Dr Md Abu Taher Miah

Dr Md Abu Taher Miah MBBS(Dhaka),MS(Neurosurgery)
Spine and Neurosurgeon,BSMMU
Chairman,Central Hospital(Savar &Hemayetpur)

17/07/2025

# # election 2025 # #
I am Dr. Md. Abu Taher Miah, LM 243, and the candidate for EC member,wants blessings & kind support.

28/06/2025
28/06/2025

জরুরী সতর্কতা:
আসুন আমরা আবার মাস্ক পরা শুরু করি। কারণ করোনা তথা COVID-Omicron XBB আগের ভ্যারিয়েন্টগুলোর তুলনায় ভিন্ন ও বিপজ্জনক। এটি সহজে শনাক্তও হয় না, তাই সবার মাস্ক পরা অত্যন্ত জরুরি।

১. COVID-Omicron XBB এর নতুন উপসর্গগুলো:

i) কাশি নেই।
ii) জ্বর নেই।
বেশিরভাগ উপসর্গ হলো—
iii) অস্থিসন্ধিতে ব্যথা।
iv) মাথাব্যথা।
v) গলাব্যথা।
vi) পিঠে ব্যথা।
vii) নিউমোনিয়া।
viii) ক্ষুধা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যাওয়া।

২. এই ভ্যারিয়েন্টটি ডেল্টার চেয়ে ৫ গুণ বেশি বিষাক্ত এবং মৃত্যুহারও বেশি।

৩. উপসর্গগুলো খুব অল্প সময়েই মারাত্মক আকার ধারণ করে এবং কখনও কখনও কোনো স্পষ্ট উপসর্গ না দেখিয়েই অবস্থা খারাপ হতে শুরু করে।

৪. তাই আরও বেশি সতর্ক থাকা প্রয়োজন।

এই ভ্যারিয়েন্টটি নাসোফ্যারেঞ্জিয়াল (নাকের গভীর অংশ) অঞ্চলে পাওয়া যায় না, বরং সরাসরি ফুসফুসের “উইন্ডো” অংশে আঘাত করে এবং নিউমোনিয়ার লক্ষণ দেখা দেয়।

৫. কিছু রোগীর মধ্যে জ্বর বা ব্যথা না থাকলেও এক্স-রে করলে মৃদু নিউমোনিয়ার লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। এছাড়া নাক দিয়ে নেয়া স্যাম্পলে (সোয়াব) পরীক্ষায় নেগেটিভ ফল আসছে, যা পরীক্ষায় ভুল রিপোর্ট (ফলস নেগেটিভ) এর সংখ্যা বাড়াচ্ছে। এ কারণে এই ভাইরাসকে ‘ধূর্ত’ বলা হচ্ছে।

এর মানে হলো— এটি সহজেই ছড়িয়ে পড়ে, সরাসরি ফুসফুসে সংক্রমণ ঘটায়, ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে এবং তীব্র শ্বাসকষ্ট তৈরি করে। এই কারণে COVID-Omicron XBB এত বেশি ছোঁয়াচে ও প্রাণঘাতী হয়ে উঠেছে।

৬. যতটা সম্ভব ভিড় এড়িয়ে চলুন, খোলা জায়গাতেও অন্তত ১.৫ মিটার দূরত্ব বজায় রাখুন, সঠিকভাবে মাস্ক পরুন, এবং নিয়মিত হাত ধুয়ে ফেলুন—even যদি কাশি বা হাঁচি না থাকে।

এই COVID-Omicron XBB "ওয়েভ" প্রথম COVID-19 মহামারির চেয়েও ভয়াবহ।

সতর্কতা, সচেতনতা ও বৈচিত্র্যময় সুরক্ষা ব্যবস্থাই আমাদের রক্ষা করতে পারে।

✅ দয়া করে এই বার্তাটি বন্ধু ও পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে শেয়ার করুন।
✅ শুধুমাত্র নিজের কাছে রেখে দেবেন না।
✅ যত বেশি সম্ভব লোককে জানিয়ে দিন।

ঘরের বাইরে গেলে অবশ্যই মাস্ক পরুন এবং নিজেকে সুরক্ষিত রাখুন।

28/06/2025

Dr. MD Abu Taher Miah
(spine and neuro sergon)

17/06/2025

কমার্স ডিপার্টমেন্টের কয়েকজন ছাত্র চায়ের দোকানে বসে মার্কেটিং নিয়ে আলোচনা করছিল। একজন বয়স্ক ভদ্রলোক তাদের আলোচনা মন দিয়ে শুনছিলেন আর মুচকি মুচকি হাসছিলেন।

হঠাৎ ভদ্রলোকটি ছাত্রদেরকে বললেন, আমি কি মার্কেটিং বিষয়টি সহজ দুএকটি কথায় ব্যাখ্যা করতে পারি?

ছাত্ররা কৌতূহলী হয়ে তার দিকে তাকাল।

ভদ্রলোক বলতে শুরু করলেন, মনে করো তুমি কোনো বিয়ে বাড়ীতে দাওয়াত খেতে গিয়েছ। তো সেখানে গিয়ে এক অসামান্য সুন্দরী মেয়ের দেখা পেলে।

তুমি তার কাছে গিয়ে বললে, "আমি উচ্চশিক্ষিত এবং ধনী। তুমি কি আমায় বিয়ে করবে?" এটাকে বলে সরাসরি বিপণন (ডাইরেক্ট মার্কেটিং)।

তোমার বন্ধু তার কাছে গিয়ে তোমাকে দেখিয়ে বলল, "ও উচ্চশিক্ষিত এবং ধনী। তুমি কি ওকে বিয়ে করবে?" এটাকে বলে বিজ্ঞাপন।

মেয়েটি নিজেই তোমার কাছে এগিয়ে এসে বলল, 'আপনি উচ্চশিক্ষিত এবং ধনী। আপনি কি আমায় বিয়ে করবেন?' এটাকে বলে ব্র্যান্ড ভ্যালু।

তুমি বিয়ের প্রস্তাব দেবার পর মেয়েটি জানাল যে, সে বিবাহিতা। এটাকে বলে চাহিদা ও জোগানের ফারাক (ডিম্যান্ড সাপ্লাই গ্যাপ)।

তুমি মেয়েটির কাছে গিয়ে কিছু বলার আগেই আরেকজন তাকে বিয়ের প্রস্তাব দিল এবং মেয়েটি সম্মত হয়ে তার সাথে চলে গেল। এটাকে বলে প্রতিযোগিতা (কম্পিটিশন)।

মেয়েটি তোমার বিয়ের প্রস্তাব গ্রহণ করল এবং বছর ঘুরতেই তোমাদের একটি সন্তান হলো। একে বলে প্রোডাকশন (উৎপাদন)।

তুমি মেয়েটিকে বিয়ের অফার দেবার সাথে সাথে সে তোমার গালে ঠাস করে একটা চড় মারল। এটাকে বলে উপভোক্তার প্রতিক্রিয়া (কাস্টমার্স ফিডব্যাক)।

তুমি যখন মেয়েটিকে বিয়ের প্রস্তাব দিলে সেই সময় তোমার স্ত্রী এসে উপস্থিত হল। এটাকে বলে নতুন ব্যবসাক্ষেত্রে প্রবেশ করার ঝুঁকি (রিস্ক অফ এন্টারিং নিউ মার্কেট)।"

ছাত্রদের আক্কেলগুড়ুম!

14/06/2025

জীবনের এই তিনটি ধাপে দুঃখ করবেন না:

প্রথম ক্যাম্প: ৫৮ থেকে ৬০ বছর

কর্মক্ষেত্র থেকে আপনি দূরে সরে যান। আপনার ক্যারিয়ার যত সফল হোক না কেন বা আপনি যত ক্ষমতাবানই হোন না কেন, এই সময় আপনাকে একজন সাধারণ ব্যক্তি হিসেবেই দেখা হবে। তাই পুরোনো চাকরি বা ব্যবসায় নিজেকে সম্পৃক্ত রাখার মানসিকতা ত্যাগ করুন। ভুলেও অতীতের শ্রেষ্ঠত্বের অনুভূতি আঁকড়ে ধরে রাখতে যাবেন না, কারণ একদিন সবাইকেই অবসর নিতে হয়।

দ্বিতীয় ক্যাম্প: ৬১ থেকে ৬৫ বছর

এই সময় সমাজ ধীরে ধীরে আপনাকে দূরে সরিয়ে দেয়। বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-স্বজন এবং শুভাকাঙ্ক্ষীদের সংখ্যা কমতে শুরু করে। "আমি আগে এই ছিলাম..." বা "আমার এক সময় সেই ছিল..." এই কথাগুলি বলার প্রয়োজন নেই, কারণ তরুণ প্রজন্ম আপনাকে চেনার প্রয়োজন মনে করে না। এতে দুঃখ করবেন না, কারণ সবকিছুই একদিন শেষ হয়।

তৃতীয় ক্যাম্প: ৬৬ থেকে ৭০ বছর

এই পর্যায়ে, পরিবারও আপনাকে ধীরে ধীরে দূরে সরিয়ে দেয়। আপনার যতই সন্তান-সন্ততি বা নাতি-নাতনি থাকুক, বেশিরভাগ সময় আপনি হয়তো জীবনসঙ্গীর (যদি তিনি বেঁচে থাকেন) সাথে বা একাই থাকবেন। যখন তারা মাঝে মাঝে দেখা করতে আসে, সেটিকে ভালোবাসার প্রকাশ হিসেবে দেখুন। আগের চেয়ে কম আসার জন্য তাদের দোষারোপ করবেন না, কারণ তারা তাদের জীবনের কাজ নিয়ে ব্যস্ত।

শেষ ক্যাম্প: ৭০ এর পর থেকে

পৃথিবী আপনার মৃ*ত্যু দেখতে চায়। আপনি জীবনে যা কিছু পেয়েছেন তার জন্য সৃষ্টিকর্তাকে ধন্যবাদ দিন এবং একটি সুন্দর যন্ত্রণাহীন মৃ*ত্যুর অপেক্ষায় থাকুন। এই সময়ে মন খারাপ বা দুঃখ করবেন না, কারণ এটি জীবনের শেষ ধাপ, এবং সবাই একদিন এই পথেই যাবে।

সবশেষে বলি, যতদিন শরীর সুস্থ থাকে, জীবনটাকে হাসি আনন্দে পরিপূর্ণ করে তুলুন। আপনার যা খেতে মন চায় সেটা খান, যেখানে ঘুরতে ইচ্ছা করে সেখানে যান, মোটকথা আপনার যা ভালো লাগে তাই করুন। যদি কাউকে দেখার ইচ্ছা জাগে, এখনই তার কাছে যান, যদি কাউকে কিছু দিতে মন জাগে, এখনই সেটা কিনে দিন। কারণ, আপনি নিশ্চিতভাবে জানেন না আপনার হাতে ঠিক আর কতটুকু সময় আছে।
# # # #

12/06/2025

রোজা বা ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং দিয়ে ওজন কমানো: বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি

ভূমিকা

ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং (Intermittent Fasting - IF) বর্তমানে বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় ওজন কমানোর পদ্ধতি। এটি মূলত খাওয়ার সময়সীমাকে সীমিত করে এবং শরীরকে পর্যাপ্ত সময় দেয় ফ্যাট বার্নিংয়ের জন্য। ইসলামের রোজার ধারণা এর একটি ধর্মীয় রূপ, যা একইসাথে শারীরিক ও মানসিক উপকার বয়ে আনে। কিন্তু কিভাবে এই রোজা বা IF আমাদের ওজন কমাতে সাহায্য করে? আর কারা এটি করতে পারবেন, কারা পারবেন না — সেই বিষয়েও বিস্তারিত আলোচনা প্রয়োজন।

---

ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং কী?

ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং মানে নির্দিষ্ট সময় খাওয়া এবং নির্দিষ্ট সময় না খাওয়ার মধ্য দিয়ে দিনের বা সপ্তাহের খাদ্যগ্রহণ নির্ধারণ। এটি কোন নির্দিষ্ট খাদ্য নয়, বরং খাওয়ার সময়সূচি পরিবর্তনের একটি কৌশল।

ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং ওজন কমাতে কিভাবে সাহায্য করে?

১. ইনসুলিন হরমোনের মাত্রা কমে যায়
খালি পেটে শরীরে ইনসুলিনের মাত্রা কমে যায়, ফলে শরীর জমে থাকা চর্বি ভাঙতে পারে।

২. হিউম্যান গ্রোথ হরমোন (HGH) বৃদ্ধি পায়
HGH বাড়লে ফ্যাট বার্নিং এবং মাসল বিল্ডিং সহজ হয়।

3. ক্যালরি ইনটেক স্বাভাবিকভাবেই কমে যায়
খাওয়ার সময় কম হলে ক্যালরি গ্রহণ কম হয়, ফলে ওজন কমে।

4. সেলুলার রিফ্রেশমেন্ট (Autophagy)
দীর্ঘ সময় না খেলে শরীর নিজে নিজেই পুরাতন কোষীয় আবর্জনা পরিস্কার করে।

স্বাস্থ্য উপকারিতা

১: ওজন ও ফ্যাট হ্রাস

২: ইনসুলিন সেন্সিটিভিটি বৃদ্ধি পায়

৩: টাইপ-২ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে

৪: রক্তচাপ ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সহায়ক

৫: মানসিক স্থিরতা ও স্মৃতিশক্তি বাড়ে

৬: জীবনকাল বৃদ্ধির সম্ভাবনা

জনপ্রিয় ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং শিডিউল

ধরন সময় বিবরণ

১: 16/8 : ১৬ ঘণ্টা উপবাস, ৮ ঘণ্টা খাবার সবচেয়ে জনপ্রিয়
২: 5:2 Diet সপ্তাহে ৫ দিন সাধারণ খাবার, ২ দিন ৫০০-৬০০ ক্যালরি সহজভাবে মানা যায়

৩: Alternate Day Fasting একদিন খাওয়া, একদিন ফাস্টিং অনেক কার্যকর তবে কঠিন

৪: 24-Hour Fasting সপ্তাহে ১–২ দিন পুরো ২৪ ঘণ্টা উপবাস অভিজ্ঞদের জন্য

রোজা রেখে ওজন কমানোর বৈজ্ঞানিক কৌশল

১: ইফতারে অতিরিক্ত খাবার খাওয়া পরিহার করুন

২: সেহরিতে কম কার্ব আর প্রোটিন-ফাইবারযুক্ত খাবার নিন

৩: ইফতারের পর অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটুন

৪: পানি এবং হালকা তরল গ্রহণ করুন পর্যাপ্ত পরিমাণে

৫: শরীরচর্চা ফজরের পরে বা ইফতারের ১ ঘণ্টা পরে করুন

কতদিন বা কতবার করা উচিত?

১: প্রাথমিকভাবে সপ্তাহে ৩ দিন ১৬/৮ ফাস্টিং দিয়ে শুরু করা যেতে পারে।

২: অভ্যস্ত হয়ে গেলে সপ্তাহে ৫ দিন বা পুরো রমজান মাসে প্রতিদিন করা নিরাপদ।

৩: দীর্ঘমেয়াদে চাইলে প্রতি মাসে ১৫–২০ দিন করলেও ভালো ফল পাওয়া যায়।

কারা ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং করতে পারবেন না?

উপযুক্ত নয় কারণ

১: গর্ভবতী ও স্তন্যদানকারী মহিলা অতিরিক্ত ক্যালরির প্রয়োজন
২: ডায়াবেটিস রোগী (বিশেষ করে ইনসুলিন-নির্ভর) হাইপোগ্লাইসেমিয়ার ঝুঁকি

৩:কিশোর-কিশোরী ও বয়ঃসন্ধিকালের শিশু বেড়ে ওঠার জন্য ক্যালরি প্রয়োজন

৪:অতিরিক্ত ওজন কমে যাওয়া বা খাওয়ার অভ্যাসের সমস্যা (eating disorder) স্বাস্থ্য ঝুঁকি বেড়ে যায়
কিডনি রোগী বা গুরুতর অসুস্থ রোগী মেডিক্যাল সুপারভিশনের প্রয়োজন

ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং বা ইসলামি রোজা শুধু একটি ধর্মীয় অনুশাসন নয়, বরং বৈজ্ঞানিকভাবে স্বীকৃত একটি জীবনধারা যা ওজন কমানো এবং সার্বিক স্বাস্থ্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। তবে এটি শুরু করার আগে স্বাস্থ্যপরীক্ষা এবং একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া বাঞ্ছনীয়।

🔬 গুরুত্বপূর্ণ গবেষণালিংক ও রেফারেন্স

1. Intermittent Fasting Overview - NEJM

2. Effects on Obesity and Metabolic Health - Cell Metabolism

3. IF and Cardiovascular Health - JACC

4. Autophagy and IF - Nature Reviews Molecular Cell Biology

5. Fasting and Longevity - Cell Reports

# # #

বিপদ-আপদ বলে কয়ে আসে না! কোনো কারণে যদি আপনার বাচ্চা বিপদে পড়ে বা তাকে হঠাৎ করেই একা পথ চলতে হয়, তখন সে কি করবে? তাই খু...
12/06/2025

বিপদ-আপদ বলে কয়ে আসে না! কোনো কারণে যদি আপনার বাচ্চা বিপদে পড়ে বা তাকে হঠাৎ করেই একা পথ চলতে হয়, তখন সে কি করবে? তাই খুব বেশি দেরি হওয়ার আগেই তাকে শিখিয়ে রাখুন কিছু জীবনদক্ষতা। শিশুকে এখন থেকেই ট্রেনিং দিন জীবনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার জন্য।

এই দক্ষতাগুলো তার জীবনকে যেমন সহজ করবে, তেমনি আপনাকেও করবে নিশ্চিন্ত। এগুলো সাধারণত প্রথাগত কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দেওয়া হয় না। তাই শিশুর জীবনমুখী শিক্ষার শিক্ষক হয়ে উঠতে হবে বাবা মাকেই।

আত্মরক্ষার প্রথম পাঠ:
আত্মরক্ষার কৌশল শেখানোর আগে শিশুকে আত্মবিশ্বাসী করে গড়ে তুলতে হবে। শিশুকে জানাতে হবে, কোনো পরিস্থিতিতেই মনোবল হারানো চলবে না, নিজের প্রতি বিশ্বাস হারানো যাবে না। শারীরিকভাবেও সুস্থ থাকা এবং দৌড়ঝাঁপের অভ্যাস জরুরি। আত্মরক্ষার প্রাথমিক পাঠ হলো কোথায় আঘাত করতে হবে, সেটা জানা। শিশুর জন্য সহজ হলো আক্রমণকারীর হাঁটুতে আঘাত করে দৌড়ে পালিয়ে যাওয়া। এ ছাড়া আক্রমণকারীর ঘাড়, চোখ, কান ও নাকও সহজ লক্ষ্যবস্তু হতে পারে; যেখানে আঘাত করলে সহজেই কিছু সময়ের জন্য হামলাকারীকে বিভ্রান্ত করা যায় ও ব্যস্ত রাখা যায়।

মানচিত্র শেখানো এবং দিক চেনানো:
এটা বেশ ছোট বয়স থেকেই শেখানো যায়। শিশুর হাতে একটি গ্লোব দিয়ে দিন এবং ঘরের দেয়ালে টানিয়ে দিন নিজের দেশের বড় একটি মানচিত্র। শিশু নিজেই অনেক কিছু শিখে যাবে। ছুটির দিনে বা সময় পেলে তাকে নিয়ে বসে দিক চেনান, বাড়ির আশপাশের এলাকাগুলো চিনিয়ে রাখুন। এতে কোনো দিন পথ হারালে বা ভুল করেও যদি কখনো বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়, তাহলে সে নিজেই বাড়ি চিনে ফিরে আসতে পারবে।

বাড়ির ঠিকানা ও টেলিফোন নম্বর শেখানো:
যখনই শিশু কথা বলতে শিখবে, তাকে বাড়ির ঠিকানা ও মা বাবার ফোন নম্বর শিখিয়ে ফেলুন। যেন কখনো বিপদে পড়লে সে মা বাবার নাম, ঠিকানা বা টেলিফোন নম্বর বলতে পারে।

বিপদের বন্ধু চেনান:
শিশুকে চেনান বিপদে কে বন্ধু হতে পারে। পুলিশ ও সেনাবাহিনীর পোশাক চেনান। কখনো ভিড়ের মধ্যে আপনাকে খুঁজে না পেলে যেন সে পোশাক দেখে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের কাছে যেতে পারে এবং তাকে বিপদের কথা বুঝিয়ে বলতে পারে।

"না" বলতে শেখান:
আপনার শিশুকে "না" বলতে শেখান। যেন মনের বিরুদ্ধে গিয়ে কেবল সমাজের চাপে তাকে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে না হয়। ছোটবেলা থেকেই এই অভ্যাস গড়ে তুললে বড় হয়েও সে স্বাধীনভাবে নিজের সিদ্ধান্ত নিতে পারবে। মেয়ে শিশুকে আলাদাভাবে নিজেকে রক্ষা করার কৌশল রপ্ত করান। সে যেন অপরিচিত পুরুষের সাথে একা কোথাও না যায় বা হুট করে কাউকে বিশ্বাস করে না ফেলে এই শিক্ষা তাকে দিন।

প্রাথমিক চিকিৎসা:
খেলতে গিয়ে কেটে-ছিঁড়ে গেলে কিংবা বন্ধুর হাত-পা কেটে গেলে শিশু যেন আতঙ্কিত না হয়ে প্রাথমিক চিকিৎসাটুকু দিতে পারে, তাকে সে জ্ঞান দিন। স্যাভলন বা অ্যান্টিসেপটিক দিয়ে ক্ষতস্থান পরিষ্কার, ব্যান্ডেজ বাঁধার মতো সহজ কাজগুলো শিখিয়ে দিন। ঠিক কতটুকু কেটে গেলে দ্রুত বড়দের সাহায্য নিতে হবে, তাও বুঝিয়ে বলুন।

অর্থ ব্যবস্থাপনা:
শিশুকে অর্থের মূল্য শেখান। তার হাতখরচ যেন সে কোনো ভালো কাজে ব্যয় করতে পারে, সেটা শেখান। অযথা খেলনা বা খাবারে অর্থ খরচ না করে কীভাবে অর্থের সর্বোত্তম ব্যবহার করা যায়, টাকা জমিয়ে শখের জিনিস বা প্রয়োজনীয় জিনিস কেনা যায়, সে শিক্ষা তাকে দিন।

রান্নাঘরের ছোটখাটো কাজ:
আজকাল বাজারে শিশুদের ব্যবহারের জন্য প্লাস্টিকের ছুরি পাওয়া যায়। সেসব ব্যবহার করে টুকটাক সবজি কাটা, খাবার বানানো, সাত বছর বয়সের পর গ্যাসের চুলার ব্যবহার শেখান। কোনো দিন মা–বাবা বাড়িতে না থাকলে সে যেন ফ্রিজ থেকে খাবার বের করে গরম করে খেতে পারে বা নিজেই বড় পাত্র থেকে ছোট পাত্রে খাবার নিয়ে খেতে পারে, সেটুকু তাকে শিখিয়ে দিন। তাছাড়া বাড়িতে যখন আপনারা রান্না করবেন, তাকে সহায়তা করতে উৎসাহ দিন। ছোটখাটো কাজ, যেমন পেঁয়াজ-রসুনের খোসা ছাড়ানো, ফ্রিজ থেকে সবজি বের করে আনা, সিংক থেকে প্লেট চামচ নিয়ে যথাস্থানে রাখা, খাবার টেবিলে প্রত্যেকের গ্লাসে পানি ঢেলে দেওয়ার মতো কাজের দায়িত্ব শিশুকে দিন।

এভাবে ছোটখাটো কাজের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিলে আপনার শিশু যেমন আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠবে, তেমনি ভবিষ্যৎ জীবনের জন্যও তৈরি হতে শুরু করবে। বাড়ি থেকে কখনো দূরে পড়তে গেলে বা নতুন পরিবেশে গেলে খুব সহজেই সে মানিয়ে নিতে পারবে, নিজের যত্নও নিতে পারবে ঠিকভাবে। সবচেয়ে বড় কথা, তাকে নিয়ে আপনাকে আর দুশ্চিন্তা করতে হবে না।
# collected # # #

ঘটনাটি ঘটেছিল কানাডায়। হিমশীতল রাত। চারিদিকে বরফ পড়ছে। এক ধনী ব্যক্তি তার বাড়ির সামনে এক অশীতিপর বৃদ্ধকে দেখতে পেলেন।...
12/06/2025

ঘটনাটি ঘটেছিল কানাডায়। হিমশীতল রাত। চারিদিকে বরফ পড়ছে। এক ধনী ব্যক্তি তার বাড়ির সামনে এক অশীতিপর বৃদ্ধকে দেখতে পেলেন। ধনী ব্যক্তিটি নিচে নেমে বৃদ্ধকে জিজ্ঞাসা করলেন, এত ঠাণ্ডায় আপনি বাইরে আছেন কেন? আপনার গায়ে শীতের পোশাক কোথায়?

বৃদ্ধ জবাব দিলেন, আমি গরীব অসহায়, আমার কোনো গরম কাপড় নেই, কিন্তু আমি নিজেকে মানিয়ে নিয়েছি।

ধনী ব্যক্তিটি অবাক হয়ে বললেন, আপনি একটু অপেক্ষা করুন, আমি আপনার জন্য গরম কাপড় নিয়ে আসছি।

এরপর তিনি তার বাড়িতে ঢুকে এতটাই ব্যস্ত হয়ে পড়লেন যে, বৃদ্ধের কথা বেমালুম ভুলে গেলেন। সকালে ঘুম থেকে উঠে রাতের ঘটনা মনে পড়তেই দ্রুত ঘর থেকে বেরিয়ে এলেন তিনি। কিন্তু ততক্ষণে বৃদ্ধ আর বেঁচে নেই। ঠান্ডায় জমে গিয়ে রাতেই সলিল সমাধি ঘটেছে তার।

ধনী ব্যক্তিটি দেখলেন বৃদ্ধের পাশে একটি চিরকুট
পড়ে আছে যাতে লেখা:
যখন আমার কোনো উষ্ণ কাপড় ছিল না, তখন আমি মানিয়ে নিয়েছিলাম। কিন্তু আপনি যখন আমাকে সাহায্য করার প্রতিশ্রুতি দিলেন, তখন সেই আশায় অপেক্ষা করতে করতে আমি ঠান্ডার সাথে লড়াই করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেললাম!

শিক্ষা: মি'থ্যা প্রতিশ্রুতি মানুষের হৃদয়কে র'ক্তাক্ত করে, মনোবল ধ্বংস করে দেয়। তাই কাউকে প্রতিশ্রুতি দেওয়ার আগে ভালোভাবে চিন্তা করুন, আপনি সেটা রক্ষা করতে পারবেন কিনা।

11/06/2025

প্রফেসর ডা: গাজী ইয়াসারগীল – আধুনিক নিউরোসার্জারির জনক-আজ ইন্তেকাল করেছেন!

আজকের দিনটি বিশ্ব নিউরোসার্জারির ইতিহাসে এক বিষাদের দিন। শতবর্ষী কিংবদন্তি, আধুনিক মাইক্রোনিউরোসার্জারির জনক, তুর্কী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিখ্যাত নিউরোসার্জন প্রফেসর ডা. গাজী ইয়াসারগীল (Prof. Dr. Gazi Yaşargil) মৃত্যুবরণ করেছেন। তিনি আমাদের মাঝে শুধু একজন চিকিৎসক ছিলেন না, ছিলেন এক জীবন্ত প্রেরণা, এক মানবতাবাদী যোদ্ধা।

জীবন ও কর্ম

ডা. গাজী ইয়াসারগীল জন্মগ্রহণ করেন ৬ জুলাই ১৯২৫ সালে, তুরস্কের লিচেতে। পরবর্তীতে তিনি সুইজারল্যান্ডের জুরিখ বিশ্ববিদ্যালয়ে নিউরোসার্জারিতে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করেন এবং সেখানেই নিউরোসার্জারির ইতিহাসে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনেন।

আবিষ্কার ও অবদান

গাজী ইয়াসারগীল ছিলেন মাইক্রোনিউরোসার্জারির পথপ্রদর্শক, যিনি অপারেটিং মাইক্রোস্কোপ এবং বিশেষ মাইক্রোইনস্ট্রুমেন্ট ব্যবহার করে মস্তিষ্ক এবং স্পাইনাল কর্ডের জটিল অপারেশনকে আরও নিরাপদ ও সফল করে তোলেন। তাঁর উদ্ভাবিত Yasargil aneurysm clip এখনো সারা বিশ্বের অপারেশন থিয়েটারে ব্যবহৃত হচ্ছে। এই ক্লিপের মাধ্যমে লাখো মানুষের জীবন রক্ষা পেয়েছে।

তিনি ২,০০০-এর বেশি সার্জারির কৌশল উন্নয়ন করেছেন এবং তাঁর তত্ত্বাবধানে গড়ে উঠেছে শত শত বিশ্বমানের নিউরোসার্জন। তাঁর লেখা বই “Microneurosurgery” (6 volumes) নিউরোসার্জারির ইতিহাসে এক অমূল্য সম্পদ।

সম্মাননা ও স্বীকৃতি

১৯৯৯ সালে তিনি “Neurosurgeon of the Century” উপাধি লাভ করেন (World Federation of Neurosurgical Societies কর্তৃক)।

বহু বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে সম্মানসূচক ডিগ্রি প্রদান করেছে।

তাঁর নামেই স্থাপন হয়েছে গবেষণা প্রতিষ্ঠান ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।

একজন মানবতাবাদী চিকিৎসক

যেখানে চিকিৎসাবিজ্ঞানের মূল উদ্দেশ্য মানবসেবা, সেখানে ডা. ইয়াসারগীল নিজেকে উৎসর্গ করেছেন অসংখ্য মানুষের প্রাণ বাঁচানোর জন্য। বয়সের শেষ প্রান্ত পর্যন্তও তিনি শিক্ষকতা করেছেন, অপারেশন করেছেন, লিখেছেন।

শেষ বিদায়

১০০ বছর বয়সে পৃথিবী ছেড়ে বিদায় নিলেন এক জীবন্ত কিংবদন্তি। তাঁর আবিষ্কার, তাঁর শিক্ষা এবং তাঁর নিষ্ঠা আজও আমাদের পথ দেখায়।

আল্লাহ যেন তাঁকে জান্নাতের সর্বোচ্চ স্থানে স্থান দেন এবং তাঁর অবদানসমূহ মানবতার কল্যাণে অনন্তকাল স্মরণীয় হয়ে থাকে।

একটি অসাধারন শিক্ষানীয় গল্প:একদিন একটা গরীব ছেলে রাস্তায় হাঁটছিলো। সে তার লেখাপড়ার খরচ জোগাড় করার জন্য ঘরে ঘরে গিয়ে...
11/06/2025

একটি অসাধারন শিক্ষানীয় গল্প:
একদিন একটা গরীব ছেলে রাস্তায় হাঁটছিলো। সে তার লেখাপড়ার খরচ জোগাড় করার জন্য ঘরে ঘরে গিয়ে বিভিন্ন জিনিস বিক্রি করতো । ছেলেটার গায়ে ছিলো একটা জীর্ন মলিন পোষাক। সে ভীষণ ক্ষুধার্ত ছিলো। সে ভাবলো যে পরে যে বাড়ীতে যাবে , সেখানে
গিয়ে সে কিছু খাবার চাইবে। কিন্তু সে যখন একটা বাড়ীতে গেল
খাবারের আশা নিয়ে, সে ঘর থেকে একজন সুন্দরী মহিলা বেরিয়ে এলেন । সে খাবারের কথা বলতে ভয় পেলো। সে খাবারের কথা না বলে শুধু এক গ্লাস জল চাইলো । মহিলা ছেলেটার অবস্থা দেখে বুঝলেন যে সে ক্ষুধার্থ । তাই তিনি ছেলেটাকে একটা বড় গ্লাস
দুধ এনে দিলেন । ছেলেটা আস্তে আস্তে দুধটুকু খেয়ে বলল" আপনাকে আমার কত টাকা দিতে হবে এই দুধের জন্য?" মহিলা বলল "তোমাকে কোন কিছুই দিতে হবে না । ছেলেটা বলল "আমার মা আমাকে বলেছেন কখনো করুণার দান না নিতে । তাহলে আমি
আপনাকে মনের অন্ত:স্থল থেকে ধন্যবাদ দিচ্ছি ।" ছেলেটার নাম
ছিলো স্যাম কেইলি । স্যাম যখন দুধ খেয়ে ঐ বাড়ি থেকে বের হয়ে এল, তখন সে শারীরিকভাবে কিছুটা শক্তি অনুভব করলো । স্যাম এর বিধাতার উপর ছিলো অগাধ বিশ্বাস । তাছাড়া সে কখনো কিছু
ভুলতো না ।
অনেক বছর পর ঐ মহিলা মা*রাত্মকভাবে অসুস্থ হয়ে পরলো ।
স্থানীয় ডাক্তাররা তাকে সুস্থ করতে চেষ্টা করেও ব্যার্থ হল । তখন
তাকে পাঠানো হলো একটা বড় শহরের নামকরা হাসপাতালে ।
যেখানে দুলর্ভ ও মা*রাত্মক রোগ নিয়ে গবেষণা ও চিকিৎসা করা হয় ।
ডা: স্যামকেইলি কে এই মহিলার দায়িত্ব দেওয়া হলো । যখন ডাঃ স্যাম কেইলি শুনলেন যে মহিলা কোন শহর থেকে এসেছেন , তার চোখের দৃষ্টিতে অদ্ভুত একটা আলো যেন জ্বলে উঠলো । তিনি তাড়াতাড়ি ঐ মহিলাকে দেখতে গেলেন । ডাক্তারের এপ্রোন পরে
তিনি মহিলার রুমে ঢুকলেন এবং প্রথম দেখাতেই তিনি মহিলাকে
চিনতে পারলেন । তিনি মনে মনে সিদ্ধান্ত নিলেন যে , যেভাবেই
হোক তিনি মহিলাকে বাঁচাবেনই । ঐ দিন থেকে তিনি ঐ রোগীর
আলাদাভাবে যত্ন নেওয়া শুরু করলেন । অনেক চেষ্টার পর মহিলাকে বাঁচানো সম্ভব হলো । ডাঃ স্যাম কেইলি হাসপাতালের
একাউন্টেন্টকে ঐ মহিলার চিকিৎসার বিল দিতে বললেন, কারণ
তার সাইনছাড়া ঐ বিল কার্যকর হবে না । ডাঃ স্যাম কেইলি ঐ বিলের কোণায় কি যেনো লিখলেন এবং তারপর সেটা ঐ মহিলার কাছে পাঠিয়ে দিলেন । মহিলা ভীষণ ভয় পাচ্ছিলেন বিলটা খুলতে। কারণ তিনি জানেন যে এতো দিনে যে পরিমাণ বিল এসেছে তা তিনি
সারা জীবনেও জীবনেও শোধ করতে পারবেন না ।
অবশেষে তিনি বিলটা খুললেন এবং বিলের পাশ দিয়ে লেখা কিছু কথা তার দৃষ্টি আকর্ষণ করলো । তিনি পড়তে লাগলেন "আপনার চিকিৎসার খরচ হলো পুরো এক গ্লাস দুধ।" এবং বিলের নিচের সাইন করা ছিলো ডাঃ স্যাম কেইলির নাম। মানুষকে সাহায্য করুন , যতটা
আপনার পক্ষে সম্ভব । হয়তো এই অল্প সাহায্যের ফল হিসেবে আপনি এমন কিছু পাবেন যা কখনো আপনি চিন্তাই করেননি।
#সংগৃহীত

Address

Savar
1340

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr Md Abu Taher Miah posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category