HAZI Pharmacy

HAZI Pharmacy নিয়মিত স্বাস্থ্য বিষয়ক পরামর্শ পেতে আমাদের পেজটি ফলো করে রাখুন

11/10/2025
09/10/2025
অনেক মা–বাবা জানতে চান Serum IgE টেস্ট আসলে কী এবং কেন ডাক্তাররা এটা করতে বলেন। আজকে সহজ ভাষায় বিষয়টা জানুন—🔬 Serum IgE ...
23/09/2025

অনেক মা–বাবা জানতে চান Serum IgE টেস্ট আসলে কী এবং কেন ডাক্তাররা এটা করতে বলেন। আজকে সহজ ভাষায় বিষয়টা জানুন—

🔬 Serum IgE টেস্ট কী?
এটা রক্তের একটি পরীক্ষা যেখানে শরীরে Immunoglobulin E (IgE) নামক অ্যান্টিবডির মাত্রা মাপা হয়। IgE আমাদের শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতার অংশ, যা বিশেষ করে অ্যালার্জি ও কিছু সংক্রমণের সাথে সম্পর্কিত।

কেন IgE টেস্ট করা হয়?
• কোনো বাচ্চার বারবার সর্দি, কাশি, চুলকানি, ত্বকের র‍্যাশ, হাঁপানি বা অ্যালার্জির মতো উপসর্গ হলে
• ডাক্তার সন্দেহ করলে যে, শিশুর অ্যালার্জি বা হাঁপানির প্রবণতা আছে
• কোনো নির্দিষ্ট খাবার, ধুলো-ময়লা বা ঔষধে অ্যালার্জি আছে কিনা জানতে

Serum IgE বেশি হলে কী বোঝায়?
যদি নরমাল লেভেলের থেকে IgE অনেক বেশি থাকে তবে সাধারণত বোঝায়—
• শিশুর অ্যালার্জি সমস্যা থাকতে পারে (যেমন ধুলো, পোকামাকড়, পশুর লোম, কিছু খাবার ইত্যাদি)
• হাঁপানি বা অ্যাটোপিক ডার্মাটাইটিস এর ঝুঁকি থাকতে পারে
• কিছু ক্ষেত্রে প্যারাসাইট (কৃমি) সংক্রমণ থাকলেও IgE বেড়ে যায়

করণীয় কী?
• শুধু IgE বেশি মানেই বড় কোনো রোগ হয়েছে—এমন না। উপসর্গ দেখে ডাক্তার পুরো বিষয়টি মূল্যায়ন করেন।
• সম্ভাব্য অ্যালার্জেন (যে জিনিসে অ্যালার্জি হচ্ছে) চিহ্নিত করে এড়িয়ে চলা সবচেয়ে জরুরি।
• শিশুকে বারবার শ্বাসকষ্ট, র‍্যাশ বা কাশি হলে চাইল্ড স্পেশালিস্টের পরামর্শ নিন।

23/08/2025

✅প্যারাসিটামল নিয়ে যতো প্যাঁচ বা প্রশ্ন।

জ্বর বা ব্যথা থাকলেই খাওয়াবেন। যদি সকালে জ্বর আসে সকালেই খাওয়াবেন। সারাদিন জ্বর না আসলে আর খাওয়ানোর প্রয়োজন নাই।

০ থেকে যে কোন বয়সীদের জন্য নিরাপদ ঔষধ।

প্রয়োজনে সিরাপ বা ট্যাবলেট প্রতি ৪ ঘন্টা পর পর খাওয়ানো যায়।

সাপোজিটরি প্রতি ৬ ঘন্টা পর পর ব্যাহার করা যায়।

প্রয়োজনে ১ দিন বয়সী নবজাতক শিশুদেরও সাপোজিটরি ব্যবহার করা যায়।

সিরাপ বা ট্যাবলেট খাওয়ানোর ৩/৪ ঘন্টা পর সাপোজিটরি ব্যবহার করা যায় (যদি জ্বর ১০১ ডিগ্রির নিচে না আসে)।

ভরা পেটে খাওয়াতে হয়।

প্রতি কেজির জন্য ১৫ মিগ্রা পার ডোজ।ধরুন বাচ্চার বয়স ১০ কেজি। তাহলে ১৫ ×১০ =১৫০ মিলিগ্রাম খাওয়াবেন। Ace সিরাপে
১ চামচ বা ৫মিলিতে থাকে ১২০ মিলিগ্রাম প্যারাসিটামল। তাহলে ১০ কেজি ওজনের জন্য ৬ মিলি করে খাওয়াতে পারবেন।

হিসাব একদম সহজ।

 #দাদ হলে করণীয়ঃ👉দাদ ছোঁয়াচে জাতীয় চর্মরোগ। আক্রান্ত ব্যক্তির কাপড়  অথবা সরাসরি সংস্পর্শে হতে দেখা যায়। 👉সংক্রমণের জ...
19/08/2025

#দাদ হলে করণীয়ঃ

👉দাদ ছোঁয়াচে জাতীয় চর্মরোগ।
আক্রান্ত ব্যক্তির কাপড় অথবা সরাসরি সংস্পর্শে হতে দেখা যায়।

👉সংক্রমণের জায়গাটা যতটা সম্ভব খোলা রাখতে হবে এবং গেঞ্জি, মোজা, আণ্ডারওয়্যার প্রতিদিন পরিষ্কার করতে হবে।

👉আক্রান্ত স্থান ভেজা রাখা যাবে না, ঘামতে দেয়া যাবে না।সবসময় শুকনো রাখতে হবে

👉উষ্ণ গরম পানি ও ভালো অ্যান্টিসেপ্টিক সাবান দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে, শুকিয়ে প্রয়োজনীয় ওষুধ ব্যবহার করুন।

👉এটি ছোঁয়াচে রোগ, তাই পরিবারে একজনের হলে তার কাপড় চোপড় আলাদা করে ফেলুন এবং ব্যবহার্য জিনিসপত্র নিয়মিত পরিষ্কার করুন।

👉স্বামী স্ত্রী বা বাসার সবাইকে একত্রে চিকিৎসা করা উচিত।

👉দাদ রোগে সবচাইতে বেশি আক্রান্ত হয় শিশুরা। তাই শিশুদের ব্যাক্তিগত পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা সম্পর্কে শিক্ষা দিন

👉অন্যের ব্যবহার করা সামগ্রী এড়িয়ে চলুন।

👉পোষ্য-প্রাণীর সংস্পর্শে আসার পর হাত ধুয়ে ফেলুন।

👉এটি সম্পূর্ণ নিরাময় যোগ্য চর্মরোগ, একটু সময় সাপেক্ষ তাই ধৈর্য ধরে চিকিৎসা গ্রহণ করতে হয়.
এরকম লক্ষন দেখা দিলে, দেরি না করে স্কিন ডাঃ এর পরামর্শ নিন।সঠিক চিকিৎসায় এই রোগ ভাল হয়ে যায় পুরোপুরি ভাবে।

“ক্যান্সার” শব্দটা যতটা ভয়াবহ শোনায়, তার পেছনের গোপন খেলা তার চেয়েও ভয়ংকর। এটা কেবল একটা রোগ না, বরং একটি বহুজাতিক চিকিৎ...
09/08/2025

“ক্যান্সার” শব্দটা যতটা ভয়াবহ শোনায়, তার পেছনের গোপন খেলা তার চেয়েও ভয়ংকর। এটা কেবল একটা রোগ না, বরং একটি বহুজাতিক চিকিৎসা ও ফার্মাসিউটিক্যাল দানবের আখড়া, যেখানে মানুষকে রোগী বানিয়ে আজীবন শোষণ করা হয়।

ক্যান্সারের প্রকৃত কারণ গোপন করা হয় কেন জানেন?

কারণ ক্যান্সার হচ্ছে “দেহের প্রাকৃতিক প্রতিক্রিয়া”ক্যান্সার কোষ অনেক সময় শরীরের ডিটক্স বা টক্সিন বের করে দেওয়ার প্রক্রিয়া হিসেবেও তৈরি হয়।
টক্সিন, রেডিয়েশন, হরমোনাল ইমব্যালেন্স, এবং বিষাক্ত খাদ্য শরীরের কোষগুলোকে মিউটেট করে তোলে।
কিন্তু এই root cause গুলো তারা সরিয়ে না দিয়ে শুধু লক্ষণ (symptoms) কন্ট্রোল করে।

ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি ট্রিলিয়ন ডলার ব্যবসা করে এই ক্যান্সার দিয়ে-

এক কথায় ক্যান্সার ট্রিটমেন্ট = ট্রিলিয়ন ডলার ব্যবসা।

একবার ক্যান্সার ধরলে রোগী অন্তত ১০–৫০ লাখ টাকায় শেষ হয়ে যায়। কেমো, রেডিওথেরাপি, ওষুধ, হসপিটাল বিল… সবই লাভের খনি।
তাদের দরকার ক্যান্সার সারানো না, রোগীকে বাঁচিয়ে রেখে ধীরে ধীরে শেষ করা।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে বড় বড় তারকারা, বিলিওনিয়ার, রাজনীতিকেরা ক্যান্সার হলে কেন তারা বেশিরভাগ সময় বেঁচে যায়? অথচ সাধারণ মানুষের ক্ষেত্রে ক্যান্সার মানেই প্রায় মৃত্যু?

এর পেছনে ৩টা স্তরে লুকানো সত্য আছে

১-তারা মুলত Alternative গোপন চিকিৎসা পায় যা সাধারণ মানুষ জানে না।

বিশ্বের এলিটদের জন্য রয়েছে
Gerson Therapy > শরীরকে ডিটক্স করে, লিভার রিকভার করে, ক্ষারীয় খাবার দিয়ে ক্যান্সার কোষকে মারে।

Ozone Therapy > শরীরে অতিরিক্ত অক্সিজেন ঢুকিয়ে ক্যান্সার কোষ ধ্বংস করে।

High-dose Vitamin C IV therapy > IV এর মাধ্যমে শরীরে বিশাল মাত্রার ভিটামিন C ঢুকিয়ে কোষকে শক্তিশালী করে।

Hyperbaric Oxygen Chamber > বায়ুচাপ ও অক্সিজেন দিয়ে ক্যান্সার কোষের পরিবেশ নষ্ট করে

Alkaline therapy + raw food > শরীরের pH এমন জায়গায় নিয়ে যায়, যেখানে ক্যান্সার টিকতেই পারে না।

এই থেরাপিগুলোকে FDA / WHO কখনো অনুমোদন দেয় না কারণ ফার্মা মাফিয়ারা এতে টাকা কামাতে পারে না। তাই এসব পদ্ধতি “unscientific” বলে দমন করা হয়।

২-তাদের Chemotherapy-ও হয় “customized & cleaner version”

আমরা যেটা পাই-
Toxic chemo যা ভালো কোষও ধ্বংস করে দেয়। চুল পড়ে যায়, ইমিউন সিস্টেম ভেঙে পড়ে।

তারা যা পায়-
Ultra-high tech personalized chemo + targeted therapy + stem cell support
Supplement + ইমিউন সিস্টেম বুস্টার দিয়ে side effect কমিয়ে ফেলে

৩. তারা জানে ক্যান্সার হলো “Metabolic Disease”Genetic না!
তারা বিশ্বাস করে না যে ক্যান্সার হলো “দুর্ভাগ্যজনিত জেনেটিক রোগ”।

তাদের চিকিৎসকরা জানে:
“ক্যান্সার কোষ = অস্বাভাবিকভাবে গ্লুকোজ খাওয়া কোষ”
তাই চিনি বন্ধ করে, ক্ষারীয় খাবার দিয়ে, শরীর ডিটক্স করে ফলে ক্যান্সার কোষ না খেয়ে মারা যায়।

অথচ সাধারণ মানুষকে শেখানো হয়:
“এটা কপাল, জেনেটিক, কেমো ছাড়া উপায় নাই।ক্যান্সার মানেই মৃত্যু। আপনাকে হতাশ করে তুলবে। আপনাকে চিন্তিত করে তুলবে। এবং এই সুযোগে ক্যান্সার আপনার শরীরে আরও ভয়ানক রুপ ধারন করে।”

তাহলে ক্যান্সার কি আসলেই “অপরিবর্তনীয় মৃত্যুদণ্ড?

না। প্রচলিত মেডিকেল সিস্টেম যে চিত্র তুলে ধরে ক্যান্সার মানেই মৃত্যু সেটা অনেকাংশে মিথ্যা।

ক্যান্সার থেকে বেঁচে যাওয়ার প্রকৃত পথ হচ্ছে

Alkaline Diet (pH ব্যালেন্স করে):
ক্যান্সার কোষ এসিডিক পরিবেশে বাড়ে, আলকালাইন খাদ্য এটা বন্ধ করে।
Dr. Sebi নামে এক হোলিস্টিক হিলার ছিলেন যিনি শুধু alkaline food খাইয়ে হাজারো ক্যান্সার রোগীকে সারিয়ে তুলেছিলেন। কিন্তু তাকে পরে “ভুয়া চিকিৎসক” বলে হঠাৎ করে May 2016 এ গ্রেফতার করে মেরে ফেলা হয়।

Vitamin B17 (Laetrile):
প্রাকৃতিক অ্যান্টি-ক্যান্সার উপাদান, যা FDA নিষিদ্ধ করেছে।
Vitamin B17 নামে পরিচিত এই জিনিসটা আসলে একটুও ভিটামিন না।
এটি হলো একটি প্রাকৃতিক ক্যান্সার-নাশক যৌগ যার প্রকৃত নাম Amygdalin, এবং প্রক্রিয়াজাত রূপ হলো Laetrile।
এটি প্রাকৃতিকভাবে কিছু নির্দিষ্ট ফলের বীজ থেকে নেওয়া হয়। বিশেষ করে আপেল, খেজুর, তেঁতুল, আঙ্গুর, বিশেষ করে আবেগ বিচি (Apricot kernel) এ।
এটা শরীরে গিয়ে সায়ানাইড (cyanide) ছাড়ে। কিন্তু শুধু ক্যান্সার কোষের মধ্যেই।
তাই স্বাভাবিক কোষ ক্ষতিগ্রস্ত না হয়ে শুধু ক্যান্সার কোষ ধ্বংস হয়।

১৯৭০ দশকে Dr. Ernst Krebs নামে একজন গবেষক বলেন:
“B17 হচ্ছে প্রকৃত ক্যান্সার প্রতিরোধক। ক্যান্সার আসলে B17 ঘাটতির রোগ।”
তিনি Laetrile দিয়ে বহু ক্যান্সার রোগী সুস্থ করেছিলেন।কিন্তু পরে FDA এটাকে নিষিদ্ধ করে।
কারণ:
ক্যান্সার একটি ট্রিলিয়ন ডলারের ব্যবসা।
তারা ক্যান্সার সারাতে চায় না। চায় রোগীকে চিরস্থায়ী খদ্দর বানাতে।

29/07/2025

কোন রোগে কোন অভ্যাস এড়িয়ে চলবেন?

ডায়াবেটিস- রাতের বেলায় দেরি করে খাওয়ার অভ্যাস বাদ দিন। এতে ইনসুলিনের ভারসাম্য নষ্ট হয়।

হাই ব্লাড প্রেসার- রাত জাগা ও অতিরিক্ত মানসিক চাপ রক্তচাপ আরো বাড়িয়ে তোলে।

হার্টের সমস্যা- অলস জীবনযাপন সবথেকে বড় শত্রু। নিয়মিত হাঁটুন, শরীরকে নড়াচড়ার মধ্যে রাখুন।

ওবেসিটি (অতিরিক্ত ওজন)- ফাস্টফুড, জাংক ফুড, আলট্রা প্রসেসড ফুড এড়িয়ে চলুন।

থাইরয়েডের সমস্যা- অতিরিক্ত প্রসেসড ফুড ও সয়া পণ্য খাওয়া থেকে সাবধান থাকুন।

মাইগ্রেন- খাবার না খেয়ে থাকা বা স্কিপ করা মাথাব্যথার ঝুঁকি বাড়ায়।

ডিমেনশিয়া- ঘণ্টার পর ঘণ্টা স্ক্রিন টাইম ব্রেইনের কার্যক্ষমতা কমিয়ে দেয়।

ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতা- একা থাকা বা মন খুলে কথা না বললে মানসিক অবসাদ বেড়ে যায়।

অনিদ্রা বা ইনসমনিয়া- ঘুমানোর আগে মোবাইল বা স্ক্রিনে বেশি সময় কাটানো ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়।

চিন্তা ও দুশ্চিন্তা (অ্যাংজাইটি)- অতিরিক্ত সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে মন অস্থির হয়ে পড়ে।

গ্যাস্ট্রাইটিস- খুব দ্রুত খাওয়ার অভ্যাস বদলাতে হবে। খাবার সময় নিয়ে ধীরে ধীরে চিবিয়ে খাবেন।

অ্যাসিড রিফ্লাক্স- খাওয়ার পরপরই শুয়ে পড়া এড়িয়ে চলুন।

গাট সমস্যা- পানি কম খাওয়ার ফলে হজমে সমস্যা হয়। সারাদিনে পর্যাপ্ত পানি পান করুন।

লিভারের সমস্যা- বেশি প্রক্রিয়াজাত খাবার লিভারকে ধীরে ধীরে ক্ষতিগ্রস্ত করে।

রক্তস্বল্পতা (অ্যানিমিয়া)- খাবারের সাথে চা খেলে আয়রন শোষণে বাধা পড়ে।

অস্টিওপোরোসিস- সূর্যের আলো এড়িয়ে চললে হাড় দুর্বল হয়ে যায়। দিনে কিছু সময় রোদে থাকুন।

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি- ঘরের ভেতরে সারাদিন থাকলে এই ঘাটতি বেড়ে যায়। প্রতিদিন কিছু সময় সূর্যের আলো সরাসরি গায়ে লাগানোর চেষ্টা করুন।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম- ঘুম কম হলে ইমিউন সিস্টেম দুর্বল হয়ে পড়ে।

ইউরিন ইনফেকশন- প্রসাব আটকিয়ে রাখা ও কম পানি পানের অভ্যাস বাদ দিন।

স্কিন সমস্যা বা ব্রণ- অতিরিক্ত চিনি ও দুগ্ধজাত খাবার ত্বকে ব্রণের প্রবণতা বাড়ায়।

অ্যাজমা- ধুলোবালি পূর্ণ পরিবেশে থাকলে শ্বাসকষ্টের সমস্যা বেড়ে যেতে পারে।

কিডনিতে পাথর- পানি কম খাওয়া অন্যতম বড় কারণ। পর্যাপ্ত পানি পান করুন প্রতিদিন।

ছোট ছোট ভুল বড় বিপদ ডেকে আনতে পারে। অভ্যাস বদলান, নিজের খেয়াল রাখুন, কারন আপনার শরীর আপনার সবথেকে বড় সম্পদ।



✍️ ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশনিস্ট মালিহা জান্নাত

ছোট ভাই বোনেরা। আজ তোমাদের একটা খুব প্রচলিত ভুল ধারনা নিয়ে লিখবো। ভুল ধারণা টি কি?" Normal saline হলো যে স্যালাইন আমরা শ...
22/11/2023

ছোট ভাই বোনেরা। আজ তোমাদের একটা খুব প্রচলিত ভুল ধারনা নিয়ে লিখবো।
ভুল ধারণা টি কি?
" Normal saline হলো যে স্যালাইন আমরা শিড়া তে দেই। আর ORS ( Orsaline ) হলো যে স্যালাইন আমরা মুখে খেতে দেই। দুইটার Composition এক! " জাস্ট একটা মুখে যাচ্ছে আর একটা vein এ! "

👩🏻‍⚕️: বাস্তবতা হলো Normal saline এবং ORS এ রয়েছে Composition এর অনেক অনেক পার্থক্য ।

প্রথমত Normal saline এ থাকে শুধু Sodium and chloride. আর কোন কিছু নয়।

অন্যদিকে ORS এ থাকে Sodium , chloride ছাড়াও Potassium, Glucose and Citrate.
Diarrhoea তে যে Acidosis হয় , সেটাকে Compensation করার জন্য ORS এ থাকা Citrate থেকে HCO3 generation হয়।

IV fluid এর সাথে যদি ORS এর তুলোনা করা যেতো বরং Normal saline এর সাথে তাকে তুলোনা না করে আমরা Hartman এর সাথে তুলোনা করতাম। কারন Hartman এ Na,Cl এর সাথে Potassium থাকে এবং HCO3 Generation এর ব্যবস্থা ও আছে। তার মানে আজ থেকে এটা আর কখনোই ভাববো না যে, " Normal saline মুখে দিলে হয়ে যায় ORS .


#ডাঃসওগাত_এহসান

09/11/2023

দাউদ থেকে মুক্তির উপায়

09/11/2023

গ্যাসের সমস্যা থেকে কিভাবে মুক্তি পাবেন।

Address

Nazirpur Autostand
Natore
6440

Telephone

+8801755194754

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when HAZI Pharmacy posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to HAZI Pharmacy:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram