Savar Nursing Homecare

  • Home
  • Savar Nursing Homecare

Savar Nursing Homecare To provide all kind of Nursing care. (সব ধরনের নার্সিং সেবা দেওয়া হয়)

এই গুলো হলো অ্যাপথাস আলসার (Aphthous ulcers).অ্যাফথাস আলসার হল এক ধরনের মুখের ঘা যা সাধারণত মুখের নরম টিস্যু যেমন- ঠোঁট,...
20/08/2025

এই গুলো হলো অ্যাপথাস আলসার (Aphthous ulcers).অ্যাফথাস আলসার হল এক ধরনের মুখের ঘা যা সাধারণত মুখের নরম টিস্যু যেমন- ঠোঁট, গাল, জিহ্বা বা মাড়ির গোড়ায় দেখা যায়। এটিকে অনেক সময় "ক্যানকার sores" বা "লবণের ঘা" ও বলা হয়। এটি সংক্রামক নয় এবং সাধারণত কয়েক সপ্তাহের মধ্যে সেরে যায়।
লক্ষণ:
ছোট, গোলাকার বা ডিম্বাকৃতির ঘা, যা সাদা বা হলুদ রঙের হতে পারে।
ঘাগুলির চারপাশে লাল রঙের একটি বৃত্ত থাকে।
কথা বলতে, খেতে বা পান করতে গেলে ব্যথা হতে পারে।
কারণ:
অ্যাফথাস আলসারের সঠিক কারণ এখনো জানা যায়নি, তবে কিছু কারণের জন্য এটি হতে পারে, যেমন-
মানসিক চাপ
হরমোনজনিত পরিবর্তন
কিছু খাবার (যেমন- সাইট্রাস ফল, মশলাদার খাবার)
দাঁতের ধারালো অংশ বা মুখের আঘাত
অ্যালার্জি পর্যাপ্ত ভিটামিন ও খনিজ পদার্থের অভাব
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়া
চিকিৎসা:
বেশিরভাগ অ্যাফথাস আলসার কয়েক দিনের মধ্যে নিজে থেকেই সেরে যায়। তবে, কিছু ক্ষেত্রে নিম্নলিখিত চিকিৎসা সহায়ক হতে পারে:
ব্যথা কমাতে ব্যথানাশক ওষুধ (যেমন - আইবুপ্রোফেন বা প্যারাসিটামল)
অ্যান্টিসেপটিক মাউথওয়াশ ব্যবহার করা
ক্ষেত্রবিশেষে, স্টেরয়েড ক্রিম বা মলম ব্যবহার করা যেতে পারে।
যদি ঘাটি বড় হয় বা সেরে না যায়, তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

©

 #সচেতনামূলক_পোস্ট🤰প্রিয় গর্ভবতী মায়েরা সব গর্ভধারণ একরকম হয় না। তাই আপনাকে সব সময় সচেতন থাকতে হবে এবং সঠিক পদক্ষেপ ন...
16/08/2025

#সচেতনামূলক_পোস্ট

🤰প্রিয় গর্ভবতী মায়েরা সব গর্ভধারণ একরকম হয় না। তাই আপনাকে সব সময় সচেতন থাকতে হবে এবং সঠিক পদক্ষেপ নিতে হবে।

এটা আপনার প্রথম সন্তান হোক বা পঞ্চম, আপনার দায়িত্ব নিজে ও আপনার অনাগত শিশুর সুস্থতার জন্য নিশ্চিত হওয়া যে সবকিছু ঠিকঠাক চলছে।

📷 নিচের ছবিতে যে শিশুটিকে দেখা যাচ্ছে, সে একটি গুরুতর জন্মগত ত্রুটি নিয়ে জন্মেছে, যার নাম অ্যানেনসেফালি (Anencephaly) — এটি একটি ফেটাল নিউরাল টিউব ডিফেক্ট, যেখানে শিশুর মস্তিষ্ক, খুলির বেশিরভাগ অংশ এবং মাথার চামড়া সঠিকভাবে গঠিত হয় না।

✍️ এই অবস্থায় জন্ম নেয়া বেশিরভাগ শিশু জন্মের পর কয়েক ঘণ্টা বা দিনের মধ্যেই মারা যায়।
✍️ এটির কোনো চিকিৎসা বা প্রতিকার নেই, কেবল প্রাথমিক পর্যায়ে শনাক্ত করা সম্ভব।
✍️ আর সেই প্রাথমিক শনাক্তকরণ শুধু সঠিক ও নিয়মিত অ্যান্টেনাটাল কেয়ারের মাধ্যমেই সম্ভব।

---

🤰 গর্ভকালীন চেকআপ করলে আপনি যা পাবেন:

✔️ শিশুর মস্তিষ্ক, হৃদপিণ্ড, হাত-পা ও মেরুদণ্ড পরীক্ষা করা হয়
✔️ প্রাণঘাতী সমস্যাগুলো আগেভাগেই ধরা যায়
✔️ মানসিক, চিকিৎসাগত ও আধ্যাত্মিকভাবে প্রস্তুতি নিতে সাহায্য করে
✔️ আপনার স্বাস্থ্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে সুযোগ দেয়
✔️ হঠাৎ শক, ট্রমা বা ইমার্জেন্সি থেকে রক্ষা করে

---

❗ দয়া করে প্রিয় মায়েরা সবকিছুকে "নরমাল" মনে করে চুপ থাকবেন না।
📌 গর্ভধারণ নিশ্চিত হওয়ার সাথে সাথেই অ্যান্টেনাটাল রেজিস্ট্রেশন করুন।
📌 চিকিৎসকের প্রতিটি নির্ধারিত ভিজিটে উপস্থিত থাকুন।

কারণ প্রাথমিক পর্যায়ে শনাক্তকরণই পারে অনেক বড় সমস্যা প্রতিরোধ করতে — যা আপনার ও আপনার সন্তানের জন্য উপকারী।

© Dr. Ammar Hossain 🥼

 #ঘাড়ে_ব্যথা   খুব সাধারণ একটি সমস্যা, যা নানা কারণে হতে পারে। 💠 ঘাড়ে ব্যথার সম্ভাব্য কিছু কারণ:১. পেশি টান  (Muscle Str...
04/08/2025

#ঘাড়ে_ব্যথা খুব সাধারণ একটি সমস্যা, যা নানা কারণে হতে পারে।

💠 ঘাড়ে ব্যথার সম্ভাব্য কিছু কারণ:

১. পেশি টান (Muscle Strain):
🔸দীর্ঘক্ষণ মোবাইল/কম্পিউটার ব্যবহার
🔸ভুলভাবে ঘুমানো
🔸হঠাৎ ঘাড় মোড়ানো বা ঘাড় ফুটানো

২. সার্ভাইক্যাল স্পন্ডিলোসিস (Cervical Spondylosis):
🔹বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ঘাড়ের হাড় ও ডিস্ক ক্ষয়ে যাওয়া
🔹ঘাড়ে হাড়ে ক্যালসিয়াম জমা হয়ে ব্যথা সৃষ্টি করা

৩. ডিস্ক হারনিয়েশন (Slip Disc):
🔸ঘাড়ের কোনো ডিস্ক যদি সরে গিয়ে নার্ভে চাপ দেয়
🔸ব্যথা ঘাড় থেকে হাত পর্যন্ত ছড়াতে পারে

৪. অস্টিওআর্থ্রাইটিস (Osteoarthritis):
🔹জয়েন্টে ক্ষয় এবং ব্যথা, হাড়ের ঘর্ষণ

৫. আঘাত জনিত:
🔹দুর্ঘটনা, পড়ে যাওয়া বা ঘাড়ে সরাসরি আঘাত

৬.দুশ্চিন্তা বা মানসিক চাপ:
🔸স্ট্রেস থেকেও ঘাড়ের পেশি শক্ত হয়ে ব্যথা হতে পারে

💠 ঘাড়ে ব্যথার লক্ষণসমূহ:
▫️ঘাড় নড়াতে কষ্ট হওয়া
▫️ঘাড়ের চারপাশে শক্তভাব বা জড়তা
▫️ব্যথা কাঁধ, পিঠ বা হাতে ছড়িয়ে পড়া
▫️মাথাব্যথা বা মাথা ঘোরা
▫️হাতে ঝিন ঝিন করা বা অবশভাব

💠 কখন ডাক্তার দেখানো জরুরি-
🔸ব্যথা ১ সপ্তাহের বেশি স্থায়ী হলে
🔸হাতে অবশভাব, দুর্বলতা বা ঝিন ঝিন ভাব থাকলে
🔸জ্বর, ওজন কমা বা রাতের বেলায় ব্যথা বাড়লে
🔸আঘাতের পর ব্যথা হলে

বিদ্রঃ এরকম সমস্যা হলে কাল বিলম্ব না করে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
©

 #মায়ের চুমু নিয়ে অবাক করা তথ্য! যেটা দেখার পর....... মায়ের একটি সাধারণ চুমু কেবল আদরের প্রকাশ নয়, এটি মা ও শিশুর মধ্যে ...
03/08/2025

#মায়ের চুমু নিয়ে অবাক করা তথ্য! যেটা দেখার পর.......
মায়ের একটি সাধারণ চুমু কেবল আদরের প্রকাশ নয়, এটি মা ও শিশুর মধ্যে এক গভীর বৈজ্ঞানিক এবং বিস্ময়কর সংযোগ তৈরি করে।

মায়ের মস্তিষ্কে যা ঘটে:

যখন একজন মা তার সন্তানকে চুমু খান, তখন তার মস্তিষ্কের প্লেজার সার্কিট (ডোপামিনার্জিক সিস্টেম) সক্রিয় হয়, যা তাকে আনন্দ এবং পুরস্কার পাওয়ার অনুভূতি দেয়। একই সাথে অক্সিটোসিন, যা “ভালোবাসার হরমোন” নামে পরিচিত, নিঃসৃত হতে থাকে। এই হরমোন মায়ের মনে সন্তানের প্রতি সুরক্ষা এবং মানসিক বন্ধনকে আরও শক্তিশালী করে তোলে।

শিশুর মস্তিষ্কে যা ঘটে:

মায়ের স্পর্শ ও চুমু শিশুর কর্টিসল (Cortisol) নামক স্ট্রেস বা মানসিক চাপের হরমোনকে কমিয়ে দেয়। ফলে শিশু শান্ত, নিরাপদ এবং সুরক্ষিত বোধ করে।

এই ছোট ছোট স্নেহের মুহূর্তগুলো কেবল অনুভূতি নয়; এগুলো আক্ষরিক অর্থেই শিশুর মস্তিষ্ককে নতুন করে গঠন করে এবং তার মানসিক বিকাশের ভিত্তি তৈরি করে দেয়। ভবিষ্যতে তার বিশ্বাস, আত্মবিশ্বাস এবং ভালোবাসা প্রকাশ করার ক্ষমতা এই মুহূর্তগুলোতেই জন্মায়।

সুতরাং, একটি আন্তরিক চুমু শুধু একটি সাধারণ ভঙ্গি নয়। এটি একই সাথে জীববিজ্ঞান, স্নেহ এবং মানসিক ওষুধ যা আমাদের অস্তিত্বের গভীরে খোদাই হয়ে থাকে।

অনুবাদ: AH Abubakkar Siddique 🔔

সম্প্রতি তুরস্কের একদল গবেষক ফাইজার-বায়োএনটেক করোনার টিকা নিয়ে নতুন এক গবেষণা করেছেন। তাদের গবেষণায় দেখা গেছে, এই টিক...
30/07/2025

সম্প্রতি তুরস্কের একদল গবেষক ফাইজার-বায়োএনটেক করোনার টিকা নিয়ে নতুন এক গবেষণা করেছেন। তাদের গবেষণায় দেখা গেছে, এই টিকা নেওয়ার পর আমাদের চোখের কর্নিয়াতে সামান্য কিছু পরিবর্তন ঘটতে পারে।

গবেষকরা ৬৪ জন মানুষের চোখ পরীক্ষা করেছেন, যারা ফাইজারের দুই ডোজ টিকাই নিয়েছিলেন। তারা টিকা নেওয়ার আগে ও পরে দুইবার চোখের পরীক্ষা করেন। দেখা গেছে, কারো চোখে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো দৃষ্টিশক্তির সমস্যা হয়নি। তবে কর্নিয়ার পুরুত্ব প্রায় ২ শতাংশ বেড়েছে — গড়ে ৫২৮ মাইক্রোমিটার থেকে বেড়ে ৫৪২ মাইক্রোমিটার হয়েছে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে দিকটি, সেটা হলো এন্ডোথেলিয়াল কোষের সংখ্যা ৮ শতাংশ কমে গেছে। এই কোষগুলো কর্নিয়ার স্বচ্ছতা ঠিক রাখতে এবং ভেতরে পানি নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। এই কোষের সংখ্যা কমতে থাকলে দীর্ঘমেয়াদে চোখে ফোলাভাব, ঝাপসা দেখা বা অন্য সমস্যা দেখা দিতে পারে, বিশেষ করে যাদের চোখে আগেই কোনো সমস্যা আছে বা যারা কর্নিয়া প্রতিস্থাপন করেছেন।

যদিও কোনো রোগীর চোখে দৃষ্টিশক্তি কমার ঘটনা ঘটেনি, তবুও বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই সামান্য পরিবর্তনগুলো হতে পারে টিকার কারণে চোখে অল্পমাত্রার প্রদাহ বা চাপের ফল। তবে এই পরিবর্তনগুলো বেশি ভয়ের কিছু নয় — সাধারণত সাময়িকই থাকে। যারা চোখের কোনো বড় অপারেশন করেছেন বা যাদের কর্নিয়ার কোষের সংখ্যা কম, তাদের নিয়মিত চোখের পরীক্ষা করা ভালো। এই গবেষণার জন্য আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে Sirius কর্নিয়াল টপোগ্রাফি আর Tomey EM-4000 স্পেকুলার মাইক্রোস্কোপ দিয়ে এই সূক্ষ্ম পরিবর্তন ধরা হয়েছে।

গবেষকরা এটাও বলেছেন, এর জন্য টিকা নেওয়া বন্ধ করার প্রয়োজন নেই। করোনার টিকা যে আমাদের জীবন বাঁচিয়েছে এবং এখনো বড় ভাইরাসের ঝুঁকি থেকে রক্ষা করছে, সেটা অনেক বড় কথা। এই গবেষণা কেবল চোখের ক্ষুদ্র প্রভাব নিয়ে সতর্ক করে দিচ্ছে যাতে চিকিৎসকরা নজর রাখতে পারেন। তারা আরও বলছেন, ফাইজার বা মডার্নার মতো mRNA টিকা কিছু বিরল পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার জন্য আগেও আলোচনায় এসেছে — যেমন কয়েকজনের হৃদপেশির প্রদাহ হয়েছে। তাই চোখের ক্ষেত্রেও এমন অল্প কিছু পরিবর্তন হতে পারে, যেগুলো ভবিষ্যতে প্রয়োজনে পর্যবেক্ষণ করতে হবে। এখন যারা এই গবেষণায় অংশ নিয়েছেন, তাদের আরও কিছুদিন পর্যবেক্ষণ করা হবে, পরিবর্তনগুলো ঠিক হয়ে যাচ্ছে কিনা সেটাও দেখা হবে।
©

যখন আমরা এমন কিছু নিয়ে বারবার চিন্তা করি যার কোনো সমাধান আমাদের হাতে নেই তখন শরীরের স্ট্রেস প্রতিক্রিয়া ব্যবস্থা সারাক্ষ...
14/07/2025

যখন আমরা এমন কিছু নিয়ে বারবার চিন্তা করি যার কোনো সমাধান আমাদের হাতে নেই তখন শরীরের স্ট্রেস প্রতিক্রিয়া ব্যবস্থা সারাক্ষণ সক্রিয় থাকে। একে বলা হয় ক্রনিক স্ট্রেস বা দীর্ঘস্থায়ী মানসিক চাপ। এই চাপ শরীরের ইমিউন সিস্টেমকে দুর্বল করে ফেলে, ফলে শরীর সহজেই নানা অসুখে আক্রান্ত হয়। এই মানসিক চাপের সময় শরীরে কর্টিসল নামের একটি হরমোনের পরিমাণ বেড়ে যায়। কর্টিসল বেশি হলে হজমের সমস্যা, গা ও পেশিতে ব্যথা, মাথাব্যথা দেখা দেয়। দীর্ঘমেয়াদে এই হরমোন উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগের মতো জটিল রোগের কারণ হতে পারে।

তবে সমস্যাটা শুধু শারীরিক নয়। মানসিক চাপের কারণে মানুষ অনেক সময় ভুলভাবে নিজেকে সামলাতে চেষ্টা করে। যেমন—অতিরিক্ত খাওয়া, ধূমপান বা নেশাদ্রব্য গ্রহণ যা শরীরের ওপর আরও খারাপ প্রভাব ফেলে। এইভাবে মানসিক চাপ এক ভয়ংকর চক্রে পরিণত হয়, যেটা থেকে বের হওয়া কঠিন মনে হলেও পুরোপুরি সম্ভব। থেরাপি, মেডিটেশন, কিংবা জীবনের ছোটখাটো পরিবর্তন—এই জিনিসগুলো চাপ কমাতে সাহায্য করে।

©

হৃদপিণ্ড দেহের রক্ত সঞ্চালনের মূল চালিকাশক্তি হলেও, পায়ের গভীরে একটি বিশেষ পেশি রয়েছে যা অগোচরেই একইরকম গুরুত্বপূর্ণ কাজ...
14/07/2025

হৃদপিণ্ড দেহের রক্ত সঞ্চালনের মূল চালিকাশক্তি হলেও, পায়ের গভীরে একটি বিশেষ পেশি রয়েছে যা অগোচরেই একইরকম গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে চলেছে। এটি হলো সোলিয়াস পেশি, যাকে প্রায়শই “দ্বিতীয় হৃদপিণ্ড” নামে অভিহিত করা হয়। বৈদ্যুতিক স্পন্দনের মাধ্যমে নয়, বরং গতির মাধ্যমেই এই গভীর ও নীরব পেশি রক্ত সঞ্চালনে অবদান রাখে।

প্রতিবার হাঁটার সময়, সিঁড়ি দিয়ে ওঠানামার সময় অথবা পায়ের আঙুলের ওপর ভর করে দাঁড়ানোর সময় সোলিয়াস পেশি সক্রিয় হয়ে ওঠে। সক্রিয় হওয়ার সাথে সাথেই এটি অসাধারণ ভাবে কাজ সম্পূর্ণ করে – অভিকর্ষের বিরুদ্ধে পায়ের শিরা থেকে রক্তকে পুনরায় হৃদপিণ্ডে পাঠায়।

এই অসাধারণ পেশির অবস্থান পায়ের পিছনের অংশে, গ্যাস্ট্রোকনেমিয়াস (পেণ্ডুলাম বা কাফ মাসল) পেশির গভীরে। এই মাসল বিস্ফোরক বা দ্রুতগতির না হলেও, অত্যন্ত দৃঢ় এবং সহনশীল। দেহের ভারসাম্য ও স্থায়িত্ব রক্ষায় এর ভূমিকা অপরিসীম।

কেন সোলিয়াস এত গুরুত্বপূর্ণ?

১. দেহের নিম্নভাগে রক্ত জমাট বাঁধা প্রতিরোধ করে এবং সুষ্ঠু রক্ত প্রবাহ নিশ্চিত করে।

২. রক্ত জমাট বাঁধা ও শিরায় রক্ত জমাটবদ্ধতা প্রতিরোধ করে।

৩. পায়ের অপ্রয়োজনীয় পানি জমা (এডেমা) প্রতিরোধ করে ফোলাভাব কমায়।

৪. হৃদপিণ্ডের ওপর চাপ কমিয়ে সামগ্রিক কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্য রক্ষায় সহায়তা করে।

সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় হলো, এই পেশি স্থির অবস্থায় দাঁড়িয়ে থাকলেও কাজ করে।

দীর্ঘক্ষণ বসে বা দাঁড়িয়ে কাজ করার অভ্যাস থাকলে সোলিয়াস পেশিকে সক্রিয় রাখা অত্যন্ত জরুরি। এর জন্য কয়েকটি সহজ উপায় অবলম্বন করা যেতে পারে:

❥ কয়েক মিনিট হাঁটা।
❥ পায়ের গোড়ালি বারবার ওঠানো-নামানো
(হিল রেইজ)।
❥ গোড়ালি বা অ্যাঙ্কেল ফ্লেক্স করা।
❥ পায়ের পাতা দিয়ে বৃত্তাকার নড়াচড়া করা।

এগুলো ছোট ছোট দৈনন্দিন অঙ্গভঙ্গি মনে হলেও, সোলিয়াস পেশির কার্যকারিতা বৃদ্ধিতে এবং সামগ্রিক সুস্থতায় এর ফলাফল সুদূরপ্রসারী।

অনুবাদ: AH Abubakkar Siddique

তথ্যসূত্র:
1. Aster Hospitals: The Second Heart – Your Soleus Muscle.

2. ResearchGate: Role of Soleus Muscle in Venous Return.

3. Corporate Wellness Magazine: How the
Soleus Muscle is Your Second Heart.

4. PubMed/NCBI: The muscle pump of the lower leg.

5. Journal of Applied Physiology: The soleus muscle: a key player in human metabolism and blood pressure regulation.

💤 ডান দিকে কাত হয়ে ঘুমানোর উপকারিতা:১.হৃদপিণ্ডের উপর চাপ কমায়যেহেতু হৃদপিণ্ড শরীরের বাম পাশে থাকে, ডান দিকে শোওয়ার ফলে হ...
06/07/2025

💤 ডান দিকে কাত হয়ে ঘুমানোর উপকারিতা:

১.হৃদপিণ্ডের উপর চাপ কমায়

যেহেতু হৃদপিণ্ড শরীরের বাম পাশে থাকে, ডান দিকে শোওয়ার ফলে হৃদপিণ্ডের উপর চাপ কিছুটা কম পড়ে, বিশেষ করে যাদের হার্টের সমস্যা আছে তাদের জন্য এটি সহায়ক হতে পারে।

২. লিভারের উপর কম চাপ পড়ে

লিভার ডান পাশে থাকে। ডান পাশে শুলে এটি নিচের দিকে থাকে, ফলে শরীরের উপরিভাগে চাপ কম পড়ে এবং হজমে সাহায্য করতে পারে।

৩. অ্যাসিড রিফ্লাক্স কমায়

অনেক সময় বাম পাশে শুলে পাকস্থলীর অ্যাসিড উপরে উঠে বুক জ্বালাপোড়ার (heartburn) সৃষ্টি করতে পারে। ডান দিকে শুলে এই সমস্যা কিছুটা কমে।

৪. লিম্ফ্যাটিক নিষ্কাশনে সহায়ক

শরীরের বর্জ্য নিষ্কাশনের কাজে সহায়ক লিম্ফ্যাটিক সিস্টেম। অনেক গবেষণায় দেখা গেছে, ডান দিকে শোওয়া কিছু ক্ষেত্রে শরীরের লিম্ফ নিষ্কাশনে সহায়তা করতে পারে।

৫. গর্ভবতী নারীদের জন্য উপকারী নয় – সতর্কতা

তবে গর্ভবতী নারীদের জন্য বাম দিকে শোওয়াই বেশি উপকারী বলে ধরা হয়, কারণ তাতে গর্ভাশয়ে রক্তপ্রবাহ ঠিক থাকে।

৬. শ্বাস প্রশ্বাসের উন্নতি

যাদের নিদ্রায় শ্বাস-প্রশ্বাসে সমস্যা হয় বা স্লিপ অ্যাপনিয়া আছে, অনেক সময় ডান পাশে ঘুমানো আরামদায়ক হতে পারে।

Dr Nasim Rahman
Physician & Acupuncturist
American wellness center

©

নাটোরের লালপুর উপজেলার গোপালপুরে  ২৪ জুন ২০২৫ শিশুটির জন্ম হয় ।©
06/07/2025

নাটোরের লালপুর উপজেলার গোপালপুরে
২৪ জুন ২০২৫ শিশুটির জন্ম হয় ।
©

এই ছবিটি একটি শক্তিশালী বার্তা দেয়:🧠 "আপনি যা খান, আপনি তাই হয়ে যান।"👈 বাঁ পাশে (স্থূলকায় ব্যক্তি):তার শরীর গঠিত হয়ে...
03/07/2025

এই ছবিটি একটি শক্তিশালী বার্তা দেয়:

🧠 "আপনি যা খান, আপনি তাই হয়ে যান।"

👈 বাঁ পাশে (স্থূলকায় ব্যক্তি):

তার শরীর গঠিত হয়েছে পিজ্জা, বার্গার, কোমল পানীয়, চিপস, চিনি ও প্রক্রিয়াজাত খাবার দিয়ে।

এই খাবারগুলোতে অতিরিক্ত চিনি, চর্বি ও রাসায়নিক উপাদান থাকে।

সম্ভাব্য ফলাফল: স্থূলতা, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, অলসতা, শক্তি কমে যাওয়া।

👉 ডান পাশে (সুস্থ-ফিট ব্যক্তি):

তার শরীর গঠিত হয়েছে ফল, শাকসবজি, মাছ, বাদাম ও প্রাকৃতিক খাবার দিয়ে।

এই খাবারগুলোতে প্রচুর ভিটামিন, প্রোটিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও আঁশ থাকে।

সম্ভাব্য উপকারিতা: ওজন নিয়ন্ত্রণ, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি, সুস্থ ও কর্মক্ষম জীবন।

"খাবারই আপনার ওষুধ, আবার খাবারই আপনার বিষ – সিদ্ধান্ত আপনার।"

👉 প্রক্রিয়াজাত, ফাস্ট ফুড বাদ দিয়ে প্রাকৃতিক ও স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করুন — কারণ আপনার খাবারই আপনার ভবিষ্যতের স্বাস্থ্যের মূল চাবিকাঠি।

©

 েস্ট করে আমরা কী জানতে পারি?✅ ১. হিমোগ্লোবিন (Hb)– এটি রক্তের অক্সিজেন বহনের প্রধান উপাদান।– কম থাকলে রক্তস্বল্পতা (Ane...
03/07/2025

েস্ট করে আমরা কী জানতে পারি?

✅ ১. হিমোগ্লোবিন (Hb)

– এটি রক্তের অক্সিজেন বহনের প্রধান উপাদান।
– কম থাকলে রক্তস্বল্পতা (Anemia) বোঝায়।
– বেশি থাকলে হতে পারে ডিহাইড্রেশন বা অন্য রোগ।

✅ ২. লাল রক্তকণিকা (RBC)

– শরীরে অক্সিজেন সরবরাহে কাজ করে।
– কম হলে অ্যানিমিয়া, বেশি হলে পলিসাইথেমিয়ার সম্ভাবনা।

✅ ৩. সাদা রক্তকণিকা (WBC)

– এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার প্রধান সৈনিক।
– বেশি হলে ইনফেকশন বা প্রদাহ।
– খুব কম হলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে যায়।

✅ ৪. প্লেটলেট (Platelets)

– রক্ত জমাট বাঁধায় সাহায্য করে।
– ডেঙ্গুর মতো রোগে কমে যায়, ফলে রক্তপাতের ঝুঁকি বাড়ে।

✅ ৫. হেমাটোক্রিট (HCT)

– রক্তে RBC-এর শতকরা অনুপাত বোঝায়।
– অ্যানিমিয়া বা পানিশূন্যতা নির্ণয়ে কাজে লাগে।

✅ ৬. MCV, MCH, MCHC

– লাল রক্তকণিকার আকার ও গুণগত মান জানাতে সাহায্য করে।
– কোন ধরনের অ্যানিমিয়া হয়েছে – তা নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ।

CBC টেস্ট দিয়ে কী কী রোগ বা সমস্যা ধরতে পারি?

☑️ অ্যানিমিয়া (রক্তস্বল্পতা)
☑️ ইনফেকশন বা ভাইরাল জ্বর
☑️ ডেঙ্গু
☑️ ব্লাড ক্যান্সার
☑️ হাড়ের মজ্জা সংক্রান্ত সমস্যা
☑️ শরীরে প্রদাহ বা ইনফ্লেমেশন
☑️ রক্তপাত বা রক্ত জমাট সমস্যার ঝুঁকি

শিশুদের কখন CBC টেস্ট করানো উচিত?

🔸 বারবার জ্বর বা ইনফেকশন হলে
🔸 বাচ্চা দুর্বল, মলিন দেখালে
🔸 হঠাৎ করে চোখ-মুখ ফ্যাকাসে হয়ে গেলে
🔸 শরীরে ব্যথা, ফোলা বা রক্তপাত হলে
🔸 অপারেশনের আগে অথবা রুটিন চেকআপে

©Dr. Mahady Hasan

July,you carry more than just days — you carry the weight of a Nation’s hopes.Bangladesh 🇧🇩
01/07/2025

July,you carry more than just days — you carry the weight of a Nation’s hopes.
Bangladesh 🇧🇩

Address

Savar Thana Stand

Telephone

+8801758474931

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Savar Nursing Homecare posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Savar Nursing Homecare:

  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram