রাজশাহী হিজামা এবং রুকইয়াহ সেন্টার/Rajshahi Hijama & Ruqyah Centre

  • Home
  • Bangladesh
  • Rajshahi
  • রাজশাহী হিজামা এবং রুকইয়াহ সেন্টার/Rajshahi Hijama & Ruqyah Centre

রাজশাহী হিজামা এবং রুকইয়াহ সেন্টার/Rajshahi Hijama & Ruqyah Centre হাদিসে এসেছে, নিশ্চয় হিজামাতে শেফা আছে

14/12/2025

"কবিরা গুনাহ মাফের একটি উপায় হলো, মা-বাবার প্রতি দায়িত্ববান হওয়া।"

— ইমাম আহমাদ ইবনু হাম্বল (রহ.)
[আল-আদাবুস শারিয়াহ, ১/৪৬৩]

সংগৃহীত

11/12/2025

রাক্বি দিয়ে রুকইয়াহ করা উত্তম না নিজে নিজে রুকইয়াহ করা উত্তম

11/12/2025

জ্বিনের সমস্যার জন্য রুকইয়াহ চলছে

08/12/2025

দারিদ্র্যতা ও অপরের কাছে হাতপাতা থেকে আশ্রয় চাওয়ার দুআ:-

اَللّٰهُمَّ إِنِّيْ أَعُوْذُ بِكَ مِنَ الْبُؤْسِ وَالتَّبَاؤُسِ-

উচ্চারণ:-আল্লাহুম্মা ইন্নি আউযুবিকা মিনাল বু’সি ওয়াত্তাবা-উস।

অর্থ:- "হে আল্লাহ! আমি দারিদ্র্যতা ও অপরের কাছে হাত-পাতা থেকে তোমার কাছে আশ্রয় চাই।"

তাবরানি, আল-মুজামুল কাবির, ৫/৩১৫

08/12/2025

তাবিজের পোস্ট মাটার্ম হবে এখন

01/12/2025

স্বামী- স্ত্রী বিচ্ছেদের যাদু, হ*ত্যা করার যাদু দ্বারা আক্রান্ত এক বোনের রুকইয়াহ চলছে।

29/11/2025

রিযিকের সমস্যা থাকলে দৈনিক ১০০ বার পড়ুন

“হে আল্লাহ, আমি দারিদ্র্য ও হারাম থেকে আপনার কাছে পানাহ চাই। আপনি আমাকে পবিত্র রিযিক দিন, রিযিকে প্রশস্ততা দিন, এবং যেটা দিবেন তাতে বরকত দিন।”

27/11/2025
26/11/2025

যারা স্বামী স্ত্রী বিচ্ছেদের যাদু দ্বারা আক্রান্ত, নিচের নিয়তটি প্রতেকদিন ১০০ বার করে পরবেন।

“হে আল্লাহ! আমার ও আমার স্বামীর মাঝে বিচ্ছেদের জন্য করা সব যাদু নষ্ট করে দিন, আমাদের সম্পর্ক ঠিক করে দিন, শয়তান ও যাদুকরের সকল অনিষ্ট দূর করে দিন।”

26/11/2025

জ্বিনের রোগীর রুকইয়াহ চলছে

রুকইয়াহ কি? এ ব্যাপারে ইসলাম কি বলে?সবচেয়ে বড় এবং প্রথম প্রশ্ন হচ্ছে, রুকইয়াহ কি? ১)  শাব্দিক অর্থে রুকইয়াহ মানে হল, ঝ...
20/11/2025

রুকইয়াহ কি? এ ব্যাপারে ইসলাম কি বলে?
সবচেয়ে বড় এবং প্রথম প্রশ্ন হচ্ছে, রুকইয়াহ কি?

১) শাব্দিক অর্থে রুকইয়াহ মানে হল, ঝাড়ফুঁক, মন্ত্র, তাবিজ কবচ ইত্যাদি।
২) তবে ব্যবহারিক অর্থে রুকইয়াহ বলতে সাধারণত ঝাড়ফুঁকই বুঝায়।
৩ ) রুকইয়ার পারিভাষিক অর্থ হচ্ছে, কোরআনের আয়াত, আল্লাহর নামের যিকর, হাদিসে রাসূল ﷺ অথবা সালাফে সালেহীন থেকে বর্ণিত দোয়া পাঠ করার মাধ্যমে আল্লাহর কাছে কোন বিপদ থেকে মুক্তি চাওয়া কিংবা রোগ থেকে আরোগ্য কামনা করা।
আর এটাই রুকইয়াহ শারইয়াহ’র উত্তম সংজ্ঞা।

আচ্ছা! এবার যদি জিজ্ঞেস করা হয়- এই রুকইয়াহ জিনিসটা আসলে কি?

রুকইয়াহ হল একটি চিকিৎসা পদ্ধতি, আধুনিক ভাষায় পরিচয় করিয়ে দিতে চাইলে এটাকে spiritual healing বলা যায়। অর্থাৎ আধ্যাত্মিক পদ্ধতিতে চিকিৎসা।

রুকইয়াহ শারইয়াহ কী নয়?

এটা মনের আশা পূরণ কিংবা অসাধ্য সাধনের কোন তদবির না, স্বামীকে বশ করার কোন মন্ত্র না, এটা নামাজ-রোজা কিংবা হজ্ব-যাকাতের মতন বিশেষ কোন ইবাদাত না। এটা একটা চিকিৎসা পদ্ধতি।

এ ব্যাপারে ইসলাম কি বলে?

এই চিকিৎসা পদ্ধতির ক্ষেত্রে শরিয়তের নির্ধারিত গণ্ডি অতিক্রম না করলেই এটা জায়েজ। এব্যাপারে রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “রুকইয়াতে যদি শিরক না থাকে, তাহলে কোনো সমস্যা নেই।” (সহীহ মুসলিম, হাদিস নং ৫৫৪৪)

এক্ষেত্রে আলেমদের মত হচ্ছে, এটা তো অবশ্যই শিরক এবং কুফর থেকে মুক্ত হতে হবে, এমনকি এসবের সন্দেহও থাকা যাবে না। এজন্য ওলামায়ে কিরাম কয়েকটি শর্তের ব্যাপারে একমত হয়েছেন, সেসব হচ্ছে:

১. কোন শিরক-কুফর অথবা হারাম বাক্য থাকা যাবে না।
২. যা দ্বারা রুকইয়াহ করা হবে সেটা স্পষ্ট বাক্যে হতে হবে, যার অর্থ ভালোভাবে বোঝা যায়।
৩. দুর্বোধ্য কোন সংকেত বা ভাষায় হওয়া যাবে না, যার অর্থ স্বাভাবিকভাবে মানুষ বুঝে না।

(উদাহরণস্বরূপ আপনি বাংলাদেশে ল্যাটিন ভাষার রুকইয়াহ করতে পারবেন না, কারণ এখানকার মানুষ সেটা বুঝবে না। এজন্যই সালাফের মাঝে কেউ কেউ ঝাড়ফুঁক আরবিতে হওয়াকেও শর্ত বলেছেন। তবে মূলতঃ স্বাভাবিকভাবে বোধগম্য ভাষায় হলে, আরবি হওয়া আবশ্যক না।)

আর হ্যাঁ! রুকইয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই আক্বিদা রাখতে হবে, রাক্বির কোন সাধ্য নেই কাউকে সুস্থ করার কিংবা বিপদ দূর করার। সুস্থতা এবং বিপদমুক্তি আল্লাহর পক্ষ থেকেই আসে, এখানে রুকইয়াহ কেবল দোয়ার অনুরূপ ভূমিকা পালন করছে। অর্থাৎ রুকইয়াহ আল্লাহর কাছে সাহায্য চাওয়ার একটি পদ্ধতি মাত্র।

নোটঃ যিনি রুকইয়াহ করেন, তাকে রাক্বী বলা হয়।

এবারের প্রশ্ন হচ্ছে, কে রুকইয়াহ করতে পারে?

উত্তর হল- নিজের জন্য বা পরিবারের জন্য যে কেউ রুকইয়াহ করতে পারে! এজন্য বিরাট বুজুর্গ হওয়া শর্ত না। আল্লাহর ওপর ভরসা রাখে এমন যে কোন ব্যক্তি, যদি দেখে-দেখে কিংবা মুখস্থ দোয়া অথবা কোরআনের আয়াত পড়তে পারে, তাহলে সেই সেলফ রুকইয়াহ করতে পারবে।

তবে হ্যাঁ, আপনি যদি দীর্ঘমেয়াদে অথবা জনগণের জন্য ব্যাপকভাবে রুকইয়াহ করতে চান, তাহলে অবশ্যই এ বিষয়ে আপনাকে পর্যাপ্ত জ্ঞান রাখতে হবে। কেননা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “কেউ যদি চিকিৎসার জ্ঞান না রেখেই চিকিৎসা করে, তবে (কিছু ঘটলে) সেই দায়ী হবে।” (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস নং ৪৫৮৬)

নোটঃ নিজে নিজে রুকইয়াহ করাকে সেলফ রুকইয়াহ বলা হয়।

শেষ প্রশ্ন, আমি কিভাবে রুকইয়াহ বিষয়ে জানতে পারি? অথবা আমি কিভাবে রুকইয়াহ করা শিখতে পারি?

এ বিষয়ে বিজ্ঞ আলেমদের প্রবন্ধ অথবা বই থেকে জানতে পারেন। অথবা তাদের দরস, বায়ান কিংবা লেকচার থেকে জানতে পারেন।

আমার কাছে সহজ কোন রাস্তা যদি জানতে চান, তাহলে বলবো “মুখতাসার রুকইয়াহ শারইয়াহ” নোটটা পড়ে ফেলেন, একসাথে সাতসমুদ্রের পানি পেয়ে যাবেন। এরপর চাইলে এই বিষয়ে আমার অন্যান্য লেখাগুলো পড়তে পারেন, পড়তে পড়তে আরও রাস্তা খুলে যাবে ইনশাআল্লাহ। আর জ্বিন সিরিজে কিছু বইয়ের লিস্ট দিয়েছিলাম, আরবিতে দক্ষতা থাকলে সেগুলোও দেখতে পারেন।

আমার প্রায় সবগুলো লেখার লিস্ট “রুকইয়াহ ইনডেক্স”-এ গেলে পাবেন। কমেন্টে ইনডেক্সের লিংক দিয়ে দেয়া হল। আর ইনশাআল্লাহ খুব শীঘ্রই এ বিষয়ে একটি বই আসছে, সেখানে আরও ভালোভাবে অনেক কিছু একসাথে পেয়ে যাবেন।
সে পর্যন্ত আমার জন্য দোয়া করবেন।

জাযাকুমুল্লাহু খাইর!
রুকইয়াহ শারইয়াহ আপনাদের জন্য বরকতময় হোক!

রাজশাহী হিজামা এবং রুকইয়াহ সেন্টার
বিনোদপুর বাজার
01926994188
01746734623

Address

Rajshahi
6205

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when রাজশাহী হিজামা এবং রুকইয়াহ সেন্টার/Rajshahi Hijama & Ruqyah Centre posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to রাজশাহী হিজামা এবং রুকইয়াহ সেন্টার/Rajshahi Hijama & Ruqyah Centre:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram