ক্লাসিক্যাল হোমিও হেলথ্ কেয়ার

  • Home
  • Bangladesh
  • Rajshahi
  • ক্লাসিক্যাল হোমিও হেলথ্ কেয়ার

ক্লাসিক্যাল হোমিও হেলথ্ কেয়ার এখানে জার্মানি ঔষুধ দ্বারা চর্ম, যৌন, বন্ধ্যাত্ব ও শ্বাসকষ্টসহ নতুন, পুরাতন ও জটিল রোগের সুচিকিৎসা দেওয়া হয়।

ডাঃ মোঃ শাহাদাত হোসেন

21/06/2025

জরুরী বিষয়ঃ
সিঙ্গাপুর বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে কোভিড-১৯ আক্রান্ত মৃতদেহের পোস্টমর্টেম (ময়নাতদন্ত) সম্পন্ন করেছে। গভীর তদন্তের পর তারা আবিষ্কার করেছে যে কোভিড-১৯ কোনো ভাইরাস নয়, বরং এটি এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া যা রেডিয়েশনের সংস্পর্শে এসে মানুষের মৃত্যু ঘটায় রক্ত জমাট বাঁধার মাধ্যমে।
তারা দেখতে পেয়েছে যে কোভিড-১৯ রোগের ফলে রক্ত জমাট বাঁধে, যা মানুষের শিরায় জমে শ্বাসপ্রশ্বাসে সমস্যা সৃষ্টি করে; কারণ এতে মস্তিষ্ক, হৃদপিণ্ড ও ফুসফুসে অক্সিজেন পৌঁছাতে পারে না, ফলে মানুষ দ্রুত মৃত্যুবরণ করে।
শ্বাসকষ্টের কারণ অনুসন্ধানের জন্য সিঙ্গাপুরের ডাক্তাররা WHO-এর প্রোটোকল অনুসরণ না করে কোভিড-১৯ রোগীর ময়নাতদন্ত করেন। ময়নাতদন্তে হাত, পা ও শরীরের অন্যান্য অংশ খোলার পর তারা দেখতে পান যে রক্তনালিগুলো প্রসারিত ও জমাট বাঁধা রক্তে পূর্ণ, যা রক্তপ্রবাহ ব্যাহত করে এবং অক্সিজেন সরবরাহ কমিয়ে মৃত্যুর কারণ হয়।
এই গবেষণা জানার পর সিঙ্গাপুরের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সাথে সাথে চিকিৎসার প্রোটোকল পরিবর্তন করে তাদের রোগীদের অ্যাসপিরিন ১০০মিগ্রা এবং ইম্রোম্যাক (Imromac) দিতে শুরু করে। ফলস্বরূপ, রোগীরা সুস্থ হতে শুরু করে এবং দ্রুত তাদের অবস্থার উন্নতি ঘটে। সিঙ্গাপুর সরকার একদিনে ১৪,০০০ রোগীকে সুস্থ ঘোষণা করে বাড়ি পাঠিয়ে দেয়।
বিজ্ঞানভিত্তিক পর্যবেক্ষণের পর সিঙ্গাপুরের ডাক্তাররা জানান যে এটি একটি বৈশ্বিক প্রতারণা ছিল, “এটি ভাইরাস নয়, এটি রক্তনালির ভেতরের রক্ত জমাট বাঁধার একটি অবস্থা।”
গবেষণা অনুযায়ী সম্ভাব্য ওষুধ:

অ্যান্টিবায়োটিক ট্যাবলেট

প্রদাহনাশক ওষুধ

রক্ত পাতলা করার ওষুধ (অ্যাসপিরিন)

প্যারাসিটামল ৬৫০ মিগ্রা

এটি প্রমাণ করে যে রোগটি নিরাময়যোগ্য।
দ্রষ্টব্য: কোনো ওষুধ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া গ্রহণ করবেন না।
সিঙ্গাপুরের বিজ্ঞানীরা আরও বলেন যে ভেন্টিলেটর এবং আইসিইউ কখনোই প্রয়োজন ছিল না। এ সম্পর্কিত প্রোটোকল সিঙ্গাপুরে ইতিমধ্যেই প্রকাশিত হয়েছে।
চীন এটি আগেই জানতো, কিন্তু কখনো তা প্রকাশ করেনি।
এই তথ্য আপনার পরিবার, প্রতিবেশী, পরিচিতজন, বন্ধু ও সহকর্মীদের সঙ্গে শেয়ার করুন যেন তারা কোভিড-১৯ নিয়ে আতঙ্কিত না হয় এবং বুঝতে পারে এটি ভাইরাস নয়, বরং রেডিয়েশনে সংক্রামিত একটি ব্যাকটেরিয়া। যাদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কম, কেবল তাদেরই সতর্ক থাকা উচিত। এই রেডিয়েশনই প্রদাহ এবং হাইপোক্সিয়া ঘটায়। আক্রান্তদের অ্যাসপিরিন ১০০ মিগ্রা এবং অ্যাপ্রোনিক অথবা প্যারাসিটামল ৬৫০ মিগ্রা গ্রহণ করতে বলা হয়েছে।
(সূত্র: সিঙ্গাপুর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়)
শুভেচ্ছান্তে,
কর্পোরেট প্রশাসন বিভাগ,
আকিজ ভেঞ্চার

(কালেকটেড) সত্য মিথ্যা যাচাই করা সম্ভব হয়নি

🚨 আপনার কিডনি চুপচাপ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে এই ১০টি ভুলে! আপনি কি সতর্ক?(১ মিনিট সময় দিন – এই তথ্য আপনার জীবন বাঁচাতে পারে!)আ...
27/05/2025

🚨 আপনার কিডনি চুপচাপ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে এই ১০টি ভুলে! আপনি কি সতর্ক?
(১ মিনিট সময় দিন – এই তথ্য আপনার জীবন বাঁচাতে পারে!)

আপনার কিডনি দুইটা। কিন্তু সচরাচর যখন বোঝা যায় যে কিডনিতে সমস্যা হয়েছে, তখন অনেক দেরি হয়ে যায়। কিডনি নষ্ট হওয়ার লক্ষণগুলো এতটাই নীরব যে আপনি টেরই পান না।

আজ জানুন কিডনি নষ্ট হওয়ার ১০টি অদৃশ্য কারণ – যেগুলো আমরা প্রতিদিন নিজের অজান্তেই করে যাচ্ছি:

⚠️ ১. পর্যাপ্ত পানি না খাওয়া
কিডনি টক্সিন ছেঁকে বের করে। পানি কম খেলে বর্জ্য জমে থেকে কিডনিকে ধ্বংস করে।

⚠️ ২. অতিরিক্ত লবণ খাওয়া
সাবধান! প্রতিদিনের খাবারে বেশি লবণ কিডনির রক্তনালীতে চাপ সৃষ্টি করে।

⚠️ ৩. নিয়মিত ব্যথার ওষুধ খাওয়া
প্যারাসিটামল, আইবুপ্রোফেন প্রভৃতি ওষুধ দীর্ঘমেয়াদে কিডনির মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে।

⚠️ ৪. ইউরিন চেপে রাখা
প্রস্রাব চেপে রাখার অভ্যাস কিডনি ইনফেকশন ও দীর্ঘমেয়াদী ক্ষতির কারণ হয়।

⚠️ ৫. মিষ্টি জাতীয় খাবার বেশি খাওয়া
চিনি বেশি খেলে টাইপ-২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ে – যা কিডনি ফেইলিউরের অন্যতম কারণ।

⚠️ ৬. বেশি প্রোটিন ডায়েট
বডি বানাতে বেশি প্রোটিন খাচ্ছেন? অতিরিক্ত প্রোটিন কিডনির উপর চাপ ফেলে।

⚠️ ৭. এলকোহল ও ধূমপান
এই দুটি কিডনি কোষ ধ্বংস করে ও রক্ত সঞ্চালন ব্যাহত করে।

⚠️ ৮. উচ্চ রক্তচাপ অবহেলা করা
হাই ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ না করলে কিডনির রক্তনালী ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

⚠️ ৯. কম ঘুমানো ও স্ট্রেস
ঘুম ও মানসিক চাপ সরাসরি কিডনির কার্যক্ষমতা কমিয়ে দেয়।

⚠️ ১০. অনিয়মিত চিকিৎসা বা চেকআপ না করা
বেশিরভাগ মানুষ কিডনি রোগ ধরা পড়লে খুব দেরিতে চিকিৎসা নেন। এতে ফেইলিউর নিশ্চিত হয়ে যায়।

✅ কী করবেন এখনই?
🔹 প্রতিদিন ৮-১০ গ্লাস পানি পান করুন
🔹 প্রস্রাব আটকে রাখবেন না
🔹 বছরে একবার কিডনি ফাংশন টেস্ট করুন
🔹 ব্লাড প্রেসার, সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখুন
🔹 অকারণে ওষুধ খাবেন না

💡 আপনার শরীরের ‘নীরব সৈনিক’ হলো কিডনি। যত্ন না নিলে সে চুপচাপ ধ্বংস হয়ে যাবে।
📤 এই পোস্টটি শেয়ার করুন — আপনার এক শেয়ার হয়তো কারো জীবন বাঁচাতে পারে!

02/05/2025

#বমি_কিভাবে_হয়

🏺 #স্তনে_ব্যথা (  বা  ) হওয়ার অনেকগুলো কারণ থাকতে পারে। এটি সবসময়ই চিন্তার কারণ নয়, তবে কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ ...
30/04/2025

🏺 #স্তনে_ব্যথা ( বা ) হওয়ার অনেকগুলো কারণ থাকতে পারে। এটি সবসময়ই চিন্তার কারণ নয়, তবে কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া দরকার হতে পারে।

এই ব্যথাকে আমরা দুইটা ভাগে ভাগ করতে পারি

🗣️1)Acute breast pain -একিউট ব্রেস্ট পেইন নিয়ে কোন দুশ্চিন্তার কারণ নেই, এটা সাধারণ কোন ইনফ্লামেশন, হালকা আঘাত, মাসিকের সময় ও হালকা হতে পারে, অধিকাংশ সময় এমনিতেই ভালো হয়ে যায়, কখনো কখনো সাধারণ কিছু ওষুধ খেলেই হয়।

🗣️2)Chronic breast pain- এই ব্যথার ক্ষেত্রে খুব সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত। বিভিন্ন কারণে হতে পারে।
নিচে গুরুত্বপূর্ণ কিছু কারণ উল্লেখ করা হলো:

❤️১. হরমোনজনিত পরিবর্তন (Hormonal changes)
ঋতুস্রাবের আগে ও পরে ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরনের ওঠানামার কারণে স্তনে ব্যথা হতে পারে।এটি সাধারণত উভয় স্তনে অনুভূত হয় এবং সময়ের সাথে চলে যায়।

❤️২. গর্ভধারণ বা দুগ্ধদানকালীন সময়
স্তনের টিস্যু পরিবর্তনের কারণে ব্যথা বা অস্বস্তি হতে পারে।

❤️৩. স্তনের কোনো ক্ষত বা ফাইব্রোসিস্টিক পরিবর্তন
স্তনের টিস্যু শক্ত বা সিস্টিক হলে ব্যথা হতে পারে।
এটি সাধারণত একপাশে বেশি হয় এবং চাপ দিলে ব্যথা বাড়ে।

❤️৪. জীবাণু সংক্রমণ (Mastitis)
বিশেষ করে স্তন্যদানকারী নারীদের ক্ষেত্রে স্তনে ইনফেকশন হয়ে ব্যথা, লালচে ভাব ও জ্বর হতে পারে।

❤️৫. ব্যবহৃত অন্তর্বাস (Bra)
খুব টাইট বা সাপোর্টহীন অন্তর্বাস স্তনের পেশীতে চাপ সৃষ্টি করে ব্যথা দিতে পারে।

❤️৬. স্তন ক্যানসার (Breast cancer)
স্তন ক্যানসারে সাধারণত শুরুতে ব্যথা থাকে না, তবে কিছু ক্ষেত্রে ব্যথা হতে পারে।
ব্যথার সাথে যদি চাকা, নিপল থেকে স্রাব বা আকারে পরিবর্তন দেখা যায়, বিশেষ করে একটা ছোট একটা বড়, তবে গুরুত্ব সহকারে দেখা উচিত।

👤স্তনে যেকোনো সমস্যায় লক্ষণ সাদৃশ্য হোমিওপ্যাথিক ওষুধ খুব ভালো কাজ করে। সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার মাধ্যমে ব্রেস্টের যেকোনো সমস্যা স্থায়ীভাবে ভালো হয়। এই শুধু কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই।

👤লক্ষণ অদৃশ্যে যে সকল ওষুধ বেশি কার্যকরী তা নিচে দেওয়া হল Bell,C.F,Coni,Phyto,Carbo ani,Carcino,Lache,Sulp,psori,Urtica u,Hypari,Lidum,C.Iod,C.C,Iodium,N. M,M.S,Brayo,ইত্যাদি

Shahadat Hossain Nijam
#রেজিস্টার্ড_হোমিওপ্যাথিক_চিকিৎসক

D.H.M.S- রাজশাহী হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল
)

চেম্বার
#ক্লাসিক্যাল_হোমিও_হেলথ্_কেয়ার
#রোকনপুর_মাদ্রাসা_বাজার , #আক্কেলপুর #গোমস্তাপুর, #চাঁপাইনবাবগঞ্জ।

 #আলফালফা ঔষধ খেলে কী কী উপকার হয়?আলফালফা একটি হোমিও ঔষধ। এর শক্তিকৃত ঔষধের পরিবর্তে হোমিওপ্যাথিক মাদার টিংচারই বেশি ব্য...
20/04/2025

#আলফালফা ঔষধ খেলে কী কী উপকার হয়?

আলফালফা একটি হোমিও ঔষধ। এর শক্তিকৃত ঔষধের পরিবর্তে হোমিওপ্যাথিক মাদার টিংচারই বেশি ব্যবহার হয়। সহানুভূতিক স্নায়ুসমূহের উপর এটা বিশেষ ক্রিয়া প্রকাশ করে। ফলশ্রুতিতে পরিপোষণ ক্রিয়ার উন্নতি হয়। ফলে ক্ষুধা ও হজমশক্তি বৃদ্ধি পায়। শারীরিক ও মানসিক শক্তি বাড়ে, সাথে সাথে রোগীর ওজন বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয়। পরিপোষণ ক্রিয়ার বিকৃতি জনিত মানুষের দুর্বল টিস্যু সমূহকে গড়ে তুলতে এর ক্ষমতা অসাধারণ।

কঠিন রোগ ভোগের পর যখন মানুষের পেশীসমূহ দুর্বল হয়ে পড়ে, তখন এটা নিয়মিত খেলে যে কোন ভিটামিন বা মিনারেলস সমৃদ্ধ ঔষধের চাইতেও অনেক সুন্দর কাজ করে।

শিশুদের পক্ষে এর উপকারিতার তুলনা নেই। শিশু শুকিয়ে গেলে, হজম শক্তিহীন হলে, ক্রমশ দুর্বল হতে থাকলে এই ঔষধটি অচিরেই শিশুর দুর্বলতা ও নিরক্ত অবস্থা দুর করবে, হজমশক্তি বৃদ্ধি করবে, ক্ষুধা বাড়বে এবং সঙ্গে সঙ্গে শিশুর ওজনও বাড়বে।

বুকের দুধ দানকারী মায়ের বুকের দুধের পুষ্টমানের কমতি বা বিকৃতির কারণে অনেক সময় শিশু নানা রকম অসুস্থতায় ভুগতে থাকে। মেডিকাগো স্যাটিভা বা (আলফালফা) মায়ের বুকের দুধের পুষ্টিমানের বিকৃতি জনিত সমস্যা নিরাময় করে বুকের দুধ বৃদ্ধি করবে এবং উক্ত দুধ গ্রহণকারী শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশে সহায়ক হবে।

Dr. Shahadat Hossain Nijam
ক্লাসিক্যাল হোমিও হেলথ কেয়ার
রোকনপুর মাদ্রাসা বাজার, আক্কেলপুর, গোমস্তাপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ।

ডিপ্রেশন বা মানসিক বিষণ্ণতার জন্য হোমিওপ্যাথির ১০টি ফলপ্রদ ওষুধ ও তাদের উপযুক্ত লক্ষণ।১. Ignatia Amaraলক্ষণ:মানসিক আঘাত,...
19/04/2025

ডিপ্রেশন বা মানসিক বিষণ্ণতার জন্য হোমিওপ্যাথির ১০টি ফলপ্রদ ওষুধ ও তাদের উপযুক্ত লক্ষণ।

১. Ignatia Amara
লক্ষণ:
মানসিক আঘাত, প্রেমে ব্যর্থতা, শোক,
গভীর দীর্ঘশ্বাস,
হঠাৎ হঠাৎ কাঁন্না,
একা থাকতে চায়, কিন্তু সঙ্গও সহ্য হয় না।

২. Natrum Muriaticum
লক্ষণ:
একাকীত্ব, শোকবোধ,
পুরোনো প্রেমের কষ্ট,
কারো সহানুভূতি পছন্দ করে না
আত্মসম্মানবোধ প্রবল।

৩. Aurum Metallicum
লক্ষণ:
আত্মহত্যার চিন্তা, জীবন ব্যর্থ মনে হয়,
দায়িত্বপালনে ব্যর্থতা থেকে দুঃখ,
গম্ভীর, ধর্মপ্রাণ, আত্মদোষবোধ।

৪. Pulsatilla Nigricans
লক্ষণ:
আবেগপ্রবণ, কাঁদতে চায়, সান্ত্বনা পেতে চায়,
মুড পরিবর্তনশীল,
ঠান্ডা পরিবেশে ভালো লাগে।

৫. Sepia Officinalis
লক্ষণ:
নারীদের হরমোনজনিত বিষণ্ণতা,
নির্লিপ্ততা, পরিবার থেকে দূরত্ব,
বিরক্তি, ক্লান্তি, দায়িত্ব পালনে অনাগ্রহ।

৬. Lachesis Mutus
লক্ষণ:
অতিরিক্ত কথা বলা, কারো কথায় হস্তক্ষেপ
হিংসা, সন্দেহ,
বিষণ্ণতা মেনোপজ সময় ।

৭. Arsenicum Album
লক্ষণ:
দুশ্চিন্তা, নিরাপত্তাহীনতা
নিখুঁতভাবে সব কিছু চাই
একা থাকতে ভয় পায়

৮. Calcarea Carbonica
লক্ষণ:
অতিরিক্ত চিন্তাভাবনা,
দায়িত্বের চাপ থেকে ক্লান্তি ও বিষণ্ণতা,
ভবিষ্যৎ চিন্তা করে উদ্বিগ্ন।

৯. Staphysagria
লক্ষণ:
অপমান বা অবদমিত রাগ থেকে বিষণ্ণতা,
শান্তভাবে সব সহ্য করে, কিন্তু ভেতরে চাপ জমে,
সম্মান ও সম্পর্ক নিয়ে সংবেদনশীল।

১০. Sulphur
লক্ষণ:
আধ্যাত্মিক ভাবনা, সবকিছুতে বিরক্তি,
অপরিচ্ছন্নতা, অগোছালোতা
চিন্তায় ডুবে থাকে, ঘুম কম হয়

সতর্কতা ও পরামর্শ:
ক। উপরের বিবরণটি শুধুমাত্র হোমিওপ্যাথি ছাত্র-ছাত্রী এবং নবীন ডাক্তারদের শিক্ষার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।

খ। সবসময় রোগীর মানসিক ও শারীরিক লক্ষণ বিশ্লেষণ করে ওষুধ নির্বাচন করা উচিত।

গ। একজন অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামরশে ওষুধ গ্রহণ করা নিররাপদ।

🔴আজকের টপিকঃ  𝗛𝗮𝗲𝗺𝗮𝘁𝘂𝗿𝗶𝗮 (হেমাচুরিয়া)🔵               𝗛𝗮𝗲𝗺𝗮𝘁𝘂𝗿𝗶𝗮 মানে প্রস্রাবের সাথে ব্লাড বের হওয়া! এটি দুইরকম হতে পারে...
17/04/2025

🔴আজকের টপিকঃ 𝗛𝗮𝗲𝗺𝗮𝘁𝘂𝗿𝗶𝗮 (হেমাচুরিয়া)🔵

𝗛𝗮𝗲𝗺𝗮𝘁𝘂𝗿𝗶𝗮 মানে প্রস্রাবের সাথে ব্লাড বের হওয়া! এটি দুইরকম হতে পারে... একটি ভিসিবল বা ম্যাক্রোস্কোপিক অর্থাৎ খালি চোখে দেখে নিশ্চিত করা যায় আরেকটি নন-ভিসিবল বা মাইক্রোস্কোপিক অর্থাৎ খালি চোখে দেখে ডায়াগনোসিস কনফার্ম করা যায় না!
পেশেন্ট এর বেড-সাইডে ডিপস্টিক টেস্টিং এর মাধ্যমে জানা যায়! ২/৩ বার ডিপস্টিক টেস্ট করার পর যদি প্রতিবার পজিটিভ আসে তাহলে বুঝতে হবে পেশেন্টের প্রস্রাবের সাথে রক্ত বের হয়!

সবক্ষেত্রে লাল প্রস্রাব হবে যে এমন নয়... অনেকসময় গাঢ় হলুদ কালারের মূত্র বের হলে সেটাকে এনালাইসিস করতে হবে মাইক্রোস্কোপিক পরীক্ষা-নীরিক্ষার জন্য! হেমাচুরিয়া হলে সেক্ষেত্রে লোহিত রক্ত কণিকার উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়!
সাধারণত 𝗛𝗣𝗙 (𝗛igh 𝗣ower 𝗙ield) এ লোহিত রক্তকণিকার পরিমাণ ৩ এর কম হলে স্বাভাবিক ধরা হয়! ৩ অথবা ৫ এর সমান বা বেশি হলে সেটিকে হেমাচুরিয়া হিসেবে ধরা হয়!

হেল্থি মানুষদের কিছু ক্ষেত্রেও মূত্রে কিছু লোহিত রক্তকণিকা দেখা যায়ঃ কঠোর শারীরিক ব্যায়াম, সেক্সুয়াল ইন্টারকোর্স বা যৌনমিলনের পর অথবা মহিলাদের মাসিক বা পিরিয়ডের পর!

ভিজিবল এবং নন-ভিজিবল হেমাচুরিয়া রেনাল ট্র্যাক্ট (কিডনি থেকে মূত্রনালীর সম্মুখভাগ পর্যন্ত অংশ) এর যেকোনো অংশে হতে পারে! যেমনঃ রেনাল প্যারেনকাইমা, রেনাল পেলভিস, ইউরেটার, মূত্রথলি, প্রোস্টেট গ্রন্থি, ইউরেথ্রা বা মূত্রনালী!

🩸ব্লিডিং বা রক্তক্ষরণের কারণ হতে পারেঃ

— রেনাল ট্র্যাক্টের কোনো ইনফেকশন!

— রেনাল টিউমার অথবা রেনাল ট্র্যাক্টের কোনো অংশে টিউমার বা ক্যান্সার হলে!

— গ্লোমেরুলার ডিজিজ (নেফ্রোটিক, নেফ্রাইটিক সিন্ড্রোম ইত্যাদি)!

— রেবডোমায়োলাইসিস!

— রেনাল স্টোন (কিডনী তে পাথর) অথবা রেনাল ট্র্যাক্টের যেকোনো অংশে পাথর হলে!

— 𝗜𝗴𝗔 (𝗜mmunoglobulin-𝗔) 𝗡ephropathy

— ট্রমা / আঘাতপ্রাপ্ত হলে (এক্সিডেন্ট)

— রেনাল টিউবারকুলোসিস - 𝗥enal 𝗧𝗕 (যক্ষা রোগের জীবাণু দ্বারা যদি কিডনী সংক্রমিত হয়)

— প্রোস্টেট গ্রন্থির সাইজ বেড়ে গেলে (𝗕enign 𝗘nlargement of 𝗣rostate - 𝗕𝗘𝗣)

— কারো যদি ব্লিডিং ডিসঅর্ডার থাকে (যেমনঃ 𝗜𝗧𝗣- 𝗜diopathic 𝗧hrombocytopenic 𝗣urpura, 𝗛aemophilia, 𝗩on-𝗪illebrand's 𝗗isease, 𝗦ickle 𝗖ell 𝗗isease, 𝗧hrombophilia 𝗲𝘁𝗰.)

— সিস্টেমিক লুপাস এরাইথেমেটোসাস (𝗦𝗟𝗘 - 𝗦ystemic 𝗟upus 𝗘rythematosus) রোগ যদি কিডনী কে ইনভলভ করে!

— রেডিয়েশন এর কারণে যদি রেনাল ট্র্যাক্টে কোনো ধরনের ইনফেকশন দেখা দেয় সেক্ষেত্রেও হতে পারে!

— কিছু ড্রাগ সেবন করলেও হতে পারে (যেমনঃ এন্টিকোয়াগুলেন্টস (𝗔nticoagulants) বা রক্তের জমাট বাঁধায় বাধাপ্রদানকারী ড্রাগস)

যদি প্রস্রাবের সাথে ব্লাড বের হয় সেক্ষেত্রে কনফার্মেশনের জন্য 𝗨𝗦𝗚 𝗼𝗳 𝗞𝗨𝗕 / 𝗖𝗧 𝗦𝗰𝗮𝗻 & 𝗖𝘆𝘀𝘁𝗼𝘀𝗰𝗼𝗽𝘆 টেস্ট করা লাগবে! পাশাপাশি রোগীকে 𝗖𝗕𝗖 - 𝗖omplete 𝗕lood 𝗖ount (ব্লিডিং এর কারণে হিমোগ্লোবিন লেভেল কমে যাবে), 𝗨𝗿𝗶𝗻𝗲 𝗥/𝗠/𝗘 (ব্লাড যাচ্ছে কিনা কনফার্ম হওয়ার জন্য), 𝗕𝗹𝗼𝗼𝗱 𝗖𝘂𝗹𝘁𝘂𝗿𝗲 (কোনো ইনফেকশন আছে কিনা বুঝার জন্য), 𝗕𝗹𝗲𝗲𝗱𝗶𝗻𝗴 𝗧𝗶𝗺𝗲 & 𝗖𝗹𝗼𝘁𝘁𝗶𝗻𝗴 𝗧𝗶𝗺𝗲 (ব্লিডিং ডিসঅর্ডার আছে কিনা জানার জন্য), 𝗣𝗹𝗮𝗶𝗻 𝗫-𝗿𝗮𝘆 𝗞𝗨𝗕 𝗥𝗲𝗴𝗶𝗼𝗻 (রেনাল ট্র্যাক্টে কোনো পাথর আছে কিনা জানার জন্য), 𝗥enal 𝗕iopsy (কোনো টিউমার আছে কিনা জানার জন্য), 𝗗igital 𝗥ectal 𝗘xamination - 𝗗𝗥𝗘 (প্রোস্টেট গ্রন্থির সাইজ বেড়েছে কিনা বুঝার জন্য) ইত্যাদি টেস্ট করতে হবে!

পাশাপাশি পেশেন্টের উচ্চরক্তচাপ, প্রোটিনিউরিয়া (মূত্র দিয়ে প্রোটিন বের হয় কিনা), কিডনীর কার্যকারিতা কমে গেছে কিনা, কিডনী ডিজিজের পারিবারিক হিস্ট্রি আছে কিনা সর্বোপরি কোনো শারীরিক রোগ আছে কিনা সে সম্পর্কে সম্যক ধারণা অর্জন করতে হবে এবং কারণ অনুযায়ী রোগীকে ইউরোলজিস্ট বা নেফ্রোলজিস্ট ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়ে ট্রিটমেন্ট গ্রহণ করতে হবে (একেক কারণের জন্য একেক ধরনের ম্যানেজমেন্ট দরকার হবে)!😐

ধন্যবাদ ক্লাসিক্যাল হোমিও হেলথ্ কেয়ার পেইজে আপনার মূল্যবান সময় প্রদান করার জন্য!♥️

Dr. Shahadat Hossain Nijam
DHMS- রাজশাহী হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল!👨‍⚕️🩺

🔴আজকের জিজ্ঞাসাঃ-🔹পেনিস এবং অন্ডকোষের শিরা (ভেইন / রক্তনালী / রগ) ভেসে থাকা কোনো সমস্যা কিনা❓— না, এটা কোনো সমস্যা না......
16/04/2025

🔴আজকের জিজ্ঞাসাঃ-
🔹পেনিস এবং অন্ডকোষের শিরা (ভেইন / রক্তনালী / রগ) ভেসে থাকা কোনো সমস্যা কিনা❓
— না, এটা কোনো সমস্যা না... দেহের সকল শিরা স্কিনের নিচেই থাকে... মানে সুপারফিশিয়াল... তো এক্ষেত্রেও সেইম অবস্থা... তাই দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই... পেনিসে এমন অনেক শিরা থাকে... উত্তেজনাপূর্ন অবস্থায় অথবা উত্তেজনা ছাড়াই এসব রক্তনালী ভেসে থাকতে পারে! পেনিসে যেহেতু কোনো ফ্যাট (Fatty Tissue) জমা হয় না তাই এসব রক্তনালী দেখা যাওয়া অস্বাভাবিক কিছু না! ব্যথা করলে সেটি ভিন্ন বিষয়!
আমাদের পেনিসের একদম সামনের অংশে (‘গ্ল্যান্স পেনিস’ → উত্তেজনাবশত পেনিসের যে অংশ টা ফুলে উঠে) অনেকগুলো স্নায়ু উন্মুক্ত হয়! যার কারণে উত্তেজনাপূর্ণ অবস্থায় পেনিসের পেশিগুলো স্ট্রং হলে শিরাগুলো এভাবে ভেসে থাকতে দেখা যায়!

তবে অন্ডকোষের শিরা (Vein) যদি পেঁচিয়ে যায় বা ফুলে যায়, ব্যথা করে, একটি নালী থেকে আরেকটি নালী আলাদা করা না যায় তাহলে বুঝতে হবে ভেরিকোসিল হয়েছে এবং দ্রুত ইউরোলজিস্ট বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে... ভয় পাওয়ার কিছু হয় নাই!

🔹অন্ডকোষ একটা ছোট, আরেকটা বড় হলে কোনো সমস্যা হবে কি❓
— অন্ডকোষের নরমাল সাইজের ক্ষেত্রে, একটি হালকা ছোট আরেকটি হালকা বড় থাকাই স্বাভাবিক! তবে যদি অন্ডকোষের সাইজে একটার তুলনায় আরেকটা বেশি ছোট হয়ে যায় তাহলে বুঝতে হবে কোনো প্যাথোলজিকাল কারণে অন্ডকোষের ভিতরের কোষগুলো নষ্ট হয়ে টেস্টিকুলার এট্রফি (Testicular Atrophy) বা অন্ডকোষ ছোট হয়ে যেতে পারে! সেক্ষেত্রে ইউরোলজিস্ট বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়ে টেস্টিকুলার এট্রফির কারণ অনুযায়ী ট্রিটমেন্ট গ্রহণ করতে হবে!
পর্ন এবং মাস্টারবেশন মানবতার জন্য হুমকী 2️⃣ গ্রুপের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ সবাইকে!♥️

Dr. Shahadat Hossain Nijam
DHMS, রাজশাহী হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল,রাজশাহী!👨‍⚕️🩺
চেম্বারঃ- ক্লাসিক্যাল হোমিও হেলথ্ কেয়ার।
রোকনপুর মাদ্রাসা বাজার, আক্কেলপুর,গোমস্তাপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ।

15/04/2025

যৌন দুর্বলতা :
বর্তমান সময়ে প্রায় অধিক সংখ্যক পুরুষই যে দুর্বলতায় ভোগেন তা হলো যৌন দুর্বলতা। আর এই যৌন দুর্বলতার বিভিন্ন কারণ হয়ে থাকে । তার মধ্যে অন্যতম কিছু কারণ হল -
১: অতিরিক্ত হস্তমৈথুন ২: ঘন ঘন স্বপ্নদোষ
৩:অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাস ৪: অসাভাবিক উপায়ে শুক্রক্ষয় ৫: সাদা আমাশয়। ৬: IBS সহ আরো অনেক কারণে হয়ে থাকে।
হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার মাধ্যমে আপনি কাটিয়ে উঠতে পারেন আপনার যৌন দুর্বলতা। স্থায়ী ভাবে আপনি ও মুক্তি পেতে পারেন ইনশাআল্লাহ। ♥Shahadat Hossain Nijam DHMS–রাজশাহী হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল। অফলাইনে সাক্ষাৎ. ক্লাসিক্যাল হোমিও হেলথ্ কেয়ার । সকাল ৯ টা হতে ১২ টা পর্যন্ত বিকাল : আসর থেকে ঈসা পর্যান্ত রোকনপুর মাদ্রাসা বাজার, আক্কেলপুর, গোমস্তাপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ । মোবাইল: 01722-777278

10/04/2025

World Homoeopathy day by CHHC

Address

Rajshahi

Opening Hours

Monday 09:00 - 12:00
Tuesday 09:00 - 12:00
Wednesday 09:00 - 12:00
Thursday 09:00 - 12:00
Saturday 09:00 - 12:00
Sunday 09:00 - 12:00

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ক্লাসিক্যাল হোমিও হেলথ্ কেয়ার posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share