Organic Life BD

Organic Life BD "প্রাকৃতিক উপাদানের মাধ্যমে সেবা প্রদানই আমাদের অঙ্গীকার।
আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সর্বোত্তম চিকিৎসা নিশ্চিত করতে।"
Providing services with natural products.

We are committed to providing best treatment.

calcium deficiency
24/09/2025

calcium deficiency

লেবুর উপকারী গুনাগুন:হজমশক্তি বৃদ্ধি করে : সকালে লেবু পানি পান করা বিশেষভাবে কার্যকর হতে পারে। কারণ এটি সারারাত পেট খালি...
19/09/2025

লেবুর উপকারী গুনাগুন:
হজমশক্তি বৃদ্ধি করে : সকালে লেবু পানি পান করা বিশেষভাবে কার্যকর হতে পারে। কারণ এটি সারারাত পেট খালি থাকার পরে পাচনতন্ত্রকে সক্রিয় করতে সাহায্য করে। এক গবেষণা অনুসারে, লেবুতে থাকা সাইট্রিক অ্যাসিড হজমকারী এনজাইমগুলোকে উদ্দীপিত করে, যা শরীরকে সারাদিন ধরে ভালোভাবে খাবার ভাঙতে সক্ষম করে। এর ফলে পুষ্টির শোষণ উন্নত হয়।

ওজন কমাতে সহায়তা করে : সকালের রুটিনে লেবু পানি রাখলে তা ওজন কমানোর প্রচেষ্টাকেও সহায়তা করে। লেবুতে থাকা পেকটিন ক্ষুধা নিবারণ করতে এবং সারা দিন ক্ষুধা কমাতে সাহায্য করে, অন্যদিকে সাইট্রিক অ্যাসিড সকালে বিপাক বৃদ্ধি করে এবং চর্বি ঝরায়। একাডেমি অফ নিউট্রিশন অ্যান্ড ডায়েটেটিক্স জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণায় পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, চিনিযুক্ত পানীয়ের বদলে এটি পান করলে ওজন নিয়ন্ত্রণ করা সহজ হয়।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে : লেবু ভিটামিন সি সমৃদ্ধ একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। প্রতিদিন লেবু পানি পান করলে তা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে, সেইসঙ্গে সর্দি-কাশির তীব্রতা কমাতে এবং সংক্রমণ থেকেও রক্ষা করতে পারে। লেবু পানি দিয়ে দিন শুরু করা বিশেষভাবে কার্যকর হতে পারে, কারণ এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে ত্বরান্বিত করতে সাহায্য করে এবং শরীর যখন সবচেয়ে বেশি গ্রহণযোগ্য থাকে তখন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সুবিধা প্রদান করে।
ত্বকের উন্নতি করে : লেবুতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা আপনার ত্বককে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে সুস্থ ও উজ্জ্বল রাখে। সকালে লেবুর পানি পান করা দিন শুরু করার একটি দুর্দান্ত উপায়, কারণ এটি বিষাক্ত পদার্থ দূর করতে সাহায্য করে এবং হজম প্রক্রিয়াকে সচল রাখে। এর ফলে ত্বক পরিষ্কার হয় এবং ব্রণ এবং কালো দাগের মতো সমস্যা কমায়। হজম এবং ডিটক্সিফিকেশনে সহায়তা করে লেবুর পানি ত্বককে প্রাকৃতিকভাবে চাঙা করে।

শরীরকে ক্ষারমুক্ত করে : লেবুর পানি পান করলে শরীরের পিএইচ মাত্রা ভারসাম্যপূর্ণ হয়, প্রদাহ কমে এবং স্বাস্থ্য উন্নত হয়। লেবুর পানি দিয়ে দিন শুরু করা কার্যকর, কারণ এটি শুরু থেকেই একটি সুষম অভ্যন্তরীণ পরিবেশ তৈরিতে সাহায্য করে, যা শরীরকে সারাদিন ধরে সর্বোত্তমভাবে কাজ করতে দেয়।

17/09/2025
কোলেস্টেরল হৃদ্‌রোগের ঝুঁকি কয়েকগুণ বাড়িয়ে দিতে পারে।উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যা শুধু প্রবীণদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই; কমবয়স...
17/09/2025

কোলেস্টেরল হৃদ্‌রোগের ঝুঁকি কয়েকগুণ বাড়িয়ে দিতে পারে।

উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যা শুধু প্রবীণদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই; কমবয়সিরাও ক্রমেই এতে আক্রান্ত হচ্ছেন। চিকিৎসকেরা বলছেন, অতিরিক্ত ভাজাভুজি, তেলমশলা দেওয়া খাবার, ধূমপান ও মদ্যপান কোলেস্টেরল বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তবে নিয়মিত খাদ্যাভ্যাস ও জীবনধারার পরিবর্তনেই কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।

চিকিৎসকেরা বলছেন, খাওয়া-দাওয়ায় সংযম জরুরি। যদি খুব বেশি ভাজাভুজি বা তেলমশলা দেওয়া খাবার খাওয়ার অভ্যাস থাকে। ধূমপান বা মদ্যপান বেশি করেন কেউ বা অতিরিক্ত মানসিক চাপে ভোগেন, তা হলে রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়তে পারে। তখন কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে ওষুধ খেতেই হবে। কিন্তু যদি রোজের যাপনে কিছু নিয়ম মেনে চলা যায়, তা হলে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারে।

ওমেগা জাতীয় মেডিসিন আপনার কোলেস্টেরল মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে খুবই কার্যকর।

ম্যাসাজ অয়েল।।
16/09/2025

ম্যাসাজ অয়েল।।

ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য টক দই (যা সাধারণত প্রোবায়োটিক ফার্মেন্টেড দই) অনেকটা উপকারী হতে পারে, তবে এটি নির্ভর করে পরিমাণ...
14/09/2025

ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য টক দই (যা সাধারণত প্রোবায়োটিক ফার্মেন্টেড দই) অনেকটা উপকারী হতে পারে, তবে এটি নির্ভর করে পরিমাণ এবং দই-এর প্রকারের উপর। বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করি:

১. রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক

টক দই-তে প্রোবায়োটিক ব্যাকটেরিয়া থাকে, যা হজমে সহায়ক এবং গ্লুকোজ মেটাবোলিজমে সহায়তা করতে পারে।

বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতিদিন ১ কাপ (প্রায় ১০০–১৫০ গ্রাম) টক দই রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে হালকা সহায়ক হতে পারে।

২. ফ্যাট এবং চিনির বিষয়টি

প্যাস্টুরাইজড বা “সুইটেড” দই-তে অনেক চিনি থাকে, যা রক্তের শর্করা বাড়াতে পারে।

তাই ডায়াবেটিস রোগীদের চিনি ছাড়া বা ন্যূনতম চিনি যুক্ত টক দই খাওয়া উচিত।

৩. পুষ্টি উপকারিতা

প্রোটিন এবং ক্যালসিয়াম সরবরাহ করে, যা হাড়ের স্বাস্থ্য ও পেশি রক্ষণে সহায়ক।

হজমের জন্য ভাল ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি পায়।

৪. পরিমাণের পরামর্শ

দৈনিক ১ কাপ (১০০–১৫০ গ্রাম) ভালো।

একবারে বেশি খেলে গ্যাস বা হজমের সমস্যা হতে পারে।

অ্যাজমা এবং এলার্জির প্রাকৃতিক স্থায়ী সমাধান।।
10/09/2025

অ্যাজমা এবং এলার্জির প্রাকৃতিক স্থায়ী সমাধান।।

বাতাসে ভাসমান বিভিন্ন ভাইরাস, ব্যাক্টেরিয়ার এবং ধূলিকণার আক্রমণে প্রথম আক্রান্ত হয় ফুসফুস। কারণ, নাক দিয়ে অক্সিজেন নেওয়া...
10/09/2025

বাতাসে ভাসমান বিভিন্ন ভাইরাস, ব্যাক্টেরিয়ার এবং ধূলিকণার আক্রমণে প্রথম আক্রান্ত হয় ফুসফুস। কারণ, নাক দিয়ে অক্সিজেন নেওয়ার সময় শ্বাস-প্রশ্বাসের মধ্যে দিয়ে যাবতীয় অশুদ্ধি সরাসরি ফুসফুসে পৌঁছে যায়। তার পর তা মিশে যায় রক্তের সঙ্গে। সেখান থেকেই নানা সংক্রমণ, অ্যাজ়মা, সিওপিডি-র মতো যাবতীয় রোগের শুরু হয়। এমনকি ফুসফুসের ক্যানসারও। তবে চিকিৎসকদের মতে, সাধারণ কিছু জিনিস প্রতিদিন করতে পারলে এই সমস্যা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।

ফুসফুসকে বাঁচাতে পারবেন এবং কিছু নিয়মকানুন জেনে নিন-

লেবু

লেবুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং বিষাক্ত পদার্থ দূর করে। প্রতিদিন সকালে হালকা গরম পানিতে লেবুর রস মিশিয়ে খালি পেটে পান করুন। চাইলে এতে খানিকটা মধুও যোগ করতে পারেন।

আদা

আদার মধ্যে উপস্থিত প্রদাহ-বিরোধী উপাদান ফুসফুসের প্রদাহ কমায়। এটি শ্লেষ্মা বের করে দিতে সাহায্য করে এবং শ্বাস-প্রশ্বাস ঠিক রাখে। প্রতিদিন অল্প পরিমাণে কাঁচা আদা খান। মধুর সঙ্গে খেলে এর প্রভাব বাড়বে।

হলুদ
হলুদে উপস্থিত কারকিউমিন ফুসফুসকে খুব ভালভাবে পরিষ্কার করে এবং সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে। এর অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট বৈশিষ্ট্য শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর করে। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে দুধে হলুদ মিশিয়ে খেতে পারেন। এছাড়া হালকা গরম জলে হলুদ এবং লেবু মিশিয়ে একটি ডিটক্স পানীয় তৈরি করে খান।

রসুন

রসুন শ্লেষ্মা ভেঙে দেয়, ফুসফুস পরিষ্কার করে এবং ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করে। এতে থাকা অ্যালিসিন প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক হিসেবে কাজ করে। খালি পেটে এক বা দুটি কোয়া কাঁচা রসুন খান। এটি মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খেলে বেশি উপকার পাবেন।

তুলসী

আয়ুর্বেদে তুলসীকে ফুসফুসের জন্য অমৃত বলা হয়েছে। এতে উপস্থিত ইউজেনল উপাদান সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং শ্বাসনালী পরিষ্কার রাখে। তুলসী পাতা চিবিয়ে খেতে পারেন। এছাড়াও তুলসীর চা বানিয়ে খেলেও উপকার পাবেন। এছাড়াও মধুর সঙ্গে তুলসীর রস মিশিয়ে খান।

পানি পান করা

পানি পান করলে শরীরের অর্ধেক রোগই সেরে যায়। বুকে জমা সর্দি বা কফ পাতলা করতেও সাহায্য করে পানি। এ ছাড়াও শরীরে বিভিন্ন অঙ্গ থেকে দূষিত পদার্থ বাইরে বের করার ক্ষেত্রে পানির ভূমিকা রয়েছে।

স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও সহজলভ্য একটি ফল হচ্ছে আঙুর। এই ফলটি অনেক রঙের হয়ে থাকে। সবুজ, কালো, লাল রঙের আঙু...
10/09/2025

স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও সহজলভ্য একটি ফল হচ্ছে আঙুর। এই ফলটি অনেক রঙের হয়ে থাকে। সবুজ, কালো, লাল রঙের আঙুরই মূলত বাজারে পাওয়া যায়। কালো আঙুরের রয়েছে অনেক স্বাস্থ্যগুণ।তবে কিডনির স্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে ভালো লাল রঙের আঙুর। তাই মাঝে মাঝে খেতে পারেন এই বিশেষ রঙের আঙুর। আরেকটি ফল রয়েছে বেদানা। এটি খাওয়াও স্বাস্থ্যের পক্ষে অনেক ভালো।

আয়রনের ঘাটতি মেটাতে, হিমোগ্লোবিনের মাত্রা সঠিক পর্যায়ে রাখতে বেদানার জুড়ি মেলা ভার। তবে বেদানা খেলে ভালো থাকে কিডনিও। হয়তো অনেকে এই তথ্য জানেন না। ভিটামিনে ভরপুর এই ফল পেটও ভরিয়ে রাখে অনেকক্ষণ।

প্রতিদিন একটি করে আপেল খেতে পারলে শরীর-স্বাস্থ্যের অনেক সমস্যাই দূর হয়। সবার আগে ভালো থাকবে হার্ট। কারণ আপেল খেলে খারাপ কোলেস্টেরল কমবে। এই ফলে রয়েছে ভিটামিন সি, ফাইবার, অ্যান্টি-অক্সিডেন্টস। এই ফলে পটাশিয়ামের পরিমাণ কম।আর এই সবকটি বিষয়ই কিডনির স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে।

জাম জাতীয় ফল খাওয়া অনেক কারণে স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। প্রায় সব জামের মধ্যেই প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্টস। বিভিন্ন ধরনের জামের মধ্যে লাল রঙের ছোট ছোট আকৃতির ক্র্যানবেরি খেলে ভালো থাকবে কিডনি। ক্র্যানবেরি জুসও খেতে পারেন।

সব জামের মধ্যে সবচেয়ে বেশি পুষ্টি রয়েছে ব্লুবেরিতে। অ্যান্টি-অক্সিডেন্টসে ঠাসা এই ফল আমাদের শরীরে ইনফ্লেমেশনের সমস্যা কমায়। আর যেহেতু ব্লুবেরির মধ্যে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে প্রচুর পরিমাণে, তাই এই ফল কিডনির স্বাস্থ্যেরও খেয়াল রাখবে।

ভিটামিন সি সমৃদ্ধ দেশি ফল আমড়া চলে এসেছে বাজারে। আষাঢ়ের শেষ থেকে আশ্বিন মাসের শেষ পর্যন্ত থাকে আমড়ার ভরা মৌসুম। আমড়ায় ...
08/09/2025

ভিটামিন সি সমৃদ্ধ দেশি ফল আমড়া চলে এসেছে বাজারে। আষাঢ়ের শেষ থেকে আশ্বিন মাসের শেষ পর্যন্ত থাকে আমড়ার ভরা মৌসুম। আমড়ায় অনেক বেশি পরিমাণে প্রোটিন, আয়রন ও ক্যালসিয়াম, ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম, আঁশ, থায়ামিন, রিবোফ্লাবিনসহ আরও অনেক উপকারী উপাদান। তাই আমড়ার মৌসুমে নিয়মিত ফলটি খেতে ভুলবেন না। জেনে নিন আমড়া খাওয়ার দারুণ সব উপকারিতা সম্পর্কে।

আমড়া খেলে মুখে রুচি বাড়ে, দূর হয় বমি বমি ভাবও।

আয়রন শরীরের জন্য অপরিহার্য একটি অত্যাবশ্যক মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট ও রক্তাল্পতা এবং অন্যান্য রক্তের সমস্যা প্রতিরোধ করে। এ ছাড়া হিমোগ্লোবিন এবং মায়োগ্লোবিন তৈরি করতে সাহায্য করে আয়রন, যা শরীরের সমস্ত সিস্টেমে অক্সিজেন স্থানান্তর করে।

আমড়ায় ফ্যাট, সোডিয়াম নেই। এতে ভিটামিন ‘কে’ থাকে অনেক যা হাড় মজবুত করতে সহায়তা করে। গবেষণায় দেখা গেছে আমড়ায় কপার থাকে, যা হাড় ও শরীরের জন্য উপকারী।

আমড়া পিত্তনাশক ও কফনাশক।

থিয়ামিন নামের একটি উপাদান থাকে আমড়ায় যা মাংসপেশী গঠনে ভূমিকা রাখে। এই উপাদানের ঘাটতি হলে পেশী দুর্বল হওয়াসহ বেশ কিছু সমস্যা দেখা দেয়।

আমড়ায় পর্যাপ্ত পরিমাণে আয়রন পাওয়া যায়।

নিয়মিত আমড়া খেলে কাশি, সর্দি ও শ্বাসকষ্ট কমে। হজম সমস্যায়ও এটি উপকারী।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে এমন পাঁচটি প্রাকৃতিক খাবারের নাম নিচে দেওয়া হলো—1. ওটস (Oats) – ধীরে হজম হয়, ...
08/09/2025

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে এমন পাঁচটি প্রাকৃতিক খাবারের নাম নিচে দেওয়া হলো—

1. ওটস (Oats) – ধীরে হজম হয়, রক্তে শর্করা ধীরে বাড়ায় (লো গ্লাইসেমিক ইনডেক্স)।

2. ডাল (Lentils, Beans, Chickpeas) – প্রোটিন ও ফাইবার সমৃদ্ধ, ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখে।

3. করলা (Bitter Gourd) – ইনসুলিন সেনসিটিভিটি বাড়াতে সহায়ক বলে গবেষণায় প্রমাণ আছে।

4. বাদাম ও আখরোট (Almonds & Walnuts) – স্বাস্থ্যকর ফ্যাট, ফাইবার ও খনিজে ভরপুর, সুগার হঠাৎ বাড়তে দেয় না।

5. সবুজ শাকসবজি (Spinach, Broccoli, Cabbage) – কম ক্যালরি, ভিটামিন ও খনিজ সমৃদ্ধ, রক্তে শর্করা কমাতে সহায়ক।

👉 এগুলো নিয়মিত ও পরিমিত পরিমাণে খেলে রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হয়।

Address

Saidpur
Nilphamari
5310

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Organic Life BD posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram