Mostafa-Nahar Diagnostic Center

Mostafa-Nahar Diagnostic Center Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Mostafa-Nahar Diagnostic Center, Medical and health, Dhangora, Raiganj, Sirajganj.

 #থাইরয়েড নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথাঃ-(পরিবারের সহমর্মিতাই থাইরয়েড রোগীর বড় শক্তি")থাইরয়েড মূলত দুই প্রকারের হতে পারে— হ...
08/09/2025

#থাইরয়েড নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথাঃ-
(পরিবারের সহমর্মিতাই থাইরয়েড রোগীর বড় শক্তি")

থাইরয়েড মূলত দুই প্রকারের হতে পারে— হাইপোথাইরয়েডিজম এবং হাইপারথাইরয়েডিজম।
এটি এমন এক সমস্যা, যা বাইরে থেকে সহজে বোঝা যায় না, কিন্তু ভেতর থেকে মানুষের জীবনকে ভয়াবহভাবে নষ্ট করে দেয়।

থাইরয়েড সমস্যার সাধারণ উপসর্গসমূহঃ-

ঘন ঘন মুড সুইং হওয়া, হঠাৎ রেগে যাওয়া।

শরীরে সবসময় ক্লান্তি থাকা, অথচ ঠিকমতো ঘুম না হওয়া।

মাথা ঘোরা, হাত-পা কাঁপা।

চোখে ঝাপসা বা অন্ধকার দেখা।

শরীরের বিভিন্ন স্থানে অকারণ ব্যথা।

ভুলে যাওয়া, মনোযোগ কমে যাওয়া।

কখনও ওজন বেড়ে যাওয়া, আবার কখনও কমে যাওয়া।

খাওয়ার অভ্যাসে পরিবর্তন আসা।

চুল পড়া, ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়া।

মন খারাপ থাকা, আনন্দ না পাওয়া।

বাইরে থেকে দেখলে এগুলোকে অনেকেই “অলসতা” মনে করে, কিন্তু আসলে এগুলো হরমোনাল ইমব্যালেন্স এর প্রভাব।

সামাজিক ভুল ধারণাঃ-

অনেক সময় আশেপাশের মানুষ ভাবে—

“হাঁটাচলা তো ঠিকই করছো, কষ্ট কোথায়?”

“কম খাও, বেশি হাঁটো, সব ঠিক হয়ে যাবে!”

কিন্তু তারা বোঝে না যে, হাইপোথাইরয়েডিজমে মেটাবলিজম স্লো হয়ে যায়, ঘুমের চক্র নষ্ট হয়, এমনকি মানসিক শক্তিও অনেক কমে যায়।

বিদেশে বনাম আমাদের সমাজঃ-
উন্নত দেশগুলোতে থাইরয়েড রোগী থাকলে পরিবারের সদস্যদেরও কাউন্সেলিং করানো হয়—

রোগীর সাথে কেমন ব্যবহার করতে হবে

কী খাওয়া যাবে আর কী যাবে না

মানসিকভাবে কিভাবে সাপোর্ট দিতে হবে

কিন্তু আমাদের দেশে বেশিরভাগ পরিবারে মুডসুইং বা ডিপ্রেশনকে “ঢং” বলে উড়িয়ে দেওয়া হয়। ফলে রোগীরা শারীরিক কষ্টের পাশাপাশি মানসিকভাবেও ভেঙে পড়ে।

করণীয়ঃ-
থাইরয়েড একটি দীর্ঘস্থায়ী সমস্যা হলেও সচেতনতা ও সঠিক চিকিৎসা নিলে নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।
তাই পরিবারের সদস্য, শুভাকাঙ্ক্ষী ও সমাজের সবার উচিত—

রোগীকে বোঝা

সহমর্মিতা দেখানো

সঠিক চিকিৎসা ও নিয়মিত চেকআপে উৎসাহিত করা

মনে রাখবেন, থাইরয়েড শুধু শরীর নয়, মানসিক স্বাস্থ্যকেও গভীরভাবে প্রভাবিত করে। তাই রোগীর পাশে দাঁড়ানোই সবচেয়ে বড় সহায়তা।

দেশের মানুষ যে যেখানে আছে সেখান থেকেই দুর্নীতি করতেছে।।
21/07/2025

দেশের মানুষ যে যেখানে আছে সেখান থেকেই দুর্নীতি করতেছে।।

ফুলগুলো ঝরে গেলো প্রিয় স্কুলের নিরাপদ আঙ্গিনায়।।।
21/07/2025

ফুলগুলো ঝরে গেলো প্রিয় স্কুলের নিরাপদ আঙ্গিনায়।।।

গর্ভাবস্থায় নিরাপদ থাকতে টিকা গুরুত্বপূর্ণ! বাংলাদেশে গর্ভবতী মায়েদের জন্য টিটানাস টক্সয়েড (TT) টিকা অবশ্যই নিতে হবে।...
09/07/2025

গর্ভাবস্থায় নিরাপদ থাকতে টিকা গুরুত্বপূর্ণ! বাংলাদেশে গর্ভবতী মায়েদের জন্য টিটানাস টক্সয়েড (TT) টিকা অবশ্যই নিতে হবে। এটি মা ও শিশুকে নবজাতক টিটানাস থেকে রক্ষা করে। সাধারণত ২ ডোজ দেওয়া হয়: প্রথমটি গর্ভাবস্থার শুরুতে, দ্বিতীয়টি এক মাস পর। কিছু ক্ষেত্রে ইনফ্লুয়েঞ্জা বা হুপিং কাশির টিকাও সুপারিশ করা হতে পারে। নিকটবর্তী স্বাস্থ্য কেন্দ্রে যোগাযোগ করুন এবং নিয়মিত চেক-আপ করুন। মা ও শিশুর সুস্থতার জন্য আজই পদক্ষেপ নিন!

পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম (PCOS) কী?PCOS বা পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম একটি হরমোনজনিত সমস্যা। এতে ডিম্বাশয়ে ছোট ছোট সিস্ট...
09/07/2025

পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম (PCOS) কী?

PCOS বা পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম একটি হরমোনজনিত সমস্যা। এতে ডিম্বাশয়ে ছোট ছোট সিস্ট (সিস) তৈরি হয় এবং শরীরে পুরুষ হরমোন (অ্যান্ড্রোজেন) বেশি হয়ে যায়, যার ফলে পিরিয়ড অনিয়মিত হয় এবং গর্ভধারণে সমস্যা হতে পারে।

PCOS-এর লক্ষণগুলো কী কী?

অনিয়মিত বা বন্ধ পিরিয়ড

অতিরিক্ত মুখে বা শরীরে লোম (হেয়ার গ্রোথ)

ব্রণ বা ত্বকে সমস্যা

ওজন বেড়ে যাওয়া বা ওজন কমাতে কষ্ট হওয়া

মাথার চুল পড়ে যাওয়া (হেয়ার থিনিং)

গর্ভধারণে সমস্যা

ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স বা ডায়াবেটিসের ঝুঁকি

১. প্রশ্ন: মেনোরেজিয়া বা অতিরিক্ত রক্তপাত কী?উত্তর: মেনোরেজিয়া হলো ঋতুস্রাবের সময় অস্বাভাবিকভাবে অতিরিক্ত বা দীর্ঘস্থ...
08/07/2025

১. প্রশ্ন: মেনোরেজিয়া বা অতিরিক্ত রক্তপাত কী?
উত্তর: মেনোরেজিয়া হলো ঋতুস্রাবের সময় অস্বাভাবিকভাবে অতিরিক্ত বা দীর্ঘস্থায়ী রক্তপাত। এটি সাধারণত যদি:
ঋতুস্রাব ৭ দিনের বেশি স্থায়ী হয়।

প্রতি ১-২ ঘণ্টায় প্যাড বা ট্যাম্পন পরিবর্তন করতে হয়।

বড় রক্তের থক্কা (clots) বের হয়।

রক্তপাতের কারণে দৈনন্দিন কাজে সমস্যা হয়।
এটি শারীরিক ও মানসিকভাবে ক্লান্তিকর হতে পারে এবং রক্তশূন্যতা (অ্যানিমিয়া) হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়।

২. প্রশ্ন: মেনোরেজিয়ার কারণ কী কী?
উত্তর: মেনোরেজিয়ার সাধারণ কারণগুলো হলো:
হরমোনের ভারসাম্যহীনতা: ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরনের ভারসাম্য নষ্ট হলে জরায়ুর আস্তরণ অতিরিক্ত বৃদ্ধি পায়।

জরায়ু ফাইব্রয়েড: জরায়ুতে অ-ক্যান্সারযুক্ত টিউমার, যা অতিরিক্ত রক্তপাত ঘটায়।

পলিপ: জরায়ু বা জরায়ুমুখে ছোট অ-ক্যান্সারযুক্ত বৃদ্ধি।

এন্ডোমেট্রিওসিস বা অ্যাডেনোমায়োসিস: জরায়ুর আস্তরণের টিস্যু অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পায়।

থাইরয়েড সমস্যা: হাইপোথাইরয়েডিজম মেনোরেজিয়ার কারণ হতে পারে।

রক্ত জমাট বাঁধার সমস্যা: যেমন ভন উইলেব্রান্ড ডিজিজ।

ঔষধ: কিছু ঔষধ, যেমন রক্ত পাতলাকারী বা IUD (ইন্ট্রা-ইউটেরিন ডিভাইস) এটি ঘটাতে পারে।

ক্যান্সার: বিরল ক্ষেত্রে জরায়ু বা জরায়ুমুখের ক্যান্সার।

প্রস্রাবের সময় জ্বালাপোড়া বা ব্যথার কারণ:ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন (UTI):কারণ: মূত্রনালী বা মূত্রাশয়ে ব্যাকটেরিয়া (...
08/07/2025

প্রস্রাবের সময় জ্বালাপোড়া বা ব্যথার কারণ:
ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন (UTI):
কারণ: মূত্রনালী বা মূত্রাশয়ে ব্যাকটেরিয়া (বিশেষ করে ই. কোলাই) সংক্রমণ। অস্বাস্থ্যকর টয়লেট, অপর্যাপ্ত পানি পান বা ঋতুস্রাবের সময় অপরিচ্ছন্নতা এটির ঝুঁকি বাড়ায়।

অন্যান্য লক্ষণ: ঘন ঘন প্রস্রাব, ঘোলা বা দুর্গন্ধযুক্ত প্রস্রাব, তলপেটে ব্যথা।

যৌনবাহিত রোগ (STI):
কারণ: ক্ল্যামিডিয়া, গনোরিয়া বা হার্পিসের মতো সংক্রমণ। বাংলাদেশে সচেতনতার অভাবে এটি কখনো অলক্ষিত থাকে।

অন্যান্য লক্ষণ: অস্বাভাবিক যোনিস্রাব, যৌনাঙ্গে চুলকানি বা ঘা।

মূত্রাশয়ে পাথর (Bladder Stones):
কারণ: কম পানি পান বা খাদ্যাভ্যাসের কারণে মূত্রাশয়ে পাথর জমা। বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে এটি সাধারণ।

অন্যান্য লক্ষণ: প্রস্রাবে রক্ত, প্রস্রাবে বাধা, তলপেটে ব্যথা।

ইন্টারস্টিশিয়াল সিস্টাইটিস (Interstitial Cystitis):
কারণ: মূত্রাশয়ের প্রদাহ, যা দীর্ঘমেয়াদী ব্যথা সৃষ্টি করে। সঠিক কারণ অজানা, তবে স্ট্রেস বা খাদ্য এটি বাড়াতে পারে।

অন্যান্য লক্ষণ: ঘন ঘন প্রস্রাব, মূত্রাশয়ে চাপ বা ব্যথা।

যোনিস্রাব বা সংক্রমণ:
কারণ: যোনিতে ব্যাকটেরিয়াল বা ফাঙ্গাল সংক্রমণ (যেমন ইস্ট ইনফেকশন) মূত্রনালীতে জ্বালা সৃষ্টি করতে পারে। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ বা ঋতুস্রাবের সময় অপরিচ্ছন্নতা এটির কারণ।

অন্যান্য লক্ষণ: চুলকানি, অস্বাভাবিক স্রাব, দুর্গন্ধ।

ডিহাইড্রেশন:
কারণ: কম পানি পান করলে প্রস্রাব ঘন হয়, যা মূত্রনালীতে জ্বালা সৃষ্টি করে। গরম আবহাওয়ায় এটি বাংলাদেশে সাধারণ।

অন্যান্য লক্ষণ: গাঢ় প্রস্রাব, ক্লান্তি।

✅১. সাদা স্রাব কী এবং এটি কি স্বাভাবিক?উত্তর: সাদা বা সাদাটে যোনিপথে স্রাব সাধারণত স্বাভাবিক, বিশেষ করে যদি এটি গন্ধহীন,...
07/07/2025

✅১. সাদা স্রাব কী এবং এটি কি স্বাভাবিক?
উত্তর: সাদা বা সাদাটে যোনিপথে স্রাব সাধারণত স্বাভাবিক, বিশেষ করে যদি এটি গন্ধহীন, অল্প পরিমাণে এবং ঋতুচক্রের বিভিন্ন সময়ে হয়। এটি যোনির স্বাস্থ্য রক্ষায় এবং সংক্রমণ প্রতিরোধে সাহায্য করে। তবে, যদি স্রাবের সাথে দুর্গন্ধ, চুলকানি বা রঙের পরিবর্তন হয়, তবে এটি সংক্রমণের লক্ষণ হতে পারে।

✅২. কখন সাদা স্রাব অস্বাভাবিক হতে পারে?
উত্তর: সাদা স্রাব অস্বাভাবিক হতে পারে যদি:

🚩এটি ঘন, দইয়ের মতো বা পনিরের মতো হয়।

🚩তীব্র দুর্গন্ধ থাকে।

🚩যোনিপথে চুলকানি, জ্বালাপোড়া বা লালভাব হয়।

🚩স্রাবের সাথে ব্যথা বা রক্ত দেখা যায়।

এই লক্ষণগুলো ইস্ট সংক্রমণ (Yeast infection), ব্যাকটেরিয়াল ভ্যাজিনোসিস বা অন্য কোনো সমস্যার ইঙ্গিত দিতে পারে।

🚩মিসড পিরিয়ডের সাধারণ কারণ:✅গর্ভাবস্থা: মাসিক বন্ধ হওয়ার সবচেয়ে সাধারণ কারণ। যদি আপনি যৌন সক্রিয় হন, তবে গর্ভাবস্থা ...
07/07/2025

🚩মিসড পিরিয়ডের সাধারণ কারণ:

✅গর্ভাবস্থা: মাসিক বন্ধ হওয়ার সবচেয়ে সাধারণ কারণ। যদি আপনি যৌন সক্রিয় হন, তবে গর্ভাবস্থা পরীক্ষা করা উচিত।

✅মানসিক চাপ: অতিরিক্ত স্ট্রেস হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট করতে পারে, যা মাসিকের সময়সূচীতে প্রভাব ফেলে।

✅ওজনের পরিবর্তন: হঠাৎ ওজন বাড়া বা কমে যাওয়া মাসিকের নিয়মে পরিবর্তন আনতে পারে।

✅হরমোনাল সমস্যা: পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম (PCOS), থাইরয়েড সমস্যা, বা হরমোনাল গর্ভনিরোধক ব্যবহার মাসিক বন্ধ করতে পারে।

✅অতিরিক্ত ব্যায়াম: অত্যধিক শারীরিক কার্যকলাপ, বিশেষ করে ক্রীড়াবিদদের ক্ষেত্রে, মাসিক বন্ধ করতে পারে।

✅ওষুধ বা রোগ: কিছু ওষুধ (যেমন, এন্টিডিপ্রেসেন্ট) বা দীর্ঘস্থায়ী রোগ মাসিকে প্রভাবিত করতে পারে।

✅মেনোপজ বা প্রি-মেনোপজ: বয়স ৪০-এর বেশি হলে মাসিক অনিয়মিত হতে পারে বা বন্ধ হয়ে যেতে পারে।

সাধারণ স্ত্রীরোগ সমস্যা: #ঋতুস্রাব_সংক্রান্ত_সমস্যা১. ব্যথাযুক্ত ঋতু২. অতিরিক্ত রক্তপাত৩. অনিয়মিত বা বন্ধ ঋতু৪. এই সমস্...
06/07/2025

সাধারণ স্ত্রীরোগ সমস্যা:

#ঋতুস্রাব_সংক্রান্ত_সমস্যা
১. ব্যথাযুক্ত ঋতু
২. অতিরিক্ত রক্তপাত
৩. অনিয়মিত বা বন্ধ ঋতু
৪. এই সমস্যা কিশোরী ও তরুণীদের মাঝে বেশি দেখা যায়, যা হরমোনজনিত সমস্যা বা ৫. মানসিক চাপের কারণে হতে পারে।

#যোনি_সংক্রমণ
১. ব্যাকটেরিয়াল ভ্যাজিনোসিস
২. ক্যানডিডিয়াসিস (ইস্ট ইনফেকশন)
৩. ট্রাইকোমোনিয়াসিস
৪. ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যবিধির অভাব, সচেতনতার ঘাটতি ও অপরিকল্পিত অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার এর জন্য দায়ী।

#পেলভিক_ইনফ্ল্যামেটরি_ডিজিজ
অসুস্থ বা অচিকিৎসিত যৌনবাহিত রোগের কারণে হয়ে থাকে। অনেক নারী দেরিতে চিকিৎসা নেন, ফলে জটিলতা তৈরি হয়।

#পলিসিস্টিক'ওভারি_সিনড্রোম
এখন চট্টগ্রামের শহরাঞ্চলে দ্রুত বাড়ছে। স্থূলতা, খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাপনের পরিবর্তন এর পেছনে ভূমিকা রাখে।

#বন্ধ্যত্ব
প্রাথমিক এবং গৌণ বন্ধ্যত্ব কারণ হতে পারে PCOS, সংক্রমণ, এন্ডোমেট্রিওসিস বা পুরুষজনিত সমস্যা।

#গর্ভাশয়ের_টিউমার ও ডিম্বাশয়ের সিস্ট

১. ফাইব্রয়েড (Fibroid)
ওভারিয়ান সিস্ট
অনেক নারী পেটব্যথা, অতিরিক্ত রক্তপাত বা চাপজনিত লক্ষণ নিয়ে চিকিৎসা নেন।

#জরায়ু ও স্তন ক্যান্সার
১. সচেতনতার অভাবে প্রায়ই দেরিতে ধরা পড়ে।
২. HPV টিকা এবং নিয়মিত স্ক্রিনিং (যেমন VIA, Pap smear) অত্যন্ত সীমিত।
#জরায়ুনামা (Prolapse) ও প্রস্রাব ধরে রাখতে না পারা (Incontinence)

১. একাধিক সন্তানের জন্মের পর দেখা যায়।
বয়স্ক নারীদের মাঝে বেশি প্রচলিত।

#যৌনবাহিত_রোগ (STI)
যেমন গনোরিয়া, ক্ল্যামিডিয়া ইত্যাদি।
সামাজিক লজ্জা ও সচেতনতার অভাবে চিকিৎসা দেরি হয়।

#গর্ভাবস্থাজনিত_জটিলতা
১. এক্টোপিক প্রেগন্যান্সি
২. গর্ভকালীন ডায়াবেটিস
৩. রক্তচাপজনিত সমস্যা
৪. গর্ভকালীন রক্তস্বল্পতা

গর্ভাবস্থায় সংক্রমণের জটিলতা (Complications):✅গর্ভপাত (Miscarriage)✅প্রি-টার্ম ডেলিভারি (অকাল প্রসব)✅নবজাতকের কম ওজন (L...
06/07/2025

গর্ভাবস্থায় সংক্রমণের জটিলতা (Complications):

✅গর্ভপাত (Miscarriage)

✅প্রি-টার্ম ডেলিভারি (অকাল প্রসব)

✅নবজাতকের কম ওজন (Low birth weight)

✅ভ্রূণের জন্মগত ত্রুটি (Congenital anomalies)

✅নবজাতকের সংক্রমণ বা মৃত্যু

✅প্লাসেন্টা ইনফেকশন বা এমনিওটিক ফ্লুইড ইনফেকশন

🩺 সংক্রমণ সময়মতো চিকিৎসা না করলে মা ও শিশুর উভয়ের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে।

✅বাংলাদেশে গর্ভকালীন রক্তস্বল্পতার সাধারণ কারণসমূহ১. লোহার ঘাটতি (Iron Deficiency)গর্ভকালীন সময়ে লোহার চাহিদা বেড়ে যায...
05/07/2025

✅বাংলাদেশে গর্ভকালীন রক্তস্বল্পতার সাধারণ কারণসমূহ

১. লোহার ঘাটতি (Iron Deficiency)

গর্ভকালীন সময়ে লোহার চাহিদা বেড়ে যায়।

খাদ্যতালিকায় লোহার পরিমাণ কম (যেমন: মাংস, শাকসবজি কম খাওয়া)।

অনেক মা নিয়মিত লোহা (Iron) ট্যাবলেট খান না।

২. ফলিক অ্যাসিডের ঘাটতি (Folic Acid Deficiency)

গর্ভাবস্থায় ফলিক অ্যাসিডের প্রয়োজন বেশি।

ঘাটতির ফলে রক্ত তৈরি কমে যায়।

৩. ভিটামিন বি১২ এর অভাব (Vitamin B12 Deficiency)

প্রাণিজ আমিষ কম খাওয়া (বিশেষ করে নিম্নআয়ের মা ও নিরামিষভোজীদের মধ্যে সাধারণ)।

৪. ম্যালেরিয়া

কিছু উপকূলীয় ও পাহাড়ি এলাকায় গর্ভবতী নারীদের মধ্যে ম্যালেরিয়ার সংক্রমণ রক্তস্বল্পতার কারণ হতে পারে।

৫. জিনগত রক্তের রোগ (Hemoglobinopathies)

থ্যালাসেমিয়া ট্রেইট বা রোগ দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে, যেমন চট্টগ্রামে, বেশি দেখা যায়।

অনেক সময় গর্ভাবস্থায় ধরা পড়ে।

৬. খাদ্যপুষ্টির অভাব ও দরিদ্রতা

অপর্যাপ্ত খাবার, দারিদ্র্য, ও গর্ভকালীন চিকিৎসার অভাবে রক্তস্বল্পতা দেখা যায়।

৭. ঘন ঘন সন্তান নেওয়া ও ছোট বিরতিতে গর্ভধারণ

মায়ের শরীর পর্যাপ্তভাবে পুনরুদ্ধার করতে পারে না, ফলে রক্তশূন্যতা হয়।

---

✅প্রতিরোধ ও ব্যবস্থাপনা:

গর্ভাবস্থায় নিয়মিত লোহা ও ফলিক অ্যাসিড সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ।

লৌহসমৃদ্ধ খাদ্য খাওয়ার পরামর্শ (যেমনঃ কলিজা, পালংশাক, ডিম)।

গর্ভাবস্থায় নিয়মিত ANC চেকআপ।

থ্যালাসেমিয়ার ঝুঁকি থাকলে পরীক্ষা করানো।

Address

Dhangora, Raiganj
Sirajganj

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mostafa-Nahar Diagnostic Center posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram