Dr Habibur Rahman - ডা. হাবিবুর রহমান

13/05/2025

ইউরেথ্রাল স্ট্রিকচার—একটি যন্ত্রণাদায়ক সমস্যা, যার কারণে প্রস্রাবে জ্বালা, ধীর গতি, বারবার প্রস্রাবে ইনফেকশন ও কিডনীর সমস্যা সহ নানান ধরনের জটিলতা তৈরি হয়।
হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় এ রোগগুলো সার্জারি ছাড়াই আরোগ্য করা সম্ভব, এই ভিডিওতে জানুন—
- স্ট্রিকচার কী?
- কেন হয়?
- এবং কিভাবে হোমিওপ্যাথিতে এর স্থায়ী সমাধান সম্ভব।

হ্যাশট্যাগ:
#হোমিওপ্যাথি #স্ট্রিকচার_চিকিৎসা #স্বাস্থ্য_জ্ঞান

Disclaimer:
This video is intended for medical education and public awareness only. It discusses the condition known as Urethral Stricture, a recognized medical issue affecting the urinary system, particularly in males.

This video was created and shared with the patient’s full consent for educational purposes only. Privacy and respect are always upheld throughout.

No content in this video is meant to be sexually explicit or inappropriate. All language and visuals are strictly professional and in accordance with medical standards.

This content complies with Community Guidelines and is categorized under Health & Education.

08/05/2025

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকেরও মাঝে মাঝে নিজের উপর বিশ্বাস রাখতে কষ্ট হয়!

ঘটনাটি ঘটেছিল আমার আশুলিয়ার এক পুরনো রোগীর মাধ্যমে। ২দিন আগে ফোন করে জানালেন, তাঁর ১৬ বছর বয়সী বোন মারাত্মক সমস্যায় পড়েছে—দুই দিন ধরে পায়খানা এবং প্রস্রাব দুটোই সম্পূর্ণ বন্ধ!

বোন তখন রাজবাড়ি, ফরিদপুরে অবস্থান করছেন। কিছু এলোপ্যাথিক ওষুধ খাওয়ানো হয়েছে, কিন্তু কোনো উন্নতি নেই। পেট ফুলে ঢোল হয়ে আছে, পেটে চাপধরা ব্যথা, কিন্তু আশ্চর্যজনকভাবে না প্রস্রাবের বেগ, না পায়খানার বেগ—একেবারে শূন্য প্রতিক্রিয়া!

রোগীর কথা শুনেই মনে মনে ইনটেস্টিনাল অবস্ট্রাকশন সন্দেহ করলাম। চেম্বারে না এনে, রোগীর মাকে নিকটস্থ একটি হোমিও ফার্মাসিতে যেতে বললাম। তিনি যথারীতি একটা ফার্মাসিতে গিয়ে আমাকে কল করলেন, আমি যখন ফোনে ডাক্তারকে ওষুধের নাম বললাম, তিনি অবাক হয়ে প্রশ্ন করলেন,
“রোগীর তো প্রস্রাব-পায়খানা বন্ধ! হাসপাতালে না নিয়ে এটা খাওয়ালে কোন লাভ হবে?" হোমিওপ্যাথি বিষয়ে ওনার এমন মন্তব্য শুনে আমিও অবাক হলাম কিন্তু কোন উত্তর না দিয়ে শুধু বললাম, "আপনি ওষুধটি দিয়ে দিন।"
তিনি ফোন রেখে দিলেন, কিন্তু বুঝতে পারলাম—ভেতরে এখনো সংশয়ের কুয়াশা।

যাই হোক, যথারীতি রোগী ওষুধ নিয়ে বাড়িতে আসলেন তখন প্রায় দুপুর হয়ে গেছে, ঔষধ খাওয়ার নিয়ম বলে বিকেলে যোগাযোগ করতে বললাম। ঐদিন বিকেলেই জানালো সামান্য পায়খানা হয়েছে, প্রস্রাবও হবে হবে ভাব কিন্তু এখনো পুরোপুরি শুরু হয়নি। ঔষধ চালিয়ে যেতে বললাম এবং পরের দিন অবস্থা জানাতে বললাম। পরেরদিন জানালো প্রস্রাব এবং পায়খানা দু,টোই একদম স্বাভাবিক হয়ে গেছে। রোগীর অস্বস্তি আলহামদুলিল্লাহ পুরোপুরি শেষ হয়েছে। রোগীর মায়ের সাংঘাতিক ভয়ও আলহামদুলিল্লাহ দূর হয়েছে।
দুঃখের বিষয় হচ্ছে হোমিওপ্যাথিক ঔষধ চেম্বারে সাজানো থাকলেও কোন অস্ত্রটি কোন ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে হয় তা অনেকেই বুঝেনা।

হোমিওপ্যাথি ছাত্র বা নতুন চিকিৎসকরা এমন কেসে কি ওষুধ দিতেন কমেন্ট করুন।

22/04/2025

সাত বছর আগে হোমিও চিকিৎসা নিয়েছিলেন, আজও আলহামদুলিল্লাহ সুস্থ আছেন।

এই রোগীই হলো তাদের জন্য এক উজ্জ্বল প্রমাণ, যারা এখনো হোমিওপ্যাথিকে "প্লাসিবো ইফেক্ট" বলে অপমান করেন।

"Those have clearly never seen a placebo cure pathology."

যারা হোমিওপ্যাথিকে অস্বীকার করেন, তারা বিশ্বাস না করলেও সত্য তার জায়গা থেকে নড়ে না।
রোগ সারানো যেখানে বাস্তব, সেখানে প্লাসিবোর যুক্তি হাস্যকর।

31/03/2025

ঈদ মোবারক

30/03/2025

ঈদ মোবারক
দেশ ও প্রবাসের সবাইকে জানাই পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা।
যারা পরিবারের সাথে ঈদ করার সুযোগ পেয়েছেন তারা সত্যিই খুব ভাগ্যবান, আর যারা পরিবারকে ভালো রাখতে নিজের সুখ ত্যাগ করে পরিবার পরিজন থেকে দূরে আছেন তাদের জানাই মন থেকে স্যালুট।
তাকব্বাল্লাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম সলিহাল আ'মাল
-ডা. হাবিবুর রহমান

24/03/2025

মলদ্বারে ফাঁটল ও পাইলসের সমাধান

ডা. হাবিবুর রহমান
হাবিব হোমিও চিকিৎসা
হো. এ্যাপঃ wa.me/+8801827739012

চেম্বারের ঠিকানাঃ
নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের,
কবিরপুর বাসস্ট্যান্ড (তোহা টেক্সটাইলের সাথে) আশুলিয়া, সাভার, ঢাকা।

রোগী দেখার সময়ঃ-
🔶শনি থেকে বৃহস্পতি
সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১টা
বিকেল ৪টা থেকে রাত ৯টা
🔶শুক্রবার
বিকেল ৩টা থেকে রাত ৯টা

(আসার দিন সকালে কল করে আসতে হবে)

03/03/2025

খালি গলায় গাইলাম, কেমন লাগলো জানাবেন।

আমি লিখবো চিঠি দেব তোমায়
পাখি পৌঁছে দিও রওযায়।
ডা. হাবিবুর রহমান

27/02/2025

রমজানে পরামর্শ -
ইফতারে বাজার থেকে কেনা জুস না খেয়ে ঘরে বানানো ফলের জুস খান। এতে মোটাদাগে দুইটি উপকারিতা রয়েছে-
১. বাজারের জুস ক্ষতিকর কেমিক্যাল যুক্ত তাই সারাদিন রোজা রাখার পর কেমিক্যাল যুক্ত জুস শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর।
২. ফলের শরবত খেলে আলাদাভাবে চিনি মেশাতে হয় না। আমরা জানি চিনি হচ্ছে হোয়াইট পয়জন বা সাদা বিষ যা শরীরে নানান রকম রোগের জন্ম দেয়। মানুষের শরীরে আলাদা করে চিনি খাওয়ার কোন প্রয়োজন নেই।

তাই এই রমজানে আমাদের অনেকগুলো চিরচেনা বদ অভ্যাসের মধ্যে একটি বদ অভ্যাস চিনির শরবত বা বাইরের ফ্রুট জুস এড়িয়ে চলুন এবং ইফতারের স্বাস্থ্যকর ফলের জুস যুক্ত করুন।

Dr Habibur Rahman - ডা. হাবিবুর রহমান

26/02/2025

রমজান মাসে ওষুধ কিভাবে খাবেন জেনে নিন

25/02/2025