Dr. Shamsuddoha Shams

Dr. Shamsuddoha Shams Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Dr. Shamsuddoha Shams, Doctor, Barguna Sadar, sadar.

বাচ্চাদের এডিনো টন্সিল এবং কিছু কথাঅধিকাংশ মানুষ টন্সিল বলতে বোঝেন,মুখ হা করা অবস্থায় জিহবার দুই  পাশে  যে কিছুটা লম্বাট...
05/04/2025

বাচ্চাদের এডিনো টন্সিল এবং কিছু কথা

অধিকাংশ মানুষ টন্সিল বলতে বোঝেন,মুখ হা করা অবস্থায় জিহবার দুই পাশে যে কিছুটা লম্বাটে ও গোলাকার অংশ দেখা যায় তাকে। কিন্তু এছাড়াও আরো কয়েক ধরনের টন্সিল মানুষের শরীরে থাকে। এর মধ্যে এক বিশেষ ধরনের টন্সিল হলো ন্যাজোফ্যারিঞ্জিয়াল টন্সিল যা নাকের পিছনে এবং গলার সংযোগস্থল ন্যাজোফ্যারিংস এ থাকে, যা খালি চোখে দেখা যায় না। বার বার ইনফেকশন কিংবা এলার্জি জাতীয় সমস্যার কারণে এই টন্সিল ফুলে যায়। খালি চোখে না দেখার কারণে আমরা এর প্রদাহ সম্পর্কে বুঝতে পারি না। এই ধরণের টন্সিল কে আমরা এডিনয়েড বলি।
এই ধরণের টন্সিল বড় হয়ে যাওয়ার কারণে নাক দিয়ে শ্বাস প্রশাস কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে এবং বাচ্চারা হা করে ঘুমায়। বলে রাখা ভালো এই ধরনের টন্সিল প্রদাহ কিংবা এলার্জি জনিত কারণে বড় হয়ে গেলে নাক বন্ধ থাকা, নাক দিয়ে পানি পড়া, সাইনাসে প্রদাহ, কোনো কোনো ক্ষেত্রে নাক ও কানের সংযোগকৃত টিউব ব্লক হয়ে যাবার কারণে কানে পানি জমতে পাড়ে এবং এর কারণে বাচ্চারা কম শুনতে পারে। এতক্ষণ বাচ্চাদের কথা বলার কারণ এই এডিনয়েড বড় হয়ে যায় বাচ্চাদের ক্ষেত্রে যা ৬ বছর থেকে ১১ বছর মধ্যের সময়ে সব থেকে বেশী বড় হয় যাকে আমরা পিক এইজ বলে থাকি। ১১ বছর এর পর থেকে এই এডিনয়েড আস্তে আস্তে ছোট হয়ে আসে। কিন্তু সমস্যা হলো ৬-১১ বছর সময়কাল বাচ্চাদের মস্তিস্কের বিকাশের একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়কাল। এডিনয়েড বড় হয়ে যাওয়ার কারণে বাচ্চার মানসিক এবং বুদ্বিবৃত্তিক বৃদ্দ্বি ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং এটি তার জীবনে সারাজীবন এর মতো ক্ষতি করতে পারে। তাই, বাচ্চার বারে বারে ঠাণ্ডা লাগা, মুখ হা করে ঘুমানো, গলা ব্যথা এই ধরনের অসুখে একজন নাক কান গলা রোগের চিকিৎসক এর পরামর্শ প্রয়োজন এবং প্রয়োজন এ চিকিৎসক এর মতামত অনুযায়ী adenotonsillectomy অপারেশন এর মাধ্যমে বাচ্চার স্বাভাবিক বুদ্দ্বিবৃত্তিক বেড়ে ওঠার পথ সুগম করা।।।।

(4.04.2025)

10/11/2023

বরগুনা অ্যাপোলো ডায়াগনস্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টার এ শুক্রবার এবং শনিবার ( সকাল ৮ টা থেকে দুপুর ১২ টা এবং বিকাল ৪ টা থেকে রাত ৮ টা) এবং সপ্তাহের অন্যান্য দিন বিকাল ৪ টা থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত রোগী দেখছি।

10/11/2023
আজকে একটি জনপ্রিয় বিজ্ঞানভিত্তিক গ্রুপে একটি ভয়াবহ ব্যাপার চোখে পড়লো। এক ব্যক্তি গরমের কারনে দুই দিনে ১০ প্যাকেট খাবার স...
30/04/2023

আজকে একটি জনপ্রিয় বিজ্ঞানভিত্তিক গ্রুপে একটি ভয়াবহ ব্যাপার চোখে পড়লো। এক ব্যক্তি গরমের কারনে দুই দিনে ১০ প্যাকেট খাবার স্যালাইন (সঠিক নিয়মেই অর্থাৎ ১ প্যাকেট আধা লিটার পানিতে) খেয়েছে। এখন সে শারিরীক অস্বস্তি বোধ করছে। ব্যাপারটি কেন ভয়াবহ বলছি। প্রথমত খাবার স্যালাইন কোন কোমল পানীয় না যে ভালো লাগলে বা না লাগলেই খেয়ে ফেলবেন। পানিশূন্যতা বিশেষ করে ডায়রিয়া জনিত পানিশূন্যতায় দেহ থেকে বেরিয়ে যাওয়া লবন ও পানির অভাব দ্রুত পূরণ করতে চিকিৎসা হিসেবে এই ওরস্যালাইন এর জন্ম যা বাচিয়েছে লক্ষ কোটি মানুষের প্রাণ। কিন্তু এই প্রাণ রক্ষাকারী স্যালাইন যদি আপনি কারনে অকারনে অপরিমিতভাবে খান তাহলে তা শরীরের উপকার না করে মারাত্নক ক্ষতি করতে পারে। কিভাবে করে বলছি।

একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষের জন্য দৈনিক খাবার লবন গ্রহনের সর্বোচ্চ স্বাস্থ্যকর মাত্রা হলো ৬গ্রাম (২.৪ গ্রাম সোডিয়াম), চামুচের হিসাবে আধা চামুচের কম। এক প্যাকেট ওরস্যালাইনে থাকে ১.৩ গ্রাম সোডিয়াম। কেউ দুই দিনে ১০ প্যাকেট অর্থাৎ দিনে ৬.৫ গ্রাম সোডিয়াম খেলে দৈনিক সর্বোচ্চ মাত্রার প্রায় ৩গুন বেশি হবে। এর বাইরে আমরা যে নিয়মিত খাবার খাই, তাতে প্রচুর পরিমানে লবন থাকে এমনকি নলকূপ বা ডিপ টিউবয়েল থেকে ওঠানো পানিতেও কিছু মাত্রায় লবন থাকে বিশেষ করে উপকুল এলাকায়। ২০১৭ সালের একটি গবেষণায় দেখা গেছে বাংলাদেশের একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষ গড়ে দৈনিক ১৭ গ্রাম পর্যন্ত লবন গ্রহন করে যা স্বাস্থ্যকর সর্বোচ্চ মাত্রার তিন গুণ (https://www.ncbi.nlm.nih.gov/pmc/articles/PMC5678496/ #:~:text=We%20corroborated%20these%20findings%20with,findings%20derived%20from%20spot%20urine. )
এর বাইরেও স্যালাইন, ডাবের পানি, এনার্জি ড্রিংক, সফট ড্রিংক, লবন মাখা আমড়া, আরও নানাবিধ উপায়ে কত পরিমান লবন আমরা খাচ্ছি সেটা নিজেই চিন্তা করুন। দীর্ঘমেয়াদে এই পরিমান লবন কি ক্ষতি করে সেটা পরে বলছি। আগে দেখি কারনে অকারনে স্যালাইন বা অন্য উপায়ে হঠাৎ অতিরিক্ত লবন খেলে কি হতে পারে।

লবনের সাথে অতিরিক্ত সোডিয়াম আমাদের শরীরে ঢুকে রক্তে ও কোষের বাইরে থাকা তরলের ঘনত্ব বাড়িয়ে দেবে। যার কারনে কোষ থেকে পানি বেরিয়ে আসবে, এতে একদিকে কোষের কর্মক্ষমতা কমে যাবে অন্যদিকে কোষ থেকে পানি রক্তে চলে আসায় রক্তচাপ বাড়বে, এমনকি মস্তিষ্কের বিভিন্ন স্থানে পানি জমে খিচুনি, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া এমনকি মৃত্যুও হতে পারে। এটি একটি ভয়াবহ বিপদজনক অবস্থা। এতো বললাম শুধু সোডিয়ামের কথা। এরচেয়ে ভয়াবহ অবস্থা তৈরি করতে পারে পটাশিয়াম। মানবদেহে দৈনিক পটাশিয়াম গ্রহনের সর্বোচ্চ স্বাস্থ্যকর মাত্রা ৩.৫ গ্রাম। এক প্যাকেট খাবার স্যালাইনে থাকে ০.৭৫ গ্রাম। অর্থাৎ ৪-৫ প্যাকেট স্যালাইন খেলেই সর্বোচ্চ মাত্রা অতিক্রম করবে। ডাবের পানিতে এর চেয়ে বেশি পটাশিয়াম থাকে। আধা লিটার ডাবের পানিতে প্রায় ০.৯ গ্রাম পটাশিয়াম থাকে। কেউ প্রয়োজনের বেশি পটাশিয়াম গ্রহন করলে হাইপারক্যালেমিয়া তৈরি হতে পারে যার ফলাফল কিডনি ফেইলিওর, হার্ট এট্যাক ও মৃত্যু।

সুতরাং গরমে ঘেমে গেলেই বা দুএকবার পাতলা পায়খানা বা বমি হলেই খাবার স্যালাইন বা ডাবের পানি ঘন ঘন খাবেন না। শুধুমাত্র পানিশূন্যতার লক্ষণ দেখা দিলে খেতে পারেন চিকিৎসকের পরামর্শ মত। পানিশূন্যতার লক্ষণ হলো প্রচন্ড পিপাসা পাওয়া, জিহ্বা আংগুল দিয়ে স্পর্শ করলে ভেজা অনুভূতি না পাওয়া, প্রস্রাব ঘন হলুদ বর্ণের এবং অল্প পরিমানে হওয়া, মুখ, ঠোট, চোখ শুকিয়ে যাওয়া, মাথা ঘোরানো, প্রচন্ড শারিরীক দুর্বলতা ইত্যাদি। শুধুমাত্র ঘাম হবার কারনে এ ধরনের লক্ষন ছাড়াই খাবার স্যালাইন খাওয়া উপকারী নয় বরং ক্ষতিকর হতে পারে।

এতক্ষণ তাতক্ষনিক ক্ষতির কথা বললাম। আর দীর্ঘমেয়াদী ক্ষতির প্রথমেই থাকবে উচ্চরক্ত চাপ, সেখান থেকে উচ্চ রক্তচাপ জনিত অন্যান্য শারীরিক জটিলতা যেমন কিডনি ফেইলিও, হার্ট ফেইলিওর, হাইপারটেন্সিভ রেটিনোপ্যাথি (দৃষ্টিশক্তির সমস্যা) এবং স্ট্রোক হতে পারে। বর্তমানে বাংলাদেশে মোট মৃত্যুর প্রায় ৬৮% ই এ ধরনের অসংক্রামক রোগ জনিত কারনে হয় যার মাঝে ২০%ই আবার উচ্চ রক্তচাপ জনিত কারন। সুতরাং আপনার দৈনিক খাদ্যতালিকায় লবনের পরিমান যাচাই করুন। কোন কোন উপায়ে প্রতিদিন মাত্রাতিরিক্ত লবন গ্রহন করছেন তালিকা করুন। ভাত তরকারির সাথে থাকা লবন হঠাৎ করে কমিয়ে ফেলা অনেকের ক্ষেত্রেই সম্ভব নয় কিন্তু অন্যান্য উৎস যেমন বিভিন্ন কোমল পানীয়, নাস্তা, চিপস, লবন মাখানো ফল, সস, ভাজা পোড়া, খাবার স্যালাইন ইত্যাদি উৎস নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব।

গরমে ঘেমে যাওয়া স্বাভাবিক। ঘামলেই স্যালাইন বা হালের জনপ্রিয় ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংক খাওয়ার প্রয়োজন নেই বরং সাধারন খাবার পানি পান করুন। এতেই অধিকাংশ ক্ষেত্রে শরীর থেকে বেরিয় যাওয়া পানির অভাব পূরন হবে।

কার্টেসী : ডাঃ মারুফুর রহমান অপু।

14/06/2022
19/04/2022

দয়া করে আপনার সন্তানের জীবন বাঁচান..................................................
আজকের কথা ।
১৬ বছর বয়সের এক কিশোর--ঠোঁটের উপর গোঁফ উঁকি দিচ্ছে মাত্র-- প্রচণ্ড বুক-ব্যাথা নিয়ে ঢাকার একটি হাসপাতালে উপস্থিত হয় । ডাক্তার সাহেব তার অবস্থা দেখে তৎক্ষণাৎ হাসপাতালে ভর্তি করে দেন । সন্দেহের তীর হৃদরোগের দিকে । ইসিজি করে দেখা গেল, ল্যাটারেল লিডগুলোতে এস-টি ইলিভেটেড হয়ে আছে । মাত্র ষোল বছরের কিশোরের এই অবস্থা ! রক্তের কার্ডিয়াক ট্রোপোনিন আই এবং ক্রিয়েটিন কাইনেজ (মায়োকার্ডিয়াল ব্যান্ড) পরীক্ষা করে দেখা গেল, দুটোরই পরিমাণ স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে অনেক বেশী । অর্থাৎ ছেলেটির হার্ট এটাক হয়েছে ।

মাত্র ষোল বছরের কিশোর হৃদরোগে আক্রান্ত ! কী মারাত্মক !

ষোল বছরের এই ছেলেটি আপনার হতে পারত, আমার হতে পারত । এই ছেলেটি বড় হয়ে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার বা প্ল্যানার হতে পারে । হতে পারে দেশের জন্য জীবন উৎসর্গ করা কেউ ।

হৃদরোগের এই মারাত্মক প্রাদুর্ভাব আজ মহামারীর মত দেখা যাচ্ছে । অল্প বয়সের মানুষও এ রোগে আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারাচ্ছে । গত তিন সপ্তাহের মধ্যে আমার খুবই অন্তরঙ্গ দু'জন স্বাস্থ্য প্রশাসক ডা মাহবুবুর রহমান এবং ডা দেবাশীষ দেবনাথ হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে অল্প সময়ের মধ্যে মারা গেছেন ।

আপনার সন্তান শুধু আপনার নয় । এরা দেশের সম্পদ । আপনি আপনার সন্তানের জীবন বাঁচান ।

সামান্য কয়েকটি টিপস দেই । নিজের মঙ্গলের জন্য এগুলো মেনে চলুন ।
১) আপনার ছেলেকে তাঁর শৈশবকাল থেকেই ধূমপান না-করার শিক্ষা দিন, এবং ধূমপান বিরোধী মনোভাব গড়ে দিন ।

২) আপনার সন্তানকে দীর্ঘক্ষণ শুয়ে বা বসে থাকতে দিবেন না । এদের হাঁটতে বা খেলতে পাঠান । কোন কাজ না পেলে বাজার করতে পাঠান । লক্ষ্য রাখবেন, সে সন্তান যেন গাড়ীতে বা রিকসায় না-চড়ে । অলস বসে থাকলে, দীর্ঘক্ষণ টিভি দেখলে, গেমস/খেলা দেখলে রক্তের ঘনত্ব বেড়ে যায় । একে আমরা Hypercoagulable state বলি । এতে হৃদরোগ ত্বরান্বিত হয় ।

৩) চিনি (মিষ্টি)-চর্বি-লবণ যেখানে আছে সে ধরণের খাবারগুলো পরিহার করতে বলুন । বাজারের কেক, পেস্ট্রি, আইসক্রিম, আলুর চিপস খেতে দিবেন না ।

৪) প্রতিদিন কমপক্ষে আধঘণ্টা জোরসে হাঁটতে বা দৌড়াতে দিন - যেন শরীরে ঘাম ছুটে ।
( দৌড়াতে না চাইলে পেছনে কুকুর লেলিয়ে দিন-- সে কথা বলছি না)

৫) প্রতিদিন তিন বেলা শাক সব্জি খাওয়ান ।

৬) আপনার সন্তানকে প্রতিযোগিতা থেকে দূরে রাখুন । প্রতিযোগিতা উদ্বেগ এবং দুশ্চিন্তা বাড়ায় । মনের শান্তি নষ্ট করে ।

৭) তাঁকে দুশ্চিন্তা এবং উদ্বিগ্ন মুক্ত থাকার শিক্ষা দিন । কারণ, দুশ্চিন্তা এবং উদ্বিগ্নতা রক্তের কোর্টিসল-এর মাত্রা বাড়িয়ে দেয় । বাড়তি কোর্টিসল হৃদরোগকে ত্বরান্বিত করে ।

৮) আপনার সন্তানের ওজন নিয়ন্ত্রণ করুন । শরীরের বাড়তি ওজন হাই ব্লাড প্রেসার, ডায়াবেটিস, হাঁটুতে এবং কোমরে স্থায়ী ব্যাথা এবং Gastro-Esophageal Reflux Disorder রোগকে ডেকে আনে ।

৯) আপনার সন্তানকে তাড়াতাড়ি ঘুমানোর এবং সূর্য উঠার আগে ঘুম থেকে জেগে উঠার শিক্ষা দিন । যারা রাতে দেরী করে ঘুমায়, রাত জাগে এবং বিলম্বে ঘুম থেকে উঠে, তাদের হাই ব্লাড প্রেসার, ডায়াবেটিস এবং হৃদরোগ হওয়ার সম্ভাবনা বেশী থাকে ।

১০) আপনার সন্তানকে অল্পে তুষ্টি শিক্ষা দিন । যে অল্পে তুষ্ট হয় না, সে বেশী পেলেও তুষ্ট হয় না। যে হৃদয় তুষ্ট হয় না, সে হৃদয় শান্তি পায় না । যে হৃদয় শান্তি পায় না, সে হৃদয় অল্পতেই ভেঙ্গে পড়ে ।

অসুখে আক্রান্ত হয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা ব্যয় করে চিকিৎসা করানোর চেয়ে রোগ প্রতিরোধ করাই উত্তম এবং সহজতর ।

©Zainal Abedin Tito sir
১৯শে এপ্রিল, ২০১৮ খ্রি.

Address

Barguna Sadar
Sadar
8700

Telephone

+8801305267304

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Shamsuddoha Shams posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category