https://www.facebook.com/profile.php?id=61551040452268&mibextid=ZbWKwL

Part of Midwifery, Rajshahi (2025)

23/01/2025

🔥গর্ভবতী সেবা (ANC)
✅ গর্ভকালীন যত্নসমগ্র গর্ভকালীন সময়ে অর্থাৎ ঋতুস্রাব বন্ধ হওয়া থেকে শুরু করে ৯ মাস ৭ দিন ব্যাপী মাঝখানে গর্ভবতী মা ও তার পেটের সন্তানের যত্ন নেওয়াকে গর্ভকালীন যত্ন বলা হয়। নিয়মিত পরীক্ষা এবং উপদেশ প্রদানের মাধ্যমে এটি পরিচালিত হয়।

✅ সমগ্র গর্ভকালীন সময়ে কম পক্ষে ৪ বার পরীক্ষা করা প্রয়োজন।

💢 যেমন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সুপারিশ অনুযায়ী

® ১ম ভিজিটঃ ১৬ সপ্তাহ (৪ মাস)
® ২য় ভিজিটঃ ২৪-২৮ সপ্তাহ (৬-৭ মাস)
® ৩য় ভিজিটঃ ৩২ সপ্তাহ ( ৮ মাস)
® ৪ র্থ ভিজিটঃ ৩৬ সপ্তাহ ( ৯ মাস)

✅ গর্ভকালীন যত্নের উদ্দেশ্য গর্ভকালীন যত্নের প্রধান উদ্দেশ্য হলো গর্ভবতী মাকে মানসিক ও শারীরিকভাবে সুস্থতার মাঝে তৈরী করে তোলা যাতে তার প্রসব স্বাভাবিক হয়, তিনি যেন একটি স্বাভাবিক সুস্থ শিশু জন্ম দেন, সন্তানকে বুকের দুধ দিতে পারেন এবং সন্তোষজনকভাবে তার এবং শিশুর যত্ন নিতে পারেন।

© গর্ভকালীন যত্নের কার্যাবলীঃ

মায়ের কোন অসুখ থাকলে তা নির্ণয় করা এবং তার চিকিৎসা করা যেমন-
® গর্ভাবস্থায় রক্তক্ষরণ,
® প্রি-একলাম্পশিয়া বা একলাম্পশিয়া এবং
® বাঁধাপ্রাপ্ত প্রসবের পূর্ব ইতিহাস।

✅ মা যাতে গর্ভকালীন সময়ে নিজের যত্ন নিতে পারেন, আসন্ন প্রসবের জন্য নিজে তৈরী হতে পারেন এবং নবজাত শিশুর যত্ন নিতে পারেন তার শিক্ষা দেয়া।
গর্ভাবস্থায় জটিল উপসর্গগুলি নির্ণয় করা। এর ব্যবস্থাপনা করা যেমন- রক্ত স্বল্পতা, প্রি-একলাম্পশিয়া ইত্যাদি।

©ঝুকিপূর্ণ গর্ভ সনাক্ত করাঃ

® উপদেশের মাধ্যমে মাকে সুস্থ থাকতে সাহায্য করা, ® রক্তস্বল্পতা, ম্যালেরিয়া এবং ধনুষ্টংকারের প্রতিরোধক ব্যবস্থা নেয়া।
® নিরাপদ প্রসব বাড়ীতে না স্বাস্থ্যকেন্দ্রে কোথায় সম্ভব হবে তা নির্বাচন করা।
® প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত কর্মীর ব্যবস্থা করা।
® সকল গর্ভবতী মায়ের রেজিষ্ট্রেশন করা।
® বাড়িতে কিভাবে গর্ভবতীর যত্ন নেয়া যায়
® সকল গর্ভবতীকে হাসি খুশি রাখা
® গর্ভবতী মাকে একটু বেশী খেতে দেয়া
® খাবার যাতে সুষম হয় সে দিকে লক্ষ্য রাখা
® বেশী করে পানি খেতে বলা
® পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের মাধ্যমে সহায়তা দেয়া
® পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিতে বলা
® তাকে মানসিকভাবে প্রস্তুত রাখা
® গর্ভবতী মা অসু্‌স্থ হলে তাড়াতাড়ি স্বাস্থ্য কর্মী বা ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া।

ভূল ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
ধন্যবাদ।

21/01/2025

📌 Topic: Nursing Management of a Unconscious Patient -

🔴 হাসপাতালে একজন Unconscious রোগী ভর্তি হলে নার্সের প্রধান কাজ হলো রোগীর অবস্থা পর্যবেক্ষণ করা এবং প্রয়োজনীয় সাপোর্ট প্রদান করা, যাতে রোগীর জীবন রক্ষা করা যায় এবং ভবিষ্যতে জটিলতা প্রতিরোধ করা যায়। নিচে একজন নার্সের দ্বারা পরিচালিত Nursing Management ধাপে ধাপে ব্যাখ্যা করা হলো:

🔰Unconscious Patient এর Nursing Management:

1. Initial Assessment:

প্রথমেই রোগীর অবস্থা পর্যবেক্ষণ করতে হবে এবং তা দ্রুত রিপোর্ট করতে হবে।

🔸A - Airway:
রোগীর airway খুলে আছে কি না তা নিশ্চিত করতে হবে। শ্বাসপথ বাধাগ্রস্ত হলে head tilt-chin lift বা jaw thrust পদ্ধতি ব্যবহার করতে হবে।

🔸B - Breathing:
রোগী শ্বাস নিচ্ছে কি না তা দেখতে হবে। যদি শ্বাস বন্ধ থাকে, তাহলে bag-valve mask বা mechanical ventilation শুরু করতে হবে।

🔸C - Circulation:
রক্ত সঞ্চালন পর্যবেক্ষণ করতে হবে। রোগীর পালস পরীক্ষা করা এবং রক্তচাপ মাপা জরুরি। Shock এর লক্ষণ থাকলে দ্রুত চিকিৎসা দিতে হবে।

🔸D - Disability (Neurological Assessment):

▪️Glasgow Coma Scale (GCS) ব্যবহার করে রোগীর চেতনাস্তর মূল্যায়ন করা।
▪️Pupillary response পরীক্ষা করা।

🔸E - Exposure:
রোগীর পুরো শরীর পর্যবেক্ষণ করতে হবে কোনো ইনজুরি বা অস্বাভাবিকতা আছে কি না।

2. Airway and Breathing Management:

▪️রোগীর শ্বাসপথে কোনো বাধা থাকলে তা দূর করতে হবে।
▪️প্রয়োজন হলে অক্সিজেন থেরাপি শুরু করতে হবে।
▪️যদি রোগীর শ্বাস স্বাভাবিক না হয়, তবে mechanical ventilation প্রয়োজন হতে পারে।
▪️শ্বাসনালীর অবরোধ প্রতিরোধে নিয়মিত শ্বাসনালী পরিষ্কার করতে suction ব্যবহার করতে হবে।

3. Circulation Management:

▪️রোগীর Vital Signs মনিটর করতে হবে।
▪️IV লাইন স্থাপন করতে হবে এবং প্রয়োজনে fluid therapy বা রক্ত সরবরাহ করতে হবে।
▪️যদি রক্তচাপ খুব কম হয়, তাহলে Vasopressor drugs প্রয়োগ করা যেতে পারে।
▪️কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হলে দ্রুত Cardiopulmonary Resuscitation resuscitation (CPR) শুরু করতে হবে।

4. Drugs Management:

A. Emergency Drugs:

🔸Adrenaline/Epinephrine:

▪️ব্যবহার: Cardiac arrest বা anaphylactic shock-এর জন্য।

🔸Atropine:

▪️ব্যবহার: Bradycardia (হৃদস্পন্দন খুব ধীর হয়ে গেলে)।

🔸Dopamine/Dobutamine:

▪️ব্যবহার: Hypotension (রক্তচাপ খুব কম হলে) ঠিক করতে।

🔸Diazepam/Midazolam:

▪️ব্যবহার: Seizure বা convulsion থাকলে।

B. Sedatives and Analgesics:

🔸Propofol:

▪️ব্যবহার: Mechanical ventilation-এর জন্য sedation প্রয়োজন হলে।

🔸Fentanyl/Morphine:

▪️ব্যবহার: ব্যথা কমানোর জন্য।

C. Intravenous Fluids:

🔸Normal Saline (NS)/Ringer’s Lactate (RL):

▪️ব্যবহার: ডিহাইড্রেশন বা শকের ক্ষেত্রে।

🔸Dextrose 5% or 10%:

▪️ব্যবহার: Hypoglycemia (রক্তে শর্করা কমে গেলে)।

D. Anti-Seizure Drugs:

🔸Phenytoin:

▪️ব্যবহার: Epilepsy বা prolonged seizure management।

🔸Lorazepam/Diazepam:

▪️ব্যবহার: Immediate seizure control।

E. Antibiotics:

🔸Ceftriaxone/Meropenem:

▪️ব্যবহার: Meningitis বা গুরুতর সংক্রমণ থাকলে।

F. Anti-hypertensive Drugs:

🔸Labetalol:

▪️ব্যবহার: Hypertensive emergency থাকলে।

🔸Nitroglycerin:

▪️ব্যবহার: Acute coronary syndrome থাকলে।

G. Corticosteroids:

🔸Dexamethasone:

▪️ব্যবহার: Brain swelling (raised intracranial pressure) কমাতে।

H. Antiemetics:

🔸Ondansetron/Metoclopramide:

▪️ব্যবহার: বমি বা বমি ভাব থাকলে।

I. Insulin:

🔸Regular Insulin:

▪️ব্যবহার: Diabetic ketoacidosis (DKA) বা hyperglycemia থাকলে।

J. Neuromuscular Blockers:

🔸Rocuronium/Vecuronium:

▪️ব্যবহার: Intubation বা mechanical ventilation-এর সময়।

K. Antidotes (যদি প্রয়োজন হয়):

🔸Naloxone:

▪️ব্যবহার: Opioid overdose।

🔸Flumazenil:

▪️ব্যবহার: Benzodiazepine overdose।

🔸Activated Charcoal:

▪️ব্যবহার: Poisoning বা drug overdose।

5. Neurological Monitoring:

▪️প্রতি ১-২ ঘণ্টা পরপর Glasgow Coma Scale (GCS) স্কোরিং করতে হবে।
▪️পিউপিলারি রেসপন্স পর্যবেক্ষণ করে স্নায়ুতন্ত্রের অবস্থা বুঝতে হবে।
▪️রোগীর অবস্থা স্থিতিশীল হলে (CT/MRI) এর জন্য ডাক্তারকে অবহিত করতে হবে।

6. Positioning:

▪️রোগীকে lateral (side-lying) position এ রাখতে হবে, যা শ্বাসনালী থেকে বমি বা লালা সরানোর জন্য সহায়ক।
▪️যদি রোগী শক অবস্থায় থাকে, তবে Trendelenburg position ব্যবহার করতে হবে (পা উপরের দিকে এবং মাথা নিচে)।
▪️Bedsore প্রতিরোধের জন্য প্রতি ২ ঘণ্টা পরপর রোগীর অবস্থান পরিবর্তন করতে হবে।

7. Fluid and Nutrition Management:

▪️রোগীর IV পথে তরল এবং প্রয়োজনীয় ওষুধ সরবরাহ করতে হবে।
▪️রোগীকে খাবার খাওয়ানো সম্ভব না হলে, Nasogastric Tube (NG Tube) এর মাধ্যমে তরল খাবার সরবরাহ করতে হবে।
▪️প্রয়োজনীয় পুষ্টি নিশ্চিত করতে Total Parenteral Nutrition (TPN) ব্যবহার করা যেতে পারে।

8. Sensory Care:

▪️রোগীর অচেতন অবস্থায়ও পরিবেশকে শান্তিপূর্ণ রাখতে হবে।
▪️রোগীর সাথে শান্তভাবে কথা বলতে হবে কারণ তারা কিছু শব্দ শুনতে পারে।
▪️চোখে আর্দ্রতা ধরে রাখতে লুব্রিকেটিং ড্রপ ব্যবহার করতে হবে।

9. Infection Prevention:

▪️রোগীর ক্যাথেটার, শ্বাসনালী এবং অন্যান্য ডিভাইস প্রতিদিন পরিষ্কার করতে হবে।
▪️সঠিক হাত ধোয়া এবং জীবাণুনাশক ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।
▪️রোগীর ত্বক পরিষ্কার এবং শুকনো রাখতে হবে।

10. Skin and Body Care:

▪️Bedsore প্রতিরোধে ত্বকের যত্ন নিতে হবে।
▪️প্রতিদিন রোগীর ত্বক পরিষ্কার করতে হবে।
▪️ত্বকের শুষ্কতা রোধে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা যেতে পারে।

11. Urinary and Bowel Care:

▪️রোগীর মূত্র পরিমাপ করতে Urinary Catheterization স্থাপন করতে হবে এবং মূত্রত্যাগ পর্যবেক্ষণ করতে হবে।
▪️মলত্যাগের সময়সূচি তৈরি করতে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে ওষুধ ব্যবহার করতে হতে পারে।

12. Psychological and Social Care:

▪️রোগীর পরিবারের সদস্যদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতে হবে এবং তাদের রোগীর অবস্থা সম্পর্কে তথ্য দিতে হবে।

পরিবারের মানসিক সমর্থন প্রদান করতে হবে।

🔰 Nursing Documentation:

▪️প্রতিটি পদক্ষেপ এবং পর্যবেক্ষণ সঠিকভাবে ডকুমেন্ট করতে হবে।
▪️রোগীর GCS স্কোর, শ্বাস-প্রশ্বাসের হার, রক্তচাপ, এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য নিয়মিত লিপিবদ্ধ করতে হবে।

ভুল ত্রুটি মার্জনীয়
ধন্যবাদ 😊

by

Dibakar Roy

17/01/2025

প্রশ্ন: PPH কেনো হয় এবং কি কি কারণে হয় ? Postpartum Hemorrhage Patient কে একজন Nurse কিভাবে Manage করবে ?

🔴 PPH (Postpartum Hemorrhage) কেনো হয় ও কারণসমূহ:

🔰 PPH হলো প্রসব-পরবর্তী অতিরিক্ত রক্তপাত। PPH হয় মূলত জরায়ুর সংকোচনের অভাব বা জরায়ুতে রক্তক্ষরণ বন্ধ না হওয়ার কারণে। এর ফলে রক্তনালীগুলো থেকে অতিরিক্ত রক্তপাত হয়। এছাড়াও প্লাসেন্টা বা প্রসবের সময় কোনো আঘাত কিংবা রক্ত জমাট বাঁধার সমস্যাও রক্তক্ষরণের জন্য দায়ী হতে পারে। সাধারণত প্রসবের পর ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যদি ৫০০ মিলিলিটার (সাধারণ প্রসবে) বা ১০০০ মিলিলিটার (সিজারিয়ানে) বেশি রক্তপাত হয়, তখন তাকে PPH বলা হয়।

◼️Causes of PPH (The 4 Ts):
PPH সাধারণত চারটি প্রধান কারণে হয়। এগুলোকে 4 Ts বলা হয়:

1. Tone (Uterine Atony or Failure of Uterine contraction):
গর্ভাশয় ঠিকমতো সংকুচিত না হলে রক্তপাত বন্ধ হয় না।
কারণসমূহ:

🔸জরায়ুতে অতিরিক্ত প্রসারিত হওয়া (e.g., Twin Pregnancy, Large baby, Polyhydramnios)
🔸 Prolonged Labour or Precipitate Labour(Rapid Labour)
🔸Uterine exhaustion বা জরায়ু ক্লান্ত হয়ে পড়া।
🔸জরায়ুর অস্বাভাবিক আকৃতি বা ত্রুটি।
🔸জরায়ুতে পূর্বের কোনো অস্ত্রোপচার বা ক্ষত।

2. Tissue (Retained Placenta):
গর্ভফুল বা প্লাসেন্টার কোনো অংশ গর্ভাশয়ে থেকে গেলে রক্তপাত হতে পারে।
কারণসমূহ:

🔸Placenta Accreta (প্লাসেন্টা জরায়ুর গভীরে আটকে থাকা)।
🔸প্লাসেন্টার আংশিক বা সম্পূর্ণ আটকে থাকা।
🔸প্লাসেন্টার ঝিল্লি বা অংশ জরায়ুতে রয়ে যাওয়া।

3. Trauma (Ge***al Tract Injury):
প্রসবের সময় va**na, cervix বা জরায়ুতে আঘাত বা ছিঁড়ে গেলে রক্তপাত হতে পারে।
কারণসমূহ:

🔸প্রসবকালীন যোনির ছিঁড়ে যাওয়া।
🔸জরায়ুর মুখে বা যোনির গভীরে ক্ষত।
🔸Cesarean section বা অন্যান্য অস্ত্রোপচারজনিত আঘাত।
🔸Forceps or Vacuum ব্যবহারজনিত ক্ষত।

4. Thrombin (Coagulopathy or Blood clotting disorders):
রক্ত জমাট বাঁধার সমস্যা থাকলে PPH হতে পারে।
কারণসমূহ:

🔸পূর্বে থাকা রক্তের রোগ (e.g. Von Willebrand Disease).
🔸প্রসবকালীন বা গর্ভাবস্থায় Hemorrhagic shock
🔸Amniotic fluid embolism.
🔸 Sepsis বা ইনফেকশনজনিত সমস্যা।

5. Other Causes:

🔸জরায়ুর অস্বাভাবিক আকৃতি
🔸জরায়ুতে Fibroids (অস্বাভাবিক পেশী টিস্যু বৃদ্ধি যা জরায়ুর দেয়ালে তৈরি হয়)
🔸Multiple Pregnancy.
🔸Prolonged Labour .

◼️ PPH-এর ঝুঁকিপূর্ণ কারণসমূহ:

✔️কিছু পরিস্থিতি PPH-এর ঝুঁকি বাড়ায়:

1. মায়ের ইতিহাস:

🔸Previous history of PPH.
🔸জরায়ুর পূর্বের অস্ত্রোপচার।

2. গর্ভাবস্থার জটিলতা:

🔸Twin pregnancy.
🔸Placental problems (placenta previa, placental abruption).
🔸Polyhydramnios.

3. প্রসবের সময়:

🔸Prolonged Labour.
🔸জরুরি সিজারিয়ান সেকশন।
🔸Oxytocin এর অতিরিক্ত ব্যবহার।
🔸প্রসবের সময় যন্ত্রের ব্যবহার (forceps or vacuum).

🔴 Nursing Management of Postpartum Hemorrhage (PPH) :

1. Initial Assessment and Stabilization :

রোগীর অবস্থার মূল্যায়ন এবং জীবন রক্ষাকারী ব্যবস্থা নিশ্চিত করা প্রথম পদক্ষেপ।

◾Assess Vital Signs:

🔸রোগীর ABC (Airway, Breathing, Circulation) মূল্যায়ন করুন।
🔸রোগীকে Flat Position এ শুইয়ে দিন।
🔸Patient এর Vital Signs পর্যবেক্ষণ করুন।
🔸Hypovolemic Shock এর লক্ষণ দেখুন (e.g., rapid pulse, low blood pressure, pale skin)

◾ Check Blood Loss :

🔸রক্ত-ভেজা প্যাডের ওজন করে বা suction ডিভাইসে পরিমাপের মাধ্যমে সঠিক রক্তক্ষরণ নির্ধারণ করুন।

◾ Monitor Uterus :

🔸জরায়ু শক্ত বা নরম (boggy) কিনা তা নির্ণয় করতে জরায়ু স্পর্শ করুন। নরম জরায়ু মানে জরায়ুর সংকোচন নেই।

2. Immediate Intervention :

A. Manage Uterin Atony (Most Common Causes) :

i. Uterine Massage:

🔸জরায়ু সংকোচন Stimulate করতে শক্ত হাতে Fundal Massage করুন।
🔸এটি Atonic Bleeding নিয়ন্ত্রণের সবচেয়ে কার্যকর প্রাথমিক পদ্ধতি।

ii. Oxytocin Drugs :

🔸Oxytocin: Administer 10 IU IM or 20 IU in 1L IV fluid.
🔸Misoprostol: 800-1000 mcg rectally.
🔸Ergometrine: 0.2 mg IM (contraindicated in hypertension or preeclampsia).
🔸Carboprost: 250 mcg IM every 15–90 minutes (up to 8 doses).

iii. Bladder খালি করা:

🔸Bladder খালি রাখতে Catheter দিন, কারণ পূর্ণ মূত্রথলি জরায়ুর সংকোচনে বাধা দেয়।

B. Treat Retained Products of Conception (Tissue):

🔸প্রয়োজনে Placenta বা ঝিল্লির অংশ Manual অপসারণে চিকিৎসককে সহায়তা করুন।

C. Manage Trauma:

🔸Cervix , Va**na , Perineum এর ক্ষত পরীক্ষা করুন এবং সেলাই বা repair করার প্রক্রিয়ায় সহায়তা করুন।

D. রক্ত জমাট বাঁধার সমস্যা/Manage Coagulopathy (Thrombin):

🔸Clotting disorders এর উপস্থিতি থাকলে blood products (e.g., Fresh Frozen Plasma, Platelets) দিন।

3. Fluid Resuscitation and Blood Replacement:

i. IV Line স্থাপন:

দুটি large-bore IV lines স্থাপন করুন।

ii. Crystalloids and Colloids:

🔸Circulating Volume restore করতে (e.g., Ringer’s lactate, Normal saline) এর মতো Isotonic solutions দিন।

iii. Blood Transfusion:

🔸রক্তের গ্রুপ ক্রস-ম্যাচ করে রক্ত প্রস্তুত রাখুন এবং প্রয়োজন হলে সঞ্চালন করুন।

iv. Monitoring and Documentation:

◾Continuous Monitoring:

🔸Vital Signs , Uterine Tone এবং রক্তক্ষরণ নিয়মিত পরীক্ষা করুন।
🔸 Kidney Function মূল্যায়নের জন্য প্রস্রাবের পরিমাণ পর্যবেক্ষণ করুন (ন্যূনতম ৩০ মি.লি./ঘণ্টা)।

◾Documentations:

🔸সমস্ত ব্যবস্থাপনা, ওষুধ, রোগীর প্রতিক্রিয়া এবং রক্তক্ষরণের পরিমাণ লিপিবদ্ধ করুন।

5. Emotional Support:

🔸রোগী এবং তার পরিবারকে প্রদত্ত যত্ন সম্পর্কে আশ্বস্ত করুন।
🔸রোগীর মানসিক চাপ কমাতে Emotional and Psychological support দিন।

6. Collaboration with the Healthcare Team:

🔻প্রাথমিক ব্যবস্থাপনা ব্যর্থ হলে অবিলম্বে Obstetrician কে জানান।
🔻উন্নত পদ্ধতিতে সহায়তা করুন, যেমন:

🔹Uterine Tamponade (e.g., Bakri Balloon).
🔹Surgical পদ্ধতি (e.g., Uterine Artery Ligation, Hysterectomy).

7. Preventive Measures:

🔻Active Management of the Third Stage of Labor (AMTSL):

🔸শিশুর জন্মের পর Uterotonic Drus দিন।
🔸প্লাসেন্টা ডেলিভারির জন্য নিয়ন্ত্রিত Cord traction করুন।
🔸ডেলিভারির পরে জরায়ুর ম্যাসাজ করুন।

🔻Identify Risk Factors:

🔸Multiple pregnancies, Prolonged labor, or history of PPH-এর ইতিহাস থাকা রোগীদের monitor করুন।

✔️প্রসব-পরবর্তী রক্তক্ষরণের (PPH) কার্যকর নার্সিং ব্যবস্থাপনা কারণ দ্রুত চিহ্নিতকরণ, তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ এবং স্বাস্থ্যসেবা দলের সাথে সমন্বয় নিশ্চিত করার উপর নির্ভরশীল। দ্রুত এবং দক্ষ সেবা মায়ের মৃত্যুহার উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করতে পারে।

ভুল ত্রুটি মার্জনীয়
ধন্যবাদ 😊

15/01/2025

#জন্মের_পর_কে ওয়ান(K-One) ইঞ্জেকশন
#দেওয়া_জরুরি_কেন?

শিশুর জন্মের পর প্রথম কয়েক দিনের মধ্যে হঠাৎ শরীরের যেকোনো স্থান দিয়ে রক্তক্ষরণ হতে পারে।সাধারণত রক্তক্ষরণ ছাড়া শিশুর অন্য কোনো শারীরিক সমস্যা থাকে না।এটিকে বলে হেমোরেজিক ডিজিজ অব নিউবর্ন (নবজাতকের রক্তক্ষরণ)।
শরীরে ভিটামিন 'কে'-এর অভাবে এ রোগ দেখা দেয়।

#যেসব_রক্তক্ষরণ_হতে পারে-

নানা কারণে জন্মের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে,দ্বিতীয় দিন থেকে এক সপ্তাহের মধ্যে বা পরে রক্তক্ষরণ হতে পারে।

◑এ সময় নাভি দিয়ে,

◑পায়খানার সঙ্গে,

◑নাক দিয়ে রক্তপাত হতে দেখা যায়।

◑অনেক সময় চামড়ার নিচে রক্তপাতের কারণে লাল লাল দাগ দেখা দিতে পারে।

◑এ ছাড়া বিপজ্জনক হলো মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ।

#কে_ওয়ান_ব্যবহারে_যা_হয়-

নবজাতকের এই রক্তক্ষরণ প্রতিরোধে সহজ একটি চিকিৎসা পদ্ধতি হলো ভিটামিন 'কে' ইনজেকশন প্রয়োগ।
জন্মের পর কয়েক ঘণ্টার মধ্যে এ ইনজেকশন দিতে হয়। ইনজেকশন মাংসপেশিতে একবার প্রয়োগ করলেই যথেষ্ট। তবে মুখে খাওয়ালে তিন ডোজ নিতে হবে।
প্রথম ডোজ নিতে হবে জন্মের চার ঘণ্টার মধ্যে।দ্বিতীয় ডোজ চতুর্থ দিনে এবং তৃতীয় ডোজ ২৮তম দিনে।

ইনজেকশন নেওয়ার পরও রক্তক্ষরণের কোনো লক্ষণ দেখা দিলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

এছাড়াও ভিটামিন "কে" শিশুর হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।এটি হাড়ের ফ্র্যাকচার কমাতে সাহায্য করে।ভিটামিন-কে শিশুর হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। ভিটামিন-কে কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ ও হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধে সাহায্য করে।

সর্বোপরি বলব,ভিটামিন "কে" নবজাতকের জন্য অত্যন্ত জরুরি।

#সংগৃহীত

#মিডওয়াইফ

14/01/2025

📌Topic: SCANU Ward এ Baby Management করতে কী কী Drugs ব্যবহৃত হয় ?

🔴 SCANU (Special Care Neonatal Unit) ওয়ার্ডে নবজাতকের ম্যানেজমেন্টে ব্যবহৃত ড্রাগগুলি শিশুর শারীরিক অবস্থা, রোগের ধরন এবং জরুরি প্রয়োজন অনুসারে নির্ধারিত হয়। এখানে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:

১. Antibiotics-
নবজাতকের Infection যেমন: Septicemia, Meningitis, বা Pneumonia ব্যবস্থাপনায় সাধারণত নিম্নলিখিত এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করা হয়:

▪️এম্পিসিলিন (Ampicillin): গ্রাম-পজিটিভ (যেমন GBS) এবং গ্রাম-নেগেটিভ ব্যাকটেরিয়া দূর করতে।
▪️জেন্টামাইসিন (Gentamicin): Sepsis এবং গ্রাম-নেগেটিভ ইনফেকশনের চিকিৎসায়।
▪️সেফোট্যাক্সিম (Cefotaxime): গুরুতর সংক্রমণে যেমন: Meningitis বা Pneumonia তে ব্যবহৃত হয়।
▪️ভ্যানকোমাইসিন (Vancomycin): MRSA বা গুরুতর গ্রাম-পজিটিভ সংক্রমণে।

২. Antivirals-

▪️Acyclovir : নবজাতকের Herpes Simplex Virus (HSV) সংক্রমণে।

৩. Respiratory Drugs-

▪️Caffeine Citrate : প্রিম্যাচিউর শিশুর Apnea of Prematurity চিকিৎসায়।
▪️Surfactant : প্রিম্যাচিউর নবজাতকের Respiratory Distress Syndrome ম্যানেজমেন্টে। উদাহরণ: Survanta বা Curosurf
▪️সালবিউটামল (Salbutamol): Bronchodilator হিসেবে শ্বাসপথ খুলে রাখতে।

৪. Cardiovascular Drugs-

▪️Dopamine : হাইপোটেনশন বা কম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে।
▪️Dobutamine : হার্টের কার্যক্ষমতা বাড়াতে।
▪️ইনোপ্রোস্টোনাল (Prostaglandin E1): হার্টের কোনো ডাক্ত Ductus Arteriosus খোলা রাখার জন্য।

৫. Anti-convulsants-
নবজাতকের খিঁচুনি (Seizure) ম্যানেজমেন্টে ব্যবহৃত:

▪️Phenobarbital : প্রধানত প্রথম পছন্দ।
▪️Phenytoin : বিকল্প হিসেবে।
▪️Levetiracetam : সেকেন্ড-লাইন থেরাপি।

৬. Analgesics and Sedatives-
নবজাতকের ব্যথা এবং অস্থিরতা দূর করতে:

▪️Morphine : প্রিম্যাচিউর শিশুর সেডেশন এবং ব্যথা নিরসনে।
▪️Fentanyl : অপারেশন বা ইনটেনসিভ কেয়ার সেডেশন।

৭. Emergency Drugs-

▪️Epinephrine : কার্ডিওপালমোনারি রিসাসিটেশনে।
▪️Naloxone : মায়ের ওষুধের প্রভাবে শিশুর শ্বাসকষ্ট হলে।

৮. Nutritional Supplements-

▪️ভিটামিন ডি: হাড়ের গঠনে সহায়তা।
▪️Calcium Gluconate: Hypocalcemia ম্যানেজমেন্ট।
▪️আয়রন সাপ্লিমেন্ট: রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধ।
▪️Total Parenteral Nutrition : IV এর মাধ্যমে পুষ্টি দেওয়া।

৯. Gastrointestinal Drugs-

▪️Ranitidine : গ্যাস্ট্রিক এসিডের মাত্রা কমাতে।
▪️Domperidone : ফিডিং-সম্পর্কিত সমস্যা সমাধানে।

১০. Antifungals-

▪️Amphotericin B : গুরুতর ফাঙ্গাল ইনফেকশনের চিকিৎসায়।

১১. Fluids and Electrolytes-

▪️Dextrose 10% : হাইপোগ্লাইসেমিয়া ম্যানেজমেন্ট।
▪️সোডিয়াম বাইকার্বোনেট: অ্যাসিডোসিস সংশোধনে।
▪️পটাসিয়াম ক্লোরাইড: হাইপোক্যালেমিয়া সংশোধনে।

১২. Diuretics-

▪️Furosemide : Pulmonary Edema বা অতিরিক্ত তরল দূর করতে।

SCANU ওয়ার্ডে নবজাতকের যত্নে ব্যবহৃত ড্রাগগুলো শিশুর বিশেষ অবস্থা অনুযায়ী নির্বাচন করা হয়। প্রতিটি ওষুধ প্রয়োগের সময় সঠিক ডোজ, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া এবং প্রয়োগ পদ্ধতি সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকা একজন নার্সের জন্য অপরিহার্য।

ভুল ত্রুটি মার্জনীয়
ধন্যবাদ 😊
by

Dibakar Roy

10/01/2025

"ভারনিক্স" নামক শব্দটির সঙ্গে আমরা কতটা পরিচিত!!?

বাচ্চা জন্ম নেওয়ার পরে প্রায় সকল বাচ্চার শরীরে যে সাদা ময়লার মত পদার্থ দেখা যায় সেটাকে "ভারনিক্স "বলে। "ভারনিক্স " নামের পদার্থটি প্রায় সকল বাচ্চার শরীরেই দেখা যায়। কোন কোন বাচ্চা শরীরে এত ভারনিক্স নিয়ে জন্মগ্রহণ করে আবার কোন কোন বাচ্চা একেবারে পরিষ্কার থাকে।

এই ভারনিক্স টা সম্পর্কে অনেকে অবগত নয়, বাচ্চাকে মুছে যখন অভিভাবকদের কাছে দেওয়া হয় তখন শরীরে ভারনিক্স থাকলে তারা ভাবেন বাচ্চাকে ক্লিয়ারলি ক্লিন করা হয়নি বা নিজেরাই মুছতে বসে যান।

সৃষ্টির সবকিছুর পিছনেই গভীর রহস্য লুকায়িত আছে, তাঁর অসীম জ্ঞান বুঝার ক্ষমতা আমাদের কারোরি নেই!

সদ্যজাত শিশুর শরীরে ভারনিক্স নামের এক ধরণের তেল জাতীয় পদার্থ থাকে যা মায়ের গর্ভে থাকাকালীন তরল পদার্থ থেকে শিশুর ত্বককে রক্ষা করে। এটি অ্যান্টিবডির মত শিশুর রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।

জন্মের পর পরই শিশুকে পরিষ্কার বা মোছার সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন ভারনিক্স ওঠে না যায়। (WHO) এর মতে শিশুর শরীরে ভারনিক্স কমপক্ষে ৬ ঘন্টা রাখা এবং সবচেয়ে ভালো হয় ২৪ ঘন্টা রাখলে।

Part of Midwifery

09/01/2025

Q. একজন Nurse/Midwife নবজাতকের CPR করবে কিভাবে ?

🔴 নবজাতকের (Newborn) CPR (Cardiopulmonary Resuscitation) করার সময় বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করতে হয় কারণ নবজাতকের শরীর অত্যন্ত কোমল। নিচে ধাপে ধাপে প্রক্রিয়াটি ব্যাখ্যা করা হলো:

1. Assess the Situation :

▪️নবজাতক সাড়া দিচ্ছে কিনা দেখুন।
▪️শ্বাস-প্রশ্বাস ঠিকমতো হচ্ছে কিনা তা পর্যবেক্ষণ করুন।
▪️যদি নবজাতক নিস্তেজ থাকে বা শ্বাস বন্ধ থাকে, CPR শুরু করুন।

2. Open the Airway :

▪️নবজাতককে সমতল এবং শক্ত জায়গায় রাখুন।
▪️মাথা সামান্য পেছনে হেলিয়ে চিবুক উপরের দিকে তুলুন। (Avoid overextension as newborns have flexible airways.)

3. Check for Breathing :

▪️নাক এবং মুখের সামনে ৫-১০ সেকেন্ডের জন্য কান রাখুন এবং বুকে ওঠানামা লক্ষ্য করুন।
▪️শ্বাস না থাকলে বা খুব দুর্বল শ্বাস থাকলে, CPR শুরু করুন।

4. Start Chest Compressions :

◾পদ্ধতি:

▪️নবজাতকের বুকের মাঝখানে (Sternum-এর নিচের অংশে) দুটি আঙুল (Index এবং Middle Finger) ব্যবহার করুন।
▪️বুকের গভীরতার ১/৩ অংশ বা প্রায় ১.৫ ইঞ্চি চাপ দিন।

◾হার:

▪️প্রতি মিনিটে ১০০-১২০ বার compressions দিন।

◾অনুপাত:

▪️যদি একা কাজ করেন, প্রতি ৩০টি কোম্প্রেশনের পরে ২টি শ্বাস দিন।
▪️যদি দুইজন থাকেন, ১৫টি কোম্প্রেশনের পরে ২টি শ্বাস দিন।

5. Provide Rescue Breaths:

▪️নবজাতকের মুখ এবং নাককে আপনার মুখ দিয়ে একসঙ্গে ঢেকে নিন।
▪️ধীরে ধীরে ১ সেকেন্ড ধরে শ্বাস দিন, যাতে বুক সামান্য ফুলে ওঠে।
▪️শ্বাস দেওয়ার পরে বুকের ওঠানামা দেখুন।

6. Continue CPR :

▪️প্রতি ২ মিনিট পরে শ্বাস-প্রশ্বাস এবং হার্টবিট পরীক্ষা করুন।
▪️যদি শ্বাস ফিরে আসে, নবজাতককে পুনরায় অবস্থান পরিবর্তন করে (recovery position) রাখুন।
▪️যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসা সহায়তা (medical help) নিশ্চিত করুন।

✔️বিশেষ বিবেচনা :

▪️নবজাতকের বুক খুব নরম, তাই অতিরিক্ত চাপ দেবেন না।
▪️নবজাতকের ত্বক দেখে রং পরিবর্তন (cyanosis) লক্ষ্য করুন।
▪️নিঃশ্বাস দেওয়ার সময় বাতাসের পরিমাণ খুব কম রাখুন।

✔️মনে রাখবেন:

▪️নবজাতকের CPR সাধারণত Neonatal Resuscitation Program (NRP) নির্দেশিকা অনুসারে করা উচিত।
▪️সঠিক প্রশিক্ষণ ছাড়া CPR প্রদান করা ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে।

Part of Midwifery

08/01/2025

প্রশ্ন: Nurse/Midwife হিসেবে Joining এর জন্য Viva Board এ Obstetrics and Gynecology সম্পর্কে কি কি ধরনের প্রশ্ন হতে পারে ?

🔴 Nurse/Midwife হিসেবে Joining এর জন্য Viva Board এ Obstetrics and Gynecology (OBGYN) সম্পর্কিত প্রশ্ন সাধারণত তিনটি ধরণের হতে পারে:

1. Theoretical প্রশ্ন-

✔️Obstetrics সম্পর্কিত প্রশ্ন:

▪️Obstetrics কী এবং এটি কীভাবে নার্সিং প্র্যাকটিসে প্রভাব ফেলে?
▪️Normal Delivery কীভাবে পরিচালনা করবেন?
▪️Normal Delivery তে নার্সের ভূমিকা কী?
▪️Normal Pregnancy এবং High-risk Pregnancy এর মধ্যে পার্থক্য কী?
▪️High-risk Pregnancy বলতে কী বোঝায় এবং নার্সের ভূমিকা কী?
▪️High-risk Pregnancy এর উদাহরণ দিন।
▪️Pregnancy এর সময় Antenatal Care (ANC) এর গুরুত্ব কী?
▪️ANC তে করণীয় পরীক্ষাগুলো ব্যাখ্যা করুন।
▪️Labor এর ধাপগুলো কী কী এবং একজন নার্স/মিডওয়াইফের ভূমিকা কী?
▪️Postpartum Hemorrhage (PPH) কী এবং এর ব্যবস্থাপনা কীভাবে করবেন?
▪️Pre-eclampsia এবং Eclampsia এর লক্ষণ ও ব্যবস্থাপনা কী?
▪️Pregnancy তে USG কেন প্রয়োজন?

✔️Gynecology সম্পর্কিত প্রশ্ন:

▪️Gynecology কী এবং এর আওতায় কী কী বিষয় অন্তর্ভুক্ত?
▪️Menstrual Cycle এর ধাপ এবং এর সাথে সংশ্লিষ্ট হরমোনগুলোর ভূমিকা কী?
▪️Menstrual Cycle এর Luteal Phase কী?
▪️Polycystic O***y Syndrome (PCOS) কী এবং এটি কীভাবে পরিচালনা করবেন?
▪️Ectopic Pregnancy কী এবং কেন এটি বিপজ্জনক?
▪️UTI (Urinary Tract Infection) এর কারণ এবং এটি নারীদের মধ্যে বেশি কেন দেখা যায়?
▪️Menorrhagia এর কারণ এবং চিকিৎসা কী?

2. Practical প্রশ্ন-

✔️Emergency Management:

▪️একজন রোগী প্রসবকালীন PPH এ ভুগছেন। আপনি কী করবেন?
▪️যদি প্রসবের সময় Shoulder Dystocia ঘটে, তখন আপনার ভূমিকা কী হবে?
▪️নবজাতক জন্মের পর APGAR Score কেমনভাবে নির্ধারণ করবেন?
▪️Preterm labor এর সময় মায়ের এবং শিশুর যত্ন কীভাবে নিশ্চিত করবেন?
▪️Pre-eclampsia তে Magnesium Sulfate এর ভূমিকা কী?
▪️Immediate Newborn Care এর ধাপগুলো কী?

✔️Basic Nursing Skills:

▪️একজন Pregnancy মায়ের জন্য নিরাপদ পরিবেশ কীভাবে তৈরি করবেন?
▪️প্রসবের আগে এবং পরে Sterile Technique কেন গুরুত্বপূর্ণ?
▪️নবজাতকের তাপমাত্রা বজায় রাখার জন্য আপনি কী করবেন?
▪️Pregnancy এর সময় Diabetes Management কীভাবে করবেন?
▪️Oxytocin এবং Magnesium Sulfate এর ব্যবহার ব্যাখ্যা করুন।
▪️ O***y এবং Uterus এর কাজ ব্যাখ্যা করুন।

3. Ethical এবং রোগীর যত্ন সম্পর্কিত প্রশ্ন-

▪️একজন নার্স/মিডওয়াইফ হিসেবে একজন গর্ভবতী মায়ের জন্য কাউন্সেলিং কেন গুরুত্বপূর্ণ?
▪️Gynecological রোগীদের Privacy বজায় রাখতে কীভাবে কাজ করবেন?
▪️যদি একজন রোগী ভয় পাচ্ছেন বা মানসিকভাবে অস্বস্তিতে আছেন, তখন আপনি কীভাবে তাকে সহযোগিতা করবেন?
▪️একজন মা তার শিশুকে বুকের দুধ খাওয়াতে অক্ষম। আপনি তাকে কীভাবে উৎসাহিত করবেন ?.

Credit: Dibakar Roy

08/01/2025

মিডওয়াইফ কি এবং তার ক্যারিয়ার কি?

মিডওয়াইফ গর্ভাবস্থায়, প্রসব বেদনা এবং প্রসবের প্রারম্ভিক অবস্থায় নারী এবং শিশুদের পরামর্শ, যত্ন এবং সহায়তা প্রদান করেন। তিনি গর্ভাবস্থার সময়ে নারীদেরকে তাদের তত্ত্বাবধানে রেখে বিভিন্ন স্বাস্থ্য সেবা সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করেন এবং স্বাস্থ্য ও শিশুর পরিচর্যা বিষয়ক উপদেশ প্রদান করেন।

মিডওয়াইফ মা এবং সন্তান স্বাস্থ্যকেন্দ্রে সেবা দিয়ে থাকেন ৷

**কোন ধরণের শিল্প বা ইন্ডাস্ট্রিতে মিডওয়াইফ কাজ করেন?

হাসপাতাল;

কমিউনিটি ক্লিনিক;

সেবা অধিদপ্তর;

স্বাস্থ্য ও সেবা মন্ত্রনালয়।

** মিডওয়াইফ কী ধরনের কাজ করেন?

গর্ভাবস্থায় নারীর পরীক্ষা নিরীক্ষা সম্পন্ন করা;

রোগ প্রতিরোধ, স্বাভাবিক প্রসবের জন্য মাকে প্রস্তুত এবং মা ও শিশুর জটিলতা নির্ণয় করে চিকিৎসাসেবার ব্যবস্থা করা;

গর্ভবতী নারীর জন্য কেয়ার প্রোগ্রাম তৈরি করা ও তা মূল্যায়ন করা;

হাসপাতালে এবং বাড়িতে গর্ভবতী নারীকে স্ক্রিনিং পরীক্ষাসহ পূর্ণ জন্মগত যত্ন প্রদান করা;

উচ্চ ঝুঁকিযুক্ত গর্ভধারণ সনাক্ত করে এবং ডাক্তার এবং অন্যান্য চিকিৎসা বিশেষজ্ঞদের সাথে এ সম্পর্কে যোগাযোগ করা;

স্বাস্থ্যসচেতনতা বৃদ্ধি ও কাউন্সেলিং;

স্ক্রিনিং ও পরীক্ষাসমূহের আগে এবং পরে কাউন্সেলিং;

গর্ভপাত, নবজাতকের অস্বাভাবিকতা এবং নবজাতকের মৃত্যু সম্পর্কিত ঘটনাবলীতে পূর্ণ মানসিক ও প্রফেশনাল সহায়তা প্রদান;

মাতৃগর্ভের তত্ত্বাবধান এবং সহায়তা, ভ্রূণের অবস্থার নিরীক্ষণ এবং ওষুধ এবং ব্যথা পরিচালনার জ্ঞান প্রয়োগ করা;

শিশুটির দৈনিক যত্ন যেমন বুকের দুধ খাওয়ানো সহ স্নান করানো, খাবার তৈরি করা ইত্যাদি বিষয়ক সহায়তা এবং পরামর্শ প্রদান;

জুনিয়র সহকর্মীদের প্রশিক্ষণ এবং তত্ত্বাবধানে অংশগ্রহণ।

**মিডওয়াইফের কী ধরনের দক্ষতা ও জ্ঞান থাকতে হয়?

ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি কোর্স;

শিশু জন্ম বিষয়ক জ্ঞান;

গর্ভাবস্থা বিষয়ক জ্ঞান;

গর্ভাবস্থায় ও শিশুর জন্ম পরবর্তীকালে মায়ের যত্নে দক্ষতা;

পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার প্রতি বিশেষভাবে লক্ষ্য রাখা;

সহযোগিতামূলক মনোভাব;

জরুরি অবস্থায় ঠাণ্ডা মাথায় কাজ করার ক্ষমতা;

যোগাযোগ সম্পর্কিত দক্ষতা।

কোথায় পড়বেন মিডওয়াইফারি?

সরকারী নার্সিং কলেজ;

নার্সিং ইন্সটিটিউট;

মিডওয়াইফারি ইন্সটিটিউট।

বাংলাদেশ সরকার বিভিন্ন জেলায় ৩১টি সরকারি নার্সিং কলেজ ও নার্সিং ইনস্টিটিউটে ডিপ্লোমা এবং ব্যাচেলর ইন মিডওয়াইফারি কোর্স চালু করেছে। এসব প্রতিষ্ঠান থেকে ৩ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা কোর্স করে আপনি এই পেশায় যোগ দিতে পারবেন। এছাড়া উচ্চশিক্ষা ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কর্মক্ষেত্রে দক্ষতা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে। দেশের বাইরেও এই পেশায় প্রচুর সম্ভাবনা রয়েছে।

** মিডওয়াইফের কাজের ক্ষেত্র এবং সুযোগ কেমন?

বিভিন্ন সরকারি হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্রে একজন মিডওয়াইফ কাজ করতে পারেন। তাছাড়া সরকারী অধিদপ্তরে এই পেশায় প্রচুর কর্মী নিয়োগ করা হচ্ছে। স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের কারণে এই পেশায় প্রশিক্ষিত কর্মীর চাহিদা প্রতিনিয়ত বাড়ছে।

** মিডওয়াইফের মাসিক আয় কেমন?

সরকারী অধিদপ্তরে নন ক্যাডার পদে এ পেশায় নিয়োগ করা হয়। জাতীয় বেতন স্কেল অনুযায়ী এই পেশায় বেতন ১৬০০০ টাকা থেকে শুরু হয়ে ৩৮৬৪০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে, এছাড়াও রয়েছে অন্যান্য সুযোগ সুবিধা।

**ক্যারিয়ার কেমন হতে পারে মিডওয়াইফের?

বাংলাদেশ সরকার মাতৃস্বাস্থ্যসেবা জোরদার করা ও মাতৃমৃত্যু কমিয়ে আনার লক্ষ্যে বিপুল পরিমাণে মিডওয়াইফ পেশায় প্রশিক্ষিত প্রার্থী নিয়োগ দিচ্ছে। প্রয়োজনীয় প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ থাকলে এই মহান পেশায় যোগদান করে ভালো ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারেন আপনিও। এই পেশায় সরকারী খাতে ভালো অঙ্কের বেতন ছাড়াও রয়েছে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা। এছাড়া দেশে ও দেশের বাইরে উচ্চশিক্ষা ও প্রশিক্ষণের ভালো সুযোগ রয়েছে, যার মাধ্যমে কর্মদক্ষতা বাড়ানোর মাধ্যমে এ পেশায় আরও ভালো অবদান রাখতে পারবে । তাই দক্ষ মিডওয়াইফ হিসেবে মা ও শিশুর সেবায় সক্রিয়ভাবে ভূমিকা রাখতে এই পেশায় গড়তে পারে ক্যারিয়ার।

Part of Midwifery

23/01/2025

21/01/2025

17/01/2025

15/01/2025

14/01/2025

10/01/2025

09/01/2025

08/01/2025

08/01/2025

Address

Telephone

Website

Alerts

Shortcuts

Share

Category