Medical Things by ORIN

Medical Things by ORIN Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Medical Things by ORIN, Doctor, Barind Medical College and Hospital, Rajshahi.
(1)

যারা বন্যার্ত এলাকায় যাবেন তারা অবশ্যই এই ওষুধগুলো অবশ্যই নিয়ে যাবেন Sergel 20mgFlazil 20mgORSChlorine tablets Napa 500 ...
23/08/2024

যারা বন্যার্ত এলাকায় যাবেন তারা অবশ্যই এই ওষুধগুলো অবশ্যই নিয়ে যাবেন

Sergel 20mg
Flazil 20mg
ORS
Chlorine tablets
Napa 500 mg
Napa extended
halogen tablets
Bacteriocin oinment
One time bandage
Baby sucker tube
Ciprofloxacin
Emistat
Algin
Hexisol

আপনাদের কি মনে হয় কোনো মা সুস্থ সাভাবিক অবস্থায় বাচ্চাকে মেরে ফেলতে পারে?প্রসোবত্তর বিষন্নতা বা Post Partum Psychosis সম...
15/07/2024

আপনাদের কি মনে হয় কোনো মা সুস্থ সাভাবিক অবস্থায় বাচ্চাকে মেরে ফেলতে পারে?
প্রসোবত্তর বিষন্নতা বা Post Partum Psychosis সমন্ধে শুনেছেন কখনো?
Post Partum psychosis একটা ভয়ংকর বিষন্নতা
খুব দেরী হওয়ার আগে দয়া করে এটির প্রোপার চিকিৎসা করুন
মায়ের যত্নও নিন বাচ্চার পাশাপাশি

জীবনে বহুত কিছু শিখা বাকি!!AC room.একটা পেসেন্টকে Blood Transfuse করতেছিলাম।Blood 🩸 ঠিক মতো যাচ্ছিলো না।ফুল স্পিডে দিয়ে...
12/07/2024

জীবনে বহুত কিছু শিখা বাকি!!

AC room.
একটা পেসেন্টকে Blood Transfuse করতেছিলাম।
Blood 🩸 ঠিক মতো যাচ্ছিলো না।
ফুল স্পিডে দিয়েও ২০ ড্রপের বেশি যাচ্ছিলো না।
কোনভাবেই বাড়তেছিলো না।

AC টা অফ করলাম, 😮 কিছুক্ষণ পর দেখি ৬০+ ড্রপে যাচ্ছে!!

কাহিনিটা কি হলো!!!
Cold weather এ Vasoconstriction হয়েছে, যেকারণে Blood যাচ্ছিলো না।
AC off করার পর Warm weather এ Vasodilation হয়েছে।

জাস্ট অবাক হলাম!!!
Source: The Clinician 👨‍⚕️

11/07/2024

যে পরিমাণ মোবাইল ব্যবহার করি তাতে মনে হচ্ছে আমার কোর্সের নাম Bachelor of Mobile & Bachelor of Scrolling (MBBS).

©তাসীন

দয়া করে বাবুদের উপরে দিকে তুলবেন নাPlease don’t through baby in up 😢রাজীব ও ময়না দম্পতির সংসারে প্রথম সন্তান আসলো। মেয়ের...
06/07/2024

দয়া করে বাবুদের উপরে দিকে তুলবেন না
Please don’t through baby in up 😢

রাজীব ও ময়না দম্পতির সংসারে প্রথম সন্তান আসলো। মেয়ের নাম রাখা হল "ইরা"। অনেক ফুটফুটে মেয়ে। দেখতে অনেক মায়াবী। গালে নরম মাংস। যে কেউ দেখলেই আদর করতে চাইবে, গালের মাংস ধরে টানাটানি করবে। প্রথম সন্তান, যত্নের কোন ঘাটতি রইল না। সুস্থ্য স্বাভাবিকভাবেই বড় হতে লাগল সে।
একদিন....
মেয়ের বয়স পাঁচ মাস। শীতকাল তখন। উঠোনে মেয়েকে নিয়ে রোদ পোহাচ্ছে ময়না। সকালের রোদ বাচ্চার জন্য খুব
উপকারী। বাচ্চাকে রোদে শুইয়ে রাখল। হঠাৎই সেখানে আসল পাশের ঘরের রবিন। ইরার কাকা হয় রবিন। এসেই ইরাকে কোলে নিল। আদর করতে লাগল। হাসানোর চেষ্টা করল।কিছুক্ষণ পর সে ইরাকে আকাশের দিকে ছেড়ে দিয়ে আবার বল ক্যাচ ধরার মত করে ধরছে। এতে যেন ইরা আরও ☺
খুশি হচ্ছে। ময়নাও দেখে হাসছে। মেয়ে হাসলে যেকোন মায়েরই ভালো লাগে।🙂
ময়নারও ভালো লাগছে। আর রবিন ই কেন! অনেকেই তো এভাবে খেলা করে বাচ্চাকে নিয়ে। রবিন আবার ইরাকে আকাশের দিকে ছেড়ে দিল। ঠিকঠাক মত ক্যাচও
ধরল।
কিন্তু একি হল??
ইরা হাসছে না।😔 চোখ বন্ধ করে আছে। রবিন ভয় পেয়ে গেল। ময়নাকে ডাক দিল। ময়না দৌড়ে এসে কোলে নিল ইরাকে। নানান নামে ডাকতে শুরু করল। হাত দিয়ে চোখ খুলার চেষ্টা করল। কিন্তু না! ইরা চোখ খুলছে 😷 না। চিৎকার করে কেঁদে উঠল ময়না। বাড়ির সব মানুষ এসে ভীড় করল। সবাই সাধ্যমতো চেষ্টা করল ইরাকে জাগানোর। কেউ ই পারল না। উঠোনে শুয়ে গড়াগড়ি খেতে লাগল ময়না।
তাড়াতাড়ি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হল ইরাকে। ইমার্জেন্সিতে নেওয়ার পর ডাক্তার পরীক্ষা নিরীক্ষা করে বলে দিলেন ইরা মারা গেছে। আর হাসবে না সে। চিরদিনের জন্য তার হাসি বন্ধ
হয়ে গেছে। অজ্ঞান হয়ে যায় ময়না।
একমাত্র মেয়েকে হারানোর ব্যাথা সে নিতে পারছে না। ঘরের পিছনে কবর দেওয়া হয় ইরাকে। মাঝে মাঝেই রাতে পাগলের মত আচরণ করে ময়না। মেয়ের
কবরের কাছে দৌড়ে চলে যায়। বিড়বিড় করে কথা বলে! ইরাকে ভুলতে পারছে না। খাওয়া দাওয়া করছে না। শুকিয়ে যাচ্ছে। অগত্যা ময়নাকে নিয়ে অন্য শহরে পাড়ি জমায় রাজীব।

ব্যাখ্যাঃ🙏
বাচ্চাদের আকাশে তুলে আবার কোলে নিয়ে আমরা অনেক আনন্দ পাই। বাচ্চারাও পায়। কিন্তু বাচ্চাদের শরীরের অঙ্গপ্রত্যংগ ম্যাচিউর হতে অনেকদিন সময় লাগে। খুব সহজেই সেগুলো
আঘাতপ্রাপ্ত হতে পারে। ইরাকে যখন বারবার উপরে তোলা হচ্ছিল তখন গ্রাভিটির এগেইনস্টে তাকে বারবার উপরে তোলায় তার ব্রেইনের সাথে মাথার খুলির হাড্ডির বারবার ধাক্কা লাগছিল। যেহেতু তার ব্রেইন টাও নরম আর
মাথার হাড়টাও নরম তাই হাড়ের সাথে বারবার ধাক্কা লেগে তার ব্রেইনের ধমনী ছিড়ে যায়। ধমনী শিরাতে রক্ত চলাচল করে। ব্রেইনের ধমনী ছিড়ে রক্তক্ষরণ শুরু হয় মাথার ভিতরে।রক্তে থাকে গ্লুকোজ। গ্লুকোজ না পেলে ব্রেইন ৪-৫ মিনিটের ভিতর মারা যায়। সাথে জীবন্ত মানুষটাও। রক্ত
সব ধমনী দিয়ে বের হয়ে আল্টিমেটলি ব্রেইন ডেথ হয় ছোট্ট ইরার।
তাই এসব ব্যাপারে জানুন, সতর্ক হোন, নিজে বাঁচুন,
আপনার 🗣 প্রিয়জনকেও বাঁচান।।

সংগৃহীত*

মা শা আল্লাহ ❤️ডাক্তার হওয়ার ইচ্ছে টা আরও তীব্রতর হয়। ডাক্তার হওয়ার কণ্টক পথ নিমিষেই ভুলে যায়। ❤️📷 Didar Muhammad
28/06/2024

মা শা আল্লাহ ❤️

ডাক্তার হওয়ার ইচ্ছে টা আরও তীব্রতর হয়। ডাক্তার হওয়ার কণ্টক পথ নিমিষেই ভুলে যায়। ❤️
📷 Didar Muhammad

আতংক না ছড়িয়ে আসুন জেনে নেইরাসেলস ভাইপার কী? আর আমাদের করনীয় কী?বর্তমানে দেশের বেশ ট্রেন্ডিং এক হট টপিক হচ্ছে রাসেলস ভাই...
23/06/2024

আতংক না ছড়িয়ে আসুন জেনে নেই
রাসেলস ভাইপার কী? আর আমাদের করনীয় কী?

বর্তমানে দেশের বেশ ট্রেন্ডিং এক হট টপিক হচ্ছে রাসেলস ভাইপার। এতোটাই হট টপিক যে কেউ পোস্টের উপর রাসেলস ভাইপার লিখে দিলেই পোস্ট ভাইরাল হয়ে যাচ্ছে। বেশ কিছু পোস্ট সহো বিভ্রান্তিমূলক তথ্য সবার মাঝে ছড়িয়ে পড়ায় সকলে বেশ বিভ্রান্ত এবং জনগণের আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে রাতে ঘুমাতে পারছে না কখন না জানি রাসেলস ভাইপার এসে কামড় বসায়।

আজ এইসব ভুল ভ্রান্তি থেকে পুরো দেশকে একদম শতভাগ সঠিক তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করবো।

➡️পয়েন্ট ১: ভাইরাল সেই পোস্টে বলা হয়েছে রাসেলস ভাইপারের কোন এন্টিভেনম নেই।

উত্তর: এটি সম্পূর্ণ ভুল এবং অজ্ঞতাপূর্ন কথা। আমাদের মেডিক্যাল কলেজ এ সাপে কাটার চিকিৎসা বেশ উন্নতমানের।। দেশীয় প্রত্যেক সাপের বিষের ব্যাবহার হয় এমন এন্টিভেনম এখানে রয়েছে যার নাম পলিভ্যালেন্ট এন্টিভেনম। চট্টগ্রাম মেডিক্যালের ৩য় তলার ১৬ নং ওয়ার্ডে সাপে কাটার চিকিৎসা হয় সম্পূর্ন বিনা খরচে। এবং দেশের কয়েকটি সদর হাসপাতালে ছাড়া সব হাসপাতালে এন্টিভেনম মজুদ আছে

➡️পয়েন্ট ২: সব সাপের বিষ ১ রকমের। রাসেলস ভাইপার এর বিষ ৫-৬ প্রজাতির?
উত্তরঃ নাহ। কোন সাপের বিষই একই উপাদানের হয় না।। বিভিন্ন ভেনম/টক্সিক উপাদানের মিশ্রন থাকে।। যেমন: নিউরোটক্সিন+সাইটোটক্সিন, বা নিউরোটক্সন+আইসোটক্সিন, বা নিউরো+মাইটোটক্সিন এরকম মিশ্রিত থাকে।। রাসেলসের বিষের প্রধান উপাদান হেমোটক্সিন।

➡️পয়েন্ট ৩: রাসেলস ভাইপার তেড়ে এসে কামড়ায়?এটি বিশ্বের ১ নং আক্রমনাত্মক সাপ?আবার বিশ্বের ৫ম বিষধর সাপ?

উত্তর : নাহ। এটিও ভুল। রাসেলস ভাইপার কেনো,বিশ্বের সব থেকে আক্রমনাত্মক সাপ ব্ল্যাক মাম্বার ও তেড়ে এসে কামড়ে দেওয়ার রেকর্ড বিরল। সেখানে রাসেলস ভাইপার তো শিশু। বিশ্বের টপ ২০ টা বিষধর সাপের লিস্ট করলে সেখানে রাসেলস ২০ এও থাকবে না।। এমনকি বাংলাদেশের টপ ৫ এও এই সাপের অবস্থান নেই। বাংলাদেশের টপ ৫টি বিষধর সাপের লিস্ট
১. ইয়েলো বেলীড সী স্নেক
২. হুক নোজড সী স্নেক
৩,৪,৫,৬,৭,৮ নম্বর পজিশন নিয়ে বেশ তর্ক আছে।। তবে এটা সিউর যে এও ৩,৪,৫,৬,৭,৮ এই পজিশনে আমাদের দেশীয় ৫ জাতের কালাচ এবং কিং কোবরা বসবে। এরপরেই আসবে দুই গোখরা/ট্রু-কোবরা প্রজাতির সাপ। তারপরেই আসবে রাসেলস ভাইপারের নাম।

➡️পয়েন্ট ৪: এটির রয়েছে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তর বিষদাঁত?আবার এটি কামড়ালে কোন দাগ বসে না? রাসেলস ভাইপার ঘুমন্ত অবস্থায় কামড়ায়?

উত্তর: কী উত্তর দেবো এই প্রশ্নের? যদি এত বড়ই বিষঁদাত হয়ে থাকে,তবে কেনো দাগ বসবে না? আমাদের তো পিপড়ের হুল ফোটালেও দাগ দেখা যায়। দাঁতের দাগ থাকে না কালাচ প্রজাতির সাপেদের।। রাসেলস এর না।। আবার ঘুমন্ত অবস্থায়ও কামড়ায় কালাচ প্রজাতির সাপেরা।। রাসেলস না।।

➡️পয়েন্ট ৫: এরা ৫০-৮০ টা বাচ্চা জন্ম দেয়?

উত্তর: ভুল কথা।। এরা সর্বোচ্চ ২০-৪০ টা বাচ্চার জন্ম দিতে পারে। তবে সর্বোচ্চ একটিই রেকর্ড আছে ৭৫ টির।। সাধারনত এই সংখ্যা ২০-৪০ই হয়।
চলুন, ছবিতে রেফারেন্স সহ দিয়ে দেবো এরা আসলে কতোটা বাচ্চা দেয়। আবার এদের অর্ধেক বাচ্চাই প্রকৃতিতে টিকে থাকে না।।মারা যায়।। সেটা প্রত্যেক সাপের বাচ্চার ক্ষেত্রেই।। তার উপর সর্প খাদক সাপ/ঈগল/বেজী তো আছেই।

তবে এখানে এক্টা কথা। উপরের ৩টি প্রানীর নাম মেনশন করেছি এদের অস্তিত্ব হুমকীর মুখে।। যার কারনে রাসেলস ভাইপারের অস্তিত্ব বৃদ্ধির পথে।। এটা মনে রাখবেন। এরা কমে গেছে বিধায় রাসেলস ভাইপার বৃদ্ধি পাচ্ছে।

➡️পয়েন্ট ৬: বাংলাদেশের ইকোলজি তে এদের কোন ভূমিকা নেই?

ইতোপূর্বে যত প্রানী এই দেশে ছিলো যত প্রানী এখন নেই তাদের বিরুপ প্রভাব আমরা দেখতেই পাচ্ছি। একটা উদাহরন দেই, অতিমাত্রায় নির্বিষ কৃষকের বন্ধু দাড়াশ মা'রার কারনে বর্তমানে ইঁদুরের প্রাদুর্ভাব মাত্রাতিরিক্ত। ইকোলজি তে প্রত্যেকটা প্রানীরই সমান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে।। প্রত্যেকে প্রত্যেকের জায়গায় আলাদা ভূমিকা রাখে।। তাছাড়া রাসেলস ভাইপারের ভেনম হেমোটক্সিন। এই হেমোটক্সিন বিষ ব্যাবহার করে বিভিন্ন প্রানরক্ষাকারী ঔষধ তৈরী করা হয়।।এছাড়াও,রাসেলস ভাইপারের এন্টিভেনম হিউজ পরিমানে বানাতে গেলে অবশ্যই হিউজ এমাউন্ট ভেনম ও দরকার হবে। আমাদের দেশে এখনো সেইভাবে ভেনম কাজে লাগানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়নি বিধায় আমরা অজ্ঞ।। তবে চট্যগ্রাম ভেনম রিসার্চ সেন্টারের বিশেষজ্ঞদের মারফত জানতে পারি শীঘ্রই বিষকে কাজে লাগিয়ে এন্টিভেনম উৎপাদন সহ বিষকে মানব উপকারী কাজে লাগানোর মতো কার্যক্রম তারা ইতিমধ্যে শুরু করেছেন। অদূর ভবিষ্যতে আমাদের দেশেও এন্টিভেনম উৎপাদন হবে ইন শা আল্লাহ।

এবার জেনে নেওয়া যাক রাসেলস ভাইপারের প্রতিরোধ বা প্রতিকার, কামড়ালে কী করবো? কী করবো না এসব নিয়ে।

➡️প্রতিরোধ : এটার কোন প্রতিরোধ মানুষের করার প্রয়োজন আপাতত নেই। কারন লাস্ট বহু বছরে এই সাপের কোন রেকর্ড এই অঞ্চলে নেই। ২০১৭/১৯ সালে একটা ভিডিওতে গুলিয়াখালীতে এও সাপের ভিডিও দেখেছি যেটা ছিলো নদী থেকে সমুদ্র হয়ে ভেসে আসা একটা সাপ। তাও ওই সাপের পরবর্তীতে কী হয়েছে তা কেউই জানে না। এর মধ্যে শেষ ৫ বছরেও কোন রেকর্ড এই সাপের নেই।। যদি কারো কাছে অথেন্টিক কোন ডকুমেন্টস থাকে প্লিজ ফিল ফ্রি টু শেয়ার।

তবে যদি প্রতিকার করতেই চান, বেশী বেশী করে বেজী,কিং কোবরা এবং শঙ্খিনী সাপ ) নিধন থেকে বিরত থাকবেন। কারন শংখীনী সাপ এর প্রধান খাবার হচ্ছে অন্য সাপ।এমনকি এটি তার স্বজাতির কালাচ সাপকেও এটি খেয়ে থাকে।। আর এই সাপ বিষধর হওয়া সত্ত্বেও এটি কাম্রানোর রেকর্ড একদমই হাতে গোনা। এরা কামড়ায় না সহজে। বরং ভয় পেলে মাথা লুকিয়ে কুন্ডলী পাকিয়ে ফেলে।

➡️কী করা যাবে এবং কী করবেন না?

যদি ভবিষ্যতে রাসেলস ভাইপার সাপ আসেও, যদি কামড় দেয়, যা করবেন না:
১. মোটেও সাপুড়ে/ওঝা/কবিরাজ/বৈদ্য/স্বপ্নের ফেরীওয়াল/তাবিজ বাবা খ্যাত ব্যাক্তিদের কাছে যাওয়া যাবে না।
২. কামড়ের স্থানে ব্লেড ছুড়ি দিয়ে কাটাকাটি করা,মুখ দিয়ে শুষে রক্ত বের করা এসব করা যাবে না।।
৩. কোন প্রকার বাঁধ,গিট্টুই দেওয়া যাবে না বিশেষ করে ভাইপার নাম ধারী সাপেদের ক্ষেত্রে। কারন এতে রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে অঙ্গহানী ঘটবে পরে হাত/পা/কামড়ের স্থান কেটে বাদ দিতে হবে।
৪. মুখে মরিচ নিয়ে ঝাল লাগা না লাগা পরীক্ষা করা যাবে না।
৫. সাপে কাটা রোগীর সামনে "ওহ মাগো,ওহ আল্লাহ আমার ছেলের কি হবে,ও আল্লাহ আমার ভাই কে তো সাপে কামড়ে দিলো, এসব চিল্লাফাল্লা করে রোগীর মনে আতংক তৈরী করা যাবে না। আপনি যত বেশী রোগীকে আতংকত করবেন, তার তত বেশী হার্ট পাম্পিং করতে থাকবে।।রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পেয়ে বিষ দ্রুত ছড়িয়ে পড়বে। অথবা, ভয়ে রোগী হার্ট এটাক করে সাপের বিষের আগেই মা'রা যেতে পারে।
➡️যা করবেন:
১. রোগীকে অভয় দিবেন সাহস যোগাবেন।
২. যেখানে কামড়েছে সেই অঙ্গ কম নাড়াচাড়ার চেষ্টা করবেন
৩. রোগীকে ১ ঘন্টা ৪০ মিনিটের মধ্যেই হাসপাতালে নিলে রোগী বাঁচার সম্ভাবনা ১০০%। যত দ্রুত সম্ভব রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে।
৪. রাসেলস ভাইপার আক্রান্ত রোগীর ক্ষেত্রে রোগী সুস্থ হলেও নিয়মিত ডাক্তারী চেকাপ এ রাখতে হবে।

পরিশেষে এটাই বলবো কোন ভাবেই আতংকিত হওয়ার প্রয়োজন নেই। মনে রাখবেন ভয়কে জয় করা জরুরী। মাথা কাটা কখনোই মাথা ব্যাথার সমাধান নয়। বরং সমস্যার গোড়ায় কি আছে তাকে উপড়ে ফেলাই প্রয়োজন।
শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন।

12/06/2024

Medical Things by ORIN পেজে আপনাদের স্বাগতম।
আসসালামু আলাইকুম আমি নওশিয়া অরিন খান। বর্তমানে ৫ম বর্ষে বারিন্দ মেডিকেল কলেজে অধ্যায়নরত। এই পেজটি খোলার মূল উদ্দেশ্য এখানে আমি আমার মেডিকেল লাইফ বেসিক্যালি একজন স্টুডেন্টকে মেডিকেলে কি কি স্টেজ পার করতে হয় ;সেটা তুলে ধরার পাশাপাশি আপনাদের যেকোনো প্রাথমিক চিকিৎসা বা যে কোন ধরনের স্বাস্থ্য বিষয়ক সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করব। আমি নিজে না পারলে আমার সিনিয়র, আমার প্রফেসর স্যার ম্যাডামদের সাহায্য নিয়ে যতটুকু সাহায্য করা সম্ভব স্বাস্থ্য বিষয়ক করার চেষ্টা করব। আশা করছি আপনাদের সকলের জন্য এই পেজটি খুবই হেল্পফুল হবে
ধন্যবাদ

Address

Barind Medical College And Hospital
Rajshahi

Telephone

+8801728783783

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Medical Things by ORIN posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category