Impulse Prescription Point, Narsingdi

Impulse Prescription Point, Narsingdi সর্বোত্তম সেবা প্রদানে প্রতিশ্রুতি বদ্ধ একটি অত্যাধুনিক কনসালটেশন ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার।

14/04/2025

নতুন বছর নিয়ে আসুক সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধির বার্তা। ভালোবাসা আর আনন্দে ভরে উঠুক সবার প্রতিটি দিন।"
"শুভ নববর্ষ! 🌼✨

30/03/2025
ইমপালস্ প্রেসক্রিপশন পয়েন্ট-এরবিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সেবা নিতে সিরিয়ালের জন্য কল করুন:01323-03043001323-030431আমাদের পোস্ট...
14/10/2024

ইমপালস্ প্রেসক্রিপশন পয়েন্ট-এর
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সেবা নিতে সিরিয়ালের জন্য কল করুন:
01323-030430
01323-030431
আমাদের পোস্টটি ভালো লাগলে লাইক কমেন্ট, শেয়ার করুন।
ঠিকানা:
৮৯/৩,অন্তি প্লাজা, ডিসি রোড, জেল খানা মোড়,তরোয়া, নরসিংদী।
নিজে সুস্থ থাকুন, অন্যকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করুন।


গর্ভবতী মায়ের সুরক্ষায় ডেলিভারি ও আল্ট্রাসনোগ্রাম এর সুবিধা নিয়ে আমরা আছি আপনার পাশে। সেবা পেতে ফোন করুন 01323-030430, 0...
24/09/2024

গর্ভবতী মায়ের সুরক্ষায় ডেলিভারি ও আল্ট্রাসনোগ্রাম এর সুবিধা নিয়ে আমরা আছি আপনার পাশে।
সেবা পেতে ফোন করুন 01323-030430, 01323-030431 নাম্বারে।
ঠিকানাঃ ৮৯/৩,অন্তি প্লাজা, ডিসি রোড, জেল খানা মোড়,তরোয়া, নরসিংদী।
নিজে সুস্থ থাকুন, অন্যকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করুন।
লোকেশন ম্যাপঃ https://maps.app.goo.gl/sjLmLK4hqzEHLRoj9

হাত বা পায়ে ঝিন ঝিন করা বা অসাড়তা অনুভব করছেন? এর কারণ ভিটামিন বি এর অভাব।লক্ষণ প্রকাশ পেলে, ভিটামিন বি সাপ্লিমেন্ট গ্রহ...
10/08/2024

হাত বা পায়ে ঝিন ঝিন করা বা অসাড়তা অনুভব করছেন? এর কারণ ভিটামিন বি এর অভাব।
লক্ষণ প্রকাশ পেলে, ভিটামিন বি সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করুন।

ইমপালস্ প্রেসক্রিপশন পয়েন্ট-এর
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সেবা নিতে সিরিয়ালের জন্য কল করুন:
01323-030430
01323-030431
আমাদের পোস্টটি ভালো লাগলে লাইক কমেন্ট, শেয়ার করুন।
ঠিকানা:
৮৯/৩,অন্তি প্লাজা, ডিসি রোড, জেল খানা মোড়,তরোয়া, নরসিংদী।
নিজে সুস্থ থাকুন, অন্যকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করুন।


যৌনাঙ্গে চুলকানি নারীদের খুবই সাধারণ একটি সমস্যা। মেয়েরা ৫ থেকে শুরু করে ৬০ বছর বয়সের যেকোনো সময় এই সমস্যায় পড়তে পা...
02/08/2024

যৌনাঙ্গে চুলকানি নারীদের খুবই সাধারণ একটি সমস্যা। মেয়েরা ৫ থেকে শুরু করে ৬০ বছর বয়সের যেকোনো সময় এই সমস্যায় পড়তে পারেন। প্রত্যেক ৪ জন নারীর মধ্যে ৩ জনই জীবনের কোনো না কোনো সময় একবার হলেও এই সমস্যায় ভুগে থাকেন। তাই এর গুরুত্বও কম নয়। এই সমস্যা দেখা দিলে অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ গাইনী ডাক্তারের পরামর্শ নিন। অবহেলা বা লজ্জা করলে পরবর্তীতে আরো খারাপ কিছু হতে পারে।

ইমপালস্ প্রেসক্রিপশন পয়েন্ট-এর
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সেবা নিতে সিরিয়ালের জন্য কল করুন:
01323-030430
01323-030431
আমাদের পোস্টটি ভালো লাগলে লাইক কমেন্ট, শেয়ার করুন।
ঠিকানা:
৮৯/৩,অন্তি প্লাজা, ডিসি রোড, জেল খানা মোড়,তরোয়া, নরসিংদী।
নিজে সুস্থ থাকুন, অন্যকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করুন।


30/07/2024

Big shout out to my newest top fans! Eahtesham Islam Shuvo

👨‍⚕️গর্ভাবস্থায় নারীদের রক্তশূন্যতাগর্ভবতী নারীদের বিভিন্ন সমস্যার মধ্যে অন্যতম সাধারণ সমস্যা হলো অ্যানিমিয়া বা রক্তস্বল...
18/07/2024

👨‍⚕️গর্ভাবস্থায় নারীদের রক্তশূন্যতা

গর্ভবতী নারীদের বিভিন্ন সমস্যার মধ্যে অন্যতম সাধারণ সমস্যা হলো অ্যানিমিয়া বা রক্তস্বল্পতা। গর্ভাবস্থায় শরীরে ক্যালরির সঙ্গে লৌহ বা আয়রনের চাহিদা বাড়তে থাকে। চাহিদা অনুযায়ী আয়রনের অভাব পূরণ না হলে শরীরে রক্তশূন্যতা দেখা দেয়।

✅ গর্ভাবস্থায় রক্তশূন্যতার লক্ষণ:

🟦 ক্লান্তি ভাব ও দুর্বলতা
🟦 মাথা ঘোরা
🟦 শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যা হওয়া
🟦 দ্রুত বা অনিয়মিত হৃৎস্পন্দন
🟦 বুকে ব্যথা
🟦 হাত-পা ঠাণ্ডা হয়ে যাওয়া
🟦 ঠোঁটের কোণে ক্ষত
🟦 জিহ্বায় ঘা
🟦 মানসিক অবসন্নতা ও খিটখিটে মেজাজ

✅ গর্ভকালীন রক্তশূন্যতায় যেসব ক্ষতি হয়:

রক্ত কম থাকলে মা ও শিশুর পুষ্টি কম হয়। গর্ভবতী অবস্থায় ও ডেলিভারির সময় নানা জটিলতা দেখা দিতে পারে। মা ও বাচ্চা উভয়ের মৃত্যুঝুঁকি বেড়ে যায়। গর্ভকালীন রক্তস্বল্পতার কারণে শিশুর বৃদ্ধিও কম হতে পারে। কারণ রক্তই মায়ের শরীর থেকে শিশুর কাছে পুষ্টি পৌঁছে দেয়। তাই মায়ের রক্তস্বল্পতায় শিশু পুষ্টি কম পেতে পারে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে মায়ের রক্তস্বল্পতা সংশ্লিষ্ট রোগ সরাসরি শিশুর শরীর ও ব্রেইনের বৃদ্ধি ও বিকাশকে ব্যাহত করে। অনেক সময় রক্তস্বল্পতার কিছু নির্দিষ্ট কারণের সঙ্গে শিশুর নার্ভ বা স্নায়ুর বিকাশগত সমস্যা হতে পারে। রক্ত কম থাকলে মা ও শিশুর পুষ্টি কম হয়। এ সময় মা ও শিশু উভয়ের মৃত্যুঝুঁকি বেড়ে যায়।

✅ প্রতিকার:

গর্ভধারণের আগে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে হবে।

রক্তে হিমোগ্লোবিন শতকরা ১০ গ্রামের কম থাকলে চিকিত্‍সকের পরামর্শ নিতে হবে।

কলিজা, মাংস, ডিম, সবুজ শাকসবজি, মটরশুঁটি, শিম, কলা, পেয়ারা, আনারের মতো আমিষ, ভিটামিন ও আয়রনসমৃদ্ধ খাবার বেশি করে খেতে হবে।

ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী আয়রন ও ফলিক অ্যাসিড ট্যাবলেট খেতে হবে।

কোনো সংক্রমণ থাকলে দ্রুত চিকিত্‍সা করাতে হবে। গর্ভকালীন সময়ে নিয়মিত চেকআপ ও শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত প্রতি তিন মাসে অন্তত একবার করে হিমোগ্লোবিন পরীক্ষা করাতে হবে।

ইমপালস্ প্রেসক্রিপশন পয়েন্ট-এর
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সেবা নিতে সিরিয়ালের জন্য কল করুন:
01323-030430
01323-030431
আমাদের পোস্টটি ভালো লাগলে লাইক কমেন্ট, শেয়ার করুন।
ঠিকানা:
৮৯/৩,অন্তি প্লাজা, ডিসি রোড, জেল খানা মোড়,তরোয়া, নরসিংদী।
নিজে সুস্থ থাকুন, অন্যকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করুন।


👨‍⚕️ প্রস্তুত হোন গর্ভধারণের আগেইসুস্থ, স্বাভাবিক সন্তান প্রসব কিন্তু যতটা ভাগ্যের ব্যাপার ততটাই আপনার হাতে। গর্ভধারণের ...
16/07/2024

👨‍⚕️ প্রস্তুত হোন গর্ভধারণের আগেই

সুস্থ, স্বাভাবিক সন্তান প্রসব কিন্তু যতটা ভাগ্যের ব্যাপার ততটাই আপনার হাতে। গর্ভধারণের আগে নিজের শরীরকে গর্ভধারণের জন্য উপযুক্ত করতে হয়। জমি ভালোভাবে চাষ করলে যেমন ভালো ফসলের সম্ভাবনা থাকে তেমনি নিজেকে তৈরি করে নিলে সন্তান সুস্থ হবে। এ জন্য মেনে চলতে হবে কিছু নিয়মকানুন।
কাক্সিক্ষত গর্ভধারণের শুরু হয় চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়ার মাধ্যমে। আমাদের দেশে গর্ভধারণের আগে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয়েছেন এমনটি খুবই অপ্রতুল। কিন্তু এর উপকারিতা বলে শেষ করা যায় না। আপনি গর্ভধারণের সিদ্ধান্ত নিলে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হোন। চিকিৎসক আপনার বিস্তারিত ইতিহাস শুনবেন। কোনো ধরনের সমস্যা আছে কি না তা জানবেন। নিজে থেকেই তাকে আপনার ও আপনার পরিবারের রোগ সংক্রান্ত তথ্য দিন। চিকিৎসকের পরামর্শে বেশ কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জেনে নিন আপনার শারীরিক কোনো সমস্যা আছে কি না। আপনাকে যদি নিয়মিত ওষুধ সেবন করতে হয় তা গর্ভধারণে কোনো জটিলতা করবে কি না তাও জেনে নিতে ভুলবেন না। কিছু কিছু রোগ যেমন ডায়াবেটিস, হাইপোথাইরয়েড, উচ্চরক্তচাপ, রক্তস্বল্পতা থাকলে এগুলো গর্ভধারণের আগেই নিয়ন্ত্রণে রাখতে হয়। তাই গর্ভধারণের আগেই এগুলোর সঠিক চিকিৎসা করে নিয়ন্ত্রণ করুন।
গর্ভধারণের ইচ্ছা প্রকাশ করার সঙ্গে সঙ্গে নিজের ওজন কমিয়ে স্বাভাবিক মাত্রার মধ্যে আনুন। ওজন বেশি থাকলে গর্ভধারণে দেরি হতে পারে। ওজন হলে বেশি প্রতি মাসে নিয়মিত ডিম্বাণু নিঃসরণের সম্ভাবনা কমে। ফলে কমে যায় গর্ভধারণের সম্ভাবনা। এ ছাড়া হতে পারে গর্ভকালীন উচ্চরক্তচাপ, গর্ভকালীন ডায়াবেটিস, প্রি-একলামশিয়া, একলামশিয়া। এগুলো যে কতটা ভয়াবহ তা বলার অপেক্ষা রাখে না। গর্ভকালীন ডায়াবেটিসে (যেটি শুধু গর্ভাবস্থায় হয়) গর্ভস্থ শিশুর আকার ও ওজন অনেক বেশি হয় ফলে সিজার অপারেশনের হার বাড়ে। এসব শিশুর বিকলাঙ্গতা দেখা দিতে পারে। প্রি-একলামশিয়া , একলামশিয়া হলে গর্ভস্থ শিশুর ওজন খুব কম হতে পারে, নির্দিষ্ট সময়ের আগে শিশু জন্ম নিতে পারে এমনকি শিশু গর্ভেই মারা যেতে পারে। শুধু তাই নয়, মায়ের খিঁচুনি হয়ে মারা যেতে পারে। আবার কারোর ওজন যদি স্বাভাবিকের তুলনায় কম থাকে তাহলে ওজন বাড়াতে হবে।

ব্যায়ামের উপকারিতা আমরা কে না জানি। গর্ভধারণপূর্ব ব্যায়ামের প্রয়োজনীয়তা আরো বেশি। গবেষণায় দেখা গেছে ব্যায়াম করলে গর্ভধারণের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। গর্ভধারণে অক্ষম অনেকই সক্ষম হয়েছেন ব্যায়ামের দ্বারা।
ধূমপান ও মদপানকে না বলুন। এ ব্যাপারে দেরি নয় আজ এখনই। ধূমপান করলে গর্ভপাত, কম ওজনের শিশু এবং মদপান করলে শিশুর বুদ্ধিপ্রতিবন্ধিতা, কম ওজন, জন্মগত ত্রুটি দেখা দিতে পারে।

খাবার গ্রহণে সচেতন হোন। নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার খান। আশযুক্ত খাবার বেশি করে খান। ক্যালসিয়াম, ফলিক এসিড সমৃদ্ধ খাবার খান বেশি বেশি। ফলিক এসিড কিন্তু খুবই দরকারি। এটি গর্ভস্থ শিশুর মস্তিষ্ক ও স্নায়ুর গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় গর্ভধারণের এক মাসের মধ্যেই। কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই জানা হয় না যে আপনি গর্ভধারণ করেছেন। জানার আগেই কিন্তু গর্ভস্থ শিশুর মস্তিষ্ক গঠনের প্রক্রিয়া শেষ। তাই যদি ফলিক এসিডের ঘাটতি থাকে তাহলে কিন্তু শিশুর মস্তিষ্কের গঠনে সমস্যা হতে পারে। এ জন্য গর্ভধারণের ইচ্ছা প্রকাশ করবেন যে দিন সে দিন থেকেই ফলিক এসিড সেবন করতে থাকুন। শিশুর হাড়ের গঠনে মায়ের ক্যালসিয়াম জরুরি। তাই ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার যেমন ছোট মাছ, সামুদ্রিক মাছ, শাকসবজি বেশি করে খান। ক্যাফেইন গর্ভবতীর জন্য ঝুঁকিপূর্ণ খাবার। তাই দিনে এক কাপের বেশি কফি নয়। ক্যাফেইন পাওয়া যায় চা, চকলেট ও কোমল পানীয়তে।
গর্ভধারণের আগেই কিছু কিছু ভ্যাকসিন দিয়ে দেয়া জরুরি। রুবেলা ভাইরাস গর্ভস্থ শিশুর জন্মগত অনেক ত্রুটির জন্য দায়ী। যেমন জন্মগত হৃদরোগ, ছানি, গ্লোকোমা, অন্ধত্ব, কানে কম শোনা। গর্ভধারণের আগে ভ্যাকসিন দিয়ে এ সমস্যাগুলো প্রতিরোধ করা সম্ভব। যদি শরীরে রুবেলা এন্টিবডি কম থাকে বা না থাকে তাহলে একটি এমএমআর টিকা দিতে হবে। যদি এ টিকা দেয়ার তিন মাস পর্যন্ত কোনো ভাবে গর্ভধারণ করা যাবে না। কারণ এ সময়ের মধ্যে গর্ভধারণ করলে শিশুর উপরের সমস্যাগুলো দেখা দিবে। তাই সাবধান। এ তিন মাস গর্ভনিরোধক পদ্ধতি ব্যবহার করুন। ছয় বছরের মধ্যে টিটেনাস টিকা নেয়া না থাকলে একটি টিকা নিতে হবে।
টাকার চেয়ে বড় বন্ধু কেউ নেই। তাই গর্ভধারণের আগেই হাতে জমিয়ে রাখুন টাকা-পয়সা।

ইমপালস্ প্রেসক্রিপশন পয়েন্ট-এর
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সেবা নিতে সিরিয়ালের জন্য কল করুন:
01323-030430
01323-030431
আমাদের পোস্টটি ভালো লাগলে লাইক কমেন্ট, শেয়ার করুন।
ঠিকানা:
৮৯/৩,অন্তি প্লাজা, ডিসি রোড, জেল খানা মোড়,তরোয়া, নরসিংদী।
নিজে সুস্থ থাকুন, অন্যকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করুন।


👨‍⚕️ গর্ভবতী নারীর ঝুঁকি বাড়ায় অতিরিক্ত গরমগর্ভবতী নারীর জন্য অতিরিক্ত গরম শুধু অস্বস্তিকরই নয়, তা বিপজ্জনকও বটে। কারণ...
14/07/2024

👨‍⚕️ গর্ভবতী নারীর ঝুঁকি বাড়ায় অতিরিক্ত গরম

গর্ভবতী নারীর জন্য অতিরিক্ত গরম শুধু অস্বস্তিকরই নয়, তা বিপজ্জনকও বটে। কারণ শরীর বেশি গরম হয়ে গেলে বা পানির অভাব হলে তা গর্ভাবস্থায় বিপদ ডেকে আনতে পারে।

তীব্র গরমে একজন গর্ভবতী নারীর শরীরে দুই ধরনের উপসর্গ দেখা দিতে পারে, যা মা ও শিশুর স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।

হাইপারথার্মিয়া: গর্ভাবস্থায় শরীরের তাপমাত্রা অতিরিক্ত বেড়ে যাওয়াকে হাইপারথার্মিয়া বলে। এটি শিশুর জন্মগত স্বাস্থ্য সমস্যার কারণ হতে দাঁড়াতে পারে। বিশেষ করে, গর্ভাবস্থার প্রথম ছয় থেকে আট মাসের মধ্যে অতিরিক্ত উত্তাপ শিশুর মস্তিষ্ক বা মেরুদণ্ডের ত্রুটি তৈরি করতে পারে।

জ্বর: অতিরিক্ত উত্তাপে বাইরে যাওয়া, এমনকি বেশি গরম পানিতে গোসল করলেও হাইপারথার্মিয়া হতে পারে। কিন্তু গর্ভাবস্থার প্রথম আট সপ্তাহের পর হাইপারথার্মিয়া থেকে তেমন ক্ষতির আশঙ্কা থাকে না। এমনকি আট সপ্তাহের মাঝেও হাইপোথার্মিয়ায় আক্রান্ত গর্ভবতী নারীদের মেরুদণ্ডে ত্রুটি নিয়ে জন্মানো সন্তান খুব একটা বেশি নয়। প্রতি ১০ হাজারে তিনজন হতে পারে এমন।

পানিশূন্যতা: গর্ভাবস্থায় একজন নারীর শরীরে অনেক পরিবর্তন আসে। বিশেষ করে তরল ব্যবহার করে আমাদের শরীর যেভাবে তাপমাত্রা কমায়, এ প্রক্রিয়াটিতেও আসে পরিবর্তন। গর্ভাবস্থায় খুব সহজেই পানিশূন্যতায় ভুগতে পারেন একজন নারী। পানিশূন্যতার একটি লক্ষণ হলো মাথা ঘোরা। গর্ভবতী নারীর জন্য তা বিপজ্জনক। কারণ মাথা ঘুরে পড়ে যাওয়াটা মা ও শিশু উভয়ের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। এ ছাড়া পানিশূন্যতার কারণে জরায়ুর পেশিতে টান পড়তে পারে। পানিশূন্যতার কারণে সময়ের আগেই প্রসব বেদনা উঠতে পারে এবং এ প্রসব হতে পারে ঝুঁকিপূর্ণ। যে এলাকায় বেশি গরম পড়ে, সেখানে সময়ের আগে প্রসবের প্রবণতা বেশি থাকে।

ইমপালস্ প্রেসক্রিপশন পয়েন্ট-এর
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সেবা নিতে সিরিয়ালের জন্য কল করুন:
01323-030430
01323-030431
আমাদের পোস্টটি ভালো লাগলে লাইক কমেন্ট, শেয়ার করুন।
ঠিকানা:
৮৯/৩,অন্তি প্লাজা, ডিসি রোড, জেল খানা মোড়,তরোয়া, নরসিংদী।
নিজে সুস্থ থাকুন, অন্যকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করুন।


👨‍⚕️ গর্ভবতী মায়ের জন্য চিকিৎসকের কিছু পরামর্শ🟦 সঠিক ও সুসম খাবার গ্রহণ। কিছু কাঁচা খাবার এড়িয়ে চলা।🟦 নিয়মিত হাঁটা ও ...
09/07/2024

👨‍⚕️ গর্ভবতী মায়ের জন্য চিকিৎসকের কিছু পরামর্শ

🟦 সঠিক ও সুসম খাবার গ্রহণ। কিছু কাঁচা খাবার এড়িয়ে চলা।
🟦 নিয়মিত হাঁটা ও গর্ভাবস্থার জন্য উপযুক্ত ব্যায়াম।
🟦 গর্ভবতী নারীদের রাতে চিৎ হয়ে শোয়ার বদলে এক পাশে কাত হয়ে
শোয়া।
🟦 গর্ভকালীন সময়ে অন্তত চারবার চিকিৎসকের কাছে যাওয়া যদি
কোন জটিলতা না থাকে।
🟦 চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ফলিক অ্যাসিড ও ক্যালসিয়াম
'সাপ্লিমেন্ট' গ্রহণ করা।
🟦 নিয়মিত দাঁত ব্রাশ করা।
🟦 মন ভালো রাখতে নিজের পছন্দের কিছু, শখের কিছু, শান্তি অনুভব
করেন এমন বিষয়গুলো জীবনের সাথে যুক্ত করা।

ইমপালস্ প্রেসক্রিপশন পয়েন্ট-এর
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সেবা নিতে সিরিয়ালের জন্য কল করুন:
01323-030430
01323-030431
আমাদের পোস্টটি ভালো লাগলে লাইক কমেন্ট, শেয়ার করুন।
ঠিকানা:
৮৯/৩,অন্তি প্লাজা, ডিসি রোড, জেল খানা মোড়,তরোয়া, নরসিংদী।
নিজে সুস্থ থাকুন, অন্যকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করুন।


Address

৮৯/৩, অন্তি প্লাজা, ডিসি রোড, জেল খানা মোড়, তরোয়া, নরসিংদী।
Narsingdi
1600

Opening Hours

Monday 09:00 - 21:00
Tuesday 09:00 - 21:00
Wednesday 09:00 - 21:00
Thursday 09:00 - 21:00
Friday 09:00 - 21:00
Saturday 09:00 - 21:00
Sunday 09:00 - 21:00

Telephone

+8801323030430

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Impulse Prescription Point, Narsingdi posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Impulse Prescription Point, Narsingdi:

Share