Taqwa Pharmacy

Taqwa Pharmacy We work to protect public health ⚕️

29/05/2025
ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর কর্তৃক গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
29/05/2025

ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর কর্তৃক গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।

প্রথম দিন, প্রথম পথপ্রদর্শক!এই মানুষটার হাত ধরেই আমার যাত্রা শুরু হয়েছিলো ওষুধের জগতে।ওনার হাতেই আমার ওষুধ জগতের প্রথম হ...
26/05/2025

প্রথম দিন, প্রথম পথপ্রদর্শক!
এই মানুষটার হাত ধরেই আমার যাত্রা শুরু হয়েছিলো ওষুধের জগতে।
ওনার হাতেই আমার ওষুধ জগতের প্রথম হাতেখড়ি।
আজ আমি যেখানেই আছি, শুরুর সেই মানুষটাকে ভুলিনি।
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা।



#প্রথম-_গুরু
#হাতেখড়ি

মাশাআল্লাহ
05/05/2025

মাশাআল্লাহ

জলাতঙ্ক থেকে কি বেঁচে ফেরা সম্ভব? জলাতঙ্ক শব্দটা শুনলেই আমাদের সর্বপ্রথম মাথায় আসে একজন মুমূর্ষু রোগীর ভয়াবহ অবস্থার প...
03/05/2025

জলাতঙ্ক থেকে কি বেঁচে ফেরা সম্ভব?
জলাতঙ্ক শব্দটা শুনলেই আমাদের সর্বপ্রথম মাথায় আসে একজন মুমূর্ষু রোগীর ভয়াবহ অবস্থার প্রতিচ্ছবি — যিনি প্রচণ্ড আতঙ্কে ভুগছেন, প্রচণ্ড পিপাসায় তার গলা শুকিয়ে গেছে অথচ পানি দেখলে বা পান করতে গেলেই ছটফট করছেন, মুখ থেকে বেরোচ্ছে ফেনা, শরীর কাঁপছে, কখনো হিংস্র আচরণ করছেন আবার কখনো অচেতন হয়ে পড়ছেন। সময় যত এগোচ্ছে, তার স্নায়ুতন্ত্র ততই ভেঙে পড়ছে, শ্বাস-প্রশ্বাসে ব্যাঘাত ঘটছে, হৃদস্পন্দন দুর্বল হয়ে আসছে — এবং অবশেষে, একটি ভয়ানক এবং নির্মম পরিণতির মাধ্যমে শেষ হয় তার জীবনের অধ্যায়।

জলাতঙ্ক ভাইরাস, বা র‍্যাবিস, সাধারণত সংক্রমিত প্রাণীর কামড় বা আঁচড়ের মাধ্যমে মানুষের শরীরে প্রবেশ করে। যদি যথাসময়ে প্রতিষেধক (vaccine) দেওয়া না হয় তাহলে একবার উপসর্গ শুরু হলে এই অবস্থা থেকে কোনো মানুষের বেঁচে ফেরার সম্ভাবনা প্রায় শূন্যের কোটায় বলেই আমরা জানি। তাই চিকিৎসাবিজ্ঞানে জলাতঙ্ককে আজও মানব ইতিহাসের সবচেয়ে মারাত্মক রোগগুলোর একটি ধরা হয় যার বিরুদ্ধে উপসর্গ-পরবর্তী কার্যকর প্রতিকার আজও সুনিশ্চিত নয়।

তবে ২০০৪ সালে ঘটে এক অভাবনীয় ঘটনা। যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিন অঙ্গরাজ্যে ১৫ বছর বয়সী এক কিশোরী (Jeanna Giese) বাদুড়ের কামড়ে জলাতঙ্কে আক্রান্ত হোন। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হলো উপসর্গ শুরু হওয়ার পরও তিনি বেঁচে যান। এটি ছিল চিকিৎসাবিজ্ঞানের ইতিহাসে এক যুগান্তকারী মুহূর্ত। এই অলৌকিক সাফল্যের পেছনে ছিল এক সাহসী চিকিৎসক ও পরীক্ষামূলক চিকিৎসাপদ্ধতি — Milwaukee Protocol।

ঘটনার শুরু হয় ২০০৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসের ১২ তারিখে। সেদিন জিয়ানা তার মায়ের সাথে গির্জায় প্রার্থনা করতে গেলে দেখা যায় গির্জায় অনুপ্রবেশকৃত একটি বাঁদুড় সবার প্রার্থনায় ব্যাঘাত ঘটাচ্ছিল বলে গির্জার কর্মীরা সেটিকে আঘাতের মাধ্যমে মেঝেতে ফেলে দেয়। আর এই ঘটনা জিয়ানার দৃষ্টিগোচর হলে সে বাঁদুড়টিকে গির্জার বাইরে ছেড়ে দিয়ে আসার চেষ্টা করে এবং এমতাবস্থায় আচমকা বাদুড়টি তার আঙুলে কামড় দেয়। তবে সে এই ব্যাপারটিকে খুবই হালকাভাবে নেয় এবং ভ্যাকসিন না নিয়ে কেবল এন্টিসেপটিক দিয়ে ক্ষত পরিষ্কার করে। আর তার এই সামান্য অসাবধানতাই ডেকে আনে এক ভয়াবহ পরিণতি। প্রায় ১ মাস পর অক্টোবরের মাঝামাঝি সময়ে সে জ্বরে ভুগতে শুরু করে। শুরু হয় ক্লান্তি, দৃষ্টিজনিত সমস্যা, বমি, অতিরিক্ত লালার প্রবাহ — এবং ধীরে ধীরে স্নায়ুবিক উপসর্গ।

শিশু সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞ এবং চিকিৎসক রডনি উইলোবি রোগীর অবস্থা দেখে উপলব্ধি করেন এটি জলাতঙ্ক হতে পারে এবং পরবর্তীতে CDC (Centers for Disease Control and Prevention) থেকেও পরীক্ষার ফলাফল পজিটিভ আসে। এর পরপরই উইলোবি সিদ্ধান্ত নেন মৃত্যুকে স্বাভাবিকভাবে মেনে নেওয়ার বদলে একটি সাহসী ও নতুন পথ বেছে নেবেন।

Dr. Willoughby-এর ধারণা ছিল অনেকটা এমন যে, যেহেতু র‍্যাবিস মস্তিষ্কের কোষে আক্রমণ করে এবং কোষের কার্যকলাপ ধ্বংসের কারণেই রোগীর মৃত্যু ঘটে তাই যদি মস্তিষ্কের কার্যকলাপ সাময়িকভাবে “বন্ধ” করে রাখা যায় তাহলে ভাইরাসের ধ্বংসযজ্ঞ থেকে স্নায়ু কিছুটা রক্ষা পাবে এবং ফলশ্রুতিতে শরীর নিজেই ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়ার সময় পাবে। র‍্যাবিসে আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়া ব্যক্তিদের ওপর করা কেস রিপোর্টগুলো বিশ্লেষণ করে তিনি দেখতে পান যে, র‍্যাবিসে মৃতদের মস্তিষ্ক মৃত্যুর পর দেখা যায় না খুব বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং যদি রোগীদের মৃত্যুর আগে শ্বাস-প্রশ্বাস ও রক্তচাপ বজায় রাখতে সহায়তা করা যায়, তাহলে মৃত্যুর পর তাদের দেহে ভাইরাস খুঁজে পাওয়া যায় না।

আর এই ধারণার ওপর ভিত্তি করে তিনি তৈরি করলেন এক পরীক্ষামূলক চিকিৎসা — Milwaukee Protocol।

জিয়ানা-কে ওষুধের মাধ্যমে কৃত্রিম কোমায় পাঠানো হয়। তাকে দেওয়া হয় sedatives (ketamine, midazolam), antiviral ও neuroprotectant ওষুধ (amantadine), এবং antiviral ribavirin। পরে অল্প ডোজে phenobarbital দেয়া হয় কোমা পরিপুর্ণভাবে নিশ্চিত করতে, যদিও এটি মূল পরিকল্পনার অংশ ছিল না। যাইহোক এসব ঔষধ প্রয়োগের উদ্দেশ্য মস্তিষ্কের কার্যক্রম হ্রাস করে ভাইরাসের আক্রমণ থেকে নিউরনগুলোকে রক্ষা করা এবং সেই সময়টায় শরীরের ইমিউন সিস্টেমকে ভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া জানাতে সুযোগ দেওয়া।

মূলত চিকিৎসকেরা Jeanna-র শরীরকে একটি নিউরোলজিকাল শীতনিদ্রা/হাইবারনেশনে পাঠিয়েছিলেন। উইলোবি বলেছিলেন, এটা ছিল একেবারেই একটি "ধারণা", যার পেছনে কোনো পরীক্ষিত তথ্য ছিল না। কিন্তু জিয়ানা গিজের অভিভাবকরা সম্মতি দেন। শুরুতে জিয়ানা নির্দিষ্ট কিছুদিন কোমায় ছিলেন। এরপর ধীরে ধীরে তার স্নায়ুতন্ত্রের কার্যকলাপ পুনরুদ্ধার হয় এবং দীর্ঘ পুনর্বাসনের মাধ্যমে তিনি স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসেন।

সপ্তাহখানেক পর ঔষধের ডোজ কমানোর ফলে কৃত্রিম কোমা থেকে ধীরে ধীরে জিয়ানা যখন জেগে ওঠেন তখন তিনি পুরোপুরি প্যারালাইজড — কিন্তু তিনি জীবিত ছিলেন, যা নিঃসন্দেহে একটি বড় অর্জন। দিনদিন ডাক্তাররা যখন অ্যানেস্থেসিয়ার পরিমাণ কমাচ্ছিল তখন জিয়ানার ধীরে ধীরে রিফ্লেকশন আসা শুরু করে। দুই সপ্তাহের মধ্যে তিনি উঠে বসতে এবং চারপাশে তাকাতে শুরু করলেন এবং তিনি একটি দীর্ঘ, কঠিন পুনর্বাসন প্রক্রিয়া শুরু করলেন। তার ব্যক্তিগত ওয়েবসাইটে লিখিত তথ্যমতে, “কথা বলা, হাঁটা, দাঁড়ানো, জিনিস তুলে ধরা, নির্দেশ করা, খাওয়া, পান করা, সবকিছু একটি শিশু যা শেখে” এই সবকিছু তাকে পুনরায় শিখতে হয়েছিল (যেহেতু সে প্যারালাইজড ছিল)। ২০০৫ সালের জানুয়ারিতে জিয়ানা হাসপাতাল ছাড়েন। রোগ নির্ণয়ের এক বছর পর তিনি রেবিস গবেষকদের একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বক্তৃতা দেন এবং ২০১১ সালে তিনি কলেজ থেকে স্নাতক হন, যেখানে তার চিকিৎসক উইলোবি উপস্থিত ছিলেন।

তবে ২০০৫ সালে জিয়ানা গিজ সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেলেও পরবর্তী দুই বছর স্বস্তির নিশ্বাস ফেলতে পারেননি ডাক্তার উইলোবি। কেননা যেহেতু এটাই সুস্থতার প্রথম রেকর্ড এবং জলাতঙ্ক থেকে আরোগ্যের বিষয়ে এর আগে তার কোনো ধারণা ছিল না তাই তাই গিজের পুনরায় জলাতঙ্কে আক্রান্ত হওয়া কিংবা ধীর্ঘ মেয়াদি অন্য কোনো

Honoring the workers who keep the world moving.
30/04/2025

Honoring the workers who keep the world moving.



একটা ওষুধে যে মুল উপাদান থাকে তাকে বলা হয় API বা অ্যাকটিভ ফার্মাসিউটিক্যাল ইনগ্রেডিয়েন্টস- যা মুলত Therapeutic Effect দি...
26/04/2025

একটা ওষুধে যে মুল উপাদান থাকে তাকে বলা হয় API বা অ্যাকটিভ ফার্মাসিউটিক্যাল ইনগ্রেডিয়েন্টস- যা মুলত Therapeutic Effect দিয়ে রোগ সারায়।

এই API প্রায় সবই বিদেশ থেকে আনতে হয়। ইনসেপটা কেমিক্যাল দেশের মাটিতে শুরু করেছে এই API-এর বাল্ক উৎপাদন।

এই শুরুটা শুধু ইনসেপটার নয়, পুরো দেশের ওষুধ শিল্পের জন্য এক বড় অর্জন।

A Landmark Moment for INCEPTA

Chemical Division has officially commenced bulk production of Active Pharmaceutical Ingredients (APIs), marking a historic milestone not just for Incepta, but for Bangladesh’s pharmaceutical industry.

Incepta Chemical, a division of Incepta, was born with a vision to develop world-class APIs in Bangladesh. Today, it has the largest API manufacturing facility in the country.

This milestone is the result of the relentless efforts of many scientists and researchers, along with numerous multidisciplinary professionals.


(Copy post)


#

SMC Ors new get up
20/04/2025

SMC Ors new get up

দাঁত "Fillings" করার দিন শেষ হতে যাচ্ছে! দাঁতে সমস্যা হলে এখন থেকে নতুন দাঁতই লাগাতে পারবেন! 🦷 লিখাটা পড়লে বুঝতে পারবেন,...
18/04/2025

দাঁত "Fillings" করার দিন শেষ হতে যাচ্ছে! দাঁতে সমস্যা হলে এখন থেকে নতুন দাঁতই লাগাতে পারবেন! 🦷 লিখাটা পড়লে বুঝতে পারবেন, লিখা আর ছবি যদি আপনাদের পছন্দ হয় তাহলে রসায়ন এর সাথে থাকবেন।

আপনি শুনে অবাক হবেন, তবে দাঁতে ফিলিং করার যুগ খুব শিগগিরই শেষ হয়ে যেতে পারে। আধুনিক বিজ্ঞানের অগ্রগতিতে এবার গবেষকরা এমন এক চমকপ্রদ আবিষ্কার করেছেন, যা দাঁতের চিকিৎসায় নিয়ে আসতে পারে বিপ্লব।

ল্যাবরেটরিতে বিজ্ঞানীরা কৃত্রিমভাবে এমন একটি দাঁত তৈরি করেছেন, যার গঠন, উপাদান এবং কার্যক্ষমতা সব দিক থেকেই মানুষের প্রাকৃতিক দাঁতের সঙ্গে মিলে যায়। এই নতুন ধরনের দাঁত জীবন্ত কোষ ও খনিজ উপাদান ব্যবহার করে তৈরি করা হয়েছে, যা শুধু দাঁতের শূন্যতা পূরণ করবে না, বরং সেটি স্বাভাবিক দাঁতের মতো কাজও করবে।

এই গবেষণা এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে থাকলেও বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, ভবিষ্যতে দাঁতের যে কোনও ক্ষয় বা গর্ত পূরণে আর ফিলিং বা অন্যান্য কৃত্রিম পদ্ধতির প্রয়োজন হবে না। বরং এই জীবন্ত দাঁত বসানো যাবে এবং তা ধীরে ধীরে মুখের ভেতর স্বাভাবিক দাঁতের মতো আচরণ করবে। এটি শুধু চিকিৎসার খরচ কমাবে না, দীর্ঘস্থায়ী সমাধানও দেবে। যারা দাঁতের সমস্যায় দীর্ঘদিন ধরে ভুগছেন বা ঘন ঘন ফিলিং করাতে হয়, তাদের জন্য এটি এক বিশাল স্বস্তির খবর।

এই নতুন আবিষ্কার দাঁতের চিকিৎসা জগতে এক নতুন দিগন্ত খুলে দেবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। আর খুব বেশি দিন নয়, এই প্রযুক্তি হয়তো খুব শিগগিরই আমাদের দেশে ব্যবহার শুরু হবে।

Reference
https://timesofindia.indiatimes.com/life-style/health-fitness/health-news/scientists-grow-human-teeth-in-a-lab-and-it-may-change-dentistry-forever/articleshow/120289432.cms

৬৪তম ফার্মেসি সার্টিফিকেট রেজিষ্ট্রেশন কোর্সে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি। Taqwa Pharmacy We work to protect public health.
08/04/2025

৬৪তম ফার্মেসি সার্টিফিকেট রেজিষ্ট্রেশন কোর্সে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি।
Taqwa Pharmacy
We work to protect public health.





07/04/2025

Address

Khukni, Enayetpur
Sirajganj

Opening Hours

Monday 08:00 - 12:00
Tuesday 08:00 - 12:00
Wednesday 08:00 - 12:00
Thursday 08:00 - 12:00
Friday 08:00 - 12:00
Saturday 08:00 - 12:00
Sunday 08:00 - 12:00

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Taqwa Pharmacy posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share