Rohanpur Doctor's Forum

Rohanpur Doctor's Forum রহনপুর ভিত্তিক চিকিৎসা উন্নয়ন সংস্থা

19/11/2021
08/07/2021
 #সচেতনতামূলক_পোস্ট১৬ বছরের একটি ছেলে সম্প্রতি মারা গেছে। তিনি এবং তাঁর ভাই একই ঘরে ঘুমাচ্ছিলেন।গভীর রাতে তার বমি পেয়ে উ...
26/12/2020

#সচেতনতামূলক_পোস্ট

১৬ বছরের একটি ছেলে সম্প্রতি মারা গেছে। তিনি এবং তাঁর ভাই একই ঘরে ঘুমাচ্ছিলেন।

গভীর রাতে তার বমি পেয়ে উঠল। তার ভাই বলেছিলেন যে তিনি তার হাতটি তার মুখের কাছে ধরে বাথরুমে গিয়েছিলেন।
বমি করার পরে শ্বাস নিতে অসুবিধার অভিযোগ করেন তিনি। পরে মারা যান।.... এখন ডাক্তার ঘোষণা করেছেন যে তিনি বিছানা বা গালিচা নষ্ট না করার জন্য টয়লেটে পৌঁছা পর্যন্ত তিনি তার বমি ধরে রেখেছিলেন, এবং এটাই তাকে দম বন্ধ করেছিল। বমিটি সরাসরি তার বাতাসের পাইপ এবং শ্বাস প্রশ্বাসের ট্র্যাকের মধ্যে চলে যায়।.... সুতরাং, আমাদের উচিত বাচ্চাদের যেখানে বমি লাগে সেখানে করতে দেওয়া। বাথরুমে না পৌঁছানো পর্যন্ত আমাদের কখনই তাদের বমি ধরে রাখতে করা উচিত নয়। কার্পেটটি সর্বদা ধুয়ে নেওয়া যাবে তবে আমরা কোনও শিশুকে ফিরে পেতে পারি না একবার শ্বাস বন্ধ হয়ে গেলে।

শুধু শিশু নয় বড়দেরও এমন হতে পারে।

(সংগৃহিত)

20/09/2020

♦ #পরিচিতি: এটি একটি রক্ত পরিসঞ্চালন জনিত জটিল রোগ। এটি সাধারনত রক্ত দেওয়ার ৬ সপ্তাহের মধ্যে হয়ে থাকে।যখন
আমাদের শরীরে রক্তের প্র‍য়োজন হয় তখন নিকট আত্মীয়দের কাছ থেকে রক্ত নিয়ে থাকি( যেমন মা,বাবা,ভাই,বোন,ছেলে,মেয়ে)। এই রক্তকে রোগীর শরীরের রক্ত বাইরের রক্ত ভাবে এবং এর বিরুদ্ধে এ্যান্টিবডি নামক প্রতিরক্ষা বাহিনী গঠন করে। বিপরীত প্রক্রিয়াও হয় আর তখন ই বেশি সমস্যা হয়ে থাকে।রোগীর রক্তের বিরুদ্ধে এ্যান্টিবডি তৈরি হয় এবং রক্তের কনিকা গুলো ভেংগে ফেলে। এর ফলে আমাদের শরীরে রক্ত কমতে থাকে এবং অন্যান্য জটিল উপসর্গ দেখা দেয়।

👨‍👨‍👦স্বামীর রক্ত স্ত্রী কে দেওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে কারন বাচ্চার রক্ত সম্পর্কিত জটিল রোগ হয় এবং বাচ্চা মারা যায় জন্মের আগে অথবা জন্মের কয়েক ঘন্টার মধ্যে।

♦ #উপসর্গঃ রক্তশূন্যতা,জন্ডিস,লাল লাল র‍্যাশ,ডায়ারিয়া,শ্বাসকষ্ট,প্রেসার কমে যাবে,পালস বেড়ে যাবে।

♦ #প্রতিরোধঃ এই রোগের নির্ধারিত কোন প্রতিরোধ অথবা চিকিৎসা নেই।এই রোগটি একবার হয়ে গেলে এর মারা যাওয়ার সম্ভাবনা ৯০%।কারন অনেকেই বুঝতেই পারিনা।

♦ #প্রতিকার: আমদের নিকট আত্মীয়(মা,বাবা,ভাই,বোন,স্বামী,স্ত্রী,ছেলে,মেয়ে) থেকে রক্ত নেওয়া বন্ধ করতে হবে যদি বিকল্প ব্যবাস্থা থাকে।
সহজে আমরা শরীরে রক্ত পরিসঞ্চালন করবনা যদি ইমারজেন্সি না হয় (সুষম খাবারে মাধ্যমে তা পুরন করার চেষ্টা করতে হবে) ।রক্ত দেওয়ার আগে ভালোভাবে ক্রস ম্যাচিং এবং প্র‍য়োজন হলে রিভার্স ক্রস ম্যাচিং করে নিতে হবে।

আসুন আমরা নিজে সচেতন হই এবং অন্যকে সচেতন করি।
" রক্ত দিন জীবন বাঁচান "

শারিউল ইসলাম
৪র্থ বর্ষ
যশোর মেডিকেল কলেজ,যশোর

 #সচেতনতামূলক_পোস্ট #এন্টিবায়োটিক_ও_ভবিষ্যৎ_চিকিৎসার_হুমকীসাধারণত ব্যাকটেরিয়াল(একধরণের জীবাণু)  ইনফেকশনের প্রতিশেধক হিসে...
18/09/2020

#সচেতনতামূলক_পোস্ট

#এন্টিবায়োটিক_ও_ভবিষ্যৎ_চিকিৎসার_হুমকী

সাধারণত ব্যাকটেরিয়াল(একধরণের জীবাণু) ইনফেকশনের প্রতিশেধক হিসেবে এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করা হয়। কিন্তু এই জীবন বাঁচানো ওষুধটিই আপনার আমার জীবননাশের কারণ হয়ে উঠতে পারে।
এন্টিবায়োটিক এর নির্দিষ্ট ব্যবহারবিধি ও সেবন মাত্র রয়েছে। এর বাহিরে ইচ্ছামত এন্টিবায়োটিক সেবন করলে আপনার শরীর এন্টিবায়োটিক রেজিস্টান্ট হয়ে যাবে।
মনে করুন আপনার শরীরে ১ লাখ ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ করেছে। এদের সবগুলোকে মেরে ফেলতে ১০ টি এন্টিবায়োটিক প্রয়োজন। কিন্তু আপনি যদি ৫ টি এন্টিবায়োটিক খেয়ে অসুখ ভালো হয়ে গেছে ভেবে আর বাকি ৫ টি এন্টিবায়োটিক না খান তবে হয়ত ৫০ হাজার ব্যাকটেরিয়া মরবে। কিন্তু বাকি ৫০ হাজার ব্যাকটেরিয়া তখনও আপনার দেহে থেকে যাবে।
এই রয়ে যাওয়া ব্যাকটেরিয়াগুলো ঐ এন্টিবায়োটিক কে ততক্ষণে চিনে ফেলেবে এবং নিজেদেরকে ঐ ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে এমনভাবে প্রতিরোধক্ষম করে তুলবে যে পরবর্তীতে কোনো অসুখে ঐ একই এন্টিবায়োটিক তখন আর সেসব ব্যাকটেরিয়ার উপরে কোনো কাজ করবে না। ওর চেয়ে উচ্চ শক্তির এন্টিবায়োটিক লাগবে।
স্বভাবতই আপনার মনে হতে পারে এভাবে পরেরবার আগের চাইতে বেশি শক্তির এন্টিবায়োটিক নিতে থাকলেই তো হলো! কিন্তু ভয়ঙ্কর ব্যাপার হলো আজ অব্ধি পৃথিবীতে আবিষ্কার হওয়া এন্টিবায়োটিক এর সংখ্যা মাত্র হাতে গোণা কয়েকটা। ব্যাকটেরিয়াগুলো এই হাতে গোণা কয়েকটা এন্টিবায়োটিক এর উপর রেজিস্টান্ট হয়ে যেতে পারলেই বাস.. আর কোনো এন্টিবায়োটিক তাদের মারতে পারবে না।
অনেকে দেখা যায়, ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ফার্মেসি থেকে এন্টিবায়োটিক কিনে এনে মুড়ির মত খায়। এভাবে একটার পর একটা এন্টিবায়োটিক বেপরোয়াভাবে খেতে থাকলে এমন একটা অবস্থা হবে যখন আপনার শরীরে আর কোনো এন্টিবায়োটিকইই কাজ করবে না। হ্যাঁ... পৃথিবীর কোনো এন্টিবায়োটিকইই কাজ করবে না; সামান্য জ্বর সর্দি নিয়েই তখন ধুকে ধুকে মরতে হবে।
শুধু যে আপনার নিজের ক্ষতি করছেন এভাবে -তা না। রেজিস্টান্ট ব্যাকটেরিয়া আপনার কাছ থেকে যাদের শরীরেই যাবে তার সবাই একই ভাবে এন্টিবায়োটিক রেজিস্টান্ট হয়ে পড়বে। শেষমেশ, সবার পরিণতিই হবে বিনা চিকিৎসায় মৃত্যু।
অতএব,এখনইই, আজ থেকেই সাবধান হোন। নিজের জীবনের মূল্য না থাকলে অন্তত প্রিয়জনের কথা ভেবে হলেও ব্যাপারটার গুরুত্ব বোঝার চেষ্টা করুন।
★ যতদূর সম্ভব এন্টিবায়োটিক নেওয়া এড়িয়ে চলুন। নিজের শরীরের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতার উপর ভরসা রাখুন।
★ এম.বি.বি.এস ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া এন্টিবায়োটিক খাবেন না; কক্ষনোই না।
★ ফার্মেসিওয়ালাদের পরামর্শে কোনো ওষুধই গ্রহণ করবেন না।
★ নিজে মেনে চলুন, অশেপাশের সবাইকে বুঝিয়ে বলুন।

🍁🍁

17/09/2020

ডায়াবেটিস বিষয়ক সচেতনতাঃ

সমস্যাঃ রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে যাওয়া।

কারনঃ ইনসুলিন হরমোনের অভাবে অথবা আমাদের শরীরের কোষগুলো গ্লুকোজ ব্যবহারে অক্ষম হলে এ রোগ হয়।

চিকিৎসাঃ
তিন উপায়ে চিকিৎসা করা হয়।
১। খাবার নিয়ন্ত্রণ
২।নিয়মিত ব্যায়াম
৩।ঔষধ।

১। খাবার নিয়ন্ত্রণঃ
শর্করা জাতীয় খাবার কম খেতে হবে।
সহজভাবে বললে চাল,আটা ও চিনি দিয়ে তৈরী খাবার যতদূর সম্ভব কম খেতে হবে।
যেমনঃভাত,রুটি,আলু,চা,বিস্কিট, মিষ্টি, পায়েস, সিংগারা, পুরি,এসব যতটা সম্ভব বাদ দিয়ে চলতে হবে।
মাছ,মাংশ,শাকসবজি(মাটির নিচের সবজি কম খাওয়া ভাল),ফলমূল(টকজাতীয়),পানি বেশী করে খাবেন।

২। প্রতিদিন ২০-৩০ মিনিট ব্যায়াম করতে পারলে ভাল(সপ্তাহে এট লিস্ট ৫ দিন)।
জোরে হাঁটতে পারেন,হালকাভাবে দৌড়াতেও পারেন।

৩। উপরের ২ পদ্ধতিতে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রিত না হলে ডাক্তারের পরামর্শে ঔষধ খেতে হবে।ইনসুলিন বা মুখে খাবার ঔষধ। দরকার হলে দুই ধরনের একসাথে দেওয়া লাগতে পারে।

ঔষধের সাথে সাথে উপরের ১ ও ২ নং পরামর্শ মেনে চলতে হবে।

আপনি নিজেকে যত নিয়ন্ত্রনে রাখবেন তত ঔষধ কম লাগবে।

হরমোন রোগ বিশেষজ্ঞ(এন্ডোক্রাইনোলজিস্ট) অথবা এমবিবিএস ডাক্তারের পরামর্শে ঔষধ সেবন করতে হবে।

কোনভাবে যত্রতত্র ঔষধ সেবন করা যাবে না।

(লেখক;ডা মুঃ গোলাম সারোয়ার)

গত ১০/০৯/২০২০ ইং (বৃহস্পতিবার)  #রহনপুর_ডক্টরস_ফোরাম এর প্রথম অনানুষ্ঠানিক সভা ও সদস্য পরিচিতি অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। এতে...
14/09/2020

গত ১০/০৯/২০২০ ইং (বৃহস্পতিবার) #রহনপুর_ডক্টরস_ফোরাম এর প্রথম অনানুষ্ঠানিক সভা ও সদস্য পরিচিতি অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব, ডা. আশরাফুল ইসলাম স্যার (চেয়ারম্যান ও পরিচালক, রহনপুর ইসলামিয়া নার্সিং হোম)।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত সকল সদস্য প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে নিজেদের অভিব্যক্তি প্রকাশ করেন এবং সেই সাথে ভবিষ্যৎ কর্ম-পরিকল্পনার ব্যাপারেও মতবিনিময়ে অংশগ্রহণ করেন। 🩺

অত্র ফোরামের কিছু লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য------------------------------------------------------★ " #রহনপুর_ডক্টরস_ফোরাম"  -একট...
11/09/2020

অত্র ফোরামের কিছু লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য-
-----------------------------------------------------
★ " #রহনপুর_ডক্টরস_ফোরাম" -একটি রহনপুর ভিত্তিক চিকিৎসা উন্নয়ন সংস্থা ।

★ এটি সম্পূর্ণভাবে অরাজনৈতিক, জনসেবামূলক একটি প্রতিষ্ঠান।

★ এটি গোমস্তাপুর উপজেলার সকল ডাক্তার কর্তৃক পরিচালিত একটি ফোরাম যার প্রধান উদ্দেশ্য অত্র এলাকার সমস্ত ডাক্তার ও মেডিকেল শিক্ষার্থীদের একই প্ল্যাটফর্মের মধ্যে এনে ঐক্যবদ্ধ রাখা।

★ স্বাস্থ্যসেবাকে জনগণের মাঝে সহজলভ্য করে ডাক্তার ও জনগনের মাঝে যোগাযোগ তৈরি এবং ভুল বুঝাবুঝি দূর করে মানসম্মত স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিতের চেষ্টা করা এই ফোরামের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য।

★ স্বাস্থ্য বিষয়ক যেকোনো প্রশ্ন, মরামর্শ ও মতামত প্রদানের ব্যাপারেও এই ফোরাম অগ্রণী ভূমিকা পালন করে।

এছাড়া আনুষঙ্গিক সকল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যসমূহ পরবর্তীতে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।

** উল্লেখ্য, এটিই অত্র ফোরামের একমাত্র অফিশিয়াল পেইজ। ফোরামের সকল কার্যক্রমের আপডেট এখানে প্রকাশ করা হবে।

ধন্যবাদ ❤

Address

Colony Mor
Rohanpur
6320

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Rohanpur Doctor's Forum posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category


Other Doctors in Rohanpur

Show All

You may also like