Hazi Medical

Hazi Medical সাফল্যের এক যুগ পেড়িয়ে
❝মেসার্স হাজী মেডিক্যাল❞
স্বাস্থ্য সেবায় সর্বদা নিয়োজিত। ❤️

আগামী ২৪ শে অক্টোবর হতে ঢাকা বিভাগ ব্যতীত অবশিষ্ট ০৭ টি বিভাগের ❝সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ৫ম হতে ৯ম শ্রেনী ও সমমানের ছাত্র...
10/10/2024

আগামী ২৪ শে অক্টোবর হতে ঢাকা বিভাগ ব্যতীত অবশিষ্ট ০৭ টি বিভাগের ❝সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ৫ম হতে ৯ম শ্রেনী ও সমমানের ছাত্রী❞ এবং ইপিআই নির্ধারিত টিকাদান কেন্দ্রে ❝১০ থেকে ১৪ বছর বয়সী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বহির্ভূত❞ কীশোরীদের এক ডোজ এইচপিভি টিকা প্রদান করা হবে।

রক্তদান:-রক্তদান হল কোন প্রাপ্তবয়স্ক সুস্থ মানুষের স্বেচ্ছায় রক্ত দেবার প্রক্রিয়া। এই দান করা রক্ত পরিসঞ্চালন করা হয়...
29/09/2024

রক্তদান:-
রক্তদান হল কোন প্রাপ্তবয়স্ক সুস্থ মানুষের স্বেচ্ছায় রক্ত দেবার প্রক্রিয়া। এই দান করা রক্ত পরিসঞ্চালন করা হয় অথবা অংশীকরণের মাধ্যমে ঔষধে পরিণত করা হয়।

উন্নত দেশে বেশিরভাগ রক্তদাতাই হলেন স্বেচ্ছায় রক্তদাতা, যারা সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে রক্তদান করেন। দরিদ্র দেশগুলোতে এ ধরনের প্রতিষ্ঠিত স্বেচ্ছায় রক্তদাতার সংখ্যা বেশ কম, বেশিরভাগ রক্তদাতাই কেবল তাদের পরিচিতজনদের প্রয়োজনে রক্তদান করে থাকেন। বেশির ভাগ রক্তদাতাই সমাজসেবামূলক কাজ হিসেবে রক্তদান করেন, তবে কিছু মানুষ পেশাদার রক্তদাতা, অর্থাৎ তারা অর্থ বা কোন ভাতার বিনিময়ে রক্তদান করে থাকেন। আবার রক্তদাতা তার ভবিষ্যত প্রয়োজনে রক্ত পেতে পারেন। রক্তদান অপেক্ষাকৃত নিরাপদ, তবে কিছু রক্তদাতার যে জায়গায় সূঁচ প্রবেশ করানো হয় সেখানে কালশিরে পড়ে, আবার কেউ কেউ রক্তদানের পর দুর্বলতা অনুভব করেন।

সম্ভাব্য রক্তদাতার রক্ত ব্যবহার যে সব কারণে ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে তার সবকিছুই পরীক্ষা করা হয়। এই পরীক্ষাগুলোর মধ্যে রক্তের মাধ্যমে ছড়ায় এমন রোগ (যেমন এইচআইভি ও ভাইরাল হেপাটাইটিস) এর পরীক্ষা অন্তর্ভুক্ত। রক্তদাতাকে তার চিকিৎসার ইতিহাস জিজ্ঞাসা করা হয় এবং তার একটি সংক্ষিপ্ত শারীরিক পরীক্ষা করা হয় তা নিশ্চিত করার জন্যে যে রক্তদান তার শরীরের জন্যে ক্ষতিকর হবে না। একজন রক্তদাতা কতদিন পরপর রক্তদান করতে পারবেন তা নির্ভর করে তিনি কী দান করছেন তার ওপর এবং যে দেশে রক্তদান সম্পন্ন হচ্ছে সে দেশের আইনের উপর । তবে প্রতি চারমাস অন্তর অর্থাৎ ১২০ দিন পর পর মানবদেহে নতুন রক্ত তৈরি হয়।

গৃহীত রক্তের পরিমাণ ও পদ্ধতি ভিন্ন হতে পারে, তবে সাধারণতঃ ৫০০ মিলিলিটার (অথবা প্রায় ১ ইউএস পাইন্ট) সম্পূর্ণ রক্ত নেওয়া হয়। পরিসঞ্চালনে ব্যবহৃত বেশির ভাগ রক্ত উপাদানই অল্প আয়ু বিশিষ্ট, এবং এ কারণে অপরিবর্তিত সরবরাহ নিশ্চিত করা একটি সবসময়কার সমস্যা।

রক্তদানের উপকারিতা:-
১. রক্তদানের প্রথম এবং প্রধান কারণ: একজনের দানকৃত রক্ত আরেকজন মানুষের জীবন বাঁচাবে।

২. রক্তদান স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। রক্তদান করার সঙ্গে সঙ্গে শরীরের মধ্যে অবস্থিত ‘বোন ম্যারো’ নতুন কণিকা তৈরির জন্য উদ্দীপ্ত হয় এবং রক্তদানের ২ সপ্তাহের মধ্যে নতুন রক্তকণিকার জন্ম হয়ে ঘাটতি পূরণ হয়ে যায়। বছরে ৩ বার রক্তদান আপনার শরীরে লোহিত কণিকাগুলোর প্রাণবন্ততা বাড়িয়ে তোলার সাথে সাথে নতুন কণিকা তৈরির হার বাড়িয়ে দেয়। উল্লেখ্য রক্তদান করার মাত্র ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই দেহে রক্তের পরিমাণ স্বাভাবিক হয়ে যায়।

৩. নিয়মিত রক্তদান করলে হৃদরোগ ও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি অনেকটাই কমে যায়।

৪. আরেক গবেষণায় দেখা যায়, যারা বছরে দুই বার রক্ত দেয়, অন্যদের তুলনায় তাদের ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কম থাকে। বিশেষ করে ফুসফুস, লিভার, কোলন, পাকস্থলী ও গলার ক্যান্সারের ঝুঁকি নিয়মিত রক্তদাতাদের ক্ষেত্রে অনেক কম পরিলক্ষিত হয়েছে। চার বছর ধরে ১২০০ লোকের ওপর এ গবেষণা চালানো হয়েছিলো।

৫. নিয়মিত স্বেচ্ছায় রক্তদানের মাধ্যমে নিজের শরীরে বড় কোনো রোগ আছে কিনা তা বিনা খরচে জানা যায়। যেমন : হেপাটাইটিস-বি, হেপাটাইটিস-সি, সিফিলিস, এইচআইভি (এইডস) ইত্যাদি।

৬. প্রতি পাইন্ট (এক গ্যালনের আট ভাগের এক ভাগ) রক্ত দিলে ৬৫০ ক্যালরি করে শক্তি খরচ হয়। অর্থাৎ ওজন কমানোর ক্ষেত্রেও এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।

৭. রক্তদান উচ্চরক্তচাপ কমায়।

৮. মানুষ এবং সমাজের উপকারের স্বার্থে রক্তদান অন্যতম কর্তব্য। রক্তদানের মাধ্যমে নিজের শরীর ঠিক থাকে এবং অন্যের জীবন বাঁচে।

আমাদের বাচ্চারা অল্পতেই অসুস্থ হয়ে পরে,এর অন্যতম কারন রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কম, তাই আমাদের উচিত বাচ্চারা যেহেতু অল্প পরিমান...
28/09/2024

আমাদের বাচ্চারা অল্পতেই অসুস্থ হয়ে পরে,এর অন্যতম কারন রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কম, তাই আমাদের উচিত বাচ্চারা যেহেতু অল্প পরিমানে খাবার খায় এর মধ্যেই পুষ্টিকর ও রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে এমন খাবার দেওয়া,

১/ ভিটামিন ডি যুক্ত খাবার→ ডিম,বাদাম, দুধ এই জাতীয় খাবার ক্যালসিয়াম ও হারের গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করার পাশাপাশি রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

২/ লালচালের ভাত→ পুষ্টিগুন বেশি ও রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

৩/ ভিটামিন সি→ লেবু, মাল্টা, কমলা বা কমলার রস খেলে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।

৪/ মিস্টিকুমরা ও মিস্ট্রি আলু→ ওজন বারার পাশাপাশি রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ায়।

৫/ গাজর→ এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ এন্টিঅক্সিডেন্ট যা রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

৬/ সবুজ শাকসবজি→ লালশাক,পালংশাক,পুইশাক, টমেটু ইত্যাদি এ জাতীয় খাবার ও বেশ পুষ্টিকর।

৭/ প্রটিন জাতীয় খাবার→ বিশেষ করে সাগরের মাছ ইত্যাদি।

❝মেসার্স হাজী মেডিক্যাল❞
স্বাস্থ্য বিষয় পরামর্শ জানতে পেইজটি ফলো করে পাশে থাকুন, আপনার সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি, ধন্যবাদ।

অসম্মানের মাছ ভাতের চেয়ে, সম্মানের ডাল ভাত অনেক ভালো ❤️
28/09/2024

অসম্মানের মাছ ভাতের চেয়ে, সম্মানের ডাল ভাত অনেক ভালো ❤️

স্ট্রোক প্রতিরোধ করার সর্বোত্তম উপায় হল স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া, নিয়মিত ব্যায়াম করা এবং ধূমপান ও অতিরিক্ত অ্যালকোহল ...
28/09/2024

স্ট্রোক প্রতিরোধ করার সর্বোত্তম উপায় হল স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া, নিয়মিত ব্যায়াম করা এবং ধূমপান ও অতিরিক্ত অ্যালকোহল পান করা এড়িয়ে চলা।

জীবনযাত্রার পরিবর্তন গুলো আপনার উচ্চ রক্তচাপ ও উচ্চ কোলেস্টেরল ইত্যাদি স্বাস্থ্য সমস্যার ঝুঁকি কমাতে পারে।

এছাড়াও ইতিপূর্বে যদি স্ট্রোক হয়ে থাকলে, জীবনযাত্রার এই পরিবর্তন গুলো ভবিষ্যতে আরেকটি স্ট্রোক হওয়ারও ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করতে পারে।

Address

মালঞ্চী বাজার
Pabna

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Hazi Medical posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Hazi Medical:

Share