DR. BADOL /Azad Homoeo Hall, Rangpur

DR. BADOL /Azad Homoeo Hall, Rangpur Azad Homeo Hall
Rangpur
01819831736
01722678205


স্বাস্থ্য সেবায় আমরা রয়েছি আপনার পাশে We are providing the best healthcare services in the country.

We treat patients mentally, emotionally & physically.Our smart holistic remedies combine all-natural, safe, and effective homeopathic ingredients to provide fast-acting and long-lasting relief. All remedies are doctor formulated and target characteristic symptoms while at the same time improving and strengthening overall health and well-being. Discover our smart and easy-to-take natural medicines

relieving allergies, sinus infection, headaches, toxicity, stress and anxiety, high blood pressure, and more! we are passionate about promoting a healthy lifestyle on a green planet. Homeopathy is a natural, sustainable, non-polluting, and humane system of medicine offering health-conscious individuals and families the opportunity to take care of themselves and the environment. All our homeopathic remedies are prepared using only the highest quality natural substances. They have been extensively tested for safety and effectiveness and are manufactured in the United States in strict compliance with the Homeopathic Pharmacopoeia of the United States (HPUS) and the Food and Drug Administration (FDA).

🫀 হার্ট ব্লকেজ, কী? কারণ? সমাধানঃ-হার্ট এর ওজন প্রায় 300 গ্রাম। ✅ হার্টের কাজঃপুরো শরীরে ব্লাড পাম্প করা। হার্ট ১ মিনিটে...
26/05/2025

🫀 হার্ট ব্লকেজ, কী? কারণ? সমাধানঃ-
হার্ট এর ওজন প্রায় 300 গ্রাম।

✅ হার্টের কাজঃ
পুরো শরীরে ব্লাড পাম্প করা। হার্ট ১ মিনিটে প্রায় ৭২ বার পাম্প করে।
হার্ট, প্রতিদিন প্রায় ১ লক্ষ বার পাম্প করে থাকে।
হার্ট একবার পাম্প করলো মানে পুরো বডি তে ব্লাড পৌঁছে গেলো।

✅ হার্ট এর অসুখ কী :-
হার্ট এর অসুখ মানে আর্টারি তে চর্বি জমে যাওয়া, কোলেষ্টেরোল জমে যাওয়া, ফ্যাট জমে যাওয়া।
এমন পরিস্থিতি তৈরি হলে ধীরে ধীরে হার্ট এর ব্লাড সাপ্লাই ক্ষমতা কমে যায়।
এটাকেই বলা হয় হার্টের অসুখ।
বর্তমানে হার্টের অসুখ টি বিশ্বের সব চেয়ে বড় অসুখ।
যেদিন হার্টের ব্লাড সাপ্লাই বন্ধ হয়ে যাবে সেদিন হার্ট টাও বন্ধ হয়ে যাবে, মানে হার্ট এট্যাক হয়ে যাবে। হার্ট এর আর্টারি গুলো 3-4 mm মোটা হয়।

✅ হার্ট এ ব্লকেজ হতে কত সময় লাগে?
বছরের পর বছর ধরে ধীরে ধীরে হার্ট ব্লকেজ তৈরী হয়।
মানুষ জন্মের পর পর ই ব্লকেজ তৈরী শুরু হয় না।
18-20 বছর বয়স থেকে এই ব্লকেজ তৈরী হতে শুরু করে।
70%, 80%, 90% ব্লকেজ তৈরী হতে কম করে 30-40 বছর সময় লাগে।
50% ব্লকেজ হয়ে গেলেও মানুষ কোনো কষ্ট অনুভব করে না।
কারণ ব্লাড সাপ্লাই এর জন্য আরও 50% বাকি থাকে।

✅ ব্লাড সাপ্লাই এর জন্য হার্ট এর প্রয়োজন 10%, 20%, 30% জায়গা।
10% প্রয়োজন যখন মানুষ বসে থাকে।
20% প্রয়োজন যখন হাঁটা চলা করে।
30% প্রয়োজন যখন মানুষ দৌড়ায়।
যেদিন মানুষের ব্লকেজ 70% এর বেশি হয়ে যায় সেদিন থেকে মানুষ হার্ট এর সমস্যা অনুভব করতে থাকে। সেদিন থেকে কষ্ট শুরু হয়ে যায়।

✅ যদি দৌড়ালে বুকে ব্যাথা অনুভব হয় তবে বুঝতে হবে ব্লকেজ 70% ক্রস করেছে।
যদি হাঁটতে গিয়ে ব্যাথা হয় তাহলে বুঝতে হবে ব্লকেজ 80%।
যদি সামান্য 10 ধাপ হাঁটলেই ব্যাথা হয় তবে বুঝতে হবে ব্লকেজ 90%।

✅ এখানে বোঝা গেলো হার্ট এর পেশেন্ট 70% ব্লকেজ না হওয়া পর্যন্ত কোনো সমস্যা সাধারণত বুঝতে পারে না।

✅ হাঁটতে গিয়ে ব্যাথা হলে এই পর্যায়কে বলা হয় "এনজাইনা।"
2%/year ব্লকেজ তৈরী হতে শুরু করে 20 বছর বয়সের পর থেকে।
*** লেখাটা পড়ে হার্ট এর অসুখ সম্পর্কে বুঝতে সময় লাগলো মাত্র কয়েক মিনিট, কিন্তু আপনি যদি কোন হাসপাতাল কিংবা ক্লিনিক যান তাহলে উনারা আপনাকে এতো বিস্তারিত বোঝাবে না, শুধু বলবে আপনার "করোনারী আর্টারি ডিজিজ "এ আক্রান্ত।

✅ আধুনিক উপায়ে ব্লকেজ পরীক্ষা, যেটা ও সঠিক নয়ঃ
আধুনিক যুগের ক্যার্ডিওলোজিস্ট রা ব্লকেজ এর পার্সেন্টেজ বোঝার জন্য তার ঢুকিয়ে এনজিওগ্রাফি করেন, যেটাতে রেজাল্ট আসে রাউন্ড ফিগার যেমন 70%, 80%, 90%।
আমাদের মতে যেটা সঠিক নয়। কারণ সঠিক হলে রাউন্ড ফিগার না হয়ে হতো 70.25%, 80.03%, 90.৮১%।

✅ হার্ট এট্যাক মানে কি?
70% ব্লকেজ এর পর ধীরে ধীরে ব্লকেজ বাড়তে থাকে। এই ব্লকেজ এর উপর একটা পর্দা থাকে এবং ব্লকেজ বাড়ার সাথে সাথে পর্দাটির উপরেও চাপ তৈরী হতে থাকে।
এই চাপ বাড়তে বাড়তে একদিন হঠাৎ পর্দাটা ছিঁড়ে যায়।
পর্দা ছিঁড়ার সাথে সাথে পর্দার নিচে থাকা কেমিক্যাল রক্তে গিয়ে মিশে যার ফলে রক্তের ঘনত্ব বেড়ে যায়।
রক্ত জমাট বেঁধে গেলে এটাকে বলা হয় "ক্লট"।
এটি আর্টারির রাস্তা পুরো পুরি ব্লক করে দেয়। ব্লক 100% হয়ে যায়, হার্ট এ রক্ত পৌঁছতে পারে না তখন এটাকেই বলা হয় "হার্ট অ্যাটাক"।

✅ হার্ট অ্যাটাক থেকে বাঁচার উপায়ঃ
ব্লকেজ 70%, 80%, 90% হয়ে গেলেও চেষ্টা করতে হবে ব্লকেজকে রুখে দেয়া।
ব্লকেজ না বাড়লে পর্দাটা ছিঁড়বে না, হার্ট অ্যাটাকও হবে না।
আরও ভালো হয় পর্দার নিচে জমে থাকা কিছু চর্বি যদি ধীরে ধীরে বের করে দেয়া যায়। সেজন্য নিয়মিত কমকরে হলেও ৪০ মিনিট হাঁটতে হবে। চর্বি জাতীয় খাদ্য বর্জন করতে হবে, ভাত, রুটি, মিষ্টি জাতীয় খাবার কমিয়ে দিতে হবে।
শরীরে ডায়াবেটিস ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।

✅ বুকে ব্যাথা অনুভব করলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
সংকলিত....

13/05/2025
ভিটামিন ও খনিজ উপাদানে ভরপুর বলে বিটরুটকে বলা হয় ‘সুপারফুড’সুস্থতাপ্রতিদিন বিটরুট খেলে পাবেন ৬টি অবিশ্বাস্য উপকারবিটরুট ...
09/03/2025

ভিটামিন ও খনিজ উপাদানে ভরপুর বলে বিটরুটকে বলা হয় ‘সুপারফুড’
সুস্থতা
প্রতিদিন বিটরুট খেলে পাবেন ৬টি অবিশ্বাস্য উপকার
বিটরুট যেন ভিটামিন ও খনিজ উপাদানের ‘জিপ ফাইল’। এতে পাবেন ম্যাঙ্গানিজ, ফোলেট, রিবোফ্লাবিন (ভিটামিন বি২) ও পটাশিয়াম, যা হাড় ও পেশিকে রাখে সুস্থ–সবল। এ ছাড়া এতে আছে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, আয়রন, জিংক, আয়োডিন, ভিটামিন এ, ভিটামিন বি৬, ভিটামিন সি। ফাইবার বা আঁশ ও অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট তো আছেই। এত কিছুর কারণেই বিটরুটকে বলা হয় ‘সুপারফুড’। মোটকথা বিটরুট খেলে অনেক উপকার। এর মধ্যে ছয়টি বিশেষ উপকারিতার কথা জেনে রাখুন।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে
বিটরুটে পাবেন নাইট্রেট। এই নাইট্রেট আমাদের দেহে ঢুকে পরিণত হয় নাইট্রিক অক্সাইডে। জানেন নিশ্চয়ই, রক্তচাপ ঠিক রাখতে এর ভূমিকা দারুণ। নাইট্রিক অক্সাইডের প্রভাবে আমাদের রক্তনালি ঠিকঠাক থাকে। ফলে সিস্টোলিক ও ডায়াস্টোলিক দুই ধরনের রক্তচাপ থাকে নিয়ন্ত্রণে। বিটরুট শরীরের রক্তপ্রবাহ আরও ভালো করে। ফলে আমাদের হৃৎপিণ্ড হয় শক্তিশালী এবং হৃদ্‌রোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি যায় কমে।
সেদ্ধ বিটরুট খেলে পাবেন প্রচুর পুষ্টি, কিন্তু এতে ক্যালরি থাকবে কম
ওজন কমায়
১০০ গ্রাম সেদ্ধ বিটে পাবেন ৪৪ ক্যালরি, ১ দশমিক ৭ গ্রাম প্রোটিন, ০ দশমিক ২ গ্রাম ফ্যাট ও ২ গ্রাম ফাইবার। সেদ্ধ বিটরুট খেলে পাবেন প্রচুর পুষ্টি, কিন্তু এতে ক্যালরি থাকবে কম। অর্থাৎ পুষ্টি ঠিকঠাকমতো পাবেন আর ওজনও বাড়বে না।
শক্তি ও কর্মক্ষমতা বাড়ায়
যাঁরা অ্যাথলেট বা নিয়মিত খেলাধুলা ও ব্যায়াম করেন, তাঁরা বিটরুটের জুস খেতে পারেন নিয়মিত। অ্যাথলেটদের প্রচুর শক্তির দরকার। বিটে থাকা নাইট্রেট শরীরের কোষে শক্তি উৎপাদক মাইটোকন্ড্রিয়ার কার্যক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। আর এতে শারীরিক কর্মক্ষমতাও বাড়ে। গবেষণায় দেখা গেছে, বিটের জুস শরীরের সহনশীলতা ও কার্ডিওরেসপিরেটরি (শ্বাসপ্রশ্বাসে হৃৎপিণ্ড ও ফুসফুস উভয়ের সঙ্গে সম্পর্কিত) কর্মক্ষমতা বাড়ায়। এ ছাড়া ব্যায়ামের সময় শরীরে অক্সিজেন ব্যবহারের যে প্রক্রিয়া, তা আরও গতিশীল করে।
বিটরুট অ্যান্টি–ইনফ্ল্যামেটরি বা প্রদাহরোধী গুণে ভরপুর
প্রদাহ কমায়
বেশির ভাগ রোগবালাইয়ের মূল কারণ প্রদাহ। শরীরের রোজকার নানা ছোটখাটো সমস্যা সেরে না উঠলে মারাত্মক প্রদাহের রূপ ধারণ করে। আর বিটরুট অ্যান্টি–ইনফ্ল্যামেটরি বা প্রদাহরোধী গুণে ভরপুর। বিটের দারুণ গাঢ় রঙের নেপথ্যে আছে ‘বিটালেইন’ নামের রঞ্জক উপাদানটি। নাইট্রোজেনসমৃদ্ধ বিটালেইনে থাকে প্রদাহরোধী উপাদান। ফলে প্রদাহ থেকে দূর থাকতে চাইলে বিটরুট খান।
অন্ত্র সুস্থ ও সবল রাখে
ভালো হজম ও সুস্থ লিভারের জন্য দরকার ফাইবার বা আঁশ। যা বিটরুটে পাবেন প্রচুর পরিমাণে। বিটরুট শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ ধুয়েমুছে সাফ করে দেয়। যার ফলে আপনি থাকবেন নীরোগ। আমাদের শরীরে সুগার বা শর্করার মাত্রা কমবেশি হলে কী সমস্যা হতে পারে, তা তো সবার জানা আছে। বিটরুটের রস রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য যা জরুরি দরকার। রোজকার জীবনে প্রচুর পরিশ্রম করতে হয় আমাদের, তাই প্রচুর শক্তিও দরকার। বিটরুট খেলে শরীরে সারা দিন শক্তি স্থিতিশীল থাকে।
বিটরুট মস্তিষ্কে রক্তপ্রবাহ বাড়ায়
মস্তিষ্ক সুস্থ রাখে
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের মস্তিষ্ক দুর্বল হতে থাকে। বিটরুট মস্তিষ্কে রক্তপ্রবাহ বাড়ায়। ফলে বেড়ে যায় স্মৃতিশক্তি। অর্থাৎ বিটরুট মস্তিষ্ক সুস্থ রাখতেও দারুণ কার্যকর।
©

✅ ওষুধ ছাড়াই নিয়ন্ত্রণে রাখুন থাইরয়েডের সমস্যা!থাইরয়েড সমস্যায় অনেকেই ভোগেন। থাইরয়েড আমাদের শরীরে গলায় অবস্থান করে। এটি...
04/03/2025

✅ ওষুধ ছাড়াই নিয়ন্ত্রণে রাখুন থাইরয়েডের সমস্যা!

থাইরয়েড সমস্যায় অনেকেই ভোগেন। থাইরয়েড আমাদের শরীরে গলায় অবস্থান করে। এটি দেখতে অনেকটা প্রজাপতির মতো। এর মধ্যে বেশ কয়েকটি হরমোন তৈরি হয়ে। আর যখন থাইরয়েডে হরমোনগুলো অস্বাভাবিক উত্পাদন হয়ে তখনই সমস্যার সৃষ্টি হয়ে।

সাধারণত দু ধরনের থাইরয়েড সমস্যা দেখা যায়। হাইপারথাইরয়েডিজম ও হাইপোথাইরয়েডিজম। থাইরয়েড গ্রন্থিতে অতিরিক্ত হরমোন তৈরি হলে তাকে হাইপারথাইরয়েডিজম বলে। আর পর্যাপ্ত হরমোন তৈরি হলে তাকে হাইপোথাইরয়েডিজম বলে। থাইরয়েড সমস্যা প্রধানত দেখা যায় স্ট্রেস, ডায়েটের সমস্যা। ঘরোয়া উপায় অনুসরণ করলেই রেহাই পাবেন এই সমস্যা থেকে।

১) যদি ডায়েট করে থাকেন তাহলে অ্য়ান্টি অক্সিডেন্ট যুক্ত ফল ও শাক-সবজি খান। কারণ, এইগুলি থাইরয়েডের সমস্যা প্রতিরোধে সাহায্য করে। এছাড়াও ভিটামিন-বি ১২ যুক্ত খাবার থাইরয়েড গ্রন্থিকে সঠিক ভাবে কাজ করতে সহায়তা করে।

২) আপনার থাইরয়েডের সমস্যা থাকলে কোনও ভাবেই চিনি খাবেন না। অতিরিক্ত চিনি খাওয়ার ফলে T3 ও T4— এই দুটি হরমোন উত্পন্ন হয়ে। যা স্বাস্থ্য়ের পক্ষে খারাপ।

৩) যখন আমাদের দেহে পর্যাপ্ত পরিমাণে আয়োডিন থাকে না তখন থাইরয়েড হরমোন তৈরি করতে পারে না। যা হাইপোথাইরয়েডিজম-এর দিকে পরিচালিত হয়ে। তাই আয়োডিন যুক্ত খাবার খান।

৪) মানসিক চাপ কমাতে নিয়মিত শরীরচর্চা করুন। থাইরয়েডের সমস্যা কম থাকে।

৫) প্রতিদিনের খাবারে আয়রন কম পরিমাণে থাকলেও থাইরয়েডের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

৬) যোগ ব্যয়াম ও ধ্যান থাইরয়েড গ্রন্থিতে রক্ত প্রবাহকে সঠিক রাখে।

লেক্সাস বিস্কিট আমাদের ডায়েট কালচারে একরকম ডায়বেটিক বিস্কিট হিসেবে এস্ট্যাবলিশড হয়ে গেছে।বাস্তবে, লেক্সাসের অবস্থাটা হল ...
16/02/2025

লেক্সাস বিস্কিট আমাদের ডায়েট কালচারে একরকম ডায়বেটিক বিস্কিট হিসেবে এস্ট্যাবলিশড হয়ে গেছে।

বাস্তবে, লেক্সাসের অবস্থাটা হল এর টোটাল ক্যালরি ভ্যালুর ৬৮% কার্বোহাইড্রেট, যার মধ্যে ১১% আবার সরাসরি সুগার। এই ৬৮% কার্বোহাইড্রেট মূলত হাই জিআই(৮৫) হুইট ফ্লাওয়ার যার গ্লাইসেমিক লোড ৫৮.৬ এবং ইনসুলিন ইনডেক্স-১০০ , আইমিন দ্রুত ব্লাড গ্লুকোজ বাড়ে, আবার বেশি ইনসুলিনও নিসৃত হয়।

লেক্সাসের ক্যালরির ২৫% হচ্ছে ফ্যাট থেকে নেয়া। এই ফ্যাটগুলো হচ্ছে মেইনলি পাম অয়েল ও বাটার, আই মিন স্যাচুরেটেড ফ্যাট বেশি, পলি আনস্যাচুরেটেড কম। স্যাচুরেটেড ফ্যাটকে লেইটেস্ট সায়েন্টিফিক লিটারেচারে আনহেলদি বলার ট্রেন্ডটা এখন কমে এসেছে। কিন্তু হাই জিআই রিফাইন্ড কার্বের সাথে স্যাচুরেটেড ফ্যাটের কম্বিনেশানটা ভাল না, এইটা ব্লাডে ফ্রি ফ্যাটি এসিড লেভেল বাড়ানোর জন্য উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টিতে সক্ষম যদি বেশি পরিমানে খাওয়া হয়। ভাগ্যিস, লেক্সাস কেউ বেশি পরিমানে খায় না।

এখন, দেখা যায় লেক্সাস তারাই বেশি খান, যারা সারাদিনই একটু একটু করে কার্ব খেতে থাকেন। তাদের অনেকেই জেনারেলি ইনসুলিন নিয়ে থাকেন গ্লুকোজ কন্ট্রোলের জন্য।

এধরনের রোগীদের খাদ্যাভ্যাস সাধারনত ভাল থাকে না, ফলে আলাদাভাবে লেক্সাস তার উল্লেখযোগ্য ক্ষতি করবে এই উপসংহারে আসাটা কঠিন।

কিন্তু লেক্সাসের ম্যাক্রোনিউট্রিয়েন্ট প্রোফাইল এনালিসিস করে বলা যায়, এটা রুচি নিয়ন্ত্রনের জন্য আপনাকে উল্লেখযোগ্য কোন সহায়তা করতে পারবে না।

ঘন ঘন যাদের গ্লুকোজ লেভেল ফল করে, তাদের জন্য লেক্সাস উল্লেখযোগ্য কোন সমাধান নয়, কেননা এটার গ্লাইসেমিক ইন্ডেক্স বেশি এবং ইনসুলিন ইন্ডেক্সও বেশি। এর চাইতে পেয়ারাজাতীয় ফল বা চীনাবাদাম এমনকি খেজুরও বেশি সময় ক্ষুধা নিবারনে সহায়ক হতে পারে। যদিও খেজুরে চিনির পরিমান বেশি থাকায় সব ডায়বেটিক প্যাশেন্টকে এটা খেতে বলা উচিত নয়।

সব মিলিয়ে, লেক্সাস জাতীয় বিস্কিটকে ডায়বেটিক ফুড বলার বৈজ্ঞানিক কোন ভিত্তি আছে বলে আমি খুজে বের করতে পারি নি। হয়তো আমার জানার বাইরে অন্য কিছু আছে যেকারনে অনেক ডায়েটিশিয়ান এটা লিখে থাকেন। অথবা একজনের দেখাদেখি দশজনও লিখে থাকতে পারেন।

অধিকাংশ ডায়বেটিক ডায়েট চার্ট যেহেতু ক্যালরি নির্ভর হয় তাই সেখানে সার্ভিংয়ের হিসাব মেলানোটা গুরুত্বপূর্ণ। হিসাব মেলানোর জন্যও প্রায়ই এরকম রিফাইন্ড কার্ব লেখার টেন্ডেন্সি কোন কোন ক্ষেত্রে ইউনিভার্সিটি লেভেলে শেখানোর সময় টিচারদের মধ্যে লক্ষ্য করা যায়।

সারা পৃথিবীর সমস্ত ওয়েল ইনফর্মড হেলথ কমিউনিটি এখন থেকে ১০ বছর আগেই হোল ফুডসের দিকে ঝুকেছে, প্রসেসড ফুড এড়িয়ে চলছে। আমাদেরও সেদিকেই ধাবিত হওয়া উচিত বলে আমি মনে করি।

ডায়বেটিক প্যাশেন্টের ডায়েটে লো জিআই-মডারেট টু লো জিএল ফুড থাকা উচিত যার ইনসুলিন ইন্ডেক্স হবে লো। ফলে প্যাশেন্টের ক্ষুধা সহ্য করার ক্ষমতা যেমন বাড়বে তেমনি স্বাভাবিক থাকবে ব্লাড গ্লুকোজও।

☘️কিডনি ভালো রাখতে যেসব খাবার খাবেন☘️কিডনি আমাদের শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলোর একটি, যা রক্ত পরিশোধন করে এবং বর্জ্য দূর...
16/02/2025

☘️কিডনি ভালো রাখতে যেসব খাবার খাবেন☘️

কিডনি আমাদের শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলোর একটি, যা রক্ত পরিশোধন করে এবং বর্জ্য দূর করে। কিডনিকে সুস্থ রাখতে কিছু স্বাস্থ্যকর খাবার নিয়মিত খাওয়া প্রয়োজন।

✅ পানীয়: প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করুন (৮-১০ গ্লাস)।
✅ সবুজ শাকসবজি: পালং শাক, ঢেঁড়স, করলা ইত্যাদি কিডনির জন্য উপকারী।
✅ ফলমূল: আপেল, আঙুর, বেরি জাতীয় ফল ও লেবু কিডনি ভালো রাখতে সাহায্য করে।
✅ প্রোটিন: সামুদ্রিক মাছ, মুরগির মাংস ও ডাল পরিমিত পরিমাণে খান।
✅ কম লবণযুক্ত খাবার: কম লবণযুক্ত রান্না করা খাবার কিডনির জন্য ভালো।
✅ কম ফসফরাসযুক্ত খাবার: ফুলকপি, বাঁধাকপি ও রসুন খেতে পারেন।
✅ ভালো ফ্যাট: বাদাম, অলিভ অয়েল ও চিয়া সিড কিডনির জন্য উপকারী।

🚫 যা এড়িয়ে চলবেন:
❌ অতিরিক্ত লবণ ও চিনি
❌ প্রসেসড ও জাঙ্ক ফুড
❌ অতিরিক্ত প্রোটিন ও দুধজাত খাবার
❌ ধূমপান ও অ্যালকোহল

সুস্থ কিডনি মানেই সুস্থ জীবন! তাই স্বাস্থ্যকর খাবার খান এবং নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করুন।

❤️ শেয়ার করুন ও সচেতনতা বাড়ান!

কিভাবে বুঝবেন আপনার ইমিউনিটি সিস্টেম বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দূর্বল:➡️ঠান্ডা, সর্দি, কাশি, জ্বর ঘন ঘন হওয়া➡️খাবার একটু এদ...
11/02/2025

কিভাবে বুঝবেন আপনার ইমিউনিটি সিস্টেম বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দূর্বল:

➡️ঠান্ডা, সর্দি, কাশি, জ্বর ঘন ঘন হওয়া
➡️খাবার একটু এদিক সেদিক হলেই পেটের সমস্যা বা হজমের সমস্যা হওয়া
➡️সহজেই ক্লান্তি বোধ করা

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর উপায়:

✅ প্রতিদিন অন্তত ২০ মিনিট সকাল ১০ টা থেকে বেলা ৩ টার মধ্যে শরীরের মোটামুটি ১৮ শতাংশ খালি জায়গায় সূর্যের আলো সরাসরি লাগানোর চেষ্টা করুন।
✅ চিনিযুক্ত খাবার অবশ্যই বাদ দিন।
✅ প্রতিদিন প্লেটে পর্যাপ্ত শাক-সব্জি-সালাদ রাখুন।
✅ ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া এন্টিবায়োটিক খাবেন না।
✅ প্রো ও প্রি-বায়োটিক খাবার যেমন- টক দই, কিমচি, পান্তাভাত, ওটস, পেঁয়াজ, রসুন, আপেল, কলা, ফার্মেন্টেড ফুড প্রভৃতি খাবার তালিকায় রাখার চেষ্টা করুন। কারন এসবের অভাবে আপনার পেটের স্বাস্থ্য ঠিক থাকবে না, শরীরে পুষ্টি ঠিকভাবে শোষন হবে না।
✅ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সবথেকে বেশি কার্যকরী ভিটামিন সি। কিন্তু মাথায় রাখবেন, ভিটামিন সি শরীরে জমা থাকে না, প্রসাবের মাধ্যমে বের হয়ে যায়। তাই প্রতিদিন ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খান, প্রয়োজনে থেরাপিউটিক ডোজে সাপ্লিমেন্ট দরকার হতে পারে।
✅ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে জিংক সাপ্লিমেন্ট ভালো কাজ করে।
✅ রোগ বালাই মোকাবেলা করতে ও শরীরকে ভেতর থেকে শক্তিশালী করতে দৈনিক খাবারে পর্যাপ্ত প্রোটিন রাখুন।
✅ আলট্রা প্রসেসড খাবার, সফট ড্রিংক্স থেকে দূরে থাকুন।
✅ শারীরিক পরিশ্রম করুন, কারন এটার সাথে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার সরাসরি সম্পর্ক আছে।
✅ মানসিক সমস্যা বা মেন্টাল স্ট্রেসের কারনে রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা ধীরে ধীরে কমে যেতে থাকে। মানসিক চাপ যথাসম্ভব কম নিবেন।
✅ কম ও অপর্যাপ্ত ঘুমের অভ্যাস রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয়। রাত সাড়ে দশ টা থেকে রাত চারটা যেনো আপনি অবশ্যই ঘুমিয়ে কাটান, সেটা খেয়াল রাখুন।

সকালের খাবারে সাইট্রাস ফ্রুটস(কমলালেবু, লেবু, মাল্টা, আনারস, পেয়ারা,) খাওয়ার ৫টি উপকারিতা:১. ইমিউনিটি বৃদ্ধি করে:সাইট্র...
05/02/2025

সকালের খাবারে সাইট্রাস ফ্রুটস(কমলালেবু, লেবু, মাল্টা, আনারস, পেয়ারা,) খাওয়ার ৫টি উপকারিতা:

১. ইমিউনিটি বৃদ্ধি করে:
সাইট্রাস ফলে থাকা ভিটামিন C শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং ঠান্ডা-জ্বরের মতো সমস্যা থেকে রক্ষা করে।

২. শরীরকে হাইড্রেট রাখে:
এই ফলগুলিতে পানির পরিমাণ বেশি থাকে, যা সকালে শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে এবং ক্লান্তি দূর করে।

৩. ডাইজেস্টিভ সিস্টেমের উন্নতি করে:
সাইট্রাস ফলে থাকা ফাইবার হজমে সাহায্য করে এবং পেটের সমস্যা (যেমন কোষ্ঠকাঠিন্য) দূর করে।

৪. ওজন কমাতে সহায়ক:
এগুলোতে ক্যালোরি কম এবং ফাইবার বেশি, যা পেট ভরা রাখে এবং অপ্রয়োজনীয় খাওয়ার প্রবণতা কমায়।

৫. ত্বক সুন্দর রাখে:
সাইট্রাস ফলে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায় এবং বয়সের ছাপ প্রতিরোধ করে।

পেঁপে খাওয়ার কিছু নিয়ম...✔ পাকা পেঁপে খাওয়ার সবচেয়ে ভালো সময় হলো সকালবেলা। খালি পেটে পাকা পেঁপে খেলে এর উপকারিতা বে...
04/02/2025

পেঁপে খাওয়ার কিছু নিয়ম...

✔ পাকা পেঁপে খাওয়ার সবচেয়ে ভালো সময় হলো সকালবেলা। খালি পেটে পাকা পেঁপে খেলে এর উপকারিতা বেশি পাওয়া যায়।
✔ কাঁচা পেঁপে রান্না করে বা সালাদ হিসেবে খাওয়া যেতে পারে।
✔ পেঁপে খাওয়ার পরে কিছুক্ষণ পানি পান করা উচিত।
✔ ডায়াবেটিস রোগীরা পেঁপে খাওয়ার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

📍 পেঁপে একটি অত্যন্ত উপকারি ফল যা আমাদের শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত পেঁপে খেলে আমরা অনেক রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারি এবং সুস্থ জীবনযাপন করতে পারি।

লিভারের সব রোগ সারাবে ‘তেঁতুল’, রইল ব্যবহারের নিয়ম: আজকাল অনেকেই ফ্যাটি লিভারে ভুগছেন। লিভারে চর্বি জমে এই সমস্যার সৃষ্ট...
02/02/2025

লিভারের সব রোগ সারাবে ‘তেঁতুল’, রইল ব্যবহারের নিয়ম: আজকাল অনেকেই ফ্যাটি লিভারে ভুগছেন। লিভারে চর্বি জমে এই সমস্যার সৃষ্টি হয়। মুঠো ভরে ওষুধ খেয়ে এই সমস্যা দমিয়ে রাখেন সবাই।
তবে প্রাকৃতিকভাবেও যে লিভার পরিষ্কার করা সম্ভব তা অনেকেরই অজনা। এজন্য দরকার স্বাস্থ্যকর ডায়েট মেনে চলা। আপনি জানেন কি? এই সমস্যার সমাধান রয়েছে তেঁতুলে।

যেকোনো ধরনের লিভারের সমস্যা মোকাবিলায় প্রস্তুত রয়েছে তেঁতুল। এটি শরীর থেকে ক্ষতিকর সব পদার্থ বের করে দেয়। সেইসঙ্গে হজম প্রক্রিয়াও তরান্বিত করে। তেঁতুল লিভার সুরক্ষায় বেশ কার্যকর। এটি খারাপ কোলেস্টেরল ধ্বংস করে সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করে।

লিভার সুস্থ রাখতে তেঁতুল যেভাবে ব্যবহার করবেনঃ-
দুই মুঠো খোসা ছাড়ানো পাকা তেঁতুল নিন, সঙ্গে এক লিটার পানি ও মধু। একটি ব্লেন্ডারে তেঁতুল ও পানি মিশিয়ে ভালো করে ব্লেড করুন। এরপর মিশ্রণটি ছেঁকে নিন। সঙ্গে সামান্য মধু মিশিয়ে পান করুন। এই পানীয়টি সারাদিন সংরক্ষণ করতে পারবেন। প্রতিদিন সকাল ও সন্ধ্যায় এই পানীয়টি পান করতে হবে।

বার জেনে নিন কেন আপনি এই তেঁতুল পানীয়টি প্রতিদিন পান করবেন?

১. তেঁতুলে থাকা ল্যাক্সেটিভ উপাদান কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা সমাধানে বেশ কার্যকর।

২. এই পানীয় শরীরের ক্ষতিকর টক্সিন বের করতে সক্ষম। এজন্য লিভারে জমা ফ্যাট গলে যায়। এতে করে আপনার লিভারের বয়স ২০ বছরের মতোই তরুণ থাকবে।

৩. কোলন ক্যান্সারের সমস্যায় অনেকই ভুগে থাকেন। জানেন কি? তেঁতুলের এই পানীয় আপনার কোলনকে পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করবে।

৪. উচ্চ মাত্রায় অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে তেঁতুলে। এটি আপনার ত্বককে বুড়িয়ে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করবে।

৫. হৃদরোগের যাবতীয় সমস্যার সমাধান করবে তেঁতুলের এই পানীয়। কারণ এতে থাকা উপকারী উপাদানসমূহ খারাপ কোলেস্টেরলকে শরীর থেকে ধ্বংস করে।

সূত্র: ডেমিক

কিউই ভিটামিন সি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইবারসমৃদ্ধ একটি ফল, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, হজমে সহায়তা করে এবং ত্বক উজ্...
31/01/2025

কিউই ভিটামিন সি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইবারসমৃদ্ধ একটি ফল, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, হজমে সহায়তা করে এবং ত্বক উজ্জ্বল রাখে।

Address

C/O:Dr. Akhter Hossain Badol, Civil Station Road
Rangpur
5400

Opening Hours

Monday 09:00 - 21:00
Tuesday 09:00 - 21:00
Wednesday 09:00 - 21:00
Thursday 09:00 - 21:00
Friday 09:00 - 18:00
Saturday 09:00 - 21:00
Sunday 09:00 - 21:00

Telephone

8801671173560

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when DR. BADOL /Azad Homoeo Hall, Rangpur posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to DR. BADOL /Azad Homoeo Hall, Rangpur:

Share