Dr. Md. Shariful Islam

Dr. Md. Shariful Islam This page is mainly about medical education, medical health & social awareness activities.

18/10/2025

ডাঃ মোঃ শরিফুল ইসলাম
জেনারেল, এন্ডো-ল্যাপারোস্কপিক, কলোরেক্টাল, ক্যান্সার ও ভাসকুলার সার্জন

MBBS (DMC), FCPS (Surgery), MRCS (Edin, UK), MS (CVTS), FACS (USA), FMAS, FIAGES, EFIAGES & FALS Cancer surgery (India).

ব্রেস্ট ও ক্যান্সার সার্জারীতে ইন্ডিয়া ও থাইল্যান্ড থেকে ফেলোশীপ প্রাপ্ত।
পাইলস ও কলোরেক্টাল সার্জারীতে ইন্ডিয়া, চীন ও মালেশিয়া থেকে প্রশীক্ষন প্রাপ্ত।
এন্ডোস্কপি, কোলনস্কপি, ইআরসিপি ও ল্যাপারোস্কপিক সর্জারীতে ইন্ডিয়া, চীন ও সিংগাপুর থেকে ফেলোশীপ প্রাপ্ত।
সহযোগী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান (সার্জারী)
সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল।

মাদার তেরেসা ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার।
খুলনা রোড, পলাশপোল, সাতক্ষীরা।
যোগাযোগ- ০১৩১৯-৭৮২৩৬৬, ০১৭১৬-৩১০৩২৬

সেবা সমুহঃ-
* তুলনামূলক স্বল্প খরচে সব ধরনের অপারেশন করা হয়।
১। World Standard Bloodless (রক্তপাতহীন) Laparoscopic Surgery,( পিত্তথলীর পাথর, হার্নিয়া, জরায়ুর সিস্ট)
২। আধুনকি যন্ত্রের সাহায্যে আকাবাকা শিরা (Varicose Vain) অপারেশন করা হয়।
৩। Stapling Device ব্যবহার করে মলদ্বার না কেটে অত্যাধুনিক Longo পদ্ধতিতে Piles এর অপারেশন করা হয়।
৪। খাদ্য নালীর রোগ হায়াটাস হার্নিয়ার অপারেশন করা হয়।
৫। Proctoscopy পরীক্ষার মাধ্যমে স্বল্প খরচে মলদ্বারের সমস্যা সমূহ নির্ভুলভাবে নির্ণয় করা ও চিকিৎসা প্রদান ৷
৬। এন্ডোস্কপি ও কোলনস্কপি পরীক্ষার মাধ্যমে স্বল্প খরচে মলদ্বারের সমস্যা সমূহ নির্ভুলভাবে নির্ণয় করা ও চিকিৎসা প্রদান এবং এন্ডোস্কপি ও কোলনস্কপির মাধ্যমে পলিপ ও ফরেনবডি (হাড়ের টুকরা, দাত, পয়সা ইত্যাদি) অপসারন করা হয়।
৭ মহিলা রোগীদের জন্য মহিলা Assistant এর সহায়তায় পর্দা বজায় রেখে Proctoscopy-র ব্যবস্থা।
৮ মহিলাদের Breast Tumour এর Cosmetic Surgery.
৯ Breast Cancer, Gastric Cancer, Re**al Cancer সহ অন্যান্য ক্যান্সার এর আন্তর্জাতিক মানের সার্জারী (Oncological Clearance).

আত্ন পরিচিতি
ডাঃ মোঃ শরিফুল ইসলাম ১৯৭৮ সালে সাতক্ষীরা জেলার দেবহাটা থানার খলিশাখালী গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা মোঃ আঃ রহিম মোড়ল ও মাতা মিসেস ফাতেমা খাতুন। সাত ভাই দুই বোনের মধ্যে ডাঃ শরিফুল ইসলাম তৃতীয় । এক পরিবারে চার জন। বিসিএস ক্যাডারের সন্তান হওয়ায় মাতা ফাতেমা খাতুন রত্ন গর্জা ও বিভিন্ন জাতীয় খেতাবে ভূষিত হয়েছেন। ছোট বেলা থেকে ডাঃ মোঃ শরিফুল ইসলাম স্কুলের মেধাবী ছাত্র ছিলেন। পঞ্চম ও অষ্টম শ্রেণীতে ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি লাভ করেন এবং ১৯৯৩ সালে আশাশুনি কেন্দ্র থেকে কোদন্ডা মাধ্যমিক বিদ্যালয় হতে এসএসসি পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধিকার করেন। ১৯৯৫ সালে ঢাকা কলেজ এর দক্ষিণ ছাত্রাবাস থেকে সর্বোচ্চ নাম্বার ৯১১ পেয়ে কৃতিত্বের অধিকারী হন এবং পরবর্তীতে দেশের সর্বোচ্চ মেডিকেল কলেজ ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি হন ।

২০০৫ সালে বিসিএস ক্যাডারে সরকারি চাকুরীতে যোগদান করার পর সার্জারী বিষয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে একাধিক ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০১০ সালে রয়েল কলেজ অব এডিনবরা, ইউকে থেকে এবং রয়েল কলেজ অব ইংল্যান্ড থেকে ডাবল MRCS এবং ২০১২ সালে সার্জারীতে বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিশিয়ান এন্ড সার্জনস হতে FCPS 3 2013 সালে জাতীয় হৃদরোগ ইনষ্টিটিউট থেকে কার্ডিওভাসকুলার ও থোরাসিক সার্জারীতে MS (CVTS) সমাপ্ত করে বাংলাদেশ তথা খুলনা বিভাগে বিশেষ খ্যাতি অর্জন করেন। পরবর্তীতে দেশ ও বিদেশে নিমন্ত্রিত হয়ে বিভিন্ন সেমিনার, সিম্পোজিয়াম ও কনফারেন্সে অংশগ্রহণ করেন।

২০১৭ সালে তিনি ল্যাপারোস্কপিক সার্জারীতে ভারতের NAMASI হতে ফেলোশীপ অর্জন করেন। ২০২১ সালে ভারতের IAGES হতে বেসিক ও এডভান্স ল্যাপারোস্কপিক ও এন্ডোস্কপিতে ফেলোশীপ FIAGES ও EFIAGES ডিগ্রি অর্জন করেন। এছাড়াও আমেরিকান কলেজ অফ সার্জন হতে ২০২১ সালে FACS ডিগ্রি অর্জন করেন। সম্প্রতি ক্যান্সার সার্জারীর উপর ল্যাপারোস্কপিক সার্জারীতে FALS (Fellowship in advanced laparoscopic surgery) ডিগ্রি অর্জন করেন।

তার দেশ বিদেশের বিভিন্ন জার্নালে ৩০ টির অধিক গবেষণা প্রকাশিত হয়েছে। তিনি দেশে এবং বিদেশে ল্যাপারোস্কপিক সার্জারীর উপর উচ্চতর ফেলোশীপ ছাড়াও সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া এবং ভারতে অনুষ্ঠিত বিভিন্ন কনফারেন্সে অংশ গ্রহণ এবং ল্যাপারোস্কপিক পদ্ধতিতে পিত্তথলীর পাথর, এ্যাপেনডিক্স, ডিম্বাশয়ের টিউমার সহ সকল প্রকার হার্নিয়া ও রক্তপাতবিহীন না কেটে লংগো পদ্ধতিতে পাইলস্ এর অপারেশন এর উপর উচ্চতর প্রশিক্ষণ গ্রহন করেন। দীর্ঘদিন সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে সুনামের সাথে সার্জারী কনসালটেন্টের দায়িত্ব পালন করেন। বর্তমানে তিনি সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজে সহযোগী
অধ্যাপক (সার্জারী) ও বিভাগীয় প্রধান হিসাবে কর্মরত আছেন ।

স্তন ক্যানসার : ঝুঁকি এড়াতে প্রয়োজন নিয়মিত স্ক্রিনিংস্তন ক্যানসার কেন হয়একজন নারীর বয়স যত বৃদ্ধি পায়, স্তন ক্যানসারে আক্...
15/10/2025

স্তন ক্যানসার : ঝুঁকি এড়াতে প্রয়োজন নিয়মিত স্ক্রিনিং

স্তন ক্যানসার কেন হয়
একজন নারীর বয়স যত বৃদ্ধি পায়, স্তন ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও তত বেড়ে যায়। এ ছাড়া আরও কিছু কারণে এ রোগ হতে পারে।
যেমন-
পরিবারে কারও স্তন ক্যানসার থাকা।
শরীরে বিআরসিএ-১, বিআরসিএ-২ এবং পি-৫৩ নামক স্তন ক্যানসার সৃষ্টিকারী জিনের উপস্থিতি।
স্তনের অস্বাভাবিক ঘনত্ব।
অনিয়মিত পিরিয়ড।
দীর্ঘদিন জন্মনিরোধক ওষুধ সেবন।
৩০ বছর বয়সের পর গর্ভধারণ।
শিশুকে বুকের দুধ পান না করানো।
মেনোপজের পর দীর্ঘমেয়াদি হরমোন থেরাপি নেওয়া।
নিয়মিত ব্যায়াম বা শারীরিক পরিশ্রম না করা।
ধূমপান ও মদ্যপান।
যাঁদের একবার একদিকের স্তনে ক্যানসার হয়েছে এবং যথাযথ চিকিৎসার পর ভালো আছেন, তাঁদের আবার অন্য স্তনে ক্যানসার হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

স্তন ক্যানসার স্ক্রিনিং কী
স্তন ক্যানসার স্ক্রিনিং হলো ক্যানসারের কোনো লক্ষণ প্রকাশ না পেলেও কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা। অনেক সময় স্ক্রিনিং পরীক্ষায় খুব ছোট আকৃতির টিউমার শনাক্ত হয়, যা হয়তো ক্যানসারে রূপ দিতে পারে। স্ক্রিনিংয়ের মাধ্যমে শুরুতেই এটি চিহ্নিত হলে যত দ্রুত সম্ভব প্রয়োজনীয় চিকিৎসাব্যবস্থা গ্রহণ করা যায়।

কেন প্রয়োজন
স্ক্রিনিংয়ের মূল উদ্দেশ্য হলো কোনো উপসর্গ প্রকাশ পাওয়ার আগেই পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে নিশ্চিত হওয়া যে, রোগটি সুপ্ত অবস্থায় আছে কি না। এর মাধ্যমে ক্যানসার মারাত্মক পর্যায়ে যাওয়ার আগেই প্রয়োজনীয় চিকিৎসাব্যবস্থা নেওয়া যায় এবং মৃত্যুঝুঁকি কমানো যায়। প্রাথমিক পর্যায়ে অর্থাৎ টিউমারের আকার ১ সে.মি থাকা অবস্থায় এটি শনাক্ত হলে, অনেক সময় কেমোথেরাপি দেওয়ার প্রয়োজন হয় না। কেমোথেরাপি দিলেও খরচ অনেক কম লাগে এবং স্তন পুরোপুরি অপসারণ করতে হয় না। এতে রোগীও পুরোপুরি সুস্থ হয়ে ওঠেন। তাই ৩৫ বছর বা এর বেশি বয়সী নারীদের উচিত চিকিৎসকের পরামর্শে নির্দিষ্ট সময় পরপর স্ক্রিনিং করানো।

যেসব পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে হবে
ম্যামোগ্রাফি: প্রাথমিক পর্যায়ে স্তন ক্যানসার নির্ণয়ে সবচেয়ে প্রচলিত ও ব্যবহৃত স্ক্রিনিং পদ্ধতি হলো ম্যামোগ্রাফি। এটি মূলত একটি এক্স-রে পরীক্ষা। এই পরীক্ষায় এক্স-রে যন্ত্রের মাধ্যমে স্তনের বিভিন্ন দিক থেকে চিত্র ধারণ করা হয়। চিত্রগুলো স্তনের অভ্যন্তরের কোষ পর্যবেক্ষণ করতে এবং স্তনে কোনো টিউমার থাকলে, এর আকার ও অবস্থান শনাক্ত করতে সাহায্য করে।
আলট্রাসনোগ্রাফি: ম্যামোগ্রাফি পরীক্ষায় স্তনে কোনো অস্বাভাবিকতা বা টিউমার শনাক্ত হলে স্ক্রিনিংয়ের পরবর্তী ধাপ হিসেবে আলট্রাসনোগ্রাফি করা হয়। এই পদ্ধতিতে উচ্চ কম্পাঙ্কের শব্দতরঙ্গ ব্যবহার করে স্তনের অভ্যন্তরীণ চিত্র তৈরি করা হয়।

এমআরআই: ম্যামোগ্রাফি বা আলট্রাসনোগ্রাফির মাধ্যমে শনাক্ত টিউমারের গঠন ও প্রকৃতি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য জানতে এমআরআই করা হয়। এই পরীক্ষায় শক্তিশালী চুম্বক এবং রেডিও তরঙ্গ ব্যবহার করে টিউমারের অভ্যন্তরীণ গঠন ও কোষকলার সঠিক চিত্র ধারণ করা হয়। টিউমারের সঠিক আকার, অবস্থান, প্রকৃতি এবং এটি শরীরের অন্য কোনো অংশে ছড়িয়ে পড়েছে কি না, তা নির্ণয়ে এমআরআই একটি কার্যকর পদ্ধতি।

বায়োপসি: বায়োপসিকে স্তন ক্যানসার স্ক্রিনিংয়ের চূড়ান্ত ধাপ বলা যেতে পারে। এ পদ্ধতিতে একটি সূক্ষ্ম সুচের মাধ্যমে টিউমার থেকে স্বল্প পরিমাণে কোষ নিয়ে মাইক্রোস্কোপের সাহায্যে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়। একে এফএনএসি বা ফাইন-নিডল অ্যাসপিরেশন সাইটোলজি বলা হয়। বায়োপসির মাধ্যমে টিউমারটির বৈশিষ্ট্য জানা যায় এবং সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ হয় যে আগে কেমোথেরাপি দেওয়া হবে, নাকি সার্জারি করতে হবে।

স্তন ক্যানসারের চিকিৎসা শুরুর আগে এবং চিকিৎসার পর অন্যান্য শারীরিক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থেকে সুরক্ষা নিশ্চিত করতে এবং ক্যানসার যদি শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়ে তাহলে আরও কিছু স্বাস্থ্যপরীক্ষা করার প্রয়োজন হতে পারে। যেমন- বিএমআই নির্ণয়, রক্তের সিবিসি পরীক্ষা, সিরাম লিপিড প্রোফাইল, ইউরিক অ্যাসিড, ক্রিয়েটিনিন, বিলিরুবিন, এসজিপিটি, এক্স-রে ইত্যাদি।

স্তন ক্যানসার প্রতিরোধের উপায়
স্তন ক্যানসার প্রতিরোধের সুনির্দিষ্ট কোনো উপায় না থাকলেও দৈনন্দিন জীবনে কিছু সচেতনতা অবলম্বন করলে এর ঝুঁকি অনেকটা কমানো সম্ভব। এজন্য প্রত্যেক নারীর উচিত প্রতি মাসে পিরিয়ড শেষ হওয়ার ৫-৭ দিনের মধ্যে বা মাসের একটি নির্দিষ্ট সময়ে নিজে নিজে স্তন পরীক্ষা করা। যদি কোনো অস্বাভাবিকতা চোখে পড়ে যেমন-ব্যথাহীন শক্ত কোনো চাকা বা দলার মতো অনুভূত হয়, স্তনের চারদিক, বগলের ভেতর বা আশপাশের কোনো স্থান ফুলে ওঠে, স্তনের চামড়া কুঁচকে যায় এবং স্তনের আকার ও চামড়ার রং পরিবর্তন হয়ে যায় তাহলে দেরি না করে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। তবে, অনেক সময় পিরিয়ডের ১৫ দিন আগে স্তনে ব্যথা বা ছোট ছোট চাকা দেখা দিতে পারে, যা স্বাভাবিক। আবার প্রসূতি মায়েদের স্তনে দুধ জমে চাকার মতো হয়; ব্যথাও হতে পারে। এতে ভয় পাবেন না। স্তনে চাকা মানেই টিউমার বা ক্যানসার নয়। তবে যে কারণেই স্তনে চাকা হোক না কেন, এতে অবহেলা করা উচিত নয়। প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে নিশ্চিন্ত থাকা ভালো। পাশাপাশি স্বাস্থ্যসম্মত জীবনযাপন করুন, ধূমপান ও মদ্যপান এড়িয়ে চলুন, নিয়মিত ব্যায়াম করুন এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন। এছাড়া দীর্ঘদিন জন্মনিরোধক ওষুধ সেবন এবং মেনোপজের পর দীর্ঘমেয়াদি হরমোন থেরাপি নেওয়া থেকে বিরত থাকুন।

ডাঃ মোঃ শরিফুল ইসলাম
জেনারেল, এন্ডো-ল্যাপারোস্কপিক, কলোরেক্টাল, ক্যান্সার ও ভাসকুলার সার্জন

MBBS (DMC), FCPS (Surgery), MRCS (Edin, UK), MS (CVTS), FACS (USA), FMAS, FIAGES, EFIAGES & FALS Cancer surgery (India).

ব্রেস্ট ও ক্যান্সার সার্জারীতে ইন্ডিয়া ও থাইল্যান্ড থেকে ফেলোশীপ প্রাপ্ত।
পাইলস ও কলোরেক্টাল সার্জারীতে ইন্ডিয়া, চীন ও মালেশিয়া থেকে প্রশীক্ষন প্রাপ্ত।
এন্ডোস্কপি, কোলনস্কপি, ইআরসিপি ও ল্যাপারোস্কপিক সর্জারীতে ইন্ডিয়া, চীন ও সিংগাপুর থেকে ফেলোশীপ প্রাপ্ত।
সহযোগী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান (সার্জারী)
সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল।

মাদার তেরেসা ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার।
খুলনা রোড, পলাশপোল, সাতক্ষীরা।
যোগাযোগ- ০১৩১৯-৭৮২৩৬৬, ০১৭১৬-৩১০৩২৬

পেপটিক আলসার প্রতিরোধে স্ক্রিনিংয়ের গুরুত্ব...পেপটিক আলসার কী?আলসার অর্থ ঘা বা ক্ষত। আলসারে আক্রান্ত হলে পরিপাকতন্ত্রের ...
14/10/2025

পেপটিক আলসার প্রতিরোধে স্ক্রিনিংয়ের গুরুত্ব...

পেপটিক আলসার কী?
আলসার অর্থ ঘা বা ক্ষত। আলসারে আক্রান্ত হলে পরিপাকতন্ত্রের বিভিন্ন স্থানে ক্ষত সৃষ্টি হয়। আমাদের পাকস্থলীতে প্রতিনিয়ত স্বয়ংক্রিয়ভাবে অ্যাসিড উৎপন্ন হয়। এটি আমাদের খাবার হজমে সহায়তা করে। স্বাভাবিক মাত্রার উৎপাদিত অ্যাসিড এবং পাকস্থলীর আস্তরণের মাঝে মিউকাস মেমব্রেন নামক একধরনের স্তর বা প্রলেপ থাকায় সরাসরি পাকস্থলীর আস্তরণের কোনো ক্ষতি হয় না। কিন্তু কোনো কারণে পাকস্থলীতে অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে গেলে তখন মিউকাস মেমব্রেন ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর ফলে অ্যাসিড সরাসরি পাকস্থলী এবং ক্ষুদ্রান্তের আস্তরণের সংস্পর্শে আসে এবং ক্ষত সৃষ্টি করে। পরিপাকতন্ত্রের এমন ক্ষতজনিত অবস্থাকে আলসার বলা হয়।

পেপটিক আলসার কেন হয়?
প্রধানত হেলিকোব্যাক্টার পাইলোরি নামক ব্যাকটেরিয়া শরীরে প্রবেশ করে সংক্রমণ সৃষ্টি করে। এই ব্যাকটেরিয়া দূষিত খাবার ও পানির মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে। শরীরে প্রবেশের পর এটি পাকস্থলী এবং ক্ষুদ্রান্তের মিউকাস মেমব্রেনকে ক্ষতিগ্রস্ত করে তোলে। যার ফলে, অ্যাসিড সরাসরি পাকস্থলী ও ক্ষুদ্রান্তের আস্তরণের সংস্পর্শে আসে এবং ক্ষত সৃষ্টি করে। আবার, নন স্টেরয়েডাল অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ড্রাগস বা এনএসএআইডিএস-জাতীয় ওষুধ যেমন-আইবুপ্রফেন, ন্যাপ্রক্সেন ও অ্যাসপিরিন দীর্ঘদিন সেবন করার কারণেও আলসার হতে পারে। এ ছাড়া, জন্মগতভাবে পরিপাকতন্ত্রের গঠনগত কাঠামো দুর্বল হওয়া, মদ্যপান, ধূমপান, নিদ্রাহীনতা, অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা করা এবং অধিক মসলা ও তেল-চর্বিযুক্ত খাবার বেশি খেলে আলসারের ঝুঁকি বেড়ে যায়।

পেপটিক আলসারের লক্ষণ ও প্রতিকার কী কী?
পেপটিক আলসারের সাধারণ লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে পেটে ব্যথা, বমি বমি ভাব এবং ওজন হ্রাস। এর প্রতিকারের মধ্যে রয়েছে ঔষধ সেবন (যেমন: PPI), জীবনযাত্রার পরিবর্তন এবং কিছু খাবার এড়িয়ে চলা। লক্ষণগুলো গুরুতর হলে, যেমন - রক্তবমি বা কালো মল হলে অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

নিয়মিত স্ক্রিনিংয়ে স্বাস্থ্যঝুঁকি কমে-
আলসারের প্রধান কারণ এইচ পাইলোরি ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ। নিয়মিত স্বাস্থ্যপরীক্ষায় শরীরে এ ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতি নির্ণয় হলে, ক্ষত সৃষ্টি হওয়ার আগেই ওষুধের মাধ্যমে তা প্রতিরোধ করা যায়। নির্দিষ্ট কোনো স্বাস্থ্য সমস্যায় অনেকের নিয়মিতব্যথানাশক ওষুধ সেবন করতে হয়। দীর্ঘমেয়াদে এ ধরনের ওষুধ সেবন আলসারের কারণ হতে পারে। তারা নিয়মিত আলসার স্ক্রিনিংয়ের মাধ্যমে ওষুধের ক্ষতিকর প্রভাব জেনে নিতে পারেন। এতে প্রাথমিক অবস্থায় রোগ শনাক্ত করা হলে চিকিৎসা কার্যক্রম সহজ হবে এবং রোগ নিরাময়ও দ্রুত হবে।
এইচ পাইলোরি ব্যাকটেরিয়া দূষিত খাবার ও পানীয়ের মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে এবং ক্ষত সৃষ্টি করে।

রাস্তার পাশের খোলা খাবার, মদ্যপান, ধূমপান, অধিক মশলাযুক্ত খাবার গ্রহণ, নিদ্রাহীনতা, অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা আলসারের ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে। তাই যাঁরা অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন করেন এবং অস্বাস্থ্যকর খাদ্য গ্রহণ করেন, তাঁদের ক্ষেত্রে পেটব্যথা কিংবা বুক জ্বালাপোড়া দেখা দিলে সাধারণ সমস্যা ভেবে অবহেলা করা ঠিক না। দীর্ঘদিনের অনির্ণীত আলসার গ্যাস্ট্রিক ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলতে পারে। তাই এসব ঝুঁকি এড়াতে নিয়মিত স্বাস্থ্যপরীক্ষার অভ্যাস গড়ে তোলা প্রয়োজন।

স্ক্রিনিং কীভাবে করা হয়
এন্ডোস্কোপি: আলসার নির্ণয়ে সবচেয়ে কার্যকর পদ্ধতি হচ্ছে এন্ডোস্কোপি। এ পদ্ধতিতে একটি নলের সাহায্যে পাকস্থলীতে ক্যামেরা প্রবেশ করানো হয় এবং সরাসরি আক্রান্ত স্থানের ছবি তোলা হয়। এর মাধ্যমে কোথায়, কোন অংশে কতটুকু জায়গাজুড়ে আলসার হয়েছে তা নিপুণভাবে জানা যায়।

ইউরিয়া শ্বাস পরীক্ষা: শরীরে এইচ পাইলোরি ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতি নির্ণয়ে অত্যন্ত কার্যকর এই পদ্ধতি। ইউরিয়া শ্বাস পরীক্ষা খুবই সহজ প্রক্রিয়ায় সম্পন্ন করা যায়। নির্ধারিত পদ্ধতি অনুসরণ করে একটি বিশেষ ব্যাগ বা থলেতে রোগীর শ্বাস নিয়ে তা পরীক্ষা হয়।

রক্ত ও মলের পরীক্ষা: রক্তের অ্যান্টিবডি পরীক্ষা (অ্যান্টি এইচ পাইলোরি আইজি) ও স্টুল অ্যান্টিজেন পরী
ক্ষার মাধ্যমে এ রোগ শনাক্ত করা যায়।

ডাঃ মোঃ শরিফুল ইসলাম
জেনারেল, এন্ডো-ল্যাপারোস্কপিক, কলোরেক্টাল, ক্যান্সার ও ভাসকুলার সার্জন

MBBS (DMC), FCPS (Surgery), MRCS (Edin, UK), MS (CVTS), FACS (USA), FMAS, FIAGES, EFIAGES & FALS Cancer surgery (India).

ব্রেস্ট ও ক্যান্সার সার্জারীতে ইন্ডিয়া ও থাইল্যান্ড থেকে ফেলোশীপ প্রাপ্ত।
পাইলস ও কলোরেক্টাল সার্জারীতে ইন্ডিয়া, চীন ও মালেশিয়া থেকে প্রশীক্ষন প্রাপ্ত।
এন্ডোস্কপি, কোলনস্কপি, ইআরসিপি ও ল্যাপারোস্কপিক সর্জারীতে ইন্ডিয়া, চীন ও সিংগাপুর থেকে ফেলোশীপ প্রাপ্ত।
সহযোগী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান (সার্জারী)
সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল

13/10/2025

ডাঃ মোঃ শরিফুল ইসলাম
জেনারেল, এন্ডো-ল্যাপারোস্কপিক, কলোরেক্টাল,
ক্যান্সার ও ভাসকুলার সার্জন

MBBS (DMC), FCPS (Surgery), MRCS (Edin, UK), MS (CVTS),
FACS(USA), FMAS, FIAGES, EFIAGES & FALS Cancer surgery (India).

ব্রেস্ট ও ক্যান্সার সার্জারীতে ইন্ডিয়া ও থাইল্যান্ড থেকে ফেলোশীপ প্রাপ্ত।
পাইলস ও কলোরেক্টাল সার্জারীতে ইন্ডিয়া,
চীন ও মালেশিয়া থেকে প্রশীক্ষন প্রাপ্ত।
এন্ডোস্কপি, কোলনস্কপি, ইআরসিপি ও ল্যাপারোস্কপিক
সর্জারীতে ইন্ডিয়া, চীন ও সিংগাপুর থেকে ফেলোশীপ প্রাপ্ত।

সহযোগী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান (সার্জারী)
সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল।

সেবা সমুহঃ-
* তুলনামূলক স্বল্প খরচে সব ধরনের অপারেশন করা হয়।
১। World Standard Bloodless (রক্তপাতহীন) Laparoscopic Surgery,( পিত্তথলীর পাথর, হার্নিয়া, জরায়ুর সিস্ট)
২। আধুনকি যন্ত্রের সাহায্যে আকাবাকা শিরা (Varicose Vain) অপারেশন করা হয়।
৩। Stapling Device ব্যবহার করে মলদ্বার না কেটে অত্যাধুনিক Longo পদ্ধতিতে Piles এর অপারেশন করা হয়।
৪। খাদ্য নালীর রোগ হায়াটাস হার্নিয়ার অপারেশন করা হয়।
৫। Proctoscopy পরীক্ষার মাধ্যমে স্বল্প খরচে মলদ্বারের সমস্যা সমূহ নির্ভুলভাবে নির্ণয় করা ও চিকিৎসা প্রদান ৷
৬। এন্ডোস্কপি ও কোলনস্কপি পরীক্ষার মাধ্যমে স্বল্প খরচে মলদ্বারের সমস্যা সমূহ নির্ভুলভাবে নির্ণয় করা ও চিকিৎসা প্রদান এবং এন্ডোস্কপি ও কোলনস্কপির মাধ্যমে পলিপ ও ফরেনবডি (হাড়ের টুকরা, দাত, পয়সা ইত্যাদি) অপসারন করা হয়।
৭। মহিলা রোগীদের জন্য মহিলা Assistant এর সহায়তায় পর্দা বজায় রেখে Proctoscopy-র ব্যবস্থা।
৮। মহিলাদের Breast Tumour এর Cosmetic Surgery.
৯। Breast Cancer, Gastric Cancer, Re**al Cancer সহ অন্যান্য ক্যান্সার এর আন্তর্জাতিক মানের সার্জারী (Oncological Clearance).

আত্ন পরিচিতিঃ-

ডাঃ মোঃ শরিফুল ইসলাম ১৯৭৮ সালে সাতক্ষীরা জেলার দেবহাটা থানার খলিশাখালী গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা মোঃ আঃ রহিম মোড়ল ও মাতা মিসেস ফাতেমা খাতুন। সাত ভাই দুই বোনের মধ্যে ডাঃ শরিফুল ইসলাম তৃতীয় । এক পরিবারে চার জন। বিসিএস ক্যাডারের সন্তান হওয়ায় মাতা ফাতেমা খাতুন রত্ন গর্জা ও বিভিন্ন জাতীয় খেতাবে ভূষিত হয়েছেন।

ছোট বেলা থেকে ডাঃ মোঃ শরিফুল ইসলাম স্কুলের মেধাবী ছাত্র ছিলেন। পঞ্চম ও অষ্টম শ্রেণীতে ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি লাভ করেন এবং ১৯৯৩ সালে আশাশুনি কেন্দ্র থেকে কোদন্ডা মাধ্যমিক বিদ্যালয় হতে এসএসসি পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধিকার করেন। ১৯৯৫ সালে ঢাকা কলেজ এর দক্ষিণ ছাত্রাবাস থেকে সর্বোচ্চ নাম্বার ৯১১ পেয়ে কৃতিত্বের অধিকারী হন এবং পরবর্তীতে দেশের সর্বোচ্চ মেডিকেল কলেজ ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি হন ।

২০০৫ সালে বিসিএস ক্যাডারে সরকারি চাকুরীতে যোগদান করার পর সার্জারী বিষয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে একাধিক ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০১০ সালে রয়েল কলেজ অব এডিনবরা, ইউকে থেকে এবং রয়েল কলেজ অব ইংল্যান্ড থেকে ডাবল MRCS এবং ২০১২ সালে সার্জারীতে বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিশিয়ান এন্ড সার্জনস হতে FCPS 3 2013 সালে জাতীয় হৃদরোগ ইনষ্টিটিউট থেকে কার্ডিওভাসকুলার ও থোরাসিক সার্জারীতে MS (CVTS) সমাপ্ত করে বাংলাদেশ তথা খুলনা বিভাগে বিশেষ খ্যাতি অর্জন করেন। পরবর্তীতে দেশ ও বিদেশে নিমন্ত্রিত হয়ে বিভিন্ন সেমিনার, সিম্পোজিয়াম ও কনফারেন্সে অংশগ্রহণ করেন।

২০১৭ সালে তিনি ল্যাপারোস্কপিক সার্জারীতে ভারতের NAMASI হতে ফেলোশীপ অর্জন করেন। ২০২১ সালে ভারতের IAGES হতে বেসিক ও এডভান্স ল্যাপারোস্কপিক ও এন্ডোস্কপিতে ফেলোশীপ FIAGES ও EFIAGES ডিগ্রি অর্জন করেন। এছাড়াও আমেরিকান কলেজ অফ সার্জন হতে ২০২১ সালে FACS ডিগ্রি অর্জন করেন। সম্প্রতি ক্যান্সার সার্জারীর উপর ল্যাপারোস্কপিক সার্জারীতে FALS (Fellowship in advanced laparoscopic surgery) ডিগ্রি অর্জন করেন।

তার দেশ বিদেশের বিভিন্ন জার্নালে ৩০ টির অধিক গবেষণা প্রকাশিত হয়েছে। তিনি দেশে এবং বিদেশে ল্যাপারোস্কপিক সার্জারীর উপর উচ্চতর ফেলোশীপ ছাড়াও সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া এবং ভারতে অনুষ্ঠিত বিভিন্ন কনফারেন্সে অংশ গ্রহণ এবং ল্যাপারোস্কপিক পদ্ধতিতে পিত্তথলীর পাথর, এ্যাপেনডিক্স, ডিম্বাশয়ের টিউমার সহ সকল প্রকার হার্নিয়া ও রক্তপাতবিহীন না কেটে লংগো পদ্ধতিতে পাইলস্ এর অপারেশন এর উপর উচ্চতর প্রশিক্ষণ গ্রহন করেন। দীর্ঘদিন সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে সুনামের সাথে সার্জারী কনসালটেন্টের দায়িত্ব পালন করেন। বর্তমানে তিনি সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজে সহযোগী
অধ্যাপক (সার্জারী) ও বিভাগীয় প্রধান হিসাবে কর্মরত আছেন ।

আলহামদুলিল্লাহ,সাতক্ষীরাতে নতুন উদ্যমে চালু হওয়া ব্লিস হাসপাতালে, তাদের নতুন ল্যাপারস্কপিক মেশিন উদ্বোধন করলাম, পিত্তথল...
06/10/2025

আলহামদুলিল্লাহ,
সাতক্ষীরাতে নতুন উদ্যমে চালু হওয়া ব্লিস হাসপাতালে,
তাদের নতুন ল্যাপারস্কপিক মেশিন উদ্বোধন করলাম, পিত্তথলের পাথর অপারেশনের মধ্য দিয়ে ।

13/09/2025
এন্ডোস্কোপিক পলিপেক্টমি (Endoscopic Polypectomy) হল এমন একটি চিকিৎসা পদ্ধতি যেখানে একটি এন্ডোস্কোপ ব্যবহার করে শরীরের ভে...
30/08/2025

এন্ডোস্কোপিক পলিপেক্টমি (Endoscopic Polypectomy) হল এমন একটি চিকিৎসা পদ্ধতি যেখানে একটি এন্ডোস্কোপ ব্যবহার করে শরীরের ভেতর থেকে পলিপ বা টিস্যুর অস্বাভাবিক বৃদ্ধি অপসারণ করা হয়। পলিপ অপসারণের পর সেটিকে পরীক্ষা করে দেখা হয় যে এটি ক্যান্সার কিনা।
পদ্ধতি:
একটি এন্ডোস্কোপ (একটি লম্বা, নমনীয় টিউব) শরীরের মধ্য দিয়ে প্রবেশ করানো হয়।
এন্ডোস্কোপের মাধ্যমে একটি ক্যামেরা দেখা যায় যা অভ্যন্তরীণ অঙ্গকে দেখতে সাহায্য করে।
পলিপের আকারের ওপর নির্ভর করে এটিকে কেটে অপসারণ করা হয়। বড় পলিপ অপসারণের জন্য এন্ডোস্কোপিক সাবমিউকোসাল ডিসেকশন (ESD) বা এন্ডোস্কোপিক মিউকোসাল রিসেকশন (EMR) পদ্ধতি ব্যবহার করা যেতে পারে, যেখানে টিস্যুকে তুলে ধরে অপসারণ করা হয়।
অপসারণের পর, পলিপটিকে পরীক্ষা করে দেখা হয় যে এটি ক্যান্সারের জন্য ক্ষতিকর কিনা।
যেসব অঙ্গে পলিপ দেখা যায়: কোলন (বৃহদান্ত্র), জরায়ু, নাক ও সাইনাস.

এন্ডোস্কোপিক পলিপেক্টমি (Endoscopic Polypectomy) হল এমন একটি চিকিৎসা পদ্ধতি যেখানে একটি এন্ডোস্কোপ ব্যবহার করে শরীরের ভেতর থেকে পলিপ বা টিস্যুর অস্বাভাবিক বৃদ্ধি অপসারণ করা হয়। পলিপ অপসারণের পর সেটিকে পরীক্ষা করে দেখা হয় যে এটি ক্যান্সার কিনা।
পদ্ধতি:
একটি এন্ডোস্কোপ (একটি লম্বা, নমনীয় টিউব) শরীরের মধ্য দিয়ে প্রবেশ করানো হয়।
এন্ডোস্কোপের মাধ্যমে একটি ক্যামেরা দেখা যায় যা অভ্যন্তরীণ অঙ্গকে দেখতে সাহায্য করে।
পলিপের আকারের ওপর নির্ভর করে এটিকে কেটে অপসারণ করা হয়। বড় পলিপ অপসারণের জন্য এন্ডোস্কোপিক সাবমিউকোসাল ডিসেকশন (ESD) বা এন্ডোস্কোপিক মিউকোসাল রিসেকশন (EMR) পদ্ধতি ব্যবহার করা যেতে পারে, যেখানে টিস্যুকে তুলে ধরে অপসারণ করা হয়।
অপসারণের পর, পলিপটিকে পরীক্ষা করে দেখা হয় যে এটি ক্যান্সারের জন্য ক্ষতিকর কিনা।
যেসব অঙ্গে পলিপ দেখা যায়: কোলন (বৃহদান্ত্র), জরায়ু, নাক ও সাইনাস.

https://youtu.be/RmfrKL5Yw70

Address

Satkhira, Khulna
Satkhira
9400

Telephone

+8801999774718

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Md. Shariful Islam posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Md. Shariful Islam:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram