https://www.facebook.com/416347774906026/

SuperMom Monalisa, Rajshahi (2025)

28/06/2025

"My sunshine, my smile – all in this little face!"

:

:

27/06/2025

করোনার নতুন ভেরিয়েন্ট XBB আগের যে কোন ভেরিয়েন্টের চেয়ে বেশি ছলনাময়ী ও বিপদজনক।এখনই যেসব সতর্কতার প্রয়োজন

:

:

25/06/2025

গর্ভস্থ শিশু সুন্দর হওয়ার "দোয়া"

:

:

23/06/2025

🟢 গর্ভধারণের আদর্শ ওজন: মায়ের ও শিশুর সুস্থতার ভিত্তি

গর্ভধারণ প্রতিটি নারীর জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ও সংবেদনশীল সময়। এই সময়ে শরীরের প্রতিটি পরিবর্তনই গর্ভস্থ শিশুর সুস্থতার সঙ্গে সম্পর্কিত। তাই গর্ভধারণের সময় একজন নারীর শরীরের ওজন আদর্শ মানে থাকাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

✅ কেন আদর্শ ওজন গুরুত্বপূর্ণ?
গর্ভধারণের আগে ও গর্ভাবস্থায় শরীরের ওজন যদি অতিরিক্ত কম বা বেশি হয়, তাহলে তা মা ও শিশুর উভয়ের জন্যই ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। যেমন:

📉 কম ওজন: সময়ের আগে সন্তান জন্ম, কম ওজনের শিশু, শিশুর বৃদ্ধিতে সমস্যা।

📈 বেশি ওজন: উচ্চ রক্তচাপ, গেস্টেশনাল ডায়াবেটিস, সিজারিয়ান ডেলিভারির সম্ভাবনা, সন্তান বড় হওয়ার কারণে প্রসব জটিলতা।

🌿 আদর্শ ওজন বলতে কী বোঝায়?
গর্ভধারণের আগে নারীর উচ্চতা ও শরীরের গঠনের উপর ভিত্তি করে আদর্শ ওজন নির্ধারণ করা হয়। যদি শরীরের ওজন উচ্চতার তুলনায় স্বাভাবিক সীমার মধ্যে থাকে (যেমন BMI ১৮.৫–২৪.৯), তাহলে সেটাই আদর্শ ধরা হয়। তবে একেক জন নারীর শারীরিক গঠন ও অবস্থা অনুযায়ী এই মান কিছুটা ভিন্ন হতে পারে।

একজন নারীর জন্য এই সাধারণ ধারণাটি ব্যবহার করা যায়:

৫ ফুট (১৫২ সেমি) উচ্চতা পর্যন্ত – আদর্শ ওজন প্রায় ৪৫-৫০ কেজি

৫ ফুট ১-৩ ইঞ্চি (১৫৫-১৬০ সেমি) – আদর্শ ওজন ৫০-৫৫ কেজি

৫ ফুট ৪-৬ ইঞ্চি (১৬২-১৬৭ সেমি) – আদর্শ ওজন ৫৫-৬০ কেজি

৫ ফুট ৭ ইঞ্চি বা তার বেশি (১৭০ সেমি+) – আদর্শ ওজন ৬০-৬৫ কেজি

🤰 গর্ভাবস্থায় ওজন কতটা বাড়া স্বাভাবিক?

গর্ভাবস্থায় ওজন কিছুটা বাড়া একেবারেই স্বাভাবিক এবং প্রয়োজনীয়। সাধারণভাবে:

স্বাভাবিক ওজনের নারীর ক্ষেত্রে: ১১–১৬ কেজি পর্যন্ত ওজন বাড়া স্বাস্থ্যকর।

গর্ভের শিশুর ওজন, প্লাসেন্টা, এমনিয়োটিক ফ্লুইড এবং মায়ের শরীরের বাড়তি রক্তপ্রবাহ মিলিয়ে এই বাড়তি ওজন হয়।

⚠️ কখন সতর্ক হবেন?

গর্ভধারণের প্রথম ৩ মাসেই যদি হঠাৎ অনেক ওজন বেড়ে যায় বা কমে যায়

ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ডায়েট বা ব্যায়াম শুরু করা

বমি বা খাওয়ার অরুচির কারণে দিনে দিনে ওজন কমতে থাকলে

🥗 কীভাবে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখবেন?

পুষ্টিকর খাবার খান – শাকসবজি, ফল, প্রোটিন, দুধ ও পানি।

নিয়মিত হালকা ব্যায়াম করুন – যেমন হাঁটা বা প্রি-নেটাল যোগব্যায়াম।

অতিরিক্ত ফাস্ট ফুড, মিষ্টি বা অয়েলি খাবার এড়িয়ে চলুন।

নিয়মিত ডাক্তারের পরামর্শ নিন ও ওজন পর্যবেক্ষণ করুন।

ধন্যবাদ

20/06/2025

বাচ্চা প্রসব শুরু হওয়ার নিশ্চিত কিছু লক্ষণ

:

:

19/06/2025

🌿 বয়স কমাতে রোজ যে ভিটামিন খাবেন!
✨ মুখে বলিরেখা? ত্বকে বয়সের ছাপ? সমাধান আছে কিছু জাদুকরী ভিটামিনে!

চেহারায় বয়সের ছাপ আশা খুবই সাধারণ ঘটনা। কিন্তু আপনি জানেন কি, কিছু নির্দিষ্ট ভিটামিন প্রতিদিন গ্রহণ করলে আপনার ত্বক হবে উজ্জ্বল, বলিরেখা হবে হালকা, এবং বয়স কম দেখাবে বহু বছর? আজ আমরা জানব সেই কার্যকরী ভিটামিনগুলোর কথা এবং সাথে এমন কিছু জীবনযাপনের টিপস যা আপনাকে রাখবে চিরতরুণ।

🍊 ১. ভিটামিন C – কোলাজেন উৎপাদনের নায়ক যা
ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা বজায় রাখে।
বলিরেখা হ্রাস করে।
সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে রক্ষা করে।
খাবারের উৎস: আমলকি, লেবু, কমলা, পেয়ারা, ব্রোকলি।
পরামর্শ: প্রতিদিন অন্তত ১টি ভিটামিন সি-সমৃদ্ধ ফল খান অথবা প্রয়োজনে ভিটামিন সি সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করুন ।

🥑 ২. ভিটামিন E – ত্বকের ময়েশ্চার বজায় রাখে।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে।
ত্বকের কোষ ক্ষয় রোধ করে।
ত্বককে রাখে কোমল ও উজ্জ্বল।
খাবারের উৎস: বাদাম, সূর্যমুখী তেল, অলিভ অয়েল, পালং শাক।
ব্যবহার টিপস: স্কিন কেয়ার রুটিনে ভিটামিন E যুক্ত সিরাম বা ক্যাপসুল ব্যবহার করতে পারেন।

🌞 ৩. ভিটামিন D – ভিতর থেকে শক্তি দেয়।
হাড় ও ত্বকের গঠনে সাহায্য করে।
সজীবতা ও সতেজ ভাব বজায় রাখে
উৎস: সকালের রোদ, ডিমের কুসুম, দুধ, মাশরুম।
পরামর্শ: রোজ অন্তত ১৫-২০ মিনিট সকালবেলা রোদে বসুন।

🥕 ৪. ভিটামিন A – বয়সের দাগ কমায়।
ত্বকের কোষ পুনর্গঠন করে।
ব্রণ ও দাগ দূর করতে সাহায্য করে।
খাবারের উৎস: গাজর, মিষ্টি কুমড়া, দুধ, ডিম।

🧘‍♀️ বয়সের ছাপ কমাতে অতিরিক্ত কার্যকর কিছু টিপস:
✅ ১. পর্যাপ্ত পানি পান করুন।
রোজ ৮-১০ গ্লাস পানি ত্বককে ভিতর থেকে রাখে হাইড্রেটেড।

✅ ২. নিয়মিত ঘুম
প্রতিরাতে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুম বয়স কম দেখাতে সাহায্য করে।

✅ ৩. চিনিযুক্ত ও প্রক্রিয়াজাত খাবার পরিহার করুন
এগুলো শরীরে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস বাড়ায়, যা বয়সের ছাপ ত্বরান্বিত করে।

✅ ৪. ব্যায়াম করুন
রক্ত সঞ্চালন ভালো রাখে ও স্কিনের গ্লো বাড়ায়।

✅ ৫. স্ট্রেস কমান
ধ্যান, প্রার্থনা বা মিউজিক থেরাপি স্ট্রেস কমায় – যা বয়সের ছাপের অন্যতম কারণ।

বয়স শুধু সংখ্যা মাত্র। তবে আপনার প্রতিদিনের অভ্যাস ও খাদ্যাভ্যাস নির্ধারণ করে আপনি কতটা তরুণ-তরুণী দেখাবেন। প্রতিদিন সঠিক ভিটামিন গ্রহণ করুন, পানির পরিমাণ বাড়ান, মনকে শান্ত রাখুন – আর বয়সকে বলুন, “আমি এখনো অনেক তরুণ কিংবা তরুণী!”

ধন্যবাদ

17/06/2025

একজন গর্ভবতী মায়ের জন্য প্রতিদিন কতটুকু পানি পান করা নিরাপদ? গর্ভবতী মায়ের কম পানি পান করা গর্ভবতী মা ও গর্ভস্থ শিশুর জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করতে পারে।

গর্ভাবস্থায় প্রতিটি মায়ের শরীরের চাহিদা অনেক বেড়ে যায়। এই সময় পর্যাপ্ত পানি পান করা শুধু মায়ের জন্যই নয়, গর্ভে থাকা শিশুর জন্যও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পানি শরীরের প্রতিটি কোষকে সচল রাখে, হরমোন ব্যালেন্স ঠিক রাখে এবং শিশু বিকাশের জন্য একটি স্বাস্থ্যকর পরিবেশ তৈরি করে।

✅ গর্ভবতী মায়ের জন্য প্রতিদিন কতটুকু পানি দরকার?

একজন গর্ভবতী মায়ের প্রতিদিন ৮-১২ গ্লাস (প্রায় ২.৫ থেকে ৩ লিটার) পানি পান করা উচিত। তবে গরম আবহাওয়া, অতিরিক্ত ঘাম হওয়া বা শারীরিক কার্যকলাপ বেশি হলে এই পরিমাণ আরও বাড়ানো দরকার হতে পারে।

পানি পান করার রুটিন মেনটেন করা:

সকাল শুরু করুন ১ গ্লাস কুসুম গরম পানি দিয়ে।
প্রতিটি খাবারের আগে ও পরে ১ গ্লাস করে পানি পান করুন।
মাঝেমধ্যে ডাবের পানি, লেবু পানি, অথবা হালকা স্যুপ খান।
প্রস্রাবের রঙ ফ্যাকাসে হলে বুঝবেন পানি ঠিকঠাক পান করছেন

⚠️ কম পানি পান করলে কী ধরনের ক্ষতি হতে পারে?

গর্ভাবস্থায় পর্যাপ্ত পানি না খাওয়ার ফলে নানা ধরণের জটিলতা দেখা দিতে পারে। যেমন:

১. ডিহাইড্রেশন (জলশূন্যতা)
গর্ভবতী মায়েদের ডিহাইড্রেশন হলে মাথা ঘোরা, দুর্বলতা, অস্থিরতা এবং প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যেতে পারে।

২. আম্নিয়োটিক ফ্লুইড (Amniotic fluid) কমে যাওয়া
শিশুর আশেপাশে থাকা এই তরল পদার্থ তার সুরক্ষা এবং বিকাশের জন্য জরুরি। পর্যাপ্ত পানি না খেলে এই তরলের পরিমাণ কমে যেতে পারে, যা শিশুর স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ।

৩. মূত্রনালির সংক্রমণ (UTI)
কম পানি পান করলে প্রস্রাব কম হয়, ফলে ব্যাকটেরিয়া জমে সংক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

৪. কব্জির ফোলা ও কোষ্ঠকাঠিন্য
পানি কম খাওয়ার ফলে শরীরে ফ্লুইড রিটেনশন হতে পারে এবং হজমের সমস্যা দেখা দেয়। এটি পায়খানায় কষ্ট সৃষ্টি করতে পারে।

৫. প্রিম্যাচিউর লেবার (আগে থেকেই প্রসবব্যথা)
ডিহাইড্রেশনের ফলে জরায়ু সংকোচন শুরু হতে পারে, যা গর্ভকাল শেষ হওয়ার আগেই প্রসব ঘটাতে পারে।

🌿 কিছু কার্যকর পরামর্শ:
পানির পাশাপাশি ফলের রস, ফলমূল, সবজি ও স্যুপ খান।
গরমে বা ঘেমে গেলে বাড়তি পানি পান করুন।
বাইরে গেলে পানির বোতল সঙ্গে রাখুন।
বারবার অল্প অল্প করে পানি পান করুন তবে হঠাৎ একসাথে বেশি পানি পান করা উচিত নয়।

ধন্যবাদ

16/06/2025

বাচ্চাকে কত মাস বয়স থেকে কতটুকু পানি খাওয়ানো উচিত?? কি কি সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত?

:

:

15/06/2025

তীব্র গরমে বাচ্চার খাওয়া-দাওয়া একদম বন্ধ হয়ে গিয়েছে। এই নিয়ে আমার মত প্রতিটি মা নিশ্চয়ই দুশ্চিন্তায় আছেন। এই অবস্থায় করণীয় কি?

প্রচণ্ড গরমে অনেক শিশুরা খাওয়া-দাওয়া একদম বন্ধ করে দেয়। গরমের কারণে শরীরে পানিশূন্যতা, অস্বস্তি, ঘাম, ক্লান্তি এমনকি জ্বরও হতে পারে। এসব কারণে শিশুর খিদে কমে যায় এবং খাওয়ার প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলে। মা হিসেবে এটি দুশ্চিন্তার একটি বড় কারণ।

✅ শিশু খেতে চাইছে না – কারণগুলো জেনে নেওয়া জরুরি:

1. গরমে ডিহাইড্রেশন বা পানিশূন্যতা
অতিরিক্ত ঘাম ও গরমে শিশুর শরীর থেকে প্রচুর পানি বেরিয়ে যায়।

2. উচ্চ তাপমাত্রা ও ঘামজনিত ক্লান্তি
শিশু নিজেকে ক্লান্ত ও অস্বস্তিকর বোধ করে।

3. ঘামাচি ও ত্বকের অস্বস্তি
গরমে ঘামাচির কারণে শিশুর অস্বস্তি বেড়ে যায়, যা খাওয়ায় প্রভাব ফেলে।

4. খাওয়ার সময়ের পরিবেশ অনুকূল নয়
গরম ও ভ্যাপসা পরিবেশে শিশুর খাওয়ার মনোযোগ থাকে না।

🧸 এই অবস্থায় করণীয় কী?

১. 💧 শিশুকে পর্যাপ্ত পানি ও তরল দিন: ৬ মাসের বেশি বয়সী শিশুকে ঘনঘন পানি খাওয়ান।
ডাবের পানি, লেবুর শরবত (লবণ-চিনিসহ), ওরস্যালাইনও দিতে পারেন।
ছোট শিশুকে বুকের দুধ বেশি করে দিন, কারণ এটিই তার জন্য সবচেয়ে ভালো তরল।

২. 🍲 হালকা ও সহজপাচ্য খাবার দিন: ভাতের মাড়, সেদ্ধ ডাল, খিচুড়ি, সুজি, নরম ফল (কলা, পেঁপে) দিতে পারেন।
খুব গরম খাবার না দিয়ে ঠান্ডা হয়ে এলে খাওয়াতে চেষ্টা করুন।

৩. 🧺 পরিবেশ ঠান্ডা ও আরামদায়ক রাখুন: ঘরে পর্যাপ্ত বাতাস চলাচল নিশ্চিত করুন।
ছায়াযুক্ত, ঠান্ডা স্থানে শিশুকে রাখুন।
প্রয়োজনে ফ্যান বা এসির সাহায্য নিন (তাপমাত্রা মাঝারি রাখুন)।

৪. 🛁 শিশুকে দিনে ২ বার গোসল করান: কুসুম গরম বা ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করালে শরীর ঠান্ডা থাকে এবং অস্বস্তি কমে।

৫. 🎵 খাওয়ার সময়ে মনোরম পরিবেশ তৈরি করুন: গান, গল্প অথবা খেলনার সাহায্যে মনোযোগ আকর্ষণ করে খাওয়ানোর চেষ্টা করুন।

৬. 🕑 সময় বুঝে খাওয়ান:
শিশুর ঘুম থেকে উঠার পর বা গোসলের পরে সাধারণত ক্ষুধা বেশি থাকে, তখন খাওয়াতে পারেন।

৭. 📞 চিকিৎসকের পরামর্শ নিন: যদি ২-৩ দিনেও খাওয়া না বাড়ে, ওজন কমে যায়, প্রস্রাব কমে যায় বা জ্বর আসে — দ্রুত চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।

⚠️ যা করবেন না:
জোর করে খাওয়ানো।
মসলাযুক্ত বা তেলচিটচিটে খাবার।
খুব ঠান্ডা পানীয় বা আইসক্রিম ঘনঘন দেওয়া।

শেষ কথা: প্রচণ্ড গরমে শিশুর খাওয়া কমে যেতেই পারে। তবে দুশ্চিন্তা না করে ধৈর্য ধরে পরিস্থিতি সামলাতে হবে। মনে রাখবেন, এই সময়ে শিশুর আরাম, পানির ঘাটতি না হওয়া এবং হালকা খাবার খাওয়ানোই সবচেয়ে জরুরি।

13/06/2025

তীব্র গরমে গর্ভস্থ শিশুর সুরক্ষায় গর্ভবতী মায়ের করনীয়

:

:

:

06/06/2025

" ঈদ মোবারক "

02/06/2025

অনেক চেষ্টা করেও আমার বাচ্চা হচ্ছে না । সমস্যা কার আমার নাকি আমার হাসবেন্ডের ? কি করে বুঝবো? করণীয়

SuperMom Monalisa

28/06/2025

27/06/2025

25/06/2025

23/06/2025

20/06/2025

19/06/2025

17/06/2025

16/06/2025

15/06/2025

13/06/2025

06/06/2025

02/06/2025

Address

Telephone

Website

Alerts

Contact The Practice

Shortcuts

Share

Category