Raqi Muhammad Al Amin

06/12/2025

আউজুবিল্লাহ এর পাওয়ার 💪 দেখুন অবাক হবেন Raqi Muhammad Al Amin

06/12/2025

কিছুদিন আগে একজন রুগী আমাদের সেন্টারে এসেছিলেন।
দীর্ঘদিন ধরে তিনি একটি সমস্যায় ভুগছিলেন—
পড়াশোনায় মন বসত না, কোনোভাবেই ফোকাস করা যেত না।
নামাজেও মনোযোগে সমস্যা ছিল,
মাথা ভারী লাগত, শরীর বারবার অসুস্থ হয়ে যেত।

১৮ অক্টোবর তার তৃতীয় রুকইয়া সেশন ও হিজামা সম্পন্ন হয়।
আজ তিনি নিজেই WhatsApp-এ জানালেন—

“আলহামদুলিল্লাহ, এখন পড়াশোনা করতে কোনো সমস্যা হয় না।
মনোযোগ ঠিক থাকে, নামাজেও আগের মতো অনিহা নেই।”

এটাই কুরআনি রুকইয়ার বরকত।
যখন শরীর ও মনে অদৃশ্য প্রভাব থাকে,
পড়াশোনার শক্তি, ফোকাস এবং ইবাদতের আগ্রহ—
সবই কমে যায়।

কিন্তু যখন রুগী শরিয়াহ অনুযায়ী রুকইয়া নেয়,
আল্লাহ তাআলা তাঁর রহমতে অদৃশ্য ক্ষতি দূর করে দেন—
ফলে মনোযোগ ফিরে আসে, অস্থিরতা কমে যায়,
এবং মানুষ আগের মতো মানসিকভাবে শক্ত হয়ে ওঠে।

রুগী এখন পুরোপুরি সুস্থ অনুভব করছেন
এবং পরবর্তী সেশনের সময় জানতে চাচ্ছেন।
এটাই মানুষের আস্থা—
আলহামদুলিল্লাহ।

🟢Raqi Muhammad Al Amin
📞 যোগাযোগ: 01892-952562
📍 সাভার

03/12/2025

সত মায়ের মেরে ফেলা যাদুর নষ্টের চেষ্টা

24/11/2025

আলহামদুলিল্লাহ

22/11/2025

একজন পাকিস্তানি যাদুকরের বক্তব্য...

আমি মাঝে মাঝে কিছু জ্বীনদের পাঠাতাম যখন কেউ আমার কাছে অন্যের বিরুদ্ধে কালু জাদু করতে আসত। জ্বীনদেরকে বিভিন্ন খারাপ কাজের জন্য পাঠানো হত, যেমন কারো বাড়ির শান্তি অস্থিতিশীল করার জন্য, কারো অসুস্থতা সৃষ্টি করতে অথবা কারো মস্তিষ্ক এবং মেজাজ খিটখিটে করার জন্য।

মাঝে মাঝে কারো উপর জ্বীন চালনা করা হলে কখনো কখনো জ্বীনেরা ফিরে এসে আমাকে বলত যে তারা কাউকেই সেখানে দেখতে পায়নি, আবার কখনো কখনো তারা বলত যে তারা শুধু তাদের কণ্ঠস্বর শুনতে পাচ্ছে কিন্তু তবুও কাউকে দেখতে পাচ্ছে না।

তখন আমি আফারিত দের (ইফ্রিদ) পাঠাই, যাদের ক্ষমতা জ্বীনদের মধ্যে সর্বোচ্চ এবং তারাও একই অজুহাত দিয়ে ফিরে আসত।

এরপর আমি জ্বীনদের আবারও পুনরায় যাদের বিরুদ্ধে তাদেরকে পাঠানো হয়েছিলো তাদের নাম, জায়গার ঠিকানা এবং কোন অবস্থানে আছে সেটি বলি। এবং তারা উত্তর দেয় যে হ্যাঁ আমরা আপনার বলে দেয়া জায়গাতেই গিয়েছিলাম কিন্তু তাদের খুঁজে পাই নি!

আমি তখন অনুধাবন করতে পেরেছিলাম যে, ওইসব লোকদের সুরক্ষার স্তর, তাদের চারপাশের সুরক্ষা বেস্টনি বেশ মজবুত।

আবার এমন কিছু লোক আছে যাদের আদৌ কোনো সুরক্ষা নেই, এদের কালো জাদু দিয়ে শিকার করা এবং ইচ্ছেমতো কালো জাদুতে আক্রান্ত করা আমার জন্য খুব সহজ।

যাদেরকে আফারিত (ইফ্রিদ) পর্যন্ত খুজে পায় না সেসব লোকজন কুরআন এবং সালাত দিয়ে তাদের চারপাশে ভালমত সুরক্ষা বলয় তৈরী করে রাখে। কিন্তু যখন তারা মাঝে মাঝে তাদের সালাত মিস করে, জ্বীনেরা তাদের দেখতে না পেলেও শুধুমাত্র তাদের কণ্ঠস্বর শুনতে নির্দিষ্ট একটি দুরুত্ব থেকে।

যাদের প্রকৃত সুরক্ষা আছে, জিনরা তাদের দেখতে পায় না যাই হোক না কেন।

এবং তারপর আমি কুরআনের একটি আয়াত সম্পর্কে বুঝতে পারলামঃ

*যখন তুমি কুরআন তেলাওয়াত করো, তখন তোমার এবং যারা পরকালে বিশ্বাস করে না তাদের মধ্যে একটি অদৃশ্য পর্দা স্থাপন করে দেই*

যার অর্থ আপনি মানুষের মন্দ ব্যাপার এবং দুষ্ট জ্বীন উভয়ের বিরুদ্ধেই ঢাল (সুরক্ষা বলয়) পাবেন।"
প্রতিদিন কুরআন পড়ুন।

সহীহ মুসলিম এবং ইবন হিব্বানে নবী (সঃ) বলেছেনঃ "তোমাদের ঘরগুলিকে কবরস্থানে পরিণত করো না (কোরআন বা জিকির যে ঘরে নেই)।

যেখানে সূরাতুল বাকারা (আয়াতুল কুরসি্) নিয়মিত পাঠ করা হয় সেখান থেকে শয়তান ও দুষ্ট জ্বীন আতংকিত হয়ে পালিয়ে যায়।

( কপি)

21/11/2025

প্রিয় ভাই ও বোনেরা, ভূমিকম্প কেবল প্রাকৃতিক ঘটনা নয়, বরং অনেক সময় তা গুনাহর প্রতিফল ও আল্লাহর পক্ষ থেকে সতর্কতা।
রাসুলুল্লাহ ﷺ বলেন,
*"যখন কেউ অশ্লীলতা ও পাপ কাজে লিপ্ত হয়, তখন আল্লাহ যমীনকে কাঁপিয়ে দেন।"*
— (মুসান্নাফ ইবনে আবি শায়বা)

🛑 আসুন, নিজের গুনাহর জন্য ক্ষমা চাই।
🕋 বেশি বেশি ইস্তিগফার, তওবা ও আল্লাহর স্মরণে মন দেই।

19/11/2025

কয়েক দিন আগে আমাদের সেন্টারে একজন মা এসে ছিলেন।
অনেক দিন ধরে তিনি বিভিন্ন ধরণের সমস্যায় ভুগছিলেন—
শরীর ব্যথা, দুর্বলতা, নামাজ-কালামে অনিহা, মন খারাপ,
মানসিক চাপ—সব মিলিয়ে তিনি খুব কষ্টের মধ্যে ছিলেন।

ডায়াগনোসিস শুরু হতেই শরীরে আচমকা গরগর শব্দ শুরু হলো।
সম্ভবত খাদেম জিন প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছিল।
আমি তাকে বললাম,
“আল্লাহর হুকুমে শরীর থেকে বের হয়ে যাও।”

কিন্তু সে তখন বোবার মতো আচরণ করতে লাগল।
জ্বিনরা অনেক সময়ই এভাবে ভান ধরে—
কখনো কথা বলে না, কখনো নিজেকে অন্য কিছু বলে পরিচয় দেয়।

তেলাওয়াত বাড়ানো হলে আচরণ বদলে গেল।
এবার সে কথা বলা শুরু করলো—
বলতে লাগল,
“আমি বের হব না… আমার এখনো সময় হয়নি…
আর দশ বছর থাকব… তার একদিন আগেও বের হব না…”

অস্বীকার, ধোঁকা ও সময় নেওয়া—
জ্বিনদের সাধারণ কৌশল এগুলোই।

তেলাওয়াত আর দোয়া জোরদার করা হলো।
আল্লাহর ইচ্ছায় একসময়ে তার প্রতিরোধ ভেঙে যায়।
শেষ পর্যন্ত,
আলহামদুলিল্লাহ, জ্বিন বের হয়ে যায়।

পরে রুগীর সাথে বিস্তারিত কথা বলে বোঝা গেল—
এর পেছনে ছিল শয়তানের দ্বারা করা কালো যাদুর প্রভাব।
এ কারণে তার শরীর ব্যথা, মন খারাপ, ইবাদতে অনিহা এবং মানসিক চাপ তৈরি হচ্ছিল।

সেশন শেষে তিনি অনেকটা হালকা অনুভব করেন।
এখন আলহামদুলিল্লাহ—
অনেকটাই ভালো আছেন,
নিজেও বলছেন আগের মতো চাপ, ভয়, ব্যথা—
এসব আর আগের মতো নেই।
📞 *সিরিয়াল নিশ্চিত করতে এখনই যোগাযোগ করুন —*
📲 WhatsApp / IMO: *01892952562

11/11/2025

11/11/2025

রুকিয়া ডায়াগনসিস

10/11/2025

হিন্দু জিন দেব

10/11/2025

নিয়তে করে শুনুন, কোন সমস্যা অনুভব করলে মেসেজ দিবেন

20/10/2025

রুকিয়া শারিয়াহ