KAZI homoeopath Center

KAZI homoeopath Center health

09/03/2025

স্বাভাবিক মলত্যাগের জন্য হোমিওপ্যাথিক ওষুধঃ

মলত্যাগে সমস্যা হলে হোমিওপ্যাথিক ঔষধ অনেক ক্ষেত্রে ভালো কাজ করতে পারে। লক্ষণ ও কারণ অনুযায়ী কিছু সাধারণ ওষুধ ও পরামর্শ নিয়ে আলোচনা করছিঃ
১. Nux Vomica – বসে বসে কাজ করলে বা অতিরিক্ত খাওয়ার কারণে কোষ্ঠকাঠিন্য....
★ মলত্যাগের ইচ্ছা হলেও ঠিকমতো বের হয় না
★ অসম্পূর্ণ মলত্যাগের অনুভূতি থাকে
★ অতিরিক্ত খাবার, মদ্যপান বা মানসিক চাপের কারণে হয়ে থাকে
২. Bryonia Alba –
শক্ত, শুকনো মলের জন্য....
★ মল বড় ও খুব শক্ত হয়ে যায়, বের হতে কষ্ট হয়
★ বেশি পানি খাওয়ার প্রবণতা থাকে
কম পানি খেলে এই সমস্যা বেশি হয়
৩. Alumina – মলত্যাগের ইচ্ছা না থাকলে
★ পেটের ভেতরে মল জমে থাকে কিন্তু চাপ অনুভব হয় না
★ মলত্যাগ করতে অনেক কষ্ট হয়
★ বেশি বয়সীদের জন্য কার্যকর
৪. Silicea – ব্যথাযুক্ত মলত্যাগের জন্য
★ মল বের হতে চায়, কিন্তু মাঝপথে আটকে যায়
★ মলত্যাগের পর দুর্বলতা ও ঘাম হতে পারে
৫. Lycopodium – গ্যাস ও পেটফাঁপার সঙ্গে কোষ্ঠকাঠিন্য
★ পেট ফাঁপা ও ভারী লাগে
★ মিষ্টি ও গরম পানীয় খেতে ইচ্ছে করে
★ দুর্বল হজমক্ষমতার কারণে হয়
এজন্য পরামর্শ:
✔ পর্যাপ্ত পানি পান করুন
✔ খাদ্যতালিকায় আঁশযুক্ত খাবার (ফল, শাক-সবজি, ওটস) বাড়ান
✔ নিয়মিত হাঁটাহাঁটি বা হালকা ব্যায়াম করুন
✔ প্রসেসড রেডিমেড খাবার বা ভাজা তৈলাক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন।
বিঃদ্রঃ সর্বক্ষেত্রে একজন বিশেষজ্ঞ/অভিজ্ঞতা সম্পন্ন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন।

15/01/2025

যে সকল কারণে নারীদের মাসিক দেরীতে হয়_____

সাধারণত প্রতি ২৮ থেকে ৩৫ দিন পর পর একজন নারীর পিরিয়ড বা মাসিক হয়ে থাকে। ১২ বছর থেকে ৫৫ বছর বয়সী নারীদের ক্ষেত্রে এমনটিই হয়ে থাকে।

প্রাপ্তবয়স্ক একজন নারীর নিয়মিত ও সময়মতো মাসিক হওয়াটা সুস্বাস্থ্যের লক্ষণ। তা যদি অনিয়মিত হয়ে পড়ে, তার মানে হয়তো শারীরিক কোনো সমস্যা আছে।

এ ক্ষেত্রে কোনো অসুস্থতা শরীরে ভর করেছে কিনা বা জীবনচর্চায় কোনো ক্ষতিকর অভ্যাস যুক্ত হয়েছে কিনা, তার দিকে নজর দেয়া উচিত। পিরিয়ড দেরি হওয়ার পেছনে সাধারণত যে বিষয়গুলো দায়ী তা জেনে রাখুন-

মাসিক কতটা দেরি হলে তাকে ‘লেট’ বলা যায়?

বেশিরভাগ নারীর মাসিকের চক্র একই থাকে। তবে এক সপ্তাহ দেরি হওয়াটা স্বাভাবিক বলেই ধরা যায়। যেমন একজন নারীর মাসিক হয় ২৫ দিন পর পর। কোনো এক মাসে ৩০ দিন বা ৩১ দিন পর তার মাসিক হতেই পারে। আট দিন বা তার বেশিদিন দেরি হলে তাকে ‘লেট’ বলে গণ্য করতে পারেন।

দেরি হওয়ার কারণ_

বেশ কিছু কারণে পিরিয়ড সাময়িকভাবে বন্ধ থাকতে পারে বা দেরি হতে পারে। যেমন-

গর্ভাবস্থা:
পিরিয়ড দেরি হলে প্রথমেই নিশ্চিত হোন আপনি অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েছেন কিনা।

বয়স:
টিনেজ বয়সী ও মধ্যবয়সী নারীদের মধ্যে অনিয়মিত পিরিয়ডের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এর পেছনের কারণটি হল হরমোন।

স্ট্রেস:
লম্বা সময় স্ট্রেসে থাকলে অনেকেরই মাসিক দেরিতে হতে পারে।

আর্লি প্রেগন্যান্সি লস:
একজন নারী গর্ভবতী হয়ে পড়েছিলেন, কিন্তু তা জানতেন না। এর পর নিজে থেকেই তার মিসক্যারিজ বা গর্ভপাত হয়ে যেতে পারে। এ ঘটনায় সাধারণ পিরিয়ডের তুলনায় কিছু দিন পর ভারী রক্তপাত হতে পারে, যাকে অনেকেই দেরিতে মাসিক হওয়া বলে ধরে নেন।

কম ওজন:
ওজন কম হলে সময়মতো পিরিয়ড নাও হতে পারে। এমনকি কিছু দিন বন্ধও থাকতে পারে।

ফাইব্রয়েডস:
জরায়ুতে টিউমার ধরনের এক ধরনের বৃদ্ধি হল ফাইব্রয়েডস। এগুলো পিরিয়ডের স্বাভাবিক চক্রকে বাধা দিতে পারে।

হরমনাল বার্থ কন্ট্রোল:
জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহার করা। যেমন- পিল, প্যাচ, ইনজেকশন, আইইউডি। এগুলো ব্যবহার করলে পিরিয়ড লেট হওয়া বা পরিবর্তন হওয়াটা স্বাভাবিক।

স্বাস্থ্য সমস্যা:
মনোনিউক্লিওসিস, ঠাণ্ডা, সর্দি, গলার ইনফেকশন- এ ধরনের সমস্যায় পিরিয়ড লেট হতে পারে। তবে বড় কোনো স্বাস্থ্য সমস্যা যেমন থাইরয়েডের সমস্যা বা পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোমের কারণেও পিরিয়ড লেট হতে দেখা যায়।

14/01/2025

মাসিকের ব্যথা কমাতে ব্যায়াম

মাসিকের সময় কারও কারও তলপেটে প্রচণ্ড ব্যথা ও অস্বস্তি হয়, যা কোমর, ঊরু ও পা পর্যন্ত ছড়াতে পারে। একে বলা হয় ডিসমেনোরিয়া। এই ব্যথা সাধারণত মৃদু থেকে তীব্র পর্যন্ত হতে পারে এবং মাসিক শুরুর এক দিন আগে থেকে অথবা মাসিক শুরুর দিন থেকে শুরু হতে পারে এ ব্যথা। ১২-৭২ ঘণ্টা পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। সাধারণত ৩০ বছর বয়সের পর থেকে এ সমস্যা ধীরে ধীরে কমে যায়। ফিজিওথেরাপির মাধ্যমে প্রাইমারি ডিসমেনোরিয়ার কষ্টগুলো অনেকাংশে কমানো সম্ভব।

বাসায় করণীয়
* দৈনিক কমপক্ষে সাত-আট ঘণ্টা ঘুম চাই।
* পর্যাপ্ত পানি পান করুন। বিভিন্ন ধরনের শরবত, ফলের রস, আদা-লেবু-পুদিনা পাতাযুক্ত চা পান করুন।
* মানসিক চাপমুক্ত থাকুন।
* পুষ্টিকর খাবার খান।
* অতিরিক্ত চিনি-লবণযুক্ত খাবার, ক্যাফেইন, অ্যালকোহল, তামাক ইত্যাদি পরিহার করুন।
* প্রতিদিন রোদের আলোর সরাসরি সংস্পর্শে ১৫-২০ মিনিট কাটান।
* তলপেটে গরম পানির সেঁক নিলে কিংবা কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসল করলে আরাম পাওয়া যায়।
* গবেষণা বলছে, ফ্রি হ্যান্ড এক্সারসাইজ, অ্যারোবিক ব্যায়াম, স্ট্রেচিং, খেলাধুলায় ডিসমেনোরিয়ার উপসর্গ কমে।

কিছু স্ট্রেচিং ব্যায়াম
* মেঝেতে সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে কোমর থেকে শরীরের ওপরের অংশ এমনভাবে ভাঁজ করুন, যাতে হাতসহ শরীরের ওপরের অংশ মেঝের সমান্তরালে থাকে। হাঁটু যাতে ভাঁজ না হয়। এ অবস্থায় পাঁচ সেকেন্ড থাকুন।
* পায়ের আঙুলের ওপর ভর করে সোজা হয়ে দাঁড়ান। এবার হাত দুটো সামনে টান টান করে প্রসারিত করুন। এ অবস্থায় পাঁচ সেকেন্ড থাকুন।
* হাফ স্কোয়াটিং পজিশনে বসে হাত দুটো সামনে টান টান করে প্রসারিত করুন। এ অবস্থায় পাঁচ সেকেন্ড থাকুন।
* মেঝেতে দুই পা ফাঁক করে দাঁড়ান। এবার ডান হাত দিয়ে বাঁ পায়ের গোড়ালি ধরার চেষ্টা করুন। এই সময় বাঁ হাত উঁচু করে বাঁ দিকে তাকানোর চেষ্টা করুন। এ অবস্থায় পাঁচ সেকেন্ড থাকুন। একইভাবে অপর হাত দিয়েও ব্যায়াম করুন।

কোর শক্তিশালীকরণ ব্যায়াম
* ম্যাটের ওপর দুই পা ভাঁজ করে চিত হয়ে শুয়ে পড়ুন। হাত দুটো শরীরের সমান্তরালে রাখুন। এবার পায়ের ওপর ভর করে কোমর ওপরে ওঠান। এ অবস্থায় পাঁচ সেকেন্ড থাকুন।
* ম্যাটের ওপর উপুড় হয়ে কনুই ও পায়ের আঙুলের ওপর ভর দিয়ে শরীর মেঝের সমান্তরালে ওপরে ওঠান। এ অবস্থায় পাঁচ সেকেন্ড থাকুন।

29/09/2020

ক্যানসার (CANCER) হয়েছে বুঝবেন কিভাবে???
*******************************************
ডা. সাজিদ (01723073993)

ক্যানসার নিরাময় হয়না, এটা পুরোপুরি সত্য নয়। যত তাড়াতাড়ি ক্যানসার ধরা পরবে, ততই আরোগ্য হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। তাই ক্যানসারের প্রথম অবস্থাতেই অভিজ্ঞ Real Homoeo চিকিৎসকের নিকট যাওয়া দরকার। এখন প্রশ্ন হলো কিভাবে বুঝবেন যে আপনার Cancer হবার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই ক্যানসারের উপসর্গ সম্পর্কে কিছু প্রাথমিক জ্ঞান থাকা দরকার। তার আগে জেনে নেই ক্যানসার বলতে কি বুঝায়।

ক্যানসার হলো মানুষের যমজ ভাই। এই মরণ ব্যাধিকে হিপোক্রেটিস আড়াই হাজার বছর আগে 'Karkinois' (কারকিনয়েজ) বলে উল্লেখ করেছেন। টিউমার থেকে বেরিয়ে আসা বা যাওয়া রক্তবাহী নালিকাগুলিকে কাঁকড়ার দাঁড়ার মতো দেখাতো বলেই তিনি ওই রোগের এই নামকরণ করেন।

WHO এর মতে বিশ্বে প্রতিবছর যে ৫ কোটি মানুষের মৃত্যু হয় তার মধ্যে ৫০ লক্ষ মানুষের মৃত্যু হয় ক্যানসারে।

Cancer কে Carcinoma বলা হয়।

Cancer refers to any one of a large number of diseases characterized by the development of abnormal cells that divide uncontrollably and have the ability to infiltrate and destroy normal body tissue. Cancer often has the ability to spread throughout your body. Cancer is the second-leading cause of death in the world. সোজা কথা অস্বাভাবিক কোষই ক্যানসার যা স্বাভাবিক কোষগুলিকে ধ্বংশ করে ( Degenerative Cell).

যাইহোক, ক্যানসার হবার প্রাথমিক উপসর্গঃ

১. রক্তপাতঃ
সামান্য আঘাতেই রক্তপাত। অস্বাভাবিক রক্তপাত।

২. স্ফীত বা শক্ত হওয়াঃ
পেট, থাইরয়েড, ঠোঁটের ভিতর, ঘাড়ে, স্তনে, বাহুতে স্ফীতি দেখা গেলেই Real Homoeopath কে দেখানো দরকার।

৩. জন্ম চিহ্নের বৃদ্ধি বা পরিবর্তনঃ
যেমনঃ আঁচিল বা জন্ম চিহ্নের পরিবর্তন বা বৃদ্ধি ঘটা।

৪. শক্ত বা দীর্ঘস্থায়ী না সাড়া ক্ষত।

৫. কোষ্ঠকাঠিন্যঃ
ঘনঘন কাঠিন্য এবং তারপরই পাতলা পায়খানা হওয়া।

৬. হাড়ের সামান্য ফোলা এবং তার চারপাশের কলার বেদনা।

৭. ওজন হ্রাস।

৮. ক্ষুধামান্দ্যঃ
যদি ক্রমাগত ক্ষুধা কমতেই থাকে।

৯. ক্লান্তিঃ
কোন কারণ ছাড়াই ক্লান্তি লাগা।

১০. বেদনাহীন বা বেদনাযুক্ত স্ফীতিঃ
টিউমার নয়, কিন্তু তারই মত স্ফীতি যদি উদরের বা ঘারে দেয়।

১১. খাবার গিলতে অসুবিধা হওয়া।

প্রিয় বন্ধুরা,
উপরের উপসর্গ ছাড়াও যদি Past History তথা Early Life এ কোন অস্বাভাবিকতা দেখা দেয় বা ইতিহাস থাকে। যেমনঃ
*জন্মের পর শিশুর জননাঙ্গ দিয়ে রক্তপ্রবাহ, সাদাস্রাবের ইতিহাস।

*মাসিক (Menstruation) শুরু হবার আগ থেকেই সাদাস্রাব হওয়া।

* ভয়ংকর রাগ।

* অল্প বয়সেই যৌনতার বাসনা।

* অস্বাভাবিক শান্ত বা বদমেজাজি।

* জন্মের পর না কাঁদা।

* বংশে ভয়ংকর রোগের ইতিহাস ইত্যাদি...............

ক্যানসার রোগসহ যে কোন ভয়ংকর রোগের পূর্বাভাস।

সুতরাং দেরি না করে ভবিষ্যৎ ভয়ংকর রোগ থেকে মুক্তির জন্য ভালমানের Real Homoeopath এর নিকট যাবেন। ইনশাআল্লাহ, আপনি ভাল ফলাফল পাবেন।

17/06/2020

হোমিওয় জব্দ করোনা? করোনা আক্রান্ত রোগীদের উপরে হোমিওপ্যাথির ৫টি ওষুধ প্রয়োগে সফল পরীক্ষা।
★ব্রায়োনিয়া এলবা।
★আর্সেনিক এলবাম।
★জেলসেমিয়াম।
★এন্টিম টার্ট।
★ক্রোটালুস এইস।
--------------------------//////-----------------------
#করোনা_রোগ_প্রতিরোধ_ক্ষমতা_বাড়ায়।।................................................................
করোনা ভাইরাসে অাক্রান্ত হবার পূর্বেই যদি কোন ব্যাক্তি নির্দেশিত মাত্রায় Arsenic Alb 30 ঔষধটি খায়। তবে তাহা উক্ত ব্যাক্তির শরীরে করোনা ভাইরাসের লক্ষণ গুলোর বিরুদ্ধে এন্টি বডির মতোই কাজ করবে। পাশাপাশি করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে অাপনার শরীরের ইমিউন সিস্টেমকে বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কে বৃদ্ধি করে করোনা ভাইরাসকে প্রতিহত করবে। করোনা ভাইরাস প্রতিরোধ করতে ঔষধটি অাপনা রা সবাই গ্রহণ করে অাপনাদের শরীরের ইমিউন সিস্টেম বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ান। & ...
আক্রান্তের পূর্বে সেব্য।
#আক্রান্ত_অবস্থায়_ব্যবহিত_ঔষধ_সমূহঃ-
★ব্রায়োনিয়া এলবা।
★আর্সেনিক এলবাম।
★জেলসেমিয়াম।
★এন্টিম টার্ট।
★ক্রোটালুস এইস।
োজেজ_ফরম_বা_সেবন_বিধিঃ-
িলেঃ-............................................................................
৪-৫ ফোঁটা ঔষধ কোয়াটার অাউন্স পরিমান ২০ নং গ্লোবিউলসে মিশিয়ে উক্ত গ্লোবিউলসে মেশানো ঔষধ থেকে ৫টি দানা এককাপ জলে দিয়ে চামুচ দিয়ে ভালোভাবে নেড়ে মিশিয়ে নিন। তারপর ওখান থেকে...
#অথবা
িকুইডেঃ-............................................................................
১ ফোটা ঔষধ ১ কাপ জলে দিয়ে ভালো ভাবে চামুচ দিয়ে নেড়ে তারপর ওখান থেকে....
#প্রাপ্ত-বয়স্করা দুই চামুচ।
#কিশোর বা শিশুদের ১ চামুচ।
#নবজাতক শিশুদের ওখান থেকে ৫ ফোঁটা
সকালে খালিপেটে পরপর তিনদিন সেব্য।
#এটি প্রতিমাসে একবার করে উক্ত নিয়মে খাবেন। যতদিন পর্যন্ত এই ভাইরাসটি ঐ অঞ্চল বা ঐ দেশে থাকবে ততদিন পর্যন্ত নিয়মিত ঔষধটি নিবেন।
িশেষ_দ্রষ্টব্যঃ-............................................................................
সকল গর্ভবতী মা, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস ও হৃদরোগের রোগীরাও নির্দেশিত মাত্রায় সেবন করতে পারবে কোন সমস্যা নেই।

02/06/2020

পিপিই পাইকারী ও খুচরা বিক্রি করা হয়
০১৭১৭৭৭২৮৪৫

22/03/2020

অধ্যয়ন বিভিন্ন মতামত ডাঃ রাজন সংকরনের সফল কেস ও যৌক্তিক বিশ্লেষণের মাধ্যমে হোমিও নিয়মে করোনার প্রতিষেধক বেছে নিলাম CAMPHOR 30 প্রতি সপ্তাহে ১ ডোজঃ কারন হোমিওপ্যাথিক নিয়মে যে ওষুধ অনুরূপ রোগ সদৃশ লক্ষন তৈরি করতে পারে সে ওষুধ সে রোগের প্রতিরোধও করতে পারে। এটা হোমিওপ্যাথিক কনসেপ্ট আর এই কনসেপ্টে পূর্বে বহু ইপিডেমিক আর এন্ডেমিক ডিজিজে হোমিও প্রতিষেধক ব্যাবহারে সুফল পাওয়া গেছে। বিস্তারিত জানতে ইতিহাস ঘাটুন।
কেন ক্যাম্ফর বেছে নিলাম সেই বিশ্লেষণের ডাঃ আলতাব ভাইয়ের বিশ্লেষণ পছন্দ হওয়ায় তা জুড়ে দিলাম-

Camphor ইহার শীত এবং অবসাদ মুখ্য ক্রিয়া এবং জীবনী শক্তির ক্ষণিক সঞ্চার গৌণ প্রতিক্রিয়া। অর্থাৎ শৈত্যসহ হিমাঙ্গই হচ্ছে CAMPHOR বিষাক্ততার চরম পরিণাম। এই রোগী হঠাৎ অত্যন্ত অবসন্ন হয়ে পড়ে, শরীর নিস্তেজ হয়ে যায়, সোজা হয়ে দাঁড়াইয়া থাকেতে পারে না, বসিতে পারে না, অত্যন্ত দুর্বল হয়ে পড়ে, শরীর শীতল, সমগ্র শরীর ঠাণ্ডা হয়ে যায় তথাপি গায়ে কাপড় রাখিতে পারে না, পিপাসাহীন বা পিপাসা থাকে, রোগী অজ্ঞান হইয়া পড়ে থাকে, দৃষ্টিহীন ফ্যালফ্যালে চাহনি, দম বন্ধের ভাব, শ্বাসপ্রশ্বাসে কষ্ট, গ্যাঙরাইতে থাকে, দাঁড়াইতে পারে না, মাতালের ন্যায় টলমল করে, মুখমণ্ডলে সামান্য মাত্রায় শীতল ঘাম হয়, শরীরে অধিক পরিমাণে ঘাম হয় না। এরকম লক্ষণে ইহা একমাত্র অধিক উপকারী ঔষধ। যেকোনো রোগের সঙ্গেই হউক না কেন যে স্থলে রোগীর সর্বাঙ্গ শীতল হয়ে যায় বা হিমাঙ্গ অবস্থা প্রাপ্ত হয় এবং রোগী দ্রুত একেবারে অবসন্ন হইয়া পড়ে সে স্থলে CAMPHOR মৃত সঞ্জীবনী। এছাড়াও VERATRUM-ALB. ARSENIC-ALB. CARBO-VEG ইত্যাদি ঔষধ গুলিও Camphor এর খুবই সদৃশ। লক্ষণ অনুসারে ব্যবহার করিতে হইবে।
দ্রুত অবসন্নতা এতো অধিক হয়ে যায় যে, ক্রমশঃ চোখ বুজিয়া আসে যেন তন্দ্রায় অভিভূত হইতেছে। হঠাৎ হিমাঙ্গ অবস্থা প্রাপ্ত হইয়া ভীষণ মৃতবৎ অবস্থা হইয়া যায়। হঠাৎ COLAPS অবস্থা আসিলেই এই ঔষধের কথা মনে আসে।
সর্দিঃ- সর্দি এবং ইনফ্লুয়েঞ্জায় CAMPHOR একটি উত্তম ঔষধ। হঠাৎ ঠাণ্ডা লাগিয়া নাসিকা হইতে প্রচুর কাঁচা জলবৎ সর্দিস্রাব,ক্রমাগত হাঁচি, কাশি, জ্বর জ্বর ভাব, শীত শীত ভাব, দেহে এখনো পর্যন্ত তাপের সৃষ্টি হয়নি, শরীর শীতল, গায়ে বেদনা, নাক সাঁটিয়া ধরা, মাথায় হাল্কা যন্ত্রণা ইত্যাদি লক্ষণ থাকিলে- প্রতি মাত্রায় SPIRIT CAMPHOR-1X বা 6, 30. আধ ঘণ্টা অন্তর ৫-৭ বার প্রয়োগ করিলেই যন্ত্রণার ও পীড়ার অনেক উপশম হইবে। তারপরে প্রয়োজন অনুসারে ঊচ্চ শক্তিতে ব্যবহার করিতে হইবে। নতুন সর্দিতে ব্রঙ্কাইটিস রোগেও ইহা ব্যবহার হয়। সর্দি বক্ষে বসিয়া ঘ্যাড় ঘ্যাড় করিতে থাকে, শ্বাসকষ্ট থাকে সেই সঙ্গে শরীরের শীতলতা বর্তমান থাকে। শীতলতায় ইহার প্রধান লক্ষণ। শরীরে ঊষ্ণভাব বর্তমান থাকিলে তখন ইহাকে নির্দেশ করে না। হঠাৎ অবসন্নতা ও হিমাঙ্গতা বা শরীর শীতল হয়ে যাওয়া অথচ গায়ে কাপড় রাখিতে চায় না অর্থাৎ ঠাণ্ডা বাতাসের অভিলাষ থাকে- এই লক্ষণ গুলো যে রোগের সঙ্গেই বর্তমান থাকুক না কেন সেখানেই ভালো ফল প্রদান করবে। এই অবস্থায় দ্রুত CAMPHOR কে ব্যবহার করিতে না পারিলে রোগী মারা যাবে।

Address

Kamdeb Shakpara
Rangpur
KAZI

Telephone

+8801717772845

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when KAZI homoeopath Center posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category