হোমিওপ্যাথির টিপস

হোমিওপ্যাথির টিপস হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নিন সুস্হ্য থাক

🧶হোমিওপ্যাথির ইচ্ছা/অনিচ্ছা নিয়ে কিছু কথাঃ-⏭️ ইচ্ছা___১. মাংস খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা- ম্যাগ কার্ব, মার্ক সল, নেট্রাম মিউর, ট...
15/08/2025

🧶হোমিওপ্যাথির ইচ্ছা/অনিচ্ছা নিয়ে কিছু কথাঃ-
⏭️ ইচ্ছা___
১. মাংস খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা- ম্যাগ কার্ব, মার্ক সল, নেট্রাম মিউর, টিউবার, কার্ব ভেজ।
২. মাছ খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা- কার্বভেজ।
৩. মদ খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা- নাক্স ভোম, সালফার, মেডো, সিফিলিনাম, আর্সেনিক,ওপিয়াম, পালস, ল্যাকেসিস, ফসফরাস, টিউবার।
৪. মিষ্টি খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা- আর্জেন্টাম, সিনা, চায়না, মেডোরিনাম, সালফার, লাইকো।
৫. লবন খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা- নেট্রাম মিউর, এলো, আর্জেন্ট নাইট, ক্যাল ফস, থুজা, কোনিয়ম, স্যানিকিউলা, ভিরেন্ট্রাম এলবাম, টিউবার।
৬. রসাল ফল খাওয়ার ইচ্ছা- আর্সেনিক, ক্যাল কার্ব, এসিড ফ্লোর, কষ্টিকাম, এসিড ফস, টিউবার, মেডো।
৭. দোল খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা- সিনা, ক্যামোমিলা।
৮. আপেল খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা- এন্টিম টার্ট।
৯. সর্বদা ঘুরে বেড়ানোর ইচ্ছা- টিউবার, আয়োডিন, ক্যাল ফস।
১০.টক জাতীয় বস্তু খাওয়ার ইচ্ছা- এন্টিম ক্রুড, আর্সেনিক, ল্যাকেসিস, মেডো, নেট্রাম মিউর, ফসফরাস, হিপার, থুজা, সিপিয়া, পালস।
১১. দুধ খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা- আর্সেনিক, অরম মেট, ল্যাক ক্যান, মার্কসল, রাসটক্স, টিউবার, নেট্রাম।
১২. উপুর হয়ে শুতে ইচ্ছা- মেডোরিনাম, সিনা।
১৩. চিৎ হয়ে শুতে ইচ্ছা- রাসটক্স, নেট্রাম মিউর, পালস, ক্যাল কার্ব।
১৪. বেদনার পাশে কাঁথ হয়ে শুতে ইচ্ছা- ব্রায়োনিয়া,পালস, ক্যাল কার্ব, ক্যালি কার্ব।
১৫. প্রবল ডিম খাওয়ার ইচ্ছা- ক্যাল কার্ব।
১৬. জল খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা- আর্সেনিক, ল্যাক ক্যান, এসিড ফ্লোর।
১৭. পেঁয়াজ খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা- থুজা।
১৮. ডান পাশে কাঁথ হয়ে শোয়ার ইচ্ছা- ফসফরাস, লাইকো
১৯. বাম পাশে কাঁথ হয়ে শোয়ার ইচ্ছা- মার্ক সল, ক্যালি মিউর, ক্যাল কার্ব, এলুমিনা।
২০. পাখার বাতাসের প্রবল ইচ্ছা- কার্ব ভেজ, ফসফরাস, মেডো।

⏭️ অনিচ্ছা__
১. মাংস খেতে সম্পূর্ন অনিচ্ছা- ক্যালি কার্ব, গ্রাফাইটিস, পালস, সিপিয়া, প্রেট্রোলিয়াম, সালফার, নাক্স, চায়না।
২. মাছ খাওয়ার অনিচ্ছা- নেট্রাম মিউর, ফসফরাস।
৩. মিষ্টি খেতে অনিচ্ছা- কার্বভেজ, গ্রাফাইটিস, সেলিনিয়াম, সাইলিশিয়া।
৪. লবন খেতে অনিচ্ছা- আর্সেনিক, নেট্রাম সালফ, চায়না।
৫. দোল খাইতে ভয় বা সম্পূর্ন অনিচ্ছা- বোরাক্স।
৬. আটা, ময়দা, ভাত, খাদ্যদ্রব্য খেতে অনিচ্ছা- নেট্রাম কার্ব।
৭. একেবারে বেড়ানোর অনিচ্ছা - ব্রায়োনিয়া, জেলস।
৮. টক জাতীয় দ্রব্য খাওয়ার অনিচ্ছা- সালফার, নাক্স ভোম।
৯. দুধ খাওয়ার চরম অনিচ্ছা- ক্যাল কার্ব, সিনা, নেট্রাম সালফ, ম্যাগ কার্ব, ফসফরাস, পালস, সিপিয়া।
১০. উপুড় হয়ে শুইতে অনিচ্ছা- রাসটক্ম, নেট্রাম মিউর, পালস।
১১. চিৎ হয়ে শুতে অনিচ্ছা- মেডোরিনাম, সিনা।
১২. বেদনা পাশে চেপে শুতে অনিচ্ছা- ফসফরাস।
১৩. ডিম খাওয়া অনিচ্ছা- ফেরাম মেট, সালফার, কলচিকাম।

🦋হোমিওপ্যাথির হেল্প টিপস~1✍️পা ফস্কাইয়া পড়িয়া,হোচট খাইয়া,ভারীদ্রব্য উঠাইতে গিয়া,কোন আঘাত প্রাপ্ত হয়ে গর্ভস্রাবের আসঙ্কায়...
12/08/2025

🦋হোমিওপ্যাথির হেল্প টিপস~

1✍️পা ফস্কাইয়া পড়িয়া,হোচট খাইয়া,ভারীদ্রব্য উঠাইতে গিয়া,কোন আঘাত প্রাপ্ত হয়ে গর্ভস্রাবের আসঙ্কায় সদৃশ ঔষধ ঃআর্ণিকা।
2✍️গোসলে সালফারের সার্বদৈহিক,রাসটক্সে চর্মরোগ ও বাত,নেট্রাম সাল্ফে হাঁপানি,ক্যালকেরিয়া কার্বে আমবাত ও বাতের বৃদ্ধি।
3✍️অগ্নিদগ্ধ স্হানে ক্যান্থারিস মাদার এক আউন্স উষ্ণ গরম পানিতে ৪/৫ফোটা মিলিয়ে পরিস্কার কাপড়ের টুকরা ভিজিয়ে পট্টি দিলে দগ্ধ স্হানে জ্বালাপোড়া কমে যায় এবং ফোস্কা পড়ে না।দগ্ধ স্হানে ফোস্কা পড়ার পরে আসলে রোগীর জন্য ৬,৩০,২০০ শক্তি সেবন করতে দিলে ক্ষত হয় না।দগ্ধ স্হানে ক্ষত সারতে বিলম্ব হলে কষ্টিকাম সেবনে দ্রুত আরোগ্য লাভ করবে।
4✍️গাড়িতে চড়লে রোগ বৃদ্ধির সদৃশ ঔষধ কোকুলাস ইন্ডিকা,গাড়িতে উঠলে উপশম হলে সদৃশ ঔষধ এসিড নাইট্রিক।
5✍️পানি দেখে বা পানির শব্দে রোগ বৃদ্ধির সদৃশ ঔষধ:লাইসিন,উজ্জ্বল আলোয় রোগ বৃদ্ধির সদৃশ ঔষধ ষ্ট্রামোনিয়াম।
6✍️শিশুর গায়ে অম্লগন্ধ,বারবার ধৌত করা সত্ত্বেও দুর না হলে সদৃশ ঔষধ:
এসিড সাল্ফ,হিপার সাল্ফ,ম্যাগ কার্ব,রিউম ইত্যাদি।
7✍️যে সকল রোগীর সকল রোগ বজ্রপাতের সময় ও পুর্বে বৃদ্ধি পায় তাদের সদৃশ ঔষধ: ফসফরাস,সোরিনাম,মেডোরিনাম,সিপিয়া,রডোডেন্ড্রন।
8✍️মাথা ব্যাথার সময় জোরে চেপে ধরলে আরামদায়ক সদৃশ ঔষধ পালসেটিলা,গরম কাপড়ে চেপে বাধিয়া রাখিলে আরামে সাইলেসিয়া।
9✍️থুজা অক্সিডেন্টালের রোগী চিত্রঃমণের মাঝে বদ্ধমূল ধারনা,অনিদ্রা,নিদ্রাকালে ঘর্ম,লবন প্রিয়,মৃত ব্যাক্তির স্বপ্ন,আঁচিল ইত্যাদি।
10✍️রমনীর ঋতুস্রাব সময়ের পূর্বে ও অতিরিক্ত,গর্ভপাতের পর শরীরটা ভালো যাচ্ছে না,অমাবস্যায় একমাত্রা সালফার জরুরি।**ডাঃ লিলি।
11*মৎস্য খাইতে বেশি প্রীয় রোগীর সদৃশ ঔষধ: ফসফরাস,নেট্রাম মিউর,নেট্রাম সাল্ফ রিউম ইত্যাদি।
12*নেট্রাম মিউরের রোগী সান্ত্বনায় রোগযন্তনা বৃদ্ধি পায়,পালসেটিলার রোগী সান্ত্বনা চায়,আর্জেন্টাম নাই রোগী উৎকন্ঠায় ব্যাকুল।
13*ভিরেট্রাম এলবমের রোগী চিত্র:মল দুর্গন্ধ,ঘর্ম,বমন অতিরিক্ত,অদম্য পিপাসা,অম্লখাদ্যের ইচ্ছা,উন্মাদন,অশ্লীল বাচালতা ইত্যাদি।
14*মাথায় অতিরিক্ত ঘর্মাক্ত হলে সদৃশ ঔষধ: ক্যালকেরিয়া কার্ব,স্যানিকুলা, সাইলেসিয়া,ম্যাগনেসিয়া মিউর ইত্যাদি।
15*মাথা ব্যাথার সময় জোরে চেপে ধরলে আরামদায়ক সদৃশ ঔষধ পালসেটিলা,গরম কাপড়ে চেপে বাধিয়া রাখিলে আরামে সাইলেসিয়া উপযোগী।
16*শরীরের বিশেষ স্থানের মাংসপেশী নেচে নেচে উঠলে সদৃশ ঔষধ:এগারিকাস,ইগ্নেসিয়া, জিঙ্কাম,ক্রোকাস স্যাট ইত্যাদি।
17*ওপিয়ামের রোগীচিত্রঃঅর্ধনির্মীলিত চক্ষু,নিদ্রালুতা,নাকডাকা,পক্ষাঘাতের মত দুর্বলতা ও অনুভুতিহীন,কোষ্ঠবদ্ধতা,গরমকাতর ইত্যাদি।
18*শিশুর গায়ে অম্লগন্ধ,বারবার ধৌত করা সত্ত্বেও দুর না হলে সদৃশ ঔষধ:এসিড সাল্ফ,হিপার সাল্ফ,ম্যাগ কার্ব,রিউম ইত্যাদি।
19*ঋতুস্রাবের আগে সময় ও পরে স্নায়বিক মাথাব্যথার সদৃশ ঔষধ:ল্যাকেসিস,লিলিয়ান, সিকেলি,ক্রোকাস স্যাট ইত্যাদি।
20*এসিড ফ্লোর ও এসিড পিকরিক ছাড়া আর সকল এসিডের রোগীর স্বাধারন লক্ষণ হলো দুর্বলতা ও শীতকাতরতা।
21*বাত রোগীর কেলি কার্ব প্রথম বৃদ্ধি ছাড়া ক্রিয়া শুরু করে না।রোগ বৃদ্ধি দেখে ঘাবড়ে ঔষধ পাল্টিয়ে ভুল করবেন না।
22*শিশুর দাঁত উঠার সময়ে ক্ষয়প্রাপ্ত হলে সদৃশ ঔষধ: ক্রিয়োজোট,
ষ্ট্যাফিসাগ্রিয়া,ক্যালকেরিয়া ফ্লোর,ক্যালকেরিয়া ফস ইত্যাদি
23*রোগীর ঢেকুরে পঁচা ডিমের গন্ধ বের হলে সদৃশ ঔষধ :আর্ণিকা মন্টেনা, গ্রাফাইটিস, এন্টিম টার্ট,সোরিনাম ইত্যাদি।
24*প্রস্রাবে ঘোড়ার চোনার মতো ঝাঁঝালো গন্ধ থাকা রোগীর সদৃশ ঔষধ: এসিড নাইট্রিক, এসিড বেঞ্জোয়িক,মেডোরিনাম ইত্যাদি।
25*বোরাক্সের রমনীর গাঢ় স্বেতপ্রদর,মাসিক কম,বাধক,সন্তান উৎপাদন ক্ষমতা কম,১/২টি সন্তান হয়, কোঁকড়ানো চুল ইত্যাদি।
26*চুল গুচ্ছ বদ্ধ কোঁকড়ানো রোগীর সদৃশ ঔষধ:বোরাক্স,লাইকোপোডিয়াম,এসিড ফ্লোর,সোরিনাম,টিউবারকুলিনাম ইত্যাদি।
27*নানা প্রকার টিকার কুফল যুক্ত রোগীর চিকিৎসা করার প্রারম্ভে এক মাত্রা উচ্চ শক্তির থুজা প্রয়োগে রোগীর প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় পরে সুনির্দিষ্ট ঔষধ সেবনে রোগ সম্পূর্ণ আরোগ্য লাভ করে।থুজা প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে ব্যর্থ হলে সালফার অথবা সোরিনামের প্রয়োজন হয়। এই সকল ঔষধ বিফলে পাইরোজিনাম ২/১মাত্রা প্রয়োগের ফলে প্রতিক্রিয়া শুরু হয়,রোগীর সদৃশ ঔষধটি দ্রুত কার্যকর হবে, রোগীর আদর্শ আরোগ্য লাভ করবে।
28*ভীষণ স্বার্থপর রোগীর সদৃশ ঔষধ: সালফার,আর্সেনিক,লাইসিন, ল্যাকেসিস,পালসেটিলা, সিপিয়া,টিউবারকুলিনাম ইত্যাদি।
29*রোগী সামান্য প্রতিবাদ সহ্য করতে পারে না রেগে যায়,সদৃশ ঔষধ: ইগ্নেসিয়া,ফেরামমেট,এনাকার্ডিয়াম,কোকুলাস ইন্ডিকা ইত্যাদি
30*ক্রুদ্ধ স্বভাবের রোগীর সদৃশ ঔষধ:নাক্স ভুমিকা,হিপার সাল্ফ, আর্সেনিক,সোরিনাম,স্ট্যাফিসেগ্রিয়া,এসিড নাইট্রিক ইত্যাদি।
31*বংশগত মানসিক রোগীর সদৃশ ঔষধ:ল্যাকেসিস,ফসফরাস,সিফিলিনাম,ভিরেট্রাম এলবাম,আর্জেন্ট নাই/মেট,অরাম এনাকার্ডিয়াম ইত্যাদি।
32*ঠান্ডা লাগার প্রবনতা আরোগ্যে সদৃশ ঔষধঃক্যাল-কার্ব,ক্যাল-ফস,কেলি-কার্ব, কেলিফস,লাইকো,মার্ক,হিপার,ব্যারাইটা কার্ব ইত্যাদি।
33*কেলি কার্বের রোগী চিত্র:মোটাদেহ,ক্রোধী,ঝগড়াটে,ভীত,শীতকাতর,খাদ্য গ্রহণের পর ও রাত ৩টা-৫টায় রোগ বৃদ্ধি।
34*ধাতুগত গভীর কার্যকররী:সাইলেসিয়া,ফসফরাস,হিপারসাল্ফ,সালফার,কেলি কার্বের প্রতিক্রিয়ায় মৃত্যুর আশংকা থাকে।
35*ডাঃ বার্নেটের মতে টিকার কুফলে মৃগী,দৃষ্টিলোপ,নখবিকৃতি,হাঁপানি,ঋতুর গোলযোগ,টিউমার,ফোঁড়া,চর্মরোগ,মস্তিষ্কের বিকৃতি ইত্যাদি হয়।
36*ঋতুস্রাব কালে রমনীর চোখমুখে আগুনের হলকা প্রবাহিত হলে সদৃশ ঔষধ:ফেরম মেট,স্যাংগুনেরিয়া নাইট,গ্লোনইন ইত্যাদি।
37*স্পাইজেলিয়ার রোগী:সামান্য কারণে ক্রোধ,অসন্তুষ্টি,শব্দ,নড়াচড়া অসহ্য,সূচালো বস্তুতে ভয়,ক্রিমি গ্রস্থ,স্পর্শে শিউরে উঠে ইত্যাদি।
38*অস্ত্রপাচার স্হানে সুচফোটানো বেদনা আরোগ্যে ষ্ট্যাফিসাগ্রিয়া একমাত্র ঔষধ।মর্ফিয়ার চেয়েও বেশি কার্যকর।
39✍️সিপিয়ার রমনীকে কখনোই স্নেহময়ী জননী বা প্রেমময়ী স্ত্রী বলা যায় না।উভয়ের প্রতি উদাসীন।এই ঔষধটিকে রজকিনীর ঔষধ বলা হয়।কাপড় ধোয়ার সময় অসুস্থ হয়,সামান্য ঠান্ডা সহ্য হয় না।ভীষণ কোষ্ঠকাঠিন্য মলত্যাগ করতে কষ্ট মনে করে মলদ্বারে একটি বল দ্বারা অবরুদ্ধ রয়েছে।মূত্রে ঝাঁঝালো গন্ধ।জরায়ুর দূর্বলতা যোনিদ্বার দিয়ে নেমে আসে। পিঁড়িতে বসতে ভীত যেন সবকিছু যোনিদ্বার দিয়ে বেরিয়ে আসবে।
40✍️সিকেলি করের স্হূলমাত্রা প্রয়োগে গর্ভধারণে বাধা দেয়,গর্ভস্রাব করায়,গর্ভফুল নিস্ক্রান্ত করতে এ্যালোপ‍্যাথিতে ব‍্যবহৃত হয়।সিকেলির এই অপপ্রয়োগে রমনীদের স্বাস্হ্যহানীর কারণ হয়।
41✍️সিকেলির করের রোগিনী ক্রোধী,দুর্বল,ক্ষীনদেহ,রক্তস্রাব প্রবণতা,স্রাবের ক্ষতকারিত্ব ও দূর্গন্ধ,সর্বাঙ্গে সুড়সুড়ি বোধ ইত্যাদি।
42✍️জিঙ্কাম মেট রোগীর বৈশিষ্ট্য:হাতপায়ের কম্প,উত্তেজনার পরে অবসাদ,উদ্ভেদ,স্রাব,দাত উঠতে বাধাগ্রস্ত হয়ে তড়কা,মেনিঞ্জাইটিস ইত্যাদি।
43✍️ইগ্নেসিয়ার রোগীর সবকিছুতেই অসঙ্গতি যেমন অর্শরোগীর চলাফেরায় আরাম,পাকস্থলী খালি/খাইলে আরাম নাই,ধামলে কাশি বৃদ্ধি ইত্যাদি।
44✍️পালসেটিলার রোগীই শুধু খোলা আবহাওয়ায় রোগ হ্রাসের লক্ষণ আছে।এরুপ লক্ষণ সিপিয়া,ফেরম মেট ও কেলি আইয়োডেও আছে।
45✍️গাড়িতে চড়লে কানের শ্রবণ রোগ বৃদ্ধির সদৃশ ঔষধ কোকুলাস ইন্ডিকা,গাড়িতে উঠলে উপশম হলে সদৃশ ঔষধ এসিড নাইট্রিক।
46✍️উদারাময়ের ঔষধ নির্বাচণঃ-
দুষিত জল পানে উদরাময় হলে ক্যাম্ফর,জিন্জিবার উপযোগী সদৃশ ঔষধ।
47✍️এলুমিনা :-মেরুদন্ড মধ্যে তপ্ত লৌহশলকা প্রবিষ্ট হইবার ন্যায় বেদনা;পক্ষাগাত, অন্ধকারে বা চক্ষুমুদ্রিত করিয়া চলিতে পারেনা।
48✍️ক্রোধের কারণে জন্ডিসে ক‍্যামোমিলা,বালকদের পেটের বেদনায় ষ্ট্যাফিসেগ্রিয়া,আন্ত্রিক লক্ষণে ব্রাইয়োনিয়া উপযোগী সদৃশ ঔষধ।
49✍️চায়না বা সিঙ্কোনার রোগীচিত্র:বল/বীর্য/রক্তক্ষরণে ভঙ্গস্বাস্থ্য,কুইনের কুফল,শীতার্ত, রক্তস্রাব প্রবণ,অজীর্ণ,পেটফাপা,ডিসপেপসিয়া---।
50✍️আর্জেন্ট নাইট্রিকামের রোগী চিত্র: চিকন দুর্বল,উৎকণ্ঠা,উদ্বেগপূর্ণ ভবিষ্যতে অমঙ্গলের ভয়,গরমকাতর,গলা শ্লেষ্মাময়,গলা খেকড়ানী স্বভাব ইত্যাদি।
🌻আইসক্রিম খেয়ে উদরাময় হলে হোমিওপ্যাথিক ঔষধ আর্সেনিক,ব্রাইয়োনিয়া।
🌻রসালো ফল খেয়ে উদরাময় হলে সদৃম ঔষধ ভেরেট্রাম এলবম,চায়না।
🌻পেঁয়াজ খেয়ে উদরাময় হলে সদৃশ ঔষধ থুজা।
🌻শামুক খেয়ে উদরাময় হলে ব্রোমিয়াম,লাইকোপোডিয়াম।
🌻দুধ পানে উদরাময় হলে ক্যালকেরিয়া কার্ব,নেট্রাম কার্ব,নিকোলাস,সালফার
🌻নিম্ন শক্তিতে ব্যবহার এর পর হাড় নরম ,ভঙ্গুর হতে পারে:- ক্যালকেরিয়া ফস,ক্যাল্ক ফ্লুওর,ক্যালরিয়া কার্ব, ক্যালকেরিয়া হাইপো ফস ইত্যাদি।

🌱 হোমিওপ্যাথিক ঔষধের সংক্ষিপ্ত মানসিক ও শারিরীক লক্ষনসমূহঃঅ্যালুমিনাঃ১।স্মৃতিভ্রংশ ও পক্ষাঘাত সদৃশ্য দূর্বলতা২।মলত্যাগে ...
11/08/2025

🌱 হোমিওপ্যাথিক ঔষধের সংক্ষিপ্ত মানসিক ও শারিরীক লক্ষনসমূহঃ

অ্যালুমিনাঃ
১।স্মৃতিভ্রংশ ও পক্ষাঘাত সদৃশ্য দূর্বলতা
২।মলত্যাগে কষ্ট
৩।শীতার্ততা ও শুস্কতা

অ্যান্টিমনিয়াম ক্রুডামঃ
১।স্থুলদেহ ও জিহবায় সাদা প্রলেপ
২।অরুচি এবং খাবারের পর বমি
৩।ক্রোধ,ক্রন্দন,বিরক্তি, বিষন্নতা
৪।গোসল অসহ্য

ওলিয়াম জেকোরিস অ্যাসেলাইঃ
১।শীতার্ততা ও ক্ষয়দোষ
২।প্রাধান্য পীতবর্নের
৩।বিশেষত: যকৃতে ব্যাথা
৪।হৃদকম্পন বা বুক জ্বালা

অরাম মেটালিকামঃ
১।আত্মহত্যার ইচ্ছা,জীবনে বিতৃষ্ণা।
২।রাত,ঠান্ডা ও শীতকালে বৃদ্ধি
৩।বেদনা ভ্রমনশীল
৪।মানসিক ও শারীরিক ব্যস্তবাগীশ ভাব

আর্সেনিক এল্বামঃ
১।অস্থিরতা,মৃত্যুভয় ও নিদারুণ দূর্বলতা
২।মধ্য দিবা বা মধ্য রাতে বৃদ্ধি
৩।পিপাসা প্রবল কিন্তু ক্ষনে ক্ষনে অল্প পানি পান,পানি
পান মাত্রই বমি
৪।জ্বালা ও দূর্গন্ধ

আর্নিকা মন্টেনাঃ
১।বেদনা,আঘাত ও রোগজনিত
২।অস্থিরতা ও স্পর্শকাতরতা
৩।বিছানা শক্ত মনে হয় কিন্ত অন্যান্য কষ্ট সম্বন্ধে
বলে সে ভাল আছে।
৪।আতঙ্ক ও সঞ্জানে প্রলাপ

আর্জেন্টাম নাইট্রিকামঃ
১।ব্যস্ততা ও ত্রস্তভাব
২।চিনি বা মিষ্টি খাবার প্রবল ইচ্ছা,কিন্তু তা সহ্য হয় না
৩।মলের রং পরিবর্তন ও বায়ুনি:সরন
৪।কাটা/হুল ফোটার মত বেদনা

আর্জেন্টাম মেটালিকামঃ
১।দূর্বলতা বুকের মধ্যে
২।স্বরভঙ্গদোষ
৩।জরায়ুর শিথিলতা ও বাম ডিম্বকোষের ব্যাথা
৪।মানুষিক পরিশ্রমবশত:স্নায়বিক দূর্বলতা,অতিরিক্ত
শুক্রক্ষয়

আয়োডিনঃ
১।ধাতুগত গন্ডমালাদোষ
২।অতিরিক্ত ক্ষুধা
৩।গরমকাতরতা
৪।অস্থিরতা ও আত্মহত্যার ইচ্ছা

ব্যাপটিসিয়া টিংকটোরিয়াঃ
১।রোগের দ্রুতগতি,সংজ্ঞাশূন্যতা ও দূর্বলতা
২।দূর্গন্ধ
৩।অস্থিরতা ও অঙ্গে বেদনা
৪।কুকুর কুন্ডলীবৎ হয়ে থাকা

বেলেডোনাঃ
১।আরক্তিমকা ও উক্তাপ
২।স্পর্শকাতরতা জ্বালা
৩।আকস্মিকতা ও ভীষনতা

ব্যারাইটা কার্বনিকাঃ
১।খর্বতা,মানসিক ও শারিরীক
২।টনসিল বৃদ্ধি,ধাতুগত গন্ডমালা দোষ
৩।বাম পাশ চেপে শুইলে বৃদ্ধি
৪।অন্যমনস্কে উপশম

বোরাক্সঃ
১।আতঙ্ক নিম্নগতিতে
২।শব্দভীতি
৩।চুলে জটা মুখে ঘা

বার্বারিস ভলগ্যারিসঃ
১।পাথরিজনিত যন্ত্রনা
২।ব্যাথা কেন্দ্র স্থল থেকে চারিদিকে ছুটিয়া বেড়ায়
৩।স্পর্শকাতরতা বা সঙ্গম সুখের অভাব

বিউফো রানাঃ
১।জ্বালা
২।বুদ্ধি বৃদ্ধির খর্বতা
৩।মৃগী রাত,নিদ্রা ও গরমে বৃদ্ধি
৪।হস্তঃমৈথুনের অদম্য ইচ্ছা

🌂  7X* (ঈল মাছের সিরাম থেকে প্রস্তুত একটি দুর্লভ ও কার্যকর হোমিওপ্যাথিক ওষুধ) এর প্রধান প্রধান লক্ষণগুলি খুব সুন্দরভাবে ...
09/08/2025

🌂 7X* (ঈল মাছের সিরাম থেকে প্রস্তুত একটি দুর্লভ ও কার্যকর হোমিওপ্যাথিক ওষুধ) এর প্রধান প্রধান লক্ষণগুলি খুব সুন্দরভাবে সাজিয়ে দেওয়া হলো

7X – হোমিওপ্যাথির এক গোপন রত্ন!*
(Prepared from the serum of Eel fish)

#উপকারী যখন
*Kidney | Urine | Heart | Dropsy | Uremia | Albuminuria* সমস্যা দেখা দেয়!
#প্রধান লক্ষণসমূহ (Key Indications):
#অ্যালবুমিন ইউরিয়া (Albuminuria):*
* প্রস্রাবে সাদা ঝাঁঝালো পদার্থ (protein leak) নির্গত হয়।
* কিডনি বিকল হতে থাকা রোগীদের জন্য মহা উপকারী।
* অচল কিডনিকে সচল করতে এটি অব্যর্থ।

#ইউরেমিয়া (Uraemia):*
* রক্তে ইউরিয়া বেড়ে গেলে।
* ঘুম ঘুম ভাব, মাথা ঘোরা, ঝিমুনির অনুভূতি।

#প্রস্রাব সমস্যা (Urinary Disorders):*
* প্রস্রাব একে বারে বন্ধ হয়ে যাওয়া অথবা প্রস্রাব পরিমানে খুবই কম হওয়া।
* শরীর ফোলে যায় (edema), চোখ মুখ ফোলে গেলে।
* প্রস্রাবে দুর্গন্ধ ও ঘোলা ভাব হয়।

#ড্রপ্সি (Dropsy):*
* শরীরের বিভিন্ন অংশে পানি জমে।
* বিশেষ করে পা, মুখ ও পেটে জমা বা ফোলা।

#হৃদযন্ত্রের দুর্বলতা (Heart Weakness):*
* হৃদপিণ্ড ঠিকমতো কাজ না করলে।
* কিডনি সমস্যার কারণে হার্টে চাপ পড়া।

#পেট ফোলে থাকা ও ক্ষুধা কমে যাওয়া:*
* কোন রকম খাওয়ার চাহিদা থাকে না বা খেতে ইচ্ছা করে না।
* মুখে অরুচি, বমি বমি ভাব হয়।

#বদহজম ও গ্যাসের সমস্যা:*
* হজম না হওয়া, ঢেকুর, পেট ফাঁপা বা পেট ভার ভার ভাব।

#যে সব রুগিদের জন্য Aalserum উপকারী?
*কিডনি রোগী*
*নেফ্রাইটিস (Nephritis)*
*প্রস্রাবের রুগী*
*হার্ট ও ইউরিয়া সমস্যায় আক্রান্ত রোগী*
*ডায়াবেটিক কিডনি ডিজিজে উপকারী সহায়ক চিকিৎসা*

*Aalserum 7X – কিডনি ও ইউরিন সমস্যায় প্রাকৃতিক নিরাময়!

🍂হোমিওপ্যাথির ইচ্ছা - অনিচ্ছা নিয়ে কিছু কথাঃ♦♦ ইচ্ছা♦♦১. মাংস খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা- ম্যাগ কার্ব, মার্ক সল, নেট্রাম মিউর, ট...
08/08/2025

🍂হোমিওপ্যাথির ইচ্ছা - অনিচ্ছা নিয়ে কিছু কথাঃ
♦♦ ইচ্ছা♦♦
১. মাংস খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা- ম্যাগ কার্ব, মার্ক সল, নেট্রাম মিউর, টিউবার, কার্ব ভেজ।
২. মাছ খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা- কার্বভেজ।
৩. মদ খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা- নাক্স ভোম, সালফার, মেডো, সিফিলিনাম, আর্সেনিক,ওপিয়াম, পালস, ল্যাকেসিস, ফসফরাস, টিউবার।
৪. মিষ্টি খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা- আর্জেন্টাম, সিনা, চায়না, মেডোরিনাম, সালফার, লাইকো।
৫. লবন খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা- নেট্রাম মিউর, এলো, আর্জেন্ট নাইট, ক্যাল ফস, থুজা, কোনিয়ম, স্যানিকিউলা, ভিরেন্ট্রাম এলবাম, টিউবার।
৬. রসাল ফল খাওয়ার ইচ্ছা- আর্সেনিক, ক্যাল কার্ব, এসিড ফ্লোর, কষ্টিকাম, এসিড ফস, টিউবার, মেডো।
৭. দোল খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা- সিনা, ক্যামোমিলা।
৮. আপেল খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা- এন্টিম টার্ট।
৯. সর্বদা ঘুরে বেড়ানোর ইচ্ছা- টিউবার, আয়োডিন, ক্যাল ফস।
১০.টক জাতীয় বস্তু খাওয়ার ইচ্ছা- এন্টিম ক্রুড, আর্সেনিক, ল্যাকেসিস, মেডো, নেট্রাম মিউর, ফসফরাস, হিপার, থুজা, সিপিয়া, পালস।
১১. দুধ খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা- আর্সেনিক, অরম মেট, ল্যাক ক্যান, মার্কসল, রাসটক্স, টিউবার, নেট্রাম।
১২. উপুর হয়ে শুতে ইচ্ছা- মেডোরিনাম, সিনা।
১৩. চিৎ হয়ে শুতে ইচ্ছা- রাসটক্স, নেট্রাম মিউর, পালস, ক্যাল কার্ব।
১৪. বেদনার পাশে কাঁথ হয়ে শুতে ইচ্ছা- ব্রায়োনিয়া,পালস, ক্যাল কার্ব, ক্যালি কার্ব।
১৫. প্রবল ডিম খাওয়ার ইচ্ছা- ক্যাল কার্ব।
১৬. জল খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা- আর্সেনিক, ল্যাক ক্যান, এসিড ফ্লোর।
১৭. পেঁয়াজ খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা- থুজা।
১৮. ডান পাশে কাঁথ হয়ে শোয়ার ইচ্ছা- ফসফরাস, লাইকো
১৯. বাম পাশে কাঁথ হয়ে শোয়ার ইচ্ছা- মার্ক সল, ক্যালি মিউর, ক্যাল কার্ব, এলুমিনা।
২০. পাখার বাতাসের প্রবল ইচ্ছা- কার্ব ভেজ, ফসফরাস, মেডো।

♦♦অনিচ্ছা ♦♦
১. মাংস খেতে সম্পূর্ন অনিচ্ছা- ক্যালি কার্ব, গ্রাফাইটিস, পালস, সিপিয়া, প্রেট্রোলিয়াম, সালফার, নাক্স, চায়না।
২. মাছ খাওয়ার অনিচ্ছা- নেট্রাম মিউর, ফসফরাস।
৩. মিষ্টি খেতে অনিচ্ছা- কার্বভেজ, গ্রাফাইটিস, সেলিনিয়াম, সাইলিশিয়া।
৪. লবন খেতে অনিচ্ছা- আর্সেনিক, নেট্রাম সালফ, চায়না।
৫. দোল খাইতে ভয় বা সম্পূর্ন অনিচ্ছা- বোরাক্স।
৬. আটা, ময়দা, ভাত, খাদ্যদ্রব্য খেতে অনিচ্ছা- নেট্রাম কার্ব।
৭. একেবারে বেড়ানোর অনিচ্ছা - ব্রায়োনিয়া, জেলস।
৮. টক জাতীয় দ্রব্য খাওয়ার অনিচ্ছা- সালফার, নাক্স ভোম।
৯. দুধ খাওয়ার চরম অনিচ্ছা- ক্যাল কার্ব, সিনা, নেট্রাম সালফ, ম্যাগ কার্ব, ফসফরাস, পালস, সিপিয়া।
১০. উপুড় হয়ে শুইতে অনিচ্ছা- রাসটক্ম, নেট্রাম মিউর, পালস।
১১. চিৎ হয়ে শুতে অনিচ্ছা- মেডোরিনাম, সিনা।
১২. বেদনা পাশে চেপে শুতে অনিচ্ছা- ফসফরাস।
১৩. ডিম খাওয়া অনিচ্ছা- ফেরাম মেট, সালফার, কলচিকাম।
১৪. ডান পাশে কাত হয়ে শুইবার অনিচ্ছা- এলুমিনা, ম্যাগমিউর।

🌱হোমিওপ্যাথিতে সাধারণত  একটি  লাইনের উপরে প্রেসক্রিপশন হয় না, তবে, কিছু কিছু ক্ষেত্রে করা হয় যদি সেই লাইনটি কোন না কোন দ...
07/08/2025

🌱হোমিওপ্যাথিতে সাধারণত একটি লাইনের উপরে প্রেসক্রিপশন হয় না, তবে,
কিছু কিছু ক্ষেত্রে করা হয় যদি সেই লাইনটি কোন না কোন দিক দিয়ে পিকিউলিয়ার বা ক্যারেকটারিস্টিক, বা রোগের কারন, রোগের হ্রাস-বৃদ্ধি, বা লক্ষনের অনুভূতি, ইত্যাদি দ্বারা সেই রোগীর ক্ষেত্রে বিশেষভাবে মূল্যবান হয়ে ওঠে।

কিছু উদাহরণ দেওয়া যাক,

নাম করা হোমিওপ্যাথদের কেস ডায়েরি থেকে ---

১) এলো সকোট্রিনা - অসাড়ে পায়খানা, এমন কি শক্ত মলও রোগীর অজ্ঞাতসারে অসাড়ে বের হয়,

ডাঃ ন্যাশের একটি কেস ---

একটি বাচচাকে আরোগ্য করেছিলাম এলো ২০০ কয়েক ডোজ দিয়ে, কারন দেখেছিলাম তার বিছানার মধ্যে শক্ত মলের একটা টুকরো পড়ে আছে, টুকরোটি অসাড়ে কখন বেরিয়েছে তা রোগী জানে না,

২) এ্যামন মিউর--
দুই স্কাপুলার মাঝখানে ঠান্ডা অনুভূতি,

ডাঃ পাঠকের একটি কেস --

আমি প্রথম জীবনে বায়োকেমিক প্রাকটিস করতাম। একজন রোগী এসে জানায় তার পিঠের মাঝে ঠিক দুই স্কাপুলার মধ্যবর্তী স্থানে ভীষণ ঠান্ডা অনুভূত হয়, আমি তিনটি বায়োকেমিক ঔষধ প্রেসক্রিপশন করি, কিন্তু কোন কাজ হয় নি। একদিন ক্যাজুয়ালি ফ্যারিংটনের ক্লিনিকাল মেটিরিয়ার পাতা উল্টাতে এ্যামন মিউর ঔষধটি বেরিয়ে পড়ে এবং এই সিমপটমটি সেখানে লেখা দেখতে পাই। আমি কয়েক ডোজ এ্যামন মিউর ৬ দিই, তাতেই এক সপ্তাহের মধ্যে রোগীর ঐ সিমপটমটি চলে যায়।

৩) আর্জেনটাম নাইট্রিকাম-- মিষ্টি সহ্য হয় না, অন্য রোগের সৃষ্টি হয়,

ডাঃ দেশাইের একটি কেস ---

একটি মেয়ের হাঁপানি কোন ঔষধেই কমছিল না, কিন্তু জানতে পারি যখনই সে মিষ্টি খায় তখনই তার শ্বাসকষ্ট বাড়ে, এই সিমপটমের উপরে ভিত্তি করে তাকে আর্জেনটাম নাইট্রিকাম দিই, এবং তার শ্বাসকষ্ট কমতে থাকে,

৩) আর্নিকা -- আঘাত লাগার ইতিহাস থাকলে সবরকম প্রবলেমে প্রথমে চিন্তা করা যেতে পারে -

ডাঃ ন্যাশের একটি কেস ---

একজন রোগীর ডিসপেপসিয়া বা পেটের গোলমাল কিছুতেই কোন ঔষধে কমছিল না, কিন্তু যখন জানতে পারি তার প্রবলেম আরম্ভ হয়েছে তার ঘোঁড়াটি তার পেটে সজোরে একটি লাথি মেরেছিল তার পর থেকে, আঘাত লাগার পর থেকে রোগের সৃষ্টি হয়েছে মনে করে তাকে আর্নিকা ২০০ কয়েক ডোজ দিই, এবং তাতেই সে সুস্থ হয়।

৪) বেলেডোনা -- বাম দিকের টর্টিকোলিসে,

ডাঃ পাঠকের একটি কেস ---

একটি বাচ্চার বামদিকের ঘাড়ের টর্টিকোলিস কোন ঔষধেরই কমছিল না। ফ্যারিংটনের মেটিরিয়া মেডিকা বইয়ের শেষে যে রোগের ইনডেক্স দেওয়া আছে সেখানে টর্টিকোলিস খুলে দেখি লেখা আছে --
" Apt to affect the left side ", আর দেরী না করে বেলেডোনা ২০০ কয়েক ডোজ দিই এবং বাচচাটির টর্টিকোলিস সেরে যায়,

৫) বেলেডোনা -- জোর করে কিছুক্ষন দম বন্ধ রাখলে রোগের প্রকোপ কমে যায়,

ডাঃ পাঠকের একটি কেস ----

একটি রোগীর পায়ের আলসার কিছুতেই কমাতে পারছিলাম না। রোগী প্রায়ই বলতো জোর করে কিছুক্ষন দম বন্ধ রাখলে আলসারের ব্যথা কম পড়ে। আমি এই সিমপটম অন্য কোথাও না পেয়ে বোনিংহোসেনের থেরাপিউটিক পকেট বুক ঘাঁটতে দেখি জেনারেল মডালিটি চ্যাপটারে আছে --
Holding the breath amelioration-- Bell,
আমি বেলেডোনা প্রেসক্রাইব করি এবং রোগী দ্রুত সুস্থ হয়।

৬) চায়না -- একদিন পরপর রোগের বৃদ্ধি,

ডাঃ ন্যাশের একটি কেস ---

একটি বাতের রোগীকে চায়না ২০০ কয়েক ডোজ প্রেসক্রিপশন করি এবং দ্রুত তার সবরকম ব্যথা কমে যায়, কারন --- তার ব্যথা ঠিক একদিন বাদে বাদে বাড়তো,
( Every other day aggravation),
এটি চায়নার একটি উল্লেখযোগ্য লক্ষন

এমন শতশত কেস আমার কালেকশনস বা সংগ্রহে আছে, এবং বহু ক্ষেত্রে এমন সব লক্ষন দিয়ে রোগী আরোগ্য করতে সক্ষম হয়েছি!

🎋☘️  #হোমিপ্যাথিক_টিপস---1✍️পা ফস্কাইয়া পড়িয়া,হোচট খাইয়া,ভারীদ্রব্য উঠাইতে গিয়া,কোন আঘাত প্রাপ্ত হয়ে গর্ভস্রাবের আসঙ্কায়...
05/08/2025

🎋☘️ #হোমিপ্যাথিক_টিপস---
1✍️পা ফস্কাইয়া পড়িয়া,হোচট খাইয়া,ভারীদ্রব্য উঠাইতে গিয়া,কোন আঘাত প্রাপ্ত হয়ে গর্ভস্রাবের আসঙ্কায় সদৃশ ঔষধ ঃআর্ণিকা।
2✍️গোসলে সালফারের সার্বদৈহিক,রাসটক্সে চর্মরোগ ও বাত,নেট্রাম সাল্ফে হাঁপানি,ক্যালকেরিয়া কার্বে আমবাত ও বাতের বৃদ্ধি।
3✍️অগ্নিদগ্ধ স্হানে ক্যান্থারিস মাদার এক আউন্স উষ্ণ গরম পানিতে ৪/৫ফোটা মিলিয়ে পরিস্কার কাপড়ের টুকরা ভিজিয়ে পট্টি দিলে দগ্ধ স্হানে জ্বালাপোড়া কমে যায় এবং ফোস্কা পড়ে না।দগ্ধ স্হানে ফোস্কা পড়ার পরে আসলে রোগীর জন্য ৬,৩০,২০০ শক্তি সেবন করতে দিলে ক্ষত হয় না।দগ্ধ স্হানে ক্ষত সারতে বিলম্ব হলে কষ্টিকাম সেবনে দ্রুত আরোগ্য লাভ করবে।
4✍️গাড়িতে চড়লে রোগ বৃদ্ধির সদৃশ ঔষধ কোকুলাস ইন্ডিকা,গাড়িতে উঠলে উপশম হলে সদৃশ ঔষধ এসিড নাইট্রিক।
5✍️পানি দেখে বা পানির শব্দে রোগ বৃদ্ধির সদৃশ ঔষধ:লাইসিন,উজ্জ্বল আলোয় রোগ বৃদ্ধির সদৃশ ঔষধ ষ্ট্রামোনিয়াম।
6✍️শিশুর গায়ে অম্লগন্ধ,বারবার ধৌত করা সত্ত্বেও দুর না হলে সদৃশ ঔষধ:
এসিড সাল্ফ,হিপার সাল্ফ,ম্যাগ কার্ব,রিউম ইত্যাদি।
7✍️যে সকল রোগীর সকল রোগ বজ্রপাতের সময় ও পুর্বে বৃদ্ধি পায় তাদের সদৃশ ঔষধ: ফসফরাস,সোরিনাম,মেডোরিনাম,সিপিয়া,রডোডেন্ড্রন।
8✍️মাথা ব্যাথার সময় জোরে চেপে ধরলে আরামদায়ক সদৃশ ঔষধ পালসেটিলা,গরম কাপড়ে চেপে বাধিয়া রাখিলে আরামে সাইলেসিয়া।
9✍️থুজা অক্সিডেন্টালের রোগী চিত্রঃমণের মাঝে বদ্ধমূল ধারনা,অনিদ্রা,নিদ্রাকালে ঘর্ম,লবন প্রিয়,মৃত ব্যাক্তির স্বপ্ন,আঁচিল ইত্যাদি।
10✍️রমনীর ঋতুস্রাব সময়ের পূর্বে ও অতিরিক্ত,গর্ভপাতের পর শরীরটা ভালো যাচ্ছে না,অমাবস্যায় একমাত্রা সালফার জরুরি।**ডাঃ লিলি।
11*মৎস্য খাইতে বেশি প্রীয় রোগীর সদৃশ ঔষধ: ফসফরাস,নেট্রাম মিউর,নেট্রাম সাল্ফ রিউম ইত্যাদি।
12*নেট্রাম মিউরের রোগী সান্ত্বনায় রোগযন্তনা বৃদ্ধি পায়,পালসেটিলার রোগী সান্ত্বনা চায়,আর্জেন্টাম নাই রোগী উৎকন্ঠায় ব্যাকুল।
13*ভিরেট্রাম এলবমের রোগী চিত্র:মল দুর্গন্ধ,ঘর্ম,বমন অতিরিক্ত,অদম্য পিপাসা,অম্লখাদ্যের ইচ্ছা,উন্মাদন,অশ্লীল বাচালতা ইত্যাদি।
14*মাথায় অতিরিক্ত ঘর্মাক্ত হলে সদৃশ ঔষধ: ক্যালকেরিয়া কার্ব,স্যানিকুলা, সাইলেসিয়া,ম্যাগনেসিয়া মিউর ইত্যাদি।
15*মাথা ব্যাথার সময় জোরে চেপে ধরলে আরামদায়ক সদৃশ ঔষধ পালসেটিলা,গরম কাপড়ে চেপে বাধিয়া রাখিলে আরামে সাইলেসিয়া উপযোগী।
16*শরীরের বিশেষ স্থানের মাংসপেশী নেচে নেচে উঠলে সদৃশ ঔষধ:এগারিকাস,ইগ্নেসিয়া, জিঙ্কাম,ক্রোকাস স্যাট ইত্যাদি।
17*ওপিয়ামের রোগীচিত্রঃঅর্ধনির্মীলিত চক্ষু,নিদ্রালুতা,নাকডাকা,পক্ষাঘাতের মত দুর্বলতা ও অনুভুতিহীন,কোষ্ঠবদ্ধতা,গরমকাতর ইত্যাদি।
18*শিশুর গায়ে অম্লগন্ধ,বারবার ধৌত করা সত্ত্বেও দুর না হলে সদৃশ ঔষধ:এসিড সাল্ফ,হিপার সাল্ফ,ম্যাগ কার্ব,রিউম ইত্যাদি।
19*ঋতুস্রাবের আগে সময় ও পরে স্নায়বিক মাথাব্যথার সদৃশ ঔষধ:ল্যাকেসিস,লিলিয়ান, সিকেলি,ক্রোকাস স্যাট ইত্যাদি।
20*এসিড ফ্লোর ও এসিড পিকরিক ছাড়া আর সকল এসিডের রোগীর স্বাধারন লক্ষণ হলো দুর্বলতা ও শীতকাতরতা।
21*বাত রোগীর কেলি কার্ব প্রথম বৃদ্ধি ছাড়া ক্রিয়া শুরু করে না।রোগ বৃদ্ধি দেখে ঘাবড়ে ঔষধ পাল্টিয়ে ভুল করবেন না।
22*শিশুর দাঁত উঠার সময়ে ক্ষয়প্রাপ্ত হলে সদৃশ ঔষধ: ক্রিয়োজোট,
ষ্ট্যাফিসাগ্রিয়া,ক্যালকেরিয়া ফ্লোর,ক্যালকেরিয়া ফস ইত্যাদি
23*রোগীর ঢেকুরে পঁচা ডিমের গন্ধ বের হলে সদৃশ ঔষধ :আর্ণিকা মন্টেনা, গ্রাফাইটিস, এন্টিম টার্ট,সোরিনাম ইত্যাদি।
24*প্রস্রাবে ঘোড়ার চোনার মতো ঝাঁঝালো গন্ধ থাকা রোগীর সদৃশ ঔষধ: এসিড নাইট্রিক, এসিড বেঞ্জোয়িক,মেডোরিনাম ইত্যাদি।
25*বোরাক্সের রমনীর গাঢ় স্বেতপ্রদর,মাসিক কম,বাধক,সন্তান উৎপাদন ক্ষমতা কম,১/২টি সন্তান হয়, কোঁকড়ানো চুল ইত্যাদি।
26*চুল গুচ্ছ বদ্ধ কোঁকড়ানো রোগীর সদৃশ ঔষধ:বোরাক্স,লাইকোপোডিয়াম,এসিড ফ্লোর,সোরিনাম,টিউবারকুলিনাম ইত্যাদি।
27*নানা প্রকার টিকার কুফল যুক্ত রোগীর চিকিৎসা করার প্রারম্ভে এক মাত্রা উচ্চ শক্তির থুজা প্রয়োগে রোগীর প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় পরে সুনির্দিষ্ট ঔষধ সেবনে রোগ সম্পূর্ণ আরোগ্য লাভ করে।থুজা প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে ব্যর্থ হলে সালফার অথবা সোরিনামের প্রয়োজন হয়। এই সকল ঔষধ বিফলে পাইরোজিনাম ২/১মাত্রা প্রয়োগের ফলে প্রতিক্রিয়া শুরু হয়,রোগীর সদৃশ ঔষধটি দ্রুত কার্যকর হবে, রোগীর আদর্শ আরোগ্য লাভ করবে।
28*ভীষণ স্বার্থপর রোগীর সদৃশ ঔষধ: সালফার,আর্সেনিক,লাইসিন, ল্যাকেসিস,পালসেটিলা, সিপিয়া,টিউবারকুলিনাম ইত্যাদি।
29*রোগী সামান্য প্রতিবাদ সহ্য করতে পারে না রেগে যায়,সদৃশ ঔষধ: ইগ্নেসিয়া,ফেরামমেট,এনাকার্ডিয়াম,কোকুলাস ইন্ডিকা ইত্যাদি
30*ক্রুদ্ধ স্বভাবের রোগীর সদৃশ ঔষধ:নাক্স ভুমিকা,হিপার সাল্ফ, আর্সেনিক,সোরিনাম,স্ট্যাফিসেগ্রিয়া,এসিড নাইট্রিক ইত্যাদি।
31*বংশগত মানসিক রোগীর সদৃশ ঔষধ:ল্যাকেসিস,ফসফরাস,সিফিলিনাম,ভিরেট্রাম এলবাম,আর্জেন্ট নাই/মেট,অরাম এনাকার্ডিয়াম ইত্যাদি।
32*ঠান্ডা লাগার প্রবনতা আরোগ্যে সদৃশ ঔষধঃক্যাল-কার্ব,ক্যাল-ফস,কেলি-কার্ব, কেলিফস,লাইকো,মার্ক,হিপার,ব্যারাইটা কার্ব ইত্যাদি।
33*কেলি কার্বের রোগী চিত্র:মোটাদেহ,ক্রোধী,ঝগড়াটে,ভীত,শীতকাতর,খাদ্য গ্রহণের পর ও রাত ৩টা-৫টায় রোগ বৃদ্ধি।
34*ধাতুগত গভীর কার্যকররী:সাইলেসিয়া,ফসফরাস,হিপারসাল্ফ,সালফার,কেলি কার্বের প্রতিক্রিয়ায় মৃত্যুর আশংকা থাকে।
35*ডাঃ বার্নেটের মতে টিকার কুফলে মৃগী,দৃষ্টিলোপ,নখবিকৃতি,হাঁপানি,ঋতুর গোলযোগ,টিউমার,ফোঁড়া,চর্মরোগ,মস্তিষ্কের বিকৃতি ইত্যাদি হয়।
36*ঋতুস্রাব কালে রমনীর চোখমুখে আগুনের হলকা প্রবাহিত হলে সদৃশ ঔষধ:ফেরম মেট,স্যাংগুনেরিয়া নাইট,গ্লোনইন ইত্যাদি।
37*স্পাইজেলিয়ার রোগী:সামান্য কারণে ক্রোধ,অসন্তুষ্টি,শব্দ,নড়াচড়া অসহ্য,সূচালো বস্তুতে ভয়,ক্রিমি গ্রস্থ,স্পর্শে শিউরে উঠে ইত্যাদি।
38*অস্ত্রপাচার স্হানে সুচফোটানো বেদনা আরোগ্যে ষ্ট্যাফিসাগ্রিয়া একমাত্র ঔষধ।মর্ফিয়ার চেয়েও বেশি কার্যকর।
39✍️সিপিয়ার রমনীকে কখনোই স্নেহময়ী জননী বা প্রেমময়ী স্ত্রী বলা যায় না।উভয়ের প্রতি উদাসীন।এই ঔষধটিকে রজকিনীর ঔষধ বলা হয়।কাপড় ধোয়ার সময় অসুস্থ হয়,সামান্য ঠান্ডা সহ্য হয় না।ভীষণ কোষ্ঠকাঠিন্য মলত্যাগ করতে কষ্ট মনে করে মলদ্বারে একটি বল দ্বারা অবরুদ্ধ রয়েছে।মূত্রে ঝাঁঝালো গন্ধ।জরায়ুর দূর্বলতা যোনিদ্বার দিয়ে নেমে আসে। পিঁড়িতে বসতে ভীত যেন সবকিছু যোনিদ্বার দিয়ে বেরিয়ে আসবে।
40✍️সিকেলি করের স্হূলমাত্রা প্রয়োগে গর্ভধারণে বাধা দেয়,গর্ভস্রাব করায়,গর্ভফুল নিস্ক্রান্ত করতে এ্যালোপ‍্যাথিতে ব‍্যবহৃত হয়।সিকেলির এই অপপ্রয়োগে রমনীদের স্বাস্হ্যহানীর কারণ হয়।
41✍️সিকেলির করের রোগিনী ক্রোধী,দুর্বল,ক্ষীনদেহ,রক্তস্রাব প্রবণতা,স্রাবের ক্ষতকারিত্ব ও দূর্গন্ধ,সর্বাঙ্গে সুড়সুড়ি বোধ ইত্যাদি।
42✍️জিঙ্কাম মেট রোগীর বৈশিষ্ট্য:হাতপায়ের কম্প,উত্তেজনার পরে অবসাদ,উদ্ভেদ,স্রাব,দাত উঠতে বাধাগ্রস্ত হয়ে তড়কা,মেনিঞ্জাইটিস ইত্যাদি।
43✍️ইগ্নেসিয়ার রোগীর সবকিছুতেই অসঙ্গতি যেমন অর্শরোগীর চলাফেরায় আরাম,পাকস্থলী খালি/খাইলে আরাম নাই,ধামলে কাশি বৃদ্ধি ইত্যাদি।
44✍️পালসেটিলার রোগীই শুধু খোলা আবহাওয়ায় রোগ হ্রাসের লক্ষণ আছে।এরুপ লক্ষণ সিপিয়া,ফেরম মেট ও কেলি আইয়োডেও আছে।
45✍️গাড়িতে চড়লে কানের শ্রবণ রোগ বৃদ্ধির সদৃশ ঔষধ কোকুলাস ইন্ডিকা,গাড়িতে উঠলে উপশম হলে সদৃশ ঔষধ এসিড নাইট্রিক।
46✍️উদারাময়ের ঔষধ নির্বাচণঃ-
দুষিত জল পানে উদরাময় হলে ক্যাম্ফর,জিন্জিবার উপযোগী সদৃশ ঔষধ।
47✍️এলুমিনা :-মেরুদন্ড মধ্যে তপ্ত লৌহশলকা প্রবিষ্ট হইবার ন্যায় বেদনা;পক্ষাগাত, অন্ধকারে বা চক্ষুমুদ্রিত করিয়া চলিতে পারেনা।
48✍️ক্রোধের কারণে জন্ডিসে ক‍্যামোমিলা,বালকদের পেটের বেদনায় ষ্ট্যাফিসেগ্রিয়া,আন্ত্রিক লক্ষণে ব্রাইয়োনিয়া উপযোগী সদৃশ ঔষধ।
49✍️চায়না বা সিঙ্কোনার রোগীচিত্র:বল/বীর্য/রক্তক্ষরণে ভঙ্গস্বাস্থ্য,কুইনের কুফল,শীতার্ত, রক্তস্রাব প্রবণ,অজীর্ণ,পেটফাপা,ডিসপেপসিয়া---।
50✍️আর্জেন্ট নাইট্রিকামের রোগী চিত্র: চিকন দুর্বল,উৎকণ্ঠা,উদ্বেগপূর্ণ ভবিষ্যতে অমঙ্গলের ভয়,গরমকাতর,গলা শ্লেষ্মাময়,গলা খেকড়ানী স্বভাব ইত্যাদি।
🌻আইসক্রিম খেয়ে উদরাময় হলে হোমিওপ্যাথিক ঔষধ আর্সেনিক,ব্রাইয়োনিয়া।
🌻রসালো ফল খেয়ে উদরাময় হলে সদৃম ঔষধ ভেরেট্রাম এলবম,চায়না।
🌻পেঁয়াজ খেয়ে উদরাময় হলে সদৃশ ঔষধ থুজা।
🌻শামুক খেয়ে উদরাময় হলে ব্রোমিয়াম,লাইকোপোডিয়াম।
🌻দুধ পানে উদরাময় হলে ক্যালকেরিয়া কার্ব,নেট্রাম কার্ব,নিকোলাস,সালফার
🌻নিম্ন শক্তিতে ব্যবহার এর পর হাড় নরম ,ভঙ্গুর হতে পারে:- ক্যালকেরিয়া ফস,ক্যাল্ক ফ্লুওর,ক্যালরিয়া কার্ব, ক্যালকেরিয়া হাইপো ফস ইত্যাদি।

🍬ইমারজেন্সি কয়েকটি  হোমিও  ঔষধের  নাম (সাথে  প্রধান  প্রধান  লক্ষণ) দেওয়া  হলো  যেগুলো  কিনে  এনে সব সময় ঘরে রাখবেন।তাহল...
03/08/2025

🍬ইমারজেন্সি কয়েকটি হোমিও ঔষধের নাম (সাথে প্রধান প্রধান লক্ষণ) দেওয়া হলো যেগুলো কিনে এনে সব সময় ঘরে রাখবেন।তাহলে প্রয়োজনের সময় রাত-বিরাতে জরুরী মুহূর্তে চিকিৎসার জন্য ছোটাছুটি করতে হবেনা।
🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁
১🍒Arnica montana : যে-কোন ধরনের আঘাত, থেতলানো, মচকানো, মোচড়ানো, ঘুষি, লাঠির আঘাত বা উপর থেকে পড়ার কারণে ব্যথা পেলে আর্নিকা খেতে হবে। শরীরের কোন একটি অঙ্গের বেশী ব্যবহারের ফলে যদি তাতে ব্যথা শুরু হয়, তবে আর্নিকা খেতে ভুলবেন না। আক্রান্ত স্থানে এমন তীব্র ব্যথা থাকে যে, কাউকে তার দিকে আসতে দেখলেই সে ভয় পেয়ে যায় (কারণ ধাক্কা লাগলে ব্যথার চোটে তার প্রাণ বেরিয়ে যাবে)। রোগী ভীষণ অসুস্থ হয়েও মনে করে তার কোন অসুখ নেই, সে ভালো আছে। উপরের লক্ষণগুলোর কোনটি থাকলে যে-কোন রোগে আর্নিকা প্রয়োগ করতে পারেন।
🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁
২🍒 Aconitum napellus :- যে-কোন রোগই হউক না কেন (জ্বর-কাশি-ডায়েরিয়া-আমাশয়-নিউমোনিয়া-পেটব্যথা-হাঁপানি-মাথাব্যথা-বুকেব্যথা-শ্বাসকষ্ট-বার্ড ফ্লু-বুক ধড়ফড়ানি প্রভৃতি), যদি হঠাৎ শুরু হয় এবং শুরু থেকেই মারাত্মকরূপে দেখা দেয় অথবা দুয়েক ঘণ্টার মধ্যে সেটি মারাত্মক আকার ধারণ করে, তবে একোনাইট ঔষধটি হলো তার এক নাম্বার ঔষধ। একোনাইটকে তুলনা করা যায় ঝড়-তুফান-টর্নেডোর সাথে.....প্রচণ্ড কিন্তু ক্ষণস্থায়ী। একোনাইটের রোগী রোগের যন্ত্রণায় একেবারে অস্থির হয়ে পড়ে। রোগের উৎপাত এত বেশী হয় যে, তাতে রোগী মৃত্যুর ভয়ে ভীত হয়ে পড়ে। রোগী ভাবে সে এখনই মরে যাবে।
🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁
৩🍒 Bryonia alba : ব্রায়োনিয়ার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো রোগীর ঠোট-জিহ্বা-গলা শুকিয়ে কাঠ হয়ে থাকে,প্রচুর পানি পিপাসা থাকে, রোগী অনেকক্ষণ পরপর একসাথে প্রচুর ঠান্ডা পানি পান করে, নড়াচড়া করলে রোগীর কষ্ট বৃদ্ধি পায়, রোগীর মেজাজ খুবই বিগড়ে থাকে, কোষ্টকাঠিন্য দেখা দেয় অর্থাৎ পায়খানা শক্ত হয়ে যায়, প্রলাপ বকার সময় তারা সারাদিনের পেশাগত কাজের কথা বলতে থাকে অথবা বিছানা থেকে নেমে বাড়ি যাওয়ার কথা বলে, শিশুদের কোলে নিলে তারা বিরক্ত হয়, মুখে সবকিছু তিতা লাগে। যে-কোন রোগই হউক না কেন, যদি উপরের লক্ষণগুলোর অন্তত দু-তিনটি লক্ষণও রোগীর মধ্যে পাওয়া যায়, তবে ব্রায়োনিয়া সেই রোগ সারিয়ে দিবে। ব্রায়োনিয়া ঔষধটি নিউমোনিয়ার জন্য আল্লাহ্‌র একটি বিরাট রহমত স্বরূপ। সাধারণত নিম্নশক্তিতে খাওয়ালে ঘনঘন খাওয়াতে হয় কয়েকদিন কিন্তু (১০,০০০ বা ৫০,০০০ ইত্যাদি) উচ্চশক্তিতে খাওয়ালে দুয়েক ডোজই যথেষ্ট।
🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁
৪🍒 Rhus toxicodendron : রাস টক্সের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো প্রচণ্ড অস্থিরতা, রোগী এতই অস্থিরতায় ভোগে যে এক পজিশনে বেশীক্ষণ স্থির থাকতে পারে না, রোগীর শীতভাব এমন বেশী যে তার মনে হয় কেউ যেন বালতি দিয়ে তার গায়ে ঠান্ডা পানি ঢালতেছে, নড়াচড়া করলে (অথবা শরীর টিপে দিলে) তার ভালো লাগে অর্থাৎ রোগের কষ্ট কমে যায়, স্বপ্ন দেখে যেন খুব পরিশ্রমের কাজ করতেছে। বর্ষাকাল, ভ্যাপসা আবহাওয়া বা ভিজা বাতাসের সময়কার যে-কোন জ্বরে (বা অন্যান্য রোগে) রাস টক্স এক নাম্বার ঔষধ। রাস টক্স খাওয়ার সময় ঠান্ডা পানিতে গোসল বা ঠান্ডা পানিতে গামছা ভিজিয়ে শরীর মোছা যাবে না। বরং এজন্য কুসুম কুসুম গরম পানি ব্যবহার করতে হবে। কেননা ঠান্ডা পানিতে গোসল করলে রাস টক্সের একশান নষ্ট হয়ে যায়। (* ব্রায়োনিয়া এবং রাস টক্সের প্রধান দুটি লক্ষণ মনে রাখলেই চলবে ; আর তা হলো - নড়াচড়া করলে ব্রায়োনিয়ার রোগ বেড়ে যায় এবং রাস টক্সের রোগ হ্রাস পায় / কমে যায়।)
🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁
৫🍒 Belladonna : তিনটি লক্ষণের উপর ভিত্তি করে বেলেডোনা ঔষধটি প্রয়োগ করা হয়ে থাকে, যথা-উত্তাপ, লাল রঙ এবং জ্বালা-পোড়া ভাব। যদি শরীরে বা আক্রান্ত স্থানে উত্তাপ বেশী থাকে, যদি আক্রান্ত স্থান লাল হয়ে যায় (যেমন- মাথা ব্যথার সময় মুখ লাল হওয়া, পায়খানার সাথে টকটকে লাল রক্ত যাওয়া), শরীরে জ্বালা-পোড়াভাব থাকে, রোগী ভয়ঙ্কর সব জিনিস দেখে, ভয়ে পালাতে চেষ্টা করে, অনেক সময় মারমুখী হয়ে উঠে ইত্যাদি ইত্যাদি। জ্বরের সাথে যদি রোগী প্রলাপ বকতে থাকে, তবে বেলেডোনা তাকে উদ্ধার করবে নিশ্চিত। উপরের লক্ষণগুলো কোন রোগীর মধ্যে পাওয়া গেলে যে-কোন রোগে (জ্বর-কাশি-ডায়েরিয়া-আমাশয়-রক্তআমাশয়-পেটব্যথা-মাথাব্যথা-বুকেব্যথা-শ্বাসকষ্ট-বার্ড ফ্লু-বুক ধড়ফড়ানি প্রভৃতি) বেলেডোনা প্রয়োগ করতে পারেন।
🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁
৬🍒 Arsenicum album : আর্সেনিকের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো রোগীর মধ্যে প্রচণ্ড অস্থিরতা (অর্থাৎ রোগী এক জায়গায় বা এক পজিশনে বেশীক্ষণ থাকতে পারে না। এমনকি গভীর ঘুমের মধ্যেও সে নড়াচড়া করতে থাকে।), শরীরের বিভিন্ন স্থানে ভীষণ জ্বালা-পোড়া ভাব, অল্প সময়ের মধ্যেই রোগী দুর্বল-কাহিল-নিস্তেজ হয়ে পড়ে, রোগীর বাইরে থাকে ঠান্ডা কিন্তু ভেতরে থাকে জ্বালা-পোড়া, অতি মাত্রায় মৃত্যু ভয়, রোগী মনে করে ঔষধ খেয়ে কোন লাভ নেই- তার মৃত্যু নিশ্চিত, গরম পানি খাওয়ার জন্য পাগল কিন্তু খাওয়ার সময় খাবে দুয়েক চুমুক। বাসি-পচাঁ-বিষাক্ত খাবার খেয়ে যত মারাত্মক রোগই হউক না কেন, আর্সেনিক খেতে দেরি করবেন না। ফল-ফ্রুট খেয়ে (ডায়েরিয়া, আমাশয়, পেট ব্যথা ইত্যাদি) যে-কোন রোগ হলে আর্সেনিক হলো তার এক নম্বর ঔষধ।প
🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁
৭🍒 Mercurius solubilis: মার্ক সল ঔষধটির প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো প্রচুর ঘাম হয় কিন্তু রোগী আরাম পায় না, ঘামে দুর্গন্ধ বা মিষ্টি গন্ধ থাকে, কথার বিরোধীতা সহ্য করতে পারে না, ঘুমের মধ্যে মুখ থেকে লালা ঝরে, পায়খানা করার সময় কোথানি, পায়খানা করেও মনে হয় আরো রয়ে গেছে, অধিকাংশ রোগ রাতের বেলা বেড়ে যায়। রোগী ঠান্ডা পানির জন্য পাগল। ঘামের কারণে যাদের কাপড়ে হলুদ দাগ পড়ে যায়, তাদের যে-কোন রোগে মার্ক সল উপকারী। এটি আমাশয়ের এক নম্বর ঔষধ। উপরের লক্ষণগুলো থাকলে যে-কোন রোগে মার্ক সল প্রয়োগ করতে পারেন।
🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁
৮🥀Phosphorus : ফসফরাসের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো এই রোগীরা খুব দ্রুত লম্বা হয়ে যায় (এবং এই কারণে হাঁটার সময় সামনের দিকে বেঁকে যায়), অধিকাংশ সময় রক্তশূণ্যতায় ভোগে, রক্তক্ষরণ হয় বেশী, অল্প একটু কেটে গেলেই তা থেকে অনেকক্ষণ রক্ত ঝরতে থাকে, রোগী বরফের মতো কড়া ঠান্ডা পানি খেতে চায়, মেরুদন্ড থেকে মনে হয় তাপ বেরুচ্ছে, একা থাকতে ভয় পায়, হাতের তালুতে জ্বালাপোড়া ইত্যাদি ইত্যাদি লক্ষণ থাকলে যে-কোন রোগে ফসফরাস প্রয়োগ করতে হবে।
🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁
৯🍒Nux vomica : যারা অধিকাংশ সময়ে পেটের অসুখে-বদহজমে ভোগে, বদমেজাজী, ঝগড়াটে, বেশীর ভাগ সময় শুয়ে-বসে কাটায়, কথার বিরোধীতা সহ্য করতে পারে না এবং অল্প শীতেই কাতর হয়ে পড়ে, এটি তাদের (জ্বর-কাশি-ডায়েরিয়া-আমাশয়-রক্তআমাশয়-পেটব্যথা-মাথাব্যথা-বুকেব্যথা-শ্বাসকষ্ট প্রভৃতি) ক্ষেত্রে ভালো কাজ করে। অধিকাংশ রোগ রাতের বেলা বেড়ে যায়। পান-সিগারেট-মদ-গাজা-ফেনসিডিল-হিরোইন দীর্ঘদিন সেবনে শরীরের যে ক্ষতি হয়, নাক্স ভমিকা তাকে সুস্হ করবে।
🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁
১০🍒 Eupatorium perfoliatum : ইউপেটোরিয়াম পারফো নামক ঔষধটি প্রধানত ডেঙ্গু জ্বরে ব্যবহৃত হয়। তবে যে-কোন জ্বরে এটি খেতে পারেন যদি তাতে ডেঙ্গু জ্বরের মতো প্রচণ্ড শরীর ব্যথা থাকে। জ্বরের মধ্যে যদি শরীরে এমন প্রচণ্ড ব্যথা থাকে যেন মনে হয় কেউ শরীরের সমস্ত হাড় পিটিয়ে গুড়োঁ করে দিয়েছে। পানি বা খাবার যাই পেটে যায় সাথে সাথে বমি হয়ে যায়।আইসক্রীম বা ঠান্ডা পানি খেতে ইচ্ছে হয়। রোগী খুবই অস্থির থাকে, এক মুহূর্ত স্থির হয়ে বসতে পারে না। ইনফ্লুয়েঞ্জা বা সিজনাল ভাইরাস জ্বরেও যদি প্রচণ্ড শরীর ব্যথা থাকে তবে ইউপেটোরিয়াম খেতে হবে।
-----------------------------------------------------
📚 Compilation: Homoeopathic Tips
🌹সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে |
German Online Homoeo SHOP
🌹হেল্পলাইন01789066563(imo)

Address

Joypur
Rājshāhi

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when হোমিওপ্যাথির টিপস posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram