Fahad Medical Store

Fahad Medical Store Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Fahad Medical Store, Medical and health, surmageit, kadim nogor, shaporan, Sylhet.

22/07/2025
12/05/2025

নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি!

ফার্মেসির জন্য অভিজ্ঞ লোক নিয়োগ দেওয়া হবে।

প্রয়োজনীয় যোগ্যতাসমূহ:
-ফার্মেসি সংক্রান্ত কাজে ন্যূনতম ৬ মাসের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
-প্রেসক্রিপশন পড়তে সক্ষম হতে হবে।
-ন্যূনতম এসএসসি পাস হতে হবে।
-পরিশ্রমী এবং কাজের প্রতি ইতিবাচক মানসিকতা থাকতে হবে।

বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে।

CV পাঠানোর ঠিকানা:
WhatsApp: 01850364725

আগ্রহী প্রার্থীরা দ্রুত যোগাযোগ করুন।

30/03/2025

আসসালামু আলাইকুম ---

আগামিকাল পবিত্র ঈদের জন্য আমাদের ফার্মেসি বন্ধ থাকবে।

সবাইকে পবিত্র ঈদের শুভেচ্ছা ।

জলাতঙ্ক বা হাইড্রোফোবিয়া  :এটি একটি প্রাণিবাহিত র‌্যাবিস ভাইরাসঘটিত রোগ।      কিভাবে ছড়ায় :কুকুর, শিয়াল, বিড়াল, বাদুড়, ব...
01/01/2025

জলাতঙ্ক বা হাইড্রোফোবিয়া :
এটি একটি প্রাণিবাহিত র‌্যাবিস ভাইরাসঘটিত রোগ।
কিভাবে ছড়ায় :
কুকুর, শিয়াল, বিড়াল, বাদুড়, বেজি, বানর ইত্যাদি প্রাণী জলাতঙ্ক সৃষ্টিকারী ভাইরাসে আক্রান্ত হলে এবং আক্রান্ত প্রাণীটি সুস্থ মানুষ বা গবাদিপশুকে কামড়ালে ওই মানুষ কিংবা গবাদিপশু এ রোগে আক্রান্ত হয়।
সচরাচর ইঁদুর, খরগোশ, কাঠবিড়ালি, গুইসাপ ইত্যাদি প্রাণী জলাতঙ্ক ছড়ায় না, তাই এ ধরনের প্রাণী কামড় দিলে জলাতঙ্কের টিকা নেওয়ার প্রয়োজন নেই।
কিভাবে ক্ষতি করে :
আক্রান্ত প্রাণীর মুখের লালায় জলাতঙ্কের ভাইরাস থাকে। ভাইরাস বহনকারী এই লালা সুস্থ ব্যক্তির শরীরে পুরোনো ক্ষতে বা দাঁত বসিয়ে দেওয়া ক্ষতের মাধ্যমে কিংবা সামান্য আঁচড়ের মাধ্যমে রক্তের সংস্পর্শে এলে বা আক্রান্ত প্রাণীর লালা থেকে সৃষ্ট অ্যারোসল বাতাসের মাধ্যমে সুস্থ ব্যক্তির ফুসফুসে প্রবেশ করলে র‌্যাবিস ভাইরাস ধীরে ধীরে স্নায়ুর মাধ্যমে মস্তিষ্কে পৌঁছায়। ফলে শ্বাসনালী এবং খাদ্যনালির মাংসপেশির কাজ নিয়ন্ত্রণকারী স্নায়ুও আক্রান্ত হয়।
রোগের তীব্রতা :
সাধারণত আক্রান্ত প্রাণী সুস্থ ব্যক্তিকে কামড়ানোর ২ থেকে ৩ মাসের মধ্যে রোগের লক্ষণ প্রকাশ পেয়ে থাকে। তবে এ সময়সীমা এক সপ্তাহ থেকে এক বছর পর্যন্তও হতে পারে।সাধারণত লক্ষণ দেখা দেওয়ার এক সপ্তাহের মধ্যেই রোগী মারা যেতে পারে।
রোগের লক্ষণ :
১|পানির প্রতি আতঙ্ক
২|অস্বাভাবিক কথাবার্তা ও ভাবভঙ্গি
৩| উদ্দেশ্যহীনভাবে ঘুরে বেড়ানো
৪|ক্ষুধামান্দ্য, খাওয়াদাওয়ায় অরুচি
৫|বিকৃত আওয়াজ, কণ্ঠস্বর কর্কশ হয়ে যাওয়া, মেজাজ খিটখিটে হওয়া
৬|বিনা প্ররোচনায় অন্যকে আক্রমণ বা কামড় দেওয়ার প্রবণতা
৭|আলো-বাতাসের সংস্পর্শে ভীতি
৮|একাকী থাকতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করা
৯|খিঁচুনিসহ মুখ থেকে অতিরিক্ত লালা নিঃসৃত হওয়া
১০| শরীর নিস্তেজ হয়ে পড়া, ঝিমুনি হওয়া, ক্ষতস্থানে অবশতা ও অসারতা অনুভূত হওয়া
১১|শরীরের শ্বাসপ্রশ্বাস নিয়ন্ত্রণকারী স্নায়ু ও মাংসপেশি দুর্বল হয়ে শ্বাসকষ্ট হওয়া ১২|শেষ পর্যন্ত অবধারিতভাবে মৃত্যুবরণ করা
চিকিৎসা :
১|কোনো সন্দেহজনক বা অচেনা প্রাণী আঁচড় বা কামড় দিলে শুরুতেই আক্রান্ত স্থানে ক্ষত ও রক্তপাতের তীব্রতা খেয়াল করতে হবে।
২|প্রথমেই ক্ষতস্থান চেপে ধরতে হবে যেন যত তাড়াতাড়ি সম্ভব রক্তপাত বন্ধ হয়ে যায়।
৩|এরপর টিউবওয়েল বা কলের পানি দিয়ে প্রবহমান পানির ধারার নিচে ন্যূনতম দশ মিনিট ধরে ক্ষত পরিষ্কার করতে

01/01/2025

সর্বাঙ্গে ব্যাথা,ওষুধ দিবো কোথা।
আমাদের যেকোনো কারণে শরীর খারাপ লাগলেই মনে হয় পুরো শরীরের হাড্ডি মাংস, মাথা থেকে পায়ের নখ পর্যন্ত ব্যাথায় অবশ্ হয়ে যাচ্ছে।
শরীরের বিভিন্ন অংশের ব্যাথা বিভিন্ন কারণে হয়। যেমন:
১|মাথা ব্যথা
-শরীরে কোথাও আঘাত পেলে,
-ঘুম কম হবার কারণে,
-চোখের সমস্যার কারণে,
-সর্দি জ্বরের কারণে
২|চোখ,নাক,কান,গলাতে ব্যথা
৩|জ্বরের কারণে পুরো শরীরে ব্যাথা
৪|হাত পা এর প্রতি জয়েন্ট ও মাংস পেশীতে ব্যাথা
-শরীরে আঘাত পেলে
-অনাকাঙ্ক্ষিত নড় চড়ের কারণে
-হাড়ের ক্ষয়ের কারণে
-কোনো ইনফেকশনের কারণে
৫|বুকের ব্যাথা
-ফুসফুসের রোগ
-হৃদপিন্ডে রক্ত চলাচল কমে যাওয়া
-পাকস্থলীর গ্যাস্ট্রিক আলসার জনিত সমস্যা
৬|পেটে ব্যাথা
-পেটের উপরে ডান দিকে ব্যাথা হলে যকৃত বা পিত্তথলীর রোগ হতে পারে
-পেটের নিচে ডান দিকে ব্যাথা হলে আ্যপেনডিক্স এর ব্যথা হতে পারে.
-তল পেতে ব্যাথা হলে প্রসাবের ইনফেকশন বা অন্য সমস্যা হতে পারে
-কোমরের দুই পাশে ব্যাথা হলে তা কিডনির রোগ অথবা হাড়ের সমস্যা হতে পারে.
৭|মহিলাদের ক্ষেত্রে পেট ব্যাথার কারণ ভিন্ন হতে পারে।
উপরের যেকোনো ব্যাথায় আমরা নিজেরা ডাক্তার হয়ে যাই বা ফার্মেসি দোকানে যেয়ে সমাধান খুঁজি। ইচ্ছামতো নানান রকম ব্যাথার ঔষুধ খেয়ে সাময়িক প্রতিকার পাই আর ভবিষ্যতের জন্য বড় রোগকে স্বেচ্ছায় দাওয়াত করি। কিন্তু কিছুটা সচেতন হয়ে একজন ডাক্তারের নিকট যেয়ে শারীরিক চেক আপ,কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষা করে সঠিক রোগ নির্ণয় করে যদি সঠিক চিকিত্সা নেই, তবেই আমরা একটি সুস্থ সবল জীবন কাটাতে পারি।নিজের জন্য ও পরিবারের জন্য ভালো থাকতে পা

Wishing you all a very happy ,healthy and prosperous new year.
01/01/2025

Wishing you all a very happy ,healthy and prosperous new year.

31/12/2024

লোভে পাপ পাপে মৃত্যু- এই কথাকে কতটুকু মানেন। নাকি মানেন না ?

31/12/2024

উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন

অধিকাংশ ক্ষেত্রে একজন মানুষের কোন উপসর্গ বা শারীরিক অসুবিধা থাকেনা।কোনো জটিলতা না হলে তারা চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন না এবং চিকিৎসাও নেন না। কিন্তু জটিলতা যখন দেখা দেয় ততদিনে রোগটি অনেকদূর গড়িয়ে শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলোর গুরুতর ক্ষতিসাধন করে ফেলে।

অনেকে মনে করেন অতিরিক্ত টেনশন থেকে হাইপারটেনশন সৃষ্টি হয়। উচ্চ রক্তচাপের সাথে টেনশন সরাসরি সম্পৃক্ত নয়। আমরা যদি ব্যায়াম করি, সিঁড়ি ভেঙ্গে চার পাঁচতলায় উঠি বা কোন কারণে রেগে যাই, উত্তেজিত হই তাহলে আমাদের প্রেসার সাময়িক ভাবে বেড়ে যেতে পারে। নিরিবিলি পাঁচ দশ মিনিট বিশ্রাম নিলে প্রেসার স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসবে।এটা হাইপারটেনশন না।

হাইপারটেনশন হল দিনের বেশিরভাগ সময় ধরে প্রেসার স্বাভাবিক এর চেয়ে বেশি থাকা।
এজন্য আমরা যেটা করি কিছুদিনের ব্যবধানে অন্তত দু’ তিনটে মাপ নেই। তাতে যদি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে প্রেসার বাড়তি পাই অর্থাৎ ১৪০/৯০ বা তার বেশি পাই তাহলে বলব যে, তার উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন হয়েছে। তবে আবার বলি হাইপারটেনশন রোগ বলার আগে ভালভাবে নিশ্চিত হতে হবে। সঠিক পরিবেশ ও পর্যাপ্ত বিশ্রামের পর প্রেসার পরিমাপ করতে হবে।
যদি উপরের প্রেসার (systolic) ১৩০ এর বেশি কিন্তু ১৪০ এর নীচে এবং নীচের প্রেসার (diastolic) ৮০ থেকে ৯০ এর মধ্যে থাকে তাহলে তাকে ঘন ঘন পর্যবেক্ষণ করতে হবে । কেননা এদের প্রেসার যেকোন সময় হাইপারটেনশন এর সীমায় প্রবেশ করতে পারে।

হার্টে সমস্যা হলে রোগী সহজেই বুঝতে পারেন ,কেননা রোগী বুকে ব্যথা বা জ্বালাপোড়া শ্বাসকষ্ট এসব লক্ষণের মুখোমুখি হয়। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হল উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের প্রায় নব্বই শতাংশ রোগীর কোন উপসর্গ বা লক্ষণ থাকে না। সাধারণত কোনো রুটিন চেক আপ করতে গিয়ে এটি ধরা পড়ে। মাত্র দশ শতাংশ রোগীর মাথা ব্যথা, মাথা ঘুরানো, বুক ধড়ফড় করা, শ্বাসকষ্ট হওয়া ইত্যাদি উপসর্গের কথা বলে থাকেন। অর্থাৎ অধিকাংশের কোন উপসর্গ না থাকায় তারা চিকিৎসা গ্রহণে অনিহা প্রকাশ করেন। তাছাড়া চিকিৎসা ব্যয়ও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যে রোগের কোন লক্ষণই নেই তার জন্য জীবনভর চিকিৎসা চালিয়ে যাবার যুক্তি তারা খুঁজে পান না।

এটি একটি সমস্যা। প্রেসার নিয়ন্ত্রণ না করলে শরীরের প্রধান অঙ্গসমূহ (ব্রেন,কিডনি,হার্ট,ফুসফুস,চোখ) মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে। হার্ট উচ্চ রক্তচাপের কারনে ঘনঘন পাম্প করতে থাকলে তার

বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স সচেতনতা সপ্তাহ           ১৮ - ২৪ নভেম্বর               “এখনই সময় জানার ও বোঝার...
19/11/2024

বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স সচেতনতা সপ্তাহ
১৮ - ২৪ নভেম্বর
“এখনই সময় জানার ও বোঝার”

18/01/2024
01/09/2023

゚viral

Address

Surmageit, Kadim Nogor, Shaporan
Sylhet
3103

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Fahad Medical Store posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram