Md Asad Ullah

08/07/2024

29/06/2024

🔻আল-কাসাম মুজাহিদিনরা একটি ইহুদিবাদী ট্যাঙ্ককে লক্ষ্যবস্তু করতে সক্ষম হয়েছিল এবং গাজা উপত্যকার দক্ষিণে খান ইউনিস শহরের আগাম এলাকায় এটিকে সম্পূর্ণ বা আংশিকভাবে ধ্বংস করতে সক্ষম হয়েছিল।

08/03/2024

Is any Indian Muslimah here?

09/01/2024

ফাইট্টা যায় ফাইট্টা যায় বুকটা ফাইট্টা যায়

আবার সেই পুরনো ফর্মে ফিরবেন মমতাজ(১০০-২০০)আগের মতো বিক্রি করবেন না মানে গান গুলো😀

06/01/2024

আলহামদুলিল্লাহ এনাদার পেমেন্ট ।
ইনকাম করতে চাইলে এক্ষুণি আমাদের কোর্সে ভর্তি হোন কাজ শিখুন

02/01/2024

ফোড়া টেরে‌‍ন্টুলা কিওবেনসিস

02/01/2024

দাতের যন্ত্রণায় কেমোমিলা দুডোজ বটিকা

02/01/2024

খাওয়ার সময় দাতব্যথা কেলি কার্ব

01/01/2024

আলহামদুলিল্লাহ কাজ শিখে আয় করতে আগ্রহীরা‍ই আজ ভর্তি হোন কোর্সে

01/01/2024

আলহামদুলিল্লাহ । কে কে আয় করতে চান?

31/12/2023

আলহামদুলিল্লাহ আমি ৩ বছর হলো ফ্রিল্যান্সিং করছি।
বর্তমানে আমাৰ কাজের চাপ বেশি তাই আমি একটি টিম করতে চাচ্ছি।
কাজ আমি শিখিয়ে নিবো। তারপর আমিই কাজ দিব।

31/12/2023

কলেজে পড়ছিলাম, সেম ইয়ারের এক মেয়েকে খুব ভালো লাগতো। তাই তাকে যেনো হারিয়ে না ফেলি একদিন হুট করে প্রপোজ করে দেই। মেয়েটি রিজেক্ট করে দেয়। মনে একটু কষ্ট পাইলাম। যাই হোক, "একবার না পারিলে দেখো শতবার।"

এই আশা বুকে নিয়ে সাত-পাঁচ না ভেবে আরেকবার করলাম। এইবারও আমাকে রিজেক্ট করলো। বলেছিলো, 'আমি নাকি তার সাথে যাচ্ছি না।' তারপরও হতাশ হলাম না। কিছুদিন পর আবারো গেলাম খুব সুন্দর ভাবে গেলাম বুঝালাম। রাজি হলো না। আমিও তাকে একটা থাপ্পড় দিয়ে বলেছিলাম, "দেখে নিও একদিন তুমি খুব আফসোস করবা। সামনে আমি দেখাবো, আমি কি জিনিস।"

এই বলে চলে আসলাম। তারপর রাতভর ভাবলাম কি করা যায়। কিছুই মাথায় আসলো না। দিন যাচ্ছে, কলেজ করছি, মেয়েটার দিকেও আড়ঁচোখে তাকাচ্ছি। বছর গেলো কলেজ শেষ হলো। পাশ করলাম মেয়েটিও পাশ করে শহরের এক প্রাইভেট ভার্সিটিতে ভর্তি হলো।

তখন আমার মাথায় বুদ্ধি আসলো। তারপর ভেবে ঠিক করলাম। আমিও তার আশেপাশে একটা ভার্সিটিতে ভর্তি হলাম। সপ্তাহে একদিন ক্লাস করতাম আর বাকি দিন তার কলেজের সামনে সকাল দুপুর গাড়ি নিয়ে দাড়িয়ে থাকতাম। হাতে সুন্দর করে ম্যাচিং করে হাতঘড়ি পরতাম।

দিন দিন আমি ফেমাস হতে লাগলাম। তার ক্লাসের বান্ধবী গুলো এবং ঐ কলেজের বেশিরভাগ মেয়ে আমার গাড়ির কাছে আসতে লাগলো। প্রথম প্রথম সে ইগনোর করতো। দেখলো দিন দিন আমার জনপ্রিয়তা বাড়ছে তারই ভার্সিটির মেয়েদের কাছে। মেয়েগুলো খাবার খেতো আর আমার দিকে তাকিয়ে মুচকি মুচকি হাসতো। কত্ত কিউট কিউট সুন্দরী মেয়ে। তা দেখে সে জ্বলতো। আমিও আড়ঁচোখে তাকিয়ে মজা নিতাম।

এক মাস গেল, দুই মাস গেল। অতঃপর সেও আসতে শুরু করলো। তার আর ধৈর্য্যের বাঁধ মানলো না। প্রতিদিনই আসতে লাগলো লজ্জা-শরমের মাথা খেয়ে।
আমিও কিছু বলতাম না, গাড়ির সামনে এসে চুপচাপ যা চাইতো দিতাম। মাসখানেক গেল। আমি মুচকি মুচকি হাসতাম আর বলতাম মনে মনে "দেখি এবার সে কই যায় না পটে।"

অতঃপর তিন মাস মতো গেল, মেয়েটি আমার প্রতি ইমপ্রেস হয়ে গেল। আমাকে প্রপোজ করে বসলো। আমি একটা হাসি দিলাম, একচেপ্ট করলাম না। এভাবে সেও আমাকে তিন চারবার বুঝালো, রাজি হলাম না।

রেভেঞ্জ নিচ্ছিলাম, তাকে বলে দিলাম, "তোমাকে আমি আর ভালো বাসলাম না, তুমি আসতে পারো তোমাকে না আমি বলেছিলাম একদিন আফসোস করবে। দুইটা বছর গেল শুধু আফসোস আর আপসোস, হা.হা. দেখছো কত মেয়ে এখন আমার পেছনে লাইন মারতে সিরিয়ালে থাকে।"

মেয়েটি আফসোস করে কেঁদে কেঁদে চলে গেলো। ক