ডাঃ এন.এম. জামিল

ডাঃ এন.এম. জামিল ডাঃ এন.এম.জামিল ( সৈকত)
এমবিবিএস (দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ)
এডভান্সড সিএমইউ (ঢাকা )
জেনারেল ফিজিশিয়ান |
বিএমডিসি রেজিঃ নংঃ ১১৬৮৫৩

13/03/2025
25/01/2025

আসল ডাক্তার চিনে নিন:
MBBS = দেশের লাইসেন্স প্রাপ্ত মেডিকেল কলেজ হতে Bachelor of Medicine & Bachelor of Surgery নামক ব্যাচেলর ডিগ্রি পাশ করা।
BDS= দেশের লাইসেন্স প্রাপ্ত ডেন্টাল কলেজ হতে Bachelor Of Dental Surgery নামক ব্যাচেলর ডিগ্রি পাশ করা।।
MD/MS= বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল ইউনিভার্সিটি (পিজি হাসপাতাল,শাহবাগ) এর আন্ডারে নির্দিষ্ট সাবজেক্ট এ পোস্ট গ্রাজুয়েশন ডিগ্রি পাশ করা।
FCPS= বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিশিয়ান, মহাখালী এর আন্ডারে নির্দিষ্ট সাবজেক্ট এ পোস্ট গ্রাজুয়েশন ডিগ্রি পাশ করা।
D-Card/D-ortho/DCH/DDV = বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ইউনিভার্সিটি (পিজি হাসপাতাল,শাহবাগ) হতে নির্দিষ্ট স্পেশাল সাবজেক্টের উপর ডিপ্লোমা ডিগ্রি পাশ করা।

উপরোক্ত ডিগ্রি প্রাপ্তরাই ডাক্তার নামে পরিচিত এবং সবার নির্দিষ্ট লাইসেন্স রয়েছে, এবং এরা আপনাকে সুচিকিৎসা দেওয়ার উদ্দেশ্য দিনরাত পরিশ্রম করে,বই পড়ে, ৫-৬ বছরের কোর্স করে ইন্টার্ন করে এবং ট্রেইনিং নেয়।

পক্ষান্তরে DMF ,SACMO,MATS এরা হচ্ছে ডাক্তারের এসিস্ট্যান্ট হিসেবে কাজ করার জন্য ডিগ্রি প্রাপ্ত। এদের জ্ঞান, ট্রেইনিং বা বিচক্ষণতা কোনটাই উপরে উল্লিখিত ডিগ্রিপ্রাপ্ত ডাক্তারদের সমতূল্য নয়। বিভিন্ন ডাক্তারদের বা ক্লিনিকের আন্ডারে কাজ করে ওষুধের নাম, কিছু সিম্পটম মূখস্ত করে আপনাদের নির্বিকার চিকিৎসা দিয়ে যায় রোগীর ভালো মন্দ ইফেক্ট সাইড ইফেক্ট কিছু না বুঝেই।

তাই পরেরবার চিকিৎসা করার আগে অবশ্যই সামনে বসা ডাক্তারকে জিজ্ঞেস করবেন আপনি কি এমবিবিএস ডাক্তার? আপনার রেজিস্ট্রেশন নং কত? আপনি কোন মেডিকেল কলেজ হতে পাশ করেছেন!?
ভিজিটের টাকা,ওষুধ কেনার টাকা আপনার পকেট হতে যাবে এবং এই ওষুধ আপনার শরীরের উপরেই কাজ করবে। তাই নিজের চিকিৎসার ক্ষেত্রে সচেতন হোন।।
©

21/11/2024



চুলকাতে মজা লাগে।সাধারণত রাতে চুলকায়।চুলকানির মধ্যে যে কি মজা সেটা Scabies হলে বোঝা যায়।আবার চুলকানির পর যে কষ্ট বা পুরো ডিজিস প্রসেসটার মধ্যে যে কষ্ট সেটা যার হয় বা বাড়ির কোন সদস্যের হলে বোঝা যায়।

#কিদিয়ে #হয়?

Sarcoptes scabiei নামক মাইট দিয়ে হয়।

#কাদের হয়?

যে সকল পরিবেশে মানুষ বা সদস্যরা ইন্টিমেট কনটাক্ট এ থাকে তাদের হয়।সমাজে অসাস্ব্যকর পরিবেশে থাকলে হয়।মাদ্রাসা বা মেসে হয়।

#চুলকানির ধরন?

রাতে চুলকায়।প্রচন্ড চুলকায়।পরিবারের অন্য সদস্যদের ও হয় এবং চুলকায়।

#কোথায় চুলকায়?

সারা গায়ে চুলকায় বা হয়।তবে মুখ ও মাথায় সাধারনত হয়না।বাচ্চাদের মুখ ও মাথায় হতে পারে।বাচ্চাদের হাতের তলা ও পায়ের তলায়ও হতে পারে।

Line of Hebra বরাবর হয়ে থাকে।ছেলেদের পুরুষাঙ্গ ও মেয়েদের নিপলও বাদ যায়না।

#সম্পুর্ন নির্মূল এর জন্য কি করতে হয়??

অবশ্যই আক্রান্ত ব্যক্তির পাশাপাশি পরিবারের বাকি সদস্যদেরও চিকিৎসা নিতে হয়।পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা মেনে চলতে হয়।জামা কাপড় কাচা,রোদে দেওয়া, পরিস্কার থাকা বাধ্যতামূলক।

প্রথম সপ্তাহপ চিকিৎসা নেবার পর দ্বিতীয় সপ্তাহেও চিকিৎসা নিতে হয়।ক্রীমে কাজ না হলে মুখে ঔষধ খেতে হয়।

#যে ভুল করা যাবেনাঃ

নিজে মাতুব্বরি করে বা কোয়াকের কাছ থেকে বা ঔষদের দোকানদারের কাছ থেকে ঔষধ কিনে খাওয়া যাবেনা।

কোন ঔষধের প্রতিক্রিয়া নাকি সত্যিই Scabies সেটা ওরা বুঝতে পারবেনা।

বি.দ্রঃঠিক সময়ে চিকিৎসা নেয়া খুবই জরুরী।এবং সেটা কমপক্ষে এম বি বি এস পাশ করা চিকিৎসক এর কাছ থেকে।

19/11/2024

🧑‍⚕️🧑‍⚕️হাঁটু ব্যাথার রোগীর জন্যে পরামর্শ (Osteoarthritis)

১) হাই কমোড ব্যবহার করবেন।
২) ভারী জিনিষ তুলবেন না/ টানাটানি করবেন না।
৩) নামাজ পড়ার ক্ষেত্রে গদি বা মখমলের জায়নামাজ ব্যবহার করা শ্রেয়, হাতের সাপোর্ট ব্যবহার করে নামাজ পড়ার চেষ্টা করবেন,Knee cap ব্যবহার করবেন। ব্যাথা বেশি বেড়ে গেলে চেয়ারে বসে নামাজ পড়তে পারবেন,,তবে ব্যাথা কমে গেলে আবার দাড়িয়ে নিয়মমতো নামাজ পড়ার চেষ্টা করবেন। প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন।
৪) অতিরিক্ত ওজন কমানোর চেষ্টা করবেন
৫) ক্যালসিয়াম জাতীয় খাবার, ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড যুক্ত খাবার, সবুজ শাকসবজি জাতীয় খাবার খাবেন। আর গরু/খাসির মাংস, কোমল পানীয়, চিনি বা অন্যান্য refined খাদ্য পরিহার করবেন।
৬) নরম sole/ doctor sole জুতা ব্যবহার করবেন। উচু হিল পড়া নিষেধ। হাঁটার সময়ও knee cap ব্যবহার করতে পারেন।

15/11/2024

ইনহেলার সঠিক ভাবে ব্যাবহার করতে না জানার কারনে অনেকেই ইনহেলার ব্যাবহার করার পরেও শ্বাসকষ্ট বা এ্যাজমা রোগের কোনো উন্নতি হচ্ছে না
নিচের শেখানো নিয়মে ইনহেলার ব্যাবহার করুন ও সুস্থ থাকুন | ধন্যবাদ |

10/11/2024

আপনাদের স্বাস্থ্য বিষয়ক যেকোনো সমস্যা এবং পরামর্শের জন্য এখানে পোষ্ট করতে পারেন | ধন্যবাদ |

08/11/2024

ইউরিন ইনফেকশন কী ???

আমাদের শরীরে থেকে বর্জ্য ও অতিরিক্ত পানি প্রস্রাব হিসেবে বেরিয়ে যায়। প্রস্রাব বেরিয়ে যাওয়ার এই ব্যবস্থার সঙ্গে সম্পর্কিত অঙ্গগুলো নিয়ে আমাদের মূত্রতন্ত্র গঠিত। মূত্রতন্ত্রের মধ্যে থাকে ২টি কিডনি, ২টি ইউরেটার, একটি মূত্রথলি বা ব্লাডার ও একটি মূত্রনালি।

মূত্রতন্ত্রের কোনো অংশে জীবাণুর সংক্রমণ হলে সেটিকে ইউরিন ইনফেকশন বা প্রস্রাবের সংক্রমণ বলে। ডাক্তারি ভাষায় একে 'ইউরিনারি ট্র‍্যাক ইনফেকশন ' বা ' ইউটিআই ' বলা হয়।

ইউরিন ইনফেকশনের লক্ষণ :

ইউরিন ইনফেকশনের অনেকগুলো লক্ষণের মধ্যে সবচেয়ে পরিচিত কিছু লক্ষণ আছে। সেগুলো হলো -

● প্রস্রাবের সময় ব্যথা বা জ্বালাপোড়া হওয়া

● স্বাভাবিকের চেয়ে ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া

● রাতে বার বার প্রস্রাবের বেগ হওয়া

● অস্বাভাবিক গন্ধযুক্ত বা ঘোলাটে প্রস্রাব হওয়া

● হঠাৎ প্রস্রাবের বেগ হওয়া বা বেগ ধরে রাখতে কষ্ট হওয়া

● তলপেটে ব্যাথা হওয়া

● প্রস্রাবের সঙ্গে রক্ত যাওয়া

● কোমরের পেছনে পাঁজরের ঠিক নিচের অংশে ব্যাথা হওয়া

● জ্বর আসা কিংবা গরম লাগা বা শরীরে কাঁপুনি লাগা

● ক্লান্তি ও বমি বমি লাগা

আবার বাচ্চাদের ক্ষেত্রে সাধারণ লক্ষণগুলোর পাশাপাশি ভিন্ন ধরনের কিছু লক্ষণ দেখা দেয়। যেমন—

● মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাওয়া

● ঠিকমতো খাওয়া-দাওয়া করা বন্ধ করে দেওয়া

● জ্বর আসা বা শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়া

● ঘন ঘন প্রস্রাব করা কিংবা হঠাৎ বিছানায় প্ৰস্রাব করতে শুরু করা

● বমি হওয়া

ইউরিন ইনফেকশনের কারণ :

সাধারণত পায়খানায় থাকা বিভিন্ন জীবাণু মূত্রতন্ত্রে প্রবেশ করে ইউরিন ইনফেকশন ঘটায়। প্রস্রাবের রাস্তা বা মূত্রনালী দিয়ে এসব জীবাণু মূত্রতন্ত্রে প্রবেশ করে। নারী-পুরুষভেদে সবারই প্রস্রাবের ইনফেকশন হতে পারে। তবে নারীদের মধ্যে এই রোগের সংক্ৰমণের হওয়ার প্রবণতা বেশি। এর কারণ হলো, নারীদের মূত্রনালী পুরুষদের মূত্রনালীর তুলনায় দৈর্ঘ্যে অনেক ছোট
এ ছাড়া নারীদের মূত্রনালী পায়ুপথের খুব কাছাকাছি অবস্থিত। ফলে ব্যাকটেরিয়া পায়ুপথ থেকে মূত্রনালীতে প্রবেশ করে প্রস্রাবের সংক্ৰমণ ঘটানোর ।

যেসব কারণে ইউরিন ইনফেকশনের আশঙ্কা বেড়ে যায়—

● পর্যাপ্ত পানি পান না করলে

● মূত্রতন্ত্রের স্বাভাবিক প্রবাহে বাধা সৃষ্টি করে এমন রোগ হলে। যেমন: কিডনিতে পাথর হওয়া

● যৌনাঙ্গ পরিষ্কার ও শুকনো না রাখলে

● যেকোনো কারণে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেলে। যেমন: টাইপ ২ ডায়াবেটিস অথবা এইচআইভি আক্রান্ত হলে, কেমোথেরাপি অথবা দীর্ঘদিন ধরে স্টেরয়েড জাতীয় ঔষধ সেবনকালে, গর্ভধারণ করলে

● মূত্রথলি পুরোপুরি খালি করতে বাধা সৃষ্টি করে এমন রোগ হলে। যেমন: পুরুষদের 'প্রস্টেট গ্রন্থি' বড় হয়ে যাওয়া

● মাসিক চিরতরে বন্ধ হয়ে গেলে।

● প্রস্রাবের রাস্তায় নল বা ক্যাথেটার পরানো থাকলে

● আগে প্রস্রাবের ইনফেকশন হয়ে থাকলে

ইউরিন ইনফেকশন প্রতিরোধে করণীয় :

● টয়লেটে টিস্যু ব্যবহারের সময়ে সামনে থেকে পেছনে পরিষ্কার করুন

● যৌনাঙ্গ শুকনো ও পরিষ্কার রাখুন।

● প্রচুর পানি পান করুন। দৈনিক কমপক্ষে ৬ থেকে ৮ গ্লাস পানি পান করা উচিত

● প্রস্রাব করার সময়ে মূত্রথলি সম্পূর্ণ খালি করার চেষ্টা করুন

● সহবাসের পরে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব প্রস্রাব করুন

● ১ থেকে ৩ বছর বয়সী বাচ্চার ডায়পার বা কাপড়ের ন্যাপি নিয়মিত পরিবর্তন করুন।

যা করবেন না :

● প্রস্রাবের বেগ আসলে তা ধরে রাখবেন না

● প্রস্রাব করার সময়ে তাড়াহুড়ো করবেন না

● চিনিযুক্ত খাবার ও পানীয় খাবেন না। এগুলো জীবাণু বেড়ে উঠতে সাহায্য করতে পারে

ইউরিন ইনফেকশনের চিকিৎসা :

ইউরিন ইনফেকশনের লক্ষণ দেখা দিলে সেগুলো উপেক্ষা না করে একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

ডাঃ এন.এম.জামিল ( সৈকত)
এমবিবিএস (ডিজেএমসি )
এডভান্সড সিএমইউ (ঢাকা )
জেনারেল ফিজিশিয়ান |
বিএমডিসি রেজিঃ নংঃ ১১৬৮৫৩

Address

Bogra

Telephone

+8801727500971

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ডাঃ এন.এম. জামিল posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to ডাঃ এন.এম. জামিল:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category