04/10/2025
আলহামদুলিল্লাহ।
স্বার্থান্বেষী মহলের ২ বছর যাবত মিথ্যাচার, অপপ্রচার, রোগীদের কাছে ভুল তথ্য উপস্থাপন, আমাদের চিকিৎসকদের নামে বানোয়াট তথ্য উপস্থাপন করে রোগীদের দীর্ঘদিনের আস্থা নষ্ট করার চেষ্টা সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছানোর পরও গতকাল ৪.১০.২৫ ইং তারিখে এখন পর্যন্ত একদিনে সর্বোচ্চ রোগী রেকর্ড হয়েছে আমাদের। আমাদের উপর আস্থা রাখার জন্য আপনাদের কাছে আমরা চির কৃতজ্ঞ।
আমরা যেহেতু মানুষ, ভুলের ঊর্ধ্বে না। আমাদের টিম মেম্বারদের প্রতিনিয়ত ট্রেনিং সহ সকল মানোন্নয়ন এর চেষ্টা চলমান।
আমাদের ভুলগুলোকে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রইলো। সেই সাথে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ, গঠনমূলক সমালোচনা ও পরামর্শ প্রদানের জন্য আমাদের "অভিযোগ বক্স", প্রতিষ্ঠান প্রধান জনাব মোঃ শফিকুল ইসলাম ( অব. ফার্মাসিস্ট, উপজেলা হেলথ কমপ্লেক্স, শ্রীবরদী)-এর ফোন নম্বর, প্রতিষ্ঠানের ই-মেইল আপনার অপেক্ষায়।
ফেসবুক গ্রুপে পোস্ট করার মাধ্যমে একটি প্রতিষ্ঠানের শুধুমাত্র ভুলগুলোকে বড় আকারে সামনে আনার মাধ্যমে ঐ প্রতিষ্ঠানের অন্যান্য ভালো কাজগুলোকেও প্রকারান্তরে নিরুৎসাহিত করা হয় এবং সুযোগ-সন্ধানীদের বুলিং ও মিডিয়া ট্রায়াল এর সুযোগ করে দেয়া হয়।
এটা শুধু ঐ প্রতিষ্ঠানের জন্যই নয়, বরং এর সেবাগ্রহীতাদের সবার জন্যই ক্ষতির কারণ।
কেননা আস্থা হেলথ পয়েন্ট, সবার জন্য
৫০/- নামমাত্র মূল্যের হেলথ কার্ডের মাধ্যমে রোগীদের ভিজিটে ১০০-২০০/- ছাড়, ওষুধে ৮-১২%, টেস্টে ৫০% ছাড় এর ব্যবস্থা করেছে।
ডায়াবেটিস রোগী, হতদরিদ্র, ভিখারি, অস্বচ্ছল রোগীদের বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদানের ব্যবস্থা করেছে, এমনকি ফ্রী ওষুধ পর্যন্ত প্রদান করেছে, যা এখন পর্যন্ত শ্রীবরদীতে নিয়মিতভাবে কেউ করতে পারে নি বা করেনি।
জনসেবামূলক এই কাজগুলো করতে গিয়ে প্রতিষ্ঠানটি অসংখ্যবার নানারকম সিন্ডিকেট এর নিষেধাজ্ঞা-হয়রানি সহ প্রচুর আর্থিক ক্ষতির সম্মুখিন হয়েছে। এরপরও শুধু আপনাদের কথা ভেবেই এখনো এসব সেবা চালু রেখেছে।
আস্থা আপনাদেরই প্রতিষ্ঠান।
এর উন্নতি হতদরিদ্র, নিম্ন মধ্যবিত্ত, মধ্যবিত্ত রোগীদের উন্নতি। এর ক্ষতি মানে হতদরিদ্র, নিম্ন মধ্যবিত্ত, মধ্যবিত্ত রোগীদের ক্ষতি।
আস্থা হেরে গেলে সততা হেরে যাবে। মিথ্যা জয়ী হবে।
ভালো থাকবেন। আমাদের জন্য দোয়া করবেন। আল্লাহ হাফেজ।...