Dr. Towhidul Hasan Nahid

07/06/2025

07/06/2025

07/06/2025

🐏🐪ঈদ মুবারক 🐂🐄

🎇✨তাকাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম✨🎉

🏵️আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু, আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ🏵️

🎆সবাইকে ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা।
ঈদুল আযহার ত্যাগের পাশাপাশি একটি আনন্দ হল খাবার আনন্দ। তবে মাংস আমাদের অনেক হিসাব-নিকাশ করে খেতে হবে। মাংস খাওয়ার যেমন উপকারিতা আছে, তেমন বেশি খেলে তার কিছু অপকারিতাও আছে।

🏥বেশি মাংস (বিশেষ করে লাল মাংস) খাওয়ার স্বাস্থ্যগত ঝুঁকিগুলো:

🛑হৃদরোগের ঝুঁকি বৃদ্ধি:
লাল মাংসে থাকা উচ্চ মাত্রার স্যাচুরেটেড ফ্যাট রক্তে কোলেস্টেরল বাড়িয়ে হৃদরোগের সম্ভাবনা বাড়ায়।

🛑ক্যান্সারের ঝুঁকি:
লাল ও প্রক্রিয়াজাত মাংস নিয়মিত খেলে কোলন ও রেকটাল ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ে বলে গবেষণায় প্রমাণ পাওয়া গেছে।

🛑ডায়াবেটিস টাইপ-২:
অতিরিক্ত লাল মাংস খাওয়া ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স বাড়িয়ে টাইপ-২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ায়।

🛑কিডনির সমস্যা:
বেশি প্রোটিন গ্রহণ কিডনির ওপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করে, বিশেষ করে যাদের কিডনি আগে থেকেই দুর্বল।

🛑ওবেসিটি (মেদবহুলতা):
চর্বিযুক্ত মাংস অতিরিক্ত ক্যালোরি সরবরাহ করে, যা ওজন বৃদ্ধির অন্যতম কারণ হতে পারে।

🛑পাচনতন্ত্রের সমস্যা:
বেশি মাংস খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে, কারণ এতে ফাইবার থাকে না।

🛑বিষাক্ত উপাদান গ্রহণ:
প্রক্রিয়াজাত মাংসে থাকা নাইট্রেট ও নাইট্রাইট শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে এবং দীর্ঘমেয়াদে ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়।

🛑রক্তচাপ বৃদ্ধি:
প্রক্রিয়াজাত মাংসে থাকা উচ্চমাত্রার লবণ রক্তচাপ বাড়িয়ে দিতে পারে।

🛑লিভারের ওপর চাপ:
অতিরিক্ত প্রোটিন হজমে লিভারকে বেশি পরিশ্রম করতে হয়, যা লিভারের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।

🛑জীবাণু সংক্রমণের আশঙ্কা:
অপর্যাপ্তভাবে রান্না করা মাংসে সালমোনেলা, ই-কোলাইসহ বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া থাকতে পারে, যা খাদ্যে বিষক্রিয়ার কারণ হতে পারে।

প্রয়োজনের চেয়ে বেশি মাংস খাওয়ার পরিবর্তে সুষম খাদ্য গ্রহণ (ফল, সবজি, শস্য, দুধ ও মাছ ইত্যাদি) শরীরের জন্য অধিক উপকারী।

🎊🎊🎊🎊🎊🎊🎊🎊🎊🎊🎊
ডা. তৌহিদুল হাসান নাহিদ
জেনারেল অ্যান্ড ল্যাপারোস্কপিক সার্জন
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

29/05/2025

19/05/2025

💊💊 Gallbladder Polyp
💊💊 পিত্তথলিতে পলিপ
💢পরামর্শের জন্য যোগাযোগ করুন💢
ডা: তৌহিদুল হাসান নাহিদ
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য)
এফসিপিএস (সার্জারি)
এমসিপিএস (সার্জারি)
ডিএমইউ
জেনারেল অ্যান্ড ল্যাপারোস্কপিক সার্জারি বিশেষজ্ঞ
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

💢চেম্বার💢
লাইফ সাইন ল্যাব
রুম ৩০৬
সিপাইপাড়া, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ রোড
রাজশাহী
☎️০১৮৮৬৭২২৬৫৮

08/05/2025

🟦গর্ভাবস্থায় ঘন ঘন প্রস্রাবের চাপ (Frequent Urination) একটি খুব সাধারণ ও স্বাভাবিক উপসর্গ, যা বিশেষ করে প্রথম তিন মাস (১ম ট্রাইমেস্টার) এবং শেষ তিন মাস (৩য় ট্রাইমেস্টার)-এ বেশি হয়।"

🟦বিভিন্নরকম কারনে ও ব্যক্তিভেদে এই সমস্যা হতে পারে, -কিন্তু বেশিরভাগই মা-ই এই সমস্যার সম্মুখীন হোন।

📌হরমোনাল পরিবর্তন:
গর্ভধারণের শুরুতে hCG (Human Chorionic Gonadotropin) হরমোনের পরিমাণ বেড়ে যায়, যা কিডনির রক্ত প্রবাহ বাড়ায় এবং প্রস্রাব তৈরির হারও বেড়ে যায়।

📌 জরায়ুর চাপ:
জরায়ু বড় হয়ে মূত্রথলির (urinary bladder) ওপর চাপ ফেলে, ফলে কম পরিমাণ প্রস্রাবেও চাপ অনুভব হয়।

📌বেশি তরল জমা ও রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি:
গর্ভাবস্থায় শরীরে রক্তের পরিমাণ প্রায় ৫০% পর্যন্ত বেড়ে যায়। এতে অতিরিক্ত তরল তৈরি হয়, যা কিডনির মাধ্যমে ছেঁকে প্রস্রাবের আকারে বেরিয়ে যায়।

📌শিশুর অবস্থান:
শেষ দিকে (৩য় ট্রাইমেস্টারে) যখন বাচ্চা নিচে নেমে আসে (lightening), তখন মূত্রথলির ওপর চাপ আরও বেড়ে যায়।


মাতৃত্ব হোক সুন্দর এবং নিরাপদ।

24/04/2025

জরায়ুর টিউমার: কারণ, লক্ষণ এবং চিকিৎসা⁉️

জরায়ুর টিউমার হল জরায়ুর পেশীতে বা অন্যান্য টিস্যুতে অস্বাভাবিক বৃদ্ধি। এটি সাধারণত ক্যান্সারজনিত হয় না, তবে কিছু ক্ষেত্রে ক্যান্সারে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এই টিউমারগুলোকে সাধারণত ফাইব্রয়েড বলা হয়।

🟥জরায়ুর টিউমারের কারণ

জরায়ুর টিউমারের সঠিক কারণ এখনও পর্যন্ত জানা যায়নি। তবে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, ইস্ট্রোজেন হরমোন এই টিউমারের বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। অন্যান্য কারণ হিসেবে উল্লেখ করা যেতে পারে:

📌বংশগতি: পরিবারে যদি কারো জরায়ুর টিউমার থাকে তাহলে অন্য সদস্যদের এই সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

📌জাতি: আফ্রিকান আমেরিকান মহিলাদের মধ্যে এই সমস্যা বেশি দেখা যায়।

📌বয়স: প্রজনন ক্ষমতাসম্পন্ন বয়সের মহিলাদের মধ্যে এই সমস্যা বেশি দেখা যায়।

📌মোটা হওয়া: অতিরিক্ত ওজন জরায়ুর টিউমারের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

🟥জরায়ুর টিউমারের লক্ষণ

📌অনিয়মিত মাসিক: মাসিকের সময় বাড়তি রক্তপাত, অতিরিক্ত দিন ধরে রক্তপাত, মাসিকের মধ্যে রক্তপাত।

📌পেটে ব্যথা: পেটের নিচের অংশে ব্যথা, পিঠে ব্যথা, যৌন সম্পর্কের সময় ব্যথা।

📌প্রস্রাবের সমস্যা: বারবার প্রস্রাব করতে ইচ্ছা করা, প্রস্রাব করার সময় ব্যথা, প্রস্রাবে রক্ত।

📌কোষ্ঠকাঠিন্য: অন্ত্রের গতি স্থবির হওয়া।

📌পেট ফোলা: পেট ফুলে যাওয়া।
📌ক্লান্তি: সারাক্ষণ ক্লান্ত লাগা।

লক্ষ্যণগুলি ব্যক্তিভেদে আলাদা হতে পারে এবং অনেক ক্ষেত্রে কোনো লক্ষণ নাও থাকতে পারে।

🟥জরায়ুর টিউমারের চিকিৎসা

জরায়ুর টিউমারের চিকিৎসা টিউমারের আকার, অবস্থান, এবং রোগীর বয়স ও স্বাস্থ্যের উপর নির্ভর করে। কিছু ক্ষেত্রে কোন চিকিৎসার প্রয়োজন হয় না, কিন্তু অন্যান্য ক্ষেত্রে নিম্নলিখিত চিকিৎসা পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়:

📌ওষুধ: ব্যথানাশক ওষুধ, রক্তপাত কমানোর ওষুধ, হরমোন থেরাপি ইত্যাদি।

📌সার্জারি: টিউমার অপসারণের জন্য সার্জারি করা হয়।

📌ইউটেরাইন আর্টেরি এম্বোলাইজেশন: এই পদ্ধতিতে টিউমারে রক্ত সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়া হয়।

🟥জরায়ুর টিউমার প্রতিরোধ

জরায়ুর টিউমারকে সম্পূর্ণরূপে প্রতিরোধ করা সম্ভব না হলেও, নিম্নলিখিত ব্যবস্থা গ্রহণ করে ঝুঁকি কমানো যায়:

📌সুষম খাদ্য: সুষম খাদ্য গ্রহণ করে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা।

📌নিয়মিত ব্যায়াম: নিয়মিত ব্যায়াম করা।

📌ধূমপান ও মদ্যপান পরিহার: ধূমপান ও মদ্যপান থেকে বিরত থাকা।

📌নিয়মিত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া।

যদি আপনার জরায়ুর টিউমারের কোনো লক্ষণ দেখা দেয়, তাহলে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

18/04/2025

For appointment: 01886-722658

30/03/2025

Takabbalallahu minna wa minkum

24/03/2025

Excellent job
Go ahead Dr.Rubayat Bithy