04/02/2020
লাস্ট ২৪ ঘন্টায় চায়নাতে ৪০+ মৃত্যু, ২০০০+ ইনফেক্টেড! সেখানে কি চলছে কল্পনা করা যায়?
ALLAH SAVE MY COUNTRY
উহান থেকে ষাটোর্ধ এক মহিলা (আমেরিকান সিটিজেন) শিকাগোতে এসেই হসপিটালাইজড হয়েছে। সেই মহিলার স্বামী হসপিটালে স্ত্রীকে দেখতে এসেছিল। পরের দিন ডাক্তার তার স্বামীকেও ইনফেক্টেড ঘোষণা করে অথচ তার স্বামী চায়নাতে যায়নি।
ডাক্তাররা করোনাভাইরাস দ্বারা সংক্রামিত রোগীর সাথে ক্লোজ কন্টাক্ট নিষিদ্ধ করেছে। অর্থাৎ রোগী হ্যান্ডশেক করতে চাইলেও আপনি করতে পারবেন না, রোগী হাছি/কাশি দিলে সাধারণ মানুষের সেখান থেকে সরে যেতে হবে।
আমার নিজ চোখে দেখা, চাইনিজ কাউকে দেখলেই এখন মানুষেরা তাদের পাশ থেকে সরে যাচ্ছে, কেউ যদি দেখে এই পথ দিয়ে চাইনিজ আসতেছে, সে ওই পথ বাদ দিয়ে অন্য পথ ধরছে।
জার্মানির অধিকাংশ চাইনিজই এই ভাইরাসে সংক্রামিত নয় তবু্ও তাদের দিকে মানুষ সন্দেহের দৃষ্টিতে দেখছে
ট্রেনের সিটে চাইনিজ বসলে সেখান থেকে সবাই উঠে যাচ্ছে। কি যে মানবিক অসহায়ত্ব! কি যে মানুষিক যন্ত্রণা তারা পাচ্ছে! কিছুই করার নেই কারণ ভাইরাস human to human ট্রান্সমিট হয়ে যাচ্ছে।
শেষ খবর পাওয়া অবধি, চাইনিজ সরকারি হিসাব অনুযায়ী এই পর্যন্ত প্রায় ১০ হাজার ইনফেক্টেড ও 400 জন মারা গেছে, কিন্তু নিউইয়র্ক টাইমস পত্রিকা বলছে, বাস্তবে এর থেকে আরো বেশি।
আধুনিক চাইনিজ সভ্যতা ও তাদের উচ্চপদস্থরা মনে করতঃ প্রযুক্তির দিক দিয়ে তারা পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিধর দেশ অথচ আজ তারা নিজেরাই শংকিত ও আতংকিত।
কোন বোম্ব পড়েনি অথচ তারা আজ বাইরে আসতে পারছে না। তারা ভেবেছিল, মুসলিমরা পৃথিবীতে সবচেয়ে নিগৃহিত ও অপমানিত জাতি অথচ আজ চাইনিজ জাতিই সবার কাছে মানসিক অপমানের শিকার।
দশ লক্ষ উইঘুর মুসলিমদের তারা নির্যাতন করে কোনঠাসা করে রেখেছে, আর আজ পৃথিবীর বুকে তারাই কোনঠাসা!
কালেক্টেড