H T Faruk

H T Faruk Health And Tips

27/11/2024

No caption

24/11/2024

সত্যি অসাধারণ।।

15/11/2024

শুভ রাত্রি

09/11/2024
খাইতে জানলে ইলিশ মাছের কাটাও অনেক সুস্বাদু,, আর অনুভব করতে জানলে হাজারটা বিপদ ও অনেক আনন্দের।।।
06/11/2024

খাইতে জানলে ইলিশ মাছের কাটাও অনেক সুস্বাদু,,
আর অনুভব করতে জানলে হাজারটা বিপদ ও অনেক আনন্দের।।।

নদীতে স্রোত আছে, তাই নদী বেগ বান। জীবনে দন্দ্ব আছে তাই জীবন বৈচিত্রময়।
24/10/2024

নদীতে স্রোত আছে, তাই নদী বেগ বান। জীবনে দন্দ্ব আছে তাই জীবন বৈচিত্রময়।

04/01/2024

দয়াকরে লেখাটি অবশ্যই পড়বেন।

ছবিটি শেয়ার করে হয়তো আপনিও কারো জীবন বাঁচাতে পারবেন।

STROKE (স্ট্রোক):
মনে রাখুন শব্দটির প্রথম ৩টি অক্ষরঃ S, T এবং R.
আমরা সবাই-ই যদি এই ছোট্ট সাধারণ সণাক্তকরণ উপায়টা শিখে ফেলি, তবে হয়তো আমরা স্ট্রোকের ভয়ংকর অভিজ্ঞতা থেকে আমাদের প্রিয়জনদের রক্ষা করতে পারবো।

একটি সত্য ঘটনাঃ
একটা অনুষ্ঠানে গিয়ে একজন ভদ্রমহিলা হঠাৎ হোঁচট খেয়ে পড়ে গেলেন। উঠে দাঁড়িয়ে তিনি বললেন, সবকিছু ঠিক আছে, মেঝের টাইলসে তার নতুন জুতোর হীল বেঁধে যাওয়ায় তিনি পড়ে গিয়েছিলেন। কেউ একজন এম্বুলেন্স ডাকার কথা বললেও তিনি তাতে রাজি হলেন না।
সবকিছু ঠিকঠাক করে, পরিস্কার করে তিনি নতুন করে প্লেটে খাবার নিলেন। যদিও মনে হচ্ছিলো যেন তিনি একটু কেঁপে কেঁপে উঠছেন। অনুষ্ঠানের সম্পূর্ণ সময় জুড়েই তিনি উপস্থিত থাকলেন। পরদিন দুপুরে ভদ্রমহিলার স্বামী ফোন করে জানালেন, তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সন্ধ্যা ছয়টার সময় তিনি মারা গেলেন।
মূল যে ঘটনা ঘটেছিল, তা হলো, তিনি অনুষ্ঠান চলাকালীন সময় স্ট্রোক করেছিলেন। সেখানে যদি কেউ জানতেন, কিভাবে স্ট্রোক সনাক্ত করা সম্ভব, তাহলে হয়তো ভদ্রমহিলা আজও বেঁচে থাকতেন।
সবাই যে মৃত্যুবরণ করে, তা নয়। অনেকের ঠাঁই হয় বিছানায়, সাহায্যহীন, ভরসাহীন মূমুর্ষূ অবস্থায়। মাত্র তিনটা মিনিট সময় নিয়ে এটা পড়ে ফেলুন।
একজন মস্তিষ্কবিশেষজ্ঞ বলেছেন, যদি একজন স্ট্রোকের শিকার রোগীকে স্ট্রোক হবার তিন ঘন্টার মধ্যে হাসপাতালে নেয়া যায়, তবে তাকে সম্পূর্ণভাবে সুস্থ অবস্থায় ফেরত পাওয়া সম্ভব। শুধু আমাদের জানতে হবে কিভাবে স্ট্রোক চেনা যায়, এবং কিভাবে রোগীকে উল্লেখ্য সময়ের মধ্যে মেডিকেল কেয়ারে নেয়া যায়।

স্ট্রোককে চিনুন...
সহজ তিনটি ধাপঃ- S T ও R...পড়ুন এবং জানুন!

মাঝে মাঝে স্ট্রোকের উপসর্গ সনাক্ত করা অনেক কঠিন হয়ে পড়ে। আমাদের অজ্ঞতার কারণেই নেমে আসে যাবতীয় দুর্যোগ। স্ট্রোকের শিকার রোগীর মস্তিষ্কে যখন ভয়ানক রকম ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে, পাশে দাঁড়ানো প্রিয়জনটিই হয়তো বুঝতে পারছে না, কি অপেক্ষা করছে তাদের কাছের মানুষের জীবনে।

সহজ উপায়ে স্ট্রোক সনাক্ত করার উপায়, সহজ তিনটি প্রশ্ন জিজ্ঞেস করুনঃ

# S – Smile রোগীকে হাসতে বলুন।

# T – Talk রোগীকে আপনার সাথে সাথে একটি বাক্য বলতে বলুনউদাহরণঃ আজকের দিনটা অনেক সুন্দর।

# R – Raise Hands. রোগীকে একসাথে দুইহাত উপরে তুলতে বলুন।

এর কোনো একটিতে যদি রোগীর সমস্যা বা কষ্ট হয়, তৎক্ষণাৎ দেরি না করে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান। এবং চিকিৎসককে সমস্যাটি খুলে বলুন। (রোগী বলতে স্ট্রোকের শিকার সন্দেহ করা ব্যক্তি বোঝানো হয়েছে)

সনাক্তকরণের আরেকটি উপায় হচ্ছে, রোগীকে বলুন তার জিহবা বের করতে। যদি তা ভাঁজ হয়ে থাকে, বা অথবা যদি তা বেঁকে যেকোনো একদিকে চলে যায়, সেটাও স্ট্রোকের লক্ষণ। তৎক্ষণাৎ তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান।

একজন খ্যাতনামা হৃদবিশেষজ্ঞ বলেছেন, যদি আমরা সবাই-ই এই সহজ ব্যাপারগুলো জেনে রাখি, তবে আমরা একজনের হলেও জীবন বাঁচাতে পারবো।

সুতরাং, আপনি শিখলেন, আপনার বন্ধু ও প্রিয়জনদেরও শেখান !!!!!
শেয়ার আপনার বন্ধুকেও জানান ...। (লিখাটি ইংরেজি থেকে অনুবাদিত।) copy

28/07/2022

যন্ত্রণাদায়ক নখ কুনি? জেনে নিন সহজ পাঁচ প্রতিকার।

কুনি নখ খুবই যন্ত্রণাদায়ক একটি সমস্যা। হাতে বা পায়ের নখে এই সমস্যা হলে বেশ কয়েক দিন হাঁটাচলা বা কাজ করতে বেশ অসুবিধা হয়। নখ কাটতে গিয়ে বা কোনো কিছুতে লেগে ক্ষতের সৃষ্টি হয়। এই ক্ষত স্থানে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের ফলে কুনি নখের মতো যন্ত্রণাদায়ক সমস্যার সৃষ্টি হয়।মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওহাইও’র ‘ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিক’-এর পোডিয়াট্রিস্ট (বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক) জিওরজিয়ানি বুটেক জানান, নখের পাশের ত্বকের মধ্যে সৃষ্টি হওয়া ফাটলের মধ্য দিয়ে ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ করে সংক্রমণ সৃষ্টি করে।এর ফলে আরো অনেক বেশি যন্ত্রণা হতে থাকে।তবে কয়েকটি ঘরোয়া উপায় কাজে লাগিয়ে এই সমস্যা থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া সম্ভব। আসুন জেনে নেয়া যাক কুনি নখের ঘরোয়া প্রতিকার সম্পর্কে-সাদা ভিনেগার ২ কাপ উষ্ণ গরম পানিতে ১ কাপ সাদা ভিনেগার মিশিয়ে নিন। এই ভিনেগার মেশানো পানি মিনিট পনেরো কুনি নখে আক্রান্ত আঙুলটি ডুবিয়ে রাখুন।তারপর শুকনো করে মুছে নিন। দুই-এক দিনের মধ্যেই সেরে যাবে কুনি নখ।টি ট্রি অয়েল ১ চামচ নারকেল তেলে ২ থেকে ৩ ফোঁটা টি ট্রি অয়েল মিশিয়ে নিন। এই তেল তুলো দিয়ে কুনি নখ আক্রান্ত অংশে লাগিয়ে মিনিট দশেক রেখে দিন। দিনের মধ্যে দুই-তিন বার এমনটা করতে পারলে দ্রুত সেরে যাবে কুনি নখ।রসুন ১ কাপ সাদা ভিনেগারের সঙ্গে কয়েক কোয়া রসুন কুচিয়ে মিশিয়ে নিন।এই মিশ্রণ কুনি নখ আক্রান্ত অংশে লাগিয়ে পরিষ্কার কাপড় বা ব্যান্ডেজ দিয়ে বেঁধে রাখুন। যত দিন না সারছে, তত দিন এই পদ্ধতি মেনে চলুন। উপকার পাবেন।অ্যাপল সিডার ভিনেগার ২ কাপ পানির সঙ্গে ২ কাপ অ্যাপল সিডার ভিনেগার মিশিয়ে ওই মিশ্রণে ৩০ মিনিট কুনি নখ আক্রান্ত আঙুলটি ডুবিয়ে রাখুন।তারপর শুকনো করে মুছে নিন। দুই-তিন দিনের মধ্যেই সেরে যাবে।পাতিলেবুর রস কুনি নখ আক্রান্ত অংশের জায়গায় দুই-এক ফোঁটা পাতিলেবুর রস লাগান। ২৫ থেকে ৩০ মিনিট রেখে উষ্ণ গরম পানিতে ধুয়ে ফেলুন। যত দিন না সারছে, তত দিন এই পদ্ধতি মেনে চলুন। উপকার পাবেন।

মনের চশমার কাঁচ ঘোলাটে হতে দিওনা,, মনে রেখো ঘষা কাঁচে কোন কিছুই পরিষ্কার দেখায় না৷৷
13/07/2022

মনের চশমার কাঁচ ঘোলাটে হতে দিওনা,, মনে রেখো ঘষা কাঁচে কোন কিছুই পরিষ্কার দেখায় না৷৷

03/04/2022

📌📌📍📍 #রোজা রাখা অবস্থায় চিকিৎসা সংক্রান্ত কী কী করা যাবে আবার কী কী করা যাবে না তা নিয়ে নানা সংশয় ও বিভ্রান্তি রয়েছে। এ সংক্রান্ত তথ্যগুলো নিচে দেয়া হল।। 📍📍📌📌

➡️১. রোজা অবস্থায় ইনহেলার, নাকের স্প্রে ব্যবহার করা যাবে।

➡️২. রোজা অবস্থায় চোখ ও কানের ড্রপ ব্যবহার করা যাবে।নাকের ড্রপের ব্যপারে বিতর্ক আছে তবে গলায় না গেলে সমস্যা নেই।

➡️৩. হার্টের এনজাইনার সমস্যার জন্যে বুকে ব্যথা উঠলে ব্যবহৃত নাইট্রোগ্লিসারিন ট্যাবলেট বা স্প্রে জিহবার নিচে ব্যবহার করলে রোজা নষ্ট হবে না।

➡️৪. রোজা রেখে শিরাপথে স্যালাইন বা গ্লুকোজ জাতীয় কোনো তরল গ্রহণ করা যাবে না, তবে খাদ্য-উপাদান ছাড়া কোনো ওষুধ ত্বক, মাংসপেশি বা হাড়ের জোড়ায় ইনজেকশান হিসেবে প্রয়োগ করলে রোজার কোনো ক্ষতি হবে না।

➡️৫. রোজা রেখে রক্ত পরীক্ষার জন্যে রক্ত দিতে বাধা নেই। ডায়বেটিস রোগীদের রোজা অবস্হায় রক্তের সুগার পরিমাপ করার পরামর্শ দেয়া হয়, এতে রোজা নষ্ট হবে না।

➡️৬. চিকিৎসার প্রয়োজনে রোজা রেখে অক্সিজেন কিংবা চেতনা নাশক গ্যাস গ্রহণে রোজা নষ্ট হবে না।

➡️৭. চিকিৎসার প্রয়োজনে ক্রিম, অয়েনমেণ্ট, ব্যাণ্ডেজ, প্লাস্টার ইত্যাদি ব্যবহার করলে এবং এসব উপাদান ত্বকের গভীরে প্রবেশ করলেও রোজার কোনো সমস্যা হবে না।

➡️৮. রোজা রেখে দাঁত তোলা যাবে। দাঁতের ফিলিং করা যাবে এবং ড্রিল ব্যবহার করা যাবে। এছাড়া দাঁত পরিষ্কার করার সময় অসাবধানতাবশত কিছু গিলে ফেললে রোজা নষ্ট হবে না।

➡️৯. রক্তদানে রোজা নষ্ট হবে না, যদিও ইফতারের পর রক্তদানে উৎসাহিত করা হয়েছে। কিন্তু রক্ত গ্রহনে রোজা নষ্ট হবে।

➡️১০. চিকিৎসার জন্যে যোনিপথে ট্যাবলেট কিংবা পায়ুপথে সাপোজিটোরি ব্যবহার করলে রোজার কোনো ক্ষতি হয় না।

➡️১১. রোজা রাখা অবস্থায় না গিলে মাউথওয়াশ, মুখের স্প্রে ব্যবহার করা যাবে এবং গড়গড়া করা যাবে।

➡️১২. রোজা রাখা অবস্থায় কিডনি ডায়ালাইসিস করা যাবে না, বাস্তবে ডায়ালাইসিস লাগে এমন কিডনি রোগিদের রোজা রাখতে নিরুৎসাহিত করা হয়।

➡️১৩. রোজা রেখে জরায়ু পরীক্ষার জন্যে হিস্টেরোস্কপি এবং আই.ইউ.সি.ডি ব্যবহার করা যাবে।

➡️১৪. হার্ট কিংবা অন্য কোনো অঙ্গের এনজিওগ্রাফি করার জন্যে কোনো রোগ নির্ণয়কারক দ্রবণ শরীরে প্রবেশ করানো হলে রোজার ক্ষতি হবে না।

➡️১৫. কোনো অঙ্গের আভ্যন্তরীণ চিত্রধারণের জন্যে সেই অঙ্গের প্রবেশপথে কোনো ক্যাথেটার বা নালীর মাধ্যমে প্রয়োজনীয় তরল রঞ্জক প্রবেশ করালে রোজা নষ্ট হবে না।

➡️১৬. রোগ নির্ণয়ের জন্যে এণ্ডোস্কোপি বা গ্যাস্ট্রোস্কোপি করলেও রোজা নষ্ট হয় না। তবে এণ্ডোস্কোপি বা গ্যাস্ট্রোস্কোপি করার সময় ভেতরে তরল কিংবা অন্য কোনো কিছু প্রবেশ করানো যাবে না যার খাদ্যগুণ রয়েছে।

-Dr. Syed Jabed sir

27/02/2022

প্রতিদিন টমেটো খেলে ক্যান্সারসহ অনেক রোগের ঝুঁকি কমে যায়। শুধু ক্যান্সার নয় শরীরের আরো কিছু সমস্যা দূর করতে এই টমেটোর জুড়ি নেই।

১. অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্লোরোজেনিক এসিড সমৃদ্ধ টমেটো আমাদের রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। হার্ট এ্যাটাক বা স্ট্রোক থেকে দূরে থাকতে নিয়মিত টমেটো খাওয়া উচিত বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

২. টমেটোতে থাকে ভিটামিন-কে-১, যা রক্তজমাট বাঁধা ও হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়। টমেটোর ত্বকে থাকে ন্যারিনজেনিন ফ্ল্যাবনয়েড, যা প্রদাহ বা জ্বালা কমাতে ও বিভিন্ন অসুখবিসুখে সুরক্ষার কাজ করে।

৩. টমেটোতে থাকে ভিটামিন-কে-১, যা রক্তজমাট বাঁধা ও হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়। টমেটোর ত্বকে থাকে ন্যারিনজেনিন ফ্ল্যাবনয়েড, যা প্রদাহ বা জ্বালা কমাতে ও বিভিন্ন অসুখবিসুখে সুরক্ষার কাজ করে।

৪. ত্বককে ট্যানের হাত থেকে রক্ষা করতেও কার্যকরী ভূমিকা নেয় টমেটো। রোদ থেকে ত্বকের পুড়ে যাওয়ার সুরক্ষায় কাজে দেয় টমেটো।

৫. ব্রেস্ট ক্যান্সারসহ কিছু কিছু ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতেও সাহায্য করে টমেটো। এছাড়া, টমেটোতে থাকে ভিটামিন-বি-৯ বা ফোলেট। এটি আমাদের টিস্যু স্বাভাবিক বৃদ্ধি ও কোষের কার্যক্ষমতার ওপর বিশেষ প্রভাব ফেলে।

৬. টমেটোতে থাকে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট লাইকোপিন যা কমিয়ে দেয় ক্যান্সার ও হার্টের অসুখসহ নানা রোগের ঝুঁকি। টমেটোর থাকে পটাশিয়াম, যা আমাদের ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখে আর হার্টের রোগবিসুখ দূরে রাখতে সাহায্য করে।

26/02/2022

হার্টের ব্যথা নাকি গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা বুঝবেন কিভাবে? জেনে রাখুন বিষয়গুলো
বেশির ভাগ মানুষ হার্টের ব্যথাকে গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা মনে করে গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। কিন্তু বেশির ভাগ সময় সে ঘুম আর ভাঙে না। পাশে শুয়ে থাকা মানুষটিও টের পায় না রাতে কিভাবে লোকটি হার্টব্লক করে মারা গিয়েছে।
গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা: সাধারণত এই ব্যথা পেটের উপরের অংশে হয় এবং নির্দিষ্ট একটা জায়গাজুড়েই হয়। শরীরের অন্য অংশে এই ব্যথা ছড়ায় না।
হার্টের ব্যথা: যেহেতু আমাদের হার্ট বুকের বাম পাশে তাই হার্টের ব্যথা বুকের বামপাশ কিংবা মাঝখান থেকে শুরু হয়ে ঘাড়, বাম বাহু বা বাম হাতে ছড়িয়ে পড়ে।এই ব্যথা এতটাই তীব্র হয় যে, অনেকটা হাতির পা বুকে চাপ দিলে যেমনটা হয় ঠিক তেমনি। আবার অনেকের ক্ষেত্রে ভারী পাথর বুকের উপর রাখলে যেমনটা ফিল হয় অনেকটা সেরকম। এই ব্যথায় রোগী শুয়ে থাকলে কিংবা দাঁড়ানো অবস্থায় থাকলেও নিজেই নিজের হাতে বুকের বাম পাশটা চেপে ধরে বসে পড়েন।
হার্টের ব্যথায় প্রাথমিক চিকিৎসা: যে কোন বয়সে যে কোন সময় হার্টের ব্যথা উঠতে পারে। সেই ব্যথা কয়েক মিনিটে রোগী মারাও যেতে পারে। যদি আপনার ঘরোয়া চিকিৎসা জানা থাকা তবে প্রাথমিকভাবে মানুষটি বেঁচে যাবে। হার্টের ব্যথা হলে যা করবেন: একসঙ্গে ৪টা এস্পিরিন 75 mg (যা দোকানে ইকুস্প্রিন নামে পাওয়া যায়) পানিতে গুলিয়ে খাইয়ে দিন। কারণ ট্যাবলেট আমাদের শরীরে পৌঁছে কাজ করতে যে সময় নিবে সে সময়ের মধ্যে রোগী মারাও যেতে পারে।
সেই দিক থেকে লিকুইড তাড়াতাড়ি কাজ করে। যদি মনে হয় ব্যথাটা হার্টের তাহলে জিহ্বার নিচে নিটোকার্ড নামক স্প্রে দুইবার দিন। দেখবেন রোগী অনেকটা সুস্থ বোধ করছে। এরই মধ্যে হসপিটাল নিয়ে যাবার ব্যবস্থা করুন।
হার্টের ব্যথায় কখনোই যা করবেন না: হার্টের ব্যথায় রোগীর শরীরে ঠাণ্ডা ঘাম বের হওয়া স্বাভাবিক। এই ক্ষেত্রে রোগীরর বাড়ির লোকজন ১৮ ডিগ্রী সে. এসি চালিয়ে দেন। এতে ঠান্ডায় ব্লাড ফ্লো কমে যায়। তাই এসি না চালিয়ে নরমাল ফ্যানের বাতাসে রোগীকে রাখুন। অনেকেই আবার এই ব্যথায় রোগীকে সোজাসুজি শুইয়ে দেন। আরো একটি ভুল পদ্ধতি। যেহেতু ব্লাড সার্কুলেশনের অভাবে হার্ট অ্যাটাক হয়।
এই সময় রোগী শুয়ে থাকলে ব্লাডের গতি আরো কমে যায়। তাই রোগীকে খাটে বসিয়ে পিঠের পেছনে বালিস দিয়ে হেলান দিয়ে রাখুন। সতর্ক থাকুন, নিজে বাঁচুন, প্রিয়জনের জীবন বাঁচাতে এগিয়ে আসুন।

ভিটামিন আমাদের দেহের অঙ্গগুলির বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে পাশাপাশি আমাদের শরীরের অনেক রোগ প্রতিরোধ করে। তার মধ্...
26/02/2022

ভিটামিন আমাদের দেহের অঙ্গগুলির বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে পাশাপাশি আমাদের শরীরের অনেক রোগ প্রতিরোধ করে। তার মধ্যে #ভিটামিন_ই আমাদের শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এই ভিটামিন শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং শরীরকে অ্যালার্জির হাত থেকে রক্ষা করে।

ভিটামিন ই সমৃদ্ধ খাবার নিয়মিত আমাদের খাদ্য তালিকায় রাখলে আমাদের কম বয়সে ত্বকে বয়সের ছাপ ধীরে ধীরে কমে যায়। এছাড়াও এটি আমাদের চুল গজাতে সহায়তা করে। সুস্থ এবং নিজের ত্বককে সুন্দর রাখতে আমাদের খাবারে নিয়মিত ভিটামিন ই সমৃদ্ধ খাবার যুক্ত করতে হবে। তাই জেনে নিন এমন কয়েকটি অতি পরিচিত ফল সম্পর্কে যেগুলো থেকে উচ্চ মাত্রার ভিটামিন-ই পাওয়া সম্ভব। 👇


ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন আমাদের পেজ সাথেই থাকুন নিয়মিত স্বাস্থ সচেতনতা মুলক পোস্ট পেতে চাইলে অবশ্যই লাইক, কমেন্ট, শেয়ার করবেন আশা করি। ধন্যবাদ সবাইকে।।

25/02/2022

ভিটামিন সি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এই উপাদানে থাকা ফ্রি র‌্যাডিক্যালস ও অক্সিডেটিভ স্ট্রেসের হাত থেকে বাঁচায়, চুল ও ত্বকের যত্নে এবং শ্বেতকণিকার সংখ্যা বাড়িয়ে যেকোনো রোগে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সাহায্য করে।

শরীরে ভিটামিন সি’র অভাব হলে তা খুব সহজে বোঝা যায় না। তবে কিছু রোগ দেখা দেয় যা থেকে ধরে নেয়া হয় শরীরে ভিটামিনের অভাব। দাঁতের মাড়িতে সমস্যা দেখা দেয়া, অতিরিক্ত চুল পড়া, ত্বক ফ্যাকাশে হওয়া ভিটামিন সির ঘাটতির লক্ষণ।

প্রতিদিনের কিছু খাবার রয়েছে, যা শরীরের কোষে কোষে ভিটামিন সি পৌঁছে দেয়। লেবু, আমলকী, পেঁপে, টমেটো, ক্যাপসিকাম, পেয়ারা ও ব্রকোলি ভিটামিন সি’র ভালো উৎস।

১. শরীরে ভিটামিন সি’র অভাব হলে দাঁতের সমস্যা দেখা দেয়। ভিটামিন সি’র অভাব হলে দাঁতের গোড়ায় ক্যালসিয়াম জমায় ও মাড়িকে দুর্বল করে।

২. ভিটামিন সি’র অভাবে চুলের গোড়াকে আলগা করে ও চুল পাতলা করে তোলে। কোনো অসুখ ছাড়াই ঘন ঘন চুল উঠলে বুঝবেন ভিটামিন সি’র অভাব।

৩. এই ভিটামিনের অভাবে ত্বকের বাইরের স্তর (এপিডার্মিস) পাতলা ও ফ্যাকাশে হতে থাকে।

৪. ভিটামিন সি’র লিম্ফোসাইট বা শ্বেত রক্তকণিকা তৈরি হতে পারে না এবং শরীর কোনো জীবাণুর আক্রমণ ঠেকাতে পারে না।সহজে ঠান্ডা লাগেও এই কারণে।

৫. সাপ্লিমেন্ট খাওয়ার পরেও অ্যানিমিয়ার হানা না কমলে অবশ্যই পাতে ভিটামিন সি’র পরিমাণ বাড়িয়ে দিন। ক্লান্তিবোধ, ঘন ঘন মাথা ব্যথা সঙ্গে রক্তাল্পতার চোখরাঙানি আদতে ভিটামিন সির অভাবকেও বোঝায়।

Address

Sirajganj
SIRAJGONJSODOR

Telephone

+8801756283184

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when H T Faruk posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to H T Faruk:

Share