Dr. NR Al-Amin

  • Home
  • Dr. NR Al-Amin

Dr. NR Al-Amin স্বাস্থ্য-বিষয়ক তথ্য সহজ ভাষায় মানুষ?

02/05/2022
🌠ওয়েবসাইটে নিবন্ধন, হাসপাতালে যাওয়া, বিশাল লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা, শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত স্থানে টিকা সংরক্ষণ, স্বাস্থ্যকর্মীদের ...
14/08/2021

🌠ওয়েবসাইটে নিবন্ধন, হাসপাতালে যাওয়া, বিশাল লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা, শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত স্থানে টিকা সংরক্ষণ, স্বাস্থ্যকর্মীদের মাধ্যমে টিকা নেওয়া— এগুলো হতে পারে অতীত। আপনি টিকা নেবেন আপনার পছন্দ মতো সময়ে, নিজেরটা নিজেই।

একটি পাউডার টিকা সম্পর্কে এমনটিই বলা হয়েছে। বাংলাদেশ এই টিকার গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার হতে যাচ্ছে। সুইডেনের বিজ্ঞানীরা এমন একটি কার্যকর টিকা নিয়ে কাজ করছেন। টিকাটি মানুষের ওপর ট্রায়ালের অপেক্ষায় রয়েছে। সর্ব সাধারণের জন্য এটি ব্যবহারের অনুমোদন দেওয়ার আগে টিকাটির গবেষণা ও উন্নয়নের তৃতীয় এবং চূড়ান্ত ট্রায়াল হবে। যে ট্রায়াল আগামী মাস বাংলাদেশে শুরু হবে।

সরকার যদি সহজভাবে গবেষণা ও অনুমোদনের বিষয়টি বিবেচনায় নেয়, আগামী বছরের শুরু থেকেই এই নাকে নেওয়ার টিকাটি ব্যবহারের জন্য সহজলভ্য হবে।
ট্রায়াল সফল হলে বাংলাদেশ উৎপাদন মূল্যে টিকাটি কিনতে পারবে। এমনকি দেশেও এই টিকা উৎপাদন করতে পারবে। জাতির পিতার নাম অনুসারে টিকাটির নাম 'বঙ্গবন্ধু আইএসআর' রাখার পরিকল্পনা করা হয়েছে।

🌠সুইডিশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান হোল্ডিং এবি (আইএসআর) তাদের উৎপাদিত টিকাটি বাংলাদেশে মানুষের ওপর ট্রায়ালের খুব কাছে রয়েছে। বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত কয়েকজন ডাক্তার ও বিজ্ঞানী, যারা সুইডেন, যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় বাস করছেন, তারা এই টিকা তৈরির সঙ্গে জড়িত রয়েছেন।

মানুষের ওপর ট্রায়ালের জন্য আইএসআর এই মাসের শুরুর দিকে কন্ট্রাক্ট রিসার্চ অর্গানাইজেশন (সিআরও) হিসেবে বাংলাদেশ ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালস লিমিটেডের সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক সই করেছে।
সিআরও এর প্রধান তদন্তকারী প্রফেসর ডা. এবিএম আবদুল্লাহ এবং প্রফেসর ডা. আহমেদুল কবির। রাজধানীর মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এই টিকার ট্রায়াল পরিচালনার পরিকল্পনা করা হয়েছে।
প্রথম ধাপের ১৮০ জন সুস্থ মানুষের ওপর এই পরীক্ষা চালানোর পরিকল্পনা রয়েছে।

🌠যোগাযোগ করা হলে প্রফেসর আবদুল্লাহ জানান, করোনাভাইরাসের অন্যান্য দুই ডোজের টিকার মতোই এই টিকাটি প্রথমবার নাকের সামনে রেখে নিঃশ্বাস নেওয়ার পর তিন থেকে চার সপ্তাহের মধ্যে দ্বিতীয়বার একই কাজ করতে হবে।

তিনি বলেন, 'ইঁদুরের ওপর পরিচালিত সুইডিশ এই টিকার ট্রায়ালের ফলাফল খুবই আশাব্যঞ্জক। কারণ এর কার্যকারিতার হার শতভাগের কাছাকাছি এবং টিকাটির কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। প্রধানমন্ত্রী টিকাটি সম্পর্কে সবকিছু জানেন। আমরা এর নাম বঙ্গবন্ধু আইএসআর রাখার প্রস্তাব দিয়েছি।'

🌠প্রফেসর আহমেদুল কবির দ্য ডেইলি স্টারকে জানান, তারা ইতোমধ্যেই প্রটোকল প্রস্তুত করেছে এবং বাংলাদেশে ট্রায়ালের নৈতিক অনুমোদনের জন্য চলতি মাসের শেষ সপ্তাহে বাংলাদেশ মেডিক্যাল রিসার্চ কাউন্সিলের (বিএমআরসি) কাছে জমা দেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

বাংলাদেশ সোসাইটি অব মেডিসিনের সদস্য সচিব প্রফেসর কবির জানান, যদি প্রথম ধাপের ট্রায়াল সফল হয় তাহলে দ্বিতীয় ও তৃতীয় ধাপের ট্রায়ালও এদেশেই হবে।
তিনি বলেন, 'ট্রায়ালের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো, বাংলাদেশ উৎপাদন খরচে টিকাটি কিনতে পারবে। এমনকি সরকার চাইলে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় এটি উৎপাদন করতে পারবে।'

আইএসআর এর বিজ্ঞানীদের মতে, শুকনো পাউডারের টিকাটি তৈরিতে কোভিড-১৯ ভাইরাসের প্রোটিন ব্যবহার করা হয় এবং এটি ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত তাপমাত্রা সহ্য করতে পারে।
তারা আরও জানান, টিকাটি উন্নয়নে একটি বড় সুবিধা হচ্ছে— বর্তমানে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুমোদিত কোভিডের যে টিকাগুলো আছে সেগুলোর তুলনায় এটি সংরক্ষণ করা খুব সহজ।

🌠আইএসআর প্রতিষ্ঠাতা সুইডেনের অন্যতম প্রধান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় ক্যারোলিনস্কা ইনস্টিটিউটের ইমিউনোলজির প্রফেসর ওলা উইনকুইস্টের উদ্ধৃতি দিয়ে ২৬ জুলাই বিবিসির একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, 'এই টিকার গেমচেঞ্জিং অবস্থান হলো, এটি তাপানুকূল পরিবেশে না রেখেই খুব সহজে বিতরণ করা যাবে এবং স্বাস্থ্যকর্মী না থাকলেও এটি প্রয়োগ করা যাবে।'
আইএসআর এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ওলা উইনকুইস্ট তাদের ওয়েবসাইটে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলেন, 'সার্স-কোভ-২ ভাইরাসের শুরুতে প্রথম ধাপের ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে আমার সন্তোষজনক সাফল্যের জন্য বাংলাদেশের বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কাজ করতে পেরে খুবই আনন্দিত।'

🌠প্রফেসর কবির ডেইলি স্টারকে জানান, যদি তারা ক্লিনিকাল ট্রায়ালের অনুমতি পায়, স্থানীয় একটি ওষুধ প্রস্তুতকারক আইএসআর-এর সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী টিকা সরবরাহ করবে।
বাংলাদেশে কোভিড-১৯ টিকা তৈরি ও বিতরণের জন্য আইএসআর ৬ জুলাই ইউনিমেড ইউনিহেলথ ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক সই করেছে।

'সমঝোতা স্মারকের উদ্দেশ্য হলো, একটি লাইসেন্সিং চুক্তির সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদী সহযোগিতার জন্য সম্মত হওয়া। যা ইউনিমেডকে বাংলাদেশে সার্স-কোভ-২ ভাইরাসের বিরুদ্ধে আইএসআর এর টিকা তৈরি ও বিতরণের একচেটিয়া অধিকার দেবে,' আইএসআর তাদের ওয়েবসাইটে এক বিবৃতিতে এ কথা বলেছে।

এতে উল্লেখ করা হয়েছে, ইউনিমেড প্রতি বছর ১০০ মিলিয়ন ইউনিট টিকা উৎপাদন করবে। তাদের লক্ষ্য পাঁচ বছরের মধ্যে ৩০০ মিলিয়ন ইউনিট বা তার বেশি বার্ষিক উৎপাদন করা।

প্রফেসর কবীর জানান, যদি সবকিছু সুষ্ঠুভাবে হয় এবং বিএমআরসি দ্রুত অনুমোদন দেয়, তাহলে প্রথম ধাপের ট্রায়াল নভেম্বরের মধ্যে শেষ হবে এবং তথ্য বিশ্লেষণ করে তৃতীয় ধাপের ট্রায়াল ডিসেম্বরের মধ্যে শুরু করা যাবে।

প্রফেসর কবির আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, 'আমরা আশা করছি আগামী বছরের জানুয়ারি থেকে দেশে এই টিকা উৎপাদন করতে পারব।'

🌠প্রক্রিয়ার শুরু

ওলা উইনকুইস্টের সঙ্গে পরিচিত বাংলাদেশ-বংশোদ্ভূত সুইডিশ অর্থনীতিবিদ শাহজাহান সায়েদ যখন শুকনো পাউডার টিকা আবিষ্কারের কথা জানতে পেরেছিলেন তখন এই প্রক্রিয়া শুরু হয়।

শাহজাহান তখন কানাডায় বসবাসরত বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ডা. আরিফুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করেন বাংলাদেশে টিকাটির ট্রায়ালের জন্য।
ডা. আরিফুর তখন চার জন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক— হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ প্রফেসর ডা. চৌধুরী হাফিজ আহসান ও প্রফেসর ডা. মাসুদুল হাসান, নেফ্রোলজিস্ট প্রফেসর ডা. জিয়াউদ্দিন আহমেদ সাদেক এবং জাতিসংঘের সাবেক সিনিয়র কর্মকর্তা মাহমুদ উশ সামস চৌধুরীকে বাংলাদেশে ট্রায়াল শুরু করার জন্য বাংলাদেশের চিকিৎসকদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলেন।

প্রফেসর আবদুল্লাহ এবং প্রফেসর কবির তখন ট্রায়ালের জন্য একটি প্রটোকল প্রস্তুত করেন। ডা. আরিফুর এতে প্রধান ভূমিকা পালন করেন এবং সুইডেন থেকে পুরো বিষয়টি সমন্বয় করেন।
ডেইলি স্টারের সঙ্গে আলাপকালে ডা. আরিফুর জানান, কোভিডের কারণে বাংলাদেশ ভয়াবহভাবে ভুগছে। তাই তারা এগিয়ে এসেছেন।

তিনি বলেন, 'এখন সবকিছু প্রায় প্রস্তুত। টিকার কোনো বিরূপ প্রভাব আছে কিনা সে বিষয়ে ১৫ দিনের মধ্যে একটি প্রতিবেদন পাব বলে আশা করছি। জার্মান একটি সংস্থার কাছ থেকে প্রতিবেদন পেলে আমরা এটি সিআরও এর কাছে পাঠাব। যাতে এটি ট্রায়ালে নৈতিক অনুমতির জন্য বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করতে পারে।'
'আমরা আশা করি ট্রায়াল সফল হবে এবং বাংলাদেশ কোভিড টিকা উৎপাদনে নেতৃত্ব দেওয়ার সুযোগ পাবে,' তিনি বলেন।

প্রফেসর মাসুদুল বলেন, 'সবকিছু পরিকল্পনা অনুযায়ী হলে এটিকে আমরা জাতির জন্য একটি মহান সেবা হিসেবে বিবেচনা করব।'
'দেশপ্রেম আমাদের প্রচেষ্টার পিছনে একমাত্র চালিকা শক্তি। আর কিছু নয়। সংকটের এই মুহূর্তে আমরা দেশের জন্য কিছু করতে চেয়েছিলাম। এর আগে, আমরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে ভেন্টিলেটর এবং টিকার ব্যবস্থা করেছি এবং সেগুলো বাংলাদেশে পাঠিয়েছি,' যোগ করেন তিনি।
Collected.

🌀আজ ২৮ জুলাই বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবস। আসুন হেপাটাইটিস ও হেপাটাইটিস ভাইরাস সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নেই, নিজে সচেতন হই ও অপর...
28/07/2021

🌀আজ ২৮ জুলাই বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবস। আসুন হেপাটাইটিস ও হেপাটাইটিস ভাইরাস সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নেই, নিজে সচেতন হই ও অপরকে সচেতন করি।
🌀 হেপাটাইটিস কি?
যকৃতের প্রদাহকে হেপাটাইটিস বলে।

🌀হেপাটাইটিস ভাইরাসের পাঁচটি ধরন রয়েছে।
হেপাটাইটিস এ, বি, সি, ডি এবং ই।

🌀 সারা বিশ্বে রোগীর সংখ্যা -
বি ও সি তে আক্রান্ত ৩৫৪ মিলিয়ন মানুষ।
হেপাটাইটিসে প্রতিবছর প্রায় ১৪ লাখ মানুষ মৃত্যুবরন করে। বাংলাদেশে হেপাটাইটিস বি ও সি তে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা প্রায় ১ কোটি।

🌀যেভাবে রোগ ছড়ায়-
হেপাটাইটিস বি, সি ও ডি- রক্ত, বীর্য ও অন্যান্য শারীরিক তরলের মাধ্যমে।
হেপাটাইটিস এ ও ই - অস্বাস্থ্যকর খাবার, দূষিত পানি ও মানসম্পন্ন শৌচাগারের অভাব।

🌀 উপসর্গ- শরীর, হাত-পায়ের তালু, চোখ হলুদ হওয়া, জ্বর, ক্ষুধামন্দা, পেট জ্বালাপোড়া, ডায়রিয়া, বমি, মূত্রের রঙ কালো হয়ে যাওয়া, যকৃতের সংক্রমণ ইত্যাদি।

🌀প্রতিরোধের উপায়-
👉হেপাটাইটিস এ ও ই সংক্রমণ রোধে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ, নিরাপদ খাবার এবং খাবার আগে ভালোভাবে হাতধোয়া নিশ্চিত করতে হবে।
👉রক্ত দান ও গ্রহণের পূর্বে হেপাটাইটিস বি ও সি পরীক্ষা করতে হবে।
👉সার্জারির সময় জীবাণুমুক্ত যন্ত্রপাতি ব্যবহার করতে হবে।
👉অন্যের ব্যবহৃত ব্রাশ, শেভিং রেজার, নাক-কান ছিদ্রকরণের সুচ ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হবে
👉একাধিক ব্যক্তির সাথে যৌন মিলন পরিহার ও নিরাপদ যৌনচর্চা করতে হবে।
👉ধূমপান ও মদ্যপান পরিহার করতে হবে।
👉হেপাটাইটিস পরীক্ষা, টিকা গ্রহণ ও প্রয়োজনে চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে।

💉 যেসব হেপাটাইটিস ভাইরাসের টিকা রয়েছে -
হেপাটাইটিস এ, বি, ডি ও ই ভাইরাসের টিকা রয়েছে। কিন্তু হেপাটাইটিস সি ভাইরাসের কোন টিকা নেই।

Dr. NR Al-Amin
তথ্যসূত্র - WHO, CDC, NHS

27/07/2021

রেজিষ্ট্রেশন লাগবে না।
৭ আগস্ট থেকে জাতীয় পরিচয়পত্র দেখালেই নিতে পারবেন কোভিড-১৯ এর টিকা। ইউনিয়ন পর্যায়েও টিকা দিতে
পারবেন। -- স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

🐮 #কোরবানির_মাংস  #গরুখাসির_মাংস নিঃসংকোচে খেয়ে নিন👉অনেকেই কোলেস্টেরল ও কোষ্টকাঠিন্য এর ভয়ে গরু বা খাসির মাংস স্পর্শ ও ক...
21/07/2021

🐮 #কোরবানির_মাংস #গরুখাসির_মাংস নিঃসংকোচে খেয়ে নিন

👉অনেকেই কোলেস্টেরল ও কোষ্টকাঠিন্য এর ভয়ে গরু বা খাসির মাংস স্পর্শ ও করেন না। তাদের কাছে হয়ত এই মেনুটি অত্যন্ত প্রিয়,কিন্তু বিধিবাম- প্রেসার,হৃদরোগ,পুর্বে স্ট্রোক করেছেন।ডাক্তারের কঠিন নিষেধ।

👉উল্লেখিত রুগীদের জন্য সুখবর হল তারা এসব খাবার খেতে পারবেন,এবং পর্যাপ্ত পরিমাণেই খেতে পারবেন যদি মাংস রান্নায় নিম্নোক্ত সহজ নিয়মটি পালন করেন-

১.রান্নার পুর্বে মাংসে লেগে থাকা দৃশ্যমান সব চর্বি ফেলে দিন।(কোরবানীর ক্ষেত্রে গরীবদের দিয়ে দিন)

২.মাংস রান্না হয়ে গেলে শীতল হওয়ার পর জমাট বাধা সমস্ত হলুদ ফ্যাট ফেলে দিন।

৩.পুনরায় গরম করে শীতল হওয়ার পর এক ই ভাবে হলুদ ফ্যাট ফেলে দিন।

👉তৈরি হয়ে গেল কাংখিত কোলেস্টেরল মুক্ত খাবার উপযোগী মাংস।এভাবে প্রস্তুত কৃত মাংস ৮০% কোলেস্টেরল মুক্ত।এতে আমিষের আধিক্য থাকে যা কিনা প্রেসার, ডায়াবেটিস ও হৃদরগিদের জন্য বরং কাংখিত খাবার।
💥কোষ্টকাঠিন্য রোধে মাংস সাথে অবশ্যই শাক-সবজি, সালাদ, লেবু খেয়ে নিন ও পর্যাপ্ত পরিমান পানি পান করুন।

সংগ্রহীত ও কিছুটা পরিবর্তিত।
#কোরবানি #ঈদ

Congratulations Argentina🇧🇩😍⚽🇦🇷Copa America Champion 2021.
11/07/2021

Congratulations Argentina🇧🇩😍⚽🇦🇷
Copa America Champion 2021.

08/04/2021

#সচেতনতার জন্য এই পোস্ট #
আমেরিকার মেরিল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সংক্রামক রোগ ক্লিনিকের প্রধান ডাঃ ফাহিম ইউনুস ২০ বছর ধরে ভাইরাস নিয়ে কাজ করছেন। তার মতো ভাইরাস চেনা ডাক্তার অনেক কম আছে। কোভিড ১৯ নিয়ে তিনি গুরুত্বপূর্ন কিছু তথ্য টুইট করেছেন।
তিনি লিখেছেন, আমরা কত মাস বা কত বছর কোভিড ১৯ এর সাথে থাকবো তা কেউ জানিনা। এই অজানা সময়কে অস্বীকার করার যেমন দরকার নেই তেমনি আতঙ্কিত হবারও প্রয়োজন নেই। কোভিড ভাইরাস পর্যবেক্ষণ করে আমরা বিজ্ঞানীরা এপর্যন্ত যা বুঝেছি তাতে বলতে পারি, আমাদের জীবনকে অহেতুক কঠিন করার কোন প্রয়োজন নেই। আমাদের সুখে থাকা দরকার তার জন্যে দরকার করোনা নিয়ে সত্য কথাগুলো জানা।
সত্য কথাগুলি কি কি?
১) কোভিড থেকে বাঁচার শুধুমাত্র তিনটি উপায় আছে-- মাস্ক পড়া, হাত ধোয়া এবং ১.৮ মিটার দূরত্ব বজায় রাখা। এই তিনটি কাজ ভাইরাস থেকে রক্ষা পাবার সেরা পদ্ধতি।
২) গ্রীষ্মে ভাইরাসটি তার প্রভাব হ্রাস করে না। ভারত, ব্রাজিল এবং আর্জেন্টিনায় গ্রীষ্মকালেই ভাইরাসটি খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে।
৩) লিটার কে লিটার গরম জল পান করে করে কোন লাভ নেই। কারণ সেল ওয়ালে ঢুকে যাওয়া ভাইরাসকে পান করা গরম পানির উষ্ণতা কোনো ক্ষতি করতে পারেনা। খামাখা শুধু বারবার টয়লেট যেতে হয় পেশাব করতে।
৪) যদি আপনার বাড়িতে কোভিড ১৯ রোগী না থাকে তবে বাড়ির মেঝে, দেয়াল, উপরিভাগের সব কিছুকে জীবাণুমুক্ত করার কোন দরকার নেই, কোনো লাভ নেই।
৫) কার্গো প্যাকেজ, শপিং ব্যাগ, পেট্রোল পাম্প, শপিং কার্ট বা ব্যাংকের এটিএম মেশিন সংক্রমণ সৃষ্টি করে না। আপনার হাত ধুয়ে নেবেন বারবার এবং যথারীতি আপনার জীবন যাপন করুন।
৬) কোভিড ১৯ কোন খাদ্য সংক্রমণ এর মাধ্যমে ছড়ানো রোগ নয়। এটি ফ্লুর সংক্রমণের মতো হাঁচি কাশির ফোটাগুলির সাথে সম্পর্কিত। অর্ডার করা খাবার থেকে কোভিড ১৯ সংক্রমণ হওয়ার কোনও প্রমাণিত ঝুঁকি পাওয়া যায়নি। আপনার অর্ডারকৃত খাবারগুলিকে আপনি চাইলে মাইক্রোওয়েভে কিছুটা গরম করে নিতে পারেন।
৭) অনেকে মনে করেন সুয়ানা নিলে গরম বাষ্প শরীরে প্রবেশ করে কোভিড ভাইরাসগুলিকে হত্যা করবে,-- কখনোই না। যা কোষে প্রবেশ করেছে তাকে কোন প্রকার উষ্ণতা ধ্বংস করতে পারবেনা, তা পানি বা বাষ্প যাই হোক।
৮) অনেক অ্যালার্জি এবং অন্য ভাইরাল সংক্রমণ হলেও আপনার গন্ধ অনুভূতি হারাতে পারেন। গন্ধ না পাওয়া কোভিড ১৯-এর একটি অ-নির্দিষ্ট লক্ষণ, সু-নিদৃষ্ট লক্ষণ নয়।
৯) বাইরে থেকে বাড়ি ফিরে আসার পর তাৎক্ষণিক জামাকাপড় পরিবর্তন করার এবং স্নান করার কোনো দরকার নেই। স্নানে-শুদ্ধতা একটি পুণ্যের কাজ হলেও কোভিড ঠেকাতে এটির প্রয়োজন নেই।
১০) কোভিড ১৯ ভাইরাসটি বাতাসে ভেসে থাকে না। এটি একটি ড্রিপ সংক্রমণ যার জন্যে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ প্রয়োজন। তাই আপনি খোলা পার্কের নির্মল বাতাসে অন্য মানুষের সাথে দূরত্ব বজায় রেখে ঘুরে আসতে পারেন।
১১) কোভিড ১৯ মানুষের জাতি বা ধর্ম বুঝে আক্রমন করেনা, যেকোন ধরণের যেকোন জাতির মানুষ এতে আক্রান্ত হতে পারে।
১২) অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বিশেষ সাবান ব্যবহার না করে কোভিড ১৯ এর বিপরীতে যেকোন সাধারণ সাবান ব্যবহার করাই যথেষ্ট। ভাইরাস কোনভাবেই ব্যাকটিরিয়া নয়।
১৩) আপনার জুতোর মাধ্যমে কোভিড ১৯ বাড়িতে এনে অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা দিনে মাথায় দু'বার বজ্রপাত হবার মতো। আমি ২০ বছর ধরে ভাইরাসের বিরুদ্ধে কাজ করে যাচ্ছি, বুঝেছি ড্রপ সংক্রমণ কখনো জুতার নাধ্যমে ছড়িয়ে যায় না।
১৪) ভিনেগার, সোডা, আদার রস, বিভিন্ন হারবের রস জাতীয় জিনিষ পান ভাইরাস থেকে রক্ষা করেনা। বৈজ্ঞানিক কোন প্রমাণ নেই।
১৫) সারাক্ষন গ্লাভস পরে থাকা একটি ভুল ধারণা, ভাইরাসটি গ্লাভসে জমে থাকতে পারে, এবং তারপর নিজের অজান্তে আপনার মুখটি স্পর্শ করলে সহজেই সংক্রমণ হতে পারে।
১৬) রেস্টুরেন্ট কর্মীরা একটি গ্লাভস পরেই সব খাদ্য স্পর্শ করতে থাকে, এটি প্রায়শঃই বদলানো দরকার। সাধারণ মানুষদের জন্য গ্লাভসের বদলে বারবার হাত ধোওয়াই ভাল। সংগৃহীত।

28/09/2020


#শরীর_চর্চা
বেশির ভাগ মানুষই যথাযথ নিয়মে শারিরীক ব্যায়াম করেন না। সঠিক নিয়ম অনুযায়ী ব্যায়াম করলে আপনি সহজেই ওজন কমিয়ে সুস্থ থাকবেন এবং হার্টের রোগ, স্ট্রোক, ক্যান্সারসহ যেকোন রোগের ঝুঁকি অনেকটাই কমে যাবে।
Special Thanks to-
Al Israk (KYA-14), Sharaf (KYA-15)

For better view-
https://youtu.be/5Tu4Pmii8h8

আমরা জানি- "এক প্যাকেট চিপস কেনা মানে টাকা দিয়ে বাতাস কেনা" ।  গ্যাস দিয়ে চিপসের প্যাকেট ফুলিয়ে রাখাকে Slack Filling বলে...
23/09/2020

আমরা জানি- "এক প্যাকেট চিপস কেনা মানে টাকা দিয়ে বাতাস কেনা" ।
গ্যাস দিয়ে চিপসের প্যাকেট ফুলিয়ে রাখাকে Slack Filling বলে। আর ভিতরে নাইট্রোজেন গ্যাস দেয়া হয় দুইটি কারনে-

১. বাইরের প্রেশারে যেন চিপস না ভেঙে যায়।
২. নাইট্রোজেন গ্যাস চিপ্স কে দীর্ঘদিন মচমচা রাখে।

আসুন এবার স্বাদের জিনিসে বিস্বাদের গল্প শুনাই।।
বাচ্চারা কান্দে, তাই তার হাতে চিপস দিলেন। বাচ্চা ঠান্ডা।। কিন্তু এইটা যে বাচ্চার ভবিষ্যত শেষ করে দিলেন । সেটা থেকে যায় অজানায়। ১৯৯০ সালের দিকে বাংলাদেশে প্রথম আলুর চিপস বানানো শুরু করে।। মাত্র ৩০ বছরের ইতিহাসে এই আলুর চিপস বাংলাদেশের চেহারা পাল্টে দিয়েছে।। যদিও আমেরিকা আলু চিপস আবিষ্কৃত হয় ১৮৫৩ সালে এক্সিডেন্টাল ভাবে।
আসেন জেনে নেই - এই চিপস কিভাবে সব পাল্টাই দিলো।। বাংলাদেশের ৩০ বছরের উপরে ৩০% মানুষের উচ্চ রক্তচাপ আছে।। আর ৫০ বছরের উপরে প্রায় ৬৫% মানুষের উচ্চ রক্তচাপ আছে। এই হিসেবে বাংলাদেশে কয়েক কোটি প্রেশারের রোগী আছে।। যদিও ডায়াগনোসিস হয় বা হইছে ১০% এর কম।। এতো প্রেশার কই থেকে আসল দেশে।। আর এতো অল্প বয়সে প্রেশারে কেমনে ধরে।। আমরা জানি চিপসের প্রতি এক আউন্সে সোডিয়াম থাকে প্রায় ২০০ মিলিগ্রাম। তাও ভালো আয়ন পিউর সোডিয়াম ক্লোরাইড না।। মনোসোডিয়াম গ্লুটামেট, বা টেস্টিং সল্ট।। খাইতে খুব মজা লাগে।। কিন্তু প্রতিদিন উচ্চ ডোজে শরীরে লবণ প্রবেশ করছে।। এই লবন জীবনের শুরু থেকেই আপনার Renin Angiotensin system কে উত্তেজনার সিগনাল দিয়ে যায়।। সে তখন Aldoesterone সাথে পাল্লা দিয়া শরীরের ফ্লুইড ভলিউম বাড়িয়ে রাখে।। সাথে সাথে Hyperosmolarity এর জন্য ADH release হতে থাকে।। শুরু হয়ে যায় অল্প বয়সেই হাই প্রেশার।। চিপস এ যেহেতু হাই ক্যালরি আলু কার্বোহাইড্রেট থাকে।। তাই তারা শরীরে সহজেই জমা হতে পারে। সেই জমার ফলে খুব দ্রুত ওজন বাড়তে থাকে।। সাথে বাড়ে চর্বিও।। সেই চর্বি জমা হয় রক্তনালীতে। রক্তনালী হার্টে বন্ধ হলে হার্ট এটাক।। আর ব্রেইনে বন্ধ হলে স্ট্রোক অবধারিত (Ischemic stroke).. আর আগেই সৃষ্ট হাই প্রেশারে রক্তনালী ছিড়ে যেতে পারে। তাতে হবে Hemorrhagic stroke... হাই ক্যালরি influence এ বার বার ইনসুলিনের বেটা সেল ধ্বংসের পায়তারাও চলে পাশাপাশি।। এক সময় ধরা পড়ে ডায়াবেটিস।। এছাড়াও মনোসোডিয়াম গ্লুটামেট শরীরে ক্যান্সার তৈরির রিস্ক ফ্যাক্টর।।। তাহলে হিসাব করে দেখুন - "একটা শিশুর জীবন শুরুর সাথে সাথে চিপস দেয়ার নাম করে শরীরে হাই প্রেশার, ডায়াবেটিস, স্থূলতা, ক্যান্সার ইত্যাদির বীজ বপন করে দিচ্ছেন"।

সবসময় রোগীদের বলি বাচ্চাদের চিপস খাওয়াবেন না। কিন্তু বাসায় গিয়ে দেখি আত্নীয় স্বজনের কেউ না কেউ বাসায় চিপস নিয়ে আসছে আমার মেয়েদের জন্য। একান্তই যদি কিছু নিতেই হয় তাহলে স্বাস্থ্যকর অথবা প্রয়োজনীয় কিছু নিন। স্কুল পড়ুয়া বাবুদের জন্য বই নিতে পারেন, খেলনা নিতে পারেন অথবা অন্য কোন ফ্রুটস নিতে পারেন।

পোস্ট ক্রেডিট
ডা: ইকবাল হাছান

নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনীত হলেন বাংলাদেশি চিকিৎসক। বাংলাদেশি মার্কিন চিকিৎসক ডা. রুহুল আবিদ এবং তার অলাভজনক প্র...
15/09/2020

নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনীত হলেন বাংলাদেশি চিকিৎসক।

বাংলাদেশি মার্কিন চিকিৎসক ডা. রুহুল আবিদ এবং তার অলাভজনক প্রতিষ্ঠান হেলথ অ্যান্ড এডুকেশন ফর অল (এইচএইএফএ) নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছে।

তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ডিএমসি) থেকে এমবিবিএস শেষ করেন। পরে জাপানের নাগোয়া ইউনিভার্সিটি থেকে পিএইচডি করেন। এছাড়া ২০১১ সালে হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুল থেকে ফেলোশিপ সম্পন্ন করেছেন।

ডা. আবিদের প্রতিষ্ঠিত এইচএইএফএ বাংলাদেশের সুবিধাবঞ্চিত মানুষকে বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা দিয়ে আসছে। বিগত তিন বছরে প্রতিষ্ঠানটি প্রায় ৩০ হাজার গার্মেন্ট কর্মী ছাড়াও ৯ হাজার আরএমজি কর্মী ও সুবিধাবঞ্চিত নারী এবং দেড় লাখ রোহিঙ্গা ও আটকে পড়া জনগোষ্ঠীর চিকিৎসাসেবা দিয়েছে।

 #রেশমি_পোকা থেকে করোনা ভ্যাকসিন!শিরোনাম দেখে চমকে উঠলেন? জি আপনি যা পড়ছেন জাপানে সেটাই ঘটতে যাচ্ছে খুব শীঘ্রয়ই। তারচেয়ে...
24/08/2020

#রেশমি_পোকা থেকে করোনা ভ্যাকসিন!

শিরোনাম দেখে চমকে উঠলেন? জি আপনি যা পড়ছেন জাপানে সেটাই ঘটতে যাচ্ছে খুব শীঘ্রয়ই। তারচেয়েও বড় চমক হল জাপানের কিউশু বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক তাকাহিরু কুসাকাবে যে ভ্যাকসিন আবিষ্কারের চেষ্টা করছেন সেটা ইনজেকশনই নয় বরং মুখে ও গ্রহণ করা যাবে। বিষয়টি বুঝতে হলে প্রথমে আমাদের কভিড-১৯ ভাইরাসের গঠন সম্পর্কে কিছুটা ধারণা থাকতে হবে।

চলুন তাহলে সংক্ষেপে জানি কভিড-১৯ ভাইরাসের গঠন সম্পর্কেঃ
আপনারা জানেন কভিড-১৯ হল একধরণের আর এন এ ভাইরাস। এই ভাইরাস সংক্রমণ ও বিস্তারের জন্য যে মৌলিক উপাদান (আর এন এ) সেটা থাকে তার শক্ত খোলসের ভেতরে। আর এই খোলসটিকেই আমরা দেখি কদম ফুলের মতো, যার নাম স্পাইক প্রোটিন। স্পাইক প্রোটিনই মানুষের দেহে করোনা ভাইরাসকে ঢোকার পথ করে দেয়। করোনার চরিত্র বদলাতে হলে, স্পাইক প্রোটিনের গঠনে এমন কিছু ঘটতে হবে যেন তা আর মানুষের শরীরে ঢুকতে না পারে। এর অর্থ করোনার ভ্যাক্সিন তৈরী করতে হলে স্পাইক প্রোটিনের বিরুদ্ধে করতে হবে। ভ্যাক্সিন দিয়ে যদি স্পাইক প্রোটিনকে অচল করে দেওয়া যায়, তাহলে মানুষ রক্ষা পেতে পারে। অনেক ভ্যাক্সিন আসলে সেভাবে তৈরী করারই চেষ্টা চলছে। অতি সম্প্রতি রাশিয়া যে ভ্যাকসিন বাজারজাত করেছে সেটা এই স্পাইক প্রোটিনকেই টার্গেট করে। আর সেজন্যই হয়ত রাশিয়ান বিজ্ঞানীরা এতটা আত্মবিশ্বাসী তাঁদের ভ্যাকসিনের সফলতার ব্যাপারে।

আসুন এবার তাহলে জানি জাপান কেমন করে তৈরি করছে রেশমি পোকা থেকে করোনা ভ্যাকসিনঃ
পশ্চিম জাপানের ফুকুওকা তে অবস্থিত কিউশু বিশ্ববিদ্যালয়। তারই নিকটবর্তী ফার্মে আছে ৫০০ প্রজাতির প্রায় আড়াই লক্ষ রেশমি পোকা। তাদের শরীরেই তৈরি হবে এই ভ্যাকসিন। অধ্যাপক তাকাহিরু কুসাকাবে এবং তাঁর টীম গত মে মাস থেকে রাতদিন নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন এই ভ্যাকসিনের অগ্রগতির জন্য। অধ্যাপক তাকাহিরু জাপানের নিক্কেই সংবাদপত্রকে বলেন, যে জীন থেকে কভিড-১৯ এর স্পাইক প্রোটিন তৈরি হয়, তাঁরা সেই জীনকে রেশমি পোকার শরীরে প্রবেশ করান। অভাবনীয়ভাবে মাত্র চারদিনে রেশমি পোকার শরীরে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ স্পাইক প্রোটিন তৈরি হয়।এই স্পাইক প্রোটিন রেশমি পোকার শরীর থেকে আলাদা করে মানুষের শরীরে প্রবেশ করানো হবে। রেশমি পোকাকে সরাসরি খাদ্য হিসেবে ও গ্রহণ করা যাবে, সেক্ষেত্রে রেশমি পোকা থেকে ভ্যাকসিন আলাদা করার ব্যয়ভার ও কমানো সম্ভব হবে এবং শরীরে প্রোটিনের চাহিদা অনেকখানি পূরণ করবে।

কবে আসছে এই ভ্যাকসিনঃ
অধ্যাপক তাকাহিরু বলেন এই প্রক্রিয়াটি স্বল্পব্যায়ি এবং অত্যন্ত দ্রুত। জীন রেশমি পোকার শরীরে প্রবেশ করান থেকে ভ্যাকসিন উৎপাদন পর্যন্ত সময় লাগে মাত্র ৪০ দিন। এবং খুব শীঘ্রয়ই তাঁরা এই ভ্যাকসিনকে প্রাণীর দেহে প্রবেশ করাচ্ছেন। তাঁরা আরও আশা করছেন ২০২১ সালের শুরুর দিকেই মানুষের শরীরে এই ভ্যাকসিন প্রবেশ করানো সম্ভব হবে।

বাংলাদেশ কিভাবে লাভবান হবে এই ভ্যাকসিন থেকেঃ
বাংলাদেশে রাজশাহী সহ বিভিন্ন এলাকায় রেশমি চাষের ব্যাপক প্রচলন আছে। জাপানের সাথে বাংলাদেশ যৌথ কোলাবরেশনের মাধ্যমে স্বল্প ব্যয়ে অতি সহজেই এই ভ্যাকসিনের উৎপাদন সম্ভব। তাছাড়া এই ভ্যাকসিন যেহেতু মুখে ও গ্রহণ করা যাবে, এর নিরাপত্তা ও কার্যকরীতা ও নিশ্চিত করা সহজ হবে।

পোস্ট ক্রেডিট:
ডা. মোহাম্মাদ আরিফ হোসেন
চিকিৎসা বিজ্ঞানী, টোকিও, জাপান।

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. NR Al-Amin posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. NR Al-Amin:

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Contact The Practice
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share