Adhunik Homoeopathic Chikitshaloy

Adhunik Homoeopathic Chikitshaloy স্বাস্থ্য সেবা সবার মৌলিক অধিকার

রোগমুক্তি মহান আল্লাহ পাকের নিকট, কিন্তু রোগের চিকিৎসা ও সেবা ডাক্তার সাহেবের পরামর্শে। আধুনিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসালয়, ...
05/10/2025

রোগমুক্তি মহান আল্লাহ পাকের নিকট, কিন্তু রোগের চিকিৎসা ও সেবা ডাক্তার সাহেবের পরামর্শে।
আধুনিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসালয়, আদমদীঘি, বগুড়া।
প্রয়োজনে: ০১৭০৫-৭১৪১৭১.০১৬৮৪-৯০৮৫৬৬.
**** টেস্টোস্টেরন কম হওয়ার লক্ষ :
অন্যান্য হরমোন সম্পর্কে জানা না থাকলেও পুরুষালী হরমোন ‘টেস্টোস্টেরন’য়ের নাম সম্ভবত সবাই জানেন। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায়, এই হরমোন তৈরি হয় অণ্ডকোষে এবং এটাই পুরুষের যৌনক্ষমতা নিয়ন্ত্রণ করে।
একজন পুরুষের শরীরে এই হরমোনের মাত্রা কমে যাওয়া বা তা তৈরি হওয়া একেবারেই বন্ধ হয়ে যাওয়াটা শারীরিক সমস্যা। এর ফলাফল শুধু যৌনক্ষমতা কমে যাওয়ার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। সঙ্গে আছে অবসাদ, চুল পড়ে যাওয়া, পেশির ঘনত্ব কমে যাওয়া, বদমেজাজ ইত্যাদি। পাশাপাশি পুরুষদের যৌনতা ও শারীরিক গড়নেও ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে এই হরমোনের অভাব।
নারীর দেহও এই হরমন উৎপন্ন করে। তবে সেটা খুবই অল্প পরিমাণে।
স্বাস্থ্যবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে পাওয়া তথ্যের আলোকে ‘টেস্টোস্টেরন’য়ের মাত্রা কম থাকার লক্ষণগুলো এখানে জানানো হল।
**** আদর্শ মাত্রা :
যুক্তরাষ্ট্রের ‘ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন’য়ের তথ্য মতে, ‘টেস্টোস্টেরনের স্বাভাবিক মাত্রা হল প্রতি ডেসিলিটারে ৩০০ থেকে ১০০০ ন্যানোগ্রাম। প্রতি ডেসিলিটারে এই হরমোনের মাত্রা ৩০০ ন্যানোগ্রামের নিচে নেমে আসলেই তাকে ধরা হবে মাত্রা কমে গেছে। তরুণ বয়স পর্যন্ত এই হরমোনের মাত্রা ক্রমশ বাড়তে থাকে আর মধ্যবয়স থেকে ক্রমশ কমতে থাকে।
**** সনাক্ত করার পদ্ধতি :-
মনে রাখতে হবে, পুরুষের শরীরে ‘টেস্টোস্টেরন’য়ের মাত্রার তারতম্য হয় প্রতিদিন। তাই এই হরমোনের মাত্রা কমেছে কিনা তা জানতে হলে একাধিক রক্ত পরীক্ষা ও কয়েকটি উপসর্গের উপস্থিতি পর্যবেক্ষণ করতে হবে।
**** যৌনক্ষমতায় ভাটা: পুরুষের যৌনসসঙ্গমের ক্ষমতা এবং শুক্রানু উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ‘টেস্টোস্টেরন’। তাই এর মাত্রা স্বাভাবিকের নিচে নেমে এলে যৌনক্ষমতা মারাত্বক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পাশাপাশি এই হরমোনের মাত্রা কমে যাওয়ার কারণে সঙ্গমের আগ্রহও কমে যেতে পারে।
**** লিঙ্গের দৃঢ়তা ধরে রাখায় সমস্যা: ‘ইরেক্টাইল ডিসফাংশন’ হল পুরুষ জননাঙ্গের দৃঢ়তা অর্জন করা কিংবা তা ধরে রাখার অক্ষমতা। ‘নাইট্রিক অক্সাইড’ সরবরাহের মাধ্যমে ‘টেস্টোস্টেরন’ হরমোনই মূলত লিঙ্গ দৃঢ় হওয়ার ঘটনাটি ঘটায়। ফলে শরীরে এই হরমোনের অভাব থাকলে লিঙ্গের দৃঢ়তা ধরে রাখা ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পাশাপাশি একজন পুরুষের আত্মবিশ্বাসের উপরেও এই হরমোনের বড় ধরনের প্রভাব বিদ্যমান।
**** অবসাদ: সারাদিন নানান কাজে ব্যস্ত থাকার পর অবসাদ দেখা দেবে সেটা স্বাভাবিক ঘটনা। তবে যেসব পুরুষের ‘টেস্টোস্টেরন’য়ের অভাব রয়েছে তাদের কর্মক্ষমতা অনেকাংশে কমে যায়। ফলে দিন শেষে তারা অতিরিক্ত ক্লান্ত হয়ে যান।
**** মন ও মেজাজ: ‘টেস্টোস্টেরন’য়ের অভাবের সঙ্গে আবেগতাড়িত বিভিন্ন সমস্যা জড়িয়ে আছে যেমন- মন খারাপ থাকা, মানসিক চাপ, খিটখিটে মেজাজ, মানসিক অস্বস্তি ইত্যাদি। এর কারণ হল, শারীরিক বিভিন্ন দিকের পাশাপাশি মস্তিষ্কের কার্যাবলীতেও প্রভাব ফেলে এই হরমোন। তাই এর অভাবে একজন পুরুষের মানসিক অবস্থা অনেকটাই বিপর্যস্ত হয়ে যায়।
**** অণ্ডকোষ ছোট হয়ে যাওয়া: স্বাভাবিকের তুলনায় অণ্ডকোষ যদি ছোট মনে হয় তবে হরমোনের মাত্রা পরীক্ষা করানো উচিত। কারণ, ‘টেস্টোস্টেরন’য়ের অভাবে অণ্ডকোষ এবং পুরুষাঙ্গ দুটোর আকার ছোট হয়ে যেতে পারে।
***** সকল প্রকার রোগের জন্য লক্ষণ অনুযায়ী হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করুন, সুস্থ থাকুন সুন্দর থাকুন শুভ কামনা রইলো সবার জন্য।

রোগমুক্তি মহান আল্লাহ পাকের নিকট, কিন্তু রোগের চিকিৎসা ও সেবা ডাক্তার সাহেবের পরামর্শে।আধুনিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসালয়, আ...
02/10/2025

রোগমুক্তি মহান আল্লাহ পাকের নিকট, কিন্তু রোগের চিকিৎসা ও সেবা ডাক্তার সাহেবের পরামর্শে।
আধুনিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসালয়, আদমদীঘি, বগুড়া।
প্রয়োজনে : 01705-714171.01684-908566.
**** আমাশয় :-
আমাশয় জীবাণুবাহিত সংক্রমণ রোগ। সাধারণ ক্ষেত্রে এই রোগ জীবনসংশয়কারী না হলেও খুব বিরক্তিকর ও যন্ত্রণাদায়ক। এই রোগে একবার আক্রান্ত হলে ভোগান্তি থেকে সহজে নিরাময় পাওয়া যায় না। ক্রনিক পর্যায়ে চলে গেলে দেহে অনেক জটিলতার সৃষ্টি করে এবং রোগী নিজেই এ রোগের বাহক হিসেবে কাজ করে থাকে।
দুই ধরনের আমাশয় রয়েছে।১. অ্যামিবা-জাতীয় এক ধরনের জীবাণু থেকে অ্যামিবিক আমাশয় ২. সিগেলা-জাতীয় ব্যাসিলাস থেকে ব্যাসিলারি আমাশয় হয়ে থাকে। জীবাণুগুলো পেটে গিয়ে দ্রুত বংশবৃদ্ধি ঘটাতে থাকলে ক্ষুদ্রান্ত্রে ও বৃহদন্ত্রে প্রদাহ সৃষ্টি করে এবং অন্ত্রের ঝিল্লিতে ঘা বা ক্ষত সৃষ্টি করে। এই ঘা বা ক্ষত বৃহদন্ত্রে হলে তাকে বলে কোলাইটিস আর প্রদাহ ক্ষুদ্রান্ত্রে হলে তাকে অন্ত্র-প্রদাহ বা ইটারাইটিস বলে। এই ঘা বা ক্ষতজনিত প্রদাহ দুই অন্ত্রেই হতে পারে। তাকে বলে এন্টারোকোলাইটিস।
**** কারণ
পানি, বাতাস, মশা, মাছি ও খাবারের মাধ্যমেই সাধারণত এই রোগ সংক্রামিত হয়। গরম ও নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলে এ রোগের প্রকোপ বেশি থাকে।
*** লক্ষণ
১. কয়েক দিন আগে থেকে পেটে অস্বস্তি ও ভার ভার অনুভব হয়।
২. কোনো কোনো ক্ষেত্রে কোষ্ঠকাঠিন্য ও উদরাময় দেখা দেয়।
৩. পায়খানা হওয়ার আগে নাভির চারপাশে ও তলপেটে ব্যথা অনুভব হয়।
৪. পেট কামড়াতে থাকে এবং বারবার পায়খানার বেগ হয় কিন্তু পায়খানা খুবই কম হয়।
৫. পায়খানা দুর্গন্ধযুক্ত হয় এবং পায়খানার পরও পেট ব্যথা বা পেট কামড়ানো কিছুক্ষণ থাকে। পায়খানা হলে প্রথমে কাদা কাদা এবং পরে পায়খানার সঙ্গে কফ বা মিউকাসমিশ্রিত অল্প অল্প হলদে, সবুজ, কালো মল নির্গত হতে থাকে। জীবাণু দ্বারা অন্ত্রের ঝিল্লি ক্ষতবিক্ষত হলে রক্তস্রাবের কারণে পায়খানা লালচে হয়ে যায়। মলের সঙ্গে রক্ত নির্গত হলে তখন এ রোগকে বলা হয় রক্ত আমাশয় বা ইষড়ড়ফ-ফুংবহঃবৎু। অনেক ক্ষেত্রে পেটে বায়ু জমে এবং দেহের তাপ বৃদ্ধি পেয়ে অল্প জ্বরও আসতে পারে।
**** সকল প্রকার রোগের জন্য লক্ষণ অনুযায়ী হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করুন, সুস্থ থাকুন, সুন্দর থাকুন, শুভ কামনা রইলো সবার জন্য ধন্যবাদ।

রোগমুক্তি মহান আল্লাহ পাকের নিকট, কিন্তু রোগের চিকিৎসা ও সেবা ডাক্তার সাহেবের পরামর্শে।আধুনিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসালয়, আ...
01/10/2025

রোগমুক্তি মহান আল্লাহ পাকের নিকট, কিন্তু রোগের চিকিৎসা ও সেবা ডাক্তার সাহেবের পরামর্শে।
আধুনিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসালয়, আদমদীঘি, বগুড়া।
প্রয়োজনে: ০১৭০৫-৭১৪১৭১.০১৬৮৪-৯০৮৫৬৬.

**** যে ভুল অভ্যাসের কারণে আপনার পেটে জমছে মেদ:-

**** নিষ্ক্রিয়তা :
সুস্থ থাকার জন্য শারীরিক ব্যায়াম করার কোন বিকল্প নেই এটা অনেক আগে থেকেই প্রতিষ্ঠিত। সঠিক দেহের আকৃতি বহির্গত এবং অভ্যন্তরীণ উভয় ক্ষেত্রের জন্য শারীরিক ব্যায়াম অবশ্যই প্রয়োজন। তাই যখন আপনি নিয়মিত ভাবে শারীরিক ব্যায়াম শুরু করবেন তখন আস্তে আস্তে পেটের মেদও কমতে শুরু করবে তখন আর সেই পেটের মেদ লুকানোর জন্য ঢিলেঢালা পোশাক পরার প্রয়োজন হবে না।

**** রাতে দেরি করে খাওয়া :
রাতের খাবার খাওয়ার পর তা হজম হওয়ার জন্য সময়ের প্রয়োজন। ভরপেট খাবার খেয়ে সাথে সাথেই ঘুমাতে গেলে সেই খাবারটা আর সঠিকভাবে হজম হওয়ার সময় পায়না এবং দেহে খাদ্যোপাদানগুলোর সঠিক বণ্টনও হয় না। এর ফলে তা পেটের মেদ হিসেবেই জমা হয়।

**** ইটিং ডিজঅর্ডার:
অনেকেরই খাবার সম্পর্কীয় এই রোগটি রয়েছে যা আমরা অনেকেই জানি না। যদিও একে অনেকেই রোগ মনে করেন না। যখন মন খারাপ থাকে তখন অনেকেই ভাবেন যে বেশি করে খেয়ে সেটা ভালো করবেন। আসলে সেটি কোন সমাধান না। কারণ এই কাজটি কখনো মানসিক ভাবে আপনাকে সাহায্য করবেনা শুধু পেটের মেদ বাড়ানো ছাড়া। খাবার প্রতি এভাবে নেশাগ্রস্ত না হয়ে চেষ্টা করুন শারীরিক ব্যায়াম করতে। এটা বেশ উপকারে আসবে। চেষ্টা করুন ইয়োগা করতে এটি দুশ্চিন্তা দূর করতে সাহায্য করবে।

**** বিষণ্ণতা :
আমাদের আধুনিক সমাজ জীবনে বিষণ্ণতায় ভোগার যথেষ্ট কারণ রয়েছে এবং আমাদের অনেকেরই অনেকটা সময় বিষণ্ণতায় কাটেও। এই বিষণ্ণতাও পেটের মেদের একটি কারণ। কারণ বিষণ্ণতায় ভুগলে তখন দেহে কর্টিসল নামক একপ্রকার হরমোন নিঃসৃত হয়। আর এই কর্টিসল হরমোন পেটের চারদিকে চর্বি জমাতে সাহায্য করে পেটের মেদ বৃদ্ধি করে।

***** কম প্রোটিনযুক্ত খাবার :
প্রোটিন আমাদের দেহের রক্তের শর্করার ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য প্রয়োজন। এটি ইন্সুলিনের মাত্রা কমিয়ে বিপাক ক্রিয়াকে বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। আর বিপাকক্রিয়ার হার বৃদ্ধি পাওয়া মানেই দেহে চর্বি পরিমাণ কমায়। তাই যদি কম প্রোটিনযুক্ত খাবার খাওয়া হয় তাহলে দেহে চর্বির পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

**** সময়মত খাবার না খাওয়া:
অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর। যখন শরীর জানবে না ঠিক কখন পরবর্তী খাবার আসবে তখন শরীর দেহে চর্বি জমা করা শুরু করে। তাই এই অবস্থা এড়ানোর জন্য সঠিক সময় এবং সঠিক বিরতিতে খাবার গ্রহণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর ফলে শরীরের শক্তির সরবরাহ নিশ্চিত থাকবে।

**** ঘুমের অপর্যাপ্ততা :
প্রতিটি প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের জন্য দৈনিক ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানো খুবই প্রয়োজন। তাই কম ঘুমিয়ে বেশিক্ষণ জেগে থাকলে তা কর্টিসল হরমোনের উৎপাদন বাড়ায় এবং বেশি মিষ্টি খাবার বা যেকোন খাবারের ইচ্ছাকেও বাড়ায়। তাই এটিও মেটের মেদ বৃদ্ধির অন্যতম কারণ।

**** মদ্যপান :
মদ্যপানের ফলে তা দেহে ক্যালোরির পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। যা দেহের ওজন বৃদ্ধির সাথে সাথে পেটের মেদও বৃদ্ধি করে।

*** কার্বনেটেড ড্রিঙ্কস খাওয়ার ফলে :
কার্বনেটেড ড্রিংকসগুলোতে অনেক বেশি পরিমাণ চিনি থাকার ফলে এগুলো থাকে ক্যালোরিতে পরিপূর্ণ। এসব ড্রিংকসগুলোতে থাকা অতিরিক্ত চিনি খাবার ইচ্ছাকে বাড়িয়ে দেয় এবং প্রয়োজনের তুলনায় বেশি খাওয়া হয়। আর এভাবেই পেটের মেদ বৃদ্ধি পায়। আবার অনেকে মনে করেন ডায়েট ড্রিংকসগুলো খেলে কোন সমস্যা হয় না কিন্তু সেগুলোও অনেক ক্ষতিকর।

**** অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস :
প্যাকেট ও প্রক্রিয়াজাত করা খাবারগুলো দেহে আক্রমণাত্মক ভাবে ক্যালোরির পরিমাণ বাড়ায়। কারণ এসব খাবারগুলোতে চিনি ও ক্যালরির পরিমান খুব বেশি থাকে যা পেটের মেদ বৃদ্ধির জন্য দায়ী। তাই যে কোনো প্যাকেটজাত, টিনজাত ও প্রক্রিয়াজাত করা খাবার গুলোর প্যাকেটে উপাদানগুলোর নাম এবং পরিমানণ দেখলেই হয়তো সবারই সেটা বুঝতে পারবেন।

**** মেনোপজ পর্যায়ে :
মহিলাদের মেনোপজ পর্যায়ে দেহে বিভিন্ন ধরনের হরমোনের পরিবর্তন হয়। যার ফলে ওই বয়সে মহিলাদের পেটের মেদ বৃদ্ধির একটা প্রবণতা দেখা দেয়।

**** বংশগত কারনে:
পেটের মেদ অনেক সময় বংশগত কারণেও হতে পারে। যদি বাবা মায়ের কারো পেট মেদ বহুল থাকে তাহলে ছেলে মেয়েদের মাঝেও পেটের মেদ হওয়ার প্রবণতা দেখা দেয়। তাই সেসব ক্ষেত্রে খাদ্যাভ্যাস এবং জীবনযাপনের ধারায় অবশ্যই একটু অতিরিক্ত মনোযোগী হতে হবে।

***** সকল প্রকার রোগের জন্য লক্ষণ অনুযায়ী হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করুন, সুস্থ থাকুন, সুন্দর থাকুন, শুভ কামনা রইলো সবার জন্য।

30/09/2025

রোগমুক্তি মহান আল্লাহপাকের হাতে, রোগের চিকিৎসা ও সেবা ডাক্তার সাহেবের পরামর্শে ‌।
আধুনিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসালয়, আদমদিঘী, বগুড়া।
প্রয়োজনে:০১৭০৫-৭১৪১৭১.০১৭৮৪-৯০৮৫৬৬.
জরায়ু মুখের ক্যান্সার- Cervical Cancer
---------------------------------------
আলোচনা করতে যাচ্ছি, বিশ্বব্যাপী নারীদের মৃত্যুর অন্যতম প্রধান কারণ জরায়ু মুখের ক্যান্সার বা Cervical cancer নিয়ে। নারীদের লজ্জা, সংকোচ, অজ্ঞতা এবং ভাইরাস দেহে প্রবেশের ১০ -১৫ বছরের মধ্যে বিশেষ কোন লক্ষণ প্রকাশ না পাওয়াতে এ রোগে আক্রান্তের সংখ্যা এবং মৃত্যুর সংখ্যা দিনদিন বেড়েই চলছে।
বিশ্বে প্রতিবছর ৫ লক্ষ ২৮ হাজার নারী এ রোগে আক্রান্ত হচ্ছে যার মধ্যে ২ লাখ ৬৬ হাজার নারীর অকাল মৃত্যুর জন্য এই মরণব্যাধি দায়ী।এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, বিশ্বে প্রতি দুই মিনিটে একজন করে নারী এই Cervical cancer এ মৃত্যু বরণ করেন- যা সত্যিই দুর্ভাগ্যজনক বিষয়। জরায়ু মুখের ক্যান্সারে মৃত্যুর হারে বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বে দ্বিতীয়। শুধু তাই নয় বাংলাদেশসহ অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশে নারী মৃত্যুর অন্যতম প্রধান কারণ এই জরায়ু মুখের ক্যান্সার। বাংলাদেশে প্রতিবছর গড়ে ১২ হাজার নারী এ রোগে আক্রান্ত হচ্ছে এবং সাড়ে ৬ হাজারের বেশি এই মরণব্যাধিতে জীবন দিচ্ছে। বাংলাদেশে ক্যান্সারে আক্রান্ত নারীদের মাঝে শতকরা ৩০ ভাগই হচ্ছে এই জরায়ু মুখের ক্যান্সারের শিকার।
কারা বেশি আক্রান্ত হচ্ছে?যে কোন নারী এ রোগে আক্রান্ত হলেও বিশেষ করে গ্রামের নারীদের মধ্যে এর ব্যাপক প্রভাব লক্ষ করা যায়। তারা এ রোগে আক্রান্ত হলে চিকিৎসা করানো তো দূরে থাক- অন্যের কাছে বিষয়টি শেয়ার পর্যন্ত করে না। ফলে অনেক ক্ষেত্রেই অনেক নারী চিকিৎসা না নিয়েই মৃত্যু বরণ করেন। এরপর শতকরা ৮০ ভাগ প্রকাশকৃত রোগীও আসেন শেষ পর্যায়ে- যখন কিনা ক্যান্সার সমগ্র দেহে ছড়িয়ে পড়লে সার্জারী করেও শেষ রক্ষা সম্ভব হয় না।
[] গ্রামের নারীদের লজ্জা, ভয়, সংকোচ, পরিষ্কার-পরিছন্নতার অভাব এবং অজ্ঞতাই তাদেরকে এই মৃত্যুর দিকে ঠেলে নেওয়ার প্রধান কারণ।
[] সাধারণত ৩৫ এবং ৫০-৫৫ এই দুই বয়সও এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার পক্ষে উপযুক্ত সময়।
[] এছাড়া অপ্রাপ্ত বয়সে বিয়ে বা যৌন মিলনকারী নারীর এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার কারণ গুলো কী কী?
যদিও Human Papilloma Virus (HPV) নামক ভাইরাসকে এ রোগের প্রধান ধারক বা বাহক বলে বিবেচনা করা হয়। তথাপি অন্যান্য অনেক কারনেও এ রোগ হয়ে থাকে। যেমন-
[] ১৮ বছরের নীচে বিয়ে বা যৌন মিলনে জড়িয়ে যাওয়া।
[] ২০ বছরের নীচে গর্ভধারণ ও মা হওয়া।
[] অধিক ও ঘন ঘন মা হওয়া।
[] বহুগামিতা (একাধিক পুরুষের সাথে সহবাস)
[] স্বাস্থ্য সচেতনতার অভাব এবং স্বাস্থ্য সম্পর্কে অজ্ঞতা।
[] যৌন অঙ্গসমূহের অপরিচ্ছন্ন অবস্থা।
[] ভাইরাস দ্বারা যৌন অঙ্গ বারবার আক্রান্ত হলে অথবা জরায়ুর অন্য কোন সমস্যা থাকলে।
[] ভয়, লজ্জা, সংকোচ ইত্যাদির ফলে যৌন কোন সমস্যা উপযুক্ত স্থানে শেয়ার না করলে।
কী কী লক্ষণীয় হলে এ রোগে আক্রান্তের আশংকা করা হয়ে থাকেঃ
যেহেতু দেহে ভাইরাস প্রবেশের ১০-১৫ বছরের মধ্যে কোন লক্ষণ প্রকাশ পায় না, সেহেতু প্রাথমিক পর্যায়ে তা ছোটখাট কিছু লক্ষণের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে। যেমন –
[] অনিয়মিত মাসিক।
[] দীর্ঘ মেয়াদি মাসিক ও স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি।
[] মাসিক বন্ধের পর বা মেনোপজ এসে যাওয়ার পরও পুনরায় মাসিক দেখা যায়।
[] সহবাসের পর রক্তস্রাব ও ব্যাথা।
[] যোনিপথে বাদামি বা রক্ত মিশ্রিত স্রাবের আধিক্য দেখা দেওয়া।
[] সাদা দুর্গন্ধযুক্ত যোনিস্রাব হওয়া।
সুস্থতা কামনা রইলো সবার জন্য।

রোগমুক্তি মহান আল্লাহ পাকের নিকট, কিন্তু রোগের চিকিৎসা ও সেবা ডাক্তার সাহেবের পরামর্শে।আধুনিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসালয়, আ...
27/09/2025

রোগমুক্তি মহান আল্লাহ পাকের নিকট, কিন্তু রোগের চিকিৎসা ও সেবা ডাক্তার সাহেবের পরামর্শে।
আধুনিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসালয়, আদমদিঘী, বগুড়া।
প্রয়োজনে:01705-714171.01684-908566.
*** পাকস্থলীর নীরব ক্ষত—পেপটিকআলসার :-

পেটের ভেতর কামড়ে ধরা বা জ্বলেপুড়ে যাওয়ার মতো ব্যথাকে আমরা প্রায়ই "গ্যাস্ট্রিক" বলে উড়িয়ে দিই। কিন্তু এন্ডোস্কোপি রিপোর্টের পাতায় যখন "Peptic Ulcer" শব্দটি লেখা থাকে, তখন পায়ের তলার মাটি সরে যাওয়ার জোগাড় হয়। আলসার শব্দটি শুনলেই মনে বাসা বাঁধে নানা ভয় আর দুঃশ্চিন্তা।
এই ব্যথা কি কেবল দুটো অ্যান্টাসিডেই সেরে যাওয়ার? নাকি এটি পাকস্থলী বা অন্ত্রের গভীরে তৈরি হওয়া এক নীরব ক্ষতের আর্তনাদ, যা বড় কোনো বিপদের পূর্বাভাস দিচ্ছে? চলুন, ভয়কে দূরে সরিয়ে পেপটিক আলসারের মুখোশ উন্মোচন করি এবং জানি, কীভাবে এই গভীর ক্ষত থেকে নিজেকে রক্ষা করা সম্ভব।

*** আলসার (Ulcer): এর সহজ অর্থ হলো 'গভীর ক্ষত'। আগের আর্টিকেলে আমরা 'ইরোশন' বা 'ক্ষয়' নিয়ে জেনেছি, যা ছিল চামড়া ছিলে যাওয়ার মতো একটি অগভীর ক্ষত। কিন্তু আলসার হলো তার চেয়েও গুরুতর; এটি পাকস্থলীর ভেতরের সুরক্ষামূলক দেয়াল ভেদ করে আরও গভীর স্তর পর্যন্ত পৌঁছে যাওয়া একটি ঘা।

*** পেপটিক (Peptic): এই শব্দটি আমাদের হজম প্রক্রিয়ার সাথে জড়িত। পাকস্থলীর অ্যাসিড এবং পেপসিন নামক এনজাইম খাবার হজমে সাহায্য করে। যখন কোনো কারণে পাকস্থলীর ভেতরের আত্মরক্ষার দেয়াল দুর্বল হয়ে পড়ে, তখন এই শক্তিশালী অ্যাসিড ও এনজাইম খাবার হজমের বদলে পাকস্থলী বা অন্ত্রের দেয়ালকেই হজম করতে শুরু করে, যার ফলে এই গভীর ক্ষতের (আলসার) সৃষ্টি হয়।
আলসার সাধারণত দুটি জায়গায় বেশি দেখা যায়:
গ্যাস্ট্রিক আলসার (Gastric Ulcer): যখন ক্ষতটি পাকস্থলীর ভেতরে হয়।
ডিওডেনাল আলসার (Duodenal Ulcer): যখন ক্ষতটি ক্ষুদ্রান্ত্রের প্রথম অংশে (ডিওডেনাম) হয়।

***" সকল প্রকার রোগের জন্য লক্ষণ অনুযায়ী হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করুন, সুস্থ থাকুন সুন্দর থাকুন ধন্যবাদ।

20/09/2025

চর্মরোগ বাহিরের রোগ না, শরীরের অভ‍্যন্তরীন রোগ। মলম দিয়ে চাপা দিলে! বাত, হাঁপানী ও ক‍্যান্সার হতে পারে।

রোগমুক্তি মহান আল্লাহ পাকের নিকট, কিন্তু রোগের চিকিৎসা ও সেবা ডাক্তার সাহেবের পরামর্শে।           আধুনিক হোমিওপ্যাথিক চি...
20/09/2025

রোগমুক্তি মহান আল্লাহ পাকের নিকট, কিন্তু রোগের চিকিৎসা ও সেবা ডাক্তার সাহেবের পরামর্শে।
আধুনিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসালয়, আদমদীঘি, বগুড়া।
প্রয়োজনে:-01705-714171.01684-908566.
**** রক্তে হিমগ্লোবিনের মাত্রা কমছে ,যে লক্ষণগুলি দেখে বুঝবেন...
১. শরীরে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কম হলে ত্বক ফ্যাকাশে দেখায়। এছাড়া কারও শরীরে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে গেলে মুখ, মাড়ি, ঠোঁট, নীচের চোখের পাতা এবং নখও ফ্যাকাশে দেখায়।
২. শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে হৃৎস্পন্দন বেড়ে যায়। সময়মতো চিকিৎসা করানো না হলে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ারও ঝুঁকি বাড়ে।
৩.রক্তে হিমোগ্লোবিনের অভাবে কোষগুলিতে অক্সিজেন সরবরাহ কম হয়। তখন ত্বক, চুল ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে। ফল ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়, চুল পড়া এবং নখ ভেঙ্গে যাওয়ার মতো সমস্যা দেখা দেয়।
৪.আয়রনের অভাবে দেহে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমে যায় তখন শরীরের টিস্যুগুলিতে অক্সিজেন সরবরাহ করতে অসুবিধা হয়। যখন পেশি পর্যাপ্ত পরিমাণে অক্সিজেন পায় না তখন হাঁটতে বা অন্য কোনও কাজ করতে ক্লান্ত লাগে।
৫. শরীরে লৌহের ঘাটতি হিমোগ্লোবিন কমে যাওয়ার অন্যতম কারণ। হিমোগ্লোবিন উৎপাদনে লোহা গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। লৌহসমৃদ্ধ খাবার যেমন, মুরগির মেটে, ঝিনুক, ডিম, আপেল, বেদানা, ডালিম, তরমুজ, কুমড়ার বিচি, খেজুর, জলপাই, কিশমিশ ইত্যাদি।ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে।
***** সকল প্রকার রোগের জন্য হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করুন সুস্থ থাকুন, সুন্দর থাকুন, শুভ কামনা রইলো সবার জন্য ধন্যবাদ।

রোগমুক্তি মহান আল্লাহ পাকের নিকট , রোগের চিকিৎসা ও সেবা ডাক্তার সাহেবের পরামর্শে।আধুনিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসালয়, আদমদীঘি...
19/09/2025

রোগমুক্তি মহান আল্লাহ পাকের নিকট , রোগের চিকিৎসা ও সেবা ডাক্তার সাহেবের পরামর্শে।
আধুনিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসালয়, আদমদীঘি, বগুড়া।
প্রয়োজনে:01705-714171.01684-908566.

**** দীর্ঘমেয়াদি আমাশয়কে অবহেলা নয় :-

কিছু কিছু রোগী বলে থাকেন যে তাঁদের পুরোনো আমাশয় রয়েছে। মানে কখনোই মলত্যাগটা তাঁর ঠিকমতো হয় না, মলত্যাগের পর পূর্ণতা আসে না। মলত্যাগের সময় আমাশয়জাতীয় বা আমজাতীয় পদার্থ যায়; মানে পিচ্ছিলজাতীয় পদার্থ বের হয়।

এই যে পুরোনো আমাশয়, তা বিভিন্ন কারণে হতে পারে। এর মধ্যে একটি কারণ হচ্ছে আইবিএস বা ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম। কখনো কখনো মলদ্বারে বা কোলনে প্রদাহ এর কারণ, যাকে ইনফ্ল্যামেটরি বাওয়েল ডিজিজ বা আইবিডি বলা হয়।

আবার কোলনে ক্যানসার হলেও কিন্তু মলত্যাগের পর আমজাতীয় পদার্থ যায়, রক্ত যায় কিংবা পেটে ব্যথা করতে পারে। কাজেই মলদ্বারে কারও যদি আমাশয়জাতীয় কোনো সমস্যা থাকে, মলত্যাগ করার সময় মিউকাসজাতীয় পদার্থ মিশ্রিত থাকে, তাহলে পুরোনো আমাশয় ভেবে বসে থাকবেন না। অনেকেই দেখা যায় ফার্মেসি থেকে বিভিন্ন ওষুধ কিনে খাচ্ছেন।

এতে হয়তো তিনি কিছুটা প্রাথমিক উপকার পাচ্ছেন কিন্তু এর পেছনে যে জটিল রোগ আছে, তার সমাধান হচ্ছে না। যেমন কোলন ক্যানসার চিকিৎসায় দেরি হলে বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে যেতে পারে।

যেমন লিভার ও পেটের বিভিন্ন অংশে। তখন চিকিৎসা ফলপ্রসূ হয় না। কারও যদি ইনফ্ল্যামেটরি বাওয়েল ডিজিজ থাকে এবং প্রাথমিক অবস্থায় যদি চিকিৎসা শুরু করা যায়, তবে অস্ত্রোপচারের প্রয়োজনীয়তা অনেক কমে যায়। এই রোগ নির্ণয়ে দেরি হলে খাদ্যনালিতে উপসর্গের পাশাপাশি তাঁর অন্যান্য উপসর্গ দেখা দেয়। হাঁটুতে ব্যথা, চোখে সমস্যা বা এক্সট্রা ইন্টেস্টিনাল ম্যানিফেস্টেশন শুরু হয়ে যায়।

তাই দীর্ঘ মেয়াদে বা বারবার আমাশয়জাতীয় উপসর্গে ভুগলে অবশ্যই একজন চিকিৎসকের শরণাপন্ন হবেন। চিকিৎসক আপনার বর্ণনা শুনবেন, ক্ষেত্রবিশেষে আপনার কোলনোস্কপি করবেন এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় পরীক্ষা করে আপনার রোগটাকে নির্ণয় করে সঠিক চিকিৎসা শুরু করবেন। ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম থাকলে খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাপনে পরিবর্তন আনতে হয়।

*** সকল প্রকার রোগের জন্য লক্ষণ অনুযায়ী হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করুন, সুস্থ থাকুন, সুন্দর থাকুন, শুভ কামনা রইলো সবার জন্য ধন্যবাদ।

রোগমুক্তি মহান আল্লাহ পাকের নিকট, কিন্তু রোগের চিকিৎসা ও সেবা ডাক্তার সাহেবের পরামর্শ।আধুনিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসালয়, আদ...
18/09/2025

রোগমুক্তি মহান আল্লাহ পাকের নিকট, কিন্তু রোগের চিকিৎসা ও সেবা ডাক্তার সাহেবের পরামর্শ।
আধুনিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসালয়, আদমদীঘি, বগুড়া।
প্রয়োজনে :01705-714171.01684-908566.
****** মুখের ভিতরে বারবার ঘা হওয়ার কারণ ও প্রতিকার:------
বারবার মুখে ঘা এর সমস্যায় কম-বেশি অনেকেই ভুগে থাকেন। প্রায় দুইশ রোগের প্রাথমিক লক্ষণ প্রকাশ পায় মুখগহ্বরে ঘা এর মাধ্যমে। বর্তমান কালের মরণঘাতী রোগ এইডস থেকে শুরু করে ক্যান্সার, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, এমনকি গর্ভাবস্থায়ও অনেক রোগের লক্ষণ মুখের ভেতরে প্রকাশ পায়। মুখের ভেতরের মাংসে বা জিহ্বায় ঘা হয়, ব্যথা করতে থাকে, কিছু খেতে গেলে জ্বলে-এগুলোই মুখে ঘা এর প্রাথমিক লক্ষণ। অনেকের এসবের সাথে সাথে মুখ ফুলে যেতে পারে, পুঁজও বের হয়।
আর এর কারণ হচ্ছে শরীরে হরমোনের ভারসাম্যহীনতা, ভিটামিন 'সি' বা 'ডি'র অভাব কিংবা পেট পরিষ্কার না থাকার কারণে হতে পারে মুখে ঘা। এতে বেশ জ্বালা পড়া যেমন হতে থাকে তেমনি তীব্র ব্যথা বা যন্ত্রণা অনুভূত হয়। মুখে ঘা হওয়ার কারন ও ঘা হলে কি করা উচিত ।
****** মুখে ঘা হওয়ার কারণসমূহ :
# ভিটামিন ও আয়রনের স্বল্পতার কারণে। যেমন ভিটামিন বি, ভিটামিন বি১২ অথবা অন্য কোন ভিটামিন। ঠাণ্ডা লাগলে মুখে ঘা হতে পারে। মুখের মাড়ি আঘাতগ্রস্ত হয়েও অনেক সময় এই ঘা হয়। জোরে জোরে দাঁত ব্রাশ করলেও এ ঘা হয়।
# ধূমপান, নেশা জাতীয় জিনিস, পান, মদ খেলেও মুখে ঘা হয়। যাদের এইডস, ডায়াবেটিস, ক্যান্সার এমন রোগ আছে তাদের এ ঘা হয়।
# রাতে ঘুম না হলে অথবা দেরি করে ঘুমালে, পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম না হলে অনেক বেশি দুশ্চিন্তা করলেও মুখে ঘা হতে পারে। বংশগত কারণেও মুখের ভিতর আলসার হয়। মুখে অ্যালার্জি থাকলেও এই ঘা হতে পারে।
# মুখের ভেতরের ঝিল্লি আবরণ কোনো কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হলে মুখে ছোট ছোট দানার মতো ঘা দেখা দেয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এমনিতে সেরে যায়। কিন্তু বারবার মুখে ঘা হলে এবং তা না সারলে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।
# বিশেষ কোনো ভিটামিনের স্বল্পতা, কোনো দুশ্চিন্তা, মুখের অস্বাস্থ্যকর অবস্থা, মানসিক অস্থিরতা ইত্যাদি কারণে হয়ে থাকে।
# এছাড়াও অজান্তে মুখ বা জিবে কামড় পড়লে, শক্ত টুথব্রাশ বা সুচালো বাঁকা দাঁতের আঘাতে, দাঁত ক্ষয়রোগ এবং মুখের পরিচ্ছন্নতা বজায় না থাকলেই ঘন ঘন মুখে ঘা হয়ে থাকে।
**** সকল প্রকার রোগের জন্য হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করুন, সুস্থ থাকুন, সুন্দর থাকুন, শুভ কামনা রইল।

রোগমুক্তি মহান আল্লাহ পাকের নিকট, কিন্তু রোগের চিকিৎসা সেবা ডাক্তার সাহেবের পরামর্শে।আধুনিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসালয়, আদম...
16/09/2025

রোগমুক্তি মহান আল্লাহ পাকের নিকট, কিন্তু রোগের চিকিৎসা সেবা ডাক্তার সাহেবের পরামর্শে।
আধুনিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসালয়, আদমদিঘী, বগুড়া।
প্রয়োজনে:01705-714171.01684-908566.

*** চুলকানি ও সাদা স্রাব:-
নারীর যোনিতে প্রাকৃতিকভাবে সামান্য স্রাব (discharge) হয়। এটি শরীরের স্বাভাবিক প্রক্রিয়া এবং যোনিকে পরিষ্কার ও আর্দ্র রাখতে সাহায্য করে। কিন্তু স্রাব যদি অস্বাভাবিক হয়ে যায় (রঙ, গন্ধ বা পরিমাণে), সঙ্গে চুলকানি, জ্বালাপোড়া বা ব্যথা থাকে—তাহলেই বোঝা যায় ইনফেকশন বা হরমোনজনিত সমস্যা হয়েছে।

*** গর্ভধারণে কীভাবে বাধা সৃষ্টি করে :-
১. সংক্রমণ ও শুক্রাণু নষ্ট হওয়া:
ইস্ট ইনফেকশন, ব্যাকটেরিয়া বা ট্রাইকোমোনাসের মতো সংক্রমণে যোনি পরিবেশ (pH) বদলে যায়। ফলে শুক্রাণু জরায়ুর ভেতরে পৌঁছাতে পারে না বা নষ্ট হয়ে যায়।
২. জরায়ু ও ফ্যালোপিয়ান টিউব ক্ষতি:
দীর্ঘদিন অবহেলা করলে ইনফেকশন জরায়ুর ভিতর, এমনকি ফ্যালোপিয়ান টিউব পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে। এতে টিউব বন্ধ হয়ে যেতে পারে বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যা ডিম্বাণু ও শুক্রাণুর মিলনে বাধা দেয়।
৩. ইমপ্লান্টেশনে সমস্যা:
সাদা স্রাবের পেছনে যদি হরমোনাল ডিসঅর্ডার (যেমন PCOS বা প্রোজেস্টেরন কম থাকা) থাকে, তাহলে জরায়ুর আস্তরণ (endometrium) ঠিকভাবে প্রস্তুত হয় না। ফলে ভ্রূণ বসতে পারে না।
৪. গর্ভপাতের ঝুঁকি:
কিছু ইনফেকশন শুরুতে গর্ভধারণে বাধা দেয়, আবার গর্ভ হলে প্রাথমিক পর্যায়ে ভ্রূণ নষ্ট হওয়ার ঝুঁকি তৈরি করে।

**** কী করলে সমস্যা এড়ানো যাবে :-
নিয়মিত ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা
গন্ধযুক্ত সাবান বা স্প্রে ব্যবহার না করা
সমস্যার শুরুতেই গাইনোকলজিস্টের পরামর্শ নেওয়া
প্রয়োজনীয় টেস্ট (যেমন ভ্যাজাইনাল সোয়াব, হরমোন টেস্ট) করানো

**** সকল প্রকার রোগের জন্য লক্ষণ অনুযায়ী হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করুন, সুস্থ থাকুন সুন্দর থাকুন ধন্যবাদ।

রোগমুক্তি মহান আল্লাহপাকের হাতে, রোগের চিকিৎসা ও সেবা ডাক্তার সাহেবের পরামর্শ।আধুনিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসালয়, আদমদিঘী,বগ...
14/09/2025

রোগমুক্তি মহান আল্লাহপাকের হাতে, রোগের চিকিৎসা ও সেবা ডাক্তার সাহেবের পরামর্শ।
আধুনিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসালয়, আদমদিঘী,বগুড়া।
প্রয়োজনে:০১৭০৫৭১৪১৭১.০১৬৮৪-৯০৮৫৬৬.

১. আপনার পাকস্থলী ভীত👉 যখন আপনি সকালে ব্রেকফাস্ট করছেন না।
২. আপনার কিডনি আতঙ্কিত👉 যখন আপনি ২৪ ঘন্টায় ১০ গ্লাস জল পান করতে ব্যর্থ হচ্ছেন।
৩. আপনার গলব্লাডার ভীত 👉 যখন আপনি রাত ১১টার মধ্যে ঘুমাতে এবং সূর্যোদয়ের সাথে সাথে বিছানা ছাড়তে ব্যর্থ হচ্ছেন।
৪. আপনার ক্ষুদ্রান্ত্র আতঙ্কিত 👉 যখন আপনি ঠান্ডা এবং বাসী খাবার খাচ্ছেন।
৫. বৃহদান্ত্র আতঙ্কিত 👉 যখন আপনি ভাজাপোড়া এবং ঝাল মশলাযুক্ত খাবার বেশি খাচ্ছেন।
৬. ফুসফুস তখন ভীত 👉 যখন আপনি ধোঁয়া, ধুলা এবং বিড়ি ও সিগারেটের বিষাক্ত আবহাওয়ায় থাকছেন।
৭. লিভার ভীত 👉 যখন আপনি অতিরিক্ত ভাজা, জাঙ্কফুড এবং ফাস্টফুড খাচ্ছেন।
৮. হৃদপিন্ড ভীত 👉 যখন আপনি বেশি লবন এবং কোলেস্টরলযুক্ত খাবার খাচ্ছেন।
৯. প্যানক্রিয়াস আতঙ্কিত 👉 যখন আপনি সহজলভ্য এবং সুস্বাদু বলে প্রচুর মিষ্টিজাত খাবার খাচ্ছেন।
১০. আপনার চোখ আতঙ্কিত 👉 যখন আপনি অন্ধকারে মোবাইলের আলো এবং কম্পিউটার স্ক্রীনের আলোয় কাজ করছেন। এবং
১১. আপনার মস্তিষ্ক ভীত 👉 যখন আপনি নেতিবাচক চিন্তাকে প্রশ্রয় দেয়া শুরু করেছেন।
আপনার শরীরের অঙ্গ প্রতঙ্গসমূহের যত্ন নিন এবং তাদের আতঙ্কিত করবেন না। কারণ এই সব অঙ্গপ্রত্যঙ্গ অত্যন্ত ব্যয়বহুল এবং বাজারে কিনতে পাওয়া যায় না। অতএব, নিজের অঙ্গ প্রত্যঙ্গসমূহকে সুস্থ রাখুন।
শুভ কামনা রইলো সবার জন্য, সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন।

রোগমুক্তি মহান আল্লাহপাকের নিকট, কিন্তু রোগের চিকিৎসা ও সেবা ডাক্তার সাহেবের পরামর্শে।আধুনিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসালয়, আদ...
11/09/2025

রোগমুক্তি মহান আল্লাহপাকের নিকট, কিন্তু রোগের চিকিৎসা ও সেবা ডাক্তার সাহেবের পরামর্শে।
আধুনিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসালয়, আদমদিঘী, বগুড়া।
প্রয়োজনে :০১৭০৫-৭১৪১৭১.০১৬৮৪-৯০৮৫৬৬.

মায়াজম পরিচিতি বা রোগের মূল কারণঃ-
** মায়াজম কি?
হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা বিধান মতে, মায়াজম হল রোগের মূল কারণ এবং জীবাণু গুলো হল উত্তেজক কারণ। যে সকল প্রাকৃতিক অদৃশ্য কারণসমূহ হইতে রোগ উৎপত্তি হয়, সে সকল কারণ সমূহকে মায়াজম বলে।
** মহাত্মা হ্যানিম্যান বলেন,
“যাবতীয় রোগ মায়াজমের অশুভ প্রভাবে সৃষ্টি হয়।” মায়াজম শব্দের অর্থ উপবিষ, কলুষ, পুতিবাষ্প, ম্যালেরিয়ার বিষ প্রভৃতি। যাবতীয় রোগের কারণই হল এই মায়াজম। তরুণ পীড়া তরুণ মায়াজমের অশুভ প্রভাবে এবং চিররোগ চির মায়াজমের অশুভ প্রভাবে সৃষ্টি হয়। ইহা প্রাকৃতিক রোগ সৃষ্টিকারী দানব।
হ্যানিম্যান বলেছেন,
চিররোগ সৃষ্টির মূল কারণ হইল তিনটি চিররোগবীজ। ইহাদের মধ্যে সোরা হইল আদি রোগ বীজ। সকল রোগের মূল কারণ হইল সোরা। এমনকি প্রমেহ এবং উপদংশ নামক আদি রোগবীজের উৎপত্তি ও সোরা হতে; এজন্য সোরাকে আদি রোগবীজ বলা হয়। হ্যানিম্যান️ বলেছেন,
বংশ পরস্পরের মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ মানব দেহের মধ্যে এই সোরা মায়াজম কল্পনাতীতভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এখন অসংখ্য প্রকারের বিকৃতি, ক্ষত, বিশৃঙ্খলা ও যন্ত্রণার প্রতিমূর্তি রুপে অন্ত পীড়ায় সৃষ্টি করে থাকে।
সুতরাং মায়াজম হচ্ছে এক ধরনের গতিময় দূষণ মাধ্যম যাহা জীব দেহের মধ্যে বিভিন্ন অঙ্গে একবার প্রবিষ্ট হলে জীবনীশক্তির উপর প্রভুত্ব করে, ব্যক্তিকে সার্বিকভাবে এমনিধারায় দূষিত করে যার পিছনে একটি স্থায়ী রোগজ অবস্থা স্থাপন করে যাহা সম্পূর্ণ রুপে মায়াজম বিরোধী প্রতিকারক দ্বারা দূরীভূত না হলে রোগীর সারাজীবন ব্যাপী বিরাজ করবে এবং বংশপরস্পরায় প্রবাহমান থাকে।

★মায়াজম ৪ প্রকার।

⏺️সোরা মায়াজম
⏺️সিফিলিস মায়াজম
⏺️সাইকোসিস মায়াজম
⏺️টিউবারকুলার মায়াজম

★সোরার রোগীর ধাতুগত লক্ষণ :

⏺️সর্বদা ভীতিপূর্ণ, পরিপূর্ণ, অবসাদগ্রস্ত, শ্রমবিমুখ।
⏺️মেজাজ খিটখিটে সামান্য মতের অমিল হলে ক্ষিপ্ত হয়।
⏺️স্বার্থপরতা কিন্তু নাটকীয় উদারতা দেখায়।
⏺️অস্বাভাবিক ক্ষুধা, খেলে আবার ক্ষুধা লেগে যায়।
⏺️অসম্ভব চুলকানি, চুলকানোর পর জ্বালা।
⏺️হাত পায়ের তলা জ্বলে।
⏺️দেহের বর্জ নির্গমন পথগুলি লাল বর্ণের।
⏺️যে কোন স্রাব নির্গমনে আরাম বোধ।
⏺️দাঁতে, মাড়ীতে ময়লা জমে।
⏺️কেবলই শুয়ে থাকতে চায়।
⏺️নোংরামি পছন্দ।
⏺️স্নয়ুকেন্দ্রে প্রবল বিস্তার করে কিন্তু যান্ত্রিক পরিবর্তন ঘটে না।
⏺️যে কোন সময় রোগাক্রমন বা বৃদ্ধি ।
⏺️চোখে নানা রং দেখে ও দৃষ্টিভ্রম হয়।

★সিফিলিসের রোগীর ধাতুগত লক্ষণ :
⏺️আত্নহত্যা করার ইচ্ছা।
⏺️নৈরাশ্য, হঠকারিতা, মূর্খতা, বিতৃষ্ণা।
⏺️স্মরণশক্তি ও ধারণশক্তি হ্রাস।
⏺️মানসিক জড়তায় কথা কম বলে।
⏺️মাংসে অরুচি কিন্তু দুগ্ধ খাইবার ইচ্ছা।
⏺️অগ্নিকান্ড, হত্যাকান্ডের স্বপ্ন দেখে।
⏺️সূর্যাস্ত হতে সূর্যোদয় পর্যন্ত বৃদ্ধি।
⏺️জিহ্বা মোটা ও দাঁতের ছাঁপযুক্ত।
⏺️চুলকানীবিহীন চর্মরোগ।
⏺️বিকলঙ্গতা।
⏺️অস্থির ক্ষয়প্রাপ্তি।
⏺️স্রাবের প্রচুরতা, দুর্গন্ধতা এবং স্রাব নিসরনে রোগ বৃদ্ধি।
⏺️দুষ্টজাতীয় ফোঁড়া।
⏺️অতিরিক্ত গরম-ঠান্ডা অসহ্য।

★টিউবারকুলিনাম রোগীর ধাতুগত লক্ষণ :
⏺️চিকিৎসাধীন অবস্থায়ও রোগী একই লক্ষণ ঘুরে ফিরে আসে।
⏺️একই সময়ে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়।
⏺️যে খাবারে বৃদ্ধি সেই খাবারেই আকাঙ্খা।
⏺️বিনা কারণে ঠান্ডা-সর্দ্দি লাগে।
⏺️যথেষ্ট পানাহার সত্বেও দুর্বলতা, শুষ্কতা শীর্ণতা প্রাপ্ত হয়।
⏺️কুকুর ভীতি বিদ্যমান।
⏺️উদাসীনতা ও চিন্তাশূন্যতা।
⏺️ক্রোধপরায়ণ, অসন্তুষ্ট, চঞ্চল, পরিবর্তনশীল মেজাজ।
⏺️কামোত্ততার জন্য যে কোন উপায়ে শুক্রক্ষয় করে।
⏺️বার বার চিকিৎসক বদল করে ।
⏺️জাঁকজমকের সাথে কাজ শুরু করলেও তা অসম্পূর্ণ থেকে যায়।
⏺️অনবরত ঘুরে বেড়ানো স্বভাব।
⏺️নিদ্রায় চিৎকার করে কথা বলে ।

★সাইকোসিস রোগীর ধাতুগত লক্ষণ :
⏺️ডাক্তারের কাছে লক্ষণ বলতে গিয়ে দেখে আশেপাশে কেউ আছে কিনা।
⏺️ডাক্তার ঔষধ দিয়েছে! সে আবার খোঁজাখুঁজি করে। কারণ ডাক্তার লক্ষণ গুলো পুরাপুররি শুনল কিনা। আবার জিজ্ঞাস করে কোন ঔষধ কিসের জন্য দিয়েছে।
⏺️পড়ালেখা করতে গেলেও সন্দেহ । একলাইন লেখে তো বারবার কাটাকাটি করে। চিন্তা করে এই শব্দের বদলে ঐশব্দ যোগ করি।
⏺️ঘর থেকে বের হবে দেখবে সব ঠিকঠাক মত আছে তো?
⏺️হিসাব করতে যাবে ব্যবসা অথবা চাকুরিতে সেখানেও সমস্যা, সন্দেহ আর ভূলে যাওয়া।
⏺️মনেও সন্দেহ! রাতে এই বুঝি কেউ পিঁছনে পিঁছনে আসছে; আশেপাশে কেউ আছে।
⏺️বাজার করতে যাবে সেখানেও সমস্যা এই বুঝি দোকানদার আমাকে ঠকিয়ে বেশি নিল। আমি বাজার করেছি কেউ দেখে ফললো না তো।
⏺️এই ডাক্তার আমার রোগ বুঝবে কি বুঝবেনা, আমার রোগ সারাবে কি সারাবে না সন্দেহ। আরো ২-৩ জন ডাক্তার একাত্রিত হলে ভাল হতো।
⏺️মনটি রোগের উপর পড়ে থাকে । সব সময় রোগের কথা বলে ।
⏺️রোগ সূর্যোদয় হতে সূর্যান্ত পর্যন্ত বৃদ্ধি ।
⏺️আঁচিল, টিউমার মাংস বৃদ্ধি, অন্ডকোষ প্রদাহ এর নিদর্শক।
⏺️অস্বাভাবিক গঠন। যেমন- হাত পায়ের আঙ্গুল বেশী বা কম।
⏺️ঝড়-বৃষ্টির পূর্বে বা সময় ঘনঘন মূত্র ত্যাগ।

Address

Puran Bogra
5890

Telephone

+8801705714171

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Adhunik Homoeopathic Chikitshaloy posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Adhunik Homoeopathic Chikitshaloy:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram