Institute of Patuakhali medical technology

03/08/2025

03/08/2025

সমাধান কী?

🔹 শুধু Micoral না, আগে কারণটা চিহ্নিত করতে হবে।

🔸 রক্তে আয়রন, ভিটামিন B12, জিঙ্কের মাত্রা চেক করুন (CBC, ferritin, Vitamin B12 test)।
🔸 বাচ্চার ব্রাশ, মগ, খেলনা আলাদা করে ধোয়া নিশ্চিত করুন।
🔸 প্রতিদিন সকালে একটি মাল্টিভিটামিন সিরাপ/ড্রপ দেওয়া যেতে পারে, বিশেষ করে যদি খাওয়া-দাওয়া কম হয়।

🔸 খাবারে অ্যালার্জি বা ট্রিগারিং ফুড থাকলে তা কিছুদিন বাদ দিয়ে দেখুন।

24/07/2025

Ganglion cyst (গ্যাংগলিয়ন সিস্ট) হলো ত্বকের নিচে একটি নরম বা শক্ত গোলাকার ফোলাভাব যা সাধারণত জয়েন্ট (সংযোগস্থল) বা টেনডন (পেশির সাথে হাড়ের সংযোগকারী অংশ)-এর পাশে তৈরি হয়।
🔍 বিস্তারিত:

এটি সাধারণত হাতে, কব্জিতে বা পায়ের গোড়ালিতে দেখা যায়।

ভিতরে জেলির মতো ঘন তরল (synovial fluid) থাকে।

এটি সাধারণত ব্যথাহীন হলেও, যদি স্নায়ুর উপর চাপ দেয়, তাহলে ব্যথা বা অসাড় ভাব হতে পারে।

🧾 লক্ষণ:

ত্বকের নিচে ছোট বা মাঝারি মাপের ফোলা।

ফোলাটা চাপ দিলে নরম বা শক্ত লাগতে পারে।

কখনও কখনও আকারে বড় বা ছোট হতে পারে।

নিকটবর্তী স্নায়ুতে চাপ দিলে ব্যথা বা অবশভাব দেখা দিতে পারে।

⚠️ কারণ:

ঠিকভাবে জানা না গেলেও ধারণা করা হয়, জয়েন্ট বা টেনডনে চাপ, আঘাত বা অতিরিক্ত ব্যবহার এর কারণ হতে পারে।

🩺 চিকিৎসা:

অনেক সময় চিকিৎসা ছাড়াই সিস্ট নিজে থেকেই চলে যায়।

যদি ব্যথা হয় বা আকারে বড় হয়, তাহলে:

Aspiration: সুচ দিয়ে তরল বের করে দেওয়া।

Surgery: অপারেশন করে পুরো সিস্টটি অপসারণ করা

17/07/2025

🧪 কোন্ রোগের জন্য কোন্ টেস্ট করাবেন? জেনে নিন, ভুল চিকিৎসা হতে নিরাপদে থাকুন!! 🧬

🔹 জ্বর বা ইনফেকশন হলে:
✅ CBC (Complete Blood Count)
✅ ESR
✅ Dengue, Malaria বা Typhoid Test (উপসর্গ অনুযায়ী)

🔹 ডায়াবেটিস সন্দেহ হলে:
✅ Fasting Blood Sugar (খালি পেটে)
✅ 2 Hours After Breakfast (2HABF)
✅ HbA1c (গত ৩ মাসের গ্লুকোজের গড়)

🔹 থাইরয়েড সমস্যা হলে:
✅ TSH
✅ T3, T4

🔹 লিভারের সমস্যা বা হেপাটাইটিস সন্দেহ হলে:
✅ LFT (Liver Function Test)
✅ HBsAg
✅ Anti-HCV

🔹 কিডনির সমস্যা হলে:
✅ Creatinine
✅ Urea
✅ Urine R/E (Urine Routine and Microscopy)

🔹 হার্টের সমস্যা বা বুক ধড়ফড় করলে:
✅ ECG
✅ Troponin I
✅ Lipid Profile
✅ Echocardiogram (ডাক্তারের পরামর্শে)

🔹 পেট ব্যথা, গ্যাস্ট্রিক বা হজমে সমস্যা হলে:
✅ USG Whole Abdomen
✅ Endoscopy (প্রয়োজনে)
✅ H. Pylori Test

🔹 মেয়েদের PCOS বা অনিয়মিত পিরিয়ড হলে:
✅ USG Lower Abdomen
✅ LH, FSH
✅ Prolactin
✅ TSH
✅ AMH (বাচ্চা নেওয়ার পরিকল্পনা থাকলে)।

🔹 প্রেগন্যান্সি টেস্ট:
✅ Urine β-hCG
✅ USG Pregnancy Profile

🔹 আর্থ্রাইটিস বা হাড়ের ব্যথা হলে:
✅ RA Factor
✅ CRP
✅ Uric Acid
✅ X-ray (প্রয়োজনে)।

🔹 রক্তস্বল্পতা (অ্যানিমিয়া) সন্দেহে:
✅ CBC
✅ Serum Iron
✅ Ferritin
✅ Vitamin B12

💡 মনে রাখবেন:
বিনা কারণে টেস্ট করানো যেমন ঠিক নয়, তেমনি দেরি করাও বিপজ্জনক। আপনার শরীরের সংকেতকে অবহেলা করবেন না। ভালো চিকিৎসার শুরু হয় সঠিক টেস্টের মাধ্যমে। তাই উপসর্গ দেখলেই দেরি না করে একজন রেজিস্টার্ড ডাক্তারের পরামর্শ নিন এবং প্রয়োজনীয় টেস্ট করান।

🩺 সচেতন থাকুন, সুস্থ থাকুন!

12/07/2025

08/07/2025

https://www.facebook.com/profile.php?id=61578106141447

Health/beauty

25/06/2025

স্বামী-স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ সম্পর্কিত সতর্কবার্তা:

#স্বামীর ব্লাডগ্রুপ যদি পজেটিভ হয় তাহলে স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ ও পজেটিভ হতে হবে।

#স্বামীর ব্লাডগ্রুপ যদি নেগেটিভ হয় তাহলে স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ পজেটিভ বা নেগেটিভ যে কোনো একটি হলেই হবে।

প্রথমে জেনে নেয়া যাক, অন্য গ্রুপের ব্লাড কারো শরীরে দেয়া হলে কী হবে?

যখন কোনো নেগেটিভ গ্রুপের ব্যক্তিকে পজেটিভ গ্রুপের ব্লাড দেয়া হয় তখন প্রথমবার সাধারণত কিছু হবে না। কিন্তু এর বিরুদ্ধে রোগীর শরীরে এন্টিবডি তৈরি হবে যার ফলে যদি কখনো রোগী আবার পজেটিভ ব্লাড নেয় তাহলে তার ব্লাড cell গুলো ভেঙ্গে যাবে, এর কারণে জ্বর, কিডনি ফেইলিউর, হঠাৎ মৃত্যু ইত্যাদি হতে পারে।

স্বামীর ব্লাডগ্রুপ পজেটিভ আর স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ নেগেটিভ হলে কী সমস্যা হবে?

রক্তের গ্রুপ মিলে গেলে কোন সমস্যা হয় না। তবে স্বামী যদি পজিটিভ আর স্ত্রী যদি নেগেটিভ ব্লাডগ্রুপের হয় তাহলে ‘লিথাল জিন’ নামে একটি জিন তৈরি হতে পারে যা পরবর্তীতে জাইগোট তৈরিতে বাঁধা দিবে বা জাইগোট মেরে ফেলবে। সে ক্ষেত্রে মৃত বাচ্চার জন্ম হতে পারে । যদি স্বামীর ব্লাডগ্রুপ পজেটিভ হয় তাহলে সাধারণত বাচ্চার ব্লাডগ্রুপ ও পজেটিভ হবে। যখন কোনো নেগেটিভ ব্লাডগ্রুপের মা পজেটিভ ব্লাডগ্রুপের ভ্রুন ধারণ করবেন তখন সাধারনত প্রথম বাচ্চার ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা হবে না।

কিন্তু ডেলিভারির সময় পজেটিভ ভ্রন এর ব্লাড, মায়ের শরীরে প্রবেশ করবে। মায়ের শরীরে ডেলিভারির সময় যে ব্লাড প্রবেশ করবে, তা ডেলিভারি হওয়ার কয়েক মাসের মধ্যেই মায়ের শরীরে Rh এন্টিবডি তৈরি করবে। যখন মা দ্বিতীয় সন্তান বহন করবে, তখন যদি গর্ভের নতুন সন্তান এর ব্লাডগ্রুপ পুনরায় পজেটিভ হয় তাহলে মায়ের শরীরে আগে যেই Rh এন্টিবডি তৈরি হয়েছিলো সেটা বাচ্চার শরীরে প্রবেশ করবে। আর যখন বাচ্চার শরীরে Rh antibody ঢুকবে তখন ভ্রন এর RBC ভেঙ্গে বাচ্চা গর্ভে মারা যেতে পারে।