Dr. Aliul Islam Ashik

Dr. Aliul Islam Ashik মেডিসিন, ডায়াবেটিস ও হৃদরোগ চিকিৎসক। আপনাদের যেকোনো চিকিৎসা ও পরামর্শে পাশে আছি।

রোগীটি যখন খারাপ হলো তখন ডা. সজীব দৌড়ে আসলেন। তখন,যেভাবে একজন ডাক্তার আসেন ঠিক সেভাবেই আসলেন। পালস চেক করলেন সিপিআর শুর...
11/09/2024

রোগীটি যখন খারাপ হলো তখন ডা. সজীব দৌড়ে আসলেন।
তখন,যেভাবে একজন ডাক্তার আসেন ঠিক সেভাবেই আসলেন। পালস চেক করলেন সিপিআর শুরু করলেন,,এক সাইকেল, দুই সাইকেল, তিন সাইকেল, তারপর একটু থামলেন,,এর মধ্যে দেখলাম সিস্টার কি যেন দিচ্ছেন, নিশ্চয়ই এড্রেনালিন,,তারপর আবার এক, দুই, তিন করে আরো তিন সাইকেল, মোট ছয় সাইকেল। নাহ, কোন গল্প করছি না,সিসি টিভির ফুটেজ দেখে বলছি,,,কি প্রাণান্তকর চেষ্টা!!

এ ব্যাপারটার সাথে আমি বেশ পরিচিত,, আমরা যারা সিসিইউ বা আইসিইউতে কাজ করি তারা এমনটা মাঝে মাঝে ফেস করি। তখন আমরা এমনই করি,,সিপিয়ার দেই, ডিসি শক দেই,,শুধু আমরা না, পুরো দুনিয়ার তাবৎ ডাক্তাররাই এটাই করে থাকে,,কেউ ফিরে, কেউ ফিরে না।

ডাক্তার সজীবের সেই রোগীটিও ফিরে নি,,এটাই নিয়তি।কারন আমারা কেউ ঈশ্বর নই,, অমরত্ব এর কোন দাওয়াই ডাক্তারদের কাছে নেই।
এ পর্যন্ত ঠিকই ছিল। রোগীর লোকজন এগিয়ে আসলেন,,,হয়তো ডাক্তার সজীব ভেবেছিল, তাকে হয়তো বলবে,,ডাক্তার সাব আপনি অনেক চেস্টা করেছেন,,

কিন্তু তারা সজীবের কলার ধরে চড় মারে, থাপ্পড় মারে, ঘুষি মারে,,সজীব হয়তো ভেবেছিল,এবার মনে হয় ছেড়ে দিবে,,কিন্তু তারা ছাড়ে না,,মারতেই থাকে, মারতেই থাকে,,সজীবের কানের পর্দা ফেটে যায়,, কান দিয়ে গলগল করে রক্ত পড়তে থাকে,,

সজীব পড়ে যায়,,কিন্তু সেতো বাংলাদেশের ডাক্তার,,তেলাপোকার মতো,, তাই এবার ওরা পা দিয়ে সজীবের মুখটা পা দিয়ে মাড়াতে থাকে,,যেন থেতলে দিবে একটা তেলাপোকাকে,, সজীব তখনও ভাবছে এবার মনে হয় ছেড়ে দিবে,,আর যাই হোক সে মানুষ তো,,

কিন্তু ওরা থামে নি,,মারতে মারতে নিয়ে যায় নিচতলায় যেন সমস্ত মানুষের সামনে আরো পেটানো যায়,,,সিসিইউ তে সজীব এর ছোপ ছোপ রক্ত, সিড়িতে রক্ত,,আর কি লিখবো!!!

ছবি টা বা ভিডিও টা আমি আপ্লোড করেনি,,, ইচ্ছা করেই করেনি,,কারন সে যেভাবে হাসপাতালের ফ্লোরে অচেতন হয়ে পড়ে আছে যেন সে একটা চোর,একটা ডাকাত, একটা রেপিস্ট, নাকি একটা গিনগিনে সাপ,,কিম্বা ফুটপাতে দগদগে ঘা নিয়ে কেউ শুয়ে আছে ভিক্ষার থালা হাতে,,

এটাই কি আমাদের প্রাপ্য,,এর জন্যই কি আমরা সেবা দিব,,পরিবর্তন কি আসবে,,,মনে হয় না,,এর আগেও এভাবে মারা হয়েছে,হত্যা করা হয়েছে কিন্তু বিচার হয় নি,,কেন জানি মনে হয় সমাজের শিক্ষিত মানুষেরও একটা মৌন সম্মতি আছে,,,কথা বলার সময় এরা তবে, কিন্তু,অথবা, কিম্বা লাগিয়ে জাস্টিফাই করার চেস্টা করে,,,

আমি যখন ভিডিও টি দেখছিলাম, তখন মনে হয়ে ছিল, হে আল্লাহ তুমি সব অন্ধকার করে দাও,,আমার যেন সজীবকে দেখতে না হয়,,,কোনদিন যেন ওর সাথে আমার দেখা না হয়,,জানি না, সে সুস্থ হবে কি না,,যদি সুস্থ হয়ে সে আমাকে বা আপনাকে যদি প্রশ্ন করে, আমাকে এভাবে সাপের মতো পিটালো, আমার মাথার হাড্ডি ভেংগে দিল,আমার কানের পর্দা ফাটিয়ে আমাকে প্রতিবন্ধী করে দিল,,তুমি কি করেছিলে তখন,,বিচার করতে পেরেছিলে,,আমি বা আপনি তখন কি উত্তর দিব,,,আহারে!!!

Riad Sharif

স্বাধীনতার বুনো উল্লাস যেন আমাদের পেয়ে না বসে। দেশ ও জাতির আর কোনো জান, মালের ক্ষতি যেন না হয়।
05/08/2024

স্বাধীনতার বুনো উল্লাস যেন আমাদের পেয়ে না বসে। দেশ ও জাতির আর কোনো জান, মালের ক্ষতি যেন না হয়।

05/08/2024

আহা! কত শত মানুষের রক্তে অর্জিত হলো এই স্বাধীনতা।
জ্বলে পুড়ে মরে ছাড়খাড় তবু মাথা নোয়াবার নয়।

10/05/2024

রোগীকথনঃ
আজকে আবার এসেছি একজন রোগীকে নিয়ে লিখতে।
এটিপিক্যাল কোনো রোগী পেলে সবার সাথে শেয়ার করতে ভালো লাগে।

প্রায় ১ মাস আগের কথা। ৪০ বছরের এক মধ্যবয়স্ক ভদ্রলোক আসলেন আমার কাছে তেতুলিয়া পঞ্চগড় থেকে। তিনি প্রায় ৭৫ কিমি পথ পাড়ি দিয়ে এই অধমের কাছে এসেছেন। উনি নদী থেকে পাথর তুলে জীবিকা নির্বাহ করেন। কি কষ্ট জিজ্ঞাসা করায় বললেন উনার অনেক বেশি মাথা ব্যথা, প্রায় ১ দিন পর পর তীব্র মাথা ব্যথা উঠছে। উনার ভাষ্য মতে, মাথা ব্যথা উঠলে উনার নাকি মনে হয় নিজের মাথা নিজেই ফাটিয়ে ফেলবে।
আমি মাথা ব্যথার ডিটেইলস হিস্ট্রি জানতে চাইলাম। বললেন উনার কপালের দিকে ব্যথা হয়, তীব্র ও অসহ্য ব্যথা হয়।
ব্যথা উঠলে চোখ লাল হয়ে যায়, চোখ দিয়ে পানি পড়ে, নাক বন্ধ হয়ে যায়। এরপর আমি জিজ্ঞাসা করি রাতে মাথা ব্যথা হয় কিনা? ব্যথায় কখনো ঘুম ভেংগে যায় কিনা। উনি বললেন, ঠিক প্রায় রাত ৩ টার দিকে ঘুম ভেংগে যায়।

আমি প্রাইমারী ডায়াগনোসিস করলাম "ক্লাস্টার হেডেক" ("Cluster Headache").
কারন তীব্র মাথা ব্যথা, নাকে পানি পড়া, চোখ লাল হয়ে যাওয়া, চোখ দিয়ে পানি পড়া, রাতে ব্যথায় ঘুম ভেংগে যায় (Alarm clock headache) এগুলো সবই ক্লাস্টার হেডেক এর লক্ষন। সে অনুযায়ী ওষুধ দিলাম।

আজকে ৩৫ দিন পরে উনি ফলোআপ এ এসেছেন। এখন আলহামদুলিল্লাহ সম্পূর্ণ সুস্থ আছেন। এই পুরা সময়ে উনার কোনো 'acute attack' হয় নি। আলহামদুলিল্লাহ, সুস্থতার মালিক একমাত্র আল্লাহ। আমি শুধু চেষ্টাকারি।

পরিশেষে বলতে চাই, সব মাথা ব্যথাই মাইগ্রেন বা টেনশন টাইপ হেডেক নয়, কিছু মাথা ব্যথা ক্লাস্টার হেডেক ও হয়।

রোগীকথনঃ ১৮ বছরের এক মহিলা রোগি আসলেন চেম্বারে। ২ মাস আগে ভ্যানগাড়ি থেকে হঠাৎ পড়ে যান তিনি। আমার কাছে এসেছেন ২ মাস পরে। ...
07/05/2024

রোগীকথনঃ

১৮ বছরের এক মহিলা রোগি আসলেন চেম্বারে। ২ মাস আগে ভ্যানগাড়ি থেকে হঠাৎ পড়ে যান তিনি। আমার কাছে এসেছেন ২ মাস পরে। সাথে কিছু রিপোর্ট ও প্রেস্ক্রিপশন নিয়ে এসেছেন। রোগীর বর্তমান ও পুর্বের অসুবিধা মনোযোগের সাথে শুনলাম এবং পুর্বের রিপোর্ট ও প্রেস্ক্রিপশন দেখলাম। মাথার সিটি স্ক্যান রিপোর্ট করিয়েছিলো, সেটায় দেখলাম তার মাথার পিছনের অক্সিপিটাল বোনে ফ্রাকচার।
এখন সমস্যা হচ্ছে মাঝে মাঝে অজ্ঞান হয়ে যায়, মাথা ব্যথা, ঘুম ঘুম ভাব।
আমি উনাকে প্রপার এক্সামিনেশন করি। তেমন কোনো অসুবিধা পাই না। কিন্তু হঠাৎ খেয়াল করি যে, রোগীর চোখ (স্ক্লেরা) অনেকটা নীল রঙ এর। তখনি মাথায় রোগটা স্ট্রাইক করে। জিজ্ঞেস করলাম আপনার চোখ কি আগে থেকেই নীল রঙ এর? রোগি বললেন, জি স্যার। আমার চোখ নীল দেখে অনেকেই আমাকে সাপ বলে। কারণ সাপের চোখ নীলাভ।

এরপর জিজ্ঞেস করলাম, ছোট বেলায় কখনো আপনার হাড় ভেঙ্গেছিল কিনা? রোগী বললো, স্যার ছোট বেলায় আমার মোট ৫ বার হাত ও পায়ের হাড় ভেঙে গিয়েছিল। জাস্ট দাঁড়ানো অবস্থা থেকে পিছলে পড়ে গেলেই আমার হাড় ভেংগে যেত। এখন আবার একবার মাথার হাড় ভাঙ্গলো।

আমার আর রোগটা বুঝতে বাকি রইলো না।
আমি ডায়াগনোসিস করলাম এক বিরল রোগ 'Osteogenesis Imperfecta' (অস্টিওজেনেসিস ইম্পারফেক্টা)।

এই রোগে শরীরের হাড় দুর্বল হয়ে যায়। হাড়ের মিনারালাইজেশন কম হয়। তাই অল্প আঘাতেই হাড় ভেঙ্গে যায়। রোগীর স্ক্লেরা নীল হয়ে যায়।
এই রোগে আক্রান্ত রোগী খুব বেশি একটা পাওয়া যায় না। ইনি আমার পাওয়া এই রোগের প্রথম রোগী।

পরিশেষে একটি কোটেশন দিয়ে শেষ করতে চাই।
'The eye can't see, what the mind doesn't know'.

19/04/2024

আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ তায়ালা আমাকে চিকিৎসক বানিয়েছেন। আশরাফুল মাখলুকাত এর সেবা করার সুযোগ করে দিয়েছেন। এটা নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালার দেয়া অনেক বড় নিয়ামত।
রোগীর সুস্থতা, সেরে ওঠা একজন চিকিৎসকের মনে কি পরিমাণ আনন্দ দেয় এটা বলে বোঝানো সম্ভব নয়।

আজকে এক রোগীর কথা লিখব।
২২ বছরের এক জীর্ণশীর্ণ মহিলা রোগী চেম্বারে প্রবেশ করলেন। চোখে মুখে উৎকন্ঠা, হতাশার ছাপ। মাত্র ৩ মাস আগে তিনি এক ফুটফুটে মেয়ে সন্তানের জন্ম দিয়েছেন।এর পর থেকেই বাধলো বিপত্তি। অসুস্থতা তার আর পিছু ছাড়ছেনা।
২ মাসে সে মোট ১১ ব্যাগ ব্লাড তার শরীরে নেয়। সাথে অনেক শ্বাসকষ্ট, পা ফুলে যাওয়া, গিরায় গিরায় ব্যথা।
আমার কাছে আসলেন এক গাদা ফাইল, রিপোর্ট নিয়ে। প্রায় ৫-৬ জায়গায় কনসালট্যাশন নেয়া। ৩ বার ২ মেডিকেল কলেজে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নেয়া। আমি এত ফাইল দেখে শুরুতেই ভড়কে গেলাম। আমি ছোট মানুষ, এত জটিল রোগীর ব্যাপারে কি বা করতে পারি।
তবুও সময় নিয়ে সব প্রেস্ক্রিপশন ও রিপোর্ট দেখলাম। রোগীর সব সমস্যা, কি কি চিকিৎসা নিয়েছেন সব ধারাবাহিক ভাবে শুনলাম। এখনো মনে আছে আমি প্রায় ৫৫ মিনিট সময় ধরে তার হিস্ট্রি নিয়েছি, এক্সামিনেশন করেছি। এরপর প্রাথমিক রোগ চিন্তা করে হাসপাতালে ভর্তি হতে বলি। হাসপাতালে ভর্তি হয়ে আবারো ব্লাড দিতে বলি। তখন তার প্রাথমিক রোগ চিন্তা করি SLE. কিন্তু হাসপাতালে ৩ ব্যাগ ব্লাড দেয়ার ৭ দিন পরে দেখি আবার তার শরীরে রক্তস্বল্পতা। তখন আমার কনসালটেন্ট স্যারদের পরামর্শ নেই। স্যারদের সাথে পরামর্শ করে আমরা কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষা পাশের জেলায় পাঠাই। যেহেতু আমাদের ঠাকুরগাঁও এ সব পরীক্ষা নিরীক্ষা করার সুযোগ নেই। পরীক্ষার ফলাফল আমরা যা চিন্তা করি তাই আসে। ডায়াগনোসিস হয় Autoimmune Hemolytic Anemia due to SLE.
এর পর সে অনুযায়ী চিকিৎসা শুরু করি এবং রোগীকে আশ্বাস দেই যে তিনি সুস্থ থাকবেন ইনশাআল্লাহ। রোগী বারবার জিজ্ঞেস করেন তার শরীরে এবার ব্লাড থাকবে তো?
আজকে ৪ মাস পরে রোগী আবার ফলো আপে এসেছিলেন।
আলহামদুলিল্লাহ এই ৪ মাসে তার শরীরে এক ব্যাগ ব্লাড ও দিতে হয়নি। আজকে হিমোগ্লোবিন ১১.৫ মি.গ্রা./ডে.লি.। এখন তিনি আল্লাহর রহমতে সুস্থ আছেন।

এই অনুভূতি মনে চরম আনন্দ দেয়। পেরিফেরির একটি জেলায় থেকে ছোট একজন চিকিৎসক হিসেবে এটা আমার পরম পাওয়া। আমি অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই আমার সিনিয়র স্যারদের যারা আমাকে সব সময় বিভিন্ন বিষয়ে পরামর্শ, উপদেশ, সাপোর্ট দিয়েছেন।

আলহামদুলিল্লাহ, আজ বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডারে যোগদানের ২ বছর পূর্ণ হলো। ২০২২ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারী যোগদান করেছিলাম আমার প্র...
28/02/2024

আলহামদুলিল্লাহ, আজ বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডারে যোগদানের ২ বছর পূর্ণ হলো। ২০২২ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারী যোগদান করেছিলাম আমার প্রথম কর্মস্থল 'ঠাকুরগাঁও সদর UH&FPO অফিস' এ। সময় কত দ্রুত বয়ে যায়। মনে হলো, এইতো সেদিন চাকরিতে যোগদান করলাম। আলহামদুলিল্লাহ, এই স্বল্প সময়ের চাকরী জীবনে সিনিয়র স্যারদের স্নেহ, কলিগদের সাহায্য, আশেপাশের মানুষের ভালোবাসা পেয়েছি অনেক। আলহামদুলিল্লাহ, সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহর জন্য যিনি এপর্যন্ত সকল পথচলাকে মসৃণ করে দিয়েছেন।দোয়া চাই, যেন সামনের পথটাও আল্লাহর রহমতে ভালোভাবে পাড়ি দিতে পারি।

চলে গেলেন মেডিসিন বিভাগের কিংবদন্তি আমাদের সকলের অত্যন্ত প্রিয়, শ্রদ্ধেয় প্রফেসর রিদওয়ানুর রহমান স্যার। আল্লাহ স্যারকে জ...
25/10/2023

চলে গেলেন মেডিসিন বিভাগের কিংবদন্তি আমাদের সকলের অত্যন্ত প্রিয়, শ্রদ্ধেয় প্রফেসর রিদওয়ানুর রহমান স্যার। আল্লাহ স্যারকে জান্নাতুল ফেরদৌসের উচু মাকাম দান করুন। স্যারের সাথে কত স্মৃতি, আর কত কথাই আজ মনে পড়ছে। সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সেন্ট্রাল প্রেজেন্টেশন এর শেষে স্যারের স্পিচ সকল শিক্ষক এবং ছাত্ররা কিভাবে এনজয় করতেন এটা বলে বোঝানো সম্ভব নয়। সম্ভবত প্রত্যেক সোহরাওয়ার্দীয়ান স্যারের এই বিষয়টাকে সারাজীবন মনে রাখবেন। যেকোনো বিষয়েই স্যারের গুছানো সামারাইজড স্পিচ ছিলো অসাধারণ। স্যারের অসংখ্য ডায়ালগ আজ মনে ঘুরপাক খাচ্ছে৷
স্যারের অমর বাণী, If you think the common thing, you are commonly correct. If you think the rare thing, you are rarely correct.

আজ এই মুহুর্তে BD Physician গ্রুপে রাত ৯.৩০ মিনিট থেকে স্যারের ওয়েবিনারে থাকার কথা ছিলো। এর আগেই স্যার আমাদের ছেড়ে চলে গেলেন।

Address

Thakurgaon
Rājshāhi

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Aliul Islam Ashik posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Aliul Islam Ashik:

Share

Category