Dr Zarzis

Dr Zarzis Medical life stories and medical health

মাত্র দুটি কাজ করলেই ক্যান্সার উধাও!ওশ স্টেট মেডিকেল ইউনিভার্সিটি, মস্কো, রাশিয়ার ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ ডা. গুপ্তপ্রসাদ রেড...
28/01/2025

মাত্র দুটি কাজ করলেই ক্যান্সার উধাও!

ওশ স্টেট মেডিকেল ইউনিভার্সিটি, মস্কো, রাশিয়ার ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ ডা. গুপ্তপ্রসাদ রেড্ডি (বি ভি) বলেছেন, ক্যান্সার কোনো মরণব্যাধি নয়, কিন্তু মানুষ এই রোগে মারা যায় শুধুমাত্র উদাসীনতার কারণে।

তার মতে, মাত্র দুটি উপায় vঅনুসরণ করলেই উধাও হবে ক্যান্সার। উপায়গুলো হচ্ছে:-

১. প্রথমেই সব ধরনের সুগার বা চিনি খাওয়া ছেড়ে দিন। কেননা, শরীরে চিনি না পেলে ক্যান্সার সেলগুলো এমনিতেই বা প্রাকৃতিকভাবেই বিনাশ হয়ে যাবে।

২. এরপর এক গ্লাস গরম পানিতে একটি লেবু চিপে মিশিয়ে নিন। টানা তিন মাস সকালে খাবারের আগে খালি পেটে এই লেবু মিশ্রিত গরম পানি পান করুন। উধাও হয়ে যাবে ক্যান্সার।

মেরিল্যান্ড কলেজ অব মেডিসিন- এর একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, কেমোথেরাপির চেয়ে এটি হাজার গুণ ভাল।

৩. প্রতিদিন সকালে ও রাতে তিন চা চামচ অর্গানিক নারিকেল তেল খান, ক্যান্সার সেরে যাবে।

চিনি পরিহারের পর নিচের দুটি থেরাপির যেকোনো একটি গ্রহণ গ্রহণ করুন। ক্যান্সার আপনাকে ঘায়েল করতে পারবে না। তবে অবহেলা বা উদাসীনতার কোনো অজুহাত নেই।

উল্লেখ্য, ক্যান্সার সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করতে ডা. গুপ্তপ্রসাদ গত পাঁচ বছর ধরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন মাধ্যমে এই তথ্যটি প্রচার করছেন।

সেই সঙ্গে তিনি সবাইকে অনুরোধ করেছেন এই তথ্যটি শেয়ার করে সবাইকে জানার সুযোগ করে দেয়ার জন্য।

তিনি বলেছেন, “আমি আমার কাজটি করেছি। এখন আপনি শেয়ার করে আপনার কাজটি করুন এবং আশেপাশের মানুষকে ক্যান্সার থেকে রক্ষা করুন।”
সূত্র :- রেড্ডি।
সংগ্রহ :- ভাস্কর।

  এফসিপিএস মেডিসিনে গোল্ড মেডেল পাওয়া বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক Dr. Khairul Islam  (MBBS,MCPS,FCPS) ভাই। ভাই শুধু ডিগ্রীধারী বিশে...
16/11/2023



এফসিপিএস মেডিসিনে গোল্ড মেডেল পাওয়া বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক Dr. Khairul Islam (MBBS,MCPS,FCPS) ভাই। ভাই শুধু ডিগ্রীধারী বিশেষজ্ঞই নন, ক্লিনিসিয়ান হিসেবেও খুবই ভালো। একাডেমিক ও মানবিক একজন মেডিসিন বিশেষজ্ঞ। ভাইয়ের সাথে দেখা হলে সবসময় বিভিন্ন কেইস নিয়ে অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন। কেইস নিয়ে কৌতুহল থাকায় শুনতে/জানতে ভালো লাগে এবং থিংকিং ক্যাপাবিলিটি বাড়ানোর চেষ্টা করি। সেদিন ভাইয়া একটা অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন।

মহিলার বয়স মাত্র ২৯ বছর। সিজারিয়ান সেকশনের মাধ্যমে বাচ্চা জন্ম দেয়ার কয়েকদিন পর গাইনী ডিপার্টমেন্টে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন জ্বর নিয়ে এবং এর সাথে তখনই/পরবর্তীতে Diarrhoea দেখা দেয়।

ঐ সময় জ্বরের কারণ হিসেবে underlying Infection চিন্তা করে পেশেন্ট কে হসপিটালে ভর্তির পরামর্শ দেয়া হয়। সেলাইয়ের জায়গার একটা অংশ কিছুটা আদ্র থাকায় সেখানে ইনফেকশন চিন্তা করা হয়। প্রথমে এম্পেরিয়াল এন্টিবায়োটিক শুরু করা হয় কিন্তু রোগীর তেমন উন্নতি নেই। বরং শরীরের গলার নিচে-বুকে-পিঠে বিভিন্ন জায়গায় Rash দেখা। গাইনোকলজিস্ট Antibiotic এর Drug Reaction চিন্তা করে Antibiotic বন্ধ করেন।

পরবর্তীতে আদ্র জায়গা থেকে Swab নিয়ে কালচারের জন্য পাঠানো হয় কিন্তু কালচারে কোন গ্রোথ ছিল না। পরবর্তীতে কয়েক দফায় এন্টাবায়োটিক পরিবর্তন করা হয়। এর পাশাপাশি ব্লাড কালচার করা হয় সেখানেও কোনো গ্রোথ পাওয়া যায় নি। এছাড়া জ্বরের কারণ খোঁজার জন্য টিবি সহ সম্ভাব্য অন্যান্য পরীক্ষাও করা হয় কিন্তু কোনো ক্লু পাওয়া যায়নি।

যেহেতু ডেঙ্গু সিজন চলছে ডেঙ্গু টেস্টও করা হয়েছিল ডেঙ্গু টেস্ট নেগেটিভ, Platelet count নরমাল।

এর মধ্যে মেডিসিন ডিপার্টমেন্টে কল দেয়া হয় মেডিসিনের সিনিয়র ডাক্তার এসেও কোনো ক্লোজ খুঁজে পাচ্ছেন না।
এন্টিবায়োটিক পরিবর্তন করা হল কিন্তু উন্নতি নেই।

এর মধ্যে রোগীর CBC পরীক্ষায় দেখা যায় যে wbc কাউন্ট দিন দিন কমে যাচ্ছে। জন্ডিস দেখা দিয়েছে, বিলিরুবিন বেশি। এলবুমিন ও কমে যাচ্ছে।

Procalcitonin level, HBsAg, Anti HCV সহ অনেক টেস্ট করা হয়েছিল সব নরমাল। এদিকে Albumin দিয়েও Albumin লেভেল নরমালে রাখা যাচ্ছে না বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টিবায়োটিক ট্রাই করেও রোগীর কোন উন্নতি হচ্ছে না
কিন্তু কেন এমন হলো তার কোন ব্যাখ্যা ও দিতে পারছেন না ডাক্তাররা।

সবশেষে উনারা বলেন যে, Septicemia থেকে Multiorgan failure এর দিকে যাচ্ছে পেশেন্ট।

ঐ মুহূর্তে ডা. খাইরুল ভাইয়ার ডাক পড়ে। ভাইয়া ওয়ার্ডে গিয়ে পেশেন্ট কে দেখেন। একেবারে শুরু থেকে হিস্ট্রি নেন এবং প্রশ্ন করে পাওয়া একটা ক্লু থেকে ডায়াগনোসিস করেন। সেই মুহূর্তে ভাইয়া মোবাইলে থাকা পেশেন্টের Rash এর ছবি টা আমাকে দেখান।

পেশেন্টের হিস্ট্রি + Rash এর ছবি টা দেখে আমার মনে পড়ে যায় ১/২ বছর আগে বিশিষ্ট হেমাটোলজিস্ট Prof. Dr. Akhil Ranjon Biswas স্যারের শেয়ার করা দুটি কেইস হিস্ট্রি পড়েছিলাম Haematology Society of Bangladesh এর ওয়েবসাইটে। এবং এই পেশেন্টের Rash ও স্যারের শেয়ার করা পেশেন্টের Rash এর ছবির সাথে মিলে যাচ্ছে।

তখন ভাই কে জিজ্ঞেস করলাম, উনার ডায়াগনোসিস কি Blood Transfusion Associated GVHD(Graft Versus Host Disease)?

তখন ভাই জানালেন যে পেশেন্টের সিজারের সময় ব্লাড ডোনেট করে তার আপন ভাই। কেউ আসলে সেই হিস্ট্রি টা নেন নি। সবাই আসলে সিজার পরবর্তী জ্বরের কারণ হিসেবে Infective cause চিন্তা করছিলেন। তাই কোনো কনক্লুসনে আসতে পারছিলেন না কেইস টি নিয়ে। যেহেতু অনেক টেস্ট অলরেডি করা হয়ে গেছে এবং ভাইয়াও অতীতে এমন কেইস দেখেছেন তাই উনি আগ বাড়িয়ে ব্লাড ট্রান্সফিউসন হিস্ট্রি নিয়েছেন এবং ডায়াগনোসিস করতে পেরেছিলেন। আর বাইরে থেকে এলবুমিন দেয়া সত্ত্বেও পেশেন্টের এলবুমিন লেভেল কমে যাচ্ছিল তার কারণ হিসেবে ভাইয়া বললেন এক্ষেত্রে Protein loosing Enteropathy হয়।

কিন্তু GVHD এর মর্টালিটি রেইট যেহেতু অনেক বেশি, এই পেশেন্ট আসলে সার্ভাইভ করার সম্ভাবনা খুব কম ছিল। (আমি পূর্বে যে দুটো কেইস পড়েছিলাম সেই দুজনই মারা যান। একজনের ক্ষেত্রে ব্লাড ডোনার ছিলেন আপন ভাই, আরেকজনের ক্ষেত্রে আপন ছেলে।)

এই মহিলার শেষ CBC তে WBC count ছিল মাত্র ২৩০/মাইক্রো লিটার (!!!)। Neutrophil 08%, Lymphocyte 90%. ESR= 45.

পরবর্তীতে তাকে হেমোটলজি ওয়ার্ডে ট্রান্সফার করা হয়। ভাইয়া আমাকে নিয়ে যান হেমোটলজি ওয়ার্ডে ভর্তি এই পেশেন্ট দেখানোর জন্য এবং ঐ সময় অধ্যাপক ডা. আখিল রন্জন বিশ্বাস স্যারও ওয়ার্ডে রাউন্ড দিচ্ছিলেন। কিন্তু এই পেশেন্টের বেডে গিয়ে পেশেন্ট কে পাওয়া যায় নি। কারণ উনিও GVHD এর মত একটি Grievous condition এর নিকট হার মেনে মৃত্যুবরণ করেছেন।

আল্লাহ মেহেরবানী করে রোগী কে বেশেহত নসীব করুন।
ডা. খাইরুল ভাইয়া কে অসংখ্য ধন্যবাদ কেইস টি শেয়ার করার জন্য। এর আগে TA-GVHD এর সেইম আরেকটি কেইস ভাইয়া ডায়াগনোসিস করেন যেখানে Open Heart Surgery এর পর পেশেন্টের জ্বর এবং Rash দেখা দেয়। সার্জারীর সময় নিকটাত্মীয় থেকে রক্ত নেন ঐ পেশেন্ট এবং কয়েকদিনের মধ্যেই মরণঘাতী এই রোগে মৃত্যুবরণ করেন।

বি: দ্র: ইংরেজিতে একটা কথা আছে,, Knowledge increases by Sharing, not by Saving! এই সিরিজের সবগুলো লিখাই একাডেমিক আলোচনার জন্য। প্রাসঙ্গিক কোনো তথ্য/অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে চাইলে করতে পারেন।
Dr. Fahim Uddin
Khulna Medical College
Session: 2012-2013

:
নিকটাত্মীয় থেকে রক্ত নেয়া থেকে বিরত থাকুন। নিকটাত্মীয়ের রক্ত মৃত্যুর কারণ হতে পারে। সাধারনত Blood Transfusion এর ২ দিন থেকে ৩০ দিন পর এই সমস্যা দেখা দিতে পারে। Immunocompromised গ্রহীতার ক্ষেত্রে রিস্ক সবচেয়ে বেশি থাকে, তবে দৃশ্যত সুস্থ গ্রহীতার ক্ষেত্রেও Rarely এমনটা ঘটে থাকে।

এর বিস্তারিত ব্যাখা দিতে গিলে অনেক বড় হয়ে যাবে লেখা। সংক্ষেপে বললে, নিকটাত্মীয়ের সাথে আপনার HLA matching থাকায় আপনার রক্তে থাকা T cell(প্রতিরক্ষা কোষ) ডোনারের রক্তে থাকা T cell কে নিজের/Self হিসেবে মনে করবে, তাই তাকে কিছু করবে না। কিন্তু ডোনারের T cell আপনার শরীরে প্রবেশের পর আপনার দেহ কোষগুলো কে Non self/Foreign হিসেবে মনে করবে এবং বিভিন্ন অঙ্গের কোষ গুলো ধ্বংস করতে শুরু করবে। যাতে মৃত্যুর সম্ভাবনা উন্নত বিশ্বেই ৯০% এর বেশি। তবে মাত্র ১% এরও কম কেইসে এটা ঘটে থাকে, অর্থাৎ খুব রেয়ার। কিন্তু হলে যেহেতু রক্ষা নেই, তাই নিকটাত্মীয়ের রক্ত এভয়েড করাই যুক্তিযুক্ত।

বোঝার সুবিধার্থে সাধারন ভাষায় বললে,
বাইরের রাষ্ট্রের কেউ বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করতে গেলে বিজিবি তাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে। কিন্তু ধরুন বাংলাদেশ বিজিবির পোশাক পরে পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্রের সৈনিকরা এদেশে প্রবেশ করল এবং বাংলাদেশ বিজিবি ঐ সকল সৈনিক কে নিজেদের লোক মনে করে কিছুই করল না। এই সুযোগে ঐ সৈনিকরা এদেশে বংশবৃদ্ধি করলো এবং বাংলাদেশের সাধারন মানুষ দের মারতে থাকলো। ঠিক এটাই ঘটে TA-GVHD তে।
*বিজিবি= গ্রহীতার রক্তের T cell(প্রতিরক্ষা কোষ)
*সৈনিক= দাতার রক্তের T cell(প্রতিরক্ষা কোষ)

♦বিশেষ করে আপন ভাই/বোন, বাবা /মা, ছেলে/ মেয়ে, ভাতিজা/ভাতিজি, ভাগিনা/ভাগিনী থেকে রক্ত নেয়া থেকে বিরত থাকুন। আপন ভাতিজা থেকে রক্ত নিয়ে TA-GVHD হয়ে মারা গেছেন এমন কেইসও আছে।

♣যদি ইমার্জেন্সি সিচুয়েশনে কোনো ডোনার খুঁজে না পাওয়া যায় তখন নিকটাত্মীয় থেকেও বাধ্য হয়ে ব্লাড নিতে হয়, তবে সেক্ষেত্রে ডোনারের ব্লাড Irradiation করে গ্রহীতার শরীরে দেওয়া হয়।

20/08/2023

হৃদরোগে (Heart attack) আক্রান্ত হলে কিভাবে বুঝবেন:

# বুকে ব্যথা( Central Chest Pain)
হার্ট অ্যাটাকের প্রথম ও প্রধান লক্ষণ বুকে ব্যথা।বুকের মাঝখান থেকে প্রচণ্ড চাপ ব্যথা এবং আস্তে আস্তে সেই ব্যথা চোয়াল, গলা, চোয়াল, কাঁধ ও বাহুতে ছড়িয়ে পড়ে থাকে। এই লক্ষণ দেখা দিলে অবশ্যই জরুরী ভাবে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।যত দেরী হবে তত মৃত্যু ঝুঁকি ও জটিলতা বেড়ে যায়।

# শ্বাসকষ্ট হওয়া(Breathlessness)
যদি হঠাৎ করে আপনার শ্বাসকষ্ট সমস্যা দেখা দেয়।যদি আপনার অ্যাজমা বা অন্য কোনো সমস্যা না থাকে তবে এটি হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ হতে পারে।রাতে শ্বাস কষ্ট, শুয়ে থাকলে শ্বাস কষ্ট,একটু পরিশ্রম করলে শ্বাস কষ্ট হতে পারে।

# অজ্ঞান হয়ে যাওয়া(Syncope/ Unconsciousness)
যদি আপনি হঠাৎ করে অজ্ঞান হয়ে যান এবং দ্রুত জ্ঞান ফিরে আসে কোন ক্ষতি ছাড়াই তাহলে বুঝবেন হার্টের সমস্যার জন্য হতে পারে।এক্ষেত্রে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

# ঘাম হওয়া, বমি ভাব বা বমি হওয়া (Profuse Sweating & Nausea/ Vomiting )
অতিরিক্ত ঘাম, বমি ভাব বা বমি সাথে বুকে অস্বস্তি হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ হতে পারে।

# অনিয়মিত নাড়ীর গতি (Abnormal Pulse/ Heart beat)
বুক ধড়ফড়, নাড়ীর গতি স্বাভাবিকের চেয়ে কম বা বেশী,
অনিয়মিত হৃদস্পন্দন হতে পারে।


10/08/2023

ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে কি খাবেন?
১. Omega 3 :
এটি শরীরের জন্য প্রয়োজন, কিন্তু মানব শরীর তা তৈরি করতে পারে না। সুতরাং, খাবারের মাধ্যমে এটি গ্রহণ করতে হয়।এটি মুলত ত্বক কে সূর্যের রশ্মির ক্ষতিকর প্রভাব হতে রক্ষা করে।উদ্ভিজ্জ তেলে ওমেগা ৩ চর্বি আছে।সামুদ্রিক মাছ ও মাছের ডিমে ওমেগা ৩ এর উৎস। দেশীয় মাছের মধ্য ইলিশ,রুপচাদা,রুই ইত্যাদি মাছে পাওয়া যায়।বিভিন্ন বাদাম যেমনঃ ওয়াল নাটে ওমেগা ৩ রয়েছে।

২. Green Tea বা গ্রিন টিঃ
গ্রীন টিতে থাকে শক্তিশালী এন্টি অক্সিডেন্ট । এটি আল্ট্রাভায়োলেট সৌর রশ্মির ক্ষতি কর প্রভাব হতে ত্বককে রক্ষা করে।এতে থাকে কিছু এন্টি এজিং ইংগ্রেডিয়েন্টস।

৩. পানিঃ
প্রতিদিন অবশ্যই ২.৫-৩ লিটার পানি খাবেন। তাতে ত্বক হাইড্রেটেট থাকবে। যা ত্বকের উজ্জ্বলতা রক্ষায় দারুণ সাহায্য করবে।

৪. Vitamin C:
ভিটামিন সি একটি আদর্শ এন্টি অক্সিডেন্ট ত্বকের জন্য।ফল বা সবুজ শাকসবজি ই ভিটামিন সির আদর্শ উৎস। যেমনঃকমলা,আংগুর,স্ট্রবেরি,পেপে ইত্যাদি ফলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি।এছাড়া ব্রুকলি,টমেটো,বিভিন্ন শাক,ফুলকপি ইত্যাদি।এটা মূলত ত্বকের মসৃণতা ধরে রাখার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। তবে কেউ যদি প্রতিদিন ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার খান, তবে ত্বকের মসৃণতা স্বাভাবিক ভাবেই দীর্ঘ স্থায়ী হয়। ভিটামিন সি মূলত আমাদের শরীরের ইমুইন সিস্টেম বা স্বাভাবিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে সচল রাখে।

৫. Zinc:
কিছু খাবার আমাদের চার পাশেই রয়েছে যা খুব সহজেই জিংকের অভাব মেটাতে পারে।যেমনঃলাল মাংস, ডিম,দুধ, পেয়ারা,কালোজাম,কাজু বাদাম,মাসরুম,কুমড়া ইত্যাদি।

৬. প্রতিদিন সকালে লেবু,মধু,গরম পানি খান। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর এটি একটি দারুণ প্যাকেজ।

ডা মাহামুদুল ইসলাম চৌধুরী।

09/08/2023

স্বাস্থ্য বার্তা:
প্রতিদিন কতক্ষণ হাঁটবেন?
প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট হাঁটা উচিত।যদি সেটা সম্ভব
না হয় তাহলে সপ্তাহে কমপক্ষে পাঁচ দিন ৩০ মিনিট করে
১৫০ মিনিট হাঁটলেও আপনি সুস্থ থাকবেন।
অর্থাৎ একজন মানুষের সপ্তাহে কমপক্ষে ১৫০ মিনিট হাঁটা দরকার।শারীরিক কষ্ট না হলে বেশী হাঁটলে বেশী ভালো।
Dr Samir Kumar Kundu
NICVD, Dhaka.

06/08/2023

সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর খাবার❤️(টাইমলাইনে রেখে দিন)..........
ডিম খাবেন --- সিদ্ধ অথবা কম তেলে ভেজে
ফল খাবেন --- টক ফল
রং চা খাবেন --- চিনি ছাড়া
ভাত খাবেন --- লাল চালের
রুটি খাবেন --- লাল আটার
সবজি খাবেন --- আলু বাদে
পানি খাবেন --- ২.৫-৩ লিটার
সালাদ খাবেন --- লবন ছাড়া
তরকারি খাবেন --- কম মশলা আর কম তেলের
ভাত --- ২য় বার গরম দিয়ে খাবেন না
ঘুমাবেন --- ৭-৮ ঘন্টা
ব্যায়াম করবেন --- প্রতিদিন ৩০-৪০ মিনিট
খাবারের পর -- অবশ্যই ২০-৩০ মিনিট বৈরাতী হাটবেন
ঘুমের আগে খাবার --- ২ ঘন্টা আগে খাবেন
ডিম খাবেন --- প্রতিদিন ১-২ টা
ফাস্ট ফুড --- মাসের ১-২দিনের বেশি খাবেন না
দুধ খাবেন --- প্রতিদিন ১ গ্লাস
প্রস্রাব কয়বার? --- দিনে ৭-১০ বার পর্যন্ত নরমাল
সাহরিতে খাবেন না---অতিরিক্ত ঠান্ডা পানি

যে যতটা মেনে চলতে পারেন তার জন্য তত ভালো।

ডা মাহামুদুল ইসলাম চৌধুরী।

05/08/2023

রক্ত বা রক্তের কোনো বিশেষ উপাদান দরকার হলে তা অন্য একজনের কাছ থেকে নিতে হয়। একসময় রোগীর নিকটাত্মীয়কে ডোনার বা রক্তদাতা হওয়ার জন্য উদ্বুদ্ধ করা হতো। ধারণা করা হতো, নিকটাত্মীয় যেমন মা–বাবা, ভাইবোন বা সন্তানের রক্তই সবচেয়ে নিরাপদ। তবে এখন চিকিৎসাবিজ্ঞান ওই ধারণা থেকে দূরে সরে এসেছে।

ট্রান্সফিউশন–অ্যাসোসিয়েটেড গ্রাফট–ভার্সাস–হোস্ট ডিজিজ বা টিএ-জিভিএইচডি রক্ত পরিসঞ্চালনজনিত বিলম্বিত একটি প্রতিক্রিয়া। এটির হার অনেক কম (০.১ থেকে ১ শতাংশ)। তবে এর প্রায় ৯৫ শতাংশ ক্ষেত্রে মৃত্যুঝুঁকি থাকে।

নিকটাত্মীয়ের রক্ত পরিসঞ্চালন করা হলে দাতার রক্তের লিম্ফোসাইট রোগী বা গ্রহীতার বিভিন্ন কোষকে আক্রমণ করে, যেমন ত্বক, অস্থিমজ্জা বা রক্তনালি। দাতার লিম্ফোসাইট গ্রহীতার শরীরে প্রবেশের ১০ থেকে ১২ দিনের মাথায় বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। রক্ত গ্রহীতার শরীরে প্রথমে লাল লাল চাকা ও দানা দেখা দেয়। এরপর জ্বর, পাতলা পায়খানা, এরপর রক্তমিশ্রিত মল ও পেটে তীব্র ব্যথা হয়।

আগে রক্ত পরিসঞ্চালন করা হয়েছিল, সে বিষয়ে সচেতন না থাকলে রোগটি শনাক্ত করা মুশকিল। ৩ থেকে ৩০ দিনের মধ্যে রক্তের সব কণিকার সংখ্যা হ্রাস পেতে থাকে। এসব উপসর্গ দেখা দেওয়ার এক থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যে রোগীর মৃত্যু ঘটে।

সচরাচর কাদের এ রোগ হয়
যাদের অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপন করা হয়েছে এবং রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কম।

নিকটাত্মীয় রক্তদাতা হলে এইচএলএ অ্যান্টিজেনের তারতম্যের কারণে।

কীভাবে শনাক্ত করা যায়
সন্দেহ হলে ত্বকের বায়োপসি, বোনম্যারো বা অস্থিমজ্জা পরীক্ষা, লিভার বায়োপসি, রোগীর লালা, ত্বকের কোষ থেকে মলিকুলার পরীক্ষা করে রোগটি সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া সম্ভব।

কাদের রক্ত না নেওয়া উচিত
টিএ-জিভিএইচডি প্রতিরোধে নিকটাত্মীয়ের রক্ত পরিসঞ্চালন নিরুৎসাহিত করা ভালো। মা–বাবা, ভাই–বোন ও সন্তানের রক্ত না নেওয়া উচিত। এ ছাড়া নিকটাত্মীয় বা ফার্স্ট ডিগ্রি রিলেটিভ; যেমন আপন চাচা, ফুপু, খালা ও মামার রক্তও না নেওয়া ভালো।

কখন নিকটাত্মীয়ের রক্ত নেওয়া যাবে
যদি নিকটাত্মীয় দাতার রক্ত বা রক্তের উপাদান গামা রেডিয়েশনের মাধ্যমে পরিসঞ্চালন করা হয়, তাহলে রক্তের লিম্ফোসাইটগুলো অকার্যকর হয়ে যায়। তবে এ ধরনের যন্ত্র ও সুবিধা বাংলাদেশে খুবই কম।

ডা. ফারহানা ইসলাম, সহযোগী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান ট্রান্সফিউশন মেডিসিন বিভাগ, জাতীয় ক্যানসার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, ঢাকা।

30/07/2023

ডেঙ্গুজ্বরের (Dengue Fever) জটিলতায় হার্টের অসুখ হতে পারে।
যেমন:
* পেরিকার্ডাইটিস(Pericarditis)
* পেরিকার্ডিয়াল ইফিউসন(Pericardial Effusion)
* মায়োকার্ডাইটিস(Myocarditis)
* হার্ট ফেইলিউর(Heart Failure)
* হার্ট অ্যাটাক(Heart Attack)
* অনিয়মিত হৃদস্পন্দন(Arrhythmias)
সুতরাং রোগীর বুকে ব্যথা বা চাপ, শ্বাসকষ্ট, শরীর ফোলা, অনিয়মিত হৃদস্পন্দন, রক্তচাপ কমে গেলে দ্রুত চিকিৎসকের নিকট অথবা হাসপাতালে যোগাযোগ করতে হবে।
যাদের হৃদরোগ আগে থেকেই আছে তাদের ডেঙ্গু জ্বর হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
Dr Samir Kumar Kundu
NICVD, Dhaka, Bangladesh

27/07/2023

টিপসগুলো লাগবেই সবসময়ঃ(টাইমলাইনে রেখে দিন)
👉গাড়ীতে চড়লে বমি হয়?
গাড়ী চড়ার সময় কোন লেখা পড়বেন না।মোবাইলে চ্যাট করবেন না যা আপনার মোশন সিকনেসকে উদ্রেক করবে। মাথা ঘুরালে বা বমির ভাব হলেই চোখ বন্ধ করে সিটের হেলান দিয়ে বসে থাকুন। প্রয়োজনে Tab Joytrip 300mg এটি খেতে পারেন।

👉খুশকি হয়েছে?
প্রাথমিকভাবে Dancel shampoo ব্যবহার করুন। ঘাম থেকে ১০০% দূরে থাকুন।

👉মাসিকের সময় ব্যথা হচ্ছে?
মাসিকের সময় তলপেটের ব্যথায় Tab Algin 50mg এই ট্যাবলেটটি খেতে পারেন।

👉প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া করছে?
২.৫-৩ লিটার পানি খান। প্রস্রাব আটকে রাখবেন না। ডায়াবেটিস হয়েছে কিনা চেক করুন।

👉হেঁচকি উঠেছে?
১-২ গ্লাস পানি খেয়ে ফেলুন কিংবা ২০-৩০ সেকেন্ড শ্বাস নেয়া বন্ধ রাখুন এবং তারপর ১ গ্লাস পানি খেয়ে নিন।

👉কোষ্ঠকাঠিন্য হচ্ছে?
২.৫ - ৩ লিটার পানি ও প্রচুর শাকসবজি খান। প্রতিবেলা খাবারের পর বৈরাতি হাটা হাটুন ২০-৩০ মিনিট। সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে ১ গ্লাস পানি খেয়ে ৩০-৪০ মিনিট দ্রুতগতিতে হাটুন।

👉পা ফুলে গেছে?
রাতে ঘুমানোর সময় পায়ের নিচে বালিশ রেখে ঘুমান। তাতে পায়ের ফোলা কমবে।

👉ঘাড়ে ব্যথা? ঘাড় কামড়ায়?
নরম বালিশ ও নরম বিছানা পরিহার করুন। গরম পানির ব্যাগ দিয়ে সেক দিন।

👉হাটতে সমস্যা নেই। হাটতেও ভাল লাগে?
হাটুন,হোক সেটা ১-২ ঘন্টা কিংবা ৩০মিনিট।

👉হঠাৎ পায়ের গোড়ালি মচকে গেছে?
বরফের সেক দিন এবং পায়ের নিচে বালিশ রেখে সোজা হয়ে শুয়ে থাকুন।

👉প্রেসার কমে গেছে?
১ টি স্যালাইন আধা লিটার পানিতে গুলিয়ে খেয়ে নিন দ্রুত।

👉হঠাৎ বসা থেকে উঠলে মাথা ঘোরে?
বসা থেকে উঠা ধীরে করুন কিংবা শোয়া থেকে ধীরে ধীরে বসুন। প্রেসার,ডায়াবেটিস চেক করুন।

👉জ্বর হয়েছে?
জ্বর ১০০-১০১.৫ ডিগ্রি হলে খাবেন প্যারাসিটামল টাবলেট ৫০০মিগ্রি প্রাপ্তবয়স্করা। আর ১০২ ডিগ্রি হলে পায়ুপথে সাপোজিটরী ব্যবহার করবেন।

👉খুশখুশে কাশি হয়েছে?
লবণ ও হাল্কা গরম পানি দিয়ে গড়গড়া করবেন।আদা,লেবু,লাল চা খাবেন। প্রচলিত কাশির সিরাপের চেয়ে গড়গড়া করা দ্বিগুণ কাজ করে।

👉বমি বমি ভাব হচ্ছে?
চোখ বন্ধ করে অন্ধকার রুমে শুয়ে থাকুন কিছুক্ষণ। কিছুটা লেবু খেতে পারেন।

👉করেন তো?

প্রাথমিকভাবে এসব করেও কাজ না হলে তারপর ডাক্তার দেখান।

ডা মাহামুদুল ইসলাম চৌধুরী।

26/07/2023

১. ভুল: কোমর ব্যথা মানে কিডনি রোগ!
নির্ভুল: কিডনি রোগে প্রস্রাব কমে যায়, খাওয়ার রুচি কমে যায়, বমি বমি লাগে, মুখ ফুলে যায়!

২. ভুল: ঘন ঘন প্রস্রাব মানেই ডায়াবেটিস বা বহুমূত্র রোগ!!
নির্ভুল: বহুমূত্র নামকরণটাই ভুল। কারণ ডায়াবেটিস হলে প্রথম অনুভূতি হল- এতো খেলাম,তবুও কেন শক্তি পাইনা, এছাড়া ওজন কমে যায়, মুখে দুর্গন্ধ হয়,ঘা শুকাতে চায়না!

৩. ভুল: ঘাড়ে ব্যথা মানেই প্রেসার!
নির্ভুল: প্রেসার বাড়লে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কোন উপসর্গ পাওয়া যায়না! একটু অস্বস্তিকর অনুভুতি হয় মাত্র।

৪. ভুল: বুকের বামে ব্যথা মানে হার্টের রোগ!
নির্ভুল: হার্টের রোগে সাধারণত বুকে ব্যথা হয়না। হলেও বামে নয়,মাঝখানে হয়...হার্টের সমস্যায় সাধারণত বুকের মাঝখানে চাপচাপ অনুভূতি হয়, মনে হয় বুকের মাঝখানটা যেন কেউ শক্ত করে ধরে আছে!!

Dr. Saklayen Russel

26/07/2023

✍️শিশুদের ক্রমবিকাশের মাইলফলকঃ

🔰 ৪ সপ্তাহঃ শিশু আপনাকে চিনতে পারে, আঙুল শক্ত করে ধরতে পারে।

🔰 ৬ সপ্তাহঃ আপনার দিকে তাকিয়ে হাসতে পারে।

🔰 ২ মাসঃ কোন জিনিস চোখ দিয়ে নজর করে দেখতে পারে। অতি স্বল্প সময় মাথা কিছুটা তুলে রাখতে পারে।

🔰 ৩ মাসঃ ঘাড় প্রায় শক্ত হয়ে আসে। কথার সাথে সাথে শব্দ করে।

🔰 ৪ মাসঃ ঘাড় সম্পূর্ণ শক্ত হয়। শব্দের প্রতি মাথা ঘুরিয়ে তাকায়। হাত পা নিয়ে খেলা করে।

🔰 ৫ মাসঃ বাচ্চা নিজ থেকে উপুড় হতে পারে। হাত পা ছোড়ে।

🔰 ৬ মাসঃ ঠেস দিয়ে বসতে পারে। নাম ধরে ডাকলে সাড়া দেয়। দাঁত ওঠা শুরু হয়।

🔰 ৭ মাসঃ নিজে থেকে বসতে পারে। খেলনা এহাত ওহাত করতে পারে।

🔰 ৮ মাসঃ হামাগুড়ি দিতে শুরু করে।

🔰 ৯ মাসঃ ধরে দাঁড়াতে পারে।

🔰 ১০ মাসঃ নিজ থেকে দাঁড়াতে পারে।

🔰 ১১ মাসঃ ধরে ধরে হাঁটতে পারে। অনেক কথা বুঝতে পারে।

🔰 ১২ মাসঃ ২/৩ টি অর্থপূর্ণ শব্দ বলে।

🔰 ১৫ মাসঃ টলমল পায়ে হাঁটতে পারে। গ্লাস ধরে রাখতে পারে।

🔰 ১৮ মাসঃ মোটামুটি ভালো ভাবে হাঁটতে পারে। নাম বললে শরীরের ২/১ টি অঙ্গ নির্দেশ করে দেখায়। পায়খান প্রস্রাবের বেগ ইঙ্গিতে বোঝায়। ছবিতে ৪/৫ টি জীবজন্তু চেনে।

🔰 ২ বছরঃ দৌড়াতে পারে। ধরে সিঁড়ি বাইতে পারে। অর্থপূর্ণ ছোট ছোট কথা বলে। বল নিয়ে খেলতে পারে।

🔰 ৩ বছরঃ নিজে নিজের জামাকাপড় পরতে পারে। কারো সাহায্য ছাড়াই সিঁড়ি বেয়ে উঠতে পারে।

🔰 ৪ বছরঃ বড়দের মতো পেন্সিল ধরতে পারে।

🔰 ৫ বছরঃ নিজ থেকে খেতে পারে। জামাকাপড় পরতে পারে। দাঁত ব্রাশ করতে পারে। লাথি মেরে বল খেলতে পারে।

Dr. Md. Mahfuzar Rahman Badhon
শিশু বিভাগ, রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল।

26/07/2023

দয়া করে এটা মানুন🙏🙏........................
চেম্বারে রুগী এসেছে ,
আমিঃ জিজ্ঞাসা করলাম, কি সমস্যা??
রুগীঃ স্যার কিডনি ডেমেজ, সেরাম ক্রিয়েটিনিন ১৪
হিমোগ্লোবিন ৮.৪
আমিঃ কবে থেকে সমস্যা??
রুগীঃ স্যার ১ মাস হলো ধরা পরছে।
আমিঃ ধরেই ১৪ হয়ে গেলো কি করে? আগে টের পান নি??
রুগীঃ না স্যার,বুমী ভাব, পা গুলা ফুলা লাগায় ডাক্তার এর কাছে গেলে ডাক্তার সেরাম ক্রিয়েটিনিন লেভেল পরীক্ষা করে দেখে ১৪। এটা দেখে ডাক্তার সাহেব বলছে ডায়লাইসিস করার জন্য।
আমিঃ আচ্ছা আপনি কি কখনো নাপা, নাপা এক্সটা,পেরাসিট্যামল,ব্যাথার ঔষধ অনেক দিন খেয়েছেন??
রুগীঃ জি স্যার, নাপা খাইতাম একটু শরীর খারাপ লাগলেই।
আমিঃ আহ, কি ক্ষতিটাই না করলেন। কে বলছে আপনাকে কথায় কথায় নাপা, নাপা এক্ট্রা খাইতে??
রুগীঃ স্যার, এগুলাতো অনেকেই খায় তাই আমিও খাইতাম।
আমিঃ আমি আমার এইটুকু বয়সে যতো রুগী দেখেছি তার মধ্যে ৭০% কিডনী ডেমেজ এর রুগী, এবং এই সকল কিডনি রুগী গনের মধ্যে ৭০-৮০% হয় কিছু দিন ব্যাথার ঔষধ খেয়েছে, না হয় নাপা, নাপা এক্সট্রা, প্যারাসিটামল খেয়েছে না হয় এলার্জির ঔষধ দীর্ঘ দিন খেয়েছে।
রুগীঃ আগে জানলে কি আর খাইতাম ?? স্যার এই কথা বলার মানুষ পাই নাই, তাই জানতাম ও না।

"সময় থাকতে বুঝলে ভালো, না হয় যখন বুঝবেন অনেক দেরি হয়ে যাবে। আল্লাহ পাক আপনাদের রক্ষা করুন।"

© Dr. Syed Golam Gous Ashrafi.

Address

Rajshahi

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr Zarzis posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr Zarzis:

Share