Sara Homoeo Pharmacy

Sara Homoeo Pharmacy হোমিও মাইজমেটিক টোটালিটির মাধ্যমে সকল রোগীর চিকিৎসা প্রদান করার প্রতিষ্ঠান SaRa Homoeo Pharmacy.

25/11/2024

I gained 12 followers, created 3 posts and received 5 reactions in the past 90 days! Thank you all for your continued support. I could not have done it without you. 🙏🤗🎉

I gained 13 followers, created 2 posts and received 4 reactions in the past 90 days! Thank you all for your continued su...
09/11/2024

I gained 13 followers, created 2 posts and received 4 reactions in the past 90 days! Thank you all for your continued support. I could not have done it without you. 🙏🤗🎉

08/10/2024

I gained 12 followers, created 1 post and received 3 reactions in the past 90 days! Thank you all for your continued support. I could not have done it without you. 🙏🤗🎉

I gained 10 followers, created 1 post and received 1 reaction in the past 90 days! Thank you all for your continued supp...
15/09/2024

I gained 10 followers, created 1 post and received 1 reaction in the past 90 days! Thank you all for your continued support. I could not have done it without you. 🙏🤗🎉

02/07/2024

দাঁতের পোকা ধরায় হোমিওপ্যাথি--
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
দাঁত মানব দেহের অত্যান্ত মূল্যবান সম্পদ। ইহা মুখের সৌন্দর্য বর্ধন করে থাকে ও খাবার চিবিয়ে খেতে সাহায্য করে থাকে।
কিন্তু অনেক সময় দাঁত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে যার মধ্যে দাঁতের পোকা ধরা অন্যতম। শিশুদের মধ্যে এই রোগে বেশি আক্রান্ত হতে দেখা যায়।

রোগ লক্ষণ অনুযায়ী হোমিওপ্যাথি ঔষধ সমুহঃ...................................... ...............................

* Kreosotum: ইহা দাঁতের পোকা ধরায় অন্যতম প্রধান ঔষধ। দাঁতের পোকা ধরা, দাঁতের ব্যাথা, দাঁতের গোড়ায় ক্ষত ইত্যাদি লক্ষণে kreosotum উৎকৃষ্ঠ অব্যর্থ ঔষধ।
Kreosotum q দাঁতের গোড়ায় ব্যবহার করলে দ্রুত দাঁতের ব্যাথা দুর হয়ে যায়।

* Antim crud: দাঁতের গোড়ায় পোকা ধরে কিন্তু দাঁত কালো হয় না, রাতের বেলায় দাঁতের বেদনা বৃদ্ধি ইত্যাদি লক্ষণে antim crud শ্রেষ্ঠ ঔষধ।

* Silicea : দাঁতের অপুষ্টির জন্য দাঁত সহজে ভেঙে গেলে, দাঁতের গোড়ায় ক্ষত ও পুঁজ দেখা গেলে সেথায় silicea চমৎকার কাজ করে থাকে।

* Merc sol : দাঁতের মাড়ি শক্ত ও পুঁজ রক্ত বাহির হইলে, দাঁতে পোকা ধরা ও মুখে দুর্গন্ধ ইত্যাদি লক্ষণে mercsol অব্যার্থ ফলাফল প্রদান করে থাকে।

* Staphysag: দাঁতের গোড়া ফুলে যাওয়া, দাঁতের ব্যাথা, দাঁত পোকা ধরা ও দাঁত কালো হয়ে যাওয়া ইত্যাদি লক্ষণে staphysag সুন্দর কাজ করে থাকে।

* Hecla lava: দাঁতের অপুষ্টি, দাঁতের অসহ্য ব্যথা বেদনা ও দাঁতের পোকা ধরায় hacla lava চমৎকার কাজ করে থাকে।

* Carbo veg: দাঁত দিয়ে রক্ত পরলে দাঁতে ব্যাথা হলে একে স্মরণ করতে পারেন।

এছাড়াও আরো অসংখ্য ঔষধ আছে লক্ষন সদৃশ্য যেইটা রোগীর সাথে মিলবে সেইটাই প্রয়োগ করবেন। লক্ষন না মিললে কখনও অনুমানের উপর ঔষধ প্রয়োগ করে রোগীর ক্ষতি করবেন না।

28/12/2023

হার্টের চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি----

চিকিৎসা বিজ্ঞানকে যিনি রোগের নামের গোলামী থেকে মুক্তি দিয়েছেন তাঁর নাম হ্যানিম্যান। এই কৃতিত্বের দাবীদার একমাত্র তিনি। হৃদরোগ বিশেষজ্ঞরা রোগের যত কঠিন কঠিন নামই দেন না কেন, তাতে একজন হোমিও ডাক্তারের ভয় পাওয়ার বা দুঃশ্চিন্তা করার কিছু নাই। যত চিন্তা তাঁদের(এ্যলোপ্যাথ) কারণ তাঁদের হার্টের ঔষধগুলো ইতর প্রাণীর উপর পরিক্ষীত। রোগের লক্ষণ এবং রোগীর শারীরিক-মানসিক বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী ঔষধ দিতে থাকুন। রোগের নাম যাই হোক না কেন, তা সারতে বাধ্য। হ্যানিম্যান এটাই শত-সহস্রবার প্রমাণ করে দেখিয়ে দিয়ে গেছেন। রোগীর মাথার চুল থেকে পায়ের নখ পযর্ন্ত সমস্ত লক্ষণ সংগ্রহ করুন এবং তার মনে গহীনে অন্তরের অলিতে-গলিতে যত ঘটনা-দুর্ঘটনা জমা আছে, তার সংবাদ জেনে নিন। তারপর সেই অনুযায়ী ঔষধ নির্বাচন করে খাওয়াতে থাকুন। হৃদরোগ বাপ বাপ ডাক ছেড়ে পালাবে। রোগের নাম নিয়ে অযথা সময় নষ্ট করার কোন দরকার নাই। হোমিও চিকিৎসায় যদি আপনার হৃদরোগ নির্মূল না হয় (অথবা কোন উন্নতি না হয়), তবে হোমিওপ্যাথির ওপর বিশ্বাস হারাবেন না। কেননা এটি সেই হোমিও ডাক্তারের ব্যর্থতা।

যদিও সমগ্র লক্ষণ অনুসারে নির্বাচিত যে-কোন হোমিও ঔষধেই যে-কোন হৃদরোগ নিরাময় হয়ে যায়, তথাপিও এমন কিছু হোমিও ঔষধ আছে যারা হোমিওপ্যাথিতে হৃদরোগের চিকিৎসায় বেশী বেশী ব্যবহৃত হয়। তাদের মধ্যে আছে Adonis vernalis, Amylenum nitrosum, Arnica montana, Cactus grandiflorus, Convallaria majalis, Crataegus oxyacantha, Digitalis purpurea, Iberis amara, Kalmia Latifolia, Lachesis mutus, Latrodectus mactans, Laurocerasus, Lilium tig, Lycopus virginicus, Naja tripudians, Natrum muriaticum, Aurum metallicum, vanadium, Spigelia anthelminticaইত্যাদি।কাজেই হৃদরোগ চিকিৎসায়ও আমাদের সকলেরই উচিৎ প্রথমে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা অবলম্বন করা। কেননা অন্যান্য চিকিৎসা বিজ্ঞানের তুলনায় কমপক্ষে একশ ভাগ কম খরচে হোমিও চিকিৎসায় হৃদরোগ থেকে মুক্ত হওয়া সম্ভব। অপরদিকে এ্যলোপ্যাথি জাতীয় ঔষধ এবং অপারেশন বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই হৃদরোগীর মৃত্যুকে দ্রুত ডেকে আনে। সে যাক, হৃদরোগ চিকিৎসায় ভালো নামডাকওয়ালা বিশেষজ্ঞ হোমিও ডাক্তারের স্মরণাপন্ন হওয়া উচিৎ। কেননা সাধারণ হোমিও ডাক্তারদের দ্বারা হৃদরোগের চিকিৎসা সফল হওয়ার সম্ভাবনা কম ; বরং হোমিওপ্যাথিতে প্রচণ্ড দক্ষতা আছে এমন চিকিৎসক প্রয়োজন।

Crataegus oxyacantha : হোমিওপ্যাথিতে প্রচলিত হৃদরোগের ঔষধগুলোর মধ্যে ক্রেটিগাস ঔষধটি হলো হার্টের জন্য ভিটামিন / টনিকের মতো যার তেমন কোন সাইড-ইফেক্ট নাই। এটি একাই শতকরা ৯৫% ভাগ হৃদরোগ নিরাময়ের ক্ষমতা রাখে। আজ থেকে একশ বছর পূর্বে আয়ারল্যান্ডের ডাঃ গ্রীন নামক একজন হোমিও চিকিৎসা বিজ্ঞানী এটি আবিষ্কার করেন। তিনি শুধু এই একটি ঔষধ দিয়ে এত এত হৃদরোগী আরোগ্য করেছিলেন যে, সারা পৃথিবীতে হৃদরোগের শ্রেষ্ঠ চিকিৎসক হিসেবে তাঁর নাম ছড়িয়ে পড়েছিল এবং দুনিয়ার সকল প্রান্ত থেকে হৃদরোগীরা পঙপালের ন্যায় আয়ারল্যান্ডে ছুঁটে যেতো।তিনি নিম্নশক্তিতে পাঁচ ফোটা করে রোজ ৪ বার করে খাইয়ে অধিকাংশ হৃদরোগীকে রোগমুক্ত করতে সক্ষম হতেন।

Aurum metallicum : ব্রিটিশ হোমিও চিকিৎসাবিজ্ঞানী ডাঃ বানের্ট অগণিত জটিল হৃদরোগীকে আরোগ্য করে প্রমাণ করে দেখিয়েছেন যে, স্বর্ণ থেকে প্রস্তুত এই হোমিও ঔষধটি হৃদরোগের একটি অতি প্রয়োজনীয় এবং সেরা ঔষধ। অরাম মেটের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো দুই-তিন সেকেন্ডের জন্য মনে হয় হৃৎপিন্ড বন্ধ হয়ে গেছে, তারপর আবার খুব জোরে চলতে শুরু করেছে, বুক ধড়ফড়ানি, নাড়ির গতি দ্রুত-ক্ষীন এবং অনিয়মিত, হৃৎপিন্ডের আকৃতি বৃদ্ধি পাওয়া (Hypertrophy), হার্টের ভালবের বা পেশীর বিকৃতি (Valvular lesions of arterio-sclerotic nature),রক্তনালীর প্রাচীর মোটা হওয়া (Arterio-sclerosis), ‍ চাপ (increased blood pressure), হৃদরোগের কারণে শরীরে পানি নামা (Ascites), হৃৎপিন্ডের বৈদ্যুতিক ভল্টেজ কমে যাওয়া (pacemaker),বিষন্নতা বা দুঃখবোধ (depression), হতাশা, আত্মহত্যার ইচ্ছা ইত্যাদি ইত্যাদি। সাধারণত রোগীর বা তাহার পিতা-মাতা-স্বামীর অতীতে সিফিলিস রোগ হয়ে থাকলে অরাম মেট দারুন ফল দেবে। মোটামুটি বলা যায়, অরাম মেট একাই এ যুগের বহুল প্রচলিত হৃদরোগসমূহের শতকরা ৯৫% ভাগ হৃদরোগ নিরাময়ের ক্ষমতা রাখে।

Digitalis purpurea : জর্জ ভিথুলকাসের মতে, কোন হৃদরোগীর নাড়ির গতি যদি মিনিটে ৫০ বার অথবা তারও কম হয়, তবে তাকে নিশ্চিতভাবেই ডিজিটালিস খাওয়াতে হবে। কেননা ইহা ডিজিটালিসের একেবারে স্প্যাসিফিক লক্ষণ । তার হৃদরোগের নাম যা-ই হোক না কেন, সেটি অবশ্যই সেরে যাবে। অবশ্য হৃদরোগ না হয়ে যদি লিভার, কিডনী, মস্তিষ্ক, পাকস্থলী বা চর্মরোগ যাই হোক না কেন, নিরাময় হতে বাধ্য । ডিজিটালিসের অন্যান্য লক্ষণের মধ্যে আছে নাড়িরগতি দুর্বল, অনিয়মিত, বিরতিযুক্ত, খুবই ধীরগতি সম্পন্ন, শরীরের বাইরের এবং ভেতরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে পানি নামা / শোথ (dropsy), মায়োকার্ডিয়ামের বৃদ্ধি (dilatation of the myocardium), অরিকুলার ফ্লুটার এন্ড ফিব্রিলেশান (auricular flutter and ‍fibrillation), হার্ট ব্লক (Heart block),মাইট্রাল ডিজিজ (mitral disease), অত্যন্ত দুর্বলতা, অল্পতে বেহুঁশ হওয়া, চামড়া ঠান্ডা, শ্বাস-প্রশ্বাস অনিয়মিত, জন্ডিস, মুখমন্ডল নীলচে, সামান্য নড়াচড়াতেই ভীষণ বুক ধড়ফড়ানি, নড়লেই মনে হয় হৃৎপিন্ড বন্ধ হয়ে যাবে, পেরিকার্ডাইটিস (Pericarditis),ইত্যাদি ইত্যাদি।

Lachesis mutus : কারো হৃদরোগের কষ্টগুলো যদি ঘুমালে বেড়ে যায়, অর্থাৎ নিদ্রা গেলে বৃদ্ধি পায়, তবে তাকে ল্যাকেসিস খাওয়াতে হবে। তার হৃদরোগের নাম যা-ই হোক না কেন, তার নিশ্চিত রোগমুক্তি আশা করতে পারেন।

Adonis vernalis : সাধারণত বাতের আক্রমণ, ইনফ্লুয়েঞ্জা বা ব্রাইটস ডিজিজের পরে হৃদরোগ দেখা দিলে তাতে এডোনিজ প্রযোজ্য। ইহার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো হৃদপেশীর ফ্যাটি ডিজেনারেশান (fatty degeneration), হৃদরোগের কারণে শরীরে পানি নামা (cardiac dropsy), দুর্বল হার্ট এবং দুর্বল নাড়ি, মাইট্রাল এবং এওরটিক রিগারজিটেশান (Mitral and aortic regurgitation), এওরটার পুরাতন প্রদাহ (Chronic aortitis),ফ্যাটিহার্ট পেরিকার্ডাইটিস (Fatty heart pericarditis), বাতজনিত এন্ডোকার্ডাইটিস (Rheumatic Endocarditis), হৃৎপিন্ডে ব্যথা(Preæcordial pain),বুক ধড়ফড়ানি (palpitation), শ্বাসকষ্ট (dyspnœa), হৃদরোগজনিত হাঁপানি(Cardiac asthma), মায়োকার্ডাইটিস (Myocarditis) ইত্যাদি।হার্টের ভাল্বের সমস্যায় ইহা ব্যবহৃত হয়ে থাকে ।

Arnica montana : আর্নিকা হৃৎপিন্ডের ব্যথার সবচেয়ে ভালো ঔষধ। যাদের ঘনঘন বুকে ব্যথা উঠে অথবা যাদের একবার হার্ট এটাক (স্ট্রোক) হয়েছে, তাদের সব সময় আর্নিকা ঔষধটি পকেটে নিয়ে চলাফেরা করা উচিত। এটি আপনাকে হার্ট এটাকে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে যাওয়া বা অকাল মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা করবে ইনশাআল্লাহ্।

Latrodectus mactans : হৃৎপিন্ডের ব্যথার সবচেয়ে ভালো ঔষধ হলো লেট্রোডেক্টাস ম্যাকটেনস (Latrodectus mactans) বিশেষত ব্যথা যখন বাম হাতের দিকে ছড়াতে থাকে। মনে হয় কেউ যেন শক্ত হাতে গলা চেপে ধরেছে ; দম বন্ধ হয়ে এখনই মারা যাবে।

Amylenum nitrosum : এটি হৃৎপিন্ডের ব্যথার সবচেয়ে কমন ঔষধ। এটি হৃৎপিন্ড এবং শরীরের ওপরের অংশের রক্তনালীকে প্রসারিত করার মাধ্যমে বুকের ব্যথা নিরাময় করে।

Glonoine : গ্লোনইন হলো হৃৎপিন্ডের ব্যথার এক নাম্বার ঔষধ যা সুনির্দিষ্ট কোন লক্ষণ ছাড়াই দেওয়া যায়। পাশাপাশি এটি হাই ব্লাড প্রেসারেরও একটি গুরুত্বপূর্ণ ঔষধ।

Cactus grandiflorus : ইহাও হৃৎপিন্ডের রোগের একটি উল্লেখযোগ্য ঔষধ। ইহার প্রধান লক্ষণ হলো মনে হবে হৃৎপিন্ডকে কেউ তার লোহার হাত দিয়ে এমনভাবে চেপে ধরেছে যে, সেটি নড়াচড়া করতে পারছে না।

Convallaria majalis : কনভেলেরিয়া রেগুলার অথবা ইরেগুলার হার্ট বিট বিশিষ্ট দুর্বল হৃদপিন্ডের জন্য একটি মূল্যবান ঔষধ, সাথে ভাল্বের সমস্যা থাকুক অথবা নাই থাকুক। ইহার প্রধান লক্ষণ হলো রোগী শুইতে পারে না (অর্থাৎ শুইলে রোগ মাত্রা বেড়ে যায়)।

Vanadium : সাধারণত বয়স চল্লিশের দিকে আসলে মানুষ নানা রকমের রক্তনালী সংক্রান্ত রোগে বা হৃদরোগে আক্রান্ত হতে শুরু করে। এজন্য এই বয়স থেকে প্রত্যকেরই (নিম্নশক্তিতে বছরে অন্তত একমাস) ভ্যানাডিয়াম খাওয়া উচিত। তাহলে হৃদরোগ ধারেকাছে আসতে পারবে না।

27/12/2023

📢📢📢📢📢 মেডোরিনাম 📢📢📢📢📢
মেডোরিনাম একটি নোসোড এবং হোমিওপ্যাথিক মেটেরিয়া মেডিকার অন্যতম শ্রেষ্ঠ পলিক্রেষ্ট ঔষধ। গনোরিয়া ভাইরাস থেকে এটি প্রস্তুত করা হয়। মেডোরিনাম হল সাইকোটিক মায়াজমের জীবন্ত প্রতিরূপ। জীবনে যে বয়সে সংগ্রাম করার ক্ষমতা, মনোভাব লক্ষিত হয় তখন সোরা কিন্তু যখন মোকাবেলা করার মনোভাব হারিয়ে আপোস করে চলার মনোভাব এসে যায় তখন সেটাকে সাইকোসিস অবস্থা বলতে পারেন। সুস্থ প্রতিযোগীতা বাদ দিয়ে নীতিহীন ভাবে জেতার বা টিকে থাকার চেষ্টা হচ্ছে সাইকোসিস। সোরা হচ্ছে সাইকোসিসের মা। একজন সুস্থ যুবক অবৈধ মেলামেশার ফলে গনোরিয়ায় আক্রান্ত হলে দ্রুত সারার জন্য ইঞ্জেকশনের মতো ভুল চিকিৎসায় সুস্থ্যতার নামে সাইকোসিসে আক্রান্ত হচ্ছে। যার ফলে দৈহিক ও মানসিক সকল ক্রিয়াসমূহে অত্যন্ত দুর্বলতা দেখা দেয়।

উৎসঃ নোসোড।

প্রুভারঃ ডা. সোয়ান অতঃপর ডা. এলেন,
রেনডেল, ফিংক, নর্টন, ফ্যারিংটন, ফ্রন্ট।

মায়াজমঃ এন্টিসোরিক, এন্টিসাইকোটিক,
এন্টিসিফিলিটিক, এন্টি-টিউবারকুলার।

কাতরতাঃ প্রথম অবস্থায় গরমকাতর।
টিউবারকুলার অবস্থায় শীতকাতর
(পরিণতির কারণে শীতকাতর হয়ে পড়ে)

পার্শ্বঃ উপরে ডানপার্শ্ব, নিচে বাম পার্শ্ব।

নির্দেশক / চরিত্রগত লক্ষণঃ
১. বংশগত প্রমেহদোষ ও উপযুক্ত ঔষধের
ব্যর্থতা।
২. জ্বালা, ব্যথা ও স্পর্শকাতরতা।
৩. ব্যস্ততা ও ক্রন্দনশীলতা।
৪. সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত মেডোরিনামের
বৃদ্ধি। পাখার বাতাস ভালো লাগে। সকালে
খারাপ থাকে, বিকাল থেকে রাত পর্যন্ত খুব
ভালো থাকে।
৫. গনোরিয়ার প্রাথমিক অবস্থা অপেক্ষা
গনোরিয়ার কুফল বা গনোরিয়ার গৌণ
অবস্থায় মেডোরিনাম অধিক ফলপ্রদ।
৬. হাতে পায়ে জ্বালা, ব্রক্ষতালুতে জ্বালা,
প্রদাহযুক্ত স্থানে জ্বালা, হিমাঙ্গ অবস্থাতেও
জ্বালা।
৭. মেডোরিনাম অত্যন্ত গরমকাতর বটে কিন্তু
অবস্থা বিশেষে বাতের ব্যথা গরম প্রয়োগেই
প্রশমিত হয়।
৮. মেডোরিনামের পায়ের তলাটি বড়ই
স্পর্শকাতর হয় যাহার ফলে সে হাটিতে পারে
না। ইহার পায়ের তলায় যে কড়া হয় তাহা
অতীব স্পর্শকাতর।
৯. মেডোরিনামের একটি বিশেষ লক্ষণ হাটু এবং
কনুইয়ে ভর করে থাকলে শ্বাসকষ্টের উপসর্গ
হ্রাস পায়।
১০. সাইকোসিসের পীড়া দিনের বেলায় বৃদ্ধি পায়,
গ্রীষ্মকালে বৃদ্ধি পায় কিন্তু বর্ষাকালে এই
রোগী অনেকটা ভালই থাকে তাহার বাত
পীড়াটি ব্যতীত।
১১. মেডোরিনাম থুজার চাইতে খোলামেলা, বেশি
বেহায়া।
১২. দীর্ঘ মেয়াদী চিকিৎসা দিলে সমস্যা, কারণ
এদের সব কিছুতে তাড়াহুড়া। রোগ সারতে
দেরি হলে অধৈর্য্য হয়ে যায়, দ্রুত ফল চায়।
১৩. কোন শিশু বিকলাঙ্গ বা নির্বোধ হলে যদি
দেখা যায় সেই শিশুর বাবা মা বিশেষ করে মা
গরমকাতর, পিপসা বেশী, ঘাম বেশী, পাখার
বাতাস খুব পছন্দ করে তবে সেই শিশুকে
মেডোরিনাম দিলে দারুণ কাজ করে।
১৪. মেডোরিনামের শিশু গ্রীষ্মকাল আসিলেই
নানাবিধ পেটের পীড়ায় কষ্ট পাইতে থাকে।
১৫. সারা শরীরে চুল, লবণ, ঝাল, টক, মিষ্টি, চর্বি
একযোগে পছন্দ হলে মেডোরিনাম ভাবুন।
১৬. খুব সতর্ক দৃষ্টি। মুখ মন্ডল তৈলাক্ত,
চকচকে।
১৭. অবরুদ্ধ প্রমেহের কুফলে বাত হইলে ইহা
একটি প্রথম শ্রেণীর ঔষধ।
১৮. মাথা ঘোরা এত প্রবল যে প্রায় প্রত্যেক
রোগীর মধ্যে ইহা বর্তমান থাকে।
১৯. মেডোরিনামের রোগীর বজ্রপাতের সময়
তাহার পদদেশে একটা বেদনা অনুভূতি হয়।
২০. সমুদ্র তীরে তাহার স্বাস্থ্যের উন্নতি।
২১. খুব বেশি পিপসা কিন্তু জ্বরের কোন অবস্থায়
পিপাসা থাকে না।
২২. প্রচণ্ড ক্ষুধা। সে খায় দায় অথচ শুকিয়ে যায়।
২৩. সহজে ঠাণ্ডা লাগে, সর্দি তাহার নাসিকাতে
সর্বদাই থাকে। শীতকালে পায়ের তলায় ঘর্ম
হয়।
২৪. মাসিকের সময় প্রচণ্ড কষ্ট হয়, যৌনসম্ভোগে
কোন আনন্দ পান না, দেহে ও মনে শুধু
কষ্ট আর যন্ত্রণা।
২৫. ঘন ঘন মূত্র ত্যাগ, শয্যা মূত্র, ক্ষীণ মূত্র ধারা,
অতি মূত্র বা ডায়াবেটিকস।
২৬. প্রচণ্ড কোষ্ঠকাঠিন্য, পিছন দিকে অনেকটা
হেলে চাপ দিলে তবে মল ত্যাগ হয়।
২৭. গাড়ী বা নৌকা ভ্রমনে শিরপীড়া ও গা বমি
বমি ভাব।
২৮. মাদকাশক্তি নিরসনে এটি একটি উপকারী
ঔষধ।
২৯. স্রাবের দাগ কাপড় হইতে ধুইয়া ফেলিলেও
উঠিতে চাহে না।
৩০. এই রোগীর হিমাঙ্গ অবস্থায় ঘর্ম হইতে থাকে
তবুও বাতাস চায়।
৩১. চক্ষু প্রদাহে আলোক একেবারে অসহ্য।
৩২. মেডোরিনামের রোগী হাঁটুর উপর ভার দিয়া
বালিশে মুখ গুঁজিয়া শুইলে উপশম। বাতের
ব্যথা নড়াচড়ায় বৃদ্ধি পায়। আক্রান্ত স্থান
টিপিয়া দিলে উপশম।
৩৩. ঘন ঘন স্বপ্নদোষ, ধাতুদৌর্বল্য, ধ্বজভঙ্গ
পীড়াতে ইহার ব্যবহার বড়ই ফলপ্রদ।

মানসিক চরিতগতঃ
১. স্মৃতিশক্তি এত দুর্বল যে, কথা কহিতে কহিতেই
ভুলিয়া যায় সে কি বলিতেছিল। বহু পরিচিত
লোকের নাম বা ঠিকানা মনে থাকে না। কখনও
কখনও রোগী নিজের নাম ভুলে যায়।
২. মেডোরিনাম রোগ যন্ত্রণায় অস্হির হইয়া এবং
মৃত্যুভয়ে কাতর হইয়া কাঁদিতে থাকে, প্রার্থনা
করিতে থাকে। ব্যাকুলতা, উদ্বেগ ও আশঙ্কা।
৩. রোগী না কাঁদিয়া বা চক্ষুর জল না ফেলিয়া
কিছুই বলিতে পারে না।
৪. অত্যন্ত বাচালতা। শরীরের সর্বত্র পোকা হাঁটার
অনুভূতি।
৫. যেন কেহ তাহার পিছনে দাঁড়াইয়া আছে, যেন
কেহ ফিস-ফিস করিয়া তাহাকে কি বলিতেছে।
যেন কেহ তাহাকে আসবাবপত্রের পিছন থেকে
দেখছে।
৬. শিশুরা গায়ে হাত দেওয়া পছন্দ করে না।
৭. অযোগ্যতাকে ঢেকে রাখার জন্য মনে উদ্বেগ
কাজ করে তখন উদ্বেগের বহিঃপ্রকাশ স্বরূপ
সারাক্ষণ পা নাড়ায় বার বার হাত ধোয়।
টেনশন হলে বার বার দাঁত দিয়ে নখ কাটে। মনে
অপরাধ বোধ কাজ করে বার বার হাত পরিষ্কার
করার মধ্য দিয়ে এটা প্রকাশ পায়।
৮. এদের মেজাজ কর্কশ, অহংকারী, স্বার্থপর ও
কৃপণ, সমালোচনা দিয়ে নিজের দুর্বলতাকে
আড়াল করার চেষ্টা করে।
৯. কারো সাথে সাক্ষাতের সময় নির্ধারণ করা
থাকলে, যতোক্ষণ সে মানুষের সাক্ষাত না হয়
ততোক্ষণ এরা অস্হির হয়ে থাকে পায়চারী
করতে থাকে দেখা হলে সব ঠিক।
১০. অন্যমনষ্ক থাকে ফলে হঠাৎ কোন শব্দ হলে
বা ধাক্কা লাগলে চমকে উঠে। এই রোগীর
পীড়ার কথা মনে পড়িলে বৃদ্ধি।
১১. এরা যেমন নিষ্ঠুর হয় তেমনি দয়ালু,
অতিথিপরায়ন হয়। স্নানে ইচ্ছা।
১২. যেহেতু সারাক্ষণ ক্ষতির আশঙ্কায় থাকে তাই
ভয়ের স্বপ্ন দেখে, কুকুর, সাপ কামড়াচ্ছে
ইত্যাদি।
১৩. এই ঔষধের কোন কোন রোগী সহজেই
রাগান্বিত হয় আবার কোন কোন রোগী
পালসের মত অতিশয় বিনয় নম্র এবং শীতল
মেজাজের হইয়া থাকে।
১৪. দ্রুত কথা বলে বা কাজ করে। হিংস্র, নীচ
মন, কঠোর আবেগ প্রবণ।
১৫. বজ্র, ভূত, প্রেত, জীন প্রভৃতি এবং অন্ধকার
রাত্রির ভীতি তাহার মধ্যে অতি উত্তমরূপেই
লক্ষিত হয়।

ইচ্ছাঃ লবন, ঝাল, মিষ্টি, তামাক, উত্তেজক পদার্থ

বৃদ্ধিঃ ঠাণ্ডায়, দিবাভাগে, সূর্যোদয় হতে সূর্যাস্ত
পর্যন্ত, ভোর ৩ - ৪ টায়, স্পর্শে, বন্ধ ঘরে,
রোগের চিন্তায়, বজ্রপাতে ও ঝড়ের পূর্বে।

হ্রাসঃ মুক্ত হাওয়ায়, সূর্যাস্তে, পেটের উপর শয়নে,
পিছনে বাঁকলে, পাখার বাতাসে, খুব জোরে
ঘর্ষণে, সমুদ্রতীরে।

সতর্কতাঃ
১. ডা. বোরিক বলেন - এই নোসোড ঔষধটি
অবশ্যই ঘনঘন পুনঃপ্রয়োগ করবে না।

19/12/2023

# এপিস মেল ঔষধটি সেবনের পরপর শুয়ে পরা নিষেধ।
# আর্সেনিক এই ঔষধটি খাবারের পরপরই ব্যবহার করা উচিৎ।
# এব্রোটেনাম ঔষধটি রাতে প্রয়োগ নিষেধ।
# সালফার সোরিনাম ঔষধ সকালে খালি পেটে ব্যবহার উত্তম।
# অরাম মেট ঔষধটি রাতে প্রয়োগ নিষেধ।
# ক্যালকেরিয়া কার্ব ঔষধ পূর্ণিমা অমাবস্যায় নিষেধ।
# ইউফ্রেসিয়া ঔষধটি খাবারের পরই ভাল কাজ করে।
# জেলসিমিয়াম ঔষধটি প্রস্রাব হলুদ অবস্থায় প্রয়োগ নিষেধ।
# হিপার সালফার ঔষধটি খুব সকালে প্রয়োগ নিষেধ।
# ইগনেশিয়া ঔষধটি খুব সকালে ভালো কাজ করে।
# কেলি মিউর সকালে ঘুম থেকে উঠার পর প্রয়োগ নিষেধ।
# মার্ক সল ঔষধটি রাতে প্রয়োগ নিষেধ।
# নাক্স ভোমিকা রাতে ভালো কাজ করে।
# ফসফরাস ঔষধটি ঠিক খাবারের পূর্বে অথবা ঘুমানোর পূর্বে প্রয়োগ নিষেধ।
# সাইলেসিয়া অমাবস্যা পূর্ণিমায় প্রয়োগ নিষেধ।
# থুজা ভালো ফলাফলের জন্য রাতে শুইতে যাওয়ার পূর্বে প্রয়োগ করুন।
# মেডোরিনাম ভালো ফলাফলের জন্য রাতে শুতে যাওয়ার পূর্বে প্রয়োগ করুন।
# সিপিয়া ঔষধটি সন্ধ্যার পরপরই ভালো কাজ করে।

Address

Rajshahi
6205

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sara Homoeo Pharmacy posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Sara Homoeo Pharmacy:

Share

Category