Mind Menders

Mind Menders Mind Menders: Your Mental Health, Our Priority. Mind Menders works on mental healthcare services

Today is World Mental Health Day!This year’s theme is “Access to services – mental health in catastrophes and emergencie...
09/10/2025

Today is World Mental Health Day!
This year’s theme is “Access to services – mental health in catastrophes and emergencies” announced by the World Federation for Mental Health (WFMH).

During disasters, conflicts or crisis, the emotional impact often lasts long after physical injuries are gone. It's important to make sure that everyone,especially those most at risk can access support, healing, and the chance to recover.

Let’s raise our voices, break stigma and advocate for universal access to mental health services in all circumstances.



📌 Intern psychologist presentation 📌 Topic : Bipolar Mood Disorder SpeakerHumayra BegumJagannath UniversityDepartment of...
09/10/2025

📌 Intern psychologist presentation 📌

Topic : Bipolar Mood Disorder

Speaker
Humayra Begum
Jagannath University
Department of Psychology

Host
Bristy Akter Munni
Habibullah Bahar College
Department of psychology

Date : October 11, Saturday
Time: 9 pm
Place: Google Meet
Meeting link : meet.google.com/cqj-bvvz-dxq

📌 How colour affects us : The Psychology Behind Colors and Their Impact on Mood and Behavior.  Colours are more than jus...
08/10/2025

📌 How colour affects us : The Psychology Behind Colors and Their Impact on Mood and Behavior.

Colours are more than just a visual experience, they have the power to influence our emotions ,thoughts and behaviour.
This field, known as color psychology, studies how different colors impact human psychology and decision-making. From marketing to interior design, understanding the psychology of colors can help us create environments that promote well-being, creativity, and productivity.

🔎 How Colors Affect Us

Colors stimulate the brain through the visual system.

They can influence mood, energy levels, decision-making, and even physiological responses (like heart rate or appetite).

Color meanings are shaped by both biology (universal responses) and culture (learned associations).

📍 Impact of colors

🟥 Red

Increases energy, passion, alertness. Can raise heart rate, create a sense of urgency. Often used in sales ("SALE" signs) or warnings. Can also trigger aggression in some contexts.

🟧 Orange

Warm, enthusiastic, playful. Encourages social interaction and appetite. Used in marketing to grab attention and create a friendly vibe.

🟨 Yellow

Optimism, cheerfulness, mental stimulation. Can boost creativity and energy, but in excess may cause anxiety. Common in children’s products and learning spaces.

🟩 Green

Balance, harmony, relaxation. Reduces stress, improves focus, associated with nature and healing. Hospitals and therapy rooms often use green.

🟦 Blue

Calm, trust, security. Slows breathing and heart rate, promotes concentration. Used by banks/tech companies to symbolize reliability.

🟪 Purple

Spirituality, creativity, luxury. Inspires imagination, can feel mysterious. Associated with meditation, healing, or luxury products.

⬛️ Black

Power, sophistication, control but also mourning. Can create authority but may feel heavy or oppressive.

⬜️ White

Purity,simplicity,peace. Encourages clarity but in excess may feel cold or sterile.

🎯 By understanding how different colors influence mood, we can make informed choices in marketing, design, therapy, and even daily life.

📌 Sadiya
Habibullah bahar college
Psychology department
Honours 4th year.
Poster: Fareha Moure

📌 Volunteer Presentation - 10📌Topic : Post Partum Mood Disorder Speaker: Ayesha SddikaUniversity of Dhaka,Department of ...
03/10/2025

📌 Volunteer Presentation - 10📌

Topic : Post Partum Mood Disorder

Speaker: Ayesha Sddika
University of Dhaka,Department of Psychology

Host : Bristy Akter Munni
Institute:Habibullah Bahar College,
Department of psychology

Date : October 04, Saturday
Time: 9 pm
Place: Google Meet
Meeting link : meet.google.com/qqz-uuor-brw

আমাদের জীবনযাত্রা যতই ব্যস্ত হয়ে উঠছে, ততই আমরা নিজের যত্ন নেওয়ার বিষয়টি অবহেলা করি। অথচ, সুস্থ থাকার মূল চাবিকাঠি লু...
28/09/2025

আমাদের জীবনযাত্রা যতই ব্যস্ত হয়ে উঠছে, ততই আমরা নিজের যত্ন নেওয়ার বিষয়টি অবহেলা করি। অথচ, সুস্থ থাকার মূল চাবিকাঠি লুকিয়ে আছে ‘সেল্ফ কেয়ার’-এ।

নিজের যত্ন নেওয়া মানেই - সেল্ফ কেয়ার। তবে, সেল্ফ কেয়ার মানে শুধু শরীরের নয়। মন, আবেগ, এবং আত্মারও যত্ন নেওয়া। ব্যস্ত জীবনের মাঝে আমরা অনেকেই নিজের কথা ভুলে যাই। কিন্তু মনে রাখবেন — আপনি সুস্থ এবং ভালো না থাকলে, অন্য কিছুর যত্ন নেওয়াও আপনার পক্ষে কখনোই সম্ভবপর হবে না।

🔵 সেল্ফ কেয়ার মানে আসলে কী?

▶️ নিজের শারীরিক, মানসিক, এবং আবেগগত সুস্থতার জন্য সচেতনভাবে পদক্ষেপ নেওয়াকেই বলা হয় সেল্ফ কেয়ার। এটি শুধুই ভালো লাগার জন্য নয়—বরং দীর্ঘমেয়াদে সুস্থ, সুখী এবং সফল জীবন গড়ে তোলার ভিত্তি।

🌟 কেন সেল্ফ কেয়ার গুরুত্বপূর্ণ?

১) মানসিক চাপ হ্রাস করে,
২) রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়,
৩) ঘুমের গুণগত মান উন্নত করে,
৪) নিজেকে ভালোবাসতে শেখায়,
৫) আত্মবিশ্বাস বাড়ায়,
৬) শরীরকে রাখে সক্রিয় ও সুস্থ,
৭) মেজাজ ভালো থাকে,
৮) সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করে ইত্যাদি।

প্রতিবছর ২৪ শে জুলাইকে "আন্তর্জাতিক সেল্ফ কেয়ার দিবস " হিসেবে পালন করা হয়। এই দিনটি বিশ্বব্যাপী মানুষকে নিজের যত্ন নেওয়ার গুরুত্ব বোঝাতে উদযাপন করা হয়। এই দিনটি আমাদের মনে করিয়ে দেয়, নিজেকে ভালোবাসা ও যত্ন নেওয়া কতোটা গুরুত্বপূর্ণ।

নিজের যত্ন নিন — প্রতিদিন, প্রতিমুহূর্তে। ‘24/7’ মানে যেমন ২৪ ঘন্টা ৭ দিন – ঠিক তেমনই সেল্ফ কেয়ার হওয়া উচিত আমাদের প্রতিদিনের অভ্যাস।

তাহলে আজ থেকেই শুরু করুন কিছু সহজ সেল্ফ কেয়ার অভ্যাস :

১) সকালটা নিজের মতো করে শুরু করুন। ঠান্ডা মেজাজে ঘুম থেকে উঠুন, কিছুক্ষণ সময় একটু শান্ত হয়ে বসে থাকুন এবং ভালো ভালো কিছু কথা নিজেকে বলুন, ভাবুন। সারাদিনের কাজের প্ল্যানের একটা হিসাব রাখুন।এরপর, ধ্যান বা হালকা ব্যায়াম দিয়ে আপনার দিনটি শুরু করে ফেলুন।

২) সারাদিনে অন্তত ১০–১৫ মিনিট মেডিটেশন করা।
৩) দৈনিক হাঁটা বা ব্যায়ামের চর্চায় থাকা।
৪) সময়সীমা নির্ধারণ করে প্রযুক্তির ব্যবহার করা। নির্দিষ্ট একটা সময়ে,ফোনে বা সোশ্যাল মিডিয়ায় একটিভ থাকা।
৫)পর্যাপ্ত জল পান এবং পুষ্টিকর খাবার গ্রহন করা।
৬) নিয়মিত বিশ্রাম এবং গভীর ঘুম।
৭) নিজের অনুভূতির কথা নির্ভরযোগ্য,বিশ্বস্ত কারোর সাথে শেয়ার করা অথবা কোনো নোটবুকে লিখে রাখা।
৮) পছন্দের শখের কাজে মন দেওয়া – যেমন ছবি আঁকা, গার্ডেনিং, রান্না করা ইত্যাদি।
৯) নিজের পছন্দের বই পড়া, গান শোনা।
১০) সর্বোপরি, নানাধরণের ভালো কাজসমূহে, সর্বদা নিজেকে ব্যস্ত রাখা। কারণ, এতে মানুষের মস্তিষ্ক ও শরীর সুস্থ থাকে। আর মস্তিষ্ক সুস্থ থাকা মানেই - মানুষের মন সুস্থ থাকা।

তাই, নিজেকে ভালোবাসুন, নিজের যত্ন নিন — কারণ আপনি গুরুত্বপূর্ণ। আপনার সেল্ফ কেয়ার, আপনার শক্তি। আপনি অনন্য, আপনি মূল্যবান।

এখন থেকে তাই, নিজের যত্ন নিন — প্রতিদিনে, প্রতিমুহূর্তে ও প্রতিক্ষণে!

Writing: Ummey Smita Shantu
Poster : M Rohan

মনোবিজ্ঞান নিয়ে ভ্রান্ত ধারণা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমরা প্রায়ই এমন অনেক কিছুই দেখতে পাই, যেগুলোকে “মনোবিজ্ঞান” বলে প...
25/09/2025

মনোবিজ্ঞান নিয়ে ভ্রান্ত ধারণা

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমরা প্রায়ই এমন অনেক কিছুই দেখতে পাই, যেগুলোকে “মনোবিজ্ঞান” বলে প্রচার করা হয়। যেমন— মনোবিজ্ঞান বলে "তুমি যাকে মনে করছো সেও তোমাকে মনে করছে" বা এমন হাবিজাবি ধরনের কথা বা এমন কিছু যেগুলোর কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই।

আমরা যারা মনোবিজ্ঞানের সাথে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত, তাদের প্রায়ই এসব ভ্রান্ত ধারণা ও গুজবের মুখোমুখি হতে হয়। আমাদের আশেপাশের মানুষ প্রায়ই খুব আত্মবিশ্বাসের সাথে এসব গুজব ছড়ায় এবং তুলে ধরে। কিন্তু আসলেই এই ভ্রান্ত ধারণাগুলো প্রতিরোধ করা আমাদেরই দায়িত্ব।

তবে তার আগে আমাদের জানা জরুরি—মনোবিজ্ঞান নিয়ে কী কী ভ্রান্ত ধারণা ও গুজব প্রচলিত আছে।

মনোবিজ্ঞান নিয়ে কিছু সাধারণ ভ্রান্ত ধারণা

মিথ ১: মনোবিজ্ঞান কেবল সাধারণ জ্ঞান

অনেকে মনে করেন মনোবিজ্ঞানীরা শুধু সেই জিনিসগুলো বলেন, যা আমরা আগেই জানি। কিন্তু বাস্তবে মনোবিজ্ঞান হলো জীবিত প্রাণীর আচরণ ও মানসিক প্রক্রিয়া নিয়ে একটি বিজ্ঞান। এটি গবেষণা, পরীক্ষা-নিরীক্ষা এবং প্রমাণভিত্তিক পদ্ধতির ওপর নির্ভরশীল। মানুষের আচরণের এমন দিক উন্মোচন করে যা আমাদের অজানা বা সুপ্ত অবস্থায় থাকে।

মিথ ২: শুধুমাত্র “পাগল” মানুষই মনোবিজ্ঞানীর কাছে যায়

এটি সবচেয়ে ক্ষতিকর ভুল ধারণার একটি। মনোবিজ্ঞানীর সাহায্য নেওয়া দুর্বলতা বা “পাগলামির” লক্ষণ নয়। মানসিক চাপ, সম্পর্কের সমস্যা, ক্যারিয়ার গাইডেন্স, আবেগ নিয়ন্ত্রণ, মানসিক কৌশল শেখা ইত্যাদি নানা কারণে মনোবিজ্ঞানীর কাছে যায়।মনোবিজ্ঞানী শুধুমাত্র মানুষকে সমস্যা থেকে উত্তরণের পথ খুজে নিতে সাহায্য করে।

মিথ ৩: মনোবিজ্ঞানীরা মনের কথা পড়তে পারে

এটি একেবারেই অবাস্তব। অনেকেই ভাবেন মনোবিজ্ঞানীরা নাকি মানুষের মন পড়তে পারেন, কিন্তু আসলে তারা আচরণ পর্যবেক্ষণ, প্যাটার্ন বিশ্লেষণ এবং বৈজ্ঞানিক টুল ব্যবহার করেন। মনোবিজ্ঞান মনের যাদু নয়, বরং বৈজ্ঞানিকভাবে আচরণ বোঝা, পূর্বাভাস দেওয়া ও পরিবর্তনের উপায় শেখায়।

মিথ ৪: শিশুদের মানসিক সমস্যা হয় না

মানসিক স্বাস্থ্য সব বয়সের জন্যই সমান গুরুত্বপূর্ণ। শিশু ও কিশোর-কিশোরীদেরও উদ্বেগ, ডিপ্রেশন, ADHD ইত্যাদি সমস্যা হতে পারে। প্রাথমিক শনাক্তকরণ ও হস্তক্ষেপ তাদের সুস্থ বিকাশের জন্য অপরিহার্য। অনেকেই শিশুদের সমস্যাকে “বয়সের সাথে ঠিক হয়ে যাবে” ভেবে গুরুত্ব দেন না—যা একটি বড় ভুল।

মিথ ৫: শুধুই পজিটিভ চিন্তা মানসিক সমস্যা দূর করতে পারে

আশাবাদী থাকা ভালো, কিন্তু মানসিক সমস্যার সমাধান কেবল পজিটিভ চিন্তার ওপর নির্ভর করে না। প্রমাণভিত্তিক থেরাপি, জীবনধারার পরিবর্তন এবং প্রয়োজনে চিকিৎসা প্রক্রিয়া প্রয়োজন হতে পারে। অনেক সময় সমস্যাকে “উড়িয়ে দেওয়া” এক ধরনের প্রতিরক্ষা কৌশল (Defense Mechanism)—যা মনোবিজ্ঞানেরই একটি বিষয়।

মিথ ৬: মনোবিজ্ঞান শুধু মানসিক রোগ নিয়েই কাজ করে

মনোবিজ্ঞান কেবল রোগ নির্ণয় বা চিকিৎসার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। এটি শেখা, প্রেরণা, স্মৃতি, সম্পর্ক, কর্মক্ষেত্রে আচরণ এবং ব্যক্তিগত বিকাশ নিয়েও সমানভাবে কাজ করে।

মূল কথা:

মনোবিজ্ঞান একটি বিজ্ঞান—এটি কোনো গুজব বা কুসংস্কার নয়। সঠিক তথ্য জানা আমাদেরকে মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে বিভ্রান্তি ও কলঙ্ক থেকে মুক্তি দেয়। তাই আসুন, মনের বিষয়গুলোতে গুজব নয়, প্রমাণভিত্তিক তথ্য বিশ্বাস করি।

লেখা ও পোস্টার: সিদ্দিক সিয়াম

📌 Volunteer Presentation - 8📌Topic : Link Between Physical and Mental Health Speaker: Ummey Smita ShantuInstitute: Alhaj...
22/09/2025

📌 Volunteer Presentation - 8📌

Topic : Link Between Physical and Mental Health

Speaker: Ummey Smita Shantu
Institute: Alhaj Mockbul Hossain University College
Department of Psychology

Host : Ariful Islam Suzal
Institute: Dhaka College
Department of psychology

Date : September 24, Wednesday
Time: 9 pm
Place: Google Meet

Gratitude Journaling: Opening the Doors of Happiness“When one door of happiness closes, another opens; but often we look...
21/09/2025

Gratitude Journaling: Opening the Doors of Happiness

“When one door of happiness closes, another opens; but often we look so long at the closed door that we do not see the one which has been opened for us.”- Helen Keller

This thought feels the urgency in current times. In our competitive world, many young people remain upset over what they lack instead of valuing the joys already present. Psychologists call this the negativity bias which is our natural tendency to focus more on problems than positives.

One way to resist this bias is through “Gratitude Journaling”. It is the simple habit of writing down small things we are thankful for each day. It shifts attention from complaints to blessings, building resilience and peace of mind.

Bangladeshi writer Md. Ashikur Rahman, in Ajker Patrika (10 August 2025), explains its benefits clearly:

It cultivates positivity by reducing negative thinking.

Writing it out is something like venting out. It lowers stress through brain chemicals linked to happiness.

This boosts self-confidence by valuing even small achievements.

Gratitude journaling encourages self-love and calmness in daily life.

Now you are thinking how to start it, right? Very simple. Keep a notebook and each day list three things you are grateful for. Whether it’s learning something new, sharing a laugh, or receiving kindness. Words, drawings, or even short notes work equally well.

In a world that often magnifies stress, gratitude journaling reminds us to notice the “open doors” of happiness waiting before us.

References:

https://www.verywellmind.com/negative-bias-4589618?utm_source=chatgpt.com



https://www.ajkerpatrika.com/education/ajpgkvrf77ywh

Writing: Ronald Arunavo Das
Poster : Siddik Siam

Subconscious Mind,বাংলায় যাকে বলে অবচেতন মন এমন একটি মানসিক স্তর যেখানে আমাদের স্মৃতি , অভ্যাস, আবেগ, বিশ্বাস এবং জীবনে...
18/09/2025

Subconscious Mind,বাংলায় যাকে বলে অবচেতন মন এমন একটি মানসিক স্তর যেখানে আমাদের স্মৃতি , অভ্যাস, আবেগ, বিশ্বাস এবং জীবনের অভিজ্ঞতাগুলো জমা থাকে। আমরা সচেতনভাবে সবকিছু মনে রাখতে পারি না, কিন্তু অবচেতন মনে সেগুলো সংরক্ষিত থাকে এবং আমাদের আচরণ ও চিন্তাভাবনায় ব্যাপক প্রভাব ফেলে।
অবচেতন মন মানুষের আচরণ ব্যাপকভাবে নিয়ন্ত্রণ করে । তাই কারো জীবনে সাফল্য বা ব্যর্থতার অনেকটাই নির্ভর করে অবচেতন মনে কী ধরণের চিন্তা বা বিশ্বাস গেথেঁ আছে তার ওপর।
ইতি বাচক চিন্তা অবচেতন মনে সঞ্চিত হলে আত্মবিশ্বাস, প্রেরণা ও সফলতা আসে ।
নেতি বচক চিন্তা বা ভয় জমলে হতাশা, দুশ্চিন্তা ও ব্যর্থতা দেখা দেয়।
অবচেতন মনকে কাজে লাগানোর উপায়-
1. অটো-সাজেশন (Auto-Suggestion) – প্রতিদিন নিজের কাছে ইতি বাচক বাক্য বারবার বলা (যেমনঃ “আমি
পারবো”, “আমি আত্মবিশ্বাসী”)।
2. চিত্রকল্প বা ভিজ্যুয়ালাইজেশন (Visualization) – যে স্বপ্ন বা লক্ষ্য অর্জন করতে চাই তা চোখ বন্ধ করে বাস্তবের মতো কল্পনা করা।
3. ধ্যান ও রিলাক্সেশন – নিয়মিত ধ্যান মনের চাপ কমিয়ে অবচেতন মনকে ইতিবাচকভাবে প্রভাবিত করে ।
4. ভাল অভ্যাস গঠন – ছোট ছোট
নিয়মিত ইতিবাচক অভ্যাস অবচেতন মনে স্থায়ী ছাপ ফেলে

লেখা ও পোস্টার: মুশফিকুর রহমান

পরীক্ষার সময় যেকোনো শিক্ষার্থীর জন্য একটি চাপের সময় , কিন্তু কিছু শিক্ষার্থীর জন্য এই চাপ অসহনীয় মনে হতে পারে। পরীক্ষ...
11/09/2025

পরীক্ষার সময় যেকোনো শিক্ষার্থীর জন্য একটি চাপের সময় , কিন্তু কিছু শিক্ষার্থীর জন্য এই চাপ অসহনীয় মনে হতে পারে। পরীক্ষার দুশ্চিন্তা শুধুমাত্র পরীক্ষা-পূর্ববর্তী স্নায়ুচাপ নয়; এটি তীব্র উদ্বেগ এবং ভয়ের একটি অনুভূতি যা আপনার ভালো পারফর্ম করার ক্ষমতাকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে। সুসংবাদ হলো, আপনি এই অনুভূতিগুলো নিয়ন্ত্রণ করতে এবং আপনার একাডেমিক সাফল্যের নিয়ন্ত্রণ নিতে পদক্ষেপ নিতে পারেন।

🔶পরীক্ষার সময় দুশ্চিন্তার লক্ষণগুলো বোঝা:

পরীক্ষার দুশ্চিন্তার লক্ষণগুলো চিহ্নিত করা এটি কাটিয়ে ওঠার প্রথম ধাপ। এগুলো শারীরিক এবং মানসিক উভয়ই হতে পারে।

১. শারীরিক লক্ষণগুলোর মধ্যে প্রায়শই দ্রুত হৃৎস্পন্দন, ঘাম, শ্বাসকষ্ট, পেটে "মোচড়" দেওয়া বা মাথাব্যথা অন্তর্ভুক্ত থাকে। কিছু মানুষের বমি বমি ভাব বা কাঁপুনি হতে পারে।
২. মানসিক লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে মনোযোগ দিতে না পারা, নিজেকে নিয়ে নেতিবাচক কথা বলা, ভয়ের অনুভূতি, বা তথ্য মনে করার চেষ্টা করার সময় মন একেবারে ফাঁকা হয়ে যাওয়া। এটি এমন একটি অনুভূতি যখন আপনি উত্তরটি জানেন কিন্তু চাপের মুখে সেটি মনে করতে পারেন না।

🔶দুশ্চিন্তা কমানোর ব্যবহারিক কৌশল:

পরীক্ষার আগে এবং চলাকালীন আপনার মন ও শরীরকে শান্ত করতে সাহায্য করার জন্য আপনি বেশ কিছু ব্যবহারিক কৌশল অবলম্বন করতে পারেন।

১. প্রস্তুতি নিন, আতঙ্কিত হবেন না :

কার্যকরী প্রস্তুতি হলো দুশ্চিন্তার বিরুদ্ধে আপনার সেরা প্রতিরক্ষা। অনেক আগে থেকে পড়াশোনা শুরু করুন, এবং শেষ মুহূর্তে সবকিছু একসাথে পড়ার চেষ্টা করবেন না। একটি অধ্যয়নের সময়সূচি তৈরি করুন এবং সেটিতে লেগে থাকুন। বিষয়বস্তুকে ছোট, সহজে পরিচালনাযোগ্য অংশে ভাগ করলে পুরো প্রক্রিয়াটি কম ভীতিকর মনে হবে।

২. রিল্যাক্স করার কৌশল আয়ত্ত করুন :

যখন আপনি উদ্বিগ্ন বোধ করেন, তখন আপনার শরীরের "Fight or Flight" প্রতিক্রিয়া শুরু হয়। আপনি রিল্যাক্স করার কৌশল ব্যবহার করে এর মোকাবিলা করতে পারেন। সহজ গভীর শ্বাস-প্রশ্বাসের অনুশীলন অত্যন্ত কার্যকর হতে পারে। নাক দিয়ে চার গোনা পর্যন্ত ধীরে ধীরে শ্বাস নিন, কিছুক্ষণ ধরে রাখুন, এবং তারপর মুখ দিয়ে ছয় গোনা পর্যন্ত ধীরে ধীরে শ্বাস ছাড়ুন। আপনার শ্বাসের উপর মনোযোগ দেওয়া আপনার স্নায়ুতন্ত্রকে শান্ত করতে সাহায্য করতে পারে।

৩. আপনার সুস্থতাকে অগ্রাধিকার দিন:

আপনার শারীরিক স্বাস্থ্য সরাসরি আপনার মানসিক অবস্থাকে প্রভাবিত করে। নিশ্চিত করুন যে আপনি পর্যাপ্ত ঘুমাচ্ছেন, পুষ্টিকর খাবার খাচ্ছেন এবং আপনার দৈনন্দিন রুটিনে কিছু শারীরিক কার্যকলাপ অন্তর্ভুক্ত করছেন। একটি দ্রুত হাঁটা বা একটি সংক্ষিপ্ত ওয়ার্কআউট জমাট বাঁধা চাপ কমাতে এবং আপনার মনকে পরিষ্কার করতে সাহায্য করতে পারে। অতিরিক্ত ক্যাফেইন এবং চিনি এড়িয়ে চলুন, কারণ এগুলো উদ্বেগ বাড়াতে পারে।

৪. নেতিবাচক চিন্তাভাবনাকে চ্যালেঞ্জ করুন :

পরীক্ষার দুশ্চিন্তা প্রায়শই নেতিবাচক আত্মকথন দ্বারা প্রভাবিত হয়, যেমন "আমি ফেল করব" বা "আমি যথেষ্ট স্মার্ট নই।" যখন আপনি নিজেকে এই ধরনের কথা ভাবতে দেখেন, তখন থামুন এবং সেগুলোকে চ্যালেঞ্জ করুন। সেগুলোকে ইতিবাচক, বাস্তবসম্মত affirmations দিয়ে প্রতিস্থাপন করুন, যেমন, "আমি এর জন্য প্রস্তুতি নিয়েছি," বা "স্নায়ুচাপ অনুভব করা স্বাভাবিক, তবে আমি আমার সেরাটা দিতে সক্ষম।"

🔶পরীক্ষার দিনে:
পরীক্ষার দিন, নিম্নলিখিত বিষয়গুলো মনে রাখবেন:
১.সময় মতো পৌঁছান যাতে তাড়াহুড়ো এড়ানো যায়, যা দুশ্চিন্তা বাড়াতে পারে।
২.অন্যান্য শিক্ষার্থীদের সাথে পরীক্ষা-পূর্ববর্তী আতঙ্কে জড়াবেন না। তাদের চাপ সংক্রামক হতে পারে।
৩.শুরু করার আগে নির্দেশাবলী সাবধানে পড়ুন।
৪.যদি আপনার মন ফাঁকা হয়ে যায়, তাহলে এক মুহূর্ত সময় নিন। আতঙ্কিত হবেন না। চোখ বন্ধ করুন, কয়েকটি গভীর শ্বাস নিন এবং নিজেকে মনে করিয়ে দিন যে আপনি এই তথ্যগুলো জানেন।

এই পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করে, আপনি পরীক্ষার সাথে আপনার সম্পর্ককে ভয় থেকে আত্মবিশ্বাসে পরিবর্তন করতে পারেন। মনে রাখবেন, একটি পরীক্ষা কেবল একটি নির্দিষ্ট দিনে আপনার জ্ঞানের একটি স্ন্যাপশট, আপনার যোগ্যতার চূড়ান্ত রায় নয়।

লেখা ও ছবি: Fareha Jahan Moure

On this  ,let’s remind each other that no one has to struggle and face all of the hardships alone.We stand together agai...
10/09/2025

On this ,
let’s remind each other that no one has to struggle and face all of the hardships alone.
We stand together against silence and stigma. You are never alone.



📌 Volunteer Presentation - 7📌Topic : Simple Ways to Take Care of Your Mental Health Speaker:Abu Bakar Siddik SiamInstitu...
05/09/2025

📌 Volunteer Presentation - 7📌

Topic : Simple Ways to Take Care of Your Mental Health

Speaker:Abu Bakar Siddik Siam
Institute:Jagannath University
Department of Psychology

Host : Tasfia Tasnim
Institute: University of Dhaka,
Department of psychology

Date : September 06, Saturday
Time: 9 pm
Place: Google Meet

Address

C-36/3, Swaranika Abasik Elaka
Savar
1340

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mind Menders posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Mind Menders:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram