Dr. Fatema Tu Zzuhra Camy

Dr. Fatema Tu Zzuhra Camy ডাঃ ফাতেমা তু জ্জোহরা কেমি -
ডি. এইচ.এম.এস(ঢাকা), বি.এস.এস(সম্মান), এম.এস.এস(অর্থনীতি)

26/10/2024
আলহামদুলিল্লাহ,, খেলার মধ্যদিয়ে হলেও পৃথিবীর আকাশে কলেমার পতাকা উড়ছে 🇸🇦
24/11/2022

আলহামদুলিল্লাহ,,
খেলার মধ্যদিয়ে হলেও পৃথিবীর আকাশে কলেমার পতাকা উড়ছে 🇸🇦

যদি বিনা কারণে কোনো পুরুষ/নারী এর জন্য নারীর/পুরুষের এক ফোঁটা চোখের জল পড়ে!তবে ফেরেশতা ঐ পুরুষ/নারী কে তার প্রতিটি পদক্ষ...
16/11/2022

যদি বিনা কারণে কোনো পুরুষ/নারী এর জন্য নারীর/পুরুষের এক ফোঁটা চোখের জল পড়ে!
তবে ফেরেশতা ঐ পুরুষ/নারী কে তার প্রতিটি পদক্ষেপে অভিশাপ দেবে!!

~হযরত আলী (রাঃ).🌸তাহাজ্জুদে উঠুন!
ইয়া রহিম, ইয়া রহমান নাম ধরে ডাকতে থাকুন
ডাকুন আরও ডাকুন, আরও ডাকুন, আপনার রব সাঁড়া দেবেনই ইনশাআল্লাহ।

কি সাঁড়া দিচ্ছে না?
নিরাশ হবেন না।
আবার ডাকুন।
আবার ডাকুন,
আবার ডাকুন।চোখের পানি মুছবেন না পানি পড়তেই থাকুক পড়তেই থাকুক। হাত উপরে উঠান।

বলুন...
ইয়া আল্লাহ দেখুন
আমার হাত শূণ্য, কিচ্ছু নেই
এই যে আমার হাত। তুমি আমার হাত কে পূর্ণ করো তোমার রহমত দিয়ে।আল্লাহ তুমি রহিম।

তুমি রহমান,তুমি সামাদ, বলুন এভাবে এইবার আপনার রব আর চুপ করে থাকতে পারবেন না।

কি শুনতে পাচ্ছেন?
হুম এইতো, এইতো আমার অন্তরে প্রশান্তি পাচ্ছি।এইতো আমার কষ্ট কমে যাচ্ছে।আমার বুক হালকা হয়ে গেছে। আহ কেমন যেন একটা ভালো লাগা৷
অনুভব করছেন অন্তরে।
প্রশান্তি!
অনাবিল শান্তি!

29/10/2022

আয়িশা (রাঃ) বলেছেন, “আমি
রাসূল (সা:)-এর চাইতে অধিকতর রোগ যন্ত্রণার কষ্ট অন্য কোন ব্যক্তির উপর দেখিনি।”

সহিহ মুসলিমঃ- ৬৪৫১

ফজরের সালাতের ১০টি ফজিলত।এগুলো জানার পর কারো আর ফজর সালাতে গাফেলতি, অলসতা আসবেনা... ইনশাআল্লাহ্১.ফজরের সালাত মুমিন ও মুন...
29/10/2022

ফজরের সালাতের ১০টি ফজিলত।

এগুলো জানার পর কারো আর
ফজর সালাতে গাফেলতি, অলসতা আসবেনা... ইনশাআল্লাহ্

১.ফজরের সালাত মুমিন ও মুনাফিকের মধ্যে পার্থক্যকারী,কেননা রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, মুনাফিকের জন্য ফজর সালাত আদায় কষ্টকর!
__(বুখারী ৬৫৭,৬৪৪,২৪২০,৭২২৪...মুসলিম--৬৬১)

২.রাসূল (সাঃ) বলেন, "যে ব্যক্তি ফজরের সালাত আদায় করে, সে ব্যক্তি ঐ দিন আল্লাহর জিম্মায় চলে যায়।অর্থাৎ স্বয়ং আল্লাহ তালা ঐ ব্যক্তির দায়িত্ব নেন।
__(সহিহ মুসলিম,তিরমিজি--২১৮৪)

৩.রাসূল (সাঃ) বলেছেন, "যে ব্যক্তি ফজরের সালাত আদায় করবে,আল্লাহর ফেরেশতাগন আল্লাহর কাছে ঐ ব্যক্তিকে ভালো মানুষ হিসেবে সাক্ষী দিবে।
__(বুখারী-মুসলিম)

৪. রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
"যে ব্যক্তি ফজর সালাত জামাতের সাথে আদায় করে,আল্লাহতালা তার আমলে দাঁড়িয়ে সারারাত নফল নামাজ আদায়ের সওয়াব দিয়ে দেন!
__(সহিহ মুসলিম-১০৯৬)

৫. রাসূল (সাঃ) বলেছেন, " যে ব্যক্তি ভোরে হেঁটে হেঁটে ফজরের সালাত আদায়ের জন্য মসজিদে প্রবেশ করবে,আল্লাহতালা কিয়ামতের দিন তার জন্য পরিপূর্ণ আলো দান করবেন।
__(আবু দাউদ --৪৯৪,,,,তিরমীযি)

৬.যে ব্যক্তি ফজরের সালাত আদায় করবে, আল্লাহ তাকে জান্নাতের সবচেয়ে বড় নিয়ামত দান করবেন।অথাৎ সে আল্লাহর দিদার লাভ করবে, এবং জান্নাতি ঐ ব্যক্তি আল্লাহকে পূর্নিমার রাতের আকাশের চাঁদের মত দেখবে।__(বুখারী-৫৭৩)

৭.যে নিয়মিত ফজরের সালাত আদায় করবে,সে কখোনোই জাহান্নামে প্রবেশ করবেনা।
__(সহিহ মুসলিম ৬৩৪)

৮.ফজরের সালাত আদায়কারী,রাসূল (সাঃ)-এর বরকতের দোয়া লাভ করবেন।
__(সুনানে আবু দাউদ,মুসনাদে আহমাদ)

৯.ফজরের দু রাকাত সুন্নত সালাত, দুনিয়া ও তার মাঝে যা কিছু আছে তারচেয়ে উত্তম।
__(জামে তিরমিজি - ৪১৬)

১০..ফজরের সালাত আদায়ের ফলে ব্যক্তির মন ফুরফুরে,প্রফুল্ল হয়ে যায়।
__(সহিহ বুখারী, সহিহ মুসলিম)

সুবহানআল্লাহ......
আল্লাহর আমাদের উপরোক্ত সব নিয়ামতের
ভাগীদার করুন।

27/10/2022

ঐ ব্যক্তি জাহান্নামে যাবে না
যে সূর্য উঠার আগের নামায পড়ে
এবং সূর্য ডোবার আগের নামায পড়ে।
(মুসলিম শরিফ-৬৩৪)

27/10/2022

'তুমি ধৈর্য্য ধর, সবর কর, অপেক্ষা কর!
❝নিশ্চয়ই ধৈর্য্যের ফল অতি মিষ্টি হয় ইনশাআল্লাহ!!
❝অচিরেই তোমার প্রতিপালক তোমাকে (এমন কিছু) দান করবেন, যাতে তুমি সন্তুষ্ট হবে!
[]সূরা দুহা:৫[]

❗❗❗❗❗একটি অসতর্কতা ❗❗❗❗❗রিংটোন হিসেবে আযান, কুরআন তিলাওয়াত ইত্যাদির ব্যবহার।মোবাইলের রিংটোন হিসেবে অনেকে আজান, কোরআনের ত...
20/10/2022

❗❗❗❗❗একটি অসতর্কতা ❗❗❗❗❗

রিংটোন হিসেবে আযান, কুরআন তিলাওয়াত ইত্যাদির ব্যবহার।

মোবাইলের রিংটোন হিসেবে অনেকে আজান, কোরআনের তেলাওয়াত, জিকির ও দোয়া ইত্যাদি ব্যবহার করে থাকেন। এভাবে রিংটোনে এগুলো ব্যবহার জায়েজ নয়। আজান, তেলাওয়াত, জিকির ও দোয়া—এগুলো ইবাদতের অন্তর্ভুক্ত। আর ইবাদত করতে হয় একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে।
ইবাদতের যথেচ্ছা ব্যবহার ও প্রয়োগ অন্যায়। মোবাইলে রিংটোন হিসেবে এগুলোর ব্যবহার যে অপাত্রে ব্যবহার—তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
ক্রেতাকে আকৃষ্ট করার জন্য বিক্রেতার জোরে জোরে ‘সুবহানাল্লাহ’ বলা, তদ্রূপ প্রহরী জাগ্রত আছে একথা বোঝানোর জন্য জোরে জোরে জিকির করাকেই ফিকহবিদরা অপব্যবহার হিসাবে আখ্যা দিয়েছেন। তাহলে রিংটোন হিসাবে এগুলোর ব্যবহার যে কেমন হবে, তা সহজেই অনুমেয়।
উপরন্তু রিংটোন হিসেবে এগুলোর ব্যবহারে আরো অন্যান্য শরিয়তের দিক থেকে আরো অন্যান্য অসুবিধা রয়েছে। যেমন-
এক. রিং আসলে কোরআনের তেলাওয়াত বেজে উঠছে, কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে ব্যস্ততার দরুণ তেলাওয়াতের প্রতি ভ্রূক্ষেপ করারই সুযোগ হয় না।
তদ্রূপ কে রিং করেছে, তা দেখা ও কল রিসিভ করার ব্যস্ততা তো লেগেই থাকে। এ কারণেও তিলাওয়াতের আদব রক্ষা করে শ্রবণ করা হয় না।
দুই. রিং আসলে রিসিভের জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়ে এবং এটিই মূল উদ্দেশ্য থাকে। তাই আয়াতের যেকোনো স্থানেই তেলাওয়াত চলতে থাকে, সে দিকে ভ্রূক্ষেপ না করে রিসিভ করে ফেলে। ফলে অনেক ক্ষেত্রে উচ্চারিত অংশের বিবেচনায় আয়াতের অর্থ বিকৃত হয়ে যায়।
তিন. মোবাইল নিয়ে টয়লেট কিংবা বাথরুমে প্রবেশের পর রিং আসলে অপবিত্র স্থানে আল্লাহ তাআলার পবিত্র কালাম, জিকির ও আজান বেজে উঠবে। এতে এগুলোর পবিত্রতা ক্ষুণ্ন হয়। মোটকথা অনেক কারণেই তেলাওয়াত, আজান ও জিকিরকে রিংটোন হিসেবে ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকা জরুরি।
সূত্র: আততিবয়ান ফি আদাবি হামালাতিল কোরআন, ইমাম নববি, পৃষ্ঠা: ৪৬; হক্কুততিলাওয়া- হুসাইনি, শাইখ উসমান, পৃষ্ঠা: ৪০১; ফাতাওয়া আলমগিরি: ৫/৩১৫; আলমুগনি ৪/৪৮২; রদ্দুল মুহতার: ১/৫১৮, ১/৫৪৬; আলাতে জাদিদা, মুফতি মুহাম্মাদ শফি (রহ.), আলকাফি: ১/৩৭৬; আলআশবাহ: ৩৫)

গীবত থেকে বাঁচার কিছু উপায়ঃ১. হুটহাট করে কিছু বলে ফেলবেন না। কথা বলার আগে ভেবে চিন্তে কথা বলুন। এমনকি যতটুকু সম্ভব কম কথ...
20/10/2022

গীবত থেকে বাঁচার কিছু উপায়ঃ

১. হুটহাট করে কিছু বলে ফেলবেন না। কথা বলার আগে ভেবে চিন্তে কথা বলুন। এমনকি যতটুকু সম্ভব কম কথা বলাই ভালো, চুপ থাকাও একটা ইবাদত।

২. আপনার বন্ধু অথবা কাছের আত্নীয়র অনুপস্থিতিতে তাদের নামে ভালো কথাও বলবেন না। কারণ ভালো কথা বলতে গিয়ে শয়তান আপনাকে দিয়ে কখন যে গীবত করিয়ে নিবে আপনি টেরই পাবেন না।

৩. অতি প্রয়োজন ছাড়া লোকসমাগম জায়গা এড়িয়ে চলুন। কেননা যেখানে মানুষ বেশি থাকে সেখানে গীবত ও বেশি হয়।

৪.আপনার কাছে কেউ গীবত করলে তাকে থামিয়ে দিবেন। সম্ভব হলে বুঝিয়ে বলবেন।কারণ গীবত করা ও গীবত শোনা দুই টাই হারাম।
নিজেও যখন কথা বলতে বলতে গীবত করে ফেলবেন এবং হঠাৎ খেয়াল হবে আরে আমি তো গীবত করে ফেলতেছি সাথে সাথে থেমে যাবেন এবং তওবা করবেন।

৫.অমুক কেমন জানি পোশাক পরে, অমুকের রান্না ভালো না,অমুক মোটা,অমুক কালো, দেখতে একদম ভালো না ইত্যাদি এই ধরনের কথা বলাও এক ধরনের গীবত। তাই এই ধরনের কথা বলা থেকে বিরত থাকতে হবে।

৬. অমুক এই এই কাজ গুলো ভালো করেনি।অমুকের এই এই স্বভাব ভালো না। অমুকের নামে এই এই বদনাম আছে।ওমুক আমার এই এই ক্ষতি করছে। এগুলো বলা মানে মানুষের দোষ নিয়ে কথা বলা যে টা গীবতের অন্তর্ভুক্ত।

৭.এর পরেও যদি গীবত হয়ে যায়, তাহলে সাথে সাথে আস্তাগফিরুল্লহ্ অথবা দুই রাকাত নফল নামাজ পরে ফেলতে পারেন।

কাউকে নিয়ে কোন অভিযোগ থাকলে সেটা আমরা আল্লাহর কাছে বলব। পারলে তাকে ক্ষমা করে দিব ।মানুষের কাছে এগুলো নিয়ে আলোচনা করে উল্টা আরো গোনাহ কামানো কোনো বুদ্ধিমানের কাজ হতে পারেনা। অন্যের দোষ ঢেকে রাখলে আল্লাহ তার দোষ ঢেকে রাখবেন ইনশাআল্লাহ

মনে রাখবেন গীবত আমাদের নেক আমল গুলো ধ্বংস করে দিবে।
মহান আল্লাহ তায়ালা আমাকে এবং আপনাদেরকে আমল গুলো করার তাওফিক দান করুক....আমিন
Follow Md Jowel

Address

House No. 104, Road No. 01, Shahipara, Kamal Kachhna
Rangpur
5400

Telephone

+8801719111548

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Fatema Tu Zzuhra Camy posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Fatema Tu Zzuhra Camy:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram