Dr. Abdul Kaium Shopon

Dr. Abdul Kaium Shopon সত্য ও সুন্দরের পক্ষে....

আন্দোলন যখন সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছড়িয়ে  পড়ে, তখন নাফিসা এবং তার কিছু ফ্রেন্ড মিলে মেসেঞ্জারে গ্রুপ ক্রিয়েট করে নিজেরা ড...
30/10/2024

আন্দোলন যখন সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছড়িয়ে পড়ে, তখন নাফিসা এবং তার কিছু ফ্রেন্ড মিলে মেসেঞ্জারে গ্রুপ ক্রিয়েট করে নিজেরা ডিসকাশন করে প্রতিদিন রাস্তায় বের হতো। রাজপথে নেতৃত্ব দিতো নাফিসা।

নাফিসার বাবা চা দোকানদার। থাকেন টঙ্গীতে এক রুমের ছোট্ট একটা ভাড়া বাসায়। বাসা থেকে একটু দূরে দোকান। প্রতিদিন সকাল ভোরে ভোরে চলে যান দোকানে, আবার ফিরেন রাত দশটা-এগারোটায়। বাবা বাসায় ফেরার আগেই নাফিসা চলে আসতো বলে আন্দোলনে যাওয়া নিয়ে কিছুই জানতো না ওর বাবা৷ আর্থিক অনটনের কারণে বছর দুয়েক আগে মা কুয়েতে যান কাজ করতে। একমাত্র ছোটবোন থাকে সাভারে নানুর বাসায়। বাবার সাথে থাকতো নাফিসা। মেয়ের পড়ালেখার জন্য রান্না করতে দিত না বাবা, বাসার পাশে এক জায়গায় থেকে খাবারের ব্যবস্থা করতো।

একদিন প্রতিবেশীদের কাছে মেয়ে আন্দোলনে যাওয়ার কথা জানতে পেরে বাসায় ফিরে মেয়েকে বকাঝকা করেন।

এরমধ্যে ২৮জুলাই মেয়ে বলে, সাভারে মামার বাসায় যাব, এখন আর পরীক্ষা হওয়ার সম্ভবনা নাই। (সে এইচএসসি পরিক্ষার্থী ছিল)

তার বাবা ভাবেন, এখানে থাকলে তাকে নিষেধ করে ঘরে আটকিয়ে রাখা যাবে না, আন্দোলনে যাবেই। ঐখানে গেলে হয়ত মামারা বাইরে যেতে দেবে না। দেখেশুনে রাখবে। তাই মামার বাসায় যাইতে দেন৷

বাবার অনুমতি পেয়ে প্রথম ২৮জুলাই ধামরাইয়ে বড় মামার বাসায় যায় নাফিসা। সেখান থেকে ৩০জুলাই সাভারে ছোট মামার বাসায় যায়। ঐখানে গিয়েও ফোনে বন্ধুদের সাথে যোগাযোগ করে প্রতিদিন আন্দোলনে চলে যেত। মামারা নিষেধ করলেও শুনতো না কারো কথা। ৩আগষ্ট বিকালে আন্দোলনে থেকে একটা সেলফি তোলে বাবাকে পাঠায়। ঐ ছবি দেখে বাপ রাগে ঘরঘর! কল দিয়ে শুরু করলেন গালমন্দ। তোরে আমি ঐখানে পাঠাইলাম নিরাপদে থাকার জন্য, তুই রাস্তায় গেলি ক্যান।

বাপের বকাঝকা শুনে ঐদিন সাড়ে ৩টার দিকে ফিরে আসে বাসায়।

৫আগষ্ট সকালে আবারও বের হতে প্রস্তুতি নেয়। এবার ছোট মামা কোনোভাবে বের হতে দেবে না; কিন্তু সে যাবেই যাবে। শেষ পর্যন্ত মামাদের চোখ ফাঁকি দিয়ে নাফিসা বাসা থেকে বের হয়ে সভারে জাহাঙ্গীরনগর ভার্সিটি স্টুডেন্টদের সাথে যোগ দেয় লং-মার্চে।

এরমধ্যে মামা মোবাইলে কথা বলে দ্রুত বাসায় ফিরতে বলে।

দুপুর আনুমানিক আড়াইটার দিকে নাফিসা বাবাকে কল দিয়ে বলে, ‘আব্বু, হাসিনা পলাইছে’।

বাপে রাগত স্বরে বলে ওঠেন, ‘হাসিনা পলাইছে, তোর বাপের কী! তোর বাপ হইল চা দোয়ানদার। তোর কিছু হইলে কে দেখবো!’

নাফিসা বাবাবকে আশ্বস্ত করে, আর কিছু হবে না, আব্বু। হাসিনা পলাই গেছে। ভার্সিটির (জাহাঙ্গীরনগর ভার্সিটি) বড় ভাইয়া-আপুূদের সাথে আছি।

বাপ কড়া নির্দেশ দেন, ‘তাড়াতাড়ি বাসায় যা’।

নাফিসার জবাব আসে, ‘আর পেছনে ফিরে যাওয়ার সময় নাই, আব্বু। আল্লা যা কপালে রাখছে তা হবে।’

বাবার সাথে কথা বলার কয়েক মিনিট পরের ঐদের দলটি যখন সাভার মডেল মসজিদ এলাকা দিয়ে আগাচ্ছিল, শুরু হয় পুলিশ ছাত্রলীগ-যুবলীগের যৌথ হামলা। পুলিশ ছত্রভঙ্গ করতে আন্দোলনকারীদের লক্ষ করে গুলি ছুঁড়ে। মিছিলের সামনে থাকায় গুলিবিদ্ধ হয় নাফিসা। তাকে দ্রুত নিয়ে যাওয়া হয় ল্যাবজোন হাসপাতালে।

এরমধ্যে বাবা একবার কল দেন, বাসায় ফিরছে কিনা তা জানতে, কিন্তু রিসিভ হয় না। কিছুক্ষণ পর আবার বাবার নম্বরে কল আসে। রিসিভ করতেই ওপাশ থেকে একটা ছেলের কণ্ঠ শোনা যায়। বলে, আপনি ওর কী হন?

- বাবা।

- তাড়াতাড়ি ল্যাবজোন হাসপাতালে আসেন। ওর গায়ে গুলি লেগেছে।

আচমকা এমন সংবাদ শুনে দিশেহারা বাবা। মাত্র কিছুক্ষণ আগেও মেয়ের সাথে কথা বলেছেন। সে ত বলেছে হাসিনা পলাইছে, এখন কী হলো!

কোনো কিছু বুঝে ওঠতে না পেরে কল দিতে থাকেন নানী, মামাদের। কিন্তু কানেক্ট করতে পারছেন না। দোকান বন্ধ করেই ছুঁটেন সাভারের উদ্দেশ্য। রাস্তায় তেমন গাড়ি নাই। ভেঙে ভেঙে রিক্সা নিয়ে যেতে থাকেন। এদিকে মামাদের কানেক্ট করতে না পেরে কুয়েতে থাকা স্ত্রীকে (নাফিসার মা) কল দিয়ে বলেন, তাদের সবার ফোন কেন বন্ধ। নাফিসার গায়ে গুলি লেগেছে, তাড়াতাড়ি বল ল্যাবজোন হাসপাতালে যাইতে।

(এখানে জানিয়ে রাখি, নাফিসার বাবার সাথে তার মামাদের নানা কারণে সম্পর্ক ভালো ছিল না। তারা কেউ কারো সাথে কথা বলতেন না। মেয়ের এমন দুঃসংবাদ শুনে নাফিসার বাবা রাগ ভেঙে কল দেন নাফিসার মামার নম্বরে। কিন্তু কানেক্ট করতে পারেন নাই। পরে ওর মায়ের মাধ্যমে কথা বলে, তাদের সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়েছে।)

এরমধ্যে আবার মামারাও খবর পেয়ে ছুটে যান ল্যাবজোন হাসপাতালে। ততক্ষণে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে নাফিসা। নিয়ে যাওয়া হয় এনাম মেডিকেলের দিকে। পথে মারা যান নাফিসা। (মামার ভাষ্য অনুযায়ী, ল্যাবজোন হাসপাতালে থাকা অবস্থায়ই মারা যায়।)

এনাম মেডিকেলে আনার পরও তার ব্লিডিং বন্ধ করা যাচ্ছে না। মেডিকেল থেকে লাশ নিয়ে ফেরার পথে মুক্তির মোড়ে আরেক দফায় ছাত্রলীগ-যুবলীগের হামলার শিকার হয় মামারা। পুলিশের ছররা গুলিতে আহত হন মামা। পরে এলাকাবাসীর সহযোগিতায় একটা অ্যাম্বুলেন্সে করে বিকাল সাড়ে চারটার পর নাফিসাকে নিয়ে আসা হয় মামার বাসায়। ততক্ষণেও তার বাবা এসে পৌঁছাইতে পারেন নাই।

সাভারে রাত ৯টায় প্রথম জানাযা শেষে নিয়ে যাওয়া হয় টঙ্গীতে বাবার এলাকায়। ঐখানে যাওয়ার জন্য কোনো অ্যাম্বুলেন্স খুঁজে পাচ্ছিলেন না। শেষ পর্যন্ত ৪গুণ বেশি ভাড়া দিয়ে পিক-আপ করে মেয়ের লাশ নিয়ে ফেরেন এরশাদনগরে পৈতৃক ভিটামাটিতে। দ্বিতীয় জানাযা শেষে এলাকার কবরস্থানে দাফন করা হয় নাফিসাকে।

ওর পুরো নাম নাফিসা হোসেন মারওয়া৷ ইন্টার প্রথম বর্ষ সাভার ল্যাবরেটরি কলেজে পড়ে মাইগ্রেশান করে চলে যায় টঙ্গি সাহাজউদ্দিন সরকার আদর্শ উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ে। ঐখানে বাবার সাথে থাকতো। মা চলে যায় কুয়েতে। ছোট বোনকে পাঠিয়ে দেওয়া হয় নানুর কাছে। বাবার চা দোকান থেকে যা আয় হতো তা দিয়ে প্লাস মায়ের পাঠানো টাকায় চলতো নাফিসার পড়ালেখার খরচ ও ঐ বাসাটার ভাড়া। গত সপ্তাহে এইচএসসির রেজাল্ট বেড়িয়েছে, নাফিসা পেয়েছে জিপিএ ৪.২৫। এসএসসির রেজাল্ট মার্জিন করা না হলে জিপিএ পয়েন্ট আরও বাড়তো।
যখন কথা বলছিলাম নাফিসার বাবার সাথে, কান্নাভেজা কণ্ঠে মোবাইলে ওপাশ থেকে বলেন, আমি দোকানে বসি, কিন্তু আমার মন পড়ে থাকে মেয়ের কথায়। মেয়ে পাশ করে আমার কষ্ট আরও বাড়িয়ে দিয়েছে, আমার মেয়েটা পাশের রেজাল্টটা জানতে পারলো না। মেয়ের সাথে আমার শেষ কথা হয়েছে:

‘আব্বু, আমি ত বাঁচব না, লাশটা নিয়ে যাইয়ো’।

পরিবারের শত বাঁধা উপেক্ষা করেও প্রয়োজনের তাগিদে নাফিসারা বীরের বেশে রাস্তায় আসেন, লাশ হয়ে ফেরেন ঘরে। সফলতার আড়ালে থেকে যায় তাদের সাহসীকতার গল্প। জুলাই গণআন্দোলনে এমন হাজারও নাফিসা ছিল, যারা রাস্তায় আসতে হয়েছিল ঘরে বাবা-মায়ের সাথে যুদ্ধ করে। আবার রাস্তায় এসেও করেছেন আওয়ামী হায়েনা ও পুলিশলীগের সাথে যুদ্ধ।

এই সাহসী যোদ্ধা শহীদ নাফিসাকে আমরা আজীবন স্মরণে রাখতে পারব, তো?

আমরা কি এখনো আওয়ামীলীগকে পূণর্বাসন করতে চাই! আমরা কি নিষিদ্ধ ঘোষিত সন্ত্রাসী সংগঠন ছাত্রলীগের রাজনীতি করার অধিকার চাই!! আমরা কি ইন্ডিয়ান এজেন্সির লোকদের দিয়ে আমাদের গণমাধ্যম পরিচালিত হওয়া চাই!!!

©

26/10/2024

এরকম দলান্ধ আর কেউ ছিল কি?আফসোস তারা এখন কোথায়?

21/10/2024

একবার বললেন,পদত্যাগ পত্র হাতে পেয়েছি।

আজ আবার বললেন, পদত্যাগ পত্র পাইনি।

দুটোর যেকোন একটি তাহলে মিথ্যা!জাতির সামনে মিথ্যা বলার পর তার রাষ্ট্রপতি থাকাটা কতটা যৌক্তিক?

07/10/2024

বাঙ্গু,শাহবাগী আর সেক্যুদের প্রথম পছন্দ আওয়ামীলীগ।
আওয়ামীলীগ গণহত্যা চালাক আর যাই করুক দিনশেষে ওরা আওয়ামীলীগকেই ভালবাসবে।এইটা ধ্রুব সত্য। ওরা এখন বলতে শুরু করেছে/করবে,আওয়ামীলীগই ভাল ছিল।

ওদের কাছে সাধারণ মানুষের জীবনের চাইতেও ওদের প্রগতিশীলতা বেশি দরকারি।প্রয়োজনে দেশটা ভারতের কাছে বিক্রি হোক,তাও প্রগতিশীলতা বজায় থাকুক।

এরাই ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে সাহায্য করে আর ফ্যাসিবাদ তৈরি করার পথ সুগম করে দেয়।

জীবনে দুঃখ থাকবে,কষ্ট থাকবে।অনেক অপূর্ণতা থাকবে।তাই বলে কিন্তু জীবন অসুন্দর নয়।বরং জীবন তার নিজের গতিতেই সুন্দর।ইন্টার্...
20/11/2023

জীবনে দুঃখ থাকবে,কষ্ট থাকবে।অনেক অপূর্ণতা থাকবে।তাই বলে কিন্তু জীবন অসুন্দর নয়।বরং জীবন তার নিজের গতিতেই সুন্দর।

ইন্টার্ন লাইফের টানা ডিউটি করতে করতে যখন জীবন ওষ্ঠাগত হয়ে ওঠে তখন এভাবে হুটহাট আশে পাশে কোথাও ঘুরে এলে মনে হয়,জীবন সুন্দর।আসলেই জীবন সুন্দর।

ভালোবাসা নিরন্তর।❤️

লোকেশন: দুবলিয়া,পাবনা।

09/11/2023

Don't be a philosopher before you're rich.

সর্প দংশনে করণীয় কি?অধিকাংশ মানুষই জানেন না।অথচ এই বিষয়গুলো জানা অত্যন্ত জরুরি।আসুন আশেপাশের মানুষকে জানাই। সচেতনতা বৃ...
08/11/2023

সর্প দংশনে করণীয় কি?
অধিকাংশ মানুষই জানেন না।অথচ এই বিষয়গুলো জানা অত্যন্ত জরুরি।
আসুন আশেপাশের মানুষকে জানাই। সচেতনতা বৃদ্ধি করি।

আজকের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন!
10/03/2023

আজকের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন!

08/03/2023

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের জন্য কিছু কথা:

নিম্নোক্ত বিষয়গুলো মাথায় রেখো,আশা করি উপকৃত হবে।

🟢পরীক্ষার আগের রাতেই কাগজপত্র গুছিয়ে রাখবা।একটা সাদা ট্রান্সপারেন্ট ফাইলে কাগজ পত্র গুছিয়ে রাখবা।হলে যদি ফাইল নিয়ে ঢুকতে না দেয় তাহলে কেন্দ্রে ঢোকার আগে ফাইল ফেলে দিয়ে শুধু কাগজ কলম নিয়ে ঢুকবে।সমস্যা নাই।

🟢দুইটা কালো রঙের শীষ যুক্ত ট্রান্সপারেন্ট (যেমন: matador All time pen) কলম আগে থেকেই রেডি করে রাখবে। একটু চালু করে নিও কলামগুলো।যাতে পরীক্ষায় স্মুথলি লেখে।

🟢পরীক্ষার আগের রাতে একটু দ্রুত ঘুমিয়ে যেও।বেশি রাত জেগো না।

🟢 পরীক্ষার দিন সকালে ঘুম থেকে উঠার চেষ্টা করিও।বেশি দেরি করে আবার ঘুম থেকে উঠো না যেন,যাতে হাতে পর্যাপ্ত সময় পাওয়া যায়,রেডি হওয়ার,খাওয়া দাওয়া করার।

🟢ফ্রেশ হয়ে ৩০ মিনিট জিকে দেখলে দেখে নিতে পারো।

🟢সকালের খাবার একটু আগে ভাগেই করে নিও।তাতে পরীক্ষার সময় পর্যাপ্ত গ্লুকোজ পাবে ব্রেইন।
একটু মিষ্টি জাতীয় কিছু খেয়ে নিও।যেমন: পায়েশ/মিষ্টি/সন্দেশ।

🟢হাতে পর্যাপ্ত সময় নিয়ে বাসা থেকে বের হবে।যাতে ৯:০০ টার আগেই পরীক্ষার ভেনু তে উপস্থিত হওয়া যায়।

🟢ভেনুতে গিয়ে রুম খুঁজে নিয়ে তোমার টেবিল খুঁজে বের করবে।টেবিল/চেয়ার ঠিক আছে কিনা একটু দেখে নিবা।

🟢একদম শান্ত হয়ে পরীক্ষা দেওয়া শুরু করবে।কোন প্রকার টেনশন/চাপ নিও না।মনে রাখবা, যত চাপ মুক্ত থাকতে পারবে,পরীক্ষা তত ভাল হবে।

🟢প্রশ্ন পেলে একটু চেক করে দেখবে,প্রশ্ন ঠিক আছে কিনা। ছাপায় সমস্যা বা কোন প্রকার ছেড়া থাকলে চেঞ্জ করে নিবা।

🟢OMR ঠিক আছে কিনা দেখে নিবা।কক্ষ পরিদর্শকের নির্দেশ অনুসারে OMR ছিঁড়ে নিবা।

🟢যেসব প্রশ্নের উত্তর একদম শিওর তুমি,সেগুলো দ্রুত দাগিয়ে ফেলবে।যেসব প্রশ্ন একটু ভেবে দাগাতে হবে,সেগুলো দ্বিতীয় ধাপে দাগাবে।যেসব প্রশ্নের উত্তর একদমই জানো না,সেগুলো না দাগানোই ভাল হবে বলে আমি মনে করি।
তবে কিছু প্রশ্ন থাকবে,যেগুলো দুটো অপশন বাদ দিয়ে,দুটো অপশনের মধ্যে কনফিউসন সৃষ্টি হবে।সেসব প্রশ্নের ক্ষেত্রে যেটা সবচেয়ে বেশি যুক্তিযুক্ত মনে হবে সেটা দাগিও।

🟢পরীক্ষা শেষে আশপাশ থেকে অনেক প্রকার কথা শুনবা।সেগুলো কানে নিও না।অনেকে বলবে,খুব সহজ হয়েছে প্রশ্ন/এত মার্ক পাবো/চান্স নিশ্চিত এরকম ব্লা ব্লা!!!

একদম ভয় পাবে না,ইতোমধ্যেই তোমরা অনেক পড়ে ফেলছো।যা পড়ছো,সেসব যতটুকু সম্ভব এই সময়টা দেখো।
তোমাদের সবার জন্য শুভ কামনা রইল।সবাই বিজয় ছিনিয়ে নিয়ে আসো,এই দোয়া করি।

-আব্দুল কাইয়ুম স্বপন
ফাউন্ডার, Shopon's Classroom
ফাইনাল ইয়ার, এমবিবিএস
পাবনা মেডিকেল কলেজ।

07/03/2023

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ থাকছে

এ বছর বিভিন্ন ভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষার তারিখ :ক্রেডিট - রেটিনা।
06/03/2023

এ বছর বিভিন্ন ভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষার তারিখ :

ক্রেডিট - রেটিনা।

Address

Pabna

Telephone

+8801521539092

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Abdul Kaium Shopon posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Abdul Kaium Shopon:

Share