Sonali Homeo Laboratory

Sonali  Homeo Laboratory SONALI HOMEO LABORATORY is a Homeopathic Medicine Manufacturer in Bangladesh. Obtained Drug Manufact

AVENA SAT-Qশারীরিক, মানসিক, যৌন দূর্বলতায় ও অবসাদ গ্রস্থ জনিত দূর্বলতায় অত্যন্ত  কার্যকারী।💪💪💪💪💪
17/12/2020

AVENA SAT-Q

শারীরিক, মানসিক, যৌন দূর্বলতায় ও অবসাদ গ্রস্থ জনিত দূর্বলতায় অত্যন্ত কার্যকারী।💪💪💪💪💪

SO-COUGH (JUSTICIA)সর্দি, কাশি, বুকের জমাট বাঁধা ঘন কফ অধিকতর তরল করে বের করে, শুষ্ক কাশি উপশম করে, শ্বাসযন্ত্রের দূর্বল...
06/12/2020

SO-COUGH (JUSTICIA)
সর্দি, কাশি, বুকের জমাট বাঁধা ঘন কফ অধিকতর তরল করে বের করে, শুষ্ক কাশি উপশম করে, শ্বাসযন্ত্রের দূর্বলতা, ধূমপান জনিত কাশি এবং স্বরভঙ্গ রোগে অত্যন্ত কার্যকারি। 👍👍👍❤️❤️❤️

CINCHONA (China-Q)কার্যকারিতা-"স্নায়ুবিক দূর্বলতা, রক্তহীনতা, তেজস্পন্দন, মাথা ঘোড়া, ক্ষুধাহীনতা, বাত ব্যাথা ও ধ্বজভঙ্গ ...
05/12/2020

CINCHONA (China-Q)
কার্যকারিতা-
"স্নায়ুবিক দূর্বলতা, রক্তহীনতা, তেজস্পন্দন, মাথা ঘোড়া, ক্ষুধাহীনতা, বাত ব্যাথা ও ধ্বজভঙ্গ রোগে ইহা অত্যন্ত কার্যকারি।"

30/11/2020
এলোভেরার এই ১২টি গুন আপনার সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে সাহায্য করতে পারে -এলোভেরা শরীর ঠান্ডা রাখার জন্যই সাধারণত পরিচিত, কিন্তু আ...
16/11/2020

এলোভেরার এই ১২টি গুন আপনার সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে সাহায্য করতে পারে -

এলোভেরা শরীর ঠান্ডা রাখার জন্যই সাধারণত পরিচিত, কিন্তু আপনি কি জানেন যে এই গাছ আপনার সৌন্দর্য বাড়ানোর জন্যও সমানভাবে কার্যকর? গ্রীষ্ম, বর্ষা, শীত, বসন্ত - সব ঋতুতেই এলোভেরা ব্যবহার করা যায়. এলোভেরার পাতায় ভিটামিন এ, বি১, বি২, বি৩, বি৬, বি১২, সি, ই এবং ফলিক এসিডের মতো পরিপোষক পাওয়া যায়. এলোভেরার গুন এরকমই প্রচুর, নানান বিউটি প্রোডাক্টেও এলোভেরার ব্যবহার করা হয়. স্বাস্থসম্মত দিক থেকেও এলোভেরার (Aloe Vera) পাতা একটি অত্যন্ত প্রভাবশালী ভেষজ. এলোভেরা জেল স্বাভাবিক ভাবেই এন্টি-ইনফ্লেমেটরি, তাই ছোটোখাটো ব্যাথা, পুড়ে যাওয়া কিংবা কেটে যাওয়া জায়গায় ফার্স্টএইড এর কাজ খুব ভালোভাবে করে. আরো সব চমকপ্রদ এলোভেরার উপকারিতা ও গুন (Aloe Vera Juice Benefits) জেনে নেওয়া যাক তাহলে -

ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে কার্যকরী (Aloe Vera Benefits For Skin)

১। ঠোঁট নরম রাখে (Natural Remedy for Soft Lips)

এলোভেরার পাতায় ভরপুর পরিমানে ভিটামিন এ থাকে যা শুস্ক ফাটা ঠোঁটের জন্য কোনো আশীর্বাদের চেয়ে কম নয়. নরম ঠোঁট পেতে গেলে একটা ছোট্ট কাজ করতে হবে - ঠোঁটে এলোভেরা জেল লাগিয়ে ভুলে যান. আর যদি আপনার হাতে কিছুটা সময় থাকে, তাহলে একটা কাঁচের ছোট শিশিতে এলোভেরা জেলের (Aloe Vera Gel) সাথে অলিভ অয়েল মিশিয়ে রাখতে পারেন, আর মাঝেমাঝেই লিপবাম হিসিবে সেটা ব্যবহার করতে পারেন.

২। সুন্দর চোখের জন্য (Useful for Puffy Eyes)

সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর যদি আপনার চোখ ক্লান্ত আর ফোলাফোলা থাকে, চোখের চারপাশে এলোভেরা জেল লাগানো আরম্ভ করুন, দেখবেন কিছুদিনের মধ্যেই তফাৎটা চোখে পড়বে. অনেক আন্ডার-আই ক্রিমেও এলোভেরা জেল (Aloe Vera Juice Benefits) ব্যবহার করা হয়.

৩। ওয়াক্সিং-এর ব্যাথা আর নয় (Reduces Redness After Waxing)

অনেক সময় ওয়াক্সিং, প্লাকিং বা থ্রেডিং করার পর ব্যাথা থাকে র ত্বকের নানা জায়গায় লাল লাল ছোপ পরে. কিছুক্ষন এলোভেরা জেল লাগান, দেখবেন আরাম পাবেন.

৪। এন্টি-এজিং (Anti Aging)

এলোভেরা (Aloe Vera) ত্বকের ইলাস্টিসিটি ঠিক রাখতে সাহায্য করে যার ফলে ফাইনলাইন, বলিরেখা, দাগ ইত্যাদির সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়. এলোভেরা জেলে সামান্য অলিভ অয়েল আর ওটমিল মিশিয়ে একটা পেস্ট তৈরী করুন, এবার ওই পেস্ট মুখে লাগিয়ে আধঘন্টা পর ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন.

৫। ময়েশ্চারাইজার (Helps To Moisturize The Skin)

এলোভেরাতে জলের আধিক্য থাকায় এটি ত্বকের আদ্রতা বজায় রাখতে খুবই লাভদায়ক, এবং সেটাও ত্বককে চিটচিটে না করে - আশ্চর্য ব্যাপার না? যাদের ত্বক তেলতেলে আর ব্রোনোর সমস্যা আছে, তাদের জন্য এলোভেরা জেল অত্যন্ত কার্যকরী. শীতকালে শুস্ক ত্বকের সমস্যা মোটামুটি সবার হয়, এই সময় এলোভেরার ব্যবহার এই সমস্যা দূর করার জন্য অব্যর্থ ওষুধ. এলভ্যেরা জেল নিয়ে ত্বকে ময়েশ্চারাইজারের মতো ম্যাসাজ করুন, দেখবেন ত্বকের আদ্রতা হারিয়ে যাবে না. নখ মজবুত আর চকচকে করার জন্য আপনি নিজের নখেও এলোভেরা জেল (Aloe Vera Upokarita) লাগাতে পারেন.

৬। দাগ-ছোপ আর ব্রণ দূর করুন (Reduces Acne and Spots)

মুখের সৌন্দর্য ধরে রাখার জন্য এলোভেরা সাহায্যকারী. এলোভেরাতে এন্টি-ফাঙ্গাল, এন্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং এন্টি-ব্যাক্টেরিয়াল গুন আছে যেগুলি দাগ-ছোপ আর ব্রণ দূর করতে সাহায্য করে. এতে পোলিসেকেরাইডসও আছে যা ডেডসেল দূর করে নতুন কোষ তৈরিতে সাহায্য করে. এর ফলে ব্রণর সমস্যা দূর হয় আর দাগও থাকে না - দারুন না? রোজ রাতে শোবার আগে ব্রোনোর ওপরে এলোভেরা জেল লাগিয়ে ঘুমোন, আপনি চাইলে এলোভেরা জেলের সাথে কয়েক ফোটা লেবুর রসও মিশিয়ে লাগাতে পারেন. কিছুদিনের মধ্যেই তফাৎ চোখে পড়বে.

৭। সানবার্নের অব্যর্থ চিকিৎসা (Helps To Soothe Sunburn)

সূর্যের রশ্মি, বিশেষত 'ইউ-ভি রে' আমাদের ত্বকের অত্যন্ত ক্ষতি করে. এলোভেরা জুস্ সূর্যের এই ক্ষতিকর রশ্মি থেকে আমাদের ত্বককে রক্ষা করতে সাহায্য করে এবং এর এন্টি-অক্সিডেন্ট ত্বকের আদ্রতা বজায় রাখতেও সাহায্য করে. তাই, যখনি আপনি রোদে কোথাও যাবেন, ভালো করে এলোভেরা জুস্ মেখে বেরোন.

৮। আঁচিল দূর করুন (Remove Moles)

ছোট তুলোর বল বানিয়ে তা কিছুক্ষন এলোভেরা জেলে ডুবিয়ে রাখুন যাতে ভালো ভাবে তুলো এলোভেরা (Aloe Vera) গেল শুষে নেয়. এরপর ওই তুলোর বল কোনো টেপের সাহায্যে আঁচিলের ওপর লাগিয়ে নিন. নিয়মিতভাবে এটা কয়েক সপ্তাহ করলে আঁচিল আপনিই পড়ে যাবে.

৯। স্ট্রেচমার্কস আর লোমকূপের সমস্যার সমাধান (Cures Stretch Marks)

নিয়মিত এলোভেরা জেলের ব্যবহারে স্ট্রেচমার্কস অনেকটাই হালকা হয়ে আসে. এছাড়া এলোভেরা (Aloe Vera Juice Benefits) এস্ট্রিজেন্টের কাজ করে যার ফলে লোমকূপ টাইট করতেও সাহায্য করে.

১০। স্ক্রাব হিসেবেও ব্যবহার করতে পারেন (Natural Scrub)

এলোভেরা জেলে একটু চিনি আর লেবুর রস মিশিয়ে স্ক্র্যাব তৈরী করুন. এই স্ক্র্যাব ব্যবহারে ডেডসেল দূর হয় আর তার সাথে সাথে ত্বকের জলীয় উপাদানও বজায় থাকে, ফলে আপনি পান নরম, কমনীয় আর পরিষ্কার ত্বক.

এ ছাড়া এলোভেরার (Aloe Vera Gel) রসে অল্প নারকোল তেল মিশিয়ে কনুই, হাঁটু বা গোড়ালিতে লাগালে কালোভাব দূর হয়.

চুলের যত্নে এলোভেরা (Aloe Vera Gel For Hair)

এলোভেরা কে ঘৃতকুমারী ও বলা হয়. চুলের যত্নে এলোভেরার কার্যকরী উপাদানগুলি চুল ঘন এবং সুন্দর করে তোলে এবং চুলের 'পি-এইচ'-এর ভারসাম্য রক্ষা করতেও সাহায্য করে. এলোভেরা চুলপড়া কমায়, নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে, খুশকি দূর করে, স্ক্যাল্পের সমস্যা দূর করে এবং চুলের কন্ডিশনিংও করে. এলোভেরা জেল সরাসরি স্ক্যাল্পে অথবা চুলে লাগিয়ে কিছুক্ষন ভালো করে ম্যাসাজ করে মাথা ধুয়ে নিন. এলোভেরার দুটো পাতা থেকে জেল (Aloe Vera Upokarita) বার করে নিন, এবার অর্ধেক লেবুর রস মিশিয়ে ভালোভাবে ফেটিয়ে নিন, এরপর অল্প ভেজা চুলে লাগিয়ে নিয়ে ১৫-২০ মিনিট উষ্ণ তোয়ালে দিয়ে জড়িয়ে রাখুন. এবার উষ্ণ জল দিয়ে শ্যাম্পু করে নিন. সপ্তাহে একবার এলোভেরার ব্যবহার করলে দেখবেন চুল ঘন, নরম আর সুন্দর হবে.

সুস্বাস্থ্যের জন্য এলোভেরা (Aloe Vera Health Benefits)

সারা পৃথিবীতে এলোভেরার ৪০০ রকমের প্রজাতি পাওয়া গেলেও মাত্র ৫ টি প্রজাতিই আমাদের স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য উপকারী. এলোভেরা একটি পুষ্টিকর খাদ্য হিসেবেও গ্রহণ করা হয়. এলোভেরা (ঘৃতকুমারী) তে অনেক রকমের ভিটামিন এবং মিনারেল থাকে যা স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য কার্যকরী. যেমন:

১। মধুমেহ রোগী অর্থাৎ ডায়াবেটিকদের জন্য এলোভেরা খুবই উপকারী.

২। হজম সংক্রান্ত কোনো সমস্যার জন্য এলোভেরা অব্যর্থ ওষুদের মতো কাজ করে.

৩। হারের ব্যাথা থাকলে এলোভেরা (ঘৃতকুমারী) ব্যবহার করতে পারেন, আরাম পাবেন.

৪। এলোভেরা রক্তাল্পতা অর্থাৎ এনিমিয়া দূর করে এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়.

৫। নিয়মিত এলোভেরা জুস (Aloe Vera Juice Benefits) খেলে শরীরের শক্তি বজায় থাকে,

৬। নিয়মিত এলোভেরা জুস খেলে অতিরিক্ত ওজন কমে.

৭। নিয়মিত এলোভেরা জুস খেলে জন্ডিস প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে.

৮। সকালে উঠে এলোভেরা জুস খেলে পেট পরিষ্কার হয় আর খিদেও পায়.

৯। সকালে খালি পেতে এলোভেরা জুস খেলে ব্যাথার উপশম হয়.

১০। বাচ্চাদের সর্দি কাশি হলে ৫ গ্রাম ফ্রেশ এলোভেরা জুসের সাথে মধু মিশিয়ে খাওয়ালে ভালো.

এলার্জি দূর করতে এলোভেরার জুড়ি নেই (Anti-Inflammatory Properties of Aloe Vera)

গরমকালে অনেক সময় এসি থেকে রোদে বা রোদ থেকে এসিতে যাওয়া আসা করলে ত্বকে চুলকানি বা জ্বলুনি হয়. ওই জায়গায় কিছুক্ষন এলোভেরা জেল লাগিয়ে রেখে পড়ে তা ধুয়ে ফেলুন. সাথে সাথে আরাম পাবেন. এছাড়া এলোভেরা জেল স্বাভাবিক ভাবেই এন্টি-ইনফ্লেমেটরি, তাই ছোটোখাটো ব্যাথা, পুড়ে যাওয়া কিংবা কেটে যাওয়া জায়গায় এবং পোকা কামড়ালে ফার্স্টএইড এর কাজ খুব ভালোভাবে করে.

এলোভেরা থেকে সাবধান (Side Effects of Aloe Vera)

আপনি হয়তো জেনে আশ্চর্য হবেন যে এতো ভালো গুন থাকে সত্বেও এলোভেরার (Aloe Vera) মধ্যেও কিছু ক্ষতিকর উপাদান আছে. এলোভেরাতে (Aloe Vera Gel) লেকটেসিভ থাকায় অনেকসময় অনেক ধরনের সমস্যা দেখা যায়। দেখে নিন কিছু এলোভেরার ক্ষতিকর দিক -

১। এলোভেরা (ঘৃতকুমারী) জুস্ খাওয়া শুরু করার আগে একবার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নিন. যদি আপনি কোনো ওষুধ খান, তাহলে সেই ওষুধের সাথে এলোভেরা কোনোরকম প্রতিক্রিয়া করে কিনা, সেটা জেনে নেওয়া জরুরি.

২। যাদের উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা আছে, তাদের জন্য এলোভেরা জুস্ উপকরাই. কিন্তু যেহেতু এলোভেরা রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে, তাই যারা রক্তের নিম্নচাপের সমস্যায় ভোগেন, তাদের এটি না খাওয়াই ভালো.

৩। যাদের হার্টের সমস্যা আছে, তাদের নিয়মিত এলোভেরা জুস্ খাওয়া উচিত না.

৪। প্রয়োজনের তুলনায় বেশি এলোভেরা খেলে ডিহাইড্রেশনের সমস্যা হতে পারে.

৫। এলোভেরা জুসে (ঘৃতকুমারী) লেটেক্স থাকে যা আমাদের মাংসপেশি কমজোর করতে পারে. তাই খাবার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত.

৬। গর্ভবতী মহিলাদের এলোভেরা জুস্ খাওয়া উচিত না. এলোভেরা জুস্ গর্ভাশয় সংকুচিত করে ফলে গর্ভবতী অবস্থায় এটি খেলে বাচ্চার সমস্যা হতে পারে.

Source:https://www.popxo.com/
সংগৃহীত ছবি।

জেনে নিন কালমেঘ পাতার অসাধারণ ৫ টি উপকারিতা:বাংলাদেশ সহ ভারতবর্ষের বিভিন্ন স্থানে কালোমেঘ গাছ জন্মায়। হিন্দীতে একে বলা ...
20/10/2020

জেনে নিন কালমেঘ পাতার অসাধারণ ৫ টি উপকারিতা:

বাংলাদেশ সহ ভারতবর্ষের বিভিন্ন স্থানে কালোমেঘ গাছ জন্মায়। হিন্দীতে একে বলা “হয়কিরায়াত” বা কখনো “কুলুফনাথ”। এটি একটি বর্ষজীবি উদ্ভিদ। গড় উচ্চতা ১ মিটার।এর শাখা চতুষ্কোণ এবং পাতা বল্লমাকৃতির হয়ে থাকে। এটি একটি বীরুৎ-জাতীয় উদ্ভিদ। ফুল ক্ষুদ্রাকার। অল্প পরিমাণে বিক্ষিপ্ত গুচ্ছে ফুল ফোটে। ১ সে.মি. লম্বা ফুলের রং গোলাপী। দেড় থেকে ২ সে.মি. লম্বা ফল অনেকটা চিলগোজার মতন দেখতে। ভেষজী গুণাবলীর জন‍্য অনেক স্থানে একে 'চিরতার ঔষধ' বলা হয়।

গুনাগুণ-

* এর পাতা দিয়ে পচা ক্ষত পরিষ্কার করা হয়।

* এর রস কৃমি নাশক।

* রক্ত আমশায় দূর করে।[৩]

* ক্যান্সার রোগ প্রতিরোধে কার্যক্রম জোরদার ।[৪]

* বহুমূত্ররোগ দের সেরা রেটিং পয়েন্ট এর ঔষুধ

* ক্ষত সারাতে সাহায্য করে।

কালমেঘ পাতার অসাধারণ ৫ টি উপকারিতা:

১. ডায়াবেটিস:

কালমেঘ পাতা ডায়াবেটিস এর অব্যর্থ ওষুধ। এটি আমাদের শরীরে ব্লাড সুগার এর পরিমানকে কম রাখতে সাহায্য করে। তবে ডাক্তারের পরামর্শ মতোই এক্ষত্রে এর সেবন করা উচিত।

২. ক্যান্সার:

কালমেঘ ক্যান্সার নিরাময় এর ক্ষেত্রেও অত্যন্ত্য উপকারী। এর ঔষধি গুন আমাদের শরীরে ক্যান্সার এর কোষগুলিকে সক্রিয় হতে দেয় না বা ক্যান্সারের কোষগুলিকে বাড়তে দেয় না। এটি ক্যান্সার রোগীদের ওষুধ হিসেবেও ব্যবহৃত হয়ে থাকে।

৩. লিভার:

লিভার জনিত যে কোনো রকম সমস্যার অব্যর্থ ওষুধ এই কালমেঘ পাতা। এটি লিভার টনিক হিসেবে ব্যবহৃত হয়। অতিরিক্ত মদ্য পান, বা অতিরিক্ত কড়া ওষুধ দীর্ঘদিন সেবন করলে আমাদের লিভার ক্ষতিগ্রস্থ হয়। কালোমেঘ পাতা এর নিরাময়ক হিসেবে কাজ করে। এছাড়া আজকাল আমাদের খাদ্যাভাস বা ফল ও সবজিতে ব্যবহৃত পেস্টিসাইড আমাদের লিভারকে খারাপ করে দেয়। কালোমেঘের নিয়মিত সেবন এই সমস্যার সবথেকে ভালো সমাধান।

৪. আর্থারাইটিস ও গাউট:

কালমেঘ পাতা আর্থারাইটিস ও গাউট এর ওষুধ হিসেবেও ব্যবহৃত হয়। ১৫ থেকে ২০টি কালমেঘ পাতার রস করে প্রতিদিন খেলে আর্থারাইটিস বা গাউট এর সমস্যা থেকে দূরে থাকা যেতে পারে।

৫. জ্বর, সর্দি, কাশি:

কালমেঘ পাতা জ্বর, সর্দি, কাশি, গলা ব্যাথা, গলা বসে যাওয়া, টন্সিলাইটিস ইত্যাদি ক্ষেত্রে ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। কালমেঘ পাতা ভালো করে ধুয়ে হালকা গরম জল মিশিয়ে ছাঁকনিতে চেকে নিতে হবে। এই কালমেঘ পাতার রস যেকোনো রকম ঠান্ডা লাগা জনিত রোগ খুব তাড়াতাড়ি সারিয়ে তুলতে সাহায্য করে। তবে এর স্বাদ অতন্ত্য তিত্‍কুতে, তাই রস খাওয়ার সাথে সাথে এক চামচ মধু খেয়ে নিলে ভালো।

Source: https://bn.m.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8_%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%BE
সংগৃহীত ছবি।

যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে ‘আশ্চর্য লতা’  (জিনসেং )                              জিনসেং মাংসল মূলবিশিষ্ট এক ধরনের বহুবর্ষজীবী উদ...
10/10/2020

যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে ‘আশ্চর্য লতা’ (জিনসেং )


জিনসেং মাংসল মূলবিশিষ্ট এক ধরনের বহুবর্ষজীবী উদ্ভিদ। এটি উত্তর গোলার্ধে পূর্ব এশিয়াতে, বিশেষ করে চীন, কোরিয়া ও পূর্ব সাইবেরিয়াতে, ঠাণ্ডা পরিবেশে জন্মে।

জিনসেংকে বলা হয় wonder herbs বা আশ্চর্য লতা। জিনসেং হলো গাছের মূল। জিনসেং গাছের মূল রোগ প্রতিরোধক এবং ইংরেজিতে বললে বলতে হয় Proactive tool in warding off disease। এর পুরো মূল সুপে দিয়ে দেয়, সিদ্ধ মূল খেতে হয়। চিবিয়ে চিবিয়ে এর নির্যাস নিতে হয়। এছাড়াও জিনসেং এর রয়েছে নানাবিধ খাদ্য উপকরণ।

এর জন্য ৪টি শর্ত হলো:

(১) মূলের পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা এবং একই সঙ্গে মূলটি দেখতে একজন মানুষের আকৃতির কতটা কাছাকাছি হয়েছে।

(২) মূলের বাইরের স্তরের পুরুত্ব এবং মূলের ওজন।

(৩) মূলের দৈর্ঘ্য এবং

(৪) জিনসেং মূলটির বয়স ছয় বছর হতে হবে।

গাছের বয়স ছয় বছরের উপরে চলে গেলে মূল শক্ত হয়ে যায় এবং এর ঔষধি গুণাগুণ হ্রাস পায়। অবশ্য যে সব জিনসেং বন-বাদাড়ে প্রাকৃতিকভাব্ জন্মায় সেগুলোর মূলের গুণাগুণ ছয় বছরের পরও বিদ্যমান থাকে।

জেনে নিন জিনসেং এর সংক্ষিপ্ত কিছু উপকারিতা -

(১) শারিরিক শক্তি বাড়ায় এবং দুশ্চিন্তা ও হতাশা দূর করে।

(২) রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

(৩) পুরুষের লিংগোত্থানে অক্ষমতা রোধ করে।

(৪) পুরুষদের দ্রুত বীর্যস্খলন রোধ করে।

(৫) বিভিন্ন মানসিক ক্ষমতা বৃদ্ধি করে যেমন মনযোগ, স্মৃতিশক্তি, কথা শোনার সঙ্গে সঙ্গে বুঝতে পারার ক্ষমতা, কল্পনাশক্তি, শেখার ক্ষমতা, বিচারবুদ্ধি, চিন্তা শক্তি ও সমস্যা সমাধান করে কোনো একটা সিদ্ধান্তে পৌছানোর ক্ষমতা।

(৬) কোলেস্টেরল এর মাত্রা কমাতে সহায়তা করে।

(৭) জিনসেং বিভিন্ন এন্টি-এজিং ক্রীম ও স্ট্রেচ মার্ক ক্রীম এ ব্যবহৃত হয়। এইসব ক্রীম ত্বকের বলিরেখা প্রতিরোধ করে।

বিস্তারিত জানুন -

জিনসেং ও লিংগোত্থানে অক্ষমতা:

জিনসেং এর গুনাবলীর মধ্যে সবচেয়ে বেশি যা প্রমানিত তা হলে, পুরুষের লিংগোত্থানে অক্ষমতা রোধে এর ভূমিকা। University of Ulsan এবং the Korea Ginseng and To***co Research Institute ৪৫ জন ইরেকটাইল ডিসফাংশন (লিংগোত্থানে অক্ষম ব্যক্তি) এর রোগীর ওপর একটি পরীক্ষা চালান। তাদের কে ৮ সপ্তাহের জন্য দিনে ৩বার করে ৯০০ মিগ্রা জিনসেং খেতে দেয়া হয়, এরপর দুই সপ্তাহ বিরতি দিয়ে আবার ৮ সপ্তাহ খেতে দেয়া হয়। তাদের মধ্যে ৮০% জানান যে, জিনসেং গ্রহনের সময় তাদের লিংগোত্থান সহজ হয়েছে। ২০০৭ সনে Asian Journal of Andrology এ ৬০ জন ব্যাক্তির উপর করা এবং Journal of Impotent Research এ ৯০ জন ব্যাক্তির উপর করা অনুরুপ আরো দুটি গবেষনা প্রকাশিত হয়। ২০০২ সালের একটি গবেষনায় বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেন যে, জিনসেং কীভাবে লিংগোত্থানে সহায়তা করে। পুরুষের যৌনাংগে corpus cavernosum নামে বিষেশ ধরণের টিস্যু থাকে। নাইট্রিক অক্সাইডের উপস্থিতিতে এই টিস্যু রক্তে পরিপূর্ণ হয়ে লিংগোত্থান ঘটায়। জিনসেং সরাসরি দেহে নাইট্রিক অক্সাইডের পরিমান বাড়িয়ে লিংগোত্থানে সহায়তা করে।

জিনসেং ও দ্রুত বীর্যস্খলন:

জিনসেং এর তৈরী একটি ক্রীম (ss cream) পুরুষদের দ্রুত বীর্যস্খলন রোধে বিশ্বব্যাপী ব্যবহার হয়ে আসছে যা মিলনের একঘন্টা আগে লিঙ্গে লাগিয়ে রেখে মিলনের আগে ধুয়ে ফেলতে হয়। Journal of Urology-তে ২০০০ সনে প্রকাশিত একটি গবেষনা অনুযায়ী এটি বীর্যস্খলনের সময় কাল কার্যকরী ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন ভাবে বাড়ায়। আসলে, জিনসেং শব্দটাই এসছে চাইনিজ শব্দ ‘রেনসেং’ থেকে। ‘রেন’ অর্থ পুরুষ ও ‘সেন’ অর্থ ‘পা’, যৌনতা বৃদ্ধিতে এর অনন্য অবদান এর জন্যই এর এইরকম নাম (অবশ্য এটি দেখতেও পাসহ মানুষের মত)।

জিনসেং স্নায়ুতন্তের ওপর সরাসরি কাজ করে মানসিক ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। ২০০৫ সনে Journal of Psychopharmacology-তে প্রকাশিত গবেষনা অনুযায়ী ৩০ জন সুস্বাস্থ্যবান যুবার ওপর গবেষনা করে দেখা গিয়েছে যে জিনসেং গ্রহন তাদের পরীক্ষার সময় পড়া মনে রাখার ব্যাপারে পজিটিভ ভূমিকা রেখেছিল। একই জার্নালে ২০০০ সালে করা একটি গবেষনা, যুক্তরাজ্যের Cognitive Drug Research Ltd কর্তৃক ৬৪ জন ব্যাক্তির উপর করা একটি গবেষনা এবং চীনের Zhejiang College কর্তৃক ৩৫৮ ব্যাক্তির উপর করা একটি গবেষনা অনুযায়ী জিনসেং মধ্যবয়স্ক ও বৃদ্ধ ব্যক্তির স্মরণশক্তি ও সার্বিক বৃদ্ধিতেও সহায়ক বলে প্রমাণিত হয়েছে।

জিনসেং ও ডায়াবেটিস:

২০০৮ সনে ১৯ জন টাইপ ২ ডায়বেটিস এর রোগীর ওপর করা গবেষনা অনুযায়ী জিনসেং টাইপ ২ ডায়বেটিস ম্যানেজমেন্টে কার্যকরী বলে প্রমাণিত হয়েছে।

জিনসেং ও কোলেস্টেরল:

Pharmacological Research এ ২০০৩ সালে প্রকাশিত একটি গবেষনা অনুযায়ী, দিনে ৬ মিগ্রা হারে ৮ সপ্তাহ জিনসেং গ্রহণ খারাপ কোলেস্টেরল যেমন- total cholesterol (TC), triglyceride (TG) ও low density lipoprotein (LDL) এর মাত্রা কমাতে ও ভালো কোলেস্টেরল (High Density Lipoprotein বা HDL) এর মাত্রা বাড়াতে সহায়তা করে।

জিনসেং ও ফুসফুসের রোগ:

Chronic Obstructive Pulmonary Disease(COPD) হচ্ছে ফুসফুসের অন্যতম কমন রোগ। এই রোগীদের শ্বাস নিতে কষ্ট হয়, বুকে কফ থাকে ও কারো কারো ফুসফুসের ক্ষয় ঘটে। Archive of Chest Disease এ ২০০২ সনে প্রকাশিত ৯২ জন রোগীর ওপর করা গবেষনা অনুযায়ী ১০০মিগ্রা ডোজে ৩ মাস জিনসেং গ্রহণে সার্বিক ভাবে COPD এর অবস্থার উন্নতি হয় বলে প্রমাণিত হয়েছে।

জিনসেং ও ত্বক:

জিনসেং বিভিন্ন এন্টি-এজিং ক্রীম ও স্ট্রেচ মার্ক ক্রীম এ ব্যবহৃত হয়। এইসব ক্রীম ত্বকের কোলাজেন এর ওপর কাজ করে ত্বকের বলিরেখা প্রতিরোধ করে ও গর্ভবতী নারীদের পেটের ত্বক স্ফীতির কারণে তৈরী ফাটা দাগ নিরসন করে। তবে এটির জন্য জিনসেং এর ভূমিকা কতটুকু ও ক্রীমে থাকা অন্যান্য উপাদানের ভূমিকা কতটুকু তা জানা যায়নি।

জিনসেং ও ক্যান্সার:

জিনসেং ক্যান্সার নিরাময় করতে না পারলেও আমেরিকার ম্যায়ো ক্লিনিক ক্যান্সার সেন্টারের গবেষকরা বলছেন, ক্যান্সারে ভুগছেন এমন রোগীদের দুর্বলতা কাটাতে জিনসেং সহায়ক। ৩৪০ রোগী নিয়ে গবেষণায় দেখা গেছে, ৮ সপ্তাহ ধরে উচ্চমাত্রার জিনসেং ক্যাপসুল সেবন করেছেন এমন রোগীদের দুর্বলতা অন্যান্য পদ্ধতির চিকিৎসা গ্রহণকারীদের তুলনায় অনেক কমেছে।

জিনসেং ও রোগ-প্রতিরোধ ব্যবস্থা: একটি গবেষনায় ২২৭ ব্যক্তির উপর ১০০মিগ্রা দিনে এক বার করে ১২ সপ্তাহ এবং আরেকটি গবেষনায় ৬০ ব্যাক্তির ওপর ১০০মিগ্রা দিনে ২বার করে ৮ সপ্তাহ জিনসেং প্রয়োগ করে দেখা গিয়েছে যে তাদের দেহের রোগ প্রতিরোধকারী কোষগুলো ( যেমন T Helper cell, NK Cell, Antibody ইত্যাদি) কার্যকর পরিমাণে বেড়ে গিয়েছে। তার মানে জিনসেং রোগপ্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ায়।

জিনসেং ও আরো কিছু রোগ:

মেয়েলি হরমোন বৃদ্ধি, রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা বৃদ্ধি ও শক্তি বর্ধক এনার্জি ড্রিংক হিসেবে জিনসেং দারুন কার্যকরী। জিনসেং রক্ত তরল করে স্ট্রোক প্রতিরোধ করে। আরো কয়েকটি রোগ নিরসনে জিনসেং ভূমিকা রাখে বলে লোকজ ব্যবহার হতে জানা গিয়েছে। এইসব রোগের মধ্যে আছে, সর্দি-কাশি, ইনফ্লুয়েঞ্জা, ক্যান্সার (পাকস্থলি, ফুসফুস, যকৃত, ত্বক, ডিম্বাশয়), রক্তশূণ্যতা, বিষন্নতা, পানি আসা, হজমে সমস্যা ইত্যাদি।

তথ্য এবং ছবি : গুগল

ডেইলি বাংলাদেশ/আরজে

source :https://m.daily-bangladesh.com/

আমড়ার নানা পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতাএখন বাজারে সহজেই ও সুলভে মিলছে সুস্বাদু ফল আমড়া। এটি সাধারণত কাঁচাই খাওয়া হয়। ...
04/10/2020

আমড়ার নানা পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতা

এখন বাজারে সহজেই ও সুলভে মিলছে সুস্বাদু ফল আমড়া। এটি সাধারণত কাঁচাই খাওয়া হয়। এছাড়া সুস্বাদু আচার, চাটনি এবং জেলি তৈরি করা যায় আমড়া থেকে। মুখে রুচি বৃদ্ধিসহ অসংখ্য গুনাগুন রয়েছে আমড়ার। আসুন জেনে নিই এর কিছু পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতা বিষয়ে।

পুষ্টিতে ভরপুর আমড়া একটি জনপ্রিয় ফল। আমড়াতে রয়েছে অনেক পুষ্টি যা প্রায় তিনটি আপেলের পুষ্টির সমান। আমড়াতে আপেলের চাইতে বেশি প্রোটিন, ক্যালসিয়াম ও আয়রন রয়েছে। আমড়া ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল। এটি সাধারণত কাঁচাই খাওয়া হয়। এছাড়া সুস্বাদু আচার, চাটনি এবং জেলি তৈরি করা যায় আমড়া থেকে। মুখে রুচি বৃদ্ধিসহ অসংখ্য গুনাগুন রয়েছে আমড়ার। আজ আমরা জানব আমড়ার কিছু অতুলনীয় পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতা সন্মন্ধে।

আমড়ার পুষ্টি গুণাগুণ:

আমড়াতে রয়েছে আপেলের চাইতে বেশী প্রোটিন, ক্যালসিয়াম ও আয়রন। এছাড়া এটি আমাদের দেহের জন্য অতি প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান ভিটামিন সি রয়েছে । ১০০ গ্রাম আমড়া খেলে তা থেকে ১ দশমিক ১ গ্রাম প্রোটিন, ১৫ গ্রাম শ্বেতসার, শূন্য দশমিক ১০ গ্রাম স্নেহ জাতীয় পদার্থ এবং ৮০০ মাইক্রোগ্রাম ক্যারোটিন পাওয়া যায়। এ ছাড়াও ভিটামিনের মধ্যে ০.২৮ মিলিগ্রাম থায়ামিন, ০.০৪ মিলিগ্রাম রিবোফ্লাভিন, ৯২ মিলিগ্রাম ভিটামিন-সি পাওয়া সম্ভব। এছাড়াও রয়েছে ৫৫ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম এবং ৩.৯ মিলিগ্রাম লৌহ। আমড়ার খাদ্যশক্তি ৬৬ কিলোক্যালোরি। খনিজ পদার্থ বা মিনারেলসের পরিমাণ ০.৬ গ্রাম।

আমড়ার বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা

১। ভিটামিন সি এর অভাব মিটাতেঃ

ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে এবং কোলাজেনের উৎপাদনে সাহায্য করে। কোলাজেন স্কিন, লিগামেন্ট, টেন্ডন ও কার্টিলেজকে স্বাস্থ্যবান রাখতে সাহায্য করে। আমড়া ভিটামিন সি সমৃদ্ধ একটি ফল। দৈনিক একটি আমড়া খেলে ভিটামিন সি এর চাহিদার ৩৯%-৪৯% পূরণ হয়। প্রতি ১০০গ্রাম আমড়ায় ৪৬.৪ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি থাকে যা একটি অত্যাবশ্যকীয় ভিটামিন ও প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। আমড়ার ভিটামিন সি ফ্রি র‍্যাডিকেলের ক্ষতি থেকে শরীরকে রক্ষা করে। আমড়ায় প্রচুর ভিটামিন সি থাকায় এটি খেলে স্কার্ভি রোগ এড়ানো যায়।

২। বদহজম ও কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করতেঃ

আমড়াতে বিভিন্ন দ্রবণীয় ফাইবার রয়েছে। এই ফাইবার পাকস্থলীর ক্রিয়া প্রক্রিয়া স্বাভাবিক পর্যায়ে রাখতে ভুমিকা রাখে। তাই বদ হজম, পেট ফাঁপা, কোষ্ঠকাঠিন্যের মত অস্বস্তিকর রোগ গুলোকে দূরে রাখার জন্য আমড়ার সাহায্য নেওয়া যেতে পারে।

৩) সর্দি কাশি,ইনফ্লুঞ্জার সংক্রমণ থেকে বাঁচতেঃ

বিভিন্ন ভাইরাসের আক্রমন থেকে রক্ষা করা ছাড়াও আমড়া সর্দি কাশি, ইনফ্লুয়েঞ্জা রোগের জীবাণুর বিরুদ্ধে কাজ করে। যার ফলে নানা সংক্রমণ থেকে সহজেই বেঁচে থাকা যায়।

৪। মুখে রুচি ও ক্ষুধা বৃদ্ধিতেঃ

আমড়ায় কিছু ভেষজ গুণ রয়েছে । এটি পিত্তনাশক ও কফনাশক। আমড়া খেলে মুখে রুচি ফেরে, ক্ষুধা বৃদ্ধিতেও সহায়তা করে।

৫। ক্যালসিয়ামের চাহিদা মেটাতেঃ

ক্যালসিয়ামের অভাব হলে হাড়ের রোগ, মাংস পেশীর খিঁচুনি ছাড়াও অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিতে পারে। আমড়া ক্যালসিয়ামের একটি ভালো উৎস। প্রতিদিনের ক্যালসিয়ামের চাহিদা পূরণে তাই আমড়ার সাহায্য নেওয়া যেতে পারে। শিশুর দৈহিক গঠনেও ক্যালসিয়াম খুব দরকারি। তাই শিশুদের এই ফল খেতে উৎসাহিত করতে পারেন।

৬। আয়রন এর অভাব মিটাতেঃ

হিমোগ্লোবিন থাকে লাল রক্ত কণিকায়। তাই আয়রন জাতীয় খাবার বেশি খেলে লাল রক্ত কণিকার উৎপাদন বৃদ্ধি পায়। প্রতি ১০০ গ্রাম আমড়ায় ২.৮ মিলিগ্রাম আয়রন থাকে যা দৈনিক আয়রনের চাহিদার ১৫.৫%-৩৫% । সারা শরীরে অক্সিজেন সরবরাহকারী আয়রন সমৃদ্ধ উপাদান হিমোগ্লোবিন ও মায়োগ্লোবিনের মাত্রা ঠিক রাখতে এ ফলের ভুমিকা রয়েছে। শরীরের সার্বিক কাজ ঠিকভাবে সম্পন্ন করার জন্যও আয়রনের দরকার হয়।

৭। ওজন নিয়ন্ত্রণে ভুমিকাঃ

আমড়াতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার বা খাদ্যআঁশ থাকে। প্রতি ১০০ গ্রাম আমড়ায় ২৯ ক্যালরি থাকে। তাই ওজন কমতে সাহায্য করে আমড়া। বদহজম ও কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে সাহায্য করে আমড়া।

৮। হৃদরোগ প্রতিহত করতে:

আমড়ায় প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। গবেষণায় দেখা গেছে যে, আমড়া সার্বিক কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। তাই আমড়া খাওয়া সার্বিক হৃদস্বাস্থ্যের জন্যই উপকারী।

৯। অ্যানেমিয়া বা রক্তশূন্যতা দূর করতে:

অ্যানেমিয়া বা রক্তশূন্যতা দূর করতে তাই আমড়া খাওয়া দরকার। আমড়ায় প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকার কারণে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা সঠিক পর্যায়ে রাখতে সহায়তা করে। ফলে এটি রক্তস্বল্পতা রোধে কার্যকর ভুমিকা পালন করে।

১০। ত্বক সুস্থ রাখতে:

ত্বক, চুল ও নখের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে আমড়া ফল। ত্বকের ব্রণ কমাতে, ত্বক উজ্জ্বল রাখতে আমড়া দারুণ উপকারী। আমড়ায় প্রচুর ভিটামিন সি রয়েছে যা ত্বক উজ্জ্বল রাখতে খুবই দরকার। তাই ত্বক সুস্থ ও উজ্জ্বল রাখতে নিয়মিত আমড়া খাওয়া যেতে পারে।

Source:https://daktarbhai.com/
সংগৃহীত ছবি।

পাকা কলা খাওয়ার ১০টি বিস্ময়কর উপকারিতা!আপনি কি কলা খেতে ভালবাসেন? যদি বাসেন তবে এই লেখা পড়ার পর আপনার ভালবাসা বাড়বে বই...
03/10/2020

পাকা কলা খাওয়ার ১০টি বিস্ময়কর উপকারিতা!

আপনি কি কলা খেতে ভালবাসেন? যদি বাসেন তবে এই লেখা পড়ার পর আপনার ভালবাসা বাড়বে বই কমবে না। আর যদি না বাসেন, তবে ভালবাসতে শুরু করবেন কিনা জানি না, তবে হ্যাঁ, কলার প্রতি আপনার দৃষ্টিভঙ্গি বদলাতে বাধ্য। মুহূর্তের মধ্যে এনার্জি পেতে কলার জুরি মেলা ভার।

আসুন জেনে নেয়া যাক কলার এমন দশটা উপকারিতার কথা।

১। হৃদযন্ত্র ভালো রাখে

পাকা কলা পটাশিয়ামের আধার। প্রতিদিন একটি বা দুটি কলা খেলে আপনার হৃদযন্ত্র অনেক বেশি সচল থাকবে এবং হার্ট এ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমবে।

২। কিডনি সুস্থ রাখে

কলার পটাশিয়াম এমনকি কিডনিও ভালো রাখে। ইউরিনে ক্যালসিয়াম জমা হতে বাধা দেয় বলে কিডনিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়। এর ফলে হাঁড় মজবুত হওয়ার জন্যও আরও বেশি ক্যালসিয়াম বরাদ্দ থাকে।

৩। শরীরে শক্তি যোগায়

কলাতে আছে প্রচুর পরিমাণে প্রাকৃতিক শর্করা এবং সল্যুবল ফাইবার, যা ধীরে হলেও দৃঢ় শক্তির যোগান দেয় শরীরে। এ কারণে খেলোয়াড়দের প্রায়ই খেলার আগে বা খেলা চলাকালীন সময়ে কলা খেতে দেখা যায়।

৪। খাদ্য হজমে সহায়তা করে

কলার ফাইবার এবং প্রোবায়োটিক অলিগোস্যাকারাইজড হজমে দারুণ সহায়ক। এর ফলে আপনার শরীর আরও বেশি পরিমাণে পুষ্টি সঞ্চয় করতে পারে। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য ল্যাক্সেটিভ না নিয়ে অতিরিক্ত পাকা কলা খেয়েই দেখুন না!

৫। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়

কলায় আছে প্রচুর পরিমাণে বিটামিন বি৬, যা শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় অ্যামিনো এ্যাসিড সৃষ্টি করে, রক্তে শর্করার পরিমাণ ঠিক রাখে এবং হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধি করে। অর্থাৎ, শরীরে উৎকৃষ্ট রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সৃষ্টির জন্য কলার জুড়ি মেলা ভার।

৬। পাকস্থলির আলসার এবং বুক-জ্বালা রোধ করে

পাকস্থলির আলসারে ভুগছেন? কিংবা বুক-জ্বালা থেকে রেহাই পাচ্ছেন না? নিয়মিত কলা খান। কলা প্রোটেক্টিভ মিউকাস লেয়ার বৃদ্ধির মাধ্যমে পাকস্থলিতে পিএইচ লেভেল ঠিক রাখে, যা আপনাকে বুক-জ্বালা এবং পাকস্থলির আলসার থেকে রক্ষা করবে।

৭। ক্যন্সারের ঝুঁকি কমায়

সাম্প্রতিক কিছু গবেষনায় দেখা গেছে, অতিরিক্ত পাকা কলা শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ TNF-A নামক এক ধরণের যৌগ সরবরাহ করে, যা শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি শ্বেত রক্ত কণিকার পরিমাণ বাড়ায়। এতে করে ব্লাড ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেক কমে যায়।

৮। মানসিক চাপ কমায় ও সুনিদ্রায় সহায়তা করে

কলায় আছে ট্রিপটোফ্যান নামক অ্যামিনো এসিড, যা সেরোটোনিনে পরিবর্তিত হয়। সেরোটোনিনের সঠিক মাত্রা আপনার মুড ঠিক রাখবে এবং মানসিক চাপ কমাবে। এতে করে আপনার ভালো ঘুম হবে।

৯। ত্বক সজীব করে

কলার চামড়ায় কিছু পরিমাণে ফ্যাটি উপাদান আছে, যা ত্বকে ঘষলে ময়েশ্চারাইজারের মতো উপকার পেতে পারেন। আবার ব্রণ দূর করার জন্যও কলার চামড়া ব্যবহার করা হয়। তবে সব ধরণের ত্বকের জন্য তা কাজ নাও করতে পারে। তবু একবার চেষ্টা করে দেখতে তো দোষ নেই!

১০। শরীরে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বৃদ্ধি করে

কলা ডোপামিন, ক্যাটেচিন্স এর মতো কিছু গুরুত্বপূর্ণ অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এর দারুণ উৎস। এগুলো শরীরকে সার্বিক ক্ষতির হাত থেকে রক্ষার কাজ করে।

Sources:https://bigganbaksho.com/

সংগৃহীত ছবি।

Ginseng Tree   ❤️❤️❤️❤️❤️👍👍সংগৃহীত ছবি।
02/10/2020

Ginseng Tree ❤️❤️❤️❤️❤️👍👍

সংগৃহীত ছবি।

Strawberry   ❤️❤️❤️❤️❤️👍👍সংগৃহীত ছবি।
29/09/2020

Strawberry ❤️❤️❤️❤️❤️👍👍

সংগৃহীত ছবি।

Address

Rajshahi
RAJSHAHISADAR:6203

Telephone

+8801707752693

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sonali Homeo Laboratory posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Sonali Homeo Laboratory:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram