Parent's HOMEO HALL

  • Home
  • Parent's HOMEO HALL

Parent's HOMEO HALL Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Parent's HOMEO HALL, Medical and health, .

13/03/2025

# # # ** #দাঁদ রোগের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা – সম্পূর্ণ গাইড**

# # # # **দাঁদ কী? কেন হয়?**
দাদ (Ringworm) হলো একধরনের ফাঙ্গাল সংক্রমণ, যা **Trichophyton, Microsporum, Epidermophyton** প্রভৃতি ফাঙ্গাসের কারণে হয়। এটি সাধারণত ত্বকের ভাঁজে, গলায়, বগলে, কোমরে, হাতে-পায়ে বা শরীরের যে-কোনো অংশে হতে পারে। দাদের কারণে **চুলকানি, লালচে গোল দাগ, চামড়ার খসখসে ভাব এবং ছড়িয়ে পড়ার প্রবণতা** দেখা দেয়।

**কেন হয়?**
- অপরিচ্ছন্ন জীবনযাপন
- অতিরিক্ত ঘাম
- রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়া
- সংক্রমিত ব্যক্তির সাথে সংস্পর্শে আসা
- স্টেরয়েড বা অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার

---

# # # **হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা – কার্যকরী ওষুধ ও প্রয়োগের নিয়ম**

# # # # **১. মারকিউরিয়াস সলুবিলিস (Merc Sol)**
**লক্ষণ:**
- প্রচণ্ড চুলকানি, ঘামের পর দাগ বেশি বেড়ে যাওয়া
- আক্রান্ত স্থানে হলদেটে বা সবুজাভ স্রাব
- রাতের দিকে সমস্যা বাড়ে
- মুখ, গলা ও বগলে বেশি দাদ হলে উপকারী

**মাত্রা:**
- **Merc Sol 30 বা 200** – দিনে ১ বার, ২ দিন

---

# # # # **২. সিপিয়া (Sepia)**
**লক্ষণ:**
- গোলাকার দাদ, ত্বকে বাদামি দাগ
- মহিলাদের হরমোনজনিত কারণে দাদ হলে
- পায়ে ও ত্বকের ভাঁজে বেশি
- গরমে সমস্যা বাড়ে

**মাত্রা:**
- **Sepia 30 বা 200** – দিনে ১ বার, ১০ দিন

---

# # # # **৩. ব্যাসিলিনাম (Bacillinum)**
**লক্ষণ:**
- দীর্ঘদিনের পুরনো দাদ
- অন্যান্য ওষুধে কাজ না করলে
- শরীরের বিভিন্ন অংশে ছড়িয়ে পড়া

**মাত্রা:**
- **Bacillinum 200 বা 1M** – সপ্তাহে ১ দিন

---

# # # # **৪. এসিডাম ক্রাইসোপবিনাম (Acid Chrysophanicum)**
**লক্ষণ:**
- তীব্র চুলকানি ও প্রদাহ
- পুরু খোসা পড়া
- ব্যথাযুক্ত সংক্রমণ

**মাত্রা:**
- **Acid Chrysophanicum 3x** – দিনে ২ বার

---

# # # # **৫. মেজেরিয়াম (Mezereum)**
**লক্ষণ:**
- চামড়া ফেটে যাওয়া, শুষ্ক দাদ
- পুরনো ও গুটি-যুক্ত দাদ
- চামড়ার নিচ থেকে ঘন পুঁজ বের হওয়া

**মাত্রা:**
- **Mezereum 30 বা 200** – দিনে ২ বার, ১০ দিন

---

# # # # **৬. সরিনাম (Psorinum)**
**লক্ষণ:**
- প্রচণ্ড দুর্গন্ধযুক্ত দাদ
- চামড়া খুব শুকনো ও ফেটে যাওয়া
- শীতকালে সমস্যা বেশি

**মাত্রা:**
- **Psorinum 200 বা 1M** – সপ্তাহে ১ দিন

---

# # # # **৭. থাইরয়েডিনাম (Thyroidinum)**
**লক্ষণ:**
- থাইরয়েড সমস্যার কারণে দাদ
- শুকনো ও খসখসে চামড়া
- ওজন বৃদ্ধি ও ঘাম বেশি হলে

**মাত্রা:**
- **Thyroidinum 30 বা 200** – দিনে ১ বার, ১৫ দিন

---

# # # **অতিরিক্ত গুরুত্বপূর্ণ ওষুধ**

# # # # **৮. সিলিসিয়া (Silicea)**
**লক্ষণ:**
- গভীর থেকে পুঁজ বের হওয়া
- দীর্ঘস্থায়ী ও গভীর সংক্রমণ
- ত্বক ফেটে যাওয়া এবং ধীরে ধীরে শুকানো

**মাত্রা:**
- **Silicea 30 বা 200** – দিনে ১ বার, ১০ দিন

---

# # # # **৯. টেলুরিয়াম (Tellurium)**
**লক্ষণ:**
- শরীরে বিভিন্ন জায়গায় একাধিক দাদ
- এক জায়গা ভালো হলে আরেক জায়গায় ওঠে
- চুলকানি খুব বেশি এবং ঘাম থেকে সমস্যা বাড়ে

**মাত্রা:**
- **Tellurium 30 বা 200** – দিনে ২ বার, ৭ দিন

---

# # # # **১০. গ্রাফাইটস (Graphites)**
**লক্ষণ:**
- মোটা ও খসখসে দাদ
- চামড়া ফেটে গেলে তরল বের হয়
- স্থূল ব্যক্তিদের বেশি হয়

**মাত্রা:**
- **Graphites 30 বা 200** – দিনে ১ বার, ১৫ দিন

---

# # # **অতিরিক্ত যত্ন ও সতর্কতা:**
✔ আক্রান্ত স্থান পরিষ্কার ও শুকনো রাখুন
✔ ঘাম হলে দ্রুত মুছে ফেলুন
✔ গরমকালে হালকা কাপড় পরুন
✔ আলাদা তোয়ালে ও পোশাক ব্যবহার করুন
✔ খাবারে চিনি কমিয়ে দিন
✔ **Calendula বা Graphites** মলম লাগাতে পারেন

#বিঃদ্রঃ এছাড়াও লক্ষনভিত্তিক আরো কিছু ওষুধ আছে। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া যে কোনো ওষুধ সেবন ই বিপদজনক।

20/01/2025

#চর্ম_রোগের হোমিও ঔষধ ( #চুলকানি, #একজিমা)

🍊Graphites 200 – হাতের চেটোর উল্টো পৃষ্টে একজিমা, চামড়া মোটা হয়,ফাটে, আঙ্গুলের চামড়া মোটা হয়, মুখে, কানের পেছনে, চোখের পাতায়, জননেন্দ্রিয়ে ফুস্কুড়ি কিংবা ঘায়ের মতো উদ্ভেদ,তা থেকে মধুর মতো চটচটে রস নিঃসরণ। উদ্ভেদ্গুলি মাছের আঁশের পদার্থ দিয়ে ঢাকা।

🍋Petroleum 30 – ওপরের Graphites এর মতো লক্ষণ তবে উদ্ভেদ গুলি শীতকালে বৃদ্ধি পায় ও গরমকালে আপনাতেই কমে যায়।

🍌Coffea Crud 200 – চর্মরোগে অত্যন্ত চুলকানি, রক্ত পড়ে, জ্বালা করে ও তার জন্যে অনিদ্রা।

🍍Croton Tig 200 – উদ্ভেদ প্রথমে ফোস্কার মতো, পরে পাকে, চুলকানি জলে ও ঠাণ্ডায় বাড়ে।

🥭Dolichos 30 – চামড়ায় কোন প্রকার উদ্ভেদ নেই অথচ ভয়ানক চুলকানি।

🍎Comocladia 30 – চামড়া লালবর্ণ বা চামড়ায় লাল ডোরাডোরা দাগ। ঘামাচির মতো লালবর্ণের ফুস্কুড়ি ও তাতে অধিক চুলকানি।

🍏Psorinum 200 – গায়ের চামড়া দেখতে খুব কদাকার, গায়ে এতো দুর্গন্ধ যে স্নান করলেও গন্ধ যায় না। শরীর একটু গরম হলেই চুলকায়, রক্ত বেরোয় ও নানা রকমের উদ্ভেদ।

🍐Sulpher 6 – চর্মরোগে অত্যন্ত চুলকানি, চুলকানোর সময় মহাসুখ, পরে ভীষণ জ্বালা। গায়ের চামড়া দেখতে খুব কদাকার,অপরিস্কার। চুলকানি রাতে, গরমে ও স্নানে বাড়ে।

🍑Kali Ars 30 – কাপড় খুললেই চুলকানি,আঁশের মতো শল্ক ওঠে, পুরাতন একজিমা – গরমে,চললে, কাপড় খুললে বাড়ে, সোরাসিস।

Sepia 200 – স্ত্রী জননেন্দ্রিয়ে ছোটো ছোটো ফুস্কুড়ি ও তাতে অসহনীয় চুলকানি।

🍒Hepar Sulph 200 – সন্ধিস্থলে ও চামড়ার ভাঁজে রসপূর্ণ উদ্ভেদ ও তাতে অত্যন্ত দুর্গন্ধ ও চুলকানি। গায়ে সামান্য আঁচড় লাগলেই পাকে ও পুঁজ হয়।

🍓Anthrakokali 200 – খোস, প্যাঁচড়ায় অত্যন্ত চুলকানি, ঠোঁট ও অন্য স্থানে ফাটা ক্ষত, পুরাতন দাদ।

🥝Anacardium Occi 30 – চামড়ায় টোপতলা ফোস্কার মতো উদ্ভেদ। পায়ে কড়া, ক্ষত, পায়ের তলা ফাটা।

🥝Antim Crud 30 – চামড়ায় আঁচিলের মতো বা ফোস্কার মতো উদ্ভেদ। ঘারে, মুখে, পিঠে, হাতে, বুকে উদ্ভেদ বেরোয় ও চুলকায়।

🍅Aloe Soc 30 – খোস, প্যাঁচড়া প্রতি বছর শীতকালে দেখা যায়।

🥥Echinacea Q – খোস, প্যাঁচড়া, চুলকানি এবং পারদ ও উপদংশজনিত চর্মরোগের উৎকৃষ্ট ওষুধ।

🥑Urtica Urens 200 – আমবাতে ভয়ানক চুলকানি, জ্বালা ও কাঁটাবেঁধার মতো বেদনা থাকে,রোগি ক্রমাগত হাত বোলায়। হাতের, মুখের, বুকের চামড়া ফোলে, গরম হয়, ফুস্কুড়ি বেরোয়। ঘুমালে ফুস্কুড়ি মিলিয়ে যায় কিন্তু বিছানা থেকে উঠলে আবার বেরোয়।

🍑Bufo Rana 200 – হাতে ও পায়ের তালুতে ফোস্কা্‌, সামান্য আঘাতে ক্ষত হয়,পাকে,মুখে ও গলায় ক্ষত হয়ে ছিদ্র হয়ে যায়, স্তনে কান্সারের মতো ক্ষত।

🍐Acid Chryso 30 – খোস, প্যাঁচড়া, দাদ, সোরাসিস ও নিম্নাঙ্গের একজিমা।

🥔Anagallis 30 – হাতের চেটোয়, হাতে ও আঙ্গুলে চুলকানি।

🥕Arsenic Alb 6 – কপালে ও মাথায় বেশি উদ্ভেদ, খোস প্যাঁচড়ায় অত্যন্ত দুর্গন্ধ।

🌶️Sarsaparilla 30 – গরমকালে শরীরে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র উদ্ভেদ, রোগী বেশ দুর্বল ও শীর্ণকায়, হাত পা ফাটা, গায়ের চামড়া কোঁচকান, নখ কুঁচকে ছোটো হয়ে যায়,নখে ক্ষত ও জ্বালা, অণ্ডকোষ ও লিঙ্গে চুলকানি।

এছাড়াও অসংখ্য মেডিসিন আছে, এখানে মাত্র কয়েকটির কিছু লক্ষন আলোচনা করা হল। রোগীর সার্বিক লক্ষনের উপর নির্ভর করে ঔষধ নির্বাচন করবেন।

#বিঃদ্রঃ ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া যে কোনো ওষুধ সেবন ই বিপদজনক।

20/01/2025
01/01/2025

Happy New Year
2025

08/08/2024

#ব্রণ :
-----------------------
♦ যৌবনে মুখে লাল লাল ব্রণে ভরে যায়- Cal Phos 30.
♦ মাথা ধরাসহ বয়ব্রণে - Acid Pic.
♦ বালিকাদের বয়ব্রণে প্রথমে Thuja পরে- Baci শেষে Cal Phos প্রদেয়।
♦ শান্ত স্বভাবী ও অভিমানী রমণীদের ব্রণে- Puls.
♦ বালকদের বয়ন্ত্রণে - Cal Pic.
♦ যৌবনে মুখ ও ঘাড়ের ব্রণ হতে সাদা ভাতের মতো বের হয়- Amica Mont / Kali Mur 6x.
♦ রক্তিম বয়ব্রণে- Radium Bromide 200 ১৫ দিন অন্তর সেব্য।
♦ ব্রণ হতে চালের মতো বের হয়- Thuja.
♦ মুখের অসংখ্য ব্রণ হতে ভাতের মতো বের হয়- Cubeba / KM 6x.
♦ ব্রণে ব্যথাসহ সাদা ভাত বের হয় পরে কালো দাগ পড়ে Arnica Mont / K.M 6x.
♦ ব্রণ টিপলে শক্ত গোটা বের হয় - Staphy.
♦ মুখমণ্ডলে ব্রণে ভরা, চোখের নীচে কালিমা, খুব লজ্জাটে Staphy.
♦ ব্রণে পুঁজ হলে Cal Sulph 12x.
♦ ব্রণ লাল ও ব্যথাযুক্ত হলে- Sulphur.
♦ গাল ও কপালে লাল ব্রণে- Ledum Pal.
♦ ব্রণে পুঁজ জন্মে না, অতিশয় জ্বালা- Abroma Augusta
♦ ব্রণে গর্ত হয়ে গেলে- Variolinum.
♦ বহুমূত্র রোগীদের ব্রণে- Abroma Augusta.
♦ কসমেটিক ব্যবহারে ব্রণ হয় Bovista.
♦ অতিরিক্ত ইন্দ্রিয় চালনায় ব্রণ হয়- Acid Pic.
♦ অতিরিক্ত হস্তমৈথুনে - Acid Phos / Kali Brome
♦ ধাতু বা প্রদর নির্গতকারীদের ব্রণে Cal Phos 6x.
♦ মুখে, ঘাড়ে কপালে ব্রণে - Kali Mur.
♦ যুবতীদের মুখের ব্রণ টিপলে ভাতের মতো বের হয় - Kali Brome 30 দু'বার।
♦ বয় ব্রণসহ ভীষণ কোষ্ঠবদ্ধতা - N Mur
♦ রজস্রাবের পর ব্রণ হয়— Kreosote
♦ ব্রণে জ্বালা যন্ত্রণা থাকলে - Tarentula Cubensis 30 প্রত্যহ দু'মাত্রা ও Hypericum Q 1:25 অনুপাতে লোশন তৈরি করে বাহ্যিক ব্যবহার্য ( ডরোথি সেফার্ড)।
♦ ব্রণ দলে দলে বের হয়ে শক্ত হয়ে থেকে যায়- Silicea.
♦ ব্রণ সূঁচালো ব্যথাযুক্ত Tarentula Cubensis.
♦ মাসিকের আগে মুখে ব্রণ হলে - Puls

#বিঃদ্রঃ ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া যে কোনো ওষুধ সেবন ই বিপদজনক।

01/01/2024

Happy New Year

15/11/2023

#মায়াজমের_তুলনামূলক_আলোচনা
( ১. সোরিক ২. সিফিলিটিক ৩. সাইকোটিক, ৪. টিউবারকুলার )

➡️আকৃতি:

১. সোরিক- কার্যগত পরিবর্তন।

২. সিফিলিটিক- ক্ষত সৃষ্টি, ধ্বংস ও পরিবর্তন হয়।

৩. সাইকোটিক- অস্বাভাবিক বৃদ্ধি। স্থানিক পরিবর্তন।

৪. টিউবারকুলার- ধ্বংসাত্মক ও কার্যগত পরিবর্তন।

➡️ গোসল:

১. সোরিক- গোসল করতে চায় না।

২. সিফিলিটিক- সামান্য গরম পানি দিয়ে গোসল করে।

৩. সাইকোটিক- গোসল করতে ভালবাসে।

৪. টিউবারকুলার- গোসল করতে চায় কিন্তু গোসলে বৃদ্ধি হয়।

➡️ যেরূপ খাদ্য:

১. সোরিক- গরম খাদ্য পছন্দ।

২. সিফিলিটিক- ঠান্ডা খাদ্য পছন্দ।

৩. সাইকোটিক- অল্প গরম খাদ্য পছন্দ।

৪. টিউবারকুলার- গরম ও শীতল খাদ্য পছন্দ করে।

➡️ক্ষমা:

১. সোরিক- সহজেই ক্ষমা করতে পারে।

২. সিফিলিটিক- ক্ষমা চাইলেও ক্ষমা করতে পারে না।

৩. সাইকোটিক- ক্ষমা করতে ইতস্ততবোধ করে ও শর্তারোপ করে।

৪. টিউবারকুলার- ক্ষমা করে।

➡️বৃদ্ধি:

১. সোরিক- দিন বা রাত যে কোন সময় বাড়ে।

২. সিফিলিটিক- সূর্যাস্ত থেকে সূর্যোদয় পর্যন্ত বাড়ে।

৩. সাইকোটিক- রাত ৩টা বা বেলা ৩টায় বাড়ে অথবা রাত ৩টা হতে বেলা ৩টা পর্যন্ত বাড়ে।

৪. টিউবারকুলার- বর্ষাকালে ও ঝড় বৃষ্টির দিনে, রাত্রিকালে, অন্ধকারে বাড়ে।

➡️দুধ:

১. সোরিক- দুধসহ্য হয় না।

২. সিফিলিটিক- দুধ ও মাখন ভালোবাসে।

৩. সাইকোটিক- মশলাযুক্ত খাদ্য বা মাখন সহ্য হয় না।

৪. টিউবারকুলার- ঠান্ডা দুধ পছন্দ করে।

➡️কান্না:

১. সোরিক- ক্ষণে হাসি, ক্ষণে কান্না।

২. সিফিলিটিক- সর্বদা ঘ্যান ঘ্যানে কান্না বা নিশ্চুপ পড়ে থাকে।

৩. সাইকোটিক- ঘ্যান ঘ্যানে স্বভাব।

৪. টিউবারকুলার- শিশু নিদ্রাকালে চিৎকার করে কেঁদে ওঠে।

➡️স্মৃতি-শক্তি:

১. সোরিক- স্মৃতিশক্তি প্রখর।

২. সিফিলিটিক- স্মরণশক্তি ভীষণ দুর্বল।

৩. সাইকোটিক- স্মরণশক্তির অভাব।

৪. টিউবারকুলার- স্মৃতিশক্তি কমে আসে।

➡️নখ:

১. সোরিক- নখের কোন উল্লেখযোগ্য লক্ষণ নেই। তবে নখে ময়লা থাকে।

২. সিফিলিটিক- নখ কাগজের মতো পাতলা, সহজেই ভেঙ্গে যায়।

৩. সাইকোটিক- নখ অসম, ফাঁটা ও বিবর্ণ। নখকুনি সুচ ফোঁটা ব্যথা, অঙ্গুলহাড়া

৪. টিউবারকুলার- নখভঙ্গুর, ফাঁটা ও কোকড়ান, নখের বিভিন্ন স্থানে সাদা সাদা দাগ।

➡️চর্ম:

১. সোরিক- ত্বক অপরিচ্ছন্ন, শুষ্ক, খসখসে, উদ্ভেদপূর্ণ বা উদ্ভেদশূন্য, জ্বালা। মাছের আঁশের মত উদ্ভেদ এবং বার বার চর্মরোগ প্রবণতা। চুলকানি।

২. সিফিলিটিক- ত্বকের যাবতীয় ক্ষত। ফোঁড়া ইত্যাদি ঘা সহজে সারে না। গ্রন্থিবৃদ্ধি ও প্রদাহযুক্ত। তাম্র বর্ণের যাবতীয় চর্মপীড়া। ক্ষতপ্রবণতা।

৩. সাইকোটিক- বিসর্পজাতীয় চর্মপীড়া। আঁচিল, টিউমার।

৪. টিউবারকুলার- চর্ম তৈলাক্ত, কাল দাগ পরে, গ্লান্ডের বৃদ্ধি, দাদ। মশা, মাছি বা ছাড়পোকার কামড়ে স্থানটি পেকে ওঠে। পুঁজযুক্ত উদ্ভেদ।

➡️পার্শ্ব:

১. সোরিক- শরীরের যে কোন দিকে আক্রমণ করে।

২. সিফিলিটিক- ডানদিকে আক্রমণ করে।

৩. সাইকোটিক- বামদিকে আক্রমণ করে।

৪. টিউবারকুলার- সর্বত্র আক্রমণ করে।

➡️হিসাব:

১. সোরিক- হিসাব করার সময় খেয়াল করে না ঠিক হলো কি ভুল হলো। আলস্যে ও দ্রুত শেষ করার প্রচেষ্টা।

২. সিফিলিটিক- চিন্তাশক্তির অক্ষমতার জন্য হিসাব-নিকাশে অক্ষম।

৩. সাইকোটিক- বারবার মিলিয়ে দেখে ভুল হলো কিনা।

৪. টিউবারকুলার- মাঝে মাঝে খুবই ভাল হিসাব করে আবার কখনও চিন্তাশক্তির অক্ষমতার জন্য হিসাব-নিকাশে অক্ষমতা দেখায়।

➡️ভয়:

১. সোরিক- নানা ভয় উৎকণ্ঠা আশঙ্কা ও হতাশা। রোগাক্রান্ত হলে মৃত্যু ভয়।

২. সিফিলিটিক- কুকুরের।

৩. সাইকোটিক- অন্ধকারের।

৪. টিউবারকুলার- ভয় বিশেষত কুকুর বা অন্য জন্তুর।

➡️হত্যা:

১. সোরিক- রোগমুক্তি সম্বন্ধে আশাহীন।

২. সিফিলিটিক- আত্মবিতৃষ্ণায় আত্মহত্যার ইচ্ছা। খুন করতেও দ্বিধা করে না।

৩. সাইকোটিক- অনুতাপে আত্মহত্যার ইচ্ছা।

৪. টিউবারকুলার- আশাপূর্ণ ও নির্ভীক বা গর্বিত।

➡️ ক্ষুধা:

১. সোরিক- পেট ভর্তি থাকা সত্তে¡ও বার বার খাবার ইচ্ছা। খাওয়া সত্তে¡ও পেট খালি খালি মনে হয়।

২. সিফিলিটিক- খিদে কম বা বেশি কোনটাই সুস্পষ্ট নয়,

৩. সাইকোটিক- ক্ষুধামন্দা।

৪. টিউবারকুলার- বেশ ক্ষুধা বা রাক্ষুসে ক্ষুধা।

➡️.লিঙ্গ:

১. সোরিক- স্বপ্নদোষ। জননযন্ত্রের দুর্বলতা।

২. সিফিলিটিক- লিঙ্গমুন্ডেশক্ত বা নরম ক্ষত। সঙ্গমে অক্ষমতা।

৩. সাইকোটিক- জননযন্ত্রের আঁচিল, দুর্গন্ধযুক্ত স্রাব, গনোরিয়া, আকারগত পরিবর্তন।

৪. টিউবারকুলার- অবৈধ উপায়ে শুক্রক্ষয়ের প্রবণতা, প্রস্রাব করার সময় ক্ষয়।

➡️ শিশু:

১. সোরিক- শিশু চর্মরোগসহ জন্ম হয়। জন্মের পর প্রস্রাব পায়খানা বন্ধ হয়।

২. সিফিলিটিক- ক্ষতসহ জন্ম। নাভি থেকে রক্ত পড়া বন্ধ হয় না। চোখে ক্ষত।

৩. সাইকোটিক- যে কোন প্রকারের অসম বৃদ্ধিসহ জন্ম। বৃদ্ধি জনিত বিকলাঙ্গ শিশু।

৪. টিউবারকুলার- শিশুর জন্মকালে বংশগত ক্ষয়রোগের ইতিহাস থাকে।

➡️ক্রিয়াস্থল:

১. সোরিক- সোরার ক্রিয়া চিন্তা ধারার উপর (বায়ু)।

২. সিফিলিটিক- সিফিলিসের ক্রিয়া যকৃতের উপর (পিত্ত)।

৩. সাইকোটিক- সাইকোসিসের ক্রিয়া অন্ত্র ও সন্ধি পথে (কফ)

৪. টিউবারকুলার- টিউবারকুলোসিসের ক্রিয়া ফুসফুস, সেরাস মেমব্রেন, গ্রন্থি, অন্ত্র, হাড়।

➡️ দেখতে:

১. সোরিক- মুখমন্ডলের বিবর্ণতা ও চক্ষুদ্বয়ের উজ্জ্বলতার অভাব, মুখমন্ডলের লাবণ্যহীনতা

২. সিফিলিটিক- বিকলাঙ্গ, আবার অনেকের দেহ শুকিয়ে যায়।

৩. সাইকোটিক- রক্তস্বল্পতার কারণে মুখমন্ডল মলিন ও ফ্যাকাসে দেখায়।

৪. টিউবারকুলার- যথেষ্ট খাবার গ্রহণের পরেও কোন কারণ ছাড়াই শীর্ণতা।

➡️ মন:

১. সোরিক- মন চঞ্চল ও পরিবর্তনশীল। সহজেই হাঁসে, কাঁদে, উত্তেজিত ও অবসন্ন হয় কখনও কামভাব আবার পরক্ষণেই বৈরাগ্য।

২. সিফিলিটিক- মুর্খতা, অজ্ঞতা, বোকামি, একগুয়েমি ও নৈরাশ্য। সব সময় তিক্ততা, অতৃপ্তি। বুদ্ধির খর্বতা।

৩. সাইকোটিক- সন্ধিগ্ধমনা, সঙ্কোচপরায়ণ। গোপনপ্রিয়, মিথ্যাবাদী, আত্মবিশ্বাস বা অপরের প্রতি বিশ্বাসের অভাব। সন্দেহবশে রাতে উঠে দরজার খিল পরীক্ষা করে।

03/11/2023

কোন রোগের জন্য কি টেষ্ট করা হয়ঃ
°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°
🔴CBC যে যে রোগে করা হয়ঃ
"""''''''''""""""""""""""'"''"'""""'''''''''"
⏩জ্বর হলে কি কারণে হচ্ছে তার ধারণা নেয়ার জন্য।অনেক সময় blood culture করতে হয়।
⏩শরীরে রক্তের পরিমাণ কেমন আছে জানার জন্য।
⏩রক্তের ঘাটতি থাকলে সেটা আয়রণ বা ভিটামিনের অভাবে হচ্ছে কিনা জানার জন্য।
⏩শরীরে এলার্জি কেমন তার ধারণা পাওয়া যায়।
⏩রক্তে ইনফেকশন বা প্রদাহ কেমন তার ধারণা পাওয়া যায়।
⏩রক্ত জমাট বাধার উপাদান কি পরিমাণ আছে তা জানা যায়।
⏩ব্লাড ক্যান্সার হয়েছে কিনা তার ব্যাপারে ধারণা পাওয়া যায়।

🔵Urine R/E প্রস্রাব টেস্ট যে যে কারনে করা হয়ঃ
""'''''''''''''''''''''''''''""""""""""""""""""
👉ইনফেকশন আছে কিনা,থাকলে সিভিয়ারিটি কতটুকু
👉ডায়াবেটিস আছে কিনা
👉প্রোটিন যায় কিনা
👉রক্ত যায় কিনা
👉কিডনীতে পাথর আছে কিনা

🔴RBS-Random Blood Sugar: ডায়াবেটিস আছে কিনা তার ধারণা করার জন্য প্রাথমিক টেস্ট।

🔵Serum Creatinine:যেইসব রোগীর কিডনীর সমস্যা হতে পারে বলে ধারণা করা হয় এ টেস্ট তাদের করা হয়।(প্রেশার ও ডায়াবেটিস রোগীর জন্য বাধ্যতামূলক টেস্ট। ব্যথার ঔষধ দেয়ার আগেও এটেস্ট করা উচিত)

🔴Lipid profile: রক্তে চর্বির পরিমাণ বুঝার জন্য এটা করা হয়।হার্টের ও প্যানক্রিয়াটাইটিস রোগীর জন্য এটা খুব জরুরি।

🔵Serum Bilirubin: জন্ডিস আছে কিনা দেখা হয়।একদম প্রাথমিক টেস্ট।জন্ডিস হয়ে গেলে আরো টেস্ট করতে হয়।

🔴SGPT/SGOT: লিভারের কন্ডিশন বুঝার জন্য এটা করা হয়।লিভার কতটুকু এনজাইম উৎপন্ন করছে তা দেখা হয়।

🔵Serum Electrolyte: রক্তে খনিজের পরিমাণ জানার জন্য এটা করা হয়।শরীর দূর্বল লাগলে,বেশীবমি, ডায়রিয়া এসব ক্ষেত্রে এ পরীক্ষা করা হয়।

🔴HBsAG: জন্ডিস এবং লিভার কন্ডিশন বুঝার জন্য এ পরিক্ষা করা হয়।
🔵HBA1c: ডায়বেটিস বা রক্তে গ্লুকোজ নির্ণয়ের জন্য করা হয়।

🔴S. Uric Acid: কিডনির কার্যক্ষমতা নির্ণয় করারা জন্য এ পরিক্ষা দেওয়া হয়।

🔵LFT: লিভারের সমস্যা বুঝতে এ পরিক্ষা করা হয়।

🔴BT CT: রক্তরােগের ব্যাপারে ধারণা পাওয়া যায়।

🔵Via Test: সার্ভিক্সের ইনফেকশন বা ক্যান্সার নির্ণয়ের জন্য এ পরিক্ষা করা হয়।

🔴TSH: Thyroid stimulating hormone এই পরিক্ষা হরমন নির্ণয়ের জন্য করা হয়।

🔵EcG: হৃদরােগের অবস্থা বুঝার জন্য প্রাথমিক টেস্ট।

🔴chestX-ray: বুকের ও হার্টের কন্ডিশন ব

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Parent's HOMEO HALL posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram