Medicine Guidelines

Medicine Guidelines Health Tips

https://www.facebook.com/share/p/1CfGfbhNA8/
06/08/2025

https://www.facebook.com/share/p/1CfGfbhNA8/

সুখবর!
এখন থেকে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত হার্ট অ্যাটাকের সর্বাধুনিক চিকিৎসা – প্রাইমারি পিসিআই (Primary PCI) সম্পূর্ণ বিনামূল্যে করা হচ্ছে!

সরকারি অর্থে রিং বসানোসহ সমস্ত খরচ কভার করা হচ্ছে।
👉 যারা হার্ট অ্যাটাক (Acute STEMI) করেন, তাদের ১২ ঘন্টার মধ্যে ক্যাথ ল্যাবে এনে ব্লক খুলে দেওয়া হয় — জীবন বাঁচানোর সবচেয়ে কার্যকর পদ্ধতি এটি।

এটি শুধু কার্ডিওলজিতে নয়, বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতেও এক বিপ্লবী পরিবর্তন।

🫀 সঠিক সময়ে চিকিৎসা না পেলে অনেকেই প্রাণ হারান বা জটিলতায় ভোগেন। তাই এই বার্তাটি যত বেশি সম্ভব মানুষকে পৌঁছে দিন।
💰 এই চিকিৎসা প্রাইভেটে করতে গেলে যেখানে ২-৪ লাখ টাকা লাগে, সেখানে এখানে সবকিছুই ফ্রি!

📌 হেলথ অ্যালার্ট: হার্ট অ্যাটাক হলে ১২ ঘন্টার মধ্যে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে পৌঁছান।

✍️ কৃতজ্ঞতা: ডা. মারুফ রায়হান খান
৩৯তম বিসিএস, হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ

স্বাস্থ্য    মানসিক স্বাস্থ্য কৈশোর নারী স্বাস্থ্য টিপস শিশু স্বাস্থ্য বিরল রোগ প্রবিণ স্বাস্থ্য যৌন স্বাস্থ্যডা. আশিকুর...
05/08/2025

স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য কৈশোর নারী স্বাস্থ্য টিপস শিশু স্বাস্থ্য বিরল রোগ প্রবিণ স্বাস্থ্য যৌন স্বাস্থ্য
ডা. আশিকুর রহমান রুপম
ডা. আশিকুর রহমান রুপম
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য), এফসিপিএস-২য় পর্ব (অর্থোপেডিক্স)
অর্থোপেডিক ফিজিশিয়ান এবং স্বাস্থ্য কলামিস্ট

০৬ ডিসেম্বর, ২০২০ ০৩:৪৭ পিএম
463
Shares
facebook sharing buttontwitter sharing buttonpinterest sharing buttonlinkedin sharing buttonsharethis sharing button
কোন ব্যথায় কি ওষুধ দেওয়া হয়?
কোন ব্যথায় কি ওষুধ দেওয়া হয়?
প্রতিকি ছবি
‘ব্যথা’ মানব জীবনের খুবই আঙ্গাআঙ্গি ভাবে জড়িয়ে থাকা একটি বিষয়। আদিমকাল থেকেই মানুষের বিভিন্ন ধরনের ব্যথা হয়ে আসছে এবং এর জন্য প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে নানাবিধ চিকিৎসা পদ্ধতি আবিষ্কার হয়েছে, প্রয়োগ হয়েছে। ব্যথা নিয়ে অনেক মজার মজার কথাও প্রচলিত আছে। যেমন- ‘সর্বাঙ্গে ব্যথা, ওষুধ দেবো কোথা’ ‘ব্যথা যার মনে, ওষুধে কি আর সারিবে দেহে’। এরকম আরও অনেক আছে। যাই হোক, আজকের এই লেখার উদ্দেশ্য ব্যথার ওষুধ নিয়ে সাধারণ একটি ধারণা দেওয়া। কোন কোন ব্যথায় কি ধরনের ওষুধ ব্যবহার হয় তা সহজ কথায় তুলে ধরা।

ব্যথা কয় ধরনের?

মানুষের দেহে বিভিন্ন ধরনের ব্যথা হয়ে থাকে। আমি এগুলোকে মোটা দাগে দু’ভাগে ভাগ করতে চাই। একটা হল মানসিক কারণ, আরেকটি হল শারিরিক কারণ। এই লেখায় মূলত শারিরিক কারণ নিয়েই বিস্তারিত লিখতে চাই। শেষে মানসিক কারণও থাকবে।

শারীরিক ব্যথা কয় ধরনের?

ব্যথা হয় মূলত চার ধরনের। যেমন-
১. মাস্কুলো-স্কেলেটাল পেইন (মাংসপেশী-হাড়ের ব্যথা)।
২. ভিসেরাল পেইন (শাগ্ররীরের ভেতরের নরম অঙ্গ প্রত্যঙ্গের ব্যথা)।
৩. নিউরোপেথিক পেইন (স্নায়ুজনিত ব্যথা)।
৪. ভাস্কুলার পেইন/ ইসকেমিক পেইন (রক্ত চলাচলে বাধগ্রস্থ হওয়ার দরুন ব্যথা)

এছাড়াও আরেকটি ব্যথা রক্তনালী/ভাস্কুলার রোগের ব্যথা বা ইনফার্কশনের ব্যথা। মূলত সবচেয়ে মারাত্মক ব্যথা হল এই ইনফার্কশন বা টিস্যু পচনের ব্যথা। আরো কিছু ব্যথা আছে, যেমন- দাতের ব্যথা, কানের ব্যথা, চোখের ব্যথা ইত্যাদি। আজকের আলোচনায় প্রধান তিন ব্যথা ছাড়াও অন্যান্য গুলো স্বল্প পরিসরে বলার চেষ্টা করবো।

সংক্ষেপে একটু ধারণা নেওয়া যাক ব্যথার ওষুধের ধরন সম্পর্কে:

ব্যথার ওষুধ প্রধানত তিন ধরনের।

যেমন-
১. সেন্ট্রালি এক্টিং: (ব্রেইন বা স্পাইনাল কর্ডে ব্যথার সংবেদনশীলতা বন্ধ করে। এদেরকে বলে অপিওয়েড। যেমন- মরফিন, পেথিডিন, ন্যালবিউফিন, ট্রামাডল ইত্যাদি)
২. লোকালি এক্টিং: (যেখানে ব্যথা-শুধু সেখানেই কাজ করবে। যেমন- NSAID, Beklcfen, Tiemonium, Hysomide)।
৩. পেইন মোডিফাইং এজেন্ট: (এরা ব্যথার মাত্রা বদলে দেবে বা কমিয়ে দেবে । যেমন- এমিট্রিপ্টাইলিন, সার্টালিন, ডায়াজেপাম, ডুলোক্সেটিন ইত্যাদি)।

এখন শুরুতেই আসা যাক।

১. মাস্কুলো-স্কেলেটাল পেইন-
এটা মূলত হাড় এবং মাংসপেশীর ব্যথা। এটা হয় মূলত আঘাত জনিত কারণে। এই আঘাতের ধরন বিভিন্ন হতে পারে। যেমন- সরাসরি আঘাত অর্থাৎ রোড ট্রাফিক এক্সিডেন্ট বা মারামারি ফলে (ট্রমা) হতে পারে। আবার কোনও কাজ করতে গিয়ে মাসলে চাপ/টান পড়তে পারে। যাকে বলে মাসল স্ট্রেইন। যেমন- ভারী কিছু উচু করতে গিয়ে কোমড়ের মাংসপেশী বা বুকের মাংসপেশীতে টান লাগা ইত্যাদি। এই সব ক্ষেত্রে মূলত ব্যবহার হয় কিছু ব্যথার ওষুধ আর তার সাথে মাংসপেশী নরম করার ওষুধ। কারণ যে মাংসে আঘাত বা টান লাগে তা শক্ত হয়ে যায় এবং তার পাশ দিয়ে চলা নার্ভের উপর চাপ দেয়। তাই একে নরম করতে হয়। এই ব্যথাটা মৃদু থেকে তীব্র হতে পারে। নড়াচড়া করলেই ব্যথা বাড়তে পারে। অনেক সময় ব্যথা কিছুক্ষণ থেকে থেকে আসতে পারে, অনেক সময় অনবরত ব্যথা থেকে যেতে পারে।

এখন আসা যাক কি ধরনের ব্যথার ওষুধ দেওয়া হয়?

একে বলে NSAID (নন-স্টেরয়ডাল এন্টি-ইনফ্লামাটরি ড্রাগ)। খুবই পরিচিত এবং প্রচলিত ওষুধ কিটোরোলাক, ন্যাপ্রোক্সেন, ডাইক্লোফেনাক, ইন্ডোমেথাসিন ইত্যাদি। এগুলোর সাইড ইফেক্ট হল এরা এসিডিটি বা বুক জ্বালা করে। তাই এর সাথে গ্যাসের ওষুধ দিতে হয়। বর্তমানে আরেক ধরনের ওষুধও আছে যাদেরকে বলে কক্স-২ ইনহিবিটর। যেমন- ইটোরিকক্সিব, সেলেকক্সিব। এদের সাইড ইফেক্ট কম। এজমার রোগীদের দেওয়া যায়। ব্লিডিং টেন্ডেন্সিও কম করে। যাই হোক, এর সাথে যে মাংসপেশী নরম করার ওষুধের কথা বলছিলাম। তা হল- স্কেলেটাল মাসল রিল্যাক্সান্ট। যেমন- বেক্লোফেন বা টলপেরিসন ইত্যাদি। বাচ্চাদেরকে আইবুপ্রফেন দেওয়া হয়।

বয়স্কদের যাদের কিডনীর অবস্থা ভাল না, পাকস্থলীর অবস্থাও মোটামুটি তাদের ক্ষেত্রে নিরাপদ হল প্যারাসিটামল। অনেকেই ভুলে যান যে, প্যারাসিটামল কিন্তু একটি ব্যথার ওষুধ। সে ক্ষেত্রে দুইটা করে ট্যাবলেট দিনে চার বেলা পর্যন্ত দেওয়া যেতে পারে। এমন কি অন্যান্য ব্যথার ওষুধের সাথেও এটা দেওয়া যায়। একে বলে সিনারজিস্টিক ইফেক্ট। অর্থাৎ ব্যথার ওষুধের কার্যকারীতা বাড়িয়ে দেয়। এর সাথে মাংশপেশী নরম করতে এবং ব্যথা কমাতে আরও কিছু ওষুধের প্রভাব আছে। যেমন- ডায়াজেপাম, এমিট্রিপ্টাইলিন। এগুলোকে বলে পেইন মোডিফাইং এজেন্ট।

হাটু ব্যথা-

মাস্কুলো স্কেলেটাল পেইনের মধ্যে হাটু ব্যথা একটা খুবই পরিচিত সমস্যা। এর কারণ অনুসন্ধান করে চিকিৎসা দিতে হয়। তবে খুবই পরিচিত কারণ হল অস্টিওআর্থারাইটিস। এসব ক্ষেত্রে উপরোক্ত ব্যথার ওষুধের সাথে স্টেরয়েডের একটা ভূমিকা আছে। ডেফ্লাজাকর্ট, প্রেডনিসোলন ব্যবহৃত হয়। এর পাশাপাশি গ্লুকোসামাইন, ডায়াসেরিন, কন্ড্রয়টিন ব্যবহার হয়। এগুলো হাড়ের উপরের নরম হাড় (কার্টিলেজ) তৈরীতে সাহায্য করে। এছাড়াও হাটুর মধ্যে স্টেরয়েড বা হায়ালুরোনেট (হায়ালুরোনিক এসিড) জেল ইঞ্জেকশন দেওয়া হয়।

২. ভিসেরাল পেইন:

শরীরের হাড্ডি-মাংস বাদে ভেতরের যত অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বিশেষ করে নরম কোষের তৈরী তাদের সবাইকেই বলে ভিসেরা। যেমন- পাকস্তলি, পেটের সমস্ত নাড়িভুঁড়ি, লিভার, পিত্ত থলি, কিডনী, প্যানক্রিয়াস, ফুসফুস, হার্ট, রক্ত নালী, মূত্রনালী, মূত্র থলি, মেয়েদের জরায়ু, অভারি, অভারিয়ান নালি ইত্যাদি। এমন কি গলার ভেতরের গলবিল, স্বরযন্ত্র ইত্যাদি।

তবে আরো সুক্ষ ভাবে ভিসেরাল পেইন বলতে বুঝায় যে সব জায়গা নালীর মত এবং ফাঁপা- সে অঙ্গগুলোর ব্যথা। যেমন- পুরো পরিপাক তন্ত্র, পিত্ত থলি, মূত্রথলি, এপেন্ডিক্স, জরায়ু, জরায়ু নালী। এই সব জায়গার ব্যথা হলে ব্যথাটা হঠাৎ করে আসে, খামচে ধরার মত ব্যথা হয় আবার কিছুক্ষন পর ছেড়ে দেয়। তারপর আবার আসে। এভাবে চলতে থাকে। এদেরকে বলে কলিকি পেইন। এটা হয় মূলত ইনফেকশন, বা আলসারের জন্য। প্রেগনেন্সির সময়ও মাঝে মাঝে এমন ব্যথা হয়ে থাকে। যাদের অভারিতে বা ফেলোপিয়ান টিউবে ইনফেকশন হয় তাদেরও এরকম ব্যথা হতে পারে।

এদের ক্ষেত্রে কি ওষুধ?

এ সব ব্যথার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয় ভিসেরাল মাসল রিলাক্স্যন্ট। অর্থাৎ নরম মাংস গুলোকে রিল্যাক্স করার ওষুধ। খুব বহুল প্রচলিত ওষুধ হল- টাইমোনিয়াম, হাইওসিন বুটাইল ব্রোমাইড, অক্সিফেনোনিয়াম ইত্যাদি। এদের প্রথম ডোজটা ডাবল ডোজ দিয়ে শুরু করলে দ্রুত ব্যথা কমে আসে। তবে এদের একটা পরিচিত সাইড ইফেক্ট হল পায়খানা কষা করে দেয়। তাই ডায়াগ্নসিস সঠিক হতে হবে।

পেপটিক আলসারের ক্ষেত্রে NSAID সাধারণত দেওয়া হয় না। সে ক্ষেত্রে আরেক ধরনের ওষুধ ব্যবহার করা হয় এদের কে বলে সেন্ট্রালি এক্টিং এজেন্ট। উপরেই উল্লেখ করা হয়েছে। যেমন- মরফিন, পেথিডিন, ন্যালবিউফিন, ট্রামাডল, টাপেন্টডল ইত্যাদি। পেথিডিন বা নালবিউফিন খুবই শক্তিশালী ব্যথানাসক ওষুধ। দেওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই ব্যথা কমে যায়। তবে এর একটা সাইড ইফেক্ট হল প্রচন্ড বমি ভাব হয়। তাই এর সাথে বমির ইঞ্জেকশন দেওয়া হয়। আরেকটা সাইড ইফেক্ট হল রোগী ঘুমিয়ে যায় এবং অনেকের শ্বাসকষ্ট হয়। তাই দেওয়ার আগে অবশ্যই শ্বাসকষ্টের রোগীকে না দেওয়ায় ভাল।

পেটের ব্যথা হলে ডায়াগ্নসিস কনফার্ম হলে ইনফেকশন জনিত হলে সাথে এন্টিবায়োটিক দিতে হবে। ইনফকশন না থাকলে অহেতুক এন্টিবায়োটিক দেওয়া সমীচীন নয়।

৩. নিউরোপ্যাথিক পেইন:

স্নায়ু জনিত ব্যথা। বিশেষ করে ডায়াবেটিস রোগীদের পায়ে বা সারা গা হাত পায়ে জ্বালা পোড়া করে, খোচায়, ঝিন ঝিন করে। এগুলোকে বলে পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথী। আবার যাদের লো ব্যাক পেইন বা কোমড় ব্যথা থাকে। যেমন- কোমড়ের ডিস্ক সরে যাওয়া বা প্রোলাপ্সের জন্য যে ব্যথা হয়, তা অনেক সময় উরুর এর পেছন দিয়ে নিচের দিকে নামতে থাকে। একে বলে রেডিকুলোপ্যাথী। এদের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়- প্রিগাবালিন, গাবাপেন্টিন। এর সাথে এমিট্রিপ্টাইলিন, ডায়াজেপাম ইত্যাদি দেওয়া হয়। তবে এর মূল চিকিৎসা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ বা ডিস্কের সঠিক চিকিৎসা। ফিজিওথেরাপী নেওয়া।

৪. ভাস্কুলার/ইস্কেমিক পেইন- রক্তনালীর ব্লক জনিত ব্যথা বা ইনফার্কশনের ব্যথা:

হার্ট অ্যাটাকের ব্যথা। পৃথিবীর সবচেয়ে তীব্র ব্যথা হয় এটা। এই ব্যথা কোনো ব্যথার ওষুধ দিয়ে কমতে চায় না। তবে মরফিন বা পেথিডিন দেওয়া হয়। এর মূল চিকিৎসা হল রক্তনালীর ব্লক গলানো। তাহলেই ব্যথা চলে যাবে। এর জন্য স্ট্রেপ্টোকাইনেজ বা হেপারিন ব্যবহার হয় হাসপাতালে।

পায়ের রক্তনালীর ব্লক হলে সেই ব্লক অপসারন করতে হয় অপারেশন করে। যদি অল্প মাত্রায় ব্লক হয়। যেমন- সিগারেট স্মোকারদের বা ডায়াবেটিস রোগীদের পায়ে ব্যথা হয়। এসব ক্ষেত্রে সিলোস্টাজল, প্যন্টোক্সিফাইলিন, ফলিক এসিড, ভিটামিন বি-৬, বি-১২ ইত্যাদি দেওয়া হয়। তার সাথে মাংসপেশী নরম করা ওষুধ। প্যারাসিটামল দেওয়া যেতে পারে।

এবারে একটু করে বলতে চাই। কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যথা নিয়ে।

*গলা ব্যথা:

গলা ব্যথার প্রধান কারণ টনসিলে ইনফেকশন (টনসিলাইটিস), ফ্যারিঞ্জাইটিস, ল্যারিঞ্জাইটিস ইত্যাদি। এসব ক্ষেত্রে ভাল এন্টিবায়োটিক দিয়ে ইনফেকশন কমানো হয়। এর সাথে ব্যথা কমানোর জন্য ডায়ক্লোফেনাক, এসিক্লোফেনাক, আইবুপ্রফেন বা শুধু প্যারাসিটামল দেওয়া হয়। এর সাথে গরম পানির সাথে লবন দিয়ে গরগল এবং মেন্থল ভেপার নিতে বলা হয়।

*দাঁতের ব্যথা:

দাঁতের ব্যথার জন্য ডায়ক্লোফেনাক, এসিক্লোফেনাক, আইবুপ্রফেন বা শুধু প্যারাসিটামল দেওয়া হয়। তবে বেশি ব্যথা হলে ভল্টালিন সাপোজিটরিও দেওয়া যায়।

*কানের ব্যথা:

কানের ব্যথার জন্য প্যারাসিটামল বা আইবুপ্রোফেন দেওয়া হয়। তবে এসব ক্ষেত্রে লোকাল এন্টিবায়োটিক, এন্টিফাঙ্গাল, স্টেরয়েড ড্রপ দেওয়া হয়। এবং এতেই প্রদাহ বা সংক্রমন কমে গিয়ে ব্যথা কমে যায়।

*চোখের ব্যথা:

চোখ ব্যথার বিভিন্ন কারণ আছে। চোখের বিভিন্ন স্তরে বা লেয়ারের প্রদাহ জনিত কারণে ব্যথা হয়। আবার চোখের প্রেশার বেড়ে গিয়ে ব্যথা হতে পারে। যাকে বলে গ্লুকোমা। এসব ক্ষেত্রে এসিটাযোলামাইড, ল্যাটানোপ্রোস্ট, পাইলোকার্পিন, টাইমোলোল ইত্যাদি গ্রুপের ড্রপ দেওয়া হয়। তবে অবশ্যই এগুলো একজন চক্ষু বিশেষজ্ঞের পরামর্শে নিতে হবে। না হলে চোখের দৃষ্টি চিরতরে হারাতে হতে পারে। এছাড়া কঞ্জান্টিভাইটিস, বা ব্লেফারাইটিস হলে প্যারাসিটামল বা আইবুপ্রফেনেই কাজ হয় এবং এন্টিবায়োটিক/স্টেরয়েড ড্রপ দেওয়া হয়।

*মাথা ব্যথা:

এটা একটা বড় অধ্যায়। এর উপরই অনেক বড় আলোচনা থাকে। সংক্ষেপে বলি। মাথা ব্যথার প্রধান ৪ কারণ।

১. টেনশন টাইপ হেডেক
২. মাইগ্রেন
৩. সাইনুসাইটিস
৪. ক্লাস্টার হেডেক।

টেনশন হেডেক:

এটা হলে হলে প্যারাসিটামল, দুশ্চিন্তা দূর করার জন্য ক্লোনাজেপাম, ডায়াজেপাম এবং এন্টি ডিপ্রেসান্ট যেমন- এসিটালোপ্রাম, ফ্লুপেনথিক্সল, সার্টালিন ভাল কাজ করে।

মাইগ্রেন:

এখানে নিয়ম মানাই আসল। তারপরও টলফেনামিক এসিড, প্রপ্রানোলল, পিজোটিফেন, ফ্লুনারিজিন ইত্যাদি।

সাইনুসাইটিস:

এখানেও নিয়ম মানতে হয়। এন্টিবায়োটিক লাগতে পারে। সাথে এন্টি-হিস্টামিন দেওয়া হয়। ব্যথার জন্য প্যারাসিটামল সহ উপরোক্ত ওষুধগুলোর সাহায্য নেওয়া যেতে পারে।

এছাড়াও মানসিক কারণে শরিরের বিভিন্ন জায়গায় ব্যথা হয়। এগুলোকে বলে সাইকো-সোমাটিক পেইন। বর্তমানে এর প্রচুর রোগী আছে। যাদের শরীরের বাস্তবে কোনো রোগ ধরা পড়ে না। অথচ মানসিক কারনে এদের ব্যথাও যেতেই চায় না। যেমন: খুব পরিচিত একটা অসুখ হল গ্যাসে সমস্যা বা বদ হজম। একে বলে নন-আলসার ডিসপেপসিয়া। নামেই বলে দিচ্ছে এতে কোনো আলসার নাই। তবুও আলসারের মতই ব্যথা হয়, গ্যাসে বুক জ্বালা পোড়া করে। আরেকটা অসুখ হল আইবিএস (ইরিটেবল বাউল সিন্ড্রোম)। কোনো সমস্যা নাই অথচ মাঝে মাঝেই পেট ব্যথা করে ওঠে, ডায়রিয়া হয় ইত্যাদি। এছাড়া মাথা ব্যথা বা বুকে ব্যথা তো আছেই। এ সব ক্ষেত্রে কিছু ওষুধ এবং কাউন্সিলিং খুব ফলপ্রসু হয়।

আবার যারা দীর্ঘদিন ডিপ্রেশন/হতাশায় ভোগেন, তাদের Non-specific Bodyache বা শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ব্যথা হয়। এর কারন খুঁজে পাওয়া যায় না। এ সবের চিকিৎসা হওয়া উচিৎ একজন সাইক্রিয়াটিস্টের অধীনে।

আসলে সারা শরীরের বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন ব্যথা হয়। এগুলো বুঝে সঠিক ডায়াগ্নসিস করে চিকিৎসা নিলে তবেই স্বস্থি মেলে। কিন্তু সঠিক রোগ নির্ণয় না করে আন্দাজে ব্যথার ওষুধ খেয়ে যাওয়া উচিৎ নয়। এতে কিডনী ক্ষতিগ্রস্থ হয়। তবে কিছু কিছু ব্যথার ওষুধ মাঝে মাঝে গ্যাপ দিয়ে খাওয়া যেতে পারে। তবে তা হতে হবে রেজিস্টার্ড ডাক্তারের পরামর্শ মতে।

সংবাদটি শেয়ার করুন
463
Shares
facebook sharing buttontwitter sharing buttonpinterest sharing buttonlinkedin sharing buttonsharethis sharing button
প্যারাসিটামল মরফিন পেথিডিন এসএআইডি ব্যথার ওষুধ

করোনায় তুলনামূলকভাবে বাংলাদেশের অবস্থা ভালো: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
২৪ ঘণ্টায় প্রাণ গেল আরও ৩১ জনের
আগের নিউজ
পরের নিউজ
আরও পড়ুন
জুলাই ঘোষণাপত্রে জায়গা পেল যেসব বিষয়
জুলাই ঘোষণাপত্রে জায়গা পেল যেসব বিষয়
জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে ইবনে সিনা মেডিকেলে দুই দিনব্যাপী প্রদর্শনী
জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে ইবনে সিনা মেডিকেলে দুই দিনব্যাপী প্রদর্শনী
বিএমইউ ভিসির সঙ্গে গ্রাজুয়েট মেডিকেল টেকনোলজিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের বৈঠক
বিএমইউ ভিসির সঙ্গে গ্রাজুয়েট মেডিকেল টেকনোলজিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের বৈঠক
হার্টের দশ ধরনের রিংয়ের দাম কমলো
হার্টের দশ ধরনের রিংয়ের দাম কমলো
মুগদা মেডিকেলে জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে আলোচনা সভা
মুগদা মেডিকেলে জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে আলোচনা সভা
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের জন্য হাসপাতাল নির্মাণের প্রক্রিয়া চলছে: আসিফ নজরুল
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের জন্য হাসপাতাল নির্মাণের প্রক্রিয়া চলছে: আসিফ নজরুল
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচিত
জুলাই ঘোষণাপত্রে জায়গা পেল যেসব বিষয়
জুলাই ঘোষণাপত্রে জায়গা পেল যেসব বিষয়
জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে ইবনে সিনা মেডিকেলে দুই দিনব্যাপী প্রদর্শনী
বিএমইউ ভিসির সঙ্গে গ্রাজুয়েট মেডিকেল টেকনোলজিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের বৈঠক
হার্টের দশ ধরনের রিংয়ের দাম কমলো
মুগদা মেডিকেলে জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে আলোচনা সভা
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের জন্য হাসপাতাল নির্মাণের প্রক্রিয়া চলছে: আসিফ নজরুল
পবিত্র মদিনাকে ‘স্বাস্থ্যকর শহর’ হিসেবে স্বীকৃতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার
রেনাল অ্যাসোসিয়েশনের সেমিনারে বিএমইউ ভিসি
‘ওষুধ শিল্পের সঙ্গে চিকিৎসকদের সম্পর্ক নৈতিকতার মানদণ্ডে উন্নীত হওয়া প্রয়োজন’
জামায়াত আমিরের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন, আস্থা রাখায় কৃতজ্ঞ চিকিৎসকরা
প্রধান উপদেষ্টার কাছে খোলা চিঠি
স্বাস্থ্যখাত সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জুলাই চার্টারে অন্তর্ভুক্ত করার আহ্বান
এই বিভাগের সর্বাধিক পঠিত
কোন ব্যথায় কি ওষুধ দেওয়া হয়?
কোন ব্যথায় কি ওষুধ দেওয়া হয়?
নবজাতকের জন্ডিসের জন্য রোদে দেয়া: উপকার না ক্ষতি?
নবজাতকের জন্ডিসের জন্য রোদে দেয়া: উপকার না ক্ষতি?
কিডনি রোগের কারণ, লক্ষণ ও প্রতিরোধে করণীয়
কিডনি রোগের কারণ, লক্ষণ ও প্রতিরোধে করণীয়
জলাতঙ্ক’র টিকা: জানা-অজানা অনেক কিছু
জলাতঙ্ক’র টিকা: জানা-অজানা অনেক কিছু
কান বন্ধ হয়ে আছে, কি করবেন?
কান বন্ধ হয়ে আছে, কি করবেন?
Logo of MedivoiceBD
জাতীয়
আন্তর্জাতিক
সাক্ষাৎকার
স্বাস্থ্য প্রশাসন
ক্যাম্পাস
এডু কর্নার
স্বাস্থ্য
সম্পাদকীয়
সাইট ম্যাপ
বার্তা কক্ষ: ০১৮৭০ ২১১ ২০৮
বার্তা সম্পাদক: ০১৬১৩ ৩১৮ ১৯১

ই-মেইল: medivoice.2014@gmail.com

স্বত্বাধিকারী কর্তৃক medivoicebd.com এর সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি

notification icon

medivoicebd.com - বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাত মুখপত্র

https://medex.com.bd/brands/37049/recodep-125-mg-tablet/বন   #স্বাস্থ্যসচেতনতা #হেলথ_টিপস #স্বাস্থ্য_জ্ঞান #সুস্থ_থাকুন ...
06/07/2025

https://medex.com.bd/brands/37049/recodep-125-mg-tablet/বন


#স্বাস্থ্যসচেতনতা
#হেলথ_টিপস
#স্বাস্থ্য_জ্ঞান
#সুস্থ_থাকুন
#স্বাস্থ্যকর_জীবন
#সতর্কতা_নিন
#ডাক্তারের_পরামর্শ
#বিশ্বাসের_নাম_Recoded


https://www.facebook.com/share/p/16Gmy5KWt5/?mibextid=xfxF2i
20/04/2025

https://www.facebook.com/share/p/16Gmy5KWt5/?mibextid=xfxF2i

শুভ সকাল

ভোরের আলো উঠলো হাসি,
সূর্য ডাকে নতুন ভাষি।
মেঘের বুক ছিঁড়ে আলো,
জাগে পাখির গানটা ভালো।

শিশির ভেজা ঘাসের ডগায়,
নতুন দিনের স্বপ্ন জড়ায়।
নিস্তব্ধতা ভেঙে যায়,
জীবন আবার গানে গায়।

কাজের মাঝে ছন্দ আসে,
আশা-ভরা পথটা হাসে।
শুভ সকাল, প্রিয় মুখ,
তোমার সাথে জীবন সুখ।

বলো আজও ভালোবাসো?
এই সকালটা একসাথে চাও তো?
নতুন দিনের এই কবিতা,
শুভ সকাল—স্নিগ্ধ প্রভাতের গীতিকা।

#শুভসকাল
#সুপ্রভাত
#সকালেরকবিতা
#ভোরেরআলো
#নতুনদিন
#আশারসকাল
#ভালোবাসারসকাল
#স্নিগ্ধভোর
#সকালেরশুভেচ্ছা
#প্রেমভরাসকাল

Bet A ট্যাবলেট-এর মূল কাজগুলো:1. প্রদাহ কমানো – শরীরের যেকোনো অংশে ফোলাভাব বা ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।2. অ্যালার্জির চিক...
10/04/2025

Bet A ট্যাবলেট-এর মূল কাজগুলো:

1. প্রদাহ কমানো – শরীরের যেকোনো অংশে ফোলাভাব বা ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।

2. অ্যালার্জির চিকিৎসা – চুলকানি, র‍্যাশ, হেই ফিভার ইত্যাদি অ্যালার্জির উপসর্গ কমাতে ব্যবহৃত হয়।

3. অটোইমিউন রোগ নিয়ন্ত্রণ – যেমন অ্যাস্থমা, আর্থ্রাইটিস, লুপাস প্রভৃতি রোগে এটি ব্যবহৃত হতে পারে।

4. চর্মরোগ ও ত্বকের সমস্যা – কখনো কখনো চর্মরোগের চিকিৎসায়ও এটি ব্যবহার হয়।

https://medex.com.bd/index.php/brands/13003/bet-a-05-mg-tablet/bn

https://www.facebook.com/share/1L75PM38gD/
06/04/2025

https://www.facebook.com/share/1L75PM38gD/

মাত্র ১০ টাকায় অসাধারণ চিকিৎসা সেবা পাওয়া যায় ঢাকার এই হাসপাতালগুলোতে। নাম, ঠিকানা ও যোগাযোগ নম্বর দেওয়া হলো, যেখানে মাত্র ১০ টাকার টিকিটে চিকিৎসা সেবা পাওয়া যায়।

১. কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল

ঠিকানা: কুর্মিটোলা, ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকা-১২১৬
ফোন: +880-2-55062350
ওয়েবসাইট: http://kurmitolahospital.gov.bd

২. ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস অ্যান্ড হসপিটাল

ঠিকানা: শের-ই-বাংলা নগর, আগারগাঁও, ঢাকা-১২০৭
ফোন: 02-58151368, 02-48120079
ইমেইল: nins@hospi.dghs.gov.bd
ওয়েবসাইট: https://www.nins.gov.bd

৩. ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ইএনটি (নাক-কান-গলা) অ্যান্ড হসপিটাল

ঠিকানা: লাভ রোড, বেগুনবাড়ি, তেজগাঁও, ঢাকা-১২০৮
ফোন: 02-8878155
ইমেইল: nient@hospi.dghs.gov.bd
ওয়েবসাইট: https://nient.gov.bd

৪. ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল (DMCH)

ঠিকানা: বকশিবাজার, ঢাকা-১২০৩
ফোন: 02-9668690
ওয়েবসাইট: https://www.dmc.gov.bd

৫. মুগদা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল

ঠিকানা: মুগদা, ঢাকা-১২১৪
ফোন: 02-7215400
ওয়েবসাইট: https://mmch.gov.bd

৬. শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল

ঠিকানা: শের-ই-বাংলা নগর, ঢাকা-১২০৭
ফোন: 02-9122560
ওয়েবসাইট: https://shsmc.gov.bd

৭. জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল

ঠিকানা: শের-ই-বাংলা নগর, আগারগাঁও, ঢাকা-১২০৭
ফোন: 02-9137292
ওয়েবসাইট: https://www.nhf.gov.bd

৮. জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল

ঠিকানা: মহাখালী, ঢাকা-১২১২
ফোন: 02-9893491
ওয়েবসাইট: https://www.nicrh.gov.bd

এই হাসপাতালগুলোতে সকাল বেলা বহির্বিভাগে (OPD) মাত্র ১০ টাকায় টিকিট কেটে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া যায়। ওষুধও অনেক সময় বিনামূল্যে সরবরাহ করা হয়।

৯. ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস অ্যান্ড হসপিটাল

ঠিকানা: শের-ই-বাংলা নগর, আগারগাঁও, ঢাকা-১২০৭, বাংলাদেশ

ফোন নম্বর:

০২-৫৮১৫১৩৬৮

০২-৪৮১২০০৭৯

০২-৪৮১১৮৮০৮

ইমেইল: nins@hospi.dghs.gov.bd

ওয়েবসাইট: https://www.nins.gov.bd

১০. ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ইএনটি (নাক-কান-গলা) অ্যান্ড হসপিটাল

ঠিকানা: লাভ রোড, বেগুনবাড়ি, তেজগাঁও, ঢাকা-১২০৮, বাংলাদেশ

ফোন নম্বর: ০২-৮৮৭৮১৫৫

ইমেইল: nient@hospi.dghs.gov.bd

ওয়েবসাইট: https://nient.gov.bd

ঈদুল ফিতর মুসলিম উম্মাহর জন্য এক আনন্দময় উৎসব, যা রমজানের এক মাসের সিয়াম সাধনার পর আসে। এই দিনটি শুধুমাত্র উৎসবের নয়, বর...
27/03/2025

ঈদুল ফিতর মুসলিম উম্মাহর জন্য এক আনন্দময় উৎসব, যা রমজানের এক মাসের সিয়াম সাধনার পর আসে। এই দিনটি শুধুমাত্র উৎসবের নয়, বরং শান্তি, ভ্রাতৃত্ব ও ভালোবাসার এক অনন্য উপলক্ষ।

ঈদ আমাদের শিক্ষা দেয়—সব মানুষের মধ্যে ভেদাভেদ ভুলে পরস্পরকে ভালোবাসতে, দুঃস্থ ও অভাবীদের পাশে দাঁড়াতে এবং সমাজে শান্তি ও সৌহার্দ্য স্থাপন করতে। এক মাস সংযম পালনের পর এই দিনটি আত্মশুদ্ধি, ক্ষমাশীলতা ও উদারতার প্রতীক।

আসুন, ঈদুল ফিতরের এই পবিত্র দিনে আমরা হিংসা-বিদ্বেষ ভুলে গিয়ে একে অপরের প্রতি সহানুভূতি প্রদর্শন করি, শান্তির বার্তা ছড়িয়ে দিই এবং মানবতার কল্যাণে কাজ করি। সকলের জীবনে ঈদ বয়ে আনুক সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি।

ঈদ মোবারক!

25/03/2025

Address

Chatkhil
Sonaimuri

Telephone

+8801628346770

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Medicine Guidelines posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Medicine Guidelines:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram