Dr.Humayan Kabir

  • Home
  • Dr.Humayan Kabir

Dr.Humayan Kabir ডাঃ মোঃ হুমায়ন কবীর
প্রভাষক,বগুড়া হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল,বগুড়া।

06/04/2025

হাইড্রোনেফ্রোসিসের লক্ষণ ও চিকিৎসা।

এটি একটি গুরুতর কিডনি রোগের লক্ষণ হতে পারে। আপনি যদি ঘন ঘন প্রস্রাব করেন এবং প্রস্রাব করার সময় তলপেটে ব্যথা অনুভব করেন, তাহলে এখনই সতর্ক হন। এটি একটি গুরুতর কিডনি রোগের লক্ষণ হতে পারে। এই রোগকে ডাক্তারি ভাষায় হাইড্রোনেফ্রোসিস বলা হয়।
Hydronephrosis: কিডনির এই লক্ষণগুলি এড়িয়ে যাবেন না; জেনে নিন হাইড্রোনেফ্রোসিস রোগ সম্পর্কে

আপনি যদি ঘন ঘন প্রস্রাব করেন এবং প্রস্রাব করার সময় তলপেটে ব্যথা অনুভব করেন, তাহলে এখনই সতর্ক হন। এটি একটি গুরুতর কিডনি রোগের লক্ষণ হতে পারে।

আপনি যদি ঘন ঘন প্রস্রাব করেন এবং প্রস্রাব করার সময় তলপেটে ব্যথা অনুভব করেন, তাহলে এখনই সতর্ক হন। এটি একটি গুরুতর কিডনি রোগের লক্ষণ হতে পারে। এই রোগকে ডাক্তারি ভাষায় হাইড্রোনেফ্রোসিস বলা হয়। এই রোগটি নাকি কিডনি বিকল হওয়ার প্রাথমিক পর্যায়। সময়মতো চিকিৎসা না করলে কিডনি বিকল হয়ে যেতে পারে। কিন্তু এই হাইড্রোনেফ্রোসিস রোগটা কী? এর উপসর্গই বা কী? চলুন জানা যাক…

মূত্রনালীর সঙ্গে সম্পর্কিত যেকোনও সমস্যা এই রোগের কারণ হতে পারে। প্রস্রাবের মাধ্যমে আমাদের শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বেরিয়ে যায়, কিন্তু অনেক সময় কোনও সংক্রমণের কারণে প্রস্রাব পুরোপুরি শরীর থেকে বের হয় না। এই ক্ষেত্রে দুটি গ্রন্থিই ঠিকমতো কাজ করে না। যার ফলে প্রস্রাব কিডনিতে জমতে শুরু করে। এখান থেকে তৈরি হয় হাইড্রোনেফোসিসের ঝুঁকি। এই রোগে আক্রান্ত হলে কিডনির ওপর প্রভাব পড়ে এবং সময়মতো চিকিৎসা না করা হলে কিডনি ফেলিয়র হয়ে যায়। এই সমস্যা নারী ও পুরুষ উভয়ের মধ্যেই দেখা দিতে পারে।

হাইড্রোনেফোসিসের কারণে কিডনিতে প্রস্রাব জমে। এর ফলে কিডনির আকার বাড়তে থাকে। এটি শরীরের অন্যান্য অংশকেও প্রভাবিত করে। এই রোগ যখন বাড়তে থাকে, তখন প্রস্রাব করার সময় পেটে ব্যথা হয়। এই কারণেই অনেকে ঘন ঘন প্রস্রাবের অভিযোগও করতে শুরু করেন। এর সঙ্গে পেট ফাঁপা বা জ্বরের লক্ষণও দেখা দেয়। এই সমস্ত লক্ষণগুলো এই রোগের শুরুতেই দেখা দেয়। তাই সময় মতো তাদের চিনতে হবে এবং চিকিৎসা করাতে হবে।

তবে এমন নয় যে হাইড্রোনেফোসিস রোগে আক্রান্ত হলেই এই সব উপসর্গগুলি দেখা দেবে। কিডনিতে পাথর হলেও আপনি এই সব উপসর্গগুলির সম্মুখীন হতে পারেন। এছাড়া যদি প্রস্রাবের রং পরিবর্তন হয় বা প্রস্রাবের সময় দুর্গন্ধ বের হয়, তাহলেও এই ক্ষেত্রে সতর্ক হওয়া জরুরি। এই সব লক্ষণগুলি যে শুধুমাত্র হাইড্রোনফোসিসের এমনটা নয়। এই লক্ষণগুলি কিডনির যে কোনও সংক্রমণের

কিডনিতে পাথর হলেও এমন উপসর্গ দেখা যায় বলে জানান ডা. এটি পরীক্ষা করার জন্য কিডনি ফাংশন টেস্ট (কেএফটি) এবং আল্ট্রাসাউন্ড করা যেতে পারে। ডাঃ বলেন, এসব উপসর্গ ছাড়াও যদি প্রস্রাবের রং পরিবর্তন হয় বা প্রস্রাবের সময় গন্ধও আসে, তাহলে তার মানে কিডনিতে সংক্রমণ হয়েছে। যা অবিলম্বে চিকিৎসা করানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিডনি সংক্রান্ত যেকোনও রোগ ও সংক্রমণ এড়াতে খাদ্যাভ্যাসের যত্ন নিন। প্রতিদিন অন্তত আট গ্লাস করে জল পান করুন। খাবারে লবণ, চিনি ও তেলের ব্যবহার কম করুন। বছরে অন্তত একবার আপনার কিডনি পরীক্ষা করান।

কিডনির যে কোন সমস্যা দেখা দিলে হোমিও অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

আরও পড়ুন: শুধু মহিলা নয়, পুরুষরাও আক্রান্ত হন ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশনে!

ডা.মো. হুমায়ন কবীর
প্রভাষক,বগুড়া হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল।
মনি হোমিও হল, নবাববাড়ি রোড, বগুড়া
মোবাইল নম্বর ০১৭১২০৫৫০৬২

হেপাটাইটিস বি কি? ইহার কারণ, লক্ষণ ও হোমিও চিকিৎসা। হেপাটাইটিস বি, হেপাটাইটিস বি ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট একটি সংক্রামক ভাইরা...
11/03/2025

হেপাটাইটিস বি কি? ইহার কারণ, লক্ষণ ও হোমিও চিকিৎসা।

হেপাটাইটিস বি, হেপাটাইটিস বি ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট একটি সংক্রামক ভাইরাল সংক্রমণ। এটি লিভারকে প্রভাবিত করে এবং তীব্র (স্বল্পমেয়াদী) বা দীর্ঘস্থায়ী (দীর্ঘমেয়াদী) অসুস্থতার কারণ হতে পারে।

শিশুদের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদী সংক্রমণ হওয়ার ঝুঁকি বেশি। হেপাটাইটিস বি সংক্রমণে আক্রান্ত প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে মাত্র 2-6 শতাংশ দীর্ঘমেয়াদী অসুস্থতা বা সংক্রমণে আক্রান্ত হন, তবে শিশুদের মধ্যে এই সংখ্যা 90% পর্যন্ত হতে পারে। যদিও সংক্রামিত সবাই উপসর্গ অনুভব করতে পারে না, কেউ কেউ সিরোসিস (দীর্ঘস্থায়ী লিভার ডিজিজ) এবং লিভার ক্যান্সারের মতো পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে পারে, যা মারাত্মক প্রমাণিত হতে পারে।

হেপাটাইটিস বি কিভাবে সংক্রমিত হয়?

হেপাটাইটিস বি-এর সংস্পর্শে আসার ঝুঁকি জন্মের পর থেকেই শুরু হয়। হেপাটাইটিস বি-তে আক্রান্ত হতে পারে এমন কিছু সাধারণ উপায় এখানে দেওয়া হল:

সংক্রামিত মা থেকে শিশু, জন্মের সময় (পেরিনেটাল ট্রান্সমিশন)
সংক্রামিত ব্যক্তির রক্তের সাথে যোগাযোগ
একটি সংক্রামিত ব্যক্তির সাথে ভাগ করা জিনিস, যেমন টুথব্রাশ বা ব্লেড ভাগ করা সূঁচ, সিরিঞ্জ এবং অন্যান্য এই জাতীয় সরঞ্জাম
সংক্রামিত সঙ্গীর মাধ্যমে যৌনতা
ভাইরাসটি বুকের দুধ খাওয়ানো, আলিঙ্গন, কাশি, হাঁচি, হাত ধরে রাখা বা ভাগ করা পাত্র, খাবার বা জলের মাধ্যমে ছড়ায় না।

হেপাটাইটিস বি লক্ষণ ও জটিলতা

সংক্রমণের প্রথম কয়েক দিনে, কেউ কোনও লক্ষণ অনুভব করতে পারে না। তীব্র রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিরা লক্ষণগুলি অনুভব করতে পারে যেমন:

জন্ডিস (হলুদ ত্বক এবং চোখ)
বমি
পেটে ব্যথা
বমি বমি ভাব (পেটে অসুস্থ বোধ করা, বমি করতে ইচ্ছে করে)
ক্লান্তি (চরম ক্লান্তি বা অবসাদ)
গাঢ় প্রস্রাব
এই লক্ষণগুলি কয়েক সপ্তাহ ধরে চলতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে, তীব্র হেপাটাইটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের তীব্র লিভার ব্যর্থতা হতে পারে, যা মারাত্মক হতে পারে।

হোমিওপ্যাথিতে হেপাটাইটিস বি এর চিকিৎসা ও ঔষধ

আমরা জানি হোমিওপ্যাথি লক্ষণ ভিত্তিক চিকিৎসা ব্যবস্থা, লক্ষণের উপর ভিত্তি করে ঔষধ নিবার্চন করা হয়।
হেপাটাইটিস বি রোগের ঔষধ নিম্নে দেওয়া হইলো।

হেমোরয়েডস, সাধারণত পাইলস নামে পরিচিত, এমন একটি অবস্থা যেখানে মলদ্বার এবং নীচের মলদ্বারের শিরাগুলি ফুলে যায় এবং প্রসারি...
19/01/2025

হেমোরয়েডস, সাধারণত পাইলস নামে পরিচিত, এমন একটি অবস্থা যেখানে মলদ্বার এবং নীচের মলদ্বারের শিরাগুলি ফুলে যায় এবং প্রসারিত হয়।
**হেমোরয়েডের কিছু সাধারণ লক্ষণ ও উপসর্গ হল:

*মল ত্যাগ করার সময় কোন ব্যথা ছাড়াই রক্তপাত
*মলদ্বার এলাকায় চুলকানি
*পায়ূ এলাকায় ব্যথা বা অস্বস্তি
*মলদ্বারের কাছে সংবেদনশীল বা বেদনাদায়ক পিণ্ডের উপস্থিতি
*মলদ্বারের চারপাশে ফুলে যাওয়া

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার যেকোন পরামর্শ নিতে যোগাযোগ করতে পারেন।
ফোন নাম্বারঃ 01712-055062

কোনো দম্পতি যদি কোনো ধরনের জন্মবিরতিকরণ পদ্ধতি ছাড়া পূর্ণ এক বছর একসঙ্গে বসবাসের পরও সন্তান ধারণে ব্যর্থ হন, তবে একে বন...
12/01/2025

কোনো দম্পতি যদি কোনো ধরনের জন্মবিরতিকরণ পদ্ধতি ছাড়া পূর্ণ এক বছর একসঙ্গে বসবাসের পরও সন্তান ধারণে ব্যর্থ হন, তবে একে বন্ধ্যাত্ব (ইনফার্টিলিটি) সমস্যা বলা হয়ে থাকে।

বন্ধ্যাত্ব দুই ধরনের। প্রাইমারি, অর্থাৎ যাঁদের কখনো সন্তান হয়নি ও সেকেন্ডারি, অর্থাৎ যাঁদের আগে গর্ভধারণ হয়েছে, কিন্তু পরে আর হচ্ছে না।

সমীক্ষা অনুযায়ী, ৮০ শতাংশ দম্পতি সাধারণত চেষ্টার প্রথম বছরে গর্ভধারণে সমর্থ হন। ১০ শতাংশের ক্ষেত্রে দ্বিতীয় বছরে গর্ভধারণ হয়। বাকি যে ১০ শতাংশ থাকে, তাঁদের মূলত চিকিৎসার প্রয়োজন পড়ে। অতএব বিয়ের পর সন্তান ধারণের সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর এক থেকে দুই বছর নিজেরা চেষ্টা করে ব্যর্থ হলে চিকিৎসকের সহায়তা নেওয়া উচিত।

বন্ধ্যাত্বের ৪০ শতাংশ ক্ষেত্রে নারী, ৪০ শতাংশ ক্ষেত্রে পুরুষ, বাকি ২০ শতাংশ ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়ের কোনো সমস্যা থাকে।

*নারীর বন্ধ্যাত্বের কারণ*

•পিসিও বা পলিসিস্টিক ওভারি। এ সমস্যায় নারীদের প্রতি মাসে যে ডিম্বাণু ওভারি থেকে নিঃসৃত হওয়ার কথা, তা বাধাপ্রাপ্ত হয়।

•হরমোনজনিত কারণ। যেমন থাইরয়েডের সমস্যা, প্রোল্যাকটিন হরমোনের সমস্যা ইত্যাদি।

•বয়স, মানসিক চাপ, খাদ্যাভ্যাস, পরিবেশগত প্রভাব, ক্যানসারসহ নানা কারণে ডিম্বাণুর সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে কমে যাওয়া।

•বিশেষ কিছু রোগ। যেমন এন্ডোমেট্রিওসিস ও চকলেট সিস্ট থাকা।

•কিছু যৌনবাহিত রোগের কারণেও মেয়েদের প্রজনন অঙ্গের ক্ষতি হতে পারে।

•কিছু জন্মগত ত্রুটি থাকলে। যেমন জরায়ু না থাকা, অপরিপক্ব থাকা, জন্মগতভাবে ডিম্বাণু না থাকা বা কম থাকা, ডিম্বাশয় ছোট থাকা ইত্যাদি।

★★ মনি হোমিও হল ★★
ডাঃ মোঃ হুমায়ন কবীর
DHMS(BHB,Dhaka) , M S S National University
প্রভাষক,বগুড়া হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল।
আমি দীর্ঘদিন যাবত সফলতার সাথে টিউমার,চর্ম,যৌন,অর্শ,ভগন্দর, বন্ধাত্ব সহ নারী–পুরুষের ও শিশুদের সব ধরনের নতুন–পুরাতন ও জটিল রোগের চিকিৎসা দিয়ে আসছি।
🔸ঠিকানা–
নবাববাড়ি রোড,রহমানিয়া বোর্ডিং এর নিচতলা (ডায়াবেটিস হাসপাতালের দক্ষিণ পার্শ্বে ও আইন কলেজের সামনে),বগুড়া।
🔸সিরিয়ালের জন্য –
01712-055062,01824-616021
🔸রোগী দেখার সময়ঃ
সকাল ১১:০০ টা হইতে দুপুর ২ টা
বিকাল ৪:০০ টা হইতে রাত্রী ৯ টা (শুক্রবার বন্ধ)

07/12/2024

পুরুষ বন্ধ্যাত্বের কারণ ও চিকিৎসা

# পুরুষ বন্ধ্যাত্বের কিছু ধরুন রয়েছে তার মধ্যে Azospermia ও Oligospermia বিশেষ ভাবে উল্লেখযোগ্যঃ
Azospermia: এতে পুরুষের বীর্য পরীক্ষায় কোনরকম শুক্রানু উপস্থিত পাওয়া যায় না প্রকৃতপক্ষে দুই ধরনের azospermia বা পুরুষ বন্ধ্যাত্ব হতে পারে।
১. অবস্ট্রাকটিভ অ্যাজোসপারমিয়াঃ পুরুষ বন্ধ্যাত্বের শতকরা ৪০ ভাগ হয় এ ধরনের অ্যাজোসপারমিয়া থেকে। সাধারণতঃ এক্ষেত্রে শুক্রাণু তৈরি হয় কিন্তু ভাসডিফারেন্স( শুক্রনালীর অনুপস্থিতি) বা ইপিডাইডিমিসসহ অন্য কোন নালীতে ব্লকেজ থাকলে শুক্রাণু বের হতে পারে না।
২. নন-অবস্ট্রাকটিভ অ্যাজোসপারমিয়াঃ পুরুষ বন্ধ্যাত্বের শতকরা ৬০ ভাগ হয় এ ধরনের অ্যাজোসপার্মিয়া থেকে। সাধারণতঃ হরমোনাল সমস্যা থেকে এ ধরনের বন্ধ্যাত্ব হতে পারে। তবে অন্য অনেক কারণ রয়েছে নন অবস্ট্রাকটিভ অ্যাজোসপারমিয়ার ক্ষেত্রে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে শুক্রাণু তৈরি হলেও মৃত বা অ্যাবনরমাল থাকে।

বাংলাদেশে কত লোক অ্যাজোসপারমিয়া ভুগছেন তার কোন পরিসংখ্যান নেই । তবে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত পরিসংখ্যান হচ্ছে ২-৩ ভাগ পুরুষের অ্যাজোসপারমিয়া রয়েছে। অ্যাজোসপারমিয়ার অন্যান্য কারণের মধ্য রয়েছে স্পার্ম বা শুক্রাণু তৈরি না হওয়া কুশিং সিনড্রোমসহ বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় এনাবলিক স্টেরয়েড ব্যবহারজনিত কারণে হরমোনের তারতম্য হওয়া, ক্রিপটরসিডিজম বা আনডিসেন্ডেড টেস্টিস থাকলে। টেস্টিসের ভাসকুলার ট্রমা, শুক্রাণুর গতিপথের সমস্যার কারণে চলাচলে বাধা থাকা, জন্মগত ভাসডিফারেন্স বা শুক্রনালীর অনুপস্থিতিতে এবং যৌনরোগ, টেস্টিসে যক্ষা, ভেরিকোসিল, অর্কাইটিস, হাইড্রোসিল সহ বিভিন্ন রোগের কারণেও অ্যাজোসপারমিয়া হতে পারে। কেবলমাত্র যথার্থ পরীক্ষা নিরীক্ষার মাধ্যমেই বন্ধ্যাত্ব নিরূপণ করা উচিত।
২. Oligospermia: Oligospermia এমন এক condition যদি একজন পুরুষের বীর্যে শুক্রাণুর কমে যায়। WHO এর মতে যদি একজন পুরুষের বীর্যে শুক্রাণুর পরিমাণ ১৫ মিলিয়নের নীচে কমে যায় প্রতি মিলিলিটারে সেই Condition কে বলা হয় Oligospermia.
# # Type of Oligospermia: Oligospermia তিনভাগে বিভক্ত।যথাঃ
1. Mild Oligospermia: এতে বীর্যের মধ্যে ১০-১৫ মিলিয়ন শুক্রাণু দেখতে পাওয়া যায়। শুক্রাণুর Mortility থাকে ৩২%।
2. Modarate Oligospermia: এতে বীর্যের মধ্যে ০৫-১০মিলিয়ন শুক্রাণু দেখতে পাওয়া যায়। শুক্রাণুর Mortility থাকে ৩০%।
3. Seviar Oligospermia: এতে বীর্যের মধ্যে ০০-০৫ মিলিয়ন শুক্রাণু দেখতে পাওয়া যায়। শুক্রাণুর Mortility থাকে একেবারেই শুন্য।
# # Mild Oligospermia এর ক্ষেত্রেঃ
* IUI অর্থাৎ (Intra uterine insemination) এই প্রক্রিয়ায় কৃত্রিম উপায়ে জরায়ুতে শুক্রাণু প্রবেশ করানো হয়ে থাকে।ফলে নিষেক প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত হয়।
* Modarate Oligospermia এর ক্ষেত্রে IVF অর্থাৎ (In-vitro-fertilisation)- এই প্রক্রিয়ায় ল্যাবে ডিম্বানু এবং শুক্রাণুর মিলন ঘটানো হয় এবং উৎপাদিত ভ্রূনটি জরায়ুতে প্রয়োগ করা হয়। অনেকেই এই প্রক্রিয়াটি পছন্দ করেন না এবং এটি অনেক ব্যয়বহুল। এক্ষেত্রে আপনার নারী সঙ্গী গর্ভধারণে অক্ষম হলে অন্য কেউ তার পরিবর্তে ডিম্বানু দান করতে পারেন। এই প্রক্রিয়ায় সফল হওয়ার লক্ষ্যে ২-৪টি ভ্রুণ জরায়ুতে প্রবেশ করানো হয়। ফলে জমজ বা একাধিক সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। একের অধিক সন্তান গর্ভে থাকলে বাচ্চা নষ্ট হওয়া, রক্তস্বল্পতা, উচ্চ রক্তচাপ সহ আরও নানাবিধ সমস্যা দেখা দিতে পারে।
* Seviar Oligospermia এর ক্ষেত্রে ভ্রুণ দান In-vitro-fertilisation পদ্ধতিতে সফল না হলে অন্যের কাছ থেকে ভ্রুণ গ্ৰহন করে মা হতে পারবেন। এক্ষেত্রে বাচ্চার বাবা মা (Biological parents) তারা হতে পারবেন না।
* Sprem donet- অনেক সময় পুরুষ তাদের স্পার্ম ডোনেট করে থাকেন। যে সকল মহিলা বাচ্চা জন্ম দিতে সক্ষম কিন্তু তাদের সঙ্গীর সমস্যা আছে তারা কৃত্রিম প্রক্রিয়ায় এই স্পার্ম দিয়ে গর্ভধারণ করে বন্ধাত্ব দূর করতে পারেন।
যদি এতো ধরনের চিকিৎসা পদ্ধতি গ্ৰহনের সামর্থ্য না থাকে বা এগুলো নিতে পারবেন না বলে মনে করেন, তাহলে সঙ্গীর সাথে বেশি বেশি সময় থাকুন। দাম্পত্য জীবনে নতুনত্ব আনুন। হয়তো এটি আপনা বন্ধ্যাত্ব নিরাময়ে সাহায্য করতে পারে।

# # পুরুষ বন্ধ্যাত্বের প্রসঙ্গ এলে আমরা শুক্রাণু পরীক্ষা করে Azospermia or Oligospermia এ দুটির আলোচনায় করে থাকি। কিন্তু শুক্রাণু পরীক্ষার ফলাফলে আরো কিছু type রয়েছে যা আমাদের জানা দরকার।যেমন-
১. Normozoospermia- বীর্য পরীক্ষায় বীর্যে কোন রকম সমস্যা পাওয়া যায় না এবং এতে সন্তানদানে কোন সমস্যাও থাকে না।
২. Polyzoospermia- বীর্যে শুক্রাণুর পরিমাণ অত্যাধিক থাকে অর্থাৎ Normal rang এর বেশি।
৩. Hypospermia- এতে বীর্যের পরিমাণ 1.5 ml এর কম থাকে।
৪. Hyperspermia- এতে বীর্যের পরিমাণ Normal range 1.5ml-5.5ml এর বেশি থাকে।
৫. Leucospermia- এতে বীর্যের সাথে W.B.C অর্থাৎ শ্বেত রক্তকণিকা থাকে।
৬. Hepatospermia- এতে বীর্যের সাথে R.B.C অর্থাৎ লোহিত রক্তকণিকা থাকে।
৭. Asthenozoospermia- এতে শুক্রানুর Mortility 40% এর কম থাকে। ফলে সন্তান হওয়ার সম্ভাবনাও কম থাকে।
৮. Teratozoospermia- এতে 40% এর বেশি শুক্রাণু abnormal থাকে।
৯. Necrozoospermia- এতে বীর্যের মধ্যে সকল শুক্রাণুই মৃত থাকে।

হোমিওপ্যাথিতে পুরুষ বন্ধ্যাত্বের অনেক ভালো চিকিৎসা আছে। অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

শুভেচ্ছান্তে
ডাঃ মোঃ হুমায়ন কবীর
প্রভাষক,বগুড়া হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, বগুড়া।
মনি হোমিও হল,নবাববাড়ী রোড,বগুড়া।
মোবাইল নম্বর ০১৭১২০৫৫০৬২

শেয়ার করে সবার কাছে পৌঁছে দিন।★★ মনি হোমিও হল ★★🔸ঠিকানা–    নবাববাড়ি রোড,রহমানিয়া বোর্ডিং এর নিচতলা (ডায়াবেটিস হাসপাতালে...
25/04/2024

শেয়ার করে সবার কাছে পৌঁছে দিন।

★★ মনি হোমিও হল ★★

🔸ঠিকানা–
নবাববাড়ি রোড,রহমানিয়া বোর্ডিং এর নিচতলা (ডায়াবেটিস হাসপাতালের দক্ষিণ পার্শ্বে ও আইন কলেজের সামনে),বগুড়া।

🔸রোগী দেখার সময়-
বিকাল ৪:০০ টা হইতে রাত্রী ৯ টা (শুক্রবার বন্ধ)

🔸ফোন নাম্বার–
01712-055062

29/12/2023

★★ মনি হোমিও হল ★★
ডাঃ মোঃ হুমায়ন কবীর
DHMS(BHB,Dhaka) , M S S National University
প্রভাষক,বগুড়া হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল।
আমি দীর্ঘদিন যাবত সফলতার সাথে টিউমার,চর্ম,যৌন,অর্শ,ভগন্দর, বন্ধাত্ব সহ নারী–পুরুষের ও শিশুদের সব ধরনের নতুন–পুরাতন ও জটিল রোগের চিকিৎসা দিয়ে আসছি।
🔸ঠিকানা–
নবাববাড়ি রোড,রহমানিয়া বোর্ডিং এর নিচতলা (ডায়াবেটিস হাসপাতালের দক্ষিণ পার্শ্বে ও আইন কলেজের সামনে),বগুড়া।
🔸সিরিয়ালের জন্য –
01712-055062,01824-616021
🔸রোগী দেখার সময়ঃ
সকাল ১১:০০ টা হইতে দুপুর ২ টা
বিকাল ৪:০০ টা হইতে রাত্রী ৯ টা (শুক্রবার বন্ধ)

06/11/2023
24/10/2023

**মনি হোমিও হল**
ডাঃ মোঃ হুমায়ন কবীর
প্রভাষক,বগুড়া হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল,বগুড়া।
DHMS (BHB,Dhaka), MSS (National University)

ঠিকানাঃ নবাববাড়ি রোড,রহমানিয়া বোর্ডিং এর নিচতলা (ডায়াবেটিস হাসপাতালের দক্ষিণ পার্শ্বে ও আইন কলেজের সামনে),বগুড়া।

রোগী দেখার সময়ঃ
বিকাল ৪:০০ টা হইতে রাত্রী ৯ টা
শুক্রবার বন্ধ

Mobile : 01712-055062

31/05/2023

★★ মনি হোমিও হল ★★
ডাঃ মোঃ হুমায়ন কবীর
DHMS(BHB,Dhaka) , M S S National University
প্রভাষক,বগুড়া হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল।
আমি দীর্ঘদিন যাবত সফলতার সাথে টিউমার,চর্ম,যৌন,অর্শ,ভগন্দর, বন্ধাত্ব সহ নারী–পুরুষের ও শিশুদের সব ধরনের নতুন–পুরাতন ও জটিল রোগের চিকিৎসা দিয়ে আসছি।
🔸ঠিকানা–
নবাববাড়ি রোড,রহমানিয়া বোর্ডিং এর নিচতলা (ডায়াবেটিস হাসপাতালের দক্ষিণ পার্শ্বে ও আইন কলেজের সামনে),বগুড়া।
🔸সিরিয়ালের জন্য –
01712-055062 , 01824-616021
🔸রোগী দেখার সময়ঃ
সকাল ১১:০০ টা হইতে দুপুর ২ টা
বিকাল ৪:০০ টা হইতে রাত্রী ৯ টা (শুক্রবার বন্ধ)

★★ মনি হোমিও হল ★★ডাঃ মোঃ হুমায়ন কবীরDHMS(BHB,Dhaka) , M S S National Universityপ্রভাষক,বগুড়া হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ...
07/05/2023

★★ মনি হোমিও হল ★★

ডাঃ মোঃ হুমায়ন কবীর
DHMS(BHB,Dhaka) , M S S National University
প্রভাষক,বগুড়া হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল।

আমি দীর্ঘদিন যাবত সফলতার সাথে টিউমার,চর্ম,যৌন,অর্শ,ভগন্দর, বন্ধাত্ব সহ নারী–পুরুষের ও শিশুদের সব ধরনের নতুন–পুরাতন ও জটিল রোগের চিকিৎসা দিয়ে আসছি।

🔸ঠিকানা–
নবাববাড়ি রোড,রহমানিয়া বোর্ডিং এর নিচতলা (ডায়াবেটিস হাসপাতালের দক্ষিণ পার্শ্বে ও আইন কলেজের সামনে),বগুড়া।

🔸সিরিয়ালের জন্য –
01712-055062 , 01824-616021

🔸রোগী দেখার সময়ঃ
সকাল ১১:০০ টা হইতে দুপুর ২ টা
বিকাল ৪:০০ টা হইতে রাত্রী ৯ টা (শুক্রবার বন্ধ)

Address


Telephone

+8801712055062

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr.Humayan Kabir posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram