ত হলে শিশুর খাবার

লাল চাল বা ঢেকিছাঁটা চাল

দুধ

সাগু

শাকসবজি

পাকাকলা

বেল

পেঁপে

আম

লেবু

আপেল

এবং প্রচুর পানি ও আঁশ যুক্ত খাবার

তাছাড়া শিশুকে নিয়মিত মলত্যাগের অভ্যাস করাতে হবে। তবে অনেক রোগ যেমন হাইপোথাইরডিজম, মূলদারের সমস্যা, প্রায়ু বা নার্ভের সমস্যা এবং ক্যালসিয়ামসহ কিছু ওষুধ বেশি খেলে মল শক্ত হতে পারে। তাই শুধু খাবারের মাধ্যমে এ সমস্যা সমাধানের পূর্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে জেনে নেয়া উচিত কোনো অসুস্থতা বা রোগের কারণে মল শক্ত হচ্ছে কিনা।‼️

31/07/2025

গর্ভাবস্থায় মায়েদের বাড়তি যত্ন ও সতর্কতা প্রয়োজম।
💥💥গর্ভাবস্থায় মায়ের জন্য সঠিক খাবার তালিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই সময় মায়ের এবং গর্ভস্থ শিশুর সুস্বাস্থ্যের জন্য সুষম ও পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করা অপরিহার্য। নিচে একটি সম্ভাব্য খাবার তালিকা দেওয়া হলো:

💥 আমিষ জাতীয় খাবার:
মাছ, মাংস, ডিম, মটরশুঁটি, সিম, এবং অন্যান্য আমিষ সমৃদ্ধ খাবার শিশুর পেশি ও টিস্যু গঠনে সহায়তা করে।
ডিম একটি চমৎকার প্রোটিন উৎস, যা গর্ভাবস্থায় প্রয়োজনীয় অ্যামিনো অ্যাসিড সরবরাহ করে।
মাছ, বিশেষ করে ছোট মাছ, ক্যালসিয়াম এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদানের ভালো উৎস।

💥 ফল ও সবজি:
প্রতিদিন বিভিন্ন ধরনের ফল ও সবজি খাওয়া উচিত। এটি ভিটামিন, খনিজ এবং ফাইবারের একটি ভালো উৎস। ফলিক অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার যেমন- সবুজ শাকসবজি, মটরশুঁটি, এবং সাইট্রাস ফল গর্ভাবস্থায় শিশুর স্নায়ুতন্ত্রের বিকাশে সহায়তা করে।
আপেল, কমলা, এবং অন্যান্য ফল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

💥 শস্য ও দুগ্ধজাত খাবার:
শস্য, বিশেষ করে লাল চাল, গমের রুটি, এবং অন্যান্য শস্য জাতীয় খাবার মায়ের শরীরে শক্তি যোগায়।
দুধ, দই, এবং পনির ক্যালসিয়ামের ভালো উৎস, যা হাড় ও দাঁত গঠনে সাহায্য করে।

💥পর্যাপ্ত পানি পান:
গর্ভাবস্থায় পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা জরুরি। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে এবং শরীরকে সতেজ রাখে। পানি শরীর থেকে টক্সিন বের করে দিতে সাহায্য করে।

💥অন্যান্য:
খেজুর, কিশমিশ, এবং অন্যান্য শুকনো ফল শক্তির একটি ভালো উৎস হতে পারে।

ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ফলিক অ্যাসিড সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করা উচিত।

31/07/2025

অসুস্থ হলে আতঙ্কিত না হয়ে ধৈর্য রাখুন।
যত্নশীল হন।
“স্যার, আমার বাচ্চার তো মাসে মাসে ঠান্ডা লাগে! এটা কি কোনো বড় সমস্যা?”

প্রিয় মা,
আপনার ছোট্ট সোনামণিটা যখন বারবার সর্দি-কাশিতে কষ্ট পায়, আপনার বুকটাও হু হু করে ওঠে— এটা খুব স্বাভাবিক।
কিন্তু একটু ভেবে দেখুন, এই ছোট্ট শরীরটা পৃথিবীর হাজারো ভাইরাসের সাথে ধীরে ধীরে পরিচিত হচ্ছে, লড়াই করছে…
আর সেই লড়াইয়েই গড়ে উঠছে তার জীবনের সবচেয়ে শক্তিশালী ঢাল — ইমিউনিটি। 💪

❄️ ঠান্ডার অসুখ মানেই শুধু বাতাসে ঠান্ডা নয় —
এটা হয় শ্বাসতন্ত্রে ভাইরাসের সংক্রমণে।
হাঁচি-কাশি, চুমু, আদর বা কারও ছোঁয়া থেকেও ছড়ায় ভাইরাস।
শিশুর শরীরে প্রায় ২০০ রকমের ভাইরাসের বিরুদ্ধে ইমিউনিটি তৈরি হতে সময় লাগে — এটাই স্বাভাবিক।

তাই আপনার বাচ্চা যদি বছরে কয়েকবার ঠান্ডা লাগায় ভোগে, ভয় পাবেন না।
👉 এতে তার শরীর দুর্বল হচ্ছে না, বরং প্রতিবার সংক্রমণের পর সে আরও একটু শক্তিশালী হয়ে উঠছে।

📌 আমরা জানি, প্রতিবার তার নাক বন্ধ থাকলে আপনি জেগে থাকেন
📌 সে যখন কাশতে কাশতে কাঁদে, আপনি বুকের মধ্যে সেঁধিয়ে যান
কিন্তু বিশ্বাস করুন, আপনি ওর পাশে থাকলেই — ও পারবে।

বাচ্চাকে শাক সবজি খাওয়ানো শেখান।
31/07/2025

বাচ্চাকে শাক সবজি খাওয়ানো শেখান।

31/07/2025

জেনে রাখুন
লক্ষ রাখুন বাচ্চার প্রতি
🪱 "মা, পেট ব্যথা করছে..."
শিশুর মুখে এই ছোট্ট কথাটা শুনেই আমরা দুশ্চিন্তায় পড়ে যাই।
যদি ও না খায়, খেলতে না চায়, বা রাতে ঘুমের মধ্যে বারবার ছটফট করে — তাহলে তো চিন্তাটা আরও বেড়ে যায়।

আপনার শিশুর এসব আচরণ কি কৃমির লক্ষণ?

হ্যাঁ, কৃমি এমন এক নীরব শত্রু, যা ধীরে ধীরে শিশুর শরীর থেকে শক্তি শুষে নেয়।
কখনো দেখা যায় না চোখে, আবার কখনো দেখা দেয় একসঙ্গে অনেকগুলো উপসর্গ নিয়ে।

🧠 জেনে রাখুন, বাচ্চার কৃমি হলে যেসব লক্ষণ দেখা দিতে পারে:

🔸 খাবারে অরুচি, খেতে না চাওয়া
🔸 ওজন কমে যাওয়া
🔸 পেট ফাঁপা বা ফুলে যাওয়া
🔸 হঠাৎ হঠাৎ পেট ব্যথা করে কেঁদে ওঠা
🔸 খেলার আগ্রহ কমে যাওয়া, দুর্বল ভাব
🔸 বমি বা বমি বমি ভাব
🔸 পাতলা পায়খানা (ডায়রিয়া)
🔸 রাতে ঘুমের সময় মলদ্বার চুলকানো
🔸 মলদ্বারে সাদা সুতা কৃমির উপস্থিতি
🔸 কখনো রক্তসহ পায়খানা
🔸 রাতে ঘুম না হওয়া, অস্থিরতা

27/07/2025

পুরুষের রিজিক বাড়ে কখন?”
যখন সে নিজের স্ত্রীর জন্য খরচ করে,
নিজের সন্তানের মুখে হাসি ফোটাতে চেষ্টা করে।

অনেকেই ভাবে—
“সব কিছু তো আমার কষ্টে আসছে! কেন শুধু ওদের জন্য খরচ করবো?”
কিন্তু সত্যিটা হলো—
আল্লাহ সবচেয়ে খুশি হন তখনই, যখন তুমি নিজের পরিবারের জন্য খরচ করো।

🕋 রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন:
“তুমি যা কিছু আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে খরচ করো, এমনকি স্ত্রীকে মুখে তুলে দেওয়া এক টুকরো খাবারও সদকা হিসেবে গণ্য হয়।”
— (বুখারী ও মুসলিম)

🍼 সন্তানের স্কুল ফি, স্ত্রীর জন্য শাড়ি, বাসায় ভালো খাবার, ঈদের কেনাকাটা—
এইগুলো বিলাসিতা না, বরং এগুলো রিজিক বাড়ানোর সওয়াবি মাধ্যম।

🌸 কারণ তুমি যখন নিজের পরিবারকে ভালো রাখো,
আল্লাহ তখন তোমার ঘর, তোমার হালাল ইনকাম,
তোমার সময় — সবকিছুকে বরকতময় করে দেন।

আজকে পরিবারের জন্য কিছু খরচ করো
— মনের খুশি নিয়ে, সওয়াবের নিয়তে।

পরিবারে খরচ করা মানে রিজিক কমে যাওয়া না,
বরং আকাশ থেকে আরও বেশি রহমত নেমে আসা।

27/07/2025

চলেন একটা গুরুত্বপূর্ণ জিনিস শেখায়-

👶 নবজাতক (জন্ম থেকে ১ মাস পর্যন্ত)
• ❤️ হার্ট রেট: ১০০–১৮০ বার/মিনিট
• 🌬️ রেসপিরেটরি রেট: ৩০–৬০ বার/মিনিট

🔍 এ সময় শিশু ঘুমের সময়ও দ্রুত শ্বাস নেয়। মাঝে মাঝে শ্বাস বন্ধ রাখে কয়েক সেকেন্ড (periodic breathing)। যদি ১০ সেকেন্ডের বেশি হয় বা মুখ নীলচে হয়ে যায়, তবে ডাক্তার দেখান।

🍼 শিশু (১ মাস–১ বছর)
• ❤️ হার্ট রেট: ৯০–১৬০ বার/মিনিট
• 🌬️ রেসপিরেটরি রেট: ৩০–৫৩ বার/মিনিট

✅ এই বয়সে খেলা বা কান্নার সময় হার্টবিট ও রেসপিরেশন কিছুটা বাড়লেও চিন্তার কিছু নেই, যদি তা দ্রুত স্বাভাবিক হয়ে যায়।

🚼 টডলার (১–৩ বছর)
• ❤️ হার্ট রেট: ৮০–১৫০ বার/মিনিট
• 🌬️ রেসপিরেটরি রেট: ২২–৩৭ বার/মিনিট

🧒 প্রিস্কুল (৩–৫ বছর)
• ❤️ হার্ট রেট: ৮০–১৪০ বার/মিনিট
• 🌬️ রেসপিরেটরি রেট: ২০–২৮ বার/মিনিট

🚹🚻স্কুল বয়সী শিশু (৬–১২ বছর)
• ❤️ হার্ট রেট: ৭০–১২০ বার/মিনিট
• 🌬️ রেসপিরেটরি রেট: ১৮–২৫ বার/মিনিট

🧑 টিনএজার (১৩–১৮ বছর)
• ❤️ হার্ট রেট: ৬০–১০০ বার/মিনিট
• 🌬️ রেসপিরেটরি রেট: ১২–২০ বার/মিনিট

🛑 কখন চিন্তা করবেন?
• শিশু ঘুমিয়ে থাকার পরেও শ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছে বা বুকে টান পড়ছে
• খাওয়ার সময় হাঁপিয়ে যাচ্ছে
• ঠোঁট/নাক নীলচে দেখাচ্ছে
• শিশুর হার্টবিট স্পষ্টভাবে খুব দ্রুত বা খুব ধীরে চলছে
• শ্বাস এত দ্রুত যে বাচ্চা কথা বলতেই পারছে না

26/07/2025

ইদানীং জ্বর আসলে সহজে কমছে না কারন কি??
কারো কারো
জ্বর ১০১°F থেকে ১০৪°F হয়ে যাচ্ছে।
✅ ১. ভাইরাসের ধরন বদলাচ্ছে
বর্তমানে circulating ভাইরাসগুলো আগের চেয়ে একটু বেশি aggressive। বিশেষ করে influenza, adenovirus বা dengue-র মতো ভাইরাসগুলোতে জ্বর অনেক বেশি এবং দীর্ঘ সময় থাকে।
এগুলোতে জ্বর অনেক সময় ৩–৫ দিন টানা থাকতে পারে এবং প্যারাসিটামল দিলেও কিছুক্ষণ পর আবার উঠে যায়।
✅ ২. জ্বর কমানোর ওষুধে দেরি বা ডোজ ঠিক না হওয়া
অনেক সময় ওষুধ ঠিকমতো সময় ধরে না দেওয়া হয়, বা বাচ্চার ওজন অনুযায়ী সঠিক মাত্রায় না দেওয়ায় জ্বর কমাতে সময় লাগে।
👉 ধরুন, ১০ কেজি ওজনের বাচ্চাকে মাত্র ৫ এমএল প্যারাসিটামল দিলে ওষুধ পুরোপুরি কাজ করবে না।
✅ ৩. জ্বর কমার প্রক্রিয়া সময় নেয়
অনেক সময় virus body থেকে বের না হওয়া পর্যন্ত জ্বর পুরোপুরি কমে না।
ওষুধ শুধু সাময়িকভাবে জ্বর কমায়, কিন্তু ভাইরাসকে সরাতে সময় লাগে। তাই জ্বর ঘন ঘন ফিরে আসে — এটা স্বাভাবিক।



✅ ৪. শরীরের ডিফেন্স মেকানিজম

জ্বর আসলে শরীরের একটা প্রতিরোধ ব্যবস্থা— শরীর নিজে ব্যাকটেরিয়া/ভাইরাসের সঙ্গে লড়ছে।
একে একেবারে দমন করে ফেলার চেষ্টা না করে বরং বুঝে নিতে হবে, এটা ভাইরাল জ্বর হলে সময় লাগবে ঠিকই, তবে তা ধীরে ধীরে কমবে।
✅ ৫. ভুল করে Cold sponging বেশি করা

অনেকে ওষুধ না দিয়ে ঠান্ডা পানি দিয়ে গা মুছাতে থাকেন, এতে হাইপোথারমিয়া হয় এবং শরীর আবার নিজের জ্বরের তাপমাত্রা ফিরিয়ে আনতে কাজ করে—ফলে জ্বর আবার বাড়ে।
✔️ সঠিক নিয়মে কুসুম গরম পানি দিয়ে স্পঞ্জিং করা উচিত, তাও শুধুমাত্র খুব বেশি তাপমাত্রা (১০৩/১০৪) হলে।

Address

ধর্মগঞ্জ, ভিতরের পাকাপুল
Narayanganj

Telephone

+8801619601183

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Habib's Health Solution posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Habib's Health Solution:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram