Dr. Towhidul Hasan Nahid

16/08/2025

16/08/2025

গর্ভাবস্থার শেষ ৩ সপ্তাহে মায়ের করণীয় —
নিন সুস্থ প্রসবের প্রস্তুতি

গর্ভাবস্থার শেষ তিন সপ্তাহ মা ও শিশুর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সময়। এই সময়ে ছোট কিছু বিষয় মেনে চললে প্রসব সহজ হতে পারে এবং মা-শিশু দুজনেই সুস্থ থাকে।

করণীয় বিষয়গুলোঃ

*নিয়মিত ডাক্তার চেকআপ – প্রতি সপ্তাহে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।
*সঠিক খাদ্যাভ্যাস – প্রোটিন, আয়রন, ক্যালসিয়াম ও পানি পর্যাপ্ত পরিমাণে গ্রহণ করুন।
*হালকা ব্যায়াম ও হাঁটা – চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী হালকা ব্যায়াম প্রসবকে সহজ করে।
*ভালো ঘুম – পর্যাপ্ত বিশ্রাম শিশুর ও মায়ের দুজনের জন্যই প্রয়োজনীয়।
*হাসপাতালের প্রস্তুতি – প্রয়োজনীয় সব জিনিস (কাপড়, ডকুমেন্ট, বেবি আইটেম) ব্যাগে আগে থেকেই গুছিয়ে রাখুন।
*মানসিক প্রশান্তি – মেডিটেশন, পরিবারের সাপোর্ট ও ইতিবাচক চিন্তা মায়ের মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখে।

মনে রাখবেন: এই সময়টায় বাড়তি সতর্কতা এবং চিকিৎসকের নিয়মিত পরামর্শই আপনাকে নিরাপদ প্রসবের দিকে এগিয়ে নেবে।

গর্ভাবস্থায় মা ও শিশুর সুস্থতায় পরামর্শ নিন গাইনোকোলজিস্টের

ডাঃ রুবাইয়াত বিথী
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য)
এমএস (অবস অ্যান্ড গাইনী)- বিএসএমএমইউ এফসিপিএস (শেষ পর্ব)-অবস অ্যান্ড গাইনী ডিএমইউ (এডভান্সড সনোগ্রাফি) বন্ধ্যত্বজনিত চিকিৎসায় অভিজ্ঞ
মেম্বার, অবস্টেট্রিক্যাল আন্ড গাইনোলজিক্যাল সোসাইটি অব বাংলাদেশ (OGSB)
স্ত্রী ও প্রসূতি রোগ বিশেষজ্ঞ ও সার্জন
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
বিএমডিসি রেজি. নং- এ-৭২৫৯৫

ডাক্তারের পরামর্শ ও সেবা পেতে যোগাযোগ করুন আমাদের
☎হটলাইন নম্বরে-- ০১৭২৩-০২৫৫১৪

#গর্ভাবস্থা #সুস্থমা #সুস্থশিশু #গর্ভকালীন_যত্ন #প্রসব_প্রস্তুতি

16/08/2025

রাজশাহী শহরের বাইরে, পুঠিয়াতে ল্যপারোস্কপির মাধ্যমে পিত্তথলির পাথর অপারেশন

08/08/2025

🏵️ল্যাপারোস্কপিক সার্জারি🏵️

♦️♦️ল্যাপারোস্কপিক সার্জারি হলো এক ধরনের মিনিমালি একসেস (Minimal access) অস্ত্রোপচার পদ্ধতি, যেখানে রোগীর শরীরে বড় কাটা না দিয়ে ছোট ছোট ছিদ্রের (সাধারণত 0.5–1 সেমি) মাধ্যমে অপারেশন করা হয়। একটি ল্যাপারোস্কোপ (ক্যামেরাযুক্ত পাতলা টিউব) এবং বিশেষ সার্জিক্যাল যন্ত্র ব্যবহার করে মনিটরের স্ক্রিনে ভিতরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দেখে অপারেশন করা হয়।

💢ল্যাপারোস্কপিক সার্জারির সুবিধা

1. ছোট কাটা ও কম ক্ষত – বড় দাগ হয় না, সৌন্দর্য বজায় থাকে।
2. কম ব্যথা – ওপেন সার্জারির তুলনায় ব্যথা কম হয়।
3. দ্রুত সুস্থ হওয়া – হাসপাতালে থাকার সময় কম লাগে।
4. সংক্রমণের ঝুঁকি কম – ছোট ক্ষত হওয়ার কারণে ইনফেকশনের সম্ভাবনা কম।
5. দ্রুত কাজে ফেরা – রোগী সাধারণত কয়েক দিনের মধ্যে স্বাভাবিক কাজে ফিরতে পারে।
6. রক্তক্ষরণ কম – ছোট ইনসিশন হওয়ায় রক্তক্ষরণ অনেক কম হয়।

💢💢যেসব অপারেশন করা হয়💢💢

♦️ল্যাপারোস্কপিক কোলেসিস্টেকটমি – পিত্তথলি (Gallbladder) অপসারণ
♦️অ্যাপেন্ডিসেকটমি – অ্যাপেন্ডিক্স অপসারণ
♦️হার্নিয়া রিপেয়ার – ইনগুইনাল, ভেন্ট্রাল, ইনসিশনাল হার্নিয়া
♦️গ্যাস্ট্রিক সার্জারি – আলসার বা টিউমারের জন্য
♦️কোলন রিসেকশন – কোলন বা রেকটামের টিউমার/ক্যান্সার
♦️ওভারিয়ান সিস্ট অপসারণ
♦️এক্টোপিক প্রেগন্যান্সি ম্যানেজমেন্ট
♦️হিস্টেরেকটমি (জরায়ু অপসারণ)
♦️এন্ডোমেট্রিওসিস সার্জারি
♦️মায়োমেকটমি (ফাইব্রয়েড এর জন্য)
♦️স্প্লিনেকটমি (Spleen অপসারণ)
♦️অ্যাড্রিনাল গ্রন্থি অপারেশন
♦️বায়োপসি ও ডায়াগনস্টিক ল্যাপারোস্কপি

🏵️🏵️গুরুত্বপূর্ণ তথ্য🏵️🏵️

♦️অ্যানেসথেসিয়া: সাধারণত জেনারেল অ্যানেসথেসিয়া লাগে।
♦️সময়: অনেক ক্ষেত্রে ওপেন সার্জারির তুলনায় কিছুটা বেশি সময় লাগতে পারে, কারণ যন্ত্রপাতি সেটআপ করতে হয়।
♦️খরচ: যন্ত্রপাতি ও প্রযুক্তি ব্যয়বহুল হওয়ায় অনেক সময় ওপেন সার্জারির চেয়ে কিছুটা বেশি খরচ হয়।
-----++++-------++++-------++++--------++++--------+++

ডা. তৌহিদুল হাসান নাহিদ
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য)
এফসিপিএস (সার্জারি)
এমসিপিএস (সার্জারি)
ডিএমইউ (এডভান্সড সনোগ্রাফি)
ল্যাপারোস্কপিক সার্জারিতে বিশেষ প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত
এডভান্সড ট্রেনিং ইন কলোরেক্টাল সার্জারি
কনসালট্যান্ট সার্জারি
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

চেম্বার:
লাইফ সাইন ল্যাব
রাজশাহী মেডিকেল কলেজের বিপরীতে
সিপাইপাড়া, রাজশাহী
মোবাইল: ০১৮৮৬৭২২৬৫৮

04/08/2025

04/08/2025

01/08/2025

30/07/2025

পিত্তথলির পাথর
কখন ঝুঁকিপূর্ণ, কখন সার্জারি প্রয়োজন?

জানাচ্ছেন,

ডাঃ তৌহিদুল হাসান নাহিদ
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য) এফসিপিএস (সার্জারি) এমসিপিএস (সার্জারি), ডিএমইউ (অ্যাডভান্স সোনোগ্রাফি)
জেনারেল ও ল্যাপারোস্কোপিক সার্জন
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল।
বিএমডিসি রেজিস্ট্রেশন নম্বর:
এ-৭২৫৬০

পেটের উপরের ডান পাশে হালকা ব্যথা, খাবার খাওয়ার পর গ্যাস বা অস্বস্তি—এই ছোট ছোট উপসর্গ হয়তো অনেকেই অবহেলা করেন। কিন্তু আপনি জানেন কি, এর পেছনে লুকিয়ে থাকতে পারে পিত্তথলিতে পাথর (Gallstones) নামক একটি প্রচলিত কিন্তু গুরুত্বপূর্ন সমস্যা?
বাংলাদেশে প্রতি বছর হাজার হাজার মানুষ এই সমস্যায় ভোগেন। কেউ কেউ বুঝে উঠতে পারেন না, আবার অনেকে সময়মতো চিকিৎসা না নেওয়ায় বড় বিপদের মুখোমুখি হন।

⏺পিত্তথলিতে পাথর কী?

পিত্তথলি (Gallbladder) একটি ছোট থলি যা লিভারের নিচে থাকে এবং পিত্তরস (bile) সংরক্ষণ করে। এই পিত্তরস খাবার হজমে সহায়তা করে, বিশেষ করে চর্বিজাত খাবার হজমে। কখনও কখনও এই পিত্তরসে থাকা কোলেস্টেরল, বিলিরুবিন বা লবণের ভারসাম্য নষ্ট হলে পাথর তৈরি হতে পারে।
এই পাথর হতে পারে একটির বেশি, আকারে হতে পারে বালুকার দানা থেকে শুরু করে বড় মার্বেলের মতো।

⏺কেন পাথর হয়?

পিত্তথলিতে পাথর হওয়ার কিছু সাধারণ কারণ হলো—

অতিরিক্ত কোলেস্টেরলযুক্ত খাদ্য
স্থূলতা বা ওজন বেশি হওয়া
দীর্ঘসময় না খেয়ে থাকা বা অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস
পরিবারে পাথরের ইতিহাস
গর্ভধারণ বা জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি সেবন
লিভার বা হেমাটোলজিক (রক্ত সম্পর্কিত) রোগ

⏺ পিত্তথলির পাথরের উপসর্গ কী কী?

সবসময় পাথর উপসর্গ দেয় না। কিন্তু যখন দেয়, তখন কিছু লক্ষণ লক্ষ্য করা যায়:
পেটের ডান পাশের ওপরের দিকে ব্যথা (বিশেষ করে ভাজা বা চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়ার পর)
পিঠ বা ডান কাঁধে ব্যথা ছড়িয়ে পড়া
বমি বমি ভাব বা বমি
গ্যাস বা হজমে সমস্যা
মাঝেমধ্যে জ্বর বা ঠান্ডা লাগা
চোখ ও চামড়া হলুদ হয়ে যাওয়া (জন্ডিস) — এটি মারাত্মক জটিলতার লক্ষণ

যদি এই উপসর্গগুলো দেখা দেয়, তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

⏺কখন পিত্তথলির পাথর নিয়ে সার্জারি করা দরকার?

পাথর যদি উপসর্গ সৃষ্টি না করে, তাহলে অনেক সময় তা পর্যবেক্ষণে রাখা হয়। তবে নিচের পরিস্থিতিতে সার্জারি (Cholecystectomy) একমাত্র কার্যকর ও নিরাপদ সমাধান:
ঘন ঘন ব্যথা হচ্ছে
ইনফেকশন হচ্ছে
পিত্তনালী বন্ধ হয়ে গেছে
জন্ডিস বা প্যানক্রিয়াটাইটিস হয়েছে
পাথরের আকার বড় বা সংখ্যা বেশি

বর্তমানে ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারি বেশ জনপ্রিয়, যেখানে ছোট কাট দিয়ে আধুনিক যন্ত্রের মাধ্যমে পিত্তথলি সরিয়ে নেওয়া হয়। এতে ব্যথা কম হয়, ঝুঁকি কম, ও রোগী দ্রুত সেরে ওঠে।

⏺ চিকিৎসা না নিলে কী ঝুঁকি?

পিত্তথলির সংক্রমণ (Cholecystitis) – প্রচণ্ড ব্যথা ও জ্বর
পিত্তনালীতে পাথর আটকে যাওয়া (Choledocholithiasis) – জন্ডিস, লিভারের ক্ষতি
অগ্ন্যাশয়ের প্রদাহ (Pancreatitis) – জীবনঘাতী হতে পারে
পিত্তথলির ক্যান্সার – যদিও বিরল, তবে দীর্ঘমেয়াদি পাথর থাকলে ঝুঁকি বাড়ে

অবহেলা নয়, সচেতন হোন
পিত্তথলির পাথর সাধারণ সমস্যা হলেও কখন তা বিপদ ডেকে আনবে বলা যায় না। তাই উপসর্গ থাকলে অবহেলা করবেন না। আল্ট্রাসনোগ্রামের মাধ্যমে সহজেই ধরা পড়ে এই রোগ।

মেডিসিন ও সার্জারি সংক্রান্ত যেকোনো পরামর্শের জন্য অভিজ্ঞ জেনারেল সার্জনের পরামর্শ নিন।
ডাক্তারের পরামর্শ ও সেবা পেতে যোগাযোগ করুন আমাদের
☎হটলাইন নম্বরে-- ০১৭২৩-০২৫৫১৪

#পিত্তথলির_পাথর #ল্যাপারোস্কোপিক_সার্জারি #জেনারেল_সার্জারি #ডা_তৌহিদুল_হাসান_নাহিদ

25/07/2025

22/07/2025

জেনারেল ও ল্যাপারোস্কোপিক সার্জন

ডাঃ তৌহিদুল হাসান নাহিদ
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য) এফসিপিএস (সার্জারি) এমসিপিএস (সার্জারি), ডিএমইউ (অ্যাডভান্স সোনোগ্রাফি)
জেনারেল ও ল্যাপারোস্কোপিক সার্জন
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল।
বিএমডিসি রেজিস্ট্রেশন নম্বর:
এ-৭২৫৬০

Dr. Towhidul Hasan Nahid
MBBS, BCS (Health) FCPS (Surgery) MCPS (Surgery),DMU(Advance Sonography)
General & laparoscopic surgeon
General surgery Specialist
Rajshahi Medical College & Hospital.
BMDC Registration Number :
A-72560

রাজশাহীতে নিয়মিত রোগী দেখছেন ও সেবা দিচ্ছেন।

চিকিৎসা সেবা সমূহঃ

*ল্যাপারোস্কপির মাধ্যমে পিত্তথলী, অ্যাপেন্ডিক্স, টিউমারের অপারেশন
*হার্নিয়া অপারেশন
*পিত্তথলীর পাথর
*প্যানক্রিয়াস (অগ্নাশয়)-এর রোগ
*পাইলস, ফিস্টুলা, ফিসার
*ফোঁড়া, টিউমার
*পেট ব্যথা-অ্যাপেন্ডিসাইটিস
*টিউমার/ ক্যান্সার
*স্তনের ব্যথা, বোঁটা দিয়ে রক্ত/পুঁজ আসা, চাকা/গোটা বা টিউমার/ক্যান্সার
*গলা-ঘাড়ের টিউমার

চেম্বার:
লাইফ সাইন ল্যাব রাজশাহী

সময়ঃ
বিকাল ৩ টা- রাত ৯টা

ডাক্তারের পরামর্শ ও সেবা পেতে যোগাযোগ করুন আমাদের
☎হটলাইন নম্বরে-- ০১৭২৩-০২৫৫১৪

#ডা_তৌহিদুল_হাসান_নাহিদ

22/07/2025

20/07/2025

গর্ভকালীন জন্ডিস (Pregnancy-related jaundice) বলতে গর্ভাবস্থায় মহিলার লিভারে কোনো সমস্যা বা অসামঞ্জস্যের কারণে রক্তে বিলিরুবিনের মাত্রা বেড়ে গিয়ে ত্বক ও চোখ হলদে হয়ে যাওয়াকে বোঝায়। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য সমস্যা এবং তা মা ও অনাগত শিশুর উভয়ের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে।⁉️

🟥গর্ভকালীন জন্ডিসের কারণসমূহ

1. ইনট্রাহেপাটিক কোলেস্টাসিস অব প্রেগন্যান্সি (ICP):
2. একিউট ফ্যাটি লিভার অব প্রেগন্যান্সি (AFLP):
3. হেল্প সিন্ড্রোম (HELLP Syndrome)
4. হেপাটাইটিস (A, B, C, E ভাইরাস)

🟥লক্ষণসমূহ
1 চোখ ও ত্বক হলুদ হয়ে যাওয়া
2 প্রস্রাব গাঢ় রঙের হওয়া
3 ক্লান্তি বা দুর্বলতা
4 বমি বা বমি ভাব
5 তীব্র চুলকানি (ICP এর ক্ষেত্রে)
6 পেটব্যথা, বিশেষ করে ডান পাশে

🟥করণীয়
1. ডাক্তারের পরামর্শ:
• যে কোনো জন্ডিসের লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত গাইনোকোলজিস্ট বা হেপাটোলজিস্টের শরণাপন্ন হওয়া জরুরি।
2. রক্ত পরীক্ষা:
• বিলিরুবিন, লিভার ফাংশন টেস্ট (LFT), হেপাটাইটিস প্রোফাইল ইত্যাদি করাতে হতে পারে।
3. গর্ভাবস্থার বয়স অনুযায়ী সিদ্ধান্ত:
• গর্ভকালীন জন্ডিসের ধরন ও গর্ভাবস্থার সপ্তাহ অনুযায়ী কখন প্রসব করানো হবে তা ঠিক করা হয়।
4. সঠিক খাদ্য ও বিশ্রাম:
• হালকা ও সহজপাচ্য খাবার খাওয়া উচিত।
• প্রচুর পানি পান এবং পূর্ণ বিশ্রাম গ্রহণ।

🟥ঝুঁকি
1. শিশুর অকালে জন্ম
2. মৃত শিশুর জন্ম (Stillbirth)
3. লিভার ফেইলিউর
4. প্রসবকালীন জটিলতা

আপনার বা পরিচিত কারো এমন লক্ষণ দেখা দিলে দেরি না করে একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। প্রয়োজনে আপনাকে হাসপাতালে ভর্তি করতেও হতে পারে।