Dr. Md. Shahriar Alam

Dr. Md. Shahriar Alam MBBS, PGT
চিকিৎসক ও সনোলজিস্ট
🩺👇
https://youtube.com/.shahriaralammbbs?si=N1MeIQmIgRlCCNIT

এত কষ্ট করে গর্ভে ধারন করে শেষমেষ এভাবে রেখে চলে গেলেন!!!🩺 পিডিয়াট্রিক্স নাইট ডিউটি🩺 #বাচ্চা পাহাড়া দিচ্ছেন© Dr. Junayed...
07/11/2025

এত কষ্ট করে গর্ভে ধারন করে শেষমেষ এভাবে রেখে চলে গেলেন!!!
🩺 পিডিয়াট্রিক্স নাইট ডিউটি🩺
#বাচ্চা পাহাড়া দিচ্ছেন
© Dr. Junayed Islam

মাত্র তিন বছরের একটি শিশু। হাসিখুশি, প্রাণবন্ত।এক বিকেলে তার বাবা বাড়ির আঙিনায় ঘাস কাটছিলেন—পেট্রোলচালিত মেশিনটা দ্রুত ঘ...
04/11/2025

মাত্র তিন বছরের একটি শিশু। হাসিখুশি, প্রাণবন্ত।
এক বিকেলে তার বাবা বাড়ির আঙিনায় ঘাস কাটছিলেন—
পেট্রোলচালিত মেশিনটা দ্রুত ঘুরছে, গোঁ গোঁ শব্দে পুরো আঙিনা কাঁপছে।
শিশুটি কিছুটা দূরেই খেলছিল, বাবার দিকে তাকিয়ে মুগ্ধ হয়ে মেশিনে ঘাস কাটা দেখছিল।

হঠাৎ!
এক মুহূর্তের ঝলকে সবকিছু থেমে গেল।
ঘাসের নিচে লুকিয়ে থাকা এক ধাতব স্ক্রু-তে মেশিনের ব্লেড আঘাত করল—
কেউ কিছু বুঝে ওঠার আগেই এক ঝটকায় স্ক্রু-টা ছিটকে এসে শিশুটির চোখে ঢুকে গেল!

চোখ থেকে রক্ত গড়িয়ে পড়ছে, শিশুটি চিৎকার করছে,
আর বাবা নিথর হয়ে দাঁড়িয়ে… কিছুই করতে পারছেন না।
চোখের সামনে ছেলেটি মাটিতে লুটিয়ে পড়েছে—
কয়েক মুহূর্তে সব আনন্দ, সব রোদ যেন অন্ধকারে ঢেকে গেল।

হাসপাতালে নিয়ে আসা হলো।
দেখা গেল— স্ক্রু-টা শুধু কর্নিয়া নয়, প্রায় খুলির ভেতর পর্যন্ত ঢুকে গেছে!
দ্রুত অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হলো, স্ক্রু-টা বের করা গেলো।
চোখ এখনো রক্তে ভরা, ফুলে আছে,
তবুও আমরা আশাবাদী — “সে আবার দেখতে পাবে!”

এই ঘটনাটা শুধু এক পরিবারের নয়,
এটা প্রতিটি অভিভাবকের জন্য এক নীরব সতর্কতা।
আপনার সন্তান যখন খেলছে,
আর পাশে চলছে ঘাস কাটা, কাঠ কাটা বা কোনো যন্ত্রচালিত কাজ —
তখন সে বিপদের একদম কাছে দাঁড়িয়ে থাকে, আপনি বুঝতেও পারেন না।

এক মুহূর্তের অসতর্কতা
এক জীবনের অন্ধকার হয়ে ফিরে আসতে পারে।

তাই মনে রাখুন —
⚠️ যন্ত্রপাতি চালু থাকলে শিশুকে কখনো তার আশেপাশে রাখবেন না।
⚠️ খেলার জায়গা পরিষ্কার রাখুন, যেন কোনো লোহার টুকরো বা ধারালো বস্তু না থাকে।
⚠️ কাজের সময় শিশুদের বাড়ির ভেতরে নিরাপদে রাখুন।

একটু সচেতনতা হয়তো বাঁচিয়ে দিতে পারে একটা চোখ,
একটা জীবন, একটা পরিবার।
#স্বাস্থ্যগল্প #সতর্কবার্তা

এক রোগী এলেন চেম্বারে, বয়স প্রায় ৬০। তেমন কোনো বড় শারীরিক সমস্যা নেই।তবু শরীরটা খুব দুর্বল লাগে।উনার মেয়ে ডাক্তার, তাই স...
01/11/2025

এক রোগী এলেন চেম্বারে, বয়স প্রায় ৬০। তেমন কোনো বড় শারীরিক সমস্যা নেই।
তবু শরীরটা খুব দুর্বল লাগে।
উনার মেয়ে ডাক্তার, তাই সব রুটিন টেস্টই করে এনেছেন।
রিপোর্টে দেখি, রক্তে হিমোগ্লোবিন মাত্র ৬.৮ গ্রাম/ডেসিলিটার—অনেক কম!
তিনি বেশ দুশ্চিন্তা নিয়ে বললেন, “ডাক্তার সাহেব, আমি তো ভালোই খাইদাই, রক্ত এত কম কেন?”
তেমন কোন কারণ খুঁজে পাচ্ছিলাম না।
ইতিহাস নিতে গিয়ে জানলাম—তিনি প্রায় ২০ বছর ধরে নিয়মিত গ্যাসের ওষুধ খেয়ে আসছেন!!!
ফলে শরীরে আয়রনের পরিমাণ আশঙ্কাজনকভাবে কম।
আসলে দীর্ঘদিন গ্যাসের ওষুধ খেলে খাদ্যনালীতে আয়রন শোষিত হতে পারে না, ফলে ধীরে ধীরে রক্তও কমে যায়, যেটাকে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় বলে- Iron deficiency anaemia...
এখানেই শেষ নয়—এমন ওষুধ নিয়মিত খেলে আরও অনেক জটিলতা হতে পারে, যেমন:
👉 কিডনির সমস্যা
👉 হাড়ের ক্ষয়
👉 পেটের সংক্রমণ
👉 ক্যান্সারের ঝুঁকি
👉 ডায়রিয়া বা নিউমোনিয়ার মতো সংক্রমণ
সবচেয়ে বড় কথা—গ্যাসের ওষুধ কোনো “দৈনন্দিন খাবার” নয়, তাই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া দীর্ঘদিন খাওয়া বিপজ্জনক।
© ডাঃ রতিন মন্ডল স্যার

টাইফয়েড টি*কার কার্যকারিতা নিয়ে উদ্বেগ।আমাদের প্রাপ্ত ডকুমেন্ট (ভিডিও ও হালাল সার্টিফিকেট) অনুযায়ী বর্তমানে যে টি*কা স্ক...
23/10/2025

টাইফয়েড টি*কার কার্যকারিতা নিয়ে উদ্বেগ।
আমাদের প্রাপ্ত ডকুমেন্ট (ভিডিও ও হালাল সার্টিফিকেট) অনুযায়ী বর্তমানে যে টি*কা স্কুলের শিশু-কিশোরদের দেয়া হচ্ছে তা ডারতের হায়দ্রাবাদের Biological E limited কোম্পানীর মনে হচ্ছে। যদি এটি সত্য হয় তবে এই টি*কার ক্লিনিক্যাল এফিকেসির পর্যাপ্ত ডেটা না থাকায় এই টি*কা রোল আউট করা খুবই উদ্বেগের বিষয়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সর্বশেষ তথ্য (১৮ ডিসেম্বর ২০২৪) এবং Biological E limited এর ফেজ টু/থ্রি ট্রায়ালের তথ্য অনুযায়ী এই টি*কার সেফটি ও রিয়ার্কশন (ইমিউনোজেনেসিটি) মাত্র ৪২ দিন ফলো-আপ করা হয়েছে।
এ ক্ষেত্রে আমেরিকা এবং ইউরোপের অনুমোদন প্রাপ্ত টাইফয়েড টি*কার কার্যকারিতা ৪৮ মাস (১৪৪০ দিন, টি*কার নাম Vivotif) অথবা ৩৪ মাস (১০২০ দিন, টি*কার নাম TYPHIMVi) ফলো-আপ করা হয়েছে।
মাত্র ৪২ দিনে একটি ব্যাকটেরিয়াল ভ্যা*ক*সিনের সেফটি/কার্যকারিতা নির্ণয় কোনোভাবেই সম্ভব নয়।

আর ক্লিনিক্যাল এফিকেসি মানে এই ভ্যা*ক*সিন নেওয়া মানুষরা টাইফয়েড ফিভার ব্যাকটেরিয়া দ্বারা আক্রান্ত হলে তার প্রোটেকশন আদৌ দিতে পারবে কিনা তার ডিরেক্ট কোনো ডেটা নাই! আর প্রোটেকশন দিতে পারলে কতদিন পারবে ঐ ডেটাগুলো নাই এখন পর্যন্ত (WHO ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪ তথ্য আর পাবলিশড ডেটাও নাই)।

আমাদের প্রশ্ন— ক্লিনিক্যাল এফিকেসির পর্যাপ্ত ডেটা না থাকা সত্ত্বেও কিভাবে লক্ষ লক্ষ শিশুদের এই টি*কা দেওয়া হচ্ছে? টাইফয়েডের টি*কা যদি দিতেই হবে তবে যেসব টি*কার পূর্ণাঙ্গ এসেসমেন্ট করা হয়েছে (যেমন আমেরিকা বা ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের অনুমোদনপ্রাপ্ত) টি*কা না নিয়ে এসে ডারতীয় কোম্পানীর টি*কা কি কারণে নিয়ে আসা হলো? ক্লিনিক্যাল এফিকেসির পর্যাপ্ত ডেটা ছাড়া Biological E limited কোম্পানীর টি*কা রোল আউট করা আন-এথিকাল, অগ্রহণযোগ্য।

©
ডঃ রেজাউল করিম, ইউরোপে ভ্যা*ক*সিন ডেভেলপমেন্টের কাজে যুক্ত
ডঃ মোহাম্মদ সরয়ার হোসেন, জনস্বাস্থ্য গবেষক।

যা সন্দেহ করেছিলাম...🇮🇳💵🚫এখন থেকে ভুল চিকিৎসার খবর দেখলেই আগে বিষয়টা বিশেষভাবে খেয়াল করবেন।তারপর যা ভালো মনে হয় বলিয়েন, ...
16/01/2025

যা সন্দেহ করেছিলাম...🇮🇳💵🚫
এখন থেকে ভুল চিকিৎসার খবর দেখলেই আগে বিষয়টা বিশেষভাবে খেয়াল করবেন।
তারপর যা ভালো মনে হয় বলিয়েন, করিয়েন ইত্যাদি...

It is said -"Rules are made to be broken."🚳❌🏍
04/05/2024

It is said -
"Rules are made to be broken."
🚳❌🏍

Glimpse of Free Health service on May Day.
01/05/2024

Glimpse of Free Health service on May Day.

29/04/2024

গত কয়েক বছর ধরে একজন রেজিস্টার্ড ডাক্তার হিসাবে প্র্যাকটিস করছি। এসময়ে আমার কাছে রোগি হয়রানির একটা বড় কারণ মনে হয়েছে আমাদের দেশের ক্লিনিক-ডায়াগনস্টিকগুলোতে চলতে থাকা দালাল ভিত্তিক রোগি ধরার সিস্টেম, যাকে আমরা ক্ষেত্রবিশেষে সুন্দর করে “পিসি (পল্লী চিকিৎসক) সিস্টেম” বলে থাকি। অধিকাংশ মানুষই এই সিস্টেমটা বোঝেন না। তাই একটু ভেঙেই বলছি। এই সিস্টেমের মূলনীতি হল- “রোগি দাও, কমিশন (ত্রাণ) নাও”।
এই সিস্টেমের প্রথম অভিজ্ঞতা হয় ইন্টার্ন থাকাকালীন সময়ে। মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ডিউটি করছি, সার্জারি ওয়ার্ডে প্লেসমেন্ট, মাথায় সামান্য চোট নিয়ে এক রোগি ভর্তি হলেন। প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে অবজারভেশনের জন্য রোগিকে ভর্তি রাখা হল। কিছুক্ষণ পর হাসপাতালের এক ওয়ার্ড বয় ডক্টরস’ রুমে ঢুকে বললেন –
“স্যার, রোগীর তো মাথায় চোট লাগসে, রোগীর লোকজন তাইCT scan of Brain করাইতে চায়।”
আমি রোগীর লোকজনকে বুঝানোর চেষ্টা করলাম যে, মাথায় চোট লাগলেই সবসময় CT scan লাগে না, কিছু নির্দিষ্ট লক্ষণ থাকলেই কেবল CT scan লাগে, আপনার রোগীর সেরকম কোনো সমস্যা নাই, তাই করানোর দরকার নাই।
কিন্তু লাভ হলো না। একজন অভিজ্ঞ ওয়ার্ড বয় এর কাউন্সেলিং এর কাছে একজন নব্য চিকিৎসকের কাউন্সেলিং কোনো পাত্তাই পেল না। অবশেষে রোগীর লোকের অনুরোধে ঢেঁকি গিলতে হলো।
তখনও এর পেছনের রহস্য আমার জানা ছিল না। পরে অভিজ্ঞদের সাথে কথায় কথায় জানতে পারলাম যে, এই রোগিকে নিয়ে গিয়ে CT scan করাতে পারলে শুধুমাত্র সেটার ফি থেকেই প্রায় ২৫-৩০% (প্রায় ৫০০ টাকা) পাবে সেই ওয়ার্ড বয়!!! এই টাকাটা কিন্তু নেওয়া হবে রোগীর থেকেই, যত ডিসকাউন্টই লিখে দেওয়া হোক না কেন। আর এরকমটা শুধু যে CT scan এর ক্ষেত্রেই ঘটে তা না। সকল প্রকার টেস্ট এর ক্ষেত্রেই কমিশন (ত্রাণ) সিস্টেম চলমান। এরপর থেকে প্রয়োজনের ক্ষেত্রে আমি নিজে ডায়াগনস্টিক এর রিপ্রেজেন্টেটিভ এর সাথে কথা বলে ডিসকাউন্ট নিশ্চিত করেই কেবল রোগিকে CT scan/MRI বা অন্যান্য টেস্টের জন্য রোগিকে পাঠানোর ব্যবস্থা করতাম।
এমন আরও বহু ঘটনার অভিজ্ঞতা হয়েছে ইন্টার্নশিপের ১ বছরে।
সকালের রাউন্ডে এপেন্ডিসেকটমির সিদ্ধান্ত হওয়া অস্বচ্ছল রোগিকে অপ।রেশনের আগেই বিকালে উধাও হয়ে যেতে দেখেছি। পরে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে সেই রোগীর অপ।রেশন হয়েছে বাইরের ক্লিনিকে। হাসপাতালে পর্যাপ্ত সুযোগ সুবিধা ছিল না বলে নয়, কোনো এক দালালের কথায় ব্রেনওয়াশড হয়েই রোগি ক্লিনিকে গিয়েছিলেন। আর এসব অপ।রেশনের বিল থেকে একটা অংশ ত্রাণ হিসাবে যায় দালালের পকেটে।
এবার বলি হাসপাতালের বাইরে প্রাইভেট প্র্যাকটিসের অভিজ্ঞতা।
একজন সনোলজিস্ট (যিনি আল্ট্রাসনোগ্রাম করে থাকেন) হওয়ার সুবাদে আমি নিজেও এই সিস্টেমের ভিতরে ঢুকে গেছি। সুবিধাভোগি হিসাবে নয়, একজন ভুক্তভোগি হিসাবে। যে পল্লী চিকিৎসক ডায়াগনস্টিকে রোগি পাঠায় টেস্ট করার জন্য তিনি ত্রাণ হিসাবে পেয়ে থাকে বিলের প্রায় ২৫-৪০%। যেমন, ধরুন একটা আল্ট্রাসনোগ্রাম করতে যদি রোগীর থেকে নেওয়া হয় ৪০০৳, তাহলে ডাক্তার পান ১৫০৳, পিসি পান ১৫০৳, আর বাকিটা ডায়াগনস্টিকের। যদিও এটা কেবল পল্লী চিকিৎসকেরাই নিয়ে থাকেন তা নয়, অনেক বড় বড় বিশেষজ্ঞ ডাক্তারও নিয়ে থাকেন এরকম ত্রাণ। ব্যতিক্রমও আছে, কিন্তু সংখ্যাটা খুব বেশি নয়, তবে দিনদিন বাড়ছে।
এই সিস্টেমের কারণে মানহীন ক্লিনিক-ডায়াগনস্টিকের খপ্পরে পড়ে একদিকে যেমন রোগী হয়রানি হচ্ছে, অন্যদিকে বাড়ছে চিকিৎসা খরচও। তাই এর বিকল্প সিস্টেম তৈরি করা খুব জরুরি।
তবে এসব সিন্ডিকেট সিস্টেম বন্ধ করা কেবল সরকার বা ডাক্তার বা ডায়াগনস্টিক সেন্টার বা পল্লী চিকিৎসক, কারো একার পক্ষে ‘নামুমকিন হে’। বন্ধ করতে গেলেই তৈরি হয় নানা রকম বিশৃঙ্খলা যার তালিকা অনেক লম্বা। তাই সকলের সচেতন হওয়ার কোনো বিকল্প নাই। এতে খুব বেশি কিছু না হলেও অন্তত হয়রানি ও মানহীন টেস্টের পিছনে অপচয় কমবে।
পাশাপাশি প্রয়োজন কমিশনবিহীন রেফারাল সিস্টেম যা উন্নত দেশগুলোর হেলথসিস্টেমের মূল কাঠামো।
©ডাঃ মোঃ শাহরিয়ার আলম, এমবিবিএস
(জেনারেল ফিজিশিয়ান ও সনোলজিস্ট)

Send a message to learn more

28/04/2024

গ্রীষ্মকালের উত্তপ্ত ও আর্দ্র আবহাওয়ার কারণে ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসঘটিত নানা ধরনের রোগ-ব্যাধির সংক্রমণ বেড়ে যায়। আমাদের সচেতনতাই পারে এসব রোগ প্রতিরোধ করতে। 🌡🩺👨‍⚕️

ছোটভাই  #পূর্ণেন্দু-র  এই ঘটনাটা আপনার ব্রেইনের জন্য একটা প্যাটার্ন হয়ে থাকতে পারে।আজকে অফিসের পর শ্যামলিতে এক হাসপাতালে...
26/04/2024

ছোটভাই #পূর্ণেন্দু-র এই ঘটনাটা আপনার ব্রেইনের জন্য একটা প্যাটার্ন হয়ে থাকতে পারে।
আজকে অফিসের পর শ্যামলিতে এক হাসপাতালে যাই অসুস্থ এক ফ্রেন্ডকে দেখতে। আসার পথে বাসে করে আসছিলাম। ধানমন্ডি ২৭ নাম্বার রোডের মোড়ে নামি, রাস্তা ক্রস করে শংকর যাব। জেব্রা ক্রসিং দিয়ে রাস্তা পার হব ঠিক তখনই পিছন থেকে কেউ আমাকে হাত দিয়ে ডাক দেয় এবং পিছেনে তাকানোর আগেই তার একটা হাতে কাগজ এবং ওইটা আমার মুখ বরাবর নিয়ে আসতে চায়।
সে বলে উঠলো - "দেখেন তো এইটা কি?"
পেছন থেকে কাগজসহ ওই হাতটা দেখে আমি ১ সেকেন্ডের ও কম সময়ে মুখ টা সরিয়ে নেই। কিন্তু তাতেও লাভ হয় নি। রাস্তা পার হতে হতেই আমার পা অবশ হতে থাকে পরে আমার হাত। আমি বুঝতে পারি আমার সাথে বাজে কিছু একটা হতে যাচ্ছে। আমি পেছনে ফিরে লোকটাকে এক পলক দেখেও নিই। ভিক্ষুকের মত দেখতে। লুঙ্গি আর সাদা শার্ট পড়া। মুখে দাড়ি, শার্টের বোতাম খোলা।
রাস্তা পাড় হয়েই দেখি কতগুলো রিকশা, আমি রিকশায় উঠে পড়ি। রিকশায় উঠে আমি আর বলতে পারছি না কোথায় যাবো। রিকশা ড্রাইভার বলার আগেই দেখলাম রিকশা টান দেয়ার একটা ভাব। হয়তবা সিন্ডিকেট মেম্বার, তখন কাউকে বিশ্বাস করার মত অবস্থা ছিলো না। রিকশায় বসে ব্রেইনকে একটিভ রাখার চেষ্টা চালিয়ে যাই আর ঘন ঘন নিঃশ্বাস নেই যেন সেন্স না যায়। বুকের ভেতর কেমন যেন খালি হয়ে যাচ্ছে।
কাগজটার দিকে তাকাইও নাই ভালো করে তাও এই অবস্থা। শংকর আসতে আসতে নিজেকে কন্ট্রোল এ আনতে পারি। রিকশা জ্যামের মধ্যে দাঁড়ায়। আমি নেমে যাই এবং বাসার নিচে পর্যন্ত চলে আসি। রিকশায় থাকা অবস্থায় আমি ফোন টা বের করে কাউকে যে কল দিবো সেই অবস্থাটুকু ছিলো না।
এইবারের মত কিছু হয়নি। রিকশা থেকে নামার পর থেকেই আমি মোটামুটি সুস্থ। আমি বেঁচে আসতে পেরেছি তার কারণ এই জিনিস গুলো সম্পর্কে আগে পড়েছি এবং শুনেছি। ব্রেইন ওয়ার্ক্স লাইক প্যাটার্ন। তাই কাগজ দেখার সাথে সাথে ব্রেইন বুঝে ফেলেছে এবং সাব-কনশাসলি আমার মুখটা সরিয়ে নেয়।
যেকারো সাথে ঘটতে পারে এমন ঘটনা। তাই
নিজে সতর্ক থাকুন, অন্যকেও সতর্ক করুন।
কারণ ঘটনা এত দ্রুত হবে যে আপনি বুঝে কিছু করতে পারবেন না, ততক্ষণে হয়তো অনেক দেরি...

25/04/2024

#অনুসিদ্ধান্ত_0:
পুরুষের মেজাজ উড্ডয়নের হার, তার পকেটের ব্যালেন্স হ্রাসের সমানুপাতিক।
#সংবিধিবদ্ধ_সতর্কীকরণ : এমন মেজাজ স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।

Address

Badalgachhi, Naogaon
Rajshahi
6570

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Md. Shahriar Alam posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category